কিছু ছবি আপনার ভাল লাগতেও পারে৩২

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস ০৮ এপ্রিল, ২০১৪, ০৮:৩৩:১২ সকাল

০১।



সাপ, ব্যাঙ, টিকটিকি খেকো! ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার

পাছপাড়া গ্রামের আব্দুর রহিম সরকারের

ছেলে রাজু। ৭ ভাই ২ বোনের

মধ্যে সে সবার ছোট। ছোট

বেলা থেকে দুর্দান্ত সাহসী ছেলে রাজু।

ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত। বতর্মান বয়স ৩৮। রাজু কি খায়? তা জানার

আগে জানতে হবে সে কি না খায়। জিন রাজু

খায় কীটনাশক বাসুডিন, জ্যান্ত সাপ,

ব্যাঙ, টিকটিকিসহ আরো কতো কি। দু'তিন

কেজি ইউরিয়া সারও তার স্বাভাবিক

খাবার। কখনো ফাঁসির দড়ি গলায় লাগিয়ে ঝুঁলে পড়ে গাছের ডালে! রাজু

খ্যাতি চায়। এ জন্যই তার এতো কিছু। ক্লাস থ্রিতে তখন পড়ে রাজু। বয়স ১০

কি ১১ হবে। নিজেদের

ফসলি ক্ষেতে পোকামাকড় দমনের জন্য এক

বোতল কীটনাশক আনে বাবা। সেই

কীটনাশক বোতল হাতে নিয়ে ভাবনায়

মসগুল রাজু। এই বিষ খেয়ে পোকা মাকড় মরে। কিন্তু আমি খেলাম অথচ মরলাম

না এমন যদি কিছু একটা হয়ে যায়।

নিশ্চয়ই চারদিক জানাজানি হবে। নাম

খ্যাতি ছড়িয়ে পড়বে। প্রথমত ড্রপারের

সাহায্যে খেতে খেতে এখন অভ্যস্ত

হয়ে যায় রাজু। বতর্মানে সে বোতল দিয়েই কীটনাশক

খেয়ে রীতিমতো সবাইকে তাক

লাগিয়ে দেয়। এছাড়া সাপ, তেলাপোকা, টিকটিকি, ইঁদুর,

ব্যাঙ, গুঁইসাপ, বিড়াল, কুকুর, শিয়াল সবই

তার খাবার। এক কথায় সর্বভুক রাজু।

তবে তার শর্ত দুটি। এগুলো জীবিত

এবং দেশি হতে হবে।

এমনকি গলায় ফাঁস লাগানো দড়ি গাছে ঝুলিয়ে থাকেও

সে কিছুক্ষণ। বিপজ্জনক কর্মে তার

সাধনা চলছে দীর্ঘ এক যুগ ধরে। অনেক দিনের সাধনা তার খ্যাতির জন্য।

খ্যাতির জন্য মানুষ কি না করে। তার

ইচ্ছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের

একটি অনুষ্ঠানে তার আজব খাবার-

দাবারের দৃশ্য দেশবাসীকে দেখানো।

(গণমাধ্যম থেকে সংগৃহীত)

০২।



ঘটনাটি ঘটেছে হাতিরঝিলে, হঠাৎ

করেই রাস্তার পাশে দাড়িয়ে থাকা এক

দম্পতি ও তাদের শিশু সন্তানের

গায়ে উঠে যায় ৩ জন

নিয়ে বেপরোয়া চালানো একটি বাইক।

লক্ষ্য করে দেখুন, বাইকের চাকার ঠিক নিচে চাপা পড়ে আছে ছোট্ট শিশুটি....!!!

শিশুটির এখন কি অবস্থা, জানা নেই ।

তবে অনেকেরই বাইক নিয়ে রাস্তায়

প্লেনের মতো উড়ে বেড়ায়, স্টাইল করার

জন্য, মেয়েদের শো অফ করার জন্য। অথচ

আপনার শো অফ করাই যে অন্য একজনের

মৃত্যুর কারণ হতে পারে,

তা কি আপনি একবারও ভেবে দেখেছেন??? দয়া করে সতর্ক হন, নিজে বাঁচুন,

অন্যকে বাঁচান।

০৩।



ফেরআউনের লাশ-

যারা আল্লাহকে বিশ্বাস করে না তাদের

জন্য জীবন্ত নিদর্শন। পিরামিডে/যাদুঘরে যত লাশ সংরক্ষিত

আছে সবগুলোই মমি করা শুধু ফেরআউনের

লাশটি ব্যতীত। এটি কোন ধরণের উপাদান

ব্যতীতই সংরক্ষিত আছে। ফেরাউন তার সম্প্রদায়কে ডেকে বলল,

হে আমার কওম, আমি কি মিসরের

অধিপতি নই? এই নদী গুলো আমার

নিয়ন্ত্রণে প্রবাহিত হয়, তোমরা কি দেখ

না? {সুরা যুখরুফ, আয়াত-৫১} আর বনী-ইসরাঈলকে আমি নীলনদ পার

করিয়েছি। তারপর তাদের পশ্চাদ্ধাবন

করেছে ফেরাউন ও তার সেনাবাহিনী,

দুরাচার ও বাড়াবাড়ির উদ্দেশে। অতঃপর

যখন আমি তাকে ডুবিয়ে দিলাম তখন

সে বলল, এবার ঈমান আনছি তিনি ছাড়া কোন মা’বুদ/উপাস্য নেই

যাঁর উপর ঈমান এনেছে বনী-ইসরাঈলরা।

বস্তুতঃ আমিও তাঁরই অনুগতদের অন্তর্ভুক্ত।

এখন একথা বলছ! অথচ তুমি ইতিপূর্বে না-

ফরমানী করছিলে। এবং পথভ্রষ্টদেরই

অন্তর্ভুক্ত ছিলে। অতএব আজ আমি তোমার দেহকে সংরক্ষণ এর ব্যবস্থা করব

যাতে তোমার লাশ

পরবর্তীতে আগমণকারীদের জন্য নিদর্শন

হতে পারে। আর নিঃসন্দেহে বহু লোক

আমার মহাশক্তির প্রতি লক্ষ্য করে না।

{সুরা ইউনুস, আয়াত-৯০-৯৩} এখনো পৃথিবীতে এমন মানুষ

আছে যারা নাকের ডগায় মৃত্যুর ঘ্রাণ

পেয়ে তারপর আল্লাহকে বিশ্বাস

করে কিন্তু তখন আর কী কাজ হবে। ## আপনার প্রিয়জনদের কাছে পৌঁছে দিন

ইসলামের শাশ্বত বাণী। হৃদয় থেকে হৃদয়

উদ্ভাসিত হোক ঈমানের আলোকচ্ছটায়।

০৪।



খেতে পারবে তো নাকি খেতে গিয়ে নিজেই মরে বসবে!?

০৫।



ভয়ঙ্কর মৃত্যুদণ্ড!

প্রাচীনকালে মানুষকে কত নির্মম ও

ভয়ঙ্করভাবে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হতো তার

একটি পদ্ধতি আজকে আপনাদের

জানাবো।

পদ্ধতিটির নাম Saw Torture

বা করাত নির্যাতন। এটি একটি ভীবৎস টর্চার ডিভাইস। এই

পদ্ধতির অর্থ, কড়াত

দিয়ে ভিকটিমকে চিরে ফেলা।

হ্যাঁ মধ্যযুগে এটাই করা হতো।

এক্ষেত্রে ভিকটিমকে একটি কাঠের

ফ্রেমে উল্টা করে বাঁধা হত।

এরপর দুজন জল্লাদ একটি ধারালো কড়াত

দিয়ে ভিকটিমকে মাঝ বরাবর

চিরে ফেলতো! মৃত্যুটি হতো খুবই

যন্ত্রনার।

০৬।



পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপের

কামড়ে হাতি মারা যায়, কিন্তু

একটা প্রাণী মরে না।

প্রাণীটির নাম ঘোড়া। সাপের

কামড়ে কোনদিন ঘোড়া মরে না। তিনদিন

অসুস্থ থাকে। তারপর সুস্থ হয়ে যায়। আর এই ঘোড়া থেকে আসে দুনিয়ার সব সাপের

বিষের প্রতিষেধক anti venom

কোনএকটি সাপ, ধরেন কিং কোবরা’র anti

venom

তৈরি করতে হলে যা করা লাগে তা হল, ওই

সাপের বিষ ঘোড়ার শরীরে ঢুকিয়ে দিতে হয়।

একগাঁদি পরিমাণ ঢুকালেও সমস্যা নেই।

ঘোড়ার কিছু হবে না। কিছু হবে না বলতে,

ঘোড়া মরবে না।

ঘোড়া তিনদিন অসুস্থ থাকবে। এরপর সুস্থ

হয়ে যাবে। এই তিনদিনে ঘোড়ার রক্তে ওই সাপের বিষের anti venom

তৈরি হয়ে গেছে।

এবার ঘোড়ার শরীর থেকে কিছু পরিমাণ

রক্ত নিয়ে তার লাল অংশ আলাদা করা হয়।

সাদা অংশ অর্থাৎ ম্যাট্রিক্স

থেকে অ্যান্টি ভেনাম আলাদা করা হয়। এরপর তা প্রক্রিয়াজাত

করে বাজারে পাঠানো হয়।

মানুষ’কে সাপে কামড়া’লে ডাইরেক্ট

ইনজেকশন দিয়ে পুশ করা হয়।

খোদ

ইন্ডিয়াতে গাদা গাদা অ্যান্টি ভেনাম প্রস্তুতকারক কোম্পানি আছে। পালের পর

পাল ঘোড়া তাদের মূল সম্বল।

ঘোড়া না থাকলে সাপের কামড়

খেয়ে মানুষের আর বাঁচা লাগত না। এক

ছোবলে ডাইরেক্ট উপরে।

০৭।



০৮।



০৯।



১০।



১৯৫৬সালের ৫মেগাবাইট এর হার্ড-ড্রাইভ!!! এর ওজন ছিল ১টন এরও বেশি !!!

১১



১২।



১৩।



১৪।



১৫।



১৬।



বিভিন্ন প্রানীর আকারগত তুলনা।

১৭।



Socotra: অদ্ভুত গাছের দ্বীপ

Socotra হচ্ছে একটি দ্বীপপুঞ্জ যা ইয়েমেন থেকে ২৫০ মাইল দূরে ভারত মহাসাগরে অবস্থিত। Socotra দ্বীপপুঞ্জটি চারটি দ্বীপ নিয়ে গঠিত, এর মধ্যে সবচেয়ে বড় দ্বিপটির নামও Socotra. এই দ্বীপটির বিশেষত্ব হল এই দ্বীপে যে সব গাছ পাওয়া যায় তার সবগুলোই একটু অন্যরকম, একটু অদ্ভুত এবং এই গাছগুলো পৃথিবীর আর কোন জায়গায় দেখা যায় না। এই দ্বীপে প্রায় ৮২৫ প্রজাতির বিরল প্রজাতির গাছ আছে।

এই দ্বীপে যেই সব সরীসৃপ পাওয়া যায় তার ৯০% এবং সেই সব শামুক পাওয়া যায় তার ৯৫% ও পৃথিবীর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।

অর্থাৎ এই দ্বিপটি মনে হয় যেন পুরো পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন, পুরোপুরি আলাদা। কারন হিসেবে ধারনা করা হয় ২৫০মিলিয়ন বছর আগে যখন পৃথিবীর সব স্থলভাগ একত্রিত হয় তখন বিভিন্ন প্রানিরা সব স্থলভাগে ছড়িয়ে গিয়ে মোটামুটি একটি সাধারন(common) বিবর্তনের সৃষ্টি করেছিল, কিন্তু ঐ ২৫০মিলিয়ন বছর আগেও Socotra একটি দ্বীপই ছিল। ফলে এর মধ্যে প্রাণের যে বিবর্তন ঘটে তা থাকে পুরো পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন, পুরো পৃথিবী থেকে অন্যরকম

১৮।



২০।



২১।

বিষয়: বিবিধ

৩৫৩৫ বার পঠিত, ২০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

204289
০৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪০
আহমদ মুসা লিখেছেন : খুব ভাল কালেকশন। দেখে এবং তার বর্ণনা পড়ে ভাল লাগলো। আপনাকে ধন্যবাদ।
০৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:১২
153381
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার ব্লগ বাড়ীতে আসার জন্য
204328
০৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:১৩
ইমরান ভাই লিখেছেন :
০৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:০৩
153445
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : জাজাকাল্লাহু খাইরা,
আপনাকে সুন্দর ও সুস্থ্য রাকুক আমিন!
204344
০৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০০
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। সুন্দর হয়েছে ।
০৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:০৪
153446
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আস্সালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু ওয়ামাগফিরাতুহ ওয়া হাইয়্যাতুহু, ওয়া রিযকুহ
204373
০৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
দ্য স্লেভ লিখেছেন : অসাধারন জিসিপাতি নিয়ে হাজির হলেন। এক গাদা ধন্যবাদ
০৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:০৫
153447
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : অসধারন মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসধারন ধন্যবাদ
204398
০৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:০৪
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ সুন্দর ছবিগুলির জন্য।
প্রথমটা দেখে মনে হলো দুর্ভিক্ষে মরা আমাদের জন্য সম্ভব নয়। আর দ্বিতিয় ছবিটা দেখে কষ্ট লাগল। মোটরসাইকেল কে ফুটানি মারার জিনিস নয় বরং একটা জরুরি বাহন সেই চিন্তা অনেকের মধ্যে নাই। ২০০ সিসির হোক বা ৮০ সিসির মোটর সাইকেল এ দুইজনই বসতে পারে।
০৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:০৭
153451
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : সবুজ ভাই আস্সালামু আলাইকুম , আপনি কেমন আছেন ভাই, আমার জন্য একটু খাছ দিলে দোয়া করিয়েন, আমি কিন্তু বার বার বলতেছি দোয়া করার জন্য, এখন জুহুরের আজান হচ্ছে নামাজ পড়ার পরে কিন্তু দোয়ার অপেক্ষাই রইলাম,
204406
০৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:১৮
রাইয়ান লিখেছেন : বরাবরের মতই সুন্দর!
০৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:২৪
153461
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : হ্যা ভাই, দোয়া করিয়েন যাতে আপনাদের মত ভাল মানুষের পাশে সবসময় থাকতে পারি,
204414
০৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:০৬
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : ভালো লাগলো
০৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:২৭
153495
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
204566
০৮ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৭
শিশির ভেজা ভোর লিখেছেন : দেখে ও পড়ে ভালো লাগলো।
০৯ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:০৩
153856
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম , শিশির ভাই কেমন আছেন? আমার বাড়ীতে আসার কারনে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
204657
০৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:২১
হারিয়ে যাবো তোমার মাঝে লিখেছেন : অপূর্ব, চমৎকা অনেক সুন্দর হয়েছে ... আরো বেশী বেশী শেয়ার করুন।
০৯ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:০৩
153857
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : আপনার উত্সাহ দেখে আমার উত্সাহ আরো দ্বিগুন বৃদ্ধি পেলো
১০
204724
০৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:১৫
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : প্রথমটা ছাড়া বাকিগুলো ভাল লাগলো Good Luck Rose
০৯ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:০৬
153858
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : তাই তো বলি আমার এই ব্লগটি পোষ্ট করার পর প্রায় তিন চার ঘন্টা পর্যন্ত কেউ ঢুকেনি, নিজেকে হতাশ ভেবেছিলাম, পরবর্তীতে আস্তে আস্তে প্রবেশ করেছে, এবং মন্তব্য প্রদান করেছে,
তবে আমি প্রথম ছবিটা দিয়েছিলাম নিছক একটা অভিজ্ঞতার কারনে, নতুবা আমারো খারাপ লেগেছিল ছবিটা, ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File