ভয়ানক এক বিপদের মুখে পড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ !!
লিখেছেন লিখেছেন সাইয়েদ মাহফুজ খন্দকার ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৭:৪৯:০২ সন্ধ্যা
ভারতীয় 'র' এর এজেন্টরা বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশের মুসলমানদের জঙ্গি বানাতে চাইছে !! তালেবান নেতা জাওয়াহিরির এক বক্তব্যের সাথে হেফাজতকে মিলিয়ে ফেলে হেফাজতে ইসলাম তথা বাংলাদেশের সকল কওমী মাদ্রাসা ও আলেম অলামদেরকে রালেবান বানিয়ে দিতে চাইছে ভারতীয় এই গাদ্দারেরা ৷
তারা এই কাজটা করছে যাতে আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্বের সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন করতে পারে, কারন বর্তমানে আমেরিকার সাথে ভারতীয় দালাল আওয়ামীদের সাথে সম্পর্ক ভালো নয় ৷
তাই তারা হেফাজতকে তালেবান বানিয়ে আমেরিকাকে খুশি করতে চাইছে ৷
এভাবে চলতে থাকলে এই দেশে কিছু দিনের মধ্যেই গৃহ যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে ৷
মোজা বাবুর এক কুত্তার টিভি (একাত্তর টিভি) যেভাবে সাম্প্রদায়িক উস্কানি দিচ্ছে তাতে বাংলার মুসলমানদের বসে থাকা অসম্ভব হয়ে পরবে ৷
বিষয়: রাজনীতি
১৩৯৫ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
জরুরি বিষয়টিতে দৃষ্টি আকর্ষন এর জন্য। মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে আলোচনার পরপরই এই ধরনের ভিডিও প্রকাশ করে বাংলাদেশকে বেকায়দা অবস্থায় ফেলতেই এই চেষ্টা।
আমরা সে সাথে আমাদের চারপাশের মানুষের 'হক' বিনষ্ট কারী, সমাজের মধ্যে শয়তান ও গোমরাহী আবাদ কারী দের ইগনোর করে বলে আসছি যে আমরা সবর করছি, ধৈর্য ধরছি।
আমাদের ঐ সবরকালীন সময়ে ও ঐ পিউরিটি অর্জনকালীন সময়ে - আল্লাহ দ্রোহী, শয়তান তো আর বসে ছিলনা। সে ইতোমধ্যে পুরো পৃথিবী, রাষ্ট্র, সমাজ ব্যবস্থা সহ পরিবারসমূহকে নিজের আজ্ঞাবহ করে ফেলেছে।
এখন শিকলের সংস্পর্শে এসে - মুসলমান এ সম্প্রদায় এর পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারপর ও তারা ভয় পাচ্ছে প্রতিরোধে নেমে পড়তে, প্রতিরোধের ডাক দিতে, করনীয় ঠিক করতে। এখনো সে ভাবছে 'শয়তান প্রধান' - আদার ওয়াইজ চিন্তা করলে কিংবা লিবারাল থাকলে - নিজের সবর ও ধৈর্যের পরীক্ষা বুঝিবা কনটিনিউ করতে পারবে।
মূলতঃ আমরা মুসলমানরা যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবো যে - আমাদেরকে চারপাশ হতে সার্কেল করে আনা হয়েছে এবং আমাদের কাছ হতে অতি শীঘ্রই আল্লাহর পরিবর্তে তাদের নিকট ১০০% আনুগত্য চাওয়া হবে, ১০০% নির্ভরতা চাওয়া হবে, ১০০% অনুগ্রহ তাদের কাছ হতে চাইতে বাধ্য করা হবে - ততটাই আমাদের জন্য সুফল।
আমি ব্যাক্তগতভাবে মনে করি - বাংলাদেশের মুসলমান লিডারশীপের উচিত
১। পরিবর্তিত বিশ্ব বাস্তবতায় বাংলাদেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থান বিচার বিবেচনা করা - এবং তার সাথে কোরান ও হাদীসের আলোকে প্রয়োজনীয় বিষয়াদি কনসাল করা ও করনীয় নির্দিষ্ট করা।
২। পাশাপাশি যত দ্রুত সম্ভব 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মোহাম্মদুর রাসুল্লুল্লাহ' বলা মানুষদেরকে একটা কমন আন্ডারস্ট্যান্ডিং এ আনা - আমি বলছি না যে - তাদেরকে একটি পতাকা তলে আসতে হবে।
৩। অতি দ্রুত প্রয়োজনীয় রেসিসটেন্স গাইডলাইনস দেয়া এবং বাকিটা ফি সাবিনিল্লাহ র উপর ছেড়ে দেয়া।
৪। আল্লাহ বাদে অন্য কোন মানুষ, সংগঠন, এ্যাম্বাসী, এ্যাম্বাসেডর, রাইটস একটিভিট্স এর উপর আস্থা না রাখা তথা তাদের এ্যাকশান বিবেচনা করে করনীয় ঠিক না করা।
ভারত খাল কেটে কুমির আনার চেষ্টা করছে।
যদি আমেরিকা সন্ত্রাস দমনের জন্য বাংলাদেশে সামরিক ঘাটি তৈরী করে এতে দাদাদের কি লাভ না ক্ষতি।
অতি চালাকের গলায় দড়ি।
তাহলে চেতনা সেল করতে পারব।
বেঠিকটাই তিনি বলেছেন। তবে কারণ হলো, বিঠিকটাই এখন সঠিক হিসাবে সমাজে চালু রয়েছে। তিনি সেটাকেই দেখাতে চেয়েছেন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন