পড়াশুনার পদ্ধতি

লিখেছেন লিখেছেন স্বপ্নীল৫৬ ২২ জানুয়ারি, ২০১৪, ১০:২১:২৭ রাত

ছোট্টবেলা থেকেই পড়াশুনার অতিচাপ্ -পড়াশুনাটাকেই একটা অতি বিরক্তির বিষয়ে পরিণত করেছে । কিন্তু এটাই অনেক আনন্দের হতো যদি আমরা নতুনকে জানতে পারছি - এ আনন্দটা পেতাম । যাই হোক, আতেলের মতো কিছু উপদেশ দিতে ইচ্ছা করছে ।

প্রথমেই যে বিষয়টা বলতে চাই, আপনি নিজেকে আগে যাচাই করুন. আপনি কতটুকু মুখস্ত করার ক্ষমতা রাখেন, কত সময়ে । আপনি কতটুকু বিশ্লেষণের ক্ষমতা রাখেন । এটা আপনার পরিকল্পনায় কাজে লাগবে । ধরুন আপনি ভালো মুখস্ত রাখতে পারেন, সেক্ষেত্রে আপনার জন্য ইতিহাস, ডাক্তারি ইত্যাদি বিষয়ে ভালো করবেন । আপনি গনিতে ভালো হলে ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভালো করবেন ।ইত্যাদি.

দ্বিতীয়ত: আপনার সিলেবাসকে আপনি আপনার সময়, সামর্থ অনুসারে ভাগ করে নিন । মনে রাখবেন, প্রতিটি মানুষের ধরণ, সুযোগ আলাদা. তাই রুটিন ও আলাদা হতে বাধ্য ।

তৃতীয়ত: আপনার টপিকটা পড়ার আগেই আপনি আগে ওই সম্পর্কে আপনার ধারণা প্রকাশ করুন নিজের কাছেই । তাহলে দেখবেন আপনার মধ্যেকার জ্ঞানটাকে আপনি আচ করতে পারলেন । এরপর মিলিয়ে নিন । দেখে নিন আপনি টপিকটির কত কাছে বা দুরে । যে টুকু জানা ছিলনা , সেটুকু কে যুক্তির ভিত্তিতে দাড় করানোর চেষ্টা করুন । তাহলে দেখবেন মনে থাকবে । মনে রাখার জন্য বিভিন্ন ছড়া, আদ্যক্ষর ব্যবহার করতে পারেন । তবে যুক্তি দ্বারা মনে রাখলে সেটা টেকসই হয়.

চতুর্থত: টপিকটাকে আপনার মতো করে সাজিয়ে নিন-ছোট ছোট ভাগে । যেমন একটি রোগ : কাদের হয়, কিভাবে হয়, কি দিয়ে হয় এভাবে আলাদা আলাদা মনে রাখলে অনেক কিছুই আপনার মনে থাকবে.

বিষয়: বিবিধ

১০৩৩ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

166096
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:১৯
আলোকিত ভোর লিখেছেন : ধন্যবাদ Rose
166152
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৪৩
সাইদ লিখেছেন : ভালো লাগলো।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
189130
০৯ মার্চ ২০১৪ রাত ০১:০০
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ভাল লাগল। আরও ব্যখ্যার দাবী রাখেগো ভাই। লিখতে পারেন। কিন্তু নিজের সাথেই নিজের কিপটামি কি ঠিক। ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File