সর্বাধিক মানুষ মিলে জাতীয় সঙ্গীত গাইবার রেকোর্ডটা না হওয়ার ব্যর্থতা, এবং একটি বিবেক জাগ্রত করার মত বিজ্ঞাপন

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস ০৭ এপ্রিল, ২০১৪, ০৮:০৭:৩১ সকাল



সর্বাধিক মানুষ মিলে জাতীয় সঙ্গীত গাইবার রেকোর্ডটা হয় নাই। গিনেস কতৃপক্ষ রেকোর্ডটা গ্রহন করে নাই। মিডিয়া এবং চেতনা সমাজ নীরব কেনো!!

বিশাল অংকের টাকা ব্যায় করে সর্বাধিক মানুষ মিলে জাতীয় সঙ্গীত গাইবার রেকোর্ডটা হয় নাই বলেই গিনেস রেকোর্ড বুকে স্থান পায় নাই। এখন সাংস্কৃতিক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর কি বলবেন?

গান আর বাজনার রেকর্ড না করে চলুন আমরা উন্নতি আর মানবতার রেকর্ড করার চেষ্টা করি, বিদেশ থেকে রেকর্ডধারীকে ধরে না এনে আসুন আমরা নিজের প্রয়োজনই দেশকে এবং দেশের মানুষকে সর্বাদিক ভালবাসি,

চলুন আজ আমরা শপথ করি দেশের মানুষের বুকে গুলি মেরে আমরা দেশকে মানুষের সামনে ভালবাসি ভালবাসি বলবোনা,

যেখানে পথে ঘাটে মৃত মানুষ অসহায় ভাবে পড়ে থাকে সেখানে রেকর্ডের কি কাজে আসবে বলুন?

এখনো গরীব দুঃখি মানুষ সামান্য টাকার জন্য একান্ত বেচে থাকার দায়ে নিজের সন্তানকে বিক্রি করে,

এখনো হাজার হাজার যুবক তার মা বাবার একটু হাসির জন্য একটি সোনার হরিন নামক চাকরি খুজে পাগল হয়ে রাস্তা রাস্তায় ঘুরে ফিরে,

তাহলে কি করে এই অসহায় মানুষকে অবহেলা করে কোটি কোটি টাকা অযুক্তিক রাস্তায় ব্যয় করবে?

লক্ষ কোটি মানুষ এক সুরে গাইলেই কী রাতা রাতি দেশ প্রেমিক হওয়া যায়?

চলুন গ্রিনেজ বুকের প্যাজ থেকে ঘুরে আসার আগে একটি বিজ্ঞাপন দেখি এবং আবার ফিরে আসি,


যাক এই বার ঘুরে আসুন সেই প্যাজ থেকে যেটা আয়োজন করতে আমাদের মতো গরিব দেশকে মানায় না,

নিজেরাই গিনেস রেকর্ডের ওয়েব পেজে দেখু......

.................................।

এখানে ক্লিক করলে দেখতে পারবেন জাতীয় সংগীত গাইবার কার রেকর্ড আছে

বিষয়: বিবিধ

১৪১৭ বার পঠিত, ২৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

203662
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১৫
আল সাঈদ লিখেছেন : তারা হয়তো দুঃখে আবার শ'কোটি টাকা খরচ করবে জনগণের ।
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:৩৮
152969
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : দেশ ত এই ভাবেই চলছে ভাই,
203688
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:১৮
রাইয়ান লিখেছেন : আমার একটু রেকর্ড করার ইচ্ছাধারী হর্তা কর্তাদের মুখ থেকে তাদের প্রতিক্রিয়া জানতে ইচ্ছে আছে , এত খাজনা , এত বাজনা সব কেন খালে পড়ল , তার জবাবদিহি তাদেরকে করতেই হবে ! Frustrated Waiting
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:২০
152975
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : বিজ্ঞাপনটি কেমন লাগলো একটু বললেন না যে !
203692
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:২৮
রাইয়ান লিখেছেন : উহ ... দারুন সুন্দর একটা বিজ্ঞাপন ! চোখে পানি আসার মতই। শুকরিয়া।
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪৭
152978
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে দেখার জন্য
এই রকম মা্নুষ সৃষ্ট না করে যদি কোটি কোটি টাকা পানিতে ঢালা হয় তাহলে ত দেশ রসাতলে যাবে
203695
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৫৭
দ্য স্লেভ লিখেছেন : এ আমি মানিনা। এটা মেনে নেওয়া যায়না। আবার চেষ্টা হবে। প্রয়োজনে পদ্মা সেতুর টাকা দিয়ে এই রেকর্ড হবে। হতেই হবে। আমরা দেশপ্রেমিক তা প্রমান করতে হবে। ............একটা গালি দিতে পারলে ভাল লাগত কিন্তু অভ্যাস না থাকায় বের হলনা...
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:০১
152987
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : প্রয়োজন হলে যারা এর আগে রেকর্ড করছে তাদেরকে এখানেই এনে আবার রেকর্ড করা হবে, তবু রেকর্ড চাই, শুধুই রেকর্ড, আর রেকর্ড আর রেকর্ড, মুখে হাসি থাক আর না থাক, রেকর্ড চাই, বুকে শান্তি থাক আর না থাক রেকর্ড চাই, পেটে ভাত থাক আর না থাক রেকর্ড চাই শুধুই রেকর্ড
203702
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৩৪
বিন হারুন লিখেছেন : ভক্ষকরাই আজ রক্ষকের চেয়ারে. বিভিন্ন ছুঁতোয় তারা পান করছে গরিব-অসহায়দের রক্ত
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৪০
152994
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : হায় হযরত ওমরের শাসন কোথায় গেল!,
বাদশা হারুনের শাসন কোথায় গেল!
আমরা কি কোন দিন সুখ পাখি ফিরে পাবোনা?!!
203709
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
ভিশু লিখেছেন : খুনী নূর বলতে পারবে!
পাবলিকের উচিত তাঁকে রাস্তা-ঘাটে যেখানে সম্ভব হয় যথাবিহিত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক জিজ্ঞাসাবাদ করা!
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:০৩
153001
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : ভাই বিজ্ঞাপনের ব্যপারে একটু বললে নিজেকে খুব ভাল লাগতো,
নুর ভাইয়েরা তো কোটিপতি মানুষ, গরীবের দুঃখ বুঝার সময় কই?
রেকর্ড গড়লে তো নাম চিরতরে পাথরে খুদায় করা থাকবো,
মানুষকে ভাল বাসলে তো শুধুই টাকা যাইবো
203737
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : সবই ফটকাবাজি! চারদিকে আজ ফটকাবাজ! এমপি মন্ত্রী প্রধানম্ত্রীই আজ সব চেয়ে বড় ফটকাবাজ! সো ফটকাবাজি আর ফটকাবাজি....
০৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
153017
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : এই ফটকাবাজি করার জন্যই তো অনেক টাকা খরচ করে ইমপি মন্ত্রী হয়ছে, তবে ইনকাম এখন ভালই হচ্ছে, ভোট ছাড়া, কষ্ট ছাড়া, এনভেষ্ট ছাড়া আহা কত আরাম টাকা ইনকাম করতে!!!!!!!
ইদানিং দেখতেছি আমাদের গনজাগরন ভাই মাইর খাচ্ছে এই বুঝতে পারতেছিনা কোন মতে, টাকা পয়সার লেনদেন কোন সমস্যা হয়ছে মনে হয়, নাকি বিরানীর ভাগ পুলিশকে দিচ্ছেনা
204086
০৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:১৭
হতভাগা লিখেছেন :





হায়রে ! পতাকার রেকর্ডটাও পাইক্কারা ভাইঙ্গা দিছে ।
০৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৭:৫৭
153355
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : হ ভাই আমাদের রেকর্ডের কোন দাম পাচ্ছিনা,
০৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:২৬
153360
হতভাগা লিখেছেন : পাইক্কারা জনসংখ্যায় আমাদের চেয়ে বেশী বইলা কোয়ান্টিটিতে আমাদের সবসময়ই হারাবে । এর একটা বিহিত হওয়া উচিত ।
০৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:৩৬
153364
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : আমার মনে সমস্যা কোয়ান্টিটি না, সমস্যা অন্য খানে,
204147
০৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৫৯
সমালোচক লিখেছেন : বিবিসি বাংলা বিভাগের সাবেক প্রধান সিরাজুর রহমান দৈনিক নয়া দিগন্তের ৪ঠা এপ্রিল সংখ্যায় "ফুটানির বুদ্বুদ সৃষ্টি করে সরকারকে বৈধ করা যাবে না" শীর্ষক রচনায় যা বলেছেন তা এখানে স্মর্তব্য --

"আর মার্কিন পর্যটকদের দাম্ভিকতার কথা মনে পড়িয়ে দেয় বাংলাদেশের ক্ষমতাসীনদের মেকি স্বীকৃতি ও প্রশংসা পাওয়ার জন্য কাঙালপনা দেখে। ইদানীং ‘গরিবের ঘোড়া রোগে’ পেয়ে বসেছে তাদের। সব চেয়ে বড়, সবচেয়ে সোচ্চার ও কর্কশ কিছু করতে হবে। হাজার হাজার মানুষ জড়ো করে সবচেয়ে বড় জাতীয় পতাকা সাজাতে হবে। লাখো মানুষের কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়াতে হবে। তাহলে নাকি গিনেস বুক অব রেকর্ডসে নাম উঠবে। বাংলাদেশের ক’জন মানুষ জানে গিনেস বুক অব রেকর্ডস কাকে বলে? গিনেস বুক অব রেকর্ডসে নাম উঠলে তারা কি ভাত-কাপড় পাবে, নাকি চালের দাম এক টাকা কমবে? রান্না করার সময় বউ কি গ্যাস পাবে, আর ছেলেমেয়ে পরীক্ষার পড়া তৈরির জন্য বিদ্যুৎ? অথচ এই ফুটানিতে নাকি ৯৫ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে গরিব দেশের?


বাংলাদেশের অনুমোদিত জাতীয় সঙ্গীত এ দেশের জন্য বিবিসির উপহার। আমার চেষ্টায় বিবিসি সেটির রেকর্ডিংয়ের ব্যয় বহন করতে রাজি হয়েছিল। আয়োজন ও তদারকি করেছি আমি। পরে বহু রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে শুনেছি নষ্ট হয়ে যাওয়া সিডিতে বিকৃত হয়ে যাওয়া জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হচ্ছে। লজ্জায় তখন মরে যেতে ইচ্ছে করে। ফুটানি না দেখিয়ে সঠিক সুরে জাতীয় সঙ্গীত বাজানো আরো ভালো কাজ হবে বলে আমি মনে করি।
সরকার আর তাদের পোষ্য মিডিয়ায় ঢাকঢোল পেটানো হচ্ছে, প্রায় আড়াই লাখ লোক নাকি স্বতঃপ্রণোদিতভাবে এবং স্বেচ্ছায় এসে এ অনুষ্ঠানে গান গেয়ে গেছে। তাহলে এত লোকের সাজগোজ, তাদের দেয়া খাবার ও উপহারের ব্যাগের ব্যয় কে বহন করেছিল? আর যে শুনেছি অনুষ্ঠানে এসে ভিড় বৃদ্ধির জন্য হাজার হাজার কর্মী পাঠাতে গার্মেন্ট কারখানার মালিকদের বাধ্য করা হয়েছিল সেটা কি সত্যি নয়? অনুষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা করেছিল সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের তিনটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। সাধারণ মানুষের মনে একটাই জিজ্ঞসা। ৯৫ কোটি টাকার কত কোটি এই কোম্পানিগুলোর পকেটে গেছে? মন্ত্রীর দফতরের কাজের কন্ট্রাক্ট তার মালিকানাধীন কোম্পানি পেয়েছেÑ এটা মস্তবড় একটা দুর্নীতি। কোনো উন্নত দেশে হলে প্রধানমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীকে তলব করতেন, তাৎক্ষণিক তার পদত্যাগপত্র আদায় করে নিতেন।


এরা সংস্কৃতি বেচে ব্যবসায় করে
আসাদুজ্জামান নূরের কোম্পানিগুলোর আর কী কী লাভ হয়েছিল বলতে পারব না, কিন্তু সেসব কোম্পানির যে প্রচার হয়েছে, মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে সেটা তো অবশ্যই সত্যি। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি। অর্থাৎ ‘লাখো লোকের জাতীয় সঙ্গীত’ অনুষ্ঠানে ব্যয় হয়েছে মাথাপিছু ছয় টাকা করে। সবাইকে ছয় টাকা নগদ দেয়া হলে তারা অন্তত কিছু কাঁচা লঙ্কা কিনে পান্তা ভাতের সাথে ডলে খেতে পারত। আর আসাদুজ্জামান নূর? এক কালে তার পরিচয় ছিল সংস্কৃতিসেবী হিসেবে। এখন লোকে তাকে চেনে দাঙ্গাবাজরূপে। তার ‘শাহী’ মিছিলে যারা বাধা দিয়েছিল তাদের লাশ পাওয়া গেছে পথে-প্রান্তরে। সংস্কৃতি কথাটা শুনলে এখন কি লোকের গা-বমি করবে না? আসলে কিছু লোক সংস্কৃতির ব্যাপারী। সংস্কৃতি বেচে বড়লোক হতে চায়।


গিনেস বুক অব রেকর্ডস কি কথা দিয়েছে যে, জাতীয় সঙ্গীতের তামাশাটা তারা পরবর্তী সংস্করণে সংযুক্ত করবে? করলেও ব্যাপারটা কিন্তু সঠিক হবে না। আমি বিলেতে থাকি। এ দেশে প্রায় আড়াই লাখের বেশি মানুষ জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে থাকে। কী করে বলছি। এ দেশে ফুটবল স্টেডিয়াম আছে ১১৮টি। লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতা ৯০ হাজার। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড স্টেডিয়ামের আসন সংখ্যা ৭৬ হাজার। লন্ডনে আর্সেনালের স্টেডিয়াম ইমিরেটসে ৬০ হাজার আসন আছে। ম্যানচেস্টার সিটি, লিভারপুল আর এভারটনসহ আরো কয়েকটি স্টেডিয়ামেও আসনসংখ্যা ৪১ থেকে ৫৩ হাজারের মধ্যে। প্রতি শনিবারে এবং হয়তো সপ্তাহের আরো এক দিন এসব স্টেডিয়ামে খেলা হয় ফুটবল মওসুমে। খেলার সময় নিজেদের এবং খেলোয়াড়দের উদ্দীপনা বৃদ্ধির আশায় দর্শকেরা সমস্বরে অন্যান্য গানের সাথে ‘গড সেভ দ্য কুইন’ গানটি গেয়ে থাকেন। কয়েকটি লিগ আর কয়েকটি কাপের ফাইনাল খেলা ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় আনুষ্ঠানিকভাবেই জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশিত হয়। দর্শক কর্মকর্তা-নির্বিশেষে সবাই তাতে যোগ দেন। অর্থাৎ বড় কোনো খেলার দিন অন্তত আট থেকে দশ লাখ লোক সমস্বরে জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে থাকেন। অথচ তাতে সরকারকে এক পয়সাও ব্যয় করতে হয় না।


বিবিসি প্রতি গ্রীষ্মে লন্ডনের রয়্যাল অ্যালবার্ট হল থেকে ‘হেনরি উড প্রোমিনাড কনসার্ট’ প্রচার করে থাকে। এ হলের আসনসংখ্যা সোয়া পাঁচ হাজার। আরো কয়েক হাজার লোক দাঁড়িয়ে অনুষ্ঠান দেখতে পারেন। অনুষ্ঠানের শেষ দিনে লন্ডনের হাইড পার্ক, কার্ডিফ, বেলফাস্ট আর স্কটল্যাণ্ডের বড় কোনো পার্ক থেকেও একযোগে এ অনুষ্ঠান প্রচারিত হয়। এসব প্রত্যেকটি পার্কে দু-চার লাখ দর্শক যোগ দেন। অনুষ্ঠান শেষে সবাই সমস্বরে জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে থাকেন। তাহলে সে দিন মোট কত লোক জাতীয় সঙ্গীতে অংশ নিলেন আপনারাই ভেবে দেখুন।

বাংলাদেশ এখন হুজুগের দেশ বলেই মনে হয়। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট হচ্ছে আরেকটা হুজুগ। ..."

সুদীর্ঘ উদ্ধৃতির জন্য দুঃখিত ।
০৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:৩৪
153284
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। কানাডায় বাংলা এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে একই দিনে লাখো কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার এই অনুষ্ঠানে অংশ নেয়ার জন্য ইমেইল পাঠানো হয়। অনুষ্ঠানটি যেহেতু বাংলাদেশ থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছিল তাই দেশের সময়ের সাথে মিল রেখে আমাদের এখানে একই সময় রাত ১১:৩০টায় কিছু প্রবাসীদের দিয়ে গানটি রেকর্ড করা হয়। সেদিন আমরা যারা যোগ দেইনি তাদেরকে দেশপ্রেমিক যেসব প্রবাসীরা যোগ দিয়েছিলেন তারা বেশ শুনিয়েছিলেন,যদিও ইমেইল এ এই অনুষ্ঠানটি গ্রিনিজ বুকে রেকর্ড হতে যাচ্ছে এ ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। এখন তো মনে হচ্ছে গান রেকর্ডিঙয়ে অংশগ্রহণ না করে নিজেকে টিভিতে দেখার বড় একটা সুযোগ হারালাম।
০৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:০৫
153358
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : আপনার রেফারেন্সটা পড়ে অনেক কিছুই জানতে পারলাম, তাই আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সমালোচক ভাই
১০
204175
০৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:৩২
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : বিবেককে জাগ্রত করার মত বিজ্ঞাপন। ভালো লাগলো অনেক। ধন্যবাদ আপনাকে Good Luck Rose Good Luck
০৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:০৪
153357
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস লিখেছেন : বিজ্ঞানপনটা আমাদেরকে অনেক কিছু শিখতে বাধ্য করেছে,
আমাদেরকে যদি মানুষত্ব সৃষ্টি না করে যদি হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে মানুষকে ভালবাসার জন্য বাধ্য করা হয় তাহলে যতই চাপা চাপি করা হোক না কেন কোন কাজই হবেনা,

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File