"দেবার জন্য এত তড়িঘড়ি কিন্তু নেবার বেলায় কেন নয়"?
লিখেছেন লিখেছেন আমি মুসাফির ০৫ মার্চ, ২০১৪, ০২:০৩:১০ দুপুর
ভারতকে করিডোর দেয়ার বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত চায় সরকার : তোফায়েল
পোশাক শিল্পটাও নিতে চলেছে ভারত ।
ভারত ৫০ হাজার কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে ।
শেখ হাসিনাকে ড. মনমোহন সিং : তিস্তা চুক্তি কঠিন ইস্যু
এই কয়েকটি খবর পড়ে যা জানা গেল আমাদের এই ভারতীয় মনোনীত সরকার বাংলাদেশের স্বার্থ এক প্রকার বিসর্জন দিয়ে দাদাদের সার্বিক স্বার্থে কাজ করে যাচ্ছেন। করমর্দন করে তাদের সাথে যেন সংহতি প্রকাশ করে চলেছেন।
চক্ষু লজ্জার খাতিরে হয়ত তিস্তার পানি চেয়েছিলেন তাতেও দাদার অস্বিকৃতি।
আবার তোফায়েল সাহেবরা করিডোর দেবার জন্য ব্যস্ত হয়ে গেছেন। আমাদের দেশের মন্ত্রীরা যেন ভারতেরই স্বার্থ রক্ষায় বেশী ব্যস্ত। উচ্ছিষ্টের যে কি গুণ তা ভারত প্রতি পরতে পরতে পেয়ে যাচ্ছে। তাদের ছিটানো উচ্ছিষ্ট যেন সফলভাবে ফলপ্রসু হচ্ছে। মানুষ এতই নীচ হতে পারে ? আমর মনে হয় এরা এত নীচ বলে জনগণ তাদের প্রত্যাখান করাতে গায়ের জোরে জনগণের সব অধিকার কেড়ে নিয়ে তারা (আওয়ামীরা) দাদাদের পিছনে ছুটছে।
বিষয়: বিবিধ
১০২১ বার পঠিত, ১৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
খুব কস্ট লাগে এসব দেখলে। ধন্যবাদ।
ভেঙ্গেছিস কলসির কানা
তাই বলে কি প্রেম দেব না ?
করমর্দন করে তাদের সাথে যেন সংহতি প্রকাশ করে চলেছেন।
চক্ষু লজ্জার খাতিরে হয়ত তিস্তার পানি চেয়েছিলেন তাতেও দাদার অস্বিকৃতি
ভারতকে করিডোর দেয়ার বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত চায় সরকার : তোফায়েল
চক্ষু লজ্জার খাতিরে হয়ত তিস্তার পানি চেয়েছিলেন তাতেও দাদার অস্বিকৃতি।
আবার তোফায়েল সাহেবরা করিডোর দেবার জন্য ব্যস্ত হয়ে গেছেন। আমাদের দেশের মন্ত্রীরা যেন ভারতেরই স্বার্থ রক্ষায় বেশী ব্যস্ত। উচ্ছিষ্টের যে কি গুণ তা ভারত প্রতি পরতে পরতে পেয়ে যাচ্ছে। তাদের ছিটানো উচ্ছিষ্ট যেন সফলভাবে ফলপ্রসু হচ্ছে। মানুষ এতই নীচ হতে পারে ? আমর মনে হয় এরা এত নীচ বলে জনগণ তাদের প্রত্যাখান করাতে গায়ের জোরে জনগণের সব অধিকার কেড়ে নিয়ে তারা (আওয়ামীরা) দাদাদের পিছনে ছুটছে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন