আশুরার মিথ্যা পটভূমি
লিখেছেন লিখেছেন তরবারী ২৪ অক্টোবর, ২০১৫, ০৭:২৬:৫৯ সকাল
পবিত্র আশুরার সাথে হজরত হোসাইন (রাঃ) শাহদাতের ঘটনার কোন সম্পৃক্ততা নেই,এবং আশুরার দিবস কে স্মরণ করা বা রোজা রাখা বা এই দিবস কে পালন করার যে রীতি বর্তমানে ঘটা করে করা হয় তা নিতান্ত শিয়াদের বানানো এক ধরনের ভণ্ডামি এবং হাদিস ও কোরআনের আলোকে এটা কবিরা গুনাহ।
এই দিনে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) প্রিয় দৌহিত্র হজরত হোসাইন (রাঃ) এর শাহাদাতের ঘটনা নিতান্ত ঐতিহাসিক কাকতালীয় একটি ঘটনা মাত্র।
গর্দভ নাম সর্বস্ব মুসলমানের বাচ্চা গুলো আশুরা,শবে বরাত এপ্রিল ফুল পালনের নামে যে ভণ্ডামি করে এবং তাকে পবিত্র বলে আখ্যা দেয় তা অজ্ঞতার নামান্তর এবং ঐতিহাসিক চক্রান্তকারীদের সুনিপন চক্রান্তের একটি অংশ।
পবিত্র আশুরার দিন কে হজরত হোসাইন (রাঃ) এর শাহাদাতের সাথে জড়িয়ে দিবসের আসল ঘটনা গুলোকে আড়াল করা হয়,সেই সাথে প্রমাণিত বিষয় কে বাদ দিয়ে অনইসলামিক ইতিহাস কে দিয়ে ঈমান ও আমল নিয়ে খেলা করা হয়।
আয়েশা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: কুরাইশ গোত্র জাহেলী যুগে আশুরার রোযা রাখতো এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও রোযা রাখতেন। অতঃপর তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন মদীনায় হিজরত করলেন, তখন তিনি নিজে রোযা রাখলেন এবং অন্যদের রোযা রাখার আদেশ করলেন। তার পর যখন রমযান মাসের রোযা ফরয করা হল, তখন তিনি বললেন: “ইচ্ছা হলে রোযা রাখো না হলে রাখো না”। [মুসলিম, সিয়াম, নং ২৬৩২]
ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন মদীনায় হিজরত করলেন, তখন ঈহুদী সম্প্রদায়কে আশুরার দিনে রোযা পালন করতে দেখলেন। তাই তিনি তাদের জিজ্ঞাসা করলেন:
“এটা এমন কোন্ দিন, যে দিনে তোমরা রোযায় আছো? তারা বললোঃ এটি একটি মহান দিন, আল্লাহ তায়ালা এই দিনে মুসা (আঃ) এবং তাঁর অনুসারীদের লোকজনকে নাজাত দিয়েছিলেন এবং ফেরাউন ও তার অনুসারী লোকজনকে ডুবিয়ে দিয়েছিলেন। তাই মুসা (আঃ) কৃতজ্ঞতা স্বরূপ রোযা রাখেন। অতএব আমরাও রোযা করি। তার পর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: তাহলে তো মুসা (আঃ) এর ব্যাপারে তোমাদের তুলনায় আমরা বেশি হকদার। অতঃপর তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রোযা রাখেন এবং রোযা রাখার আদেশ দেন।[মুসলিম, সিয়াম, নং ২৬৫৩ ]
অনেককে এই দিনে রোযা রাখার কারণ জিজ্ঞাসা করলে বলতে শুনা যায়: এই দিনে হুসাইন (রা শহীদ হয়েছিলেন তাই আমরা রোযা আছি। দ্বীনের বিষয়ে এটি একটি বিরাট অজ্ঞতা। সাধারণ লোকদের এই উত্তরের পিছনে আছে শিয়া সম্প্রদায়ের কৃতিত্ব। যেহেতু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পৌত্র হুসাইন (রা এই দিনে ইরাকের কারবালা মাঠে মর্মান্তিক ভাবে শহীদ হয়েছিলেন। তাই শিয়ারা এই দিনটিকে শোক দিবস হিসাবে বিভিন্ন কার্যকলাপের মাধ্যমে উদযাপন করে থাকে। দেশে তাদের প্রোগ্রামগুলি রেডিও ও টেলিভিশনের মাধ্যমে সরকারিভাবে প্রচার করা হয়। এমনকি এই দিনে সরকারি ছুটিও থাকে। তাই সাধারণ লোকদের নিকট এই দিনটির পরিচয় এবং মর্যাদার কারণ হচ্ছে, হুসাইন (রা এর শাহাদত। আর এ কারণেই হয়ত: তারা বলে থাকে যে, হুসাইন (রা শহীদ হয়েছিলেন তাই রোযা করছি।
অথচ এর সাথে ইসলামের দালিলিক কোন সম্পর্ক নেই,এই ধারনাটি ইসলামে নতুন সংযোজিত অনর্থক অনুষ্ঠান।যা বিদআত এবং বাতিল।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
“যে ব্যক্তি আমাদের এই দ্বীনে নতুন কিছু আবিষ্কার করলো যা, এর অংশ নয় তা প্রত্যাখ্যাত।” [বুখারী, মুসলিম]
সবাইকে আহবান জানাচ্ছি জ্ঞান অর্জনের জন্য আর সঠিক ভাবে ইসলামকে পালনের জন্য।
বিষয়: বিবিধ
১৭৬৯ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এটা মুসা আ: ফিরাউনের কবল থেকে রক্ষা পাওয়ার শুক্রিয়া হিসেবে। কারবালার সাথে এর সম্পর্ক নাই। ধন্যবাদ।
এবং আশুরার দিবস স্মরণ করা, রোজা রাখা, এই দিবসটি পালন করা শিয়াদের বানানো ভণ্ডামি? এবং হাদিস ও কোরআনের আলোকে এটা কবিরা গুনাহ??
আমাকে ক্ষমা করবেন, আপনি কাকতালীয় বোঝেন ঠিকঠাক? দিবস এবং দিবস পালনের সামাজিক ও চেতনাগত তাৎপর্য বোঝেন? খিলাফাত, ইসলামের রাজনৈতিক বিধান এবং রাজতান্ত্রিক বিকৃতির কনসিকোয়েন্স বোঝেন? কারবালার ঘটনার পূর্বাপর ঘটনাবলী সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন?
শিয়াদের একটি ক্ষুদ্রাংশ হয়তো এনিয়ে অর্থহীন বাড়াবাড়ি করে। তাই কারবালার শিক্ষা ও চেতনা, প্রাসঙ্গিকতা ও তাৎপর্য প্রত্যাখ্যাত হবে?
আপনি কি জানেন, মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ- তাঁর তামাম জীবনের প্রচেষ্টা, তাঁর নিদারুন ত্যাগ-তিতিক্ষার এই খিলাফাত,কেনো পঞ্চাশ যেতে না যেতেই তাঁর প্রিয়তম দৌহিত্রকে, আহলে বাইতকে এভাবে নিরবংশ করতে একটা পক্ষ উদ্যত হয়ে উঠলো?...
শুধু শিয়া! শিয়া!
কবীরা গুনাহ!?
ভন্ডামি!!
দোর্দন্ড প্রভাবশালী মুসলিম সমাজের সবচেয়ে মর্যাদাবান মানুষটিকে এভাবে খন্ডবিখন্ড করা হচ্ছে, আর তিনি বলছেন- হাল মিন নাসিরিন ইয়ানসুরনা? -কেউ কি আছে আমাকে সাহায্য করার মতো?...
কি হৃদয়বিদারক আকুতি?...
এ আকুতি উনাকে বাঁচানোর জন্য ছিলো না? উনি তো শহীদ হয়েই যাচ্ছিলেন। এ আকুতি মুসলিম উম্মাহর জন্য। তাঁর চেয়ে কে বেশী জানতো, মুসলিম উম্মাহর উপর আজ যে জগদ্দল স্বৈরাচার চেপে বসছে তা তার প্রাণশক্তিকে নিঃশেষ না করে ক্ষান্ত হবে না?! আপনি কে বা কোন পন্থি জানিনা, জানার প্রয়োজনও বোধ করি না, মনে রাখবেন-
বিশ্বব্যাপী মুসলিম উম্মাহর আজকের এই অধঃপতন- তা মুয়াবিয়া প্রতিষ্ঠিত রাজতন্ত্র এবং তার প্রতি মুসলমানদের সংগ্রামহীনতার ফলাফল মাত্র। এই ফলাফল সেদিন পর্যন্ত আল্লাহ তা'লা দীর্ঘ করবেন- যতদিন না এই উম্মাহ সামগ্রিকভাবে দেশে দেশে প্রতিষ্ঠিত মুয়াবিয়াতন্ত্র, এজিদতন্ত্রের প্রতিপক্ষে রুখে দাঁড়াচ্ছে।...
আর ততদিন ঈদের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ এই আশুরা।
আমাদের জাতীয় কবি সেই কথাই বলেছেন-
যত দিন না কায়েম হবে
খোদার ধরায় তাঁরই দিন
কিসের আবার ঈদের খুশি
এ অনুষ্ঠান অর্থহীন।
আর সেখানে এই ইমাম হোসাইন'ই ধ্রুবতারা, পথপ্রদর্শক। এজন্যই রাসূল বলেছেন- হোসাইন আমার থেকে আমি হোসাইন থেকে। রাসূল হোসাইন থেকে কিভাবে? সে জবাব আল্লামা ইকবাল দিয়ে গেছেন-
ইসলাম জিন্দা হোতা হ্যায়
হার কারবালা কি বাদ।
-প্রতিবার কারবালার পর
জিন্দা হয় ইসলাম
হয় উর্বর।
তাই শিয়া শিয়া কেনো করা
ওই আত্মপীড়ন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা ইসলামের রেফারেন্সে বহুপুর্বে নিষিদ্ধ করে রেখেছেন। তাঁরও আগে এসব নাকচ করে কারবালার মূল শিক্ষা হাজির করেছিলেন আমাদের জাতীয় কবি- ত্যাগ চাহি, মর্সিয়া ক্রন্দন চাহিনা।
তাই রোজা রাখেন আর না রাখেন, আশুরা নামে ডাকেন বা কারবালা দিবস ডাকেন, তাতে কিছু আসে যায় না, এবং শিয়া-সুন্নি রাজনীতিও বাদ দেন, তারচেয়ে একজন মুসলমান হিসেবে নিজেকে জিজ্ঞেস করি- ইমাম হোসাইনের- ‘হাল মিন নাসিরিন ইয়ানসুরনা?’র জবাবে আমার অবস্থান কোথায়?...
আমি কি আমার চারপাশের জালিম স্বৈরাচারদের প্রতিপক্ষে দাঁড়াতে পারছি? শক্তিতে না পারলে হক কথাটা কি আমার কন্ঠ ফুঁড়ে বেরুচ্ছে? অন্তত সমস্ত অন্তর দিয়ে ঘৃণা করতে পারছি?? যদি না হয় তাহলে অন্যসব কিছু রেখে আমার ঈমানের দিকেই মনোনিবেশ করতে হবে? কারণ এরপর আর বিন্দু পরিমান ঈমানও অবশিষ্ট থাকে না। আমরা বলছি না- বলেছেন মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ….
কিন্তু কারবালায় ইমাম হোসাইনের শাহাদাতের ঘটনা আশুরার দিনে সংঘটিত হওয়ায়, সেটি ত্রিমাত্রিক রুপ লাভ করেছে, এবং আশুরার প্রকৃতিও তার ঐতিহাসিক ধারায় অধিকতর বৈশিষ্টমন্ডিত হয়েছে, আমরা মনে করি। ত্রিমাত্রিক রুপ লাভ করলো কিভাবে?- প্রথমত, আশুরার দিনে সংঘটিত হওয়ায় কারবালা নিঃসন্দেহে একটি বৈশ্বিক, কালাতিক্রমী স্তরে উপনীত হয়েছে। দ্বিতীয়ত, মানবজাতির ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক প্রবাহের অনন্য সম্মিলন ঘটিয়েছে। তৃতীয়ত, এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো- আশুরার দিনে সংঘটনের ভেতর দিয়ে কারবালার শাহাদাতের ঘটনাকে আল্লাহ তা’লা মানব ইতিহাসের সেই চিরন্তন হক ও বাতিলের দ্বন্দ্বের ধারায়(যেখান থেকে প্রথমে হেগেল এবং তার থকে মার্ক্স নকল করে এদিক সেদিক করে থিসিস সাবমিট করেছে)উপস্থাপন করেছেন। এবং সেই দ্বন্দ্বের সবচেয়ে ট্রাজিক(tragic) মানবিক রুপায়ন আমরা কারবালায় এসে পাই।
তারপর দেখুন, ইমাম হোসাইন নবী নন। কোন সেনাদলের আজ সেনাপতি নন। জীবিত অন্যান্য সাহাবীরা বলছেন- ‘এখন কথা বলার সময় নয়’।
সাথে ভক্ত-অনুরক্তের বিপুল কোনো বহরও নেই। কোনো প্রদেশের গভর্ণরও নন যে, দুই-চার জন অধঃস্তন তার নির্দেশ অনুসরণ করবে। নানা ফন্দী-ফিকির করে বিপুল অর্থের মালিকও হতে পারেননি যে- টাকা ছিটিয়ে সমর্থক জোগাড় করবেন। তিনি আজ একা। অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে একা।
নানা নেই, মা নেই, বাবা নেই। ভাই ইমাম হাসানকেও বিষ প্রয়োগে শহীদ করা হলো। কথা বলার মতো, পরামর্শ চাওয়ার মতো, নিজের বেদনা শেয়ার করার মতো, কেউ নেই কোথাও। একদিকে অর্ধ পৃথিবীর সম্রাট ইয়াজীদ ইবনে মুয়াবিয়া, মুসলিম উম্মাহর অর্থে পোষা বিপুল নৃশংস্য সৈন্য-সামন্ত, তাবেদার, মোসাহেব…। অন্যদিকে ইমাম হোসাইন, সাথে পরিবার পরিজন মিলে একশোরও অনধিক।
কেনো এই তীব্র, তুমুল ও ব্যাপক বৈষম্যের সংগ্রাম! আপোষহীনতা কেনো এতো আবশ্যক অপরিহার্য হয়ে উঠলো?... জোরপূর্বক খিলাফাত কুক্ষিগত করার প্রক্রিয়ায় শেষ্ পর্যন্ত নির্বাচিত খলিফা ইমাম হাসানের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হয়ে মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান তার রাজত্ব চালায়। কিন্তু তার মৃত্যুর পূর্বে ইয়াযীদকে শাসক বানিয়ে যে শাসনধারা মুসলিম উম্মাহর উপর চাপিয়ে গেলো, তা কোনো মুসলমান তো দূরে থাক, বিবেক বুদ্ধিসম্পন্ন সাধারণ কোন মানুষও তা মেনে নেবে না। ইমাম হোসাইন জানতেন- এ শুধু শাসক বদলের ব্যাপার নয়। এটা প্রকারান্তরে ইসলাম তথা আল্লাহর সার্বভৌমত্বের স্থলে মানুষের প্রভূত্বকে স্থলাভিষিক্ত করার শামিল। এজন্যই তিনি প্রায়ই বলতেন- ‘ইয়াযীদও যদি বৈধতা পেয়ে যায় তাহলে ইসলামের এখানেই পরিসমাপ্তি’!
তাই বলা যায়, এখানে এসে কারবালা ইসলাম ও জাহিলিয়াত দ্বন্দ্বের ইতিহাসে একাকার হয়ে গেছে। না, একাকার হয়নি, বিশিষ্ট হয়ে রয়েছে। কারবালায়- মানুষের সাথে অসুরের দ্বান্দ্বিক ইতিহাসের মানবিক রুপায়নের সাথেই বরং আর সব ইতিহাস একাকার হয়ে রয়েছে। দেখুন আশুরার সাথে হযরত আদাম, নূহ, ইব্রাহীম কিংবা মূসা আ.সহ যারাই জড়িত, সবগুলো ঘটনাই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে হক ও বাতিল, শয়তান ও মানুষের দ্বন্দ্বে অনুরণিত। আরো মজার ব্যাপার হলো- সবগুলোই ছিল মুক্তিপ্রাপ্তির, বিপদ-উদ্ধারের! কারবালাই শুধু ব্যতিক্রম! হয়তো এটি তারচেয়েও বড় কোনো মুক্তির, তারচেয়েও বড় বিপদ হতে উদ্ধারের!...
তাই বলতে হয়, কারবালার ঘটনাটাই এমন যে-
এর প্রকৃতি ও তাৎপর্যই এমন যে-
এর ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটই এমন যে-
এর মহাজাগতিক গুরুত্বই এমন যে-
কাকতালীয় নয়, (অনন্য অপরিহার্য সমূহ গুরুত্বপূর্ণ কোনো কিছুই কাকতালীয় হয় না)
এটি আশুরার দিনে, এবং শুধু আশুরার দিনেই ঘটার মতো…
যেনো-
আশুরার ইতিহাসে সংঘটিত হক-বাতিলের দ্বন্দ্বের সাথে সংযুক্ত লেটেস্ট অধ্যায় ‘কারবালা’ পাঠ করে আগামী দিনের ইতিহাস রচনায় সংগ্রামে প্রবৃত্ত হওয়ার চেতনায় মুসলিম উম্মাহ আশ্বস্ত এবং উদ্দীপ্ত হয়-
কারবালার শাহাদাত তাই আশুরার দিনেই সংঘটিত হওয়া বাঞ্ছনীয় ছিলো,
ছিলো অপরিহার্য…।
মন্তব্য করতে লগইন করুন