ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়ার দলিল আকাশের নক্ষত্রের মত উজ্জ্বল (বই)

লিখেছেন লিখেছেন ইসলামিক বই ১৬ জুন, ২০১৪, ০৮:৩৬:৫৩ সকাল





বইয়ের নাম: ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়ার দলিল আকাশের নক্ষত্রের মত উজ্জ্বল।

[”ইমামের কিরআতই মুক্তাদীর জন্য কিরআত” নামক লেখনির জবাব]

লেখক: মাওলানা আবদুস সাত্তার কালাবগী

ফাইল টাইপ: পি.ডি.এফ (১১৪ পৃ: )

ফাইল সাইজ: ৪.৮১ মে.বা.

লিংক: সরাসরি ডাউনলোড করুন

বিষয়: বিবিধ

১৪১০ বার পঠিত, ২০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

235330
১৬ জুন ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
নূর আল আমিন লিখেছেন : ভালো লাগলো আপনাকে
ধন্যবাদ
||
২৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:৪৫
192372
ইসলামিক বই লিখেছেন : Love Struck Happy
235334
১৬ জুন ২০১৪ সকাল ১১:০০
ইমরান ভাই লিখেছেন : জাজাকাল্লাহু খায়রান।
২৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:৪৫
192371
ইসলামিক বই লিখেছেন : Love Struck Happy
235350
১৬ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : ধন্যবাদ
২৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:৪৪
192370
ইসলামিক বই লিখেছেন : Happy
235359
১৬ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
সন্ধাতারা লিখেছেন : It is a fantastic initiative. Janakallah khairan
২৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:৪৪
192369
ইসলামিক বই লিখেছেন : Love Struck Love Struck Happy
235364
১৬ জুন ২০১৪ দুপুর ০১:১০
আধা শিক্ষিত মানুষ লিখেছেন : জাতি যখন কঠিন অমানিশায় ব্যস্ত, তখন ইসলাম বিরুধীদের মোকাবেলায় ইসলামের শ্রেষ্টত্ব প্রমাণের জন্য একদল যুবকের গর্জে উঠার সময়। ইতিহাস সাক্ষী দেয় যে, সব সময়ই ঐ সকল যুবকরা যাতে গর্জে উঠতে না পারে সে জন্য শাসক এবং তাদের গোয়েন্দারা নানাবিধ বিষয় দিয়ে ব্যস্ত রেখেছে।
মুসলমানদের দূর্যোগে মুক্তির উপায় কি? এই বিষয়টা যখন হওয়া উচিত প্রধান আলোচ্য তখন ইসলাম বিরুধীদের কিছু গোয়েন্দা আমাদের প্রিয় ইসলামী চিন্থাবিধদের সেই বিষয়ে যাতে কলম ধরতে না পারে, সেজন্য এই ধরণের বিষয় নিয়ে ব্যস্ত রাখে।

ভাবতে অবাক লাগে তখন, যখন আমি মনে করি যেঃ আমিই সব চেয়ে বেশী জানি।
১৭ জুন ২০১৪ সকাল ১১:২৬
182203
ইসলামিক বই লিখেছেন : আল্লাহ যা ভাগ্যে রাখছে তার একচুল এদিক ওদিক হতে কেউ পারবে না। যুবকদেরকে সঠিক তাওহীদ শেখান দেখবেন আপনার প্রত্যাশার মতো যুবক তৈরি হয়ে গেছে।
২১ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:০২
183723
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : অনেক সময় যারা সেই বিষয়ে কলম ধরার যোগ্যতা রাখে তারাও নীরব থাকে।
235430
১৬ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:১০
মাটিরলাঠি লিখেছেন : যারা ইমামের পিছে সূরা ফাতিহা পাঠ করেন না, তাদের সালাতের কি হয়?

যারা পড়েন না, তারা কুরআনের আয়াত দিয়াই দলিল দেন।

শেষ মুহূর্তে যোগদানকারী মুক্তাদীর যে ফায়সালা দেওয়া হয়, তা কেমন যেন মনে হয়?

বিভাজন করে ফায়দা কি?

@আধা শিক্ষিত মানুষ ভাইয়ের সাথে সহমত।



১৭ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৩০
182204
ইসলামিক বই লিখেছেন : বিভাজনের কিছু নাই। ইসলাম বিভাজন করা তো নিষেধ, কিন্তু আগে থেকেই তো বিভাজন করে আসছে? তাই,সঠিক জিনিস সবার জানা উচিত তাহলে বিভাজন কমে আসবে। আপনার প্রশ্নের উত্তর বইতেই আছে দেখুন।
235492
১৬ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫১
আফরা লিখেছেন : এক মুসলমান এক মুসলমানের পিছনে কেন লাগে এটা বুঝে আসে না । আমরা এসব নিয়েই ব্যাস্ত থাকছি আর ইসলাম যে শেষ হয়ে যাচ্ছে সে খবর রাখছি না ।
১৭ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৩৩
182205
ইসলামিক বই লিখেছেন : ইসলাম আল্লাহ দিয়েছেন আমার আপনার দরকার ছাড়াই আল্লাহ তা হেফাজত করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ইসলাম যেন শেষ হয়ে না যায়, সুন্না যেন শেষ হয়ে না যায়, সবাই জেন এক আল্লাহর একত্ব ও রসুল (সা) এর সুন্নাকে অনুসরন করে সেটাই মুসলিম নর ও নারীর কতর্ব। বইটি পড়ে দেখুন । না পড়লে কিভাবে বুঝবেন?
237455
২২ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:২৩
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : এ সংক্রান্ত উভয় হাদীস অধ্যয়ন করে, নিজের জ্ঞান প্রজ্ঞা দিয়ে বিশ্লেষণ করে আমার কাছে মনে হলো- ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়াটা বাধ্যতামূলক।
২২ জুন ২০১৪ দুপুর ০২:৪৬
184078
ইসলামিক বই লিখেছেন : জাজাকাল্লাহু খায়রান। আল্লাহ আপনাকে সরল পথে রাখুন।
অনেকে আছে তারা মনতে চায়না বা মানবে না কেননা তাদের বাপ দাদা কোনদিন পড়েনাই।
247506
২৩ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৫২
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আমি কোন বই থেকে না পড়েও একটা যুক্তিতে ফাতিহা কিছু সময় পড়ি।

নামাযে হুজুরের তাসবীহ, তাশাহুদ শুনিনা বিধায় যেমন নিজেরা পড়ি – ঠিক তেমনি যে সময় হুজুরের মুখের ফাতিহা কানে শোনা যায় না, তখন শুধু ফাতিহা পড়ি। কিন্তু হুজুরের ফাতিহা কানে শোনা গেলে আমি পড়ি না।

বইটা আমি পড়ি নাই – আমি যা করি তা কি বেঠিক?

আরেকটা বিষয়- আধা-শিক্ষিত এর সাথে আমি একমত। সেখানে আপনার প্রতিমন্তব্যের সাথে আমার দ্বিমত রয়েছে – পৃথিবীতে মানুষের উপর আপতিত সমস্ত দুর্ভোগ মানুষের কর্মফল এর কারণে বলে আমি জেনে এসেছি। এসব দুর্ভোগের জন্য আমরা নিজেরাই নিজেদের ভাগ্য গড়ছি প্রতিনিয়ত। তাই আমার মনে হচ্ছে মানুষের কর্মফলের দরুন সৃষ্ট দুর্ভোগ, ভাগ্যের নামে, আল্লাহর সাথে জুড়ে দেয়াটা অনুচিত।
২৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:৪০
192367
ইসলামিক বই লিখেছেন : যোহর ও আসরে সাহবা (রা) গন ইমামের পিছনে শুধু সুরা ফাতিহা না তার সাথে অন্য ছুড়াও মিলায়ে পড়তেন মর্মে সহীহ হাদীস রয়েছে। এছাড়াও আবু হুরায়রা (রা)সহীহ হাদীস অনুযায়ী ইমাম জোরে সুরা ফাতিহা পড়লেও চুপি চুপি মুক্তাদি পড়বেই।
আরো বিস্তারিত জানতে আপনি বইটি পড়ুন তাহলে ক্লিয়ার হয়েযাবে ইনশাআল্লাহ।

আর দুভোগ বা বিপদ সম্মন্ধ্যে আল্লাহ বলেন...

وَإِن يَمْسَسْكَ اللّهُ بِضُرٍّ فَلاَ كَاشِفَ لَهُ إِلاَّ هُوَ وَإِن يَمْسَسْكَ بِخَيْرٍ فَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدُيرٌ

আর যদি আল্লাহ তোমাকে কোন কষ্ট দেন, তবে তিনি ব্যতীত তা অপসারণকারী কেউ নেই। পক্ষান্তরে যদি তোমার মঙ্গল করেন, তবে তিনি সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান।
(সুরা আনআম আয়াত ১৭)
বিপদ সম্মন্ধ্যে বিস্তারিত জানতে এই লেখাটি পড়ুন...
বিপদ!

জাজাকাল্লাহু খায়রান।
২৪ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:৪২
192368
ইসলামিক বই লিখেছেন : আরোও বিস্তারিত জানতে আপনি এই বইটি পড়তে পারেন একবার দেখুন....
জাল হাদীসের কবলে রসুল (সা) এর সালাত (বই)

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File