কিছু ছবি আপনার ভাল লাগতেও পারে-২০
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস ০৬ মার্চ, ২০১৪, ১১:১৫:৫৭ সকাল
এত বড় মাছ প্রথম দেখে থাকলে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না প্লিজ
০২।
What a beautiful capture!
Maeo ....
০৩।
বুদ্ধিমানদের জন্য প্রশ্ন!
এখানে কি দেখতে পাচ্ছেন বলুনতো
০৪।
অনেক সময় এই ধরনের বেচিনে ওযু করতে গেলে পা ধুতে পারিনা,
উক্ত আইডিয়াটা মন্দ নয়
০৫।
খুব উদ্ভোদ ছবি
০৬।
আমি কিবুঝাতে চেয়েছিলাম
০৭।
সাইন বোর্ডটি দেখে আমার খুব ভাল লেগেছে বলে আপনার কাছে দেখতে দিলাম
০৮।
এখানে দেখুন একদল পর্যটক জাহাজের
উপর থেকে সাগরে কত কাছ
থেকে তিমি দেখছে।
তিমি টি খেলা করতে করতে দর্শনার্থীদের
খুব কাছে চলে এসেছে ফলে যেকোনো সময়
ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। তিমিটি এতই বিশাল যে এর সামান্য নড়া চড়ায় সম্পূর্ণ
জাহাজ দুমড়েও যেতে পারে।
০৯।
প্রশ্ন একটাই গাড়িটা পড়ল কেমনে ???
১০।
মামা কথা কিন্তুু সত্য
১১।
ছেলেদের সব জামা কাপড়
মেয়েরা নিতেছিল , লুঙ্গি বাদ ছিল এখন
শেষ মেশ এইটাও নিয়ে গেল !!!
আমাদের
শান্তির পোশাক লুঙ্গি নিয়া টানাটানির
প্রতিবাদ জানাই।
বিষয়: বিবিধ
৩৮৪৮ বার পঠিত, ১৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মাছটার নাম কি তা তো বললেননা।
ছবিটা আসলে দারুন শিল্প,
মানুষ কিভাবে নিজেকে অন্যরুপ দিতে পারে তার জ্ঞানের প্রসংশা করতে হবে
৩নং ছবিটাতে মানুষ জিরাফের আকৃতিতে ভঙ্গিমা দেখিয়েছে ।
৫নং ছবিটা খুবই কনফিউজিং । এখানে কে কাকে নিয়ে খেলা দেখাচ্ছে ? সাপ টা মানুষকে নিয়ে , নাকি মানুষ সাপটাকে নিয়ে ?
৭নং ছবিটা কি সেন্ট মার্টিনে ?
৮ নং ছবির গাড়িটা পানিতে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল মনে হয় । ২০০৭-০৮ এর বোধ হয় ।
১০ নং ছবির সাথে একমত কঠিনভাবে । অকাজেই মানুষ বেশী শ্রম নষ্ট করে ।
১১নং ছবি নিয়ে কিছু বলবো বলেই মন্তব্য করতে এসেছি :
মেয়েদের পোষাক আগে সালোয়ার কামিজ ও শাড়ির মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল । এখন তারা ছেলেদের পোষাকই পরে বেশীর ভাগ ।
সাধারণত মেয়েদের পোষাকের দাম ছেলেদের পোষাকের ৬-৭ গুন হয়ে থাকে । একটা মেয়ের জন্য যে টাকায় একটা শাড়ি কেনা হয় তা দিয়ে নিদেন পক্ষে ৩ জন ছেলের প্যান্ট শার্ট হয়ে যায় ।
ফলে এই বেশ কয়েকদিন আগ পর্যন্তও ছেলেদের পোশাক ছিল হাতের লাগালের মধ্যে ।
একজন স্বামী বিশেষ করে ঈদের সময় তার স্ত্রীর জন্য পোশাক কসমেটিক্স কিনে তারটা কেনার আগে । এসব কেনার পর যা কিছু বাকী থাকে তা দিয়ে সে নিজেরটা কিনে ।
সাজগোজের ব্যাপারে মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের আগ্রহ নেই বললেই চলে । ফলে পোশাক আশাকের জন্য জমা রাখা টাকার ৮৫-৯০% টাকাই ব্যয় হয় মেয়েদের পেছেন ।
এই সব টাকা যে লাগে তার জোগান দেয় কিন্তু ছেলেরাই । একজন মেয়ে স্বজ্ঞানে কখনই নিজের টাকা দিয়ে পোশাক ক্রয় করে না । হয় বাবার টাকায় , না হয় স্বামীর টাকায় । তারা গিফট পেতে পছন্দ করে । ১ টাকার জিনিসও সে নিজে না কিনে গিফট পেতে আশা করে।
বাবার কাছ থেকে মার্সিলেস ডিমান্ড করতে পারে না অন্য ভাই বোন আছে বলে , তবে স্বামীর কাছ থেকে সেটার কোন সীমা পরিসীমা নেই ।
বউয়ের মন পেতে স্বামীকে তাই নিজের জন্য রাখা খরচকেও স্যাক্রিফাইস করতে হয় । মার্কেটে যদি কোন পোশাক স্ত্রীর পছন্দ হয় এবং সে সেটা কিনতে চায় , তাহলে মওকা পেয়ে দোকানদার সেই পোশাকের দাম ৩-৪ গুন বাড়িয়ে বলে । দরদাম করলে দোকানদারদের সামনে বউ খোটা মারবে বলে বুঝতে পেরেও স্বামীটি শুধু বউকে খুশি করার জন্য অহেতুক বেশী দাম দিয়ে পোশাকটি কিনতে বাধ্য হয় ।
শাড়ী , সালোয়ার ছেড়ে মেয়েদের নজর এখন ছেলেদের পোশাকে । ফলে ছেলেদের ৫-৬ শ টাকার শার্ট এখন ১৮০০-২২০০ টাকায় চলে এসেছে । ৮-৯ শ টাকার প্যান্ট ২৫০০-৩০০০ এ চলে এসেছে । ৩-৪ শ টাকার টি শার্ট ১২০০-২৫০০ টাকায় চলে গেছে ।
এখানে যে লুঙ্গির ছবি দেখানো হয়েছে যেটার দাম ২৫০-৩০০ টাকার মত হবে , সেটার দাম এখন ১৫০০-২০০০ বা তার চেয়েও বেশী দামে চলে যাবে ।
Cats Eye , Menz এসবে একা/দোকা গিয়ে ছেলেরা (স্বামী/প্রেমিকরা) যতই নিজের জন্য কিনছে বোঝাক না কেন , দোকানিরা বোঝে যে এটা সে কিনছে তার Modern স্ত্রী/প্রেমিকার জন্য । নিজের জন্য কিনছে বুঝিয়ে যে কম দামে মেয়েদের পোশাক কিনে নিয়ে যাবে , সেটা দোকানীরা ঠিকই টের পেয়ে যায় । দোকানীরা লেটেস্ট ফ্যাশনের ব্যাপারে সাধারণ মানুষের চেয়ে কয়েক যুগ এগিয়ে ।
মেয়েরা যেখানেই নিজেদের পছন্দ প্রয়োগ করতে যায় সেটার ধ্বংস অনিবার্য।
আসলে আপনার কথাই ঠিক দেশে এমন জাতীয় আছে বলেই দোকানদার ব্যবসায়ীরা বহুতল ভবন নির্মান করতে পারতেছে,
০৭ নং ছবিটা সেন্টমার্টিনের ছবি,
গাড়ীর ছবিটা আমারো মনে হয়েছে কিছু একটা করা হয়েছে,
মাছের ছবিটা ফ্যাক নাও হতে পারে, কারন এই ধরনের মাছ নাগালের মধ্যেও পাওয়া যায় সাগরে, আমার বাড়ী বঙ্গোপ সাগরের তীরে তাই আমার কিছুটা আন্দাজ আছে
একদম ঠিক কথা বলেছেন
আমার বন্ধু প্রায় বলে থাকেন -
বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মার্তৃকূড়ে
ছেলেরা এমনেই সুন্দর মেয়েরা মেকাপ করে
সাপের ছবিটাও আসল, এই ধরনের খেলা দেখানো কষ্টকর নয় সাপুড়ের কাছে, কিন্তু আমাদের কাছে অবাক লাগে যখন নাক দিয়ে ঢুকিয়ে মুখ দিয়ে বের করে
ধন্যবাদ হতভাগা ভাই, আমার সম্পূর্ণ পোষ্টখানি দেখে সমস্ত ছবির মন্তব্য প্রদান করার জন্য
সবগুলির জন্য ধন্যবাদ।
আমার দাদী বা মা পড়তে থামী,
যে গুলো চাইনিজ বার্মিজরা পড়তো, এটা তাদের জাতীয় পোষাক
মন্তব্য করতে লগইন করুন