পৃথিবী কাঁপিয়ে দেয়া ৯ টি ছবির কালেকশন

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস ২১ এপ্রিল, ২০১৪, ০৯:০৭:০৬ সকাল

বলা হয়, একটি ছবিতে যা প্রকাশ করা হয়, তা হাজার লাইন লিখেও বলা যায় না। কিছু ছবি মানুষকে হাসায়, কিছু বিষণ্ণ করে, কিছু হয়তো আতঙ্কগ্রস্ত করে। কিন্তু এরকম কিছু ছবি আছে যা মন ছুঁয়ে যায়, কাঁদতে

বাধ্য করে একজন মানুষকে। অনলাইন থেকে সংগৃহীত এমন ৯টি মর্মস্পর্শী ছবি নিয়ে আজকের পোস্ট। আপনার হৃদয়কে কিছুটা নাড়া দিবে হয়ত মাত্র এই কয়েকটা ছবি। চলুন দেখে নেয়া যাক আজকের কালেকশন

.........

.........

........

........

.........

.........

০১।



১. ভূপালের গ্যাস ট্রাজেডিঃ

১৯৮৪ সালে ভারতের মধ্যপ্রদেশের ভূপালে একটি কীটনাশক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণ ঘটলে বিষাক্ত মিথাইল আইসোসায়ানাইড গ্যাসে আক্রান্ত হয়ে ৫ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫ জন মানুষ আহত হন, নিহত হন প্রায় ১৫ হাজারের মত মানুষ। ফটোসাংবাদিক পাবলো বার্থোলোমিউ দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যান। এ ছবিটি তারই তোলা যা দুর্ঘটনায় নিহত শিশুটিকে মাটিতে সমাহিত করার আগ মূহুর্তে তোলা হয়।

০২।



রানা প্লাজায় ধসঃ

২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিলে সাভারের রানা প্লাজা ধ্বসের ঘটনায় মুহূর্তেই মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে শোক এবং উৎকণ্ঠা। ধ্বংসস্তূপ থেকে আহত-নিহত মানুষে বের করে আনার পুরো প্রক্রিয়াটা চলেছে দিনের পর দিন আর তার মাঝে দিয়ে আমরা সবাই একটু একটু করে উপলব্ধি করেছি নিদারুণ সেই বিভীষিকা। ব্যাপারটি এতই গুরুতর যে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্বের মানুষের কাছে এর সংবাদ চলে যায়, সেই সাথে এই ধ্বংসস্তূপ থেকে তোলা বিভিন্ন ছবি। যেমন, তাসলিমা আখতারের তোলা প্রচ্ছদের এই ছবিটি। দুইজন মানুষের পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে বেঁচে থাকার যে ভীষণ আকুতি উঠে এসেছে এই ছবিতে, শত বলেও তা ব্যাখ্যা করা যাবে না। কি করে মৃত্যু হলো তাদের? তারা কি একজন আরেকজনকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করছিলেন? কেমন ছিলো তাদের জীবন, তাদের স্বপ্ন? না জানি কী ভীষণ ভালোবাসায় মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে পরস্পরকে আঁকড়ে ধরেছিলেন তারা!

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এখনো আলোচিত হয়ে যাচ্ছে মর্মস্পর্শী এই নিদারুণ করুন ছবিটি।

০৩।



ক্যান্সারে আক্রান্ত ছোট্ট মেয়েটিঃ

এ ছবিটি একটি ছোট মেয়ের, যে কিনা ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিল। কেমোথেরাপির কারণে তার মাথার চুল সব পড়ে যায়। আয়নাতে কি মেয়েটি তার মনের ইচ্ছাটুকুই ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করছিল? মেয়েটি এখনো বেঁচে আছে কিনা আমাদের জানা নেই।

০৪।



মানুষ মানুষের জন্যঃ

উগান্ডাতে ১৯৮০ সালে চলছিল প্রচণ্ড দুর্ভিক্ষ। অনাহারের শিকার এক শিশুর হাত পরম মমতায় ধরে রেখেছেন দাতব্য সংস্থার একজন কর্মী। মর্মস্পর্শী এ ছবিটি তুলেছেন মাইক ওয়েলস।

০৫।



প্রিয় শিক্ষকের জন্য বেদনার সুরঃ

ডিয়েগো ফ্র্যাজাও টোরকোয়াটো নামে ১২ বছরের এই ব্রাজিলিয়ান ছেলেটি তার প্রিয় শিক্ষকের শেষকৃত্যানুষ্ঠানে ভায়োলিন বাজাচ্ছে, চোখে বেয়ে ঝরে পড়ছে তীব্র কষ্টের অশ্রু। সেই শিক্ষক ছোট এ ছেলেটিকে সঙ্গীতের সাহায্যে দারিদ্র ও সংঘাত থেকে মুক্তি পেতে সহযোগিতা করেছিলেন।

০৬।



ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার থেকে পড়ন্ত মানুষঃ

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসী হামলায় বিধ্বস্ত হয় যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ার। পুরো ভবনে আগুন ধরে গেলে অনেকেই নিচে ঝাঁপ দেন জীবন বাঁচানোর আশায়। সেরকমই এক হতভাগ্য ব্যক্তির ছবি তুলেন এপি’র আলোকচিত্রশিল্পী রিচার্ড ড্রিউ। বলাই বাহুল্য যে মানুষটি বাঁচাতে পারেন নি নিজের জীবন।

০৭।



থাইল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যাঃ

থাইল্যান্ডের নির্বাসিত স্বৈরশাসক ফিল্ড মার্শাল থামম কিটিকাচর্নের দেশে ফিরে আসার কথা শুনে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠে পুরো থাইল্যান্ড। থামাসাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাও এর ব্যতিক্রম ছিল না। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভরত ছাত্রদের উপর গণহত্যা চালানো হয় ১৯৭৬ সালের ৬ অক্টোবর। বহু ছাত্রকে গুলি করে, পিটিয়ে বা আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়। সেরকমই একটি ঘটনার ছবি তুলেছেন নীল ইউলেভিচ, যেটা ১৯৭৭ সালে পুলিৎজার প্রাইজ পায়।

০৮।



সুদানের ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ ১৯১৩ :

বিশ্ববিখ্যাত ও একইসাথে প্রবল সমালোচিত এ ছবিটি ১৯৯৩ সালে ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। আর এর মাধ্যমেই আলোতে আসেন আলোকচিত্রশিল্পী কেভিন কার্টার। সুদানের দুর্ভিক্ষের সময় তোলা এ ছবিটি ১৯৯৪ সালে জিতে নেয় পুলিৎজার পুরস্কার। এতে দেখা যায়, দুর্ভিক্ষে খেতে না পেয়ে জীর্ণ-শীর্ণ একটি শিশু মাটিতে মূমুর্ষ অবস্থায় পড়ে আছে, আর খুব কাছেই একটি শকুন বসে আছে। যেন কখন শিশুটি মারা যাবে ও এটা শিশুটিকে খেয়ে ফেলতে পারবে তারই অপেক্ষা। ছবিটি ভয়াবহ বিতর্ক তৈরি করে। কথা উঠে যে, ছবি তুলে শিশুটিকে বাঁচানোর কোনো চেষ্টা কেভিন করেছিলেন কি না? কেভিনের নিজেরও মনে হতে শুরু করে যে, তিনি হয়তো চাইলে শিশুটিকে বাঁচাতে পারতেন। তীব্র মানসিক যন্ত্রণা থেকে ১৯৯৪ সালে তিনি আত্মহত্যা করেন। যদিও শিশুটি সেসময় মারা যায় নি, আরো বেশ কিছুদিন বেঁচে ছিল। নিয়ং কং নামের ছবির ছেলেটি মারা যায় ২০০৭ সালে।

০৯।



যখন সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়ঃ

১৯৮৫ সালে কলম্বিয়াতে আরমেরো নামে ছোট গ্রামের পাশেই নেভাদো দেল রুইজ নামে আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত ঘটে। পুরো গ্রামের উপর এর প্রতিক্রিয়া ছিল ভয়াবহ। এতে ব্যপক ভূমিধ্বসের সৃষ্টি হয়। অমায়রা স্যানচেজ নামে ১৩ বছরের এই মেয়েটি একটি বিধ্বস্ত ভবনের নিচে আটকা পড়ে। উদ্ধারকর্মীদের সব চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়ে টানা ৬০ ঘণ্টা আটকে থাকার পর সে মারা যায়।

বিষয়: বিবিধ

২৬৭৬ বার পঠিত, ৩৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

211047
২১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:২৯
লোকমান লিখেছেন : দারুন কালেকশন।
২১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৩৪
159452
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ লোকমান ভাই
211050
২১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৩৪
টোকাই বাবু লিখেছেন : Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart Broken Heart
২১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪২
159454
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : টোকাই বাবুকে অনেক অনেক ধন্যবাদ তাদের প্রতি ভালবাসা দেখানোর জন্য
211052
২১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪২
জুমানা লিখেছেন : ভালো লাগলো
২১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪৫
159455
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : ছবি গুলো দেখে আপনার ভাল লেগেছে তাইনা?
বাহ আপনি তো দেখছি সাংবাদিক আলোকচিত্র শিল্পী কেবিন কার্টার, যা উক্ত ৮ নং ছবিটির মালিক
211061
২১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:১৭
টালের পাখা লিখেছেন : সংগৃহীত তথ্যগুলো দেখে ভাল লাগলো।
২১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:২২
159466
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : আমি ৯টি ছবি দিয়েছি প্রতিটি ছবিই লোমহর্ষ এবং হৃদয়বিদারক
এমনকি সবাই মৃত্যুবরন করেছে
তাদের জন্য গোটা বিশ্ব কিছুই করতে পারেনি
আমরা তাদের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত
এখানে ভাল লাগার কী আছে?
২১ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:০৯
159556
টালের পাখা লিখেছেন : ভাল লেগেছে আপনার কাজকে, সবাইকে মৃত অনূভুতিটাকে জাগ্রত করার প্রয়াসকে। এই ছবিগুলোর নির্মম পরিনতীগুলোকে নয়। সব উপলব্ধিতো লিখে বা বলে করা যায় না।
২১ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:১০
159557
টালের পাখা লিখেছেন : ভাল লেগেছে আপনার কাজকে, সকলের মৃত অনূভুতিটাকে জাগ্রত করার প্রয়াসকে। এই ছবিগুলোর নির্মম পরিনতীগুলোকে নয়। সব উপলব্ধিতো লিখে বা বলে করা যায় না।
২১ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:১৮
159561
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে আমার কাজকে ভাল লাগার জন্য
211081
২১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:২৫
egypt12 লিখেছেন : মনটা খারাপ করে দিলেন :(
২১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৩০
159479
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : হ ভাই, আমারোও মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো
211083
২১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:২৭
ডাঃ নোমান লিখেছেন : কখন যে চোখে পানি এসেছে জানি না প্রিয় ভাই।
২১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৩২
159480
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : ডাঃ নোমান ভাই কেমন আছেন?
আমার কিছু চিকিত্সা দরকার, আপনার ফেইজবুক আইডিটা পেতে পারি?!
211109
২১ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:১২
দ্য স্লেভ লিখেছেন : অসম্ভব ধরনের কালেকশন আপনার। অনেক ভাল লাগল
২১ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:২২
159496
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : ছবি গুলো দেখে আপনার মনটা ভাল হয়ে গেলো তাইনা?
Surprised Surprised Surprised Surprised Surprised Surprised
২১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৪০
159836
দ্য স্লেভ লিখেছেন : না, কয়েকটা ছবি দেখে জর্জরিত হয়েছি
211115
২১ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
প্রবাসী আশরাফ লিখেছেন : হৃদয়বিদারক কষ্টমিশ্রিত দূর্লভ ছবি সাথে ঘটনার বর্ননা সহ উপাস্থাপনের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আর ঘটনাগুলোতে যারা নিহত/আহত হয়েছেন প্রত্যেকের জন্য সৃষ্টার কাছে দোয়া রইলো।
২১ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
159523
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : আপনি সুন্দর মন্তব্য করেছেন সাথে তাদের জন্য দোয়াও করেছেন
আমাকে উত্সাহোও দিয়েছেন
আপনাকেও জন্য আমার পক্ষ থেকে দোয়া রইল,
211126
২১ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
বিন হারুন লিখেছেন : হৃদয়টা মলিন হয়ে গেল. সুন্দর সংগ্রহের জন্য Rose
২১ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
159525
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : হারুন ভাই কি অবস্থা ?
আপনার জন্য আগামী দিনের জন্য টিশার্টের উপর বিস্তারিত পোষ্ট দেয়া হবে আশা করি আপনি পড়বেন
২১ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:২৩
159538
বিন হারুন লিখেছেন : ধন্যবাদ, খুব ভাল হবে.
১০
211159
২১ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:৩৭
নূর আল আমিন লিখেছেন : খারাপ লাগলো
২১ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:৩৯
159542
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : আমিন ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
১১
211443
২১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:১৬
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : শুধু পৃথিবী কাঁপানো না মানুষেরও হৃদয়ও কাপিয়ে দেওয়া! কয়েকটা ছবি সম্পর্কে আগে থেকেই জেনেছি। আবার জানলাম। অনেক ধন্যবাদ
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১২
161515
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ
১২
211488
২২ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১২:৩৮
মোমের মানুষ লিখেছেন : ধন্যবাদ
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১২
161516
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ
১৩
211536
২২ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০২:২৪
ভিশু লিখেছেন : অসাধারণ!
Rolling Eyes Rolling Eyes Rolling Eyes
Good Luck Good Luck Good Luck
Rose Rose Rose
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১৩
161517
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : ভিশু ভাই আপনাকে দেখে আমার ভাল লাগতেছে, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
১৪
212939
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১২:০৫
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : আপনার ছবির কালেকশনগুলো সবসময় ভাল লাগে। মন্তব্য করা হয়না। আমার কাছে world famous কিছু ছবি সংগ্রহে ছিল তার একটা দিলাম


The photo is part of The Washington Post’s Pulitzer Prize-winning entry (2000) showing how a Kosovar refugee Agim Shala, 2, is passed through a barbed wire fence into the hands of grandparents at a camp run by United Arab Emirates inKukes , Albania . The members of the Shala family were reunited here after fleeing the conflict in Kosovo.
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১৪
161518
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : অসাধারন একটি মুহুর্ত , যা অনেক কিছু আমাদের শিখিয়ে দেয়
১৫
214182
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:৫৭
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : সব গুলো হৃদয় বিদারক ছবি।
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:০৬
162517
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File