দেশের বাইরে অর্ধযূগ পার!
লিখেছেন লিখেছেন বাংলাদেশ_জিন্দাবাদ ৩০ নভেম্বর, ২০১৫, ০৬:১৮:২০ সকাল
সেই স্কুল পর্ব হতে আমার জীবনের বেশীর ভাগ সময়টাই ব্যায় করছি এই ভেবে যে একদিন উন্নত কোন দেশে গিয়ে পড়াশোনা করব এবং যদি সুযোগ হয় তবে সেই দেশে স্থায়ী হবার চেষ্টা করব। এমনি ভাবে আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে ২০০৯এর শেষ ভাগে বৃটেনে ষ্টুডেন্ড ভিসায় আসি। এরপর পড়াশোনার পাশাপাশি আবাস, খাওয়া, যাতায়ত এর চাপ মোকাবেলা করতে করতেই এক দেড় বছর এমনি এমনিই চলে গেল। তখন এই প্রবাস জীবনে এসে অনেকটাই স্থিতিশীল হলাম। দেশে থাকতে শুনতাম যে প্রবাস জীবন অনেক কঠিন। সব জেনেই এসেছি। তাই এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি নিজে সব কিছু ব্যবস্থা করা(বাজার, রান্না, ঘর পরিস্কার এবং চাকুরী) করার অদম্য ইচ্ছাই ছিল। আল্লাহর রহমতে এই গুলির কোন কিছুই আমাকে দমাতে পারে নাই। প্রাথমিক অবস্থায় লন্ডনে কাজ না পেয়ে প্রায় ২০০ মাইল দূরে লিডস শহড়ে চাকুরী করছি আবার লন্ডনে কলেজের ক্লাসও করছি। পুরো লাইফটা তখন শক্ত শৃঙ্খলাবদ্ধ হইছিল যদিও কোন সংকট ছিল না। সময় মত বাস ও ট্রেনের টিকিট ও যাতায়ত সবই মসৃণ। আমার জীবনে যতবার না ঢাকার বাইরে গেছি তারচেয়ে বেশী ইংল্যান্ডের অর্ধেক এলাকায় অর্ধশত বারের বেশী ভ্রমণ করতে হইছে। চোখ বন্ধ করে ঘুমিয়ে বাসে যাতায়াত করছি কোন দূঃশ্চিন্তাই হয় নাই। কিন্তু এত সত্ত্বেও দেশের নিজ পিতা-মাতা, ভাই, আত্নীয়, বন্ধু ও প্রতিবেশীদের যে মিস করে আসছি সেটা পূরণ হওয়ার না। বিদেশে কষ্ট জানতাম কিন্তু এভাবে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার গড়ার জন্য যে দেশে আসা যাবে না সেটা ধারণায় ছিল না। এখন রেসিডেন্ট পারমিটে আছি। তাই কিছুদিনের জন্য ছুটিতে গেলে(২ হতে ৪ সপ্তাহ) চাকুরী আর থাকবে না। আমার নিয়োগকর্তা এমন ভাবেই চাকুরী দিছে ওয়ার্ক-রেসিডেন্ট পারমিটধারী হিসেবে যে অসুখ ছাড়া টানা ৫দিনের বেশী ছুটি নেওয়া যাবে না। এই চাকুরীর উপরই এখানে ভবিষ্যতে স্থায়ী হওয়ার অবলম্বন। আপনাকে বছরে মিনিমাম ৩০ হাজার পাউন্ড আয় দেখাতে হবে। তার উপর ঘড় ভাড়া, বিভিন্ন বিল, খাজনা তো আছেই। কাজেই সঞ্চয়ও তেমন একটা থাকে না। আবার এটার চিন্তা করলে স্থায়ী হওয়ার আবেদনের গ্রাউন্ড পাওয়া যাবে না। এভাবেই বিদেশের জালে জড়িয়ে এই বছর কয়েক মাস আগে নিজ পিতার মৃত্যুতেও দেশে আসতে পারিনি। ২০০৯র ঢাকার সেই জিয়া আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরেই জীবনের শেষ দেখা ও বিদায় হইছিল আব্বুর সাথে। প্রবাসের স্থায়ী হতে গেলে অনিচ্ছা সত্ত্বেও যে নিজ রক্তের সাথে পর হতে হয় সেটা টের পেলাম। এভাবেই দেখতে দেখতে বাংলাদেশের বাইরে ৬ বছর পার হয়ে গেল। আশা করি দেশে স্বজনরা যারা আছেন তারা বুঝবেন যে বিদেশে ক্যারিয়ার টিকিয়ে রাখা রীতিমত যুদ্ধের বিষয়। এখন দেশের যেই বিষয় গুলি মিস করিঃ
১) মা, ভাই, আত্নীয়, বন্ধু, প্রতিবেশী সহ অনেক পরিচিত জন,
২) বিভিন্ন ধরণের শাক-সব্জি যেমন লালশাক, পাটশাক, পুইশাক, কলমিলতা শাক, সাজনা পাতার শাক,
৩) সকালের নাস্তায় হোটেল-রেষ্টুরেন্টের বুটের ও মটরের ডাল, ভাজি, নিহারী ইত্যাদি,
৪) বিকালের নাস্তায় আলু বা ডালপুরী, পিয়াজু, ছোলাবুট ভাজা, বেগুনী, শিক কাবাব, চটপটি-ফুচকা ইত্যাদি,
৫) ষ্টেডিয়ামে গিয়ে ঢাকা মোহামেডান স্পোটিং ক্লাবের ফুটবল খেলা দেখা।
এবার বিদেশে যে সুবিধা গুলি উল্লেখযোগ্যঃ
১) কোন বিদ্যুৎ বিভ্রাট নাই,
২) সরাসরি কলের পানি পান করা যায়,
৩) বাস, ট্রেন যাতায়াতে কোন দেড়ী নাই এবং নেই কোন ট্র্যাফিক জ্যম। নিরাপদে রাস্তা পারাপার, বাসে উঠা নামায় নির্দিষ্ট স্থানে ষ্টপেজে লাইন ধরা। ট্যাক্সি ক্যাব ডাকার জন্য মোবাইল এ্যাপ আছে এতে আপনার ট্যাক্সি কতক্ষণে আপনাকে পিক করবে এবং কোন পথে আসছে সবই সেই এ্যাপে জানতে পারবেন, ভাড়াও সঠিক মিটারে হবে,
৪) খাদ্যদ্রব্য সম্পূর্ণ ভেজাল মূক্ত এবং উপাদান হিসেবে ক্যালরি, কার্ব, সুগার, স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও অন্যান্য ফ্যাট, প্রোটিন, সল্ট, ভিটামিন ১০০ গ্রামে কত গ্রাম আছে তা উল্লেখ করা থাকে,
৫) নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের কথায় কথায় বাড়তি মূল্য নাই(বিগত ৬ বছরে বেশীর ভাগ জিনিসের দাম বাড়ে নাই),
৬) সরকারী কি বেসরকারী অফিসে কোন কাজে অহেতুক দিনের পর দিন বা মাসের পর মাস সময় নষ্ট করতে হয় না যেখানে ঘুষের কথা স্বপ্নেও চিন্তা করা যায় না,
৭) টেলিফোন, মোবাইল, ইন্টারনেট ব্যাবহার তুলনামূলক দাম কম এবং লাইন, সিগনাল মসৃণ আর গতি যথারীতি দারুণ,
৮) ব্যাংকিং লেনদেন সহজ ও নিরাপদ এবং দ্রুতগতির।
বিশেষ করে মাত্র ১৬(সিম অনলি কন্ট্রাক্ট) পাউন্ডের ভিতর পুরো বৃটেনের মোবাইল কল এবং অধিকাংশ ল্যান্ড লাইনে আনলিমিেটেড মিনিট কথা বলা যায়। একই তারে ফোন, ইন্টারনেট ও ক্যাবল টেলিভিশন দেখা যায়।
জীবনে কিছু পাইতে হইলে কিছু ত্যাগও করতে হয় বিশেষ করে যারা বিদেশে এসে স্থায়ী হতে চান। এর জন্য সবচেয়ে জরুরী বিষয় আপনি কতটা লক্ষ্যে অবিচল, ধৈহ্যশীল, সাহসী, কর্মঠ, যেকোন বৈরী পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে ইচ্ছুক। শুধু জ্ঞান বুদ্ধি থাকলেই চলবে না পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেওয়ার মনমানসিকতাও থাকতে হবে। অনেকেই বিদেশে এসে ভাত বা দেশীয় খাদ্য বা ষ্টাইলে রান্না খাওয়া না খেলে চলে না কিন্তু এটা হতে সামিয়ক ভাবে হলেও দূরে থাকার জন্য তৈরি থাকতে হবে। সেই সাথে নিজ পিতা-মাতা, ভাই-বোন ও অন্যান স্বজনদের থেকেও একটা লম্বা সময় বিরতি নেওয়ার জন্যও প্রস্তুত থাকতে হবে। যারা ব্যাচেলর তারা এটা সহজেই পারবেন। তবে যারা বিবাহিত তাদেরকে অনুরোধ যে তারা নিজ জীবন সঙ্গীকে ফেলে যেন বিদেশে না আসে। পারলে তাকে সাথেই নিয়ে যান নতুবা দেশেই ক্যারিয়ার গরুন অথবা থাকুন।
সেই স্কুল পর্ব হতে আমার জীবনের বেশীর ভাগ সময়টাই ব্যায় করছি এই ভেবে যে একদিন উন্নত কোন দেশে গিয়ে পড়াশোনা করব এবং যদি সুযোগ হয় তবে সেই দেশে স্থায়ী হবার চেষ্টা করব। এমনি ভাবে আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে ২০০৯এর শেষ ভাগে বৃটেনে ষ্টুডেন্ড ভিসায় আসি। এরপর পড়াশোনার পাশাপাশি আবাস, খাওয়া, যাতায়ত এর চাপ মোকাবেলা করতে করতেই এক দেড় বছর এমনি এমনিই চলে গেল। তখন এই প্রবাস জীবনে এসে অনেকটাই স্থিতিশীল হলাম। দেশে থাকতে শুনতাম যে প্রবাস জীবন অনেক কঠিন। সব জেনেই এসেছি। তাই এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি নিজে সব কিছু ব্যবস্থা করা(বাজার, রান্না, ঘর পরিস্কার এবং চাকুরী) করার অদম্য ইচ্ছাই ছিল। আল্লাহর রহমতে এই গুলির কোন কিছুই আমাকে দমাতে পারে নাই। প্রাথমিক অবস্থায় লন্ডনে কাজ না পেয়ে প্রায় ২০০ মাইল দূরে লিডস শহড়ে চাকুরী করছি আবার লন্ডনে কলেজের ক্লাসও করছি। পুরো লাইফটা তখন শক্ত শৃঙ্খলাবদ্ধ হইছিল যদিও কোন সংকট ছিল না। সময় মত বাস ও ট্রেনের টিকিট ও যাতায়ত সবই মসৃণ। আমার জীবনে যতবার না ঢাকার বাইরে গেছি তারচেয়ে বেশী ইংল্যান্ডের অর্ধেক এলাকায় অর্ধশত বারের বেশী ভ্রমণ করতে হইছে। চোখ বন্ধ করে ঘুমিয়ে বাসে যাতায়াত করছি কোন দূঃশ্চিন্তাই হয় নাই। কিন্তু এত সত্ত্বেও দেশের নিজ পিতা-মাতা, ভাই, আত্নীয়, বন্ধু ও প্রতিবেশীদের যে মিস করে আসছি সেটা পূরণ হওয়ার না। বিদেশে কষ্ট জানতাম কিন্তু এভাবে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার গড়ার জন্য যে দেশে আসা যাবে না সেটা ধারণায় ছিল না। এখন রেসিডেন্ট পারমিটে আছি। তাই কিছুদিনের জন্য ছুটিতে গেলে(২ হতে ৪ সপ্তাহ) চাকুরী আর থাকবে না। আমার নিয়োগকর্তা এমন ভাবেই চাকুরী দিছে ওয়ার্ক-রেসিডেন্ট পারমিটধারী হিসেবে যে অসুখ ছাড়া টানা ৫দিনের বেশী ছুটি নেওয়া যাবে না। এই চাকুরীর উপরই এখানে ভবিষ্যতে স্থায়ী হওয়ার অবলম্বন। আপনাকে বছরে মিনিমাম ৩০ হাজার পাউন্ড আয় দেখাতে হবে। তার উপর ঘড় ভাড়া, বিভিন্ন বিল, খাজনা তো আছেই। কাজেই সঞ্চয়ও তেমন একটা থাকে না। আবার এটার চিন্তা করলে স্থায়ী হওয়ার আবেদনের গ্রাউন্ড পাওয়া যাবে না। এভাবেই বিদেশের জালে জড়িয়ে এই বছর কয়েক মাস আগে নিজ পিতার মৃত্যুতেও দেশে আসতে পারিনি। ২০০৯র ঢাকার সেই জিয় আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরেই জীবনের শেষ দেখা ও বিদায় হইছিল আব্বুর সাথে। প্রবাসের স্থায়ী হতে গেলে অনিচ্ছা সত্ত্বেও যে নিজ রক্তের সাথে পর হতে হয় সেটা টের পেলাম। এভাবেই দেখতে দেখতে বাংলাদেশের বাইরে ৬ বছর পার হয়ে গেল। আশা করি দেশে স্বজনরা যারা আছেন তারা বুঝবেন যে বিদেশে ক্যারিয়ার টিকিয়ে রাখা রীতিমত যুদ্ধের বিষয়। এখন দেশের যেই বিষয় গুলি মিস করিঃ
১) মা, ভাই, আত্নীয়, বন্ধু, প্রতিবেশী সহ অনেক পরিচিত জন,
২) বিভিন্ন ধরণের শাক-সব্জি যেমন লালশাক, পাটশাক, পুইশাক, কলমিলতা শাক, সাজনা পাতার শাক,
৩) সকালের নাস্তায় হোটেল-রেষ্টুরেন্টের বুটের ও মটরের ডাল, ভাজি, নিহারী ইত্যাদি,
৪) বিকালের নাস্তায় আলু বা ডালপুরী, পিয়াজু, ছোলাবুট ভাজা, বেগুনী, শিক কাবাব, চটপটি-ফুচকা ইত্যাদি,
৫) ষ্টেডিয়ামে গিয়ে ঢাকা মোহামেডান স্পোটিং ক্লাবের ফুটবল খেলা দেখা।
এবার বিদেশে যে সুবিধা গুলি উল্লেখযোগ্যঃ
১) কোন বিদ্যুৎ বিভ্রাট নাই,
২) সরাসরি কলের পানি পান করা যায়,
৩) বাস, ট্রেন যাতায়াতে কোন দেড়ী নাই এবং নেই কোন ট্র্যাফিক জ্যম। নিরাপদে রাস্তা পারাপার, বাসে উঠা নামায় নির্দিষ্ট স্থানে ষ্টপেজে লাইন ধরা। ট্যাক্সি ক্যাব ডাকার জন্য মোবাইল এ্যাপ আছে এতে আপনার ট্যাক্সি কতক্ষণে আপনাকে পিক করবে এবং কোন পথে আসছে সবই সেই এ্যাপে জানতে পারবেন, ভাড়াও সঠিক মিটারে হবে,
৪) খাদ্যদ্রব্য সম্পূর্ণ ভেজাল মূক্ত এবং উপাদান হিসেবে ক্যালরি, কার্ব, সুগার, স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও অন্যান্য ফ্যাট, প্রোটিন, সল্ট, ভিটামিন ১০০ গ্রামে কত গ্রাম আছে তা উল্লেখ করা থাকে,
৫) নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের কথায় কথায় বাড়তি মূল্য নাই(বিগত ৬ বছরে বেশীর ভাগ জিনিসের দাম বাড়ে নাই),
৬) সরকারী কি বেসরকারী অফিসে কোন কাজে অহেতুক দিনের পর দিন বা মাসের পর মাস সময় নষ্ট করতে হয় না যেখানে ঘুষের কথা স্বপ্নেও চিন্তা করা যায় না,
৭) টেলিফোন, মোবাইল, ইন্টারনেট ব্যাবহার তুলনামূলক দাম কম এবং লাইন, সিগনাল মসৃণ আর গতি যথারীতি দারুণ,
৮) ব্যাংকিং লেনদেন সহজ ও নিরাপদ এবং দ্রুতগতির।
বিশেষ করে মাত্র ১৬(সিম অনলি কন্ট্রাক্ট) পাউন্ডের ভিতর পুরো বৃটেনের মোবাইল কল এবং অধিকাংশ ল্যান্ড লাইনে আনলিমিেটেড মিনিট কথা বলা যায়। একই তারে ফোন, ইন্টারনেট ও ক্যাবল টেলিভিশন দেখা যায়।
জীবনে কিছু পাইতে হইলে কিছু ত্যাগও করতে হয় বিশেষ করে যারা বিদেশে এসে স্থায়ী হতে চান। এর জন্য সবচেয়ে জরুরী বিষয় আপনি কতটা লক্ষ্যে অবিচল, ধৈহ্যশীল, সাহসী, কর্মঠ, যেকোন বৈরী পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে ইচ্ছুক। শুধু জ্ঞান বুদ্ধি থাকলেই চলবে না পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেওয়ার মনমানসিকতাও থাকতে হবে। অনেকেই বিদেশে এসে ভাত বা দেশীয় খাদ্য বা ষ্টাইলে রান্না খাওয়া না খেলে চলে না কিন্তু এটা হতে সামিয়ক ভাবে হলেও দূরে থাকার জন্য তৈরি থাকতে হবে। সেই সাথে নিজ পিতা-মাতা, ভাই-বোন ও অন্যান স্বজনদের থেকেও একটা লম্বা সময় বিরতি নেওয়ার জন্যও প্রস্তুত থাকতে হবে। যারা ব্যাচেলর তারা এটা সহজেই পারবেন। তবে যারা বিবাহিত তাদেরকে অনুরোধ যে তারা নিজ জীবন সঙ্গীকে ফেলে যেন বিদেশে না আসে। পারলে তাকে সাথেই নিয়ে যান নতুবা দেশেই ক্যারিয়ার গরুন অথবা থাকুন।
বিষয়: বিবিধ
১২৫৯ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মারিয়া
পরীবানু
মরুর মুসাফির
পরীবানু ,সততার আলো
অশ্বথমা
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
পরমা ,নীলমণীলতা
বিলকিস লায়লা
দস্তার
রুপবান
মুক্তিযুদ্ধ ৭১
দ্রাবীড় বাঙাল
লেয়লা ইসলাম
বিলকিস
বাংলা ৭১
ভিক্টোরিয়া
হেলেনা
পল্লব প্রভাতে
খালেদ
রুশো তামজিদ
বারাংগনা
মধুবালা
সখি
ফয়সাল১
মাঝি-মাল্লা, ,
লায়লার
লায়লা০০৭
রাতুল দাস
চকো চকো
সায়েদ-রিয়াদ
বিভ্রান্ত নাবিক
ফাজিল
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
মুক্তিযুদ্ধ ৭২
দ্রাবীড় বাঙাল
পিচ্চি পোলা
কাওসাইন হক
চাষা
jahed_ullah
নীরু
সাদা মন
সাদা মন
চোথাবাজ
আমি বিপ্লবী
সততার আলো সকাল সন্ধ্যা
এই অপি বাইদানকে বেন করা হোক। যার এত নিক ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন