পৃথিবী সবচেয়ে আশ্চার্য্যজনক স্থান বারমুডা ট্রায়াঙ্কলের রহস্য এবং রহস্যময় কিছু ছবি (শেষ পর্ব)
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস ২৭ এপ্রিল, ২০১৪, ০৯:২০:৩০ সকাল
প্রথম পর্বের জন্য এখানে ক্লিক করুন
হিটলারের কথা মনে আছে আপনাদের? অত্যাচারী অথচ বিচক্ষন, সুক্ষ্ম বুদ্ধির অধিকারী সেই জার্মান রাষ্ট্রনায়ক। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত নিজের বুদ্ধির কাছে বরাবরই বোকা বানিয়ে রেখেছেন পুরো বিশ্বকে।এমনকি তার মৃত্যু নিয়েও চরম রহস্য।আজ বারমুডা রহস্য নিয়ে যা বলব তার সাথে উপরের কথা গুলোর অন্য রকম একটা সম্পর্ক আছে। পড়তে থাকুন উওর পেয়ে যাবেন।
বর্তমান বিশ্বে চায়ের কাপে ঝড় তোলার জন্য যে বিষয় সমূহ সিদ্ধহস্ত, তার মধ্যে একটি হল ৩য় বিশ্বের দেশসমূহের উপর ১ম বিশ্বের দেশসমূহের অত্যাচার, আগ্রাসন।৩য় বিশ্বের দেশ সমূহের অশিক্ষা, দারিদ্র, কুসংস্কার ইত্যাদির সুযোগ নিয়ে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করে নেয় ১ম বিশ্বের দেশগুলো।এবার কয়েকটা প্রশ্ন করি, যেগুলোর উওর দেখলেই বুঝতে পারবেন বারমুডার মধ্যে এইসব উদ্ভট কথাগুলো কেন বলছি,
¤ বিশ্বায়ন ও মুক্ত বাজার অর্থনীতির বেড়াজালে কোন দেশ অন্য দেশকে শোষণ করছে?
¤ U.F.O. সবচেয়ে বেশি দেখা গেছে কোন দেশে?
¤ U.F.O. নিয়ে সবচেয়ে বেশি রহস্যের সৃষ্টি করছে কোন দেশ?
¤ উচ্চ প্রযুক্তির দাপট দেখিয়ে বিভিন্ন দেশ আক্রমণ ও সম্পদ হস্তগত করার ক্ষেত্রে কোন দেশ এগিয়ে?
¤ বারমুডা থেকে সবচেয়ে বেশি জাহাজ বা বিমান নিখোঁজ হয়েছে কোন দেশ?
সবগুলো প্রশ্নের উওর একই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।হিজিবিজি লাগছে? ব্যাপারটা পুরো সাজিয়ে বলি, বারমুডা রহস্যের সমস্তটা যুক্তরাষ্ট্রের সৃষ্ট।একইভাবে U.F.O. বা এলিয়েন রহস্যও!!! পৃথিবীর অন্য মানুষদের মনে ধ্রুমজাল সৃষ্টি করে নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য এসব করা হয়েছে। :shock: এই কথাগুলো শুধু আমার না, বিশ্বের বহু খ্যাতনামা বিজ্ঞানী ও গবেষকদের। বলা হয়েছে, বারমুডা, “লিম্বো অফ
দ্যা লষ্ট” ইত্যাদি রহস্যময় জায়গাগুলো আসলে বিশ্বের প্রভাবশালী কোন দেশের গোপন গবেষণাগার।সে সব জায়গাগুলো গোপন রাখার জন্যই মানুষের মনে তারা ভয় সৃষ্টি করছে এসব ব্যাপারে।
এক্ষেত্রে আবার অবশ্য দুই ধরনের মতবাদ রয়েছে।এক পক্ষ বলে, U.F.O. এলিয়েন, বারমুডা এসব USA এর সৃষ্টি।অন্যপক্ষ বলে, ঠিক তা না, রহস্য ঠিকই আছে কিন্তু সেসব নিয়ে গবেষনার জন্য এবং একক স্বার্থ সিদ্ধির জন্যই এসব ব্যাপারগুলো নিয়ে স্পষ্ট করে কিছুই বলছে না যুক্তরাষ্ট্র।
এসব রহস্য উদঘাটনে কাজ করেছেন কুসচে ও ড. জেসাপের মত ব্যক্তিরা।ড. জেসাপ বলেছিলেন, বারমুডা রহস্য ও যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে অনেক রহস্য জেনেছি আমি।শুধু প্রকাশের অপেক্ষা। পরদিনই US Navy অফিসে ডাক পড়ে তার। ঠিক এক মাস পরে তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় তার নিজের গাড়িতে।
তবে যত দোষ, নন্দ ঘোষ এর মত শুধু যুক্তরাষ্ট্রকে দোষ দেয়া যায় না। প্রযুক্তি বা অর্থনীতিতে শক্তিশালী অন্যান্য
দেশগুলো যেমন: চীন, জাপান, কোরিয়া, অষ্ট্রেলিয়া, রাসিয়া ইত্যাদি দেশগুলোও রহস্যের পিছনে থাকতে পারে।মোট কথা, বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের অপার রহস্য হয়তোবা মানব সৃষ্ট।সে যাই হোক কোন দেশকে সরাসরি অপমান করার আমার কোন ইচ্ছা নেই।আমার কথাগুলোর সত্যতা যাচাইয়ের দায়িত্ব আপনাদের উপরই ছেড়ে দিলাম।
আসলে বারমুডার মত একটা স্পর্শকাতর ও জটিল বিষয় নিয়ে লেখার জন্য তথ্য সমূহ ও তার থেকে সত্য অসত্য যাচাই বাছাই করা খুবই কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। তার উপর আবার ব্যক্তিগত মানুষদের ঝামেলা তো আছেই!!!
এই পর্বে আমরা বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল রহস্যের ব্যাপারে বিভিন্ন ব্যক্তিদের গবেষণা ও উক্তি সম্পর্কে আলোচনা করব।
মি. কুসচে:
প্রথমে এই ব্যক্তির পরিচয় দিয়ে নিই। পুরো নাম লরেন্স ডেভিড কুসচে (Lawrence David kusche)
জন্ম:
নভেম্বর ০১, ১৯৪০ তিনি জন্ম গ্রহণ করেণ উইচকনসিন (Wisconsin) এর রেসিনিতে (Racine) কিন্তু বেড়ে ওঠা অ্যারিজোনা (Arizona)-এর ফোনিক্র (Phoenix) শহরে। ১৯৭০ সালে “Arizona State University” তে একজন লাইব্রেরিয়ান হিসেবে কাজ করতেন। এর আগে তিনি পেশাদার পাইলট ছিলেন। লাইব্রেরিয়ান হিসেবে কাজ করার সময় থেকেই তিনি বারমুডা রহস্যের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেন। তিনি গবেষণা শুরু করেন। তিনি তার গবেষণার মাধ্যমে বারমুডা রহস্যগুলোর কারণ হিসেবে প্রকৃতিক বিপর্যয় বা নিছকই দূর্ঘটনাকে দায়ী করেন। তার এ সব গবেষণার ফল সমূহ নিয়ে তিনি তার বিখ্যাত “The Bermuda triangle Mystery Solved” বইটি প্রকাশ করেন ১৯৭৫ সালে।
গবেষণার ফলাফল:
বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল ফিরে রহস্যগুলোর ব্যাপারে মি.কুসচে মোটামুটি নির্দিষ্ট কয়েকটি বিষয়কে দায়ী করেছেন
¤ সাধারণ প্রাকৃতিক দূর্ঘটনা
¤ নিছক দূর্ঘটনা
¤ সাধারন ঘটনাকে চটকদারভাবে প্রকাশ করা
¤ তেমন ভালভাবে গবেষণা না করা
¤ মানুষের অহেতুক ভুল ধারণা
তিনি তার বইয়ে “Flight 19” এর রহস্যজনক উধাও হওয়ার ব্যাপারে লিখেছেন। এ ক্ষেত্রে উৎস ছিল তিনি “US Navy” এর রিপোর্ট এবং সেই সব ব্যক্তিদের সাথে কথোপকথন, যারা ঐ বিমান রুটে চলাচলে অভিজ্ঞ ছিলেন। Flight-19 এ থাকা অ্যাভেন্জ্ঞার বিমানগুলো হারিয়ে গেছিল ৫ ডিসেম্বর। কুসচে পুরানো নথিপত্র ঘেটে মিয়ামি ওয়েদার ব্যুরো থেকে তথ্য পান যে ঐ মিয়ামির আকাশে মোটামুটি ধরনের একটা ঝড়ের সৃষ্টি হয়েছিল। মেঘ জমাট বেধেছিল। এসব
ব্যাপার বিমান উড্ডয়নের আগেই দেখে নেয়ার কথা কিন্তু তা করেনি Flight 19 এর কর্তারা। শুধু দোষ তাই প্রকৃতিক বিপর্যয়ে গুলক্রমে জমাট মেঘে ঢুকে পড়া, রেডিও বিকল হয়ে যাওয়া ইত্যাদি অবশ্যই সম্ভব। দোষ দেয়া হয় শুধু শুধু বেচারা বারমুডার। তবে এখানেও প্রশ্ন রয়ে যায়, যেমন: পাঁচটা বিমানই একসাথে ভুল করল কেন? ধ্বংসপ্রাপ্ত হলে একটারও ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেল না কেন? অনেকগুলো প্রশ্নের উওর নেই। তাই Flight 19 এর ব্যাপারে কুসচে বলেন, “আসলে Flight 19 এর উধাও হওয়াটা শুধুমাত্র দূর্ঘটনা হওয়া অসম্ভব কিছু নয় কিন্তু রহস্য আছেই”
তবে DC-3 বিমানের হাওয়া হয়ে যাওয়ার জন্য দুর্ঘটনাকে দোষী প্রমান করেই ছেড়েছেন কুসচে। মজার ব্যাপার হল DC-3 এর দুর্ঘটনার কারণ তদন্ত করেছিল একাধিক টিম। এ কারনেই তদন্তের রিপোর্ট ছিল একাধিক। মজার কথা এক একটা রিপোর্টে দূর্ঘটনার কারণ এক একরকম ছিল।
বিমান ছাড়ার সময়ের কথাই ধরা যাক, কয়েকটা রিপোর্টে লেখা রাত ১০টা ৩০ মিনিট আবার অন্য এক জায়গায় লেখা ১১টা ৩০ মিনিট। তারপর প্রথম থেকেই কম্পাস, রেডিও, ল্যান্ডিং গিয়ার ইত্যাদি চালনার জন্য ব্যাটারিতে গন্ডগোল ছিল। এ কারনে আগের দিনের ফ্লাইট বাতিলও করা হয়েছিল। কিন্তু দূর্ঘটনার দিন একরকম জোর করেই ব্যাটারিতে পানি ভরে ফ্লাইট চালানো হয়। তাতে অবশ্য সাময়িকভাবে চালু হয়েছিল যন্ত্রপাতি সমূহ। তাই কুসচের মতে স্যান জুয়ানো থেকে মিয়ামি যাওয়ার পথে দূর্ঘটনায় পড়াটা খুব স্বাভাবিক। তার উপর কম্পাস বা রেডিও ব্যাটারির অভাবে কাজ করছিল না। আর উওর আন্টলান্টিকের গভীর সমুদ্রে, দুর্দান্ত ঢেউয়ের মাঝে আস্ত বিমান খানা পড়লে ধ্বংসাবেষ কেন তেলের ফোটাও খুঁজে পাওয়ার কথা না।
আন্টলান্টিকের গভীর সমুদ্রে DC-3″
তাই কুসচে আত্মবিশ্বাসের সাথেই রায় দেন DC-3 নিছকই একটি দূর্ঘটনার শিকার।
এরকমই আরো বেশ কয়েকটি রহস্যের কারণ হিসেবে কুসচে দূর্ঘটনা বা প্রকৃতিক দুর্যোগকে দায়ী করেছেন ও তার স্বপক্ষে যুক্তিও দিয়েছেন।
রথমেই আসি বাহামার অন্তর্গত ‘ন্যাসো’ বন্দরের
কাছাকাছি পাওয়া যাওয়া একটি জাহাজের ঘটনায়। ১৮৪০ সালে পাওয়া যায় এটি যার নাম “রোজিনি।” তবে এটার নাম নিয়েই আছে যত গণ্ডগোল। কাগজে কলমে Rosini (রোসিনি) আরেকটি জাহাজ ছিল যা বাহামায় আটকে পড়েছিল তাই সমস্ত মালপত্রসহ যাত্রীদের স্থানান্তরিত করা হয়। রোজিনি কেও পাওয়া গেছে জনমানব শূন্য আজব ভাবে ভাসমান অবস্থায়।
ইতিহাস বলে রোসিনি এর আটকে পড়া ও যাত্রী স্থানান্তর খুবই সাধারণ, কিন্তু রোজিনি এর খুঁজে পাওয়া রহস্যজনক। কিন্তু কুসচে বলেন, রোজিনি আর রোসিনি দুটো একই। যুক্তি? দুটো একই জায়গায় আটকে গিয়েছিল, একই রুটে। তবে সবচেয়ে বড় যুক্তি হল, ইংরেজি বানান Rosini-এর ভ এর উচ্চারণ কোন কোন অঞ্চলে জ এর মত উচ্চারিত হয়। এই জন্য রোসিনি হয়ে গেছে রোজিনি। তাতেই এত রহস্যের সূত্রপাত।
মেরি সিলেষ্ট >>>
রহস্যজনক ভাবে খুঁজে পাওয়া জাহাজগুলোর মধ্যে অন্যতম “মেরি সিলেষ্ট।” কুসচে সন্দেহ করেছিলেম আসল কারসাজিটা ক্যাপ্টেন মূর হাউসের। পরিকল্পিতভাবে তিনি হত্যা করে ফেলে দিয়েছিলেন
গুটিকয়েক বাদে সব যাত্রীদের। তারপর জাহাজ মাঝ সমুদ্রে ফেলে চলে আসেন। তবে এর পক্ষে কোনও শক্ত যুক্তি তিনি দেখাতে পারেন নি।
USS Cyclops >>>
১ম মহাযুদ্ধের সময় বেশ রহস্য সৃষ্টি করেই বেমালুম গায়েব হয়ে যাওয়া “USS Cyclops”-এর জন্য সাধারণ মানুষ পরোক্ষভাবে দায়ী করে বারমুডাকে। কিন্তু “US Naval Inteligence” বলে ভিন্ন কথা। তাদের মতে জাহাজটি হারিয়ে যাওয়ার পিছনে যে কারণগুলো হতে পারে তা হল:
1. যুদ্ধকালীন সময়ে হয়তো বিদ্রোহ করেছিল জাহাজের নাবিকেরা
2. মার্কিন বাহিনীর সদস্য হলেও দু একজন জার্মান সমর্থক ছিলেন ঐ জাহাজে। জার্মানদের হাতে তারাই তুলে দিতে পারেন জাহাজখানা
3. জাহাজটির ক্যাপ্টেন “ওরহি”(Orhee)-এর জন্মস্থান জার্মানি। সুতরাং যুদ্ধক্ষেত্রে তার মাতৃভূমির প্রতি দেশপ্রেম জেগে ওঠাটা বিচিত্র কিছু নয়।
4. জার্মান সাবমেরিন গুলোর টর্পেডোর আঘাতের স্বীকার হতে পারে।
5. ম্যাঙ্গানিজ ভর্তি ছিলো সাইক্লোপস। অসাবধানতাবশত আগুন লেগে বিস্ফোরিত হয়ে যাওয়াটা অবাস্তব কিছু না।
তবে এগুলোর স্বপক্ষে তেমন কোন যুক্তি ছিল না।
১৯৬৮ সালে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া সাবমেরিন “স্করপিয়ন” খুঁজতে “মরফোক” বন্দরের সত্তর মাইল পূর্বে ডুবুরি নামানো হয়। ডিন হাস নামে এক অভিজ্ঞ ডুবুরি ছিলেন। সাগরে ১৮০ ফুট গভীরে পুরানো কাঠামোর এক জাহাজ দেখতে পান তিনি। উপরে এসে সবাইকে জানানো হল। পুরানো বড় বড় জাহাজের ছবি দেখানো হলে একটা জাহাজের ছবি চেনা চেনা মনে হল তার। ছবিটি ছিল সাইক্লোপসের। কুসচে এর মতে ডিন হাস- এর দেখা জাহাজটি তুলে আনলেই সমাধান হয়ে যাবে সব রহস্যের।
এরকম বেশ কিছু রহস্যের সমাধানের চেষ্টা করেছেন কুসচে। কিন্তু যেগুলো সেগুলো বাদে অন্যগুলো তেমন যুক্তিপূর্ণ নয়। সত্যি কথা বলতে রহস্যময় বারমুডার রহস্যের শেষ নেই।
বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল রহস্যের শেষ কিন্তু এখনও হয়নি।আর কবেই বা এই রহস্যের কুল-কিনারা হবে তা কে জানে? বিজ্ঞানীরা তো নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে,কিন্তু তবুও এর সমাধান হচ্ছে না।অবারিত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মতই অবারিত রহস্যের ভান্ডার এই বারমুডা।
গত পর্বে আলাদা আলাদাভাবে আলোচনা করেছি নানা খুটিনাটি ও
রহস্য।মানুষ হিসেরে অনিচ্ছাকৃত ভুলগুলোর জন্য ক্ষমা চাচ্ছি।যেহেতু আমি নিজে কোনো দিন বামুডা যাইনি কিংবা যাওয়ার সম্ভাবনাও
নেই সেহেতু এই লেখা সমস্ত তথ্যের উৎস বিভিন্ন সার্চ ইজ্ঞিনগুলো,বিভিন্ন ব্লগসমুহ, শ্রদ্ধেয় বড় ভাইদের আন্তরিক সহযোগিতা আর বিভিন্ন দেশের পত্রিকা ও ম্যাগাজিনসমূহ।আর এসব থেকে তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই-বাছাই করতে অনেক সময় প্রয়োজন।পাঠকদের কাছে তাই আবারও ক্ষমাপ্রার্থী।
বারমুডা রহস্যের শুধুমাত্র কিছুটা অংশ হয়তো আমরা উদঘাটন করতে পেরেছি। সময়ের সাথে সাথে আরো অনেক কিছু জানা যাবে।
বিষয়: বিবিধ
৫৫৩৭ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এ পর্বটি খুব ভালো লাগলো।
এ রহস্যের একদিন সমাধান হবে ইনশাআল্লাহ।
বারমুডা ট্রায়াঙ্গল নিয়ে যতটা সত্য আছে তার চেয়ে বেশি প্রচলিত আছে কল্পকাহিনি।
মন্তব্য করতে লগইন করুন