ভারত আমাদের ফুটোর ভেতর, বেড়িয়ে্ যাবার উপায় নেই

লিখেছেন লিখেছেন খোলামন ০৭ জানুয়ারি, ২০১৪, ০১:১৫:০৭ রাত



বন্ধুরা শিরোনাম দিয়ে হয়তো অনেকেই অনেক কিছু ভাবেতে পারেন। তবে তেমন কিছু না। আমি একজন নতুন ব্লগার তাই একটু লেখতে বসলাম প্রথমেই ভুল ভ্রান্তির জন্য ক্ষমা চেয়ে লেখাটি শুরু করলাম।

ভারত আমাদের প্রতিবেশি শুধু নয় আমাদের মিত্র রাষ্ট্র তারা স্বাধীনতা যুদ্ধে আমাদের অনেক সাহায্য করেছে তার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। কিন্তু যতটুকু কৃতজ্ঞ তার চেয়ে বেশি ঘৃনা করছি যখন দ্বিতীয় পৃষ্ঠা পরেছি। কারণ ইতিহাসের দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় লেখা ছিল। দেশ স্বাধীন হ্ওয়ার সাত দিনের ভেতর পাকিস্থানিদের ফেলে যা্ওয়া যত সম্পদ তারা সুন্দর করে ঘর ঝাড় দেয়ার মত করে নিয়ে গিয়েছে। ঘৃনা করেছি এজন্য যে তারা আমাদের সম্পদগুলো নিয়ে গেছে। যাই হোক সে কথা বলে আর লাভ কি? সারাদিন কান্না কাটি আমরা করল্ওে ফেরত পা্ওয়াতো দুরের কথা বলতেই পারবো না।

এর মধ্যে একটু বলে রাখি টুডে ব্লগের স্লোগান দেখে মনে হচ্ছে খুব সাহসি ভুমিকায় আছেন তারা। কিন্তু আমার লেখাটি কি টুডে ব্লগের নীতি মালার লঙ্ঘন করছে কিনা আমি বুছতে পারছি না। কারণ টুডে ব্লগে অনেক লেখা বেশ শক্ত লেখা দেখেছি। এই জন্য লিখতে বসেছি। একথাটি এজন্য বল্লাম যে, পৃথিবীতে সৎ লোক না খেয়ে থাকে, সত্যবাদিরা রাস্তা ঘাটে লাশ হয়ে পরে থাকে। তেমনি হয়তো আমি সত্য বলছি টুডে কিভাবে নিবে আমি জানিনা। যেমন ৫ জনুয়ারি নির্বাচনে যদি আমি বলি সারাদেশে ভোট পড়েছে মাত্র ১০%, এটা হয়তো কতৃপক্ষের কাছে উষ্কানিমুলক মনে হতে পারে। আবার যদি বলি ৬০% ভোট পরেছে তাহলে মিথ্যা তথ্যর মধ্যে পরে যেতে পারে। আবার যদি ২টি তথ্যর কোন লিংক দিয়ে দেই তাহলে আবার কানো মাধ্যেমের প্রচারও মনে করে আমার আইডি টা ব্যান করে দিতে পারে। যাই হোক আসল প্রসংগে আসি। আমি আসলে আজ একটি গল্প উপস্থাপন করবো যদি্ও একটিু শুনতে খারাপ লাগতে পারে তবে একটু ধৈর্য ধরে পরতে হবে। প্রসঙ্গ ছিল ভারত আমাদের ফুটোর ভেতর। ভারত আমাদের প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে উপকার করেই যাচ্ছে। একে বারে পা থেকে মাথা পর্যন্ত। এতে করে ভারতের কোন স্বার্থ নেই। তবে একটা অদৃশ্য কিন্তু আছে সেই কিন্তুটাই হচ্ছে আজকের মুল লেখা।

বেশ কিছু দিন আগে কয়েক জন বন্ধু মিলে আড্ডা দিচ্ছিলাম। হঠাৎ করেই ভারতের প্রসঙ্গ এলো। তখন একবন্ধু গল্পটি বলেছিল। নিম্নে গল্পটি দেয়া হলো:

ঘটনাটি ছিল ১৯৯৭-৯৮ সালের দিকে। তখনকার মহিলা প্রধান মন্ত্রী গেলেন আমেরিকা সফরে। তখন আমেরিকার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বিল ক্লিন্টন। তো মহিলা প্রধানমন্ত্রীকে থাকার জন্য সবচেয়ে ভালো হোটেলে রাখা হলো। আর ক্লিণ্টন সম্পর্কে আর নতুন করে বলার অবকাশ রাখে না। (তিনি একটু লুচ্চা স্বভাবের আমাদের এরশাদ কাকার মতোই ছিলেন।মহিলা পেলে আর না বলতে পারেনা )

যাইহোক, ক্লিন্টন সাহেব একফাকে আমন্ত্রীত মহিলা প্রধানমন্ত্রীরর বেডরুমে লুকিয়ে পরলেন। মহিলা প্রধান মন্ত্রী বেশ ক্লান্ত বিভিন্ন পার্টিতে মদ খেয়ে একটু ক্লান্ত, রিলেক্স দরকার তাই তিনি কাপড় পাল্টাতে গিয়ে পুরোটাই খুলে ফেলেন। নেশার তিনি আর কিছু না পরেই শুয়ে পরলেন। ঠিক তখনই ক্লিনটন কাকা সামনে এসে দড়িয়ে পরলেন মহিলা প্রধানমন্ত্রীর সামনে। মহিলা প্রধানমন্ত্রীতো অবাক হাবা হয়ে গেলো। কি করবে বুঝে উঠতে পারছে না। আবার নেশার জ্বালায় সরাসরি কিছু বলতেও চাচ্ছেন না। ক্লিনটন মৌনসম্মতী পেয়ে মহিলা প্রধানমন্ত্রীর দুই স্তন চেপে ধরলেন। শুধু ধরেই চুপ নেই। বললেন, বাংলাদেশ আমার হাতের মুঠোয়। ঠিক তখন মহিলা প্রধানমন্ত্রী কি করবেন বুঝে উঠতে পারলেন না নেশা্ও প্রচুর। ঠিক তাড়াতাড়ি একটা বুদ্ধি বের করলেন। ক্লিনটনের প্যান্টের চেইনটা টান দিয়ে খুলে ক্লিনটনের লিঙ্গটা টেনে বের করে নিজের যৌনাঙ্গ ঢুকিয়ে দিয়ে বললেন আমেরিকা আমার ফুটোর ভেতর।

এবার ঠিক একই ঘটনা ঘটেছে ভারতের ক্ষেত্রে। কয়েকদিন আগে সফরে এই ঘটনার কারণে ভারত নি:স্বার্থ ভাবে আমাদের দিনের পর দিন উপকার করে যাচ্চে। ধন্যবাদ সকলকে

বিষয়: বিবিধ

১৩৬৯ বার পঠিত, ১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

159824
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:১০
তায়িফ লিখেছেন : বিএনপি নামক খানকির পোলাদের জন্য এই অবস্তা ২০০০ সালে কুত্তার বাচ্ছাদের মানুষ কত কষ্ঠ করে ক্ষমতা বসাইছে। শুয়রের বাচ্ছারা নির্বাচনের আগেই জাপা ভেঙ্গে এরশাদকে জোটের বাইরে বের করে দেয়। খালেদা মাকি শুধু জামাতের দুজনকে মন্ত্রী বানায়। জোটের বাকি দুদল থেকে মন্ত্রী দেয় নি। দূর্নীতি নির্মূল করার কথা বলে শুয়রের বাচ্ছারা দেশটা লুটে খাইছে। আর জামাতের কুত্তার বিএনপির এসবের কোন প্রতিবাদ করে নি। তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থায় হাত দিতে হবে কেন? বালের হাতে ইস্যু তুলে দিয়েছে।

২০০৮ হাসিনা মাগী ক্ষমতায় আসার পর ২০১০ জামাত তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলে। আমিনীও তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে। কিন্তু বিএনপির কুত্তারা কিচুই করে নি।

ফখরুল হচ্ছে খানকির ফোলা । তার মামু তার মায়েরে চুদিয়া জন্ম দিছে। শালার ফুট বলে জামাতের আন্দোলনে আমরা নাই। গণজাগরনকে মামুর চুদ মীর্জা ফখরুল সমর্থন দিয়েছে।


বাল যেহেতু ধরা ছোয়ার বাইরে বিম্পির কুত্তাদের মাকে কুত্তা দিয়া চুদাইতে হবে।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File