আমার জানা নেই- দুভার্গক্রমে কোন ডায়েডেটিক রোগি সে সময় নবীর মধু কবিরাজীর খপ্পরে পরেছিলেন কিনা।
লিখেছেন লিখেছেন জোসনা বিবি ১৬ নভেম্বর, ২০১৩, ০৩:৫১:১৭ রাত
আমাদের মুসলমানদের অনেকেই দাবি করেন- ইসলাম বিজ্ঞানময় ধর্ম, এখনে কুসংস্কার-ঝাড়-ফুক-তাবিজ এর স্থান নেই। কিন্তু তথাকথিত বিজ্ঞানময় ইসলাম ধর্মে মূর্খ যুগের ঝাড়, ফুক, তাবিজ, কবজ অনুমদিত চিকিৎসা বিধান। নবী মোহাম্মদ স্বয়ং ঝাড়, ফুক, তাবিজ, কবজ............. এ বিশ্বাসী ছিলেন। Musnad Ahmad ibn Hanbal vol.2,Abu Dawud, in 'Chapter of Medicine' এ বলা হয়েছে নবী মোহাম্মদ রোগ-ভয় থেকে মুক্ত রাখার জন্য ছোট শিশুদের গলায় তাবিজ লিখে ঝুলিয়ে দিতেন। এ বিষয়ে আরো জানার জন্য সহিহ মুসলিম ২১৯৯ এবং ২২০০ নং হাদীস প্রনিধান যোগ্য। Bukhari; Muslim, Chapter of Tibb এ বলা হয়েছে নবী মোহাম্মদ অসুস্থ রোগির ব্যাথার স্থানে হাত রেখে ঝাড়-ফুক দিতেন। এ বিষয়ে আর দেখুন Tafsir Fath al-Qadir, under Sura Bani Isra'il, verse 82
নবী মোহাম্মদের আরো একটি হাস্যকর বিষয় মধু এবং কোরান দিয়ে সর্বরোগের চিকিৎসা এবং নিরাময়, যা অনেকটা ১০১ প্রকার রোগ নিরাময়ে গাবতলির মজনু পাগলার হরিন মার্কা আশ্চর্য মলমের মতই। Sunnan Ibn Majah Volume No.2, Hadith No. 3531 তে যে কোন রোগের নিরাময়ে মধু এবং কোরানের কুদরতি দিয়ে চিকিৎসার বিধান দিয়েছেন। তবে আমার জানা নেই দুভার্গক্রমে কোন ডায়েডেটিক রোগি সে সময় নবীর মধু-কোরান কবিরাজীর খপ্পরে পরেছিলেন কিনা।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন- Click this link
বিষয়: বিবিধ
১৯৫৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন