এই করুন অবস্থায়ও মনটা ভাল রাখার জন্য অন্তত একবার হলেও হাসা দরকার
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস ০৯ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৩:৪৪:৪৯ দুপুর
০১।
স্যার এবং তার কতিপয় ছাত্রের মধ্যে কথা হচ্ছে………………
স্যারঃ বলতো মন্টু,TC এর পূর্ণরূপ কি??
মন্টুঃ স্যার,টাকা চুরি।
স্যারঃ ঝন্টু বল্ দেখি PC এর পূর্ণরূপ কি??
ঝন্টুঃ পয়সা চুরি স্যার!!
স্যারঃ আচ্ছা নান্টু, তুই বল্ তো MC এর পূর্ণরূপ কি??
নান্টুঃ এটাতো আরও সহজ স্যার,
স্যারঃ আচ্ছা,তোর সহজটাই বল….
নান্টুঃ মানিব্যাগ চুরি স্যার!!
,
,
,
,
,
স্যারঃ এতো দেখছি সব চোরের গুষ্ঠী!!!!!
০২।
**পইড়া দেখেন তো হাসি আসে কিনা**
আমগো আদু ভাই, ইংরেজিতে পুরাই কাঁচা ...! গজামিল দিয়া ইংরেজি মিলায় ...!
উনি বহু কষ্টে 'My Friend' রচনা মুখস্থ করতে না পাইরা পরীক্ষার হলে নকল নিয়া গেল!
কিন্তু পরীক্ষায় আসলো 'My Father' রচনা...
এইটা দেইখা উনি ঠিক করল, রচনা তো রচনা-ই!
Friend এর জায়গায় Father লাগায়া দিলেই হইব!
তাই উনি লেখা শুরু করল :
I'm am very Fatherly person.
.
I have lots of Fathers.
.
Some of my fathers are MALE and some are FEMALES.
.
My true father is my Neighbor....
০৩।
পুলিশঃ লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালাস্???
ছাত্রঃ ভুলে বাসায় রাইখা আসছি,,,,,,
পুলিশঃ ৫০০ ট্যাকা আসে ?
তুই স্টুডেন্ট মানুষ তাই কমাইয়া কইলাম্,,,,,
ছাত্রঃ জি না ২০ টাকা ছিল!
পুলিশঃ আইচ্ছা দ্যা ২০ ত্যাকাই দ্যা!
ছাত্রঃ মোবাইলে ফ্লেক্সি দিয়া দিছি!
পুলিশঃ উফ , শালাতো আসতো ছেসরা,,,,
(আরো জটিল গালি)!!!!
পুলিশঃ সিগারেট আসে পকেটে?
ছাত্রঃ খাইনা,,,,
.
.
.
.
.
.
পুলিশঃ আইচ্ছা তাইলে পিঠটা ছুলকাইয়া দিয়া যা,,,,,!!!
{এইবার বলেন কে ছ্যাঁচড়া??}
০৪।
১ম বন্ধু:কিরে তুই শার্টের
সামনের অংশ ইন করছস কিন্তু
পিছনের অংশ খোলা কেন?নতুন
কোনো স্টাইল নাকি রে?
২য় বন্ধু:আরে নাহ!
সামনে শার্টের নিচের বোতামটা
নাই আর পিছনে প্যান্ট
ছেড়া তো তাই আপাতত এটাই
হল সমাধান।
০৫।
টনি:বলতো বল্টু ফুটবল কী
পূরুষ নাকী মহিলা?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টু:মহিলাই হবে.
.
.
.
.
.
টনি:কেমনে বুঝলিরে?
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টু:একটা ফুটবলের পিছনে
11-11 জন পুরুষ দোড়ায়..
০৬।
পরীক্ষার হলে বল্টু কে
হাত গুটিয়ে বসে থাকতে
দেখে শিক্ষক সহানুভূতির
সাথে বলল.... .
শিক্ষক-- তুমি কি কিছু
জানতে চাও???
.
বল্টু--জি না, স্যার!!!
আমি আসলে বুঝতে পারছি না . . . . .
কোন প্রশ্নের উত্তর
কোন পকেটে আছে!!!!
০৭।
বল্টু এক অফিসের ম্যানেজার
পদে চাকরি পেল ।
তো, বল্টু চাকরিতে জয়েন করার
পরই কর্মচারীরা সময়মতো
অফিসে আসা শুরু করল ।
কেউ লেট করেনা !। তাই দেখে
অফিসের এম.ডি. একদিন
বল্টুকে বললঃ ঘটনা কি ?
আগে তো কেউ সময়মতো অফিসে আসতোনা ।
আপনাকে ম্যানেজার করার পর
থেকেই সবাই টাইমের আগেই চলে আসে !
আপনি কি জাদু জানেন নাকি ??
বল্টুঃ না স্যার, জাদু-টাদু কিছুনা ।
আমি অফিস থেকে একটা চেয়ার
সরিয়ে ফেলেছি । যে সবার পরে আসবে,
তাকে দাঁড়িয়ে কাজ করতে হবে !!
তাই সবাই টাইমের আগেই
চল _ে আসে !!! !
০৮।
স্কুলের পিয়ন
এসে হেডস্যারকে একটা চিঠি দিল। ঐ
স্কুলেরই এক ছাত্র চিঠিটা লিখেছে।
চিঠিটা পড়ে স্যার রাগে নিজের চুল
টেনে ছিঁড়তে লাগল !! কি লেখা ছিল
সেই চিঠিতে ??
"ডিয়ার স্যার,
সবার আগে জানতে চাই, পরীক্ষার
সিলেবাস কোন পাগলে তৈরি করে ?
সিলেবাসের সাইজ দেখলে মনে হয়,
ছাত্রদের উপর বহুদিনের
পুরোনো কোনো প্রতিশোধ নেওয়া হচ্ছে।
এবার বলুন, এত কঠিন প্রশ্ন
বানানোর জন্য আপনারা কত
টাকা ঘুষ খান ?
প্রশ্ন দেখে স্টুডেন্টদের মাথায়
ডায়রিয়া শুরু হয়ে যায় !! প্রতিশোধ
নেন, ঘুষ খান, মেনে নিলাম । কিন্তু
খাতাটা তো অন্তত একটু দয়া-মায়ার
সহিত দেখতে পারেন !!
আপনারা আপনাদের বউয়ের
সাথে ঝগড়া করে খাতা দেখতে বসেন,
তারপর আমাদের খাতার উপর
দিয়ে ঝড় বয়ে যায় । আপনারা
শিক্ষিত লোক, সমাজের বিবেক।
এভাবে দিনের পর দিন বিবেকহীন
কাজ করে আমাদের লাইফ হেল করে
দিবেন না। আশা করি, আপনি আমাদের
দুঃখটা একটু হলেও বুঝতে পারবেন।
ইতি,
আপনার একান্ত বাধ্যগত ছাত্র . .
..
.
.
.
.
.
.
আমারে পাগল পাইছেন ??
নাম লেইখা বাঁশ খাই আরকি !"
১০।
তোমার সঙ্গে আবার কবে দেখা হবে সেই চিন্তায় আমার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। কোনো কিছুতেই মন বসছে না। ভাবছি আর দেরি নয়, এবার তোমায় আমার তিন শব্দের কথাটা বলেই ফেলব। খুব ইচ্ছে করছে শুনতে, না? আচ্ছা, বলেই ফেলি-
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
টাকাটা কবে দিচ্ছ। ... ... ...
১১।
মেয়ে:- এত দাম কেন? এর
মধ্যে কি কোনো বিশেষ
গুন আছে?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
দোকানদার:- আপনি এটা ১০০
তলা থেকে ফেলে দেন।
৯৯ তলা পর্যন্ত
এটা ভাঙবে না।
মেয়ে:- ওয়াও। তাহলে এটা
প্যাক করে দিন !
আপু টার অনেক বুদ্ধি,তাইনা
১২।
ডাক্তার সাহেব,
আমাকে মৌমাছি কামড়দিয়েছে।
খুব ব্যথা হচ্ছে।
−আমি একটা মলম লাগিয়ে দিচ্ছি।
−কিন্তু মলম লাগাবো কীভাবে?
মৌমাছি তো এতক্ষণে অনেকদূরে
চলে গেছে!
−মৌমাছির ওপর না। মলম
লাগাবেন যেখানে কামড় দিয়েছে সেখানে।
−আচ্ছা,
তাহলে আপনাকে আমার বাগানে
যেতে হবে, আমগাছের নিচে।
মৌমাছিটি সেখানে বসেই কামড়টা দিয়েছে!
−ওরে বোকা! আমি তোমার শরীরের যেখানে
কামড় দিয়েছে সেখানে লাগাব।
−ও! কামড় দিয়েছে আঙ্গুলের মাথায়!
−কোনটা?
−কোনটা তো আমি ঠিক বলতে পারব না।
ওখানে অনেক মৌমাছি ছিল।
আর সব দেখতে একই রকম।
বিষয়: বিবিধ
২২৮১ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
কিন্তু
কেন?
কারণ
পড়ে শব্দ করে হেসে ফেলেছি। তাই কলিগদের পড়ে শুনিয়ে কারণ ব্যাখ্যা করতে হলো।
যাক আপনারা যেহেতু আনন্দ পাইলেন সেহেতু খুব ভাল লাগতেছে আমার
মন্তব্য করতে লগইন করুন