♥ খলিফা ওমর (রা) এর আজান বিকৃতির ইতিহাস ও শিয়াদের তিন ওয়াক্ত নামাজের অসাড়তা ♥

লিখেছেন লিখেছেন জিয়া্ মির্জা ০৮ নভেম্বর, ২০১৪, ০৪:০৮:৪৮ বিকাল

মোহাম্মদ (স) এর ওফাতের পর খলিফাদের হাদিস লেখা নিষিদ্ধকরণ আইন প্রনয়ন এর কারনে ( ইসলাম ধর্মের দুই প্রধান সেক্ট শিয়া ও সুন্নি) সবার মধ্যেই করাপশন ঢুকে গেছে।উমাইয়া খলিফা উমর ইবনে আব্দুল আজীজ ৭২০ সালের দিকে পুর্বের খলিফা দের সেই কালো আইন প্রত্যাহার করে পুনরায় হাদিস লেখা ও সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নেন।(এ অবদানের জন্য তাকে ইসলামের পঞ্চম খলিফার সম্মানে ভূষিত করা হয়।)কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ভাবে শিয়া ও সুন্নিদের কেউই সেই ভুল ও করাপশন গুলো স্বীকার করে পরিশুদ্ধ তরিকা অবলম্বন না করে উল্টো একে অপরকে ভ্রান্ত বাতিল ভন্ড কাফের ফতোয়া জারি অব্যাহত রেখেছে প্রায় ১৪০০ বছর ধরে।রাসুল (স) এর যুগে পাচ ওয়াক্ত নামাজ পাচ বার পড়ার বিধান থাকলেও শিয়ারা এখন তা একবারেই তিন ওয়াক্ত পড়ার অসাড় নিয়ম আবিস্কার করেছে। তারা আজান বিকৃত করে তাতে আলী (আ) এর নাম ও ঢুকিয়ে দেয়েছে।

অন্যদিকে সুন্নিদের খলিফা ওমর (রা) ও শিয়াদের মত কিছু করাপশন ঢুকিয়ে ফেলেছেন ইসলাম এ।

আসলে মোর পরে যদি হত কেউ নবী হত সে এক উমর । এ কথার তাত্‍পর্য আছে । মানে মুহম্মদ নবী হলেও ওদের কাছে নবী উমর সত্যিই তাঁর জীবদ্দশায় অনেক সুন্নতের পয়দাও করে গিয়েছেন । যেমনঃ একদিন মাজুসের (অগ্নি পূজারী) কিছু বন্দী ওমরের(র.) কাছে আসে এবং সম্মানের উদ্দেশ্যে তাদের দুটি হাত বুকের উপরে ছিল। তার কারণ জিজ্ঞেস করাতে তারা বলল: আমরা বড়দের সম্মানের খাতিরে এ কাজটি করি। ওমরকে(র) এ কাজটি পছন্দ হল এবং নির্দেশ দিল যে, অধিক বিনয়ের উদ্দেশ্যে নামাযে এমনই করা হোক। (জাওয়াহিরুল কালাম, ১১’তম খন্ড, পৃষ্ঠা: ১৯; ভুল ধারণার অপনোদন, তাবাসি।।)

সুন্নিদের একটা গ্রুপ তাই বুকে হাত দিয়ে নামাজ পড়ে।

1. আজান নিয়ে শিয়াদেরকে অভিযোগ করলেও , আযানের বাক্যসংখ্যা নিয়েই সুন্নিরা সন্দেহ ও সংশয়ে জড়িত । ইমাম মালিকের মতে আযানে বাক্যসংখ্যা 17 আর ইমাম শাফেয়ীর মতে তা 19। অথচ সুন্নীভাইদের চলতি আযানে আমরা বাক্যসংখ্যা দেখতে পাই 15 টি। [ রেফারেন্সঃ Mishkat al Masabeeh, chapter of Adhan, Published in Delhi, Page 140] 2. ভোরের আযানে 'আসসালাতু খাইরুম মিনান নাওম' বাক্যটি না মহানবী (সা) এর আমলে ছিল আর না তিনি এটি বলার অনুমোদন দিয়েছিলেন। বরং দ্বিতীয় খলিফা হজরত ওমর এই বিদয়াত চালু করেন। অথচ আপনারাই শিয়াদেরকে অভিযুক্ত করেন???? [রেফারেন্সঃ Muwatta of Malik, Book 3, Hadeeth Number 3.1.8; Al-Farooq by Allama Shibli No’mani, page 295, published in Karachi; Muwatta Imam Malik, Dhikr e Adhan. Izalatul Khifa, volume 3, page 328, Sunan e Adhan; Kanz al Ummal volume 4, page 270, Dhikr e Adhan; Seerat al Halabiyah, volume 2, page 303, Dhikr e Adhan; Nail al-Awtar, volume 2, page 43; Sunan al-Kubra, page 425, by al-Beyhaqqi; Tareekh Baghdad, volume 9, page 409; Mishkat al Masabeeh, Volume 1 page 142 মোয়াত্তাতে যা লেখা আছে তা এখানে তুলে ধরছি- "একদিন ভোরে মুয়াজ্জিন এসে হজরত ওমরকে ডাকতে লাগল। হজরত ওমর তখন ঘুমাচ্ছিলেন। তো মুয়াজ্জিন তাঁকে ডাকতে লাগলেন এবং বললেন আসসালাতু খাইরুম মিনান নাওম, নামায নিদ্রার থেকেও উত্তম। হজরত ওমরের এই বাক্যটি খুব ভালো লাগল এবং তার পর থেকে তিনি ভোরের আযানের সাথে এই বাক্যটি যুক্ত করার আদেশ দিলেন।" অথচ কেন শিয়াদের অভিযুক্ত করার আগে সুন্নীভাইদের আযানে আসসালাতু খাইরুম মিনান নাওম সংযুক্ত করার জন্য দোষী করা হয় না???

3. মহানবী (সা) এর আমলে আযানে 'হাইয়া আলা খাইরিল আমল' বাক্যটি দুবার পড়া হত। অথচ দ্বিতীয় খলিফা ওমর আযান থেকে এটি পুরোপুরি বাদ দেন। আর আমার সুন্নিভাইয়েরা হজরত ওমরের সেই সুন্নত আজও পালন করে চলেছেন। [রেফারেন্সঃ Musannaf Abi Saiba Kitab Salah, Bab Azan wa Iqama; sunane qubra, baihaqi etc ] শিয়াদেকে অভিযুক্ত করার আগে মহানবী (সা) প্রবর্তিত আযান পরিবর্তনের জন্য হজরত ওমর ও সুন্নীদেরকে কেন অভিযোগ করা হয় না? সেটাও সুন্নিদের ভেবে দেখতে হবে।

4. জুময়া নামাযে খুতবা একটি আবশ্যিক অংশ। তো সেই আবশ্যিক অংশে প্রত্যেক সুন্নি মসজিদ থেকে খোলাফায়ে রাশেদীনের নাম নেওয়া হয়। আপনারা দেখান জুময়ার খোতবায় খলিফাদের নাম নেওয়ার এই রীতি মহানবী (সা) এর জামানায় ছিল??? স্বয়ং খলিফাদের জামানায় কি এমনটি করা হত???

এ অভিযোগ ও শিয়ারা করতে পারে অনায়াসেই।

তাই শিয়া সুন্নি সবারই উচিয়ে নিজ মাজহাবের ভুল ভ্রান্তি গুলো স্বীকার করে তা সংশোধন করে ঐক্য সৃষ্টি করে একসাথে কাফের ইহুদি তথা ইস্রাইল আমেরিকা নেক্সাসের বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়া।

বিষয়: বিবিধ

৮১৪০ বার পঠিত, ১০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

282348
০৮ নভেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৪১
সুজন মাহমুদ লিখেছেন :
প্রায় ১৪০০ বছর ধরে।রাসুল (স) এর যুগে পাচ ওয়াক্ত নামাজ পাচ বার পড়ার বিধান থাকলেও শিয়ারা এখন তা একবারেই তিন ওয়াক্ত পড়ার অসাড় নিয়ম আবিস্কার করেছে। তারা আজান বিকৃত করে তাতে আলী (আ) এর নাম ও ঢুকিয়ে দেয়েছে।


আপনার এই বলাটি ঠিক নয়। টারা নামাজ পাচ ওয়াক্তই পরে কিনটু টিন সময়ে। জেটা সুরা হুডের ১১৪ নামবার আয়াটে বলা আছে। বুঝে নিবেন লেখাটি।
282364
০৮ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৬
জিয়া্ মির্জা লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাই কস্ট করে কমেন্ট করার জন্য ---রাসুল স এর যুগে কয় ওয়াক্ত আজান দেয়া হত আর কয় ওয়াক্ত নামাজ জামাতে আদায় করা হত দয়া করে বলবেন কি
282375
০৮ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৯
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : হযর উমর (রাঃ) যখন এই প্রচলন করেন তখন প্রায় সকল প্রধান সাহাবিই জিবিত ছিলেন। তারা এই বিষয়ে কোন আপত্তি করেননি। এটি ইজমা। আপনি অন্যায়ভাবে এখানে হযরত উমর(রাঃ) কে দায়ি করছেন।
০৮ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৪
225783
জিয়া্ মির্জা লিখেছেন : উমার তারাবির নামায চালু করে নিজেই ফতোয়া দিলেন যে এটা একটা উত্তম বেদআত। এখন সালাফিরা একটা হাদিস বলে কুল্লু বেদাতিন দলালা কুল্লু দালালিন ফি নার- সব বেদআত ভ্রষ্ট, আর সব ভ্রষ্ট জাহান্নামে ( যাবে)।
০৮ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৮
225785
জিয়া্ মির্জা লিখেছেন : উমার তারাবির নামায চালু করে নিজেই ফতোয়া দিলেন যে এটা একটা উত্তম বেদআত। এখন সালাফিরা একটা হাদিস বলে কুল্লু বেদাতিন দলালা কুল্লু দালালিন ফি নার- সব বেদআত ভ্রষ্ট, আর সব ভ্রষ্ট জাহান্নামে ( যাবে)।
√√বুখারি :
১৮৮৩। ‘আবদুল্লাহ ইবনুূু ইউসুফ (রহঃ) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে , রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , যে ব্যাক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় তারাবীহর সালাত (নামায/নামাজ) দাঁড়াবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে। হাদীসের রাবী ইবনুূু শিহাব (রহঃ) বলেন , রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করেন এবং তারাবীহর ব্যাপারটি এ ভাবেই চালু ছিল। এমনকি আবূ বাকর (রাঃ) -এর খিলাফতকালে ও ‘উমর (রাঃ) -এর খিলাফতের প্রথম ভাগে এরূপই ছিল। ইবনুূু শিহাব (রহঃ)‘উরওয়া ইবনুূু যুবায়র (রহঃ) সূত্রে ‘আব্দুর রাহমান ইবনুূু ‘আবদ আল -ক্বারী (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন , তিনি বলেন , আমি রমযানের এক রাতে ‘উমর ইবনুূুল খাত্তাব (রাঃ) -এর সঙ্গে মসজিদে নববীতে গিয়ে দেখতে পাই যে , লোকেরা বিক্ষিপ্ত জামায়াতে বিভক্ত। কেউ একাকী সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে আবার কোন ব্যাক্তি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে এবং তার ইকতেদা করে একদল লোক সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে। ‘উমর (রাঃ) বললেন , আমি মনে করি যে , এই লোকদের যদি আমি একজন ক্বারীর (ইমামের )পিছনে একত্রিত করে দিই , তবে তা উত্তম হবে। এরপর তিনি উবাই ইবনুূু কা‘ব (রাঃ) -এর পিছনে সকলকে একত্রিত করে দিলেন। পরে আর এক রাতে আমি তাঁর [‘উমর (রাঃ) ] সঙ্গে বের হই। তখন লোকেরা তাদের ইমামের সাথে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছিল। ‘উমর (রাঃ) বললেন , কত না সুন্দর এই নতুন ব্যবস্থা! তোমরা রাতের যে অংশে ঘুমিয়ে থাক তা রাতের ঐ অংশ অপেক্ষা উত্তম যে অংশে তোমরা সালাত (নামায/নামাজ) আদায় কর, এর দ্বারা তিনি শেষ রাত বুষিয়েছেন , কেননা তখন রাতের প্রথমভাগে লোকেরা সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করত।

নোট: বাংলাতে যেটা লেখা হয়েছে : উমার বল্লেন কতই না সুন্দর নতুন ব্যবস্থা!
আরবিতে যেটা আছে সেটা হল:নে'মাল বেদ'আ- উত্তম বেদাত।
সকল বিদাত জাহান্নামে নিয়ে যায়।
282392
০৮ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৮
মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি লিখেছেন : জনাব ভাই বুঝতে পারলাম না আপনি কি শিয়াকে না সুন্নিকে সমর্থন করেছেন ? না কি বলতে চেয়েছেন ভাল ভাবে যদি বুঝিয়ে বলেন !!!!
০৮ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৯
225782
জিয়া্ মির্জা লিখেছেন : আমি বলতে চাচ্ছি সবার মধ্যেই ছোটখাটো গলদ, গোঁড়ামি বিদাত আছে।কিন্তু কেউ নিজের দোষ সিকার না করে ভিন্ন গ্রুপকে ভ্রান্ত ভন্ড বলে থাকে। মুসলিম উম্মাহর বৃহত্তর স্বার্থেই এসব পরিত্যাগ করে ইউনিটির কথা বলা উচিত।কারন ইসলাম বিরোধীরা এই অনৈক্যের সুযোগ নিচ্ছে প্রতিনিয়ত
282397
০৮ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৬
জিয়া্ মির্জা লিখেছেন : বুখারি :
১৮৮৩। ‘আবদুল্লাহ ইবনুূু ইউসুফ (রহঃ) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে , রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন , যে ব্যাক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় তারাবীহর সালাত (নামায/নামাজ) দাঁড়াবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে। হাদীসের রাবী ইবনুূু শিহাব (রহঃ) বলেন , রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করেন এবং তারাবীহর ব্যাপারটি এ ভাবেই চালু ছিল। এমনকি আবূ বাকর (রাঃ) -এর খিলাফতকালে ও ‘উমর (রাঃ) -এর খিলাফতের প্রথম ভাগে এরূপই ছিল। ইবনুূু শিহাব (রহঃ)‘উরওয়া ইবনুূু যুবায়র (রহঃ) সূত্রে ‘আব্দুর রাহমান ইবনুূু ‘আবদ আল -ক্বারী (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন , তিনি বলেন , আমি রমযানের এক রাতে ‘উমর ইবনুূুল খাত্তাব (রাঃ) -এর সঙ্গে মসজিদে নববীতে গিয়ে দেখতে পাই যে , লোকেরা বিক্ষিপ্ত জামায়াতে বিভক্ত। কেউ একাকী সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে আবার কোন ব্যাক্তি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে এবং তার ইকতেদা করে একদল লোক সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছে। ‘উমর (রাঃ) বললেন , আমি মনে করি যে , এই লোকদের যদি আমি একজন ক্বারীর (ইমামের )পিছনে একত্রিত করে দিই , তবে তা উত্তম হবে। এরপর তিনি উবাই ইবনুূু কা‘ব (রাঃ) -এর পিছনে সকলকে একত্রিত করে দিলেন। পরে আর এক রাতে আমি তাঁর [‘উমর (রাঃ) ] সঙ্গে বের হই। তখন লোকেরা তাদের ইমামের সাথে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করছিল। ‘উমর (রাঃ) বললেন , কত না সুন্দর এই নতুন ব্যবস্থা! তোমরা রাতের যে অংশে ঘুমিয়ে থাক তা রাতের ঐ অংশ অপেক্ষা উত্তম যে অংশে তোমরা সালাত (নামায/নামাজ) আদায় কর, এর দ্বারা তিনি শেষ রাত বুষিয়েছেন , কেননা তখন রাতের প্রথমভাগে লোকেরা সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করত।

নোট: বাংলাতে যেটা লেখা হয়েছে : উমার বল্লেন কতই না সুন্দর নতুন ব্যবস্থা!
আরবিতে যেটা আছে সেটা হল:নে'মাল বেদ'আ- উত্তম বেদাত।
পুনশ্চ :-
সকল বিদাত জাহান্নামে নিয়ে যায়।
কি বলবেন এখন।
282398
০৮ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৭
জিয়া্ মির্জা লিখেছেন : উমার তারাবির নামায চালু করে নিজেই ফতোয়া দিলেন যে এটা একটা উত্তম বেদআত। এখন সালাফিরা একটা হাদিস বলে কুল্লু বেদাতিন দলালা কুল্লু দালালিন ফি নার- সব বেদআত ভ্রষ্ট, আর সব ভ্রষ্ট জাহান্নামে ( যাবে)।
282525
০৯ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:০১
আল সাঈদ লিখেছেন : আপনার সাথে সহমত ঐক্যের ব্যাপারে। কারন একটাই আমরা যদি শিয়া-সুন্নিকে প্রাধন্য দেই তাহলে কখনই ইসলামের অগ্রসরতা বাড়বে না। আসলে শিয়া-সুন্নি ই একটা অভিশাপ মুসলমানদের জন্য।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File