কিছু ছবি আপনার ভাল লাগতেও পারে-০৮
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৯:০০:২৩ সকাল
০১।
যাক এই বার তাহলে বুঝলাম তাদের শাখা অন্য খানেও আছে
০২।
এই কাজটি যে করেছে সে অবশ্য শিল্পীর ক্ষমতা রাখে
০৩।
নিজেরাই বুঝে লন আমরা কোন ধরনের ভাষা রিহার্সেল করছি
০৪।
এই জিনিষটা ব্লগের কেউ খেয়েছেন কিনা জানিনা, কিন্তু যখন আমার গাছ থেকে এই গুলো কাটতো সর্বপ্রথম আমার জন্য এটা রেখে দিতে হতো
০৫।
০৬।
এই ছবিটি ইন্টারনেটে অনেক বেশি প্রচলিত সাথে একটি গল্প ও বলা হয় যে এই বাইক যে বালকের তিনি ১৯১৪ সালে যুদ্ধে গিয়েছিলেন এবং এই বাইক গাছের পাশেই রেখে গিয়েছেন পরবর্তীতে ঐ বালক আর ফিরে না আসলে এই বাইক কেউ সরায়নি ফলে বাইক ঘিরে গাছ বড় হয়ে গেছে। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা সম্পূর্ণ আলাদা এই গাছের নিচে এই বাইক রাখা ছিল তবে কোন বালক যুদ্ধে যায়নি, বাইকের মালিক ঐ জংগলময় এলাকা ছেড়ে অন্যত্র চলে গেলে এই বাইক এখানে রয়ে যায়। পড়ে Don Puz নামের এক ব্যক্তি এটি আবিষ্কার করেন।
০৭।
এই জিডাইনটা আমার দারুন লেগেছে
০৮।
আসলে কি আমাদের স্টাইল এই ধরনের হবে?
আমাদের লজ্জা শরম কি হাটুর নীচে নেমে আসবে?
০৯
লাহোরের ন্যাশনাল হকি স্টেডিয়ামে শনিবার ২৯,০৪০ জনের মানব পতাকা তৈরি করে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড তৈরি করেছে পাকিস্তান।
১০।
ডেস্ক রিপোর্ট : মায়ানমারের মুসলিম নিধনের জন্য বৌদ্ধ জংগীরা অস্ত্রের ট্টেনিং নিচ্ছে । অথচ, সারা বিশ্বের বিশ্বখ্যাত মিডিয়াগুলো তাদের Show করছেনা !!!
অথবা তাদের জংগী বা কোন উগ্রবাদী গুস্টি বলছে না !
মিডিয়া শুধু ইসলামকেই উগ্রবাদী গুস্টি বলে !!!
১১।
কিছু বুঝেছেন মনে হয়,
১২।
গতকাল এনটিভিতে দেখে চোখে জ্বল ধরে রাখতে পারিনি । মনে মনে ঘৃনা জম্মেছিল আমার সন্তানের প্রতি, এরাও কি এই ধরনের সন্তান হবে? যারা উক্ত বৃদ্ধা মাকে ব্রিজের নীচে একা ফেলে পালিয়ে এসেছিল?
মা ! সত্যি আমি তোমাকে ভালবাসি,
তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও প্লিজ মা!
বিষয়: বিবিধ
১৫৯৬ বার পঠিত, ১৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
তবে উপরোল্লিখিত প্রথম ছবি গুলো নিয়েছি আমাদের ব্লগবাড়ির আরিফুল ইসলামের ফেইজবুক থেকে
এসব ব্যাপারে ছেলেদেরকে দোষারোপ দিয়েই শেষ হয় তাদের দায়িত্ব ।
কিন্তু ডিপলি কেউ চিন্তা করে না কেন এমন হয় ? কেন যে ছেলেকে মা এত আদর যত্ন করে কোলে পিঠে মানুষ করেছে সে এতটা কুলাঙ্গার হয়ে গেল ?
এমন কি যে মা এখানে ভিকটিম সেও বলে না তার কি ধারনা যে তার আদরের ছেলেরা কেন এমন হয়ে গেল ?
কারণ এতে কেঁচো খুঁড়তে গেলে অজগর বের হয়ে আসবে ।
সিংহভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাবে যে ছেলের বউদের কারণেই তার আদরের ছেলেরা এমন হয়ে গেছে ।
বৃদ্ধাশ্রমে গিয়ে খোঁজ নিলেই জানা যাবে । স্টার জলঝার আঁচল নাটকটি এখানে স্নর্তব্য ।
এরকম ছেলেদেরকে এখানে অনেকেই বলবেন স্ত্রৈন , কুলাঙ্গার । কিন্তু স্মরণ রাখা উচিত ছেলেদেরকে আইনের বিভিন্ন মার প্যাঁচে ফেলে হাত পা বেঁধে রাখার ব্যবস্থা করা আছে আমাদের এই সমাজেই ইসলামী শরিয়তের বিপরীতে ।
স্ত্রীরা কখনই তাদের শাশুড়িকে সহ্য করতে পারে না - এটা ধ্রুব সত্য । ফলে স্বামীকে বিভিন্নভাবে বাটে ফেলে ছেলের সাথে মায়ের একটা এন্টি এন্টি পরিবেশ করে রাখে । সংসার রক্ষার্থে এবং সামাজিক মান সন্মানের ভয়ে ছেলে ( এবং পরোক্ষভাবে মা ও) তার বুকে পাথর বেঁধে এরকম ঘৃন্য কাজ করতে বাধ্য হয় ।
ইসলামে বৃদ্ধাশ্রমের কোন জায়গা নেই ।
''রাব্বির 'হামহুমা কামা রাব্বাইয়ানি ছোয়াগিরা '' এটা আল-ক্বুরআনে আল্লাহ বলে দিয়েছেন ।
ইসলামে বলা নেই যে স্ত্রী কর্তৃত্ব করবে স্বামীর উপর ।
ইসলামে বলা নেই যে ২য় বিয়ে করতে গেলে স্বামীর প্রথম স্ত্রীর অনুমতি লাগবে
ইসলামে বলা নেই যে একটা বিশেষ পর্যায়ে গিয়ে স্বামী স্ত্রীকে প্রহার করলে তার বিরুদ্ধে স্ত্রী মামলা করবে ।
আজ যে মেয়ের কারণে তার স্বামী তার মা বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাচ্ছে , তার এই চিন্তা করা উচিত যে ঐ দিকে তার ভাবীও একই ভাবে ব্যাট চালাতে পারে তার বাবা মায়ের উপর অথবা তার বৌমাও এক সময়ে তার মত তুখোড় ব্যাটস্ম্যান হয়ে উঠতে পারে ।
এসব কথা না বলে সমস্যার মূলে যাওয়া উচিত । না হলে এরকম ঘটনা আরও ঘটতে থাকবে , আর আমরাও '' মা তোমাকে ভালবাসি , ক্ষমা করে দিও ''এরকম কথা বলেই দায়িত্ব পালন করে যাব ।
মেয়েদের ইভ টিজিং হওয়া নিয়ে ছেলেদেরকে শুধরানোর জন্য অনেক ধরনের ছবক শুনিয়ে যেমন সভা সমাবেশ করা হয় , তেমনি স্বামীর বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠানো এবং সংসারে অশান্তি সৃষ্টি করে এডাম টিজিং এর জন্য মেয়েদেরকেও শুধরানোর জন্য এরকম আয়োজন করা উচিত ।
আসলে ছেলের কিছু দায়িত্ব আছে আর সেটা হলো- বউকে তার মেয়ের বিরুদ্ধে কথা বলার সুযোগ না দেয়া, কোন ক্ষেত্রেই মায়ের কর্তৃত্ব ছাড়া অন্য কারোর কর্তৃত্বের সুযোগ না থাকা,
আপনি যে কথা গুলো সে রকম অনেক উচ্চ পরিবারেও দেখা মিলে, যেটা আমি ছবির মাধ্যমে দেখায়েছি সেটা অনেক পরিবারে গড়তেছে বা আরো বেশি গড়বে
বৃদ্ধ মা বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাবার জন্য সরকার উত্সাহওটা কম নয়, সরকার একবার বলেছিল আমরা প্রতি জেলায় আরো উন্নত বৃদ্ধাশ্রম বানাবো-
..........
মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাবার সম্পূর্ণ হাত থাকে পূত্র বধুর, কারন সে কথনো চাইবেনা শাশুড়ীর হাতে সংসার ন্যস্ত থাকুক , কারন সে সম্পূর্ণ পরের মেয়ে, এটা প্রত্যেক পুত্রকে বুঝতে হবে।
...............
তবে শেষের ছবি দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল।
দুদিন আগেও এক ব্লগার এ নিয়ে পোস্ট দিয়েছিল।
এই ছবিটাও কিন্তু অসম আপনার পোস্টের সাথে। ছবিটার নাম বাশওমেন।
আপনি এসবি ব্লগেও সিটিজি৪বিডি নামে ছিলেন তাইনা?
টয়লেট লীগ এবং মাইরের ভাষা দুইটা সেরা।
ভালো লাগলো
মন্তব্য করতে লগইন করুন