আগুন দিয়ে ইদুর মারা ও আনন্দ করা

লিখেছেন লিখেছেন বড়মামা ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৩, ০৪:১৫:৩০ বিকাল

দেশ বিদেশ ছফর করলে এবং যেকোন মানুষের কথা ও কাজের যুক্তি নিরপেক্ষ ভাবে ভিবেচনা করলে অনেক কিছু যান যায়। সৌদি আরব মক্কাতে আমার দোকানে ভিতর কোথায় থেকে ইদুর আসে যানি না। যাই হোক ইদুর দরার লোহার খাছার ফাদ দিয়ে কয়ক দিন ইদুর মারলাম। দোকানে সামনেই বিড়াল থাকে, ইদুর দেখলে বিড়াল মনেকরে যেমন তার বাচ্ছা নিয়াছি তার কাছ থেকে। তখন তারা তারি ইদুরটা ছেরে দেই আর বিড়াল আনন্দ করে খায়।এই রকমতো আমরা ছোট সময় নিজ দেশের মাটিতে অনেক করতাম।রাত্রে ইদুরের গায়ে কেরোসিন দিয়ে আগুন দিতাম আর ছেলে মেয়ে সবাই আগুন দেওয়া ইদুরের পিছনে দৌড়াইতাম হইহুল্লা করে আমরা আনন্দ করতাম।আর ইদুরটা পুরে যেতো আমরা কিছু বুজে শুনে করতাম না।বড়দের কাছে শিখেই এরকম করতাম এসব কাজে আমাদের কেউ কোন দিন নিষেদও করেনি। ভালো মন্দ যানতাম না।একদিন সকাল প্রায় ১০টায় দোকান খোলে দেখি খাছায় একটা বড় ইদুর বন্দি অবস্থায় আছে।বেশী ছঠফঠ করতেছে আসে পাসে দেখলাম বিড়ালও নাই ভাবলা তারে রদ্রে দিয়া একটু দুর্বল করি। আর এর ভিতর দিয়া হয়তো বিড়াল এসে যাবে এই মনে করে ইদুরের সাথে খাছাটা দোকানের সামনে রদ্রে দিলাম কিছুক্ষন পর একটা সৌদি কাস্টমার মনে হলো আলেম তিনি দোকানে ডুকার আগেই বলতেছে এস হাদা হারাম, হারাম

মানে এইটা কি নিষেদ নিষেদ ।

আমি বল্লাম তুমি দেখনা ইদুর, আমার খতি করে।সে বল্ল এই রুদ্রের তাপ আগুনের অংশ আর এইআগুন দিয়া সাজা বা কস্ট দেওয়ার অদিকার আল্লাহ তায়ালা কাউকেই দেন নাই ।আন্য যেকো পদ্ধতিতে মারতে পারো, যদিও অনিস্ট প্রানী মারা হুকুম আছে এই ভাবে ইদুর মারলে তোমার পাপ হবে তুমি ইদুরটাকে ভারি দিয়ে মেরে ফেলো কিন্তু এভাবে মারা যাবেনা সে আমাকে বল্ল তুমি এই ইদুর থেকে ছওয়াবও পেতে পারো যদি তুমি বিড়ালকে খাওয়াতে পারো কারন এগুলি বিড়ালে রিজিক তাকে সাহায্য করার জন্য ছওয়াব পাবে তার কথা শুনে আমি বিড়ালকে দিয়াদিলাম।বেটা মজা করে খেলো সবকিছুর নিয়ম আছে।আমরা যদি সব বিষয়ে একটু চিন্তা করি তাহলে সব কাজই কল্যান নিহিত আছে।এব্যাপারে দেশে কোন আলেম কোন দিন কিছু বলেছে আমি শুনি

নাই।আর ব্লগে কিছু ফখর মখর আজে বাজে নামদারী তথাকথিত লেখক সৌদি আলেমদের সালোচনা করে বলে তারা ওহাবী ছালেফি নানান কথা আসলে তারা যে মাজার পুজা করেনা তাই মুশরেকদের খারাপ লাগে আমি দেশে থাকতে অনেক বেদয়াত করাম এখন সব ছেরে দিয়াছি বেদায়াত ছেড়ে দিলেই হানাফিয়া মাজহাব হয়। আর নাহলে বেদয়াতী হয় কারন ইমাম আবু হানাফিয়া বেদয়াত করতেনা সৌদির দুস্ট ছেলেরা যে মাছলা মাছয়েল যানে বংলার কিছু নামদারী আলেমরাও তা যানেনা বর্তমানে বাংলাদেশে যে আগুনের খেলা চলছে তার সমন্দে বলছি ।যারা মানুষ মারার জন্য আগুন দেন তারা একটু ভাবুন যেহাদেরও নিয়ম আছে যেহাদ করে যদি আল্লাহর সন্তুস্টি চান, তাহলে আল্লহর দেওয়া নিয়ম মেনে যেহাদ করুন ।একটা কথা সবসময় মনে রাখবেন আল্লাহর কেমেরায় সব রেকোড হচ্ছে। আপনার কবরে কেউ যাবে না আপনার সবকাজে আল্লাহর সমম্তি আছে কি না ভেবে দেখবেন ।যেহাদের ময়দানে আলি [রাঃ]

কে থুতু দেওয়ার কারনে শত্রুকে ছেরে দিয়াছিলেন।যতই অপবাদ দেওয়া হোক আপনি যদি আগুন দিয়া মানুষ না মেরে থাকেন তাহলে বেছে গেলেন।নয়তোএই যেহাদে কাজ হবে না আমি যানি যেহাদের তরবারীর নিছে বেহেস্ত।আল্লাহ যেন আমাদের সঠিক ইসলাম বুজার তৌফিক দেন এবং ভূল ক্রুটি ক্ষমা করে দেন।আমরোতো অজ্ঞ,তিনি মহা জ্ঞানি।

বিষয়: বিবিধ

১৭২০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File