বাংলাদেশি স্বল্পবসনার পর্নোস্টার সানিকে ছাড়ানোর বাসনা
লিখেছেন লিখেছেন অনন্যা ২৫ জুন, ২০১৪, ০১:২০:৫৭ দুপুর
নাম তার নায়লা। মিডিয়ার প্রচারণায় বাংলাদেশের ভাবী এ পর্নোস্টার একের পর এক কুকর্ম করেই যাচ্ছে। তবে বিশ্বকাপকে যারা ‘বেশ্যাকাপ’ বানাচ্ছেন তাদের তালিকায় সে নাম লিখিয়েছে। প্রথমে ব্রাজিল সমর্থনে তার পর জার্মানির সমর্থনে স্বল্প বসনা হয়েছে বাংলাদেশি এই তথা কথিত আধুনিকা।
তার ব্যাপারে মিডিয়ার প্রচারণা!
নায়লার ব্রাজিল সমর্থন
ব্রাজিল বিশ্বকাপ ফুটবল নিয়ে বিভিন্ন দলের ভক্তরা মেতেছেন ভিন্ন ভিন্ন আয়োজনে। আর দলগুলোর তারকা ভক্তরা তো নিজ দলের সাপোর্টে করছেন সম্পূর্ণ ভিন্ন কিছুর আয়োজন।
যেমন ভারতের পুনম পাণ্ডে বিশ্বকাপ আয়োজন উপলক্ষে প্রকাশ করেছেন স্বল্প বসনা ভিডিও প্রকাশ। এই স্রোতে গা ভাসায় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ছাত্রী ও পর্নো মডেল-অভিনেত্রী নায়লা নাঈম।
ব্রাজিল সমর্থক এই মডেল নিজের ফেসবুক প্রোফাইল ছবিতে প্রিয় দলের পতাকার রঙের স্বল্পবসনা পোশাকে তোলা ছবি প্রতিস্থাপন করেছেন।
সবুজ ও হলুদ রঙা স্বল্পবসনে তোলা ছবি আপলোড করে তিনি লাতিনদের উৎসবে একাত্ম হয়েছেন।
নায়লার এই কাণ্ডে ব্রাজিল সমর্থকরা খুশি হলেও আর্জেন্টিনার সমর্থকরা এটাকে নেতিবাচক হিসেবেই দেখছেন।
বিশ্বকাপ জ্বরে কাঁপছে পুরো বিশ্ব। যে যার মতো করে সমর্থন জানাচ্ছেন নিজ দলকে। তবে বিপাকে পড়েছেন তারকারা। একদলকে সমর্থন করলে অন্য দলের সমর্থকরা ক্ষেপে যাচ্ছেন। শুরু করেন উল্টা-পাল্টা মন্তব্য ও ঝড় তোলেন ফেইসবুকে। এমনি এক বিড়ম্বনার শিকার হয়েছেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ছাত্রী ও মডেল-অভিনেত্রী নায়লা নাঈম।
ব্রাজিলকে সমর্থক খোলামেলা পোশাক পরে ছবি পোষ্ট করেন তার ফেইসবুক পেইজে। পরবর্তীতে ভক্তদের তোপের মুখে পড়ে শুক্রবার আর্জেন্টিনার পোশাক পরে ছবি পোষ্ট করতে বাধ্য হয়েছেন তিনি।
জানা গেছে, সবুজ ও হলুদ রঙা স্বল্পবসনে তোলা ছবি আপলোড করে তিনি লাতিনদের উৎসবে একাত্ম হয়েছিলেন। আর তাতে ব্রাজিল সমর্থকরা খুশি হলেও আর্জেন্টিনা সমর্থকরা নেতিবাচক মন্তব্য করতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে ব্রাজিলের পাশাপাশি অন্যান্য দলের সমর্থকদের জন্যও আলাদা ছবি প্রকাশ করবেন বলে জানান নায়লা নাঈম।
অবশেষে কথা রাখলেন নায়লা, শুক্রবার সকালে নিজের ফেসবুক পেইজে নতুন একটি ছবি প্রকাশ করেছেন। যেখানে আকাশী আর সাদার সংমিশ্রণে তৈরি পোশাকে দেখা মিলেছে এই মডেলের। ফলে আর্জেন্টিনার সমর্থকরাও স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
উল্লেখ্য, পেশায় নায়লা নাইম একজন দন্ত চিকিৎসক। তবুওও তার আগ্রহটা মডেলিং নিয়ে। পাঁচ বছর ধরেই মডেলিংয়ে কাজ করছেন। খোলামেলা পোশাকের ছবি প্রকাশের মাধ্যমেই মূলত ভার্চুয়াল জগতে আলোচনার ঝড় তোলেন নায়লা নাঈম।
বাধ্য হয়ে আর্জেন্টিনা
বিড়ম্বনার শিকার হয়েছে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ছাত্রী ও মডেল-অভিনেত্রী নায়লা নাঈম।
বৃহস্পতিবার ব্রাজিলকে সমর্থক খোলামেলা পোশাক পরে ছবি পোষ্ট করেন তার ফেইসবুক পেইজে। পরবর্তীতে ভক্তদের তোপের মুখে পড়ে শুক্রবার আর্জেন্টিনার পোশাক পরে ছবি পোষ্ট করতে বাধ্য হয়েছেন তিনি।
জানা গেছে, সবুজ ও হলুদ রঙা স্বল্পবসনে তোলা ছবি আপলোড করে তিনি লাতিনদের উৎসবে একাত্ম হয়েছিলেন। আর তাতে ব্রাজিল সমর্থকরা খুশি হলেও আর্জেন্টিনা সমর্থকরা নেতিবাচক মন্তব্য করতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে ব্রাজিলের পাশাপাশি অন্যান্য দলের সমর্থকদের জন্যও আলাদা ছবি প্রকাশ করবেন বলে জানান নায়লা নাঈম।
অবশেষে কথা রাখলেন নায়লা, শুক্রবার সকালে নিজের ফেসবুক পেইজে নতুন একটি ছবি প্রকাশ করেছেন। যেখানে আকাশী আর সাদার সংমিশ্রণে তৈরি পোশাকে দেখা মিলেছে এই মডেলের। ফলে আর্জেন্টিনার সমর্থকরাও স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
পেশায় নায়লা নাইম একজন দন্ত চিকিৎসক। তবুও তার আগ্রহটা মডেলিং নিয়ে। পাঁচ বছর ধরেই মডেলিংয়ে কাজ করছেন। খোলামেলা পোশাকের ছবি প্রকাশের মাধ্যমেই মূলত ভার্চুয়াল জগতে আলোচনার ঝড় তোলেন নায়লা নাঈম।
এরপর জার্মান সমর্থন...
ব্রাজিল, আর্জেন্টিনার পর জার্মান ভক্তদের জন্যও স্বপ্নবসনা হন তিনি। তার সাড়া জাগানো ছবিটি তুলছেন ফটোগ্রাফার সাকিব মুহতাসিম।
আগে থেকে তিনি জানিয়েছিলেন বিশ্বকাপ উপলক্ষে আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, জার্মান ও ইংল্যান্ডের পতাকার থিমে ফটোশু্ট করবেন। সেই সূত্র ধরে প্রকাশ করলেন জার্মানির পতাকার বসনে নিজের আরেকটি বিতর্কিত ছবি। নায়লার অফিসিয়াল ফেসবুক ফ্যান পেজে ছবিটি আপলোডের ৪ ঘন্টার মধ্যেই আলোড়ন তোলে। ছবিতে ইতিমধ্যেই লাইকের সংখ্যা সাড়ে তিন হাজার ছাড়িয়ে গেছে। শেয়ার হয়েছে প্রায় দেড়শ বার।
বিভিন্ন মিডিয়ার খবর এগুলো আমার নিজের কথা নয়...
এভাবেই সানি লিওনকে অতিক্রম প্রচেষ্টা চলছে বাংলাদেশ থেকে। আমাদের ধর্মীয় অনুভূতি প্রবণ লোকেরা কোথায় কথা বলতে হবে তা কি বোঝেন???
সামনে আরো নায়লা আসবে তখন প্রতিবাদ করেও কূল পাওয়া যাবেনা...
বিষয়: বিবিধ
১৯০২ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আমার কথা ছিল, এ যাতীয় কোন ঘটনাকে যখন নিছক ঘটনা আকারে প্রকাশ করা হয়, বা লেখা হয় তখন তা থেকে কোন পজিটিভ ভাবধারা প্রকাশ হয় না, বরং নেগেিটিভ দিকটিই সামনে চলে আসে এবং সেটিকে স্বাভাবিকভাবে ভাবতে বাধ্য হয়ে যায় সাধারণ মানুষ। কিন্তু যখন আপনি কোন মন্তব্য বা দিক নির্দেশনা আকারে প্রকাশ করবো তখই তার থেকে মানুষ সতর্ক হওয়ার অনুপ্রেরণা পাবে।
ধন্যবাদ।
ধর্মীয় অনুশাসন কতটা শিথিল হলে এমন সাহস পায়! সেতো সানি লিউনের কম কিছু করে নি, অন্তত বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে।
এটা সত্যি বেদনাদায়ক, মিডিয়া শুধু প্রতিযোগিতাই দেখাচ্ছে, কে কাকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে, দেশে গোউরব নিয়ে আসছে, অথচ নির্লজ্জতার বিষয়টি ঢাকাই পড়ে যাচ্ছে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন