‘‘একসঙ্গে এত মৃত্যুদণ্ডের নজির নেই’’ এর বিশিষ্ট জনদের প্রসঙ্গে কিছু কথা

লিখেছেন লিখেছেন মুক্তআকাশ ০৬ নভেম্বর, ২০১৩, ১২:২২:৪৯ রাত

প্রথম আলোর রিপোর্ট ‘‘একসঙ্গে এত মৃত্যুদণ্ডের নজির নেই’’ এর বিশিষ্ট জনদের প্রসঙ্গে কিছু কথা

শাহদিন মালিক:

বিশিষ্ট আইনজ্ঞ শাহদীন মালিক বলেছেন, ‘বেসামরিক কোর্টে এতজনের একসঙ্গে মৃত্যুদণ্ড মনে করতে পারছি না। এক শ-দেড় শ বছরের ইতিহাসেও এমন ঘটনা ঘটেছে বলে মনে পড়ে না। তবে, “ওপেন কোর্টে” বিচার হয়েছে। এক একটি ঘটনায় বিশ্বাসযোগ্য প্রচুর সাক্ষী ছিলেন, আসামিদের উচ্চতর আদালতে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এটি খুবই তাত্পর্যপূর্ণ।’

কিন্তু উচ্চ আদালতে সাক্ষিদের অবস্থা ছিল,

আসামি: কি সাক্ষি দিব ?

রিমান্ডে সেনা অফিসার: এখানে সাদা কাগজ আছে। সই করে যাও । আমরা লিখে নেব।

যারা সাক্ষি দিয়েছে তারা এখনও চাকুরী করছে। আর যারা মিথ্যা বলতে পারেনি তারা জেল খাটছে।

মিজানুর রহমান:

তবে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেছেন, বিচারিক প্রক্রিয়া শুরুর দিকে আসামিরা অভিযোগ করেছিলেন, তাঁরা পছন্দমতো আইনজীবী নিয়োগ করতে পারছেন না, আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলতে পারছেন না। অভিযোগগুলো জাতীয় মানবাধিকার কমিশন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিজিবির মহাপরিচালক বরাবর জানিয়েছিল। তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি নিশ্চয়ই খুব সতর্কতার সাথে বিচারপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘বিচারিক প্রক্রিয়ায় যদি কোনো গলদ থেকে যায়, তা হলে সেটা একটা বড় মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। এমন হতে পারে, উচ্চ আদালতে গিয়ে খালাস পাওয়ার যোগ্য নন, এমন কেউ জঘন্যতম অপরাধ করেও খালাস পেয়ে যেতে পারেন।’

মানবাধিকার চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বিদ্রোহের পর খাগড়াছড়ির জেলখানায় পরিদর্শনে গেলে অসহায় বিডিআররা তার কাছে সব কিছু খুলে বলে। তিনি আস্বস্থ করে তাদের ।

পরে ঢাকায় এসে অভিযোগের জের ধরে ফট ফট করে কথা বলতে থাকে গণমাধ্যমে। এমনাবস্থায় ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহীনি একদিন ডেকে নিয়ে গেলেন। তার পর তিনি কথা বলায় শুর পাল্টিয়ে ফেল্লেন।

আসলে কি হল ............?

বিষয়: বিবিধ

১৩৭০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File