হুমায়ুন আহমেদ বিষয়ে আস্তিক নাস্তিক উভয় শ্রেণীর জন্য ।
লিখেছেন লিখেছেন বাংগালী ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৩, ১২:৩৫:৫০ দুপুর
এক দরবেশ বাবা ধ্যানমগ্ন হয়ে বসে আছেন। পাশদিয়ে যাচ্ছিল এক ডাকাত। দরবেশ বাবার আশেপাশে কাউকে না দেখে ডাকাত বেটা ভাবলো, আজ তো আর তেমন কাজ নেই, বাবার পাশেই না হয়ে খানিকক্ষণ বসে থাকি, আল্লাহ যদি তাতেও একটু দয়া করে।
ডাকাত লোকটি চুপে চুপে গিয়ে বসে পড়লো দরবেশের পাশে। একজনের অস্তিত্ব টের পেয়ে দরবেশ বাবা চোখ খুললেন। পাশে তাকিয়ে দেখেন, ডাকাত হারামজাদা তার পাশে।
মাথায় রক্ত চড়ে গেল বাবার। এই বদমাশ, তোর মতো পাপী আমার পাশে কেনরে? দূর হো হতভাগা! ভাগ এখান থেকে।
ঠিক তখনি মেঘ ডাকার মতো গুম গুম আওয়াজ হলো উপরের খোলা আকাশে। সেখান থেকে ভেসে এলো ঐশী কন্ঠ, তোমরা দুজনই শুন্য থেকে শুরু করো।
দরবেশের এ জীবনের সব পূণ্য বিনাশ হয়ে গেল পাপীকে ঘেন্না করার কারণে, আর ডাকাতবেটার সব পাপ মাফ হয়ে গেল দরবেশের পাশে বসে আল্লাহর করুণা লাভের ইচ্ছার কারণে।
অনেকদিন আগে শোনা গল্পটি আমার কাছে প্রাণবন্ত হয়ে উঠলো সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ এর মৃত্যুর পর। তার মৃত্যুসংবাদ ছড়িয়ে পড়ার কয়েকমিনিটের মধ্যেই ফেসবুকসহ ইন্টারনেটের সামাজিক সাইটগুলোতে আস্তিক নাস্তিক মারামারি শুরু হয়ে গেল। আমি তখন স্তম্ভিত, তার মৃত্যু সংবাদে নয়, এসব মূর্খতা দেখে।
কোন প্রমাণ নেই, নেই অকাট্য দলীল, তবুও যেন হুমায়ুন আহমেদকে নাস্তিক সাব্যস্ত করে জাহান্নামে পাঠাতে পারলে জান্নাতে একটি সিট খালি থাকবে, আর সেটি পাবে ঐসব আধাপাগল মুমিনের কেউ একজন।
মানুষকে খুব সহজেই নাস্তিক বলার এই যে এক প্রবণতা, এর মূলে রয়েছে ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞতা ও মূর্খতা, মানসিক সংকীর্ণতা ও স্বার্থপরতা।
স¤প্রতি প্রকাশিত এক সাক্ষাতকারে তিনি পরকাল নিয়ে কথা বলেছিলেন, যা ইসলামের বিপরীত। কিন্ত তাই বলে কি তিনি আল্লাহকে অস্বীকার করেছেন? মুহাম্মাদ সা.কে রাসূল হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকার করেছেন?
যারা তার পরকালের মন্তব্য নিয়ে নাস্তিক ফতোয়ার মিছিলে কোমর বেঁধে নেমেছেন, তারা কি তার অন্যান্য সাক্ষাতকারগুলোও পড়েছেন? পরকাল নিয়ে করা মন্তব্যের সাক্ষাতকারটির শুদ্ধতাও কি মেপে দেখেছেন? না হয় মেনেই নিলাম. সেটি সত্য। মৃত্যুর কয়েকদিন আগেও তিনি এক ভিডিওতে সূরা বনী ইসরাইল থেকে একটি আয়াতের উদ্ধৃতি দিয়ে নিজেকে সঁেপ দিয়েছেন ভাগ্যের হাতে, নিউইয়র্ক যাওয়ার প্রাক্কালে তিনি স্পষ্ট করেছেন, আমি একজন প্রচন্ড আস্তিক।
না, সেসব চোখে পড়েনি এসব জান্নাতপ্রহরীদের। রাস্তার ঝাড়–দার যেমন শুধুই আবর্জনা খোঁজে বেড়ায়, এ লোকগুলোর অবস্থাও ঠিক এমনই। মানুষের ভালোর চর্চার সুন্দর মানসিকতা খুইয়ে ফেললে এমন ফতোয়ার ঝড় আরও অনেক দেখতে হবে আমাদের।
তর্কের খাতিরে না হয় মেনে নিলাম, হুমায়ুন আহমেদ একজন নাস্তিক। কিন্ত এবার প্রশ্ন হল, আপনি কি তার কাছে গিয়েছিলেন কিংবা কাউকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন তাকে বোঝানোর জন্য? কোনটি সঠিক কোনটি ভুল, এ পয়গাম নিয়ে আপনি তবে কেন গেলেন না তার কাছে? নবী তো আর আসবেন না, তবে আর এ দায়িত্ব কার?
আরব বিশ্বে শায়খ মুহাম্মদ গাযালী অনেক বড় আলেম। কেউ একজন তাকে খুব আগ্রহভরে জিজ্ঞেস করলো, হুজুর, যেসব দেশে ইসলামের পয়গাম নিয়ে কেউ যায়নি, তারা কি জান্নাতি না জাহান্নামী?
শায়খ তার দিকে তাকিয়ে বললেন, এসব অবান্তর প্রশ্ন করা বন্ধ করো। আমি যদি তোমাকে বলি, তুমি কি গিয়েছিলে তাদের কাছে? আল্লাহ পাক কি এ উম্মতের প্রতিটি সদস্যকে দায়িত্ব দেননি অন্যের কাছে এ পয়গাম পৌঁছিয়ে দেওয়ার জন্য? তুমি সে দায়িত্ব পালন করছো না কেন?
হুমায়ুন আহমেদ এখন আল্লাহর হাতে, তার অসীম ক্ষমা ও করুণায় হয়তো তিনি মাফ পেয়ে যেতে পারেন। অন্তত আমাদের একান্ত প্রার্থনা এমনই।
তবে যেটুকু বলতে চাই, এমন বড় গুণীমানুষদের মৃত্যুর জান্নাতী জাহান্নামী আর আস্তিক নাস্তিকের যে নোংড়া ফতোয়াবাজি আমরা অহরহ করে থাকি ফেসবুক ও সামাজিক সাইটগুলোতে, এতে কিন্তু অবমাননা হয় খোদ ইসলামের।
ইসলাম নিয়ে আমাদের এসব ছেলেখেলা দেখে ইসলামবিমুখ প্রজন্ম আরও দূরে সরে যাবে, তারা ভাববে, মুসলমানরা কি এতই নিষ্ঠুর, আপন ধর্মের লোককে কি অবলীলায় পাঠিয়ে দিচ্ছে জাহান্নামে। রাসূল সা. বলেছেন, তোমরা সহজ করো, কঠিন করো না, মানুষকে সুসংবাদ শোনাও, ঘৃণা ছড়িয়ে দিওনা। আদৌ কি আমরা কোনদিন এ হাদীস নিয়ে ভেবেছি? কাদের মধ্যে দয়া ও ভালোবাসার কথা ছড়িয়ে দিতে বলেছেন আল্লাহর রাসূল।
সরল সৌন্দর্য এবং অপরিসীম উদারতার ধর্ম আমাদের ইসলাম। একজন মানুষ যতই পাপাচারি হোকনা কেন, যতক্ষন সে এক আল্লাহতে বিশ্বাসী এবং মুহাম্মাদ কে রাসূল মেনে নিতে নিতে তৈরী- ততক্ষণ সে ঈমানদার। এ দুটি মূল স্তম্ভ ছাড়া ঈমানের আরও যেসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে, সেসবে কোন ত্র“টিবিচ্যুতি প্রকাশ পেলে তাকে শোধরানোর প্রস্তাব দেওয়া হবে, তাকে বোঝাতে হবে- এ বিষয়টিও ঈমানের অংশ।
তারপরও যদি কেউ তা না মানে, তখনই তাকে ফাসেক থেকে কাফের বলা যেতে পারে।
আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে বারংবার বলেছেন, একমাত্র শিরক ছাড়া আর সব গোনাহ তিনি মাফ করে দিবেন। আমাদের হুমায়ুন আহমেদ কি কখনো এমন শিরকে লিপ্ত হয়েছিলেন? আছে কি কোন প্রমাণ? বরং তার আস্তিকতার সপক্ষে রয়েছে অজস্র প্রমাণ। সেসব নিয়ে আমি তাকে আর এ ফতোয়ার মোয়া বানাতে চাচ্ছিনা।
যে মানুষটি অজস্র লোকের আনন্দবোধকে জাগিয়ে রেখেছেন, এত অগণন মানুষ যাকে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসতো, অসহ্য যন্ত্রণা সয়ে সয়ে মৃত্যুকে তিনি আলিঙ্গণ করলেন পবিত্র রমযানের সূচনালগ্নের শুভক্ষণে- দয়াময় পরম করুণাময় তাকে যেন আগলে রাখেন আপন মায়া ও ভালোবাসার ছায়াতলে।
জীবন ও কর্ম সম্পর্কে সহজ সরল স্বীকারোক্তি দিয়ে হয়তো স্রষ্টার মন জয় করে নিবেন হুমায়ুন, আমাদের লাঠিয়াল ঝাড়–দাররা ততদিনে নতুন নাস্তিকের খোঁজে হয়রান হতে হতে কাহিল হয়ে পড়বে।
এক দরবেশ বাবা ধ্যানমগ্ন হয়ে বসে আছেন। পাশদিয়ে যাচ্ছিল এক ডাকাত। দরবেশ বাবার আশেপাশে কাউকে না দেখে ডাকাত বেটা ভাবলো, আজ তো আর তেমন কাজ নেই, বাবার পাশেই না হয়ে খানিকক্ষণ বসে থাকি, আল্লাহ যদি তাতেও একটু দয়া করে।
ডাকাত লোকটি চুপে চুপে গিয়ে বসে পড়লো দরবেশের পাশে। একজনের অস্তিত্ব টের পেয়ে দরবেশ বাবা চোখ খুললেন। পাশে তাকিয়ে দেখেন, ডাকাত হারামজাদা তার পাশে।
মাথায় রক্ত চড়ে গেল বাবার। এই বদমাশ, তোর মতো পাপী আমার পাশে কেনরে? দূর হো হতভাগা! ভাগ এখান থেকে।
ঠিক তখনি মেঘ ডাকার মতো গুম গুম আওয়াজ হলো উপরের খোলা আকাশে। সেখান থেকে ভেসে এলো ঐশী কন্ঠ, তোমরা দুজনই শুন্য থেকে শুরু করো।
দরবেশের এ জীবনের সব পূণ্য বিনাশ হয়ে গেল পাপীকে ঘেন্না করার কারণে, আর ডাকাতবেটার সব পাপ মাফ হয়ে গেল দরবেশের পাশে বসে আল্লাহর করুণা লাভের ইচ্ছার কারণে।
অনেকদিন আগে শোনা গল্পটি আমার কাছে প্রাণবন্ত হয়ে উঠলো সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ এর মৃত্যুর পর। তার মৃত্যুসংবাদ ছড়িয়ে পড়ার কয়েকমিনিটের মধ্যেই ফেসবুকসহ ইন্টারনেটের সামাজিক সাইটগুলোতে আস্তিক নাস্তিক মারামারি শুরু হয়ে গেল। আমি তখন স্তম্ভিত, তার মৃত্যু সংবাদে নয়, এসব মূর্খতা দেখে।
কোন প্রমাণ নেই, নেই অকাট্য দলীল, তবুও যেন হুমায়ুন আহমেদকে নাস্তিক সাব্যস্ত করে জাহান্নামে পাঠাতে পারলে জান্নাতে একটি সিট খালি থাকবে, আর সেটি পাবে ঐসব আধাপাগল মুমিনের কেউ একজন।
মানুষকে খুব সহজেই নাস্তিক বলার এই যে এক প্রবণতা, এর মূলে রয়েছে ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞতা ও মূর্খতা, মানসিক সংকীর্ণতা ও স্বার্থপরতা।
স¤প্রতি প্রকাশিত এক সাক্ষাতকারে তিনি পরকাল নিয়ে কথা বলেছিলেন, যা ইসলামের বিপরীত। কিন্ত তাই বলে কি তিনি আল্লাহকে অস্বীকার করেছেন? মুহাম্মাদ সা.কে রাসূল হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকার করেছেন?
যারা তার পরকালের মন্তব্য নিয়ে নাস্তিক ফতোয়ার মিছিলে কোমর বেঁধে নেমেছেন, তারা কি তার অন্যান্য সাক্ষাতকারগুলোও পড়েছেন? পরকাল নিয়ে করা মন্তব্যের সাক্ষাতকারটির শুদ্ধতাও কি মেপে দেখেছেন? না হয় মেনেই নিলাম. সেটি সত্য। মৃত্যুর কয়েকদিন আগেও তিনি এক ভিডিওতে সূরা বনী ইসরাইল থেকে একটি আয়াতের উদ্ধৃতি দিয়ে নিজেকে সঁেপ দিয়েছেন ভাগ্যের হাতে, নিউইয়র্ক যাওয়ার প্রাক্কালে তিনি স্পষ্ট করেছেন, আমি একজন প্রচন্ড আস্তিক।
না, সেসব চোখে পড়েনি এসব জান্নাতপ্রহরীদের। রাস্তার ঝাড়–দার যেমন শুধুই আবর্জনা খোঁজে বেড়ায়, এ লোকগুলোর অবস্থাও ঠিক এমনই। মানুষের ভালোর চর্চার সুন্দর মানসিকতা খুইয়ে ফেললে এমন ফতোয়ার ঝড় আরও অনেক দেখতে হবে আমাদের।
তর্কের খাতিরে না হয় মেনে নিলাম, হুমায়ুন আহমেদ একজন নাস্তিক। কিন্ত এবার প্রশ্ন হল, আপনি কি তার কাছে গিয়েছিলেন কিংবা কাউকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন তাকে বোঝানোর জন্য? কোনটি সঠিক কোনটি ভুল, এ পয়গাম নিয়ে আপনি তবে কেন গেলেন না তার কাছে? নবী তো আর আসবেন না, তবে আর এ দায়িত্ব কার?
আরব বিশ্বে শায়খ মুহাম্মদ গাযালী অনেক বড় আলেম। কেউ একজন তাকে খুব আগ্রহভরে জিজ্ঞেস করলো, হুজুর, যেসব দেশে ইসলামের পয়গাম নিয়ে কেউ যায়নি, তারা কি জান্নাতি না জাহান্নামী?
শায়খ তার দিকে তাকিয়ে বললেন, এসব অবান্তর প্রশ্ন করা বন্ধ করো। আমি যদি তোমাকে বলি, তুমি কি গিয়েছিলে তাদের কাছে? আল্লাহ পাক কি এ উম্মতের প্রতিটি সদস্যকে দায়িত্ব দেননি অন্যের কাছে এ পয়গাম পৌঁছিয়ে দেওয়ার জন্য? তুমি সে দায়িত্ব পালন করছো না কেন?
হুমায়ুন আহমেদ এখন আল্লাহর হাতে, তার অসীম ক্ষমা ও করুণায় হয়তো তিনি মাফ পেয়ে যেতে পারেন। অন্তত আমাদের একান্ত প্রার্থনা এমনই।
তবে যেটুকু বলতে চাই, এমন বড় গুণীমানুষদের মৃত্যুর জান্নাতী জাহান্নামী আর আস্তিক নাস্তিকের যে নোংড়া ফতোয়াবাজি আমরা অহরহ করে থাকি ফেসবুক ও সামাজিক সাইটগুলোতে, এতে কিন্তু অবমাননা হয় খোদ ইসলামের।
ইসলাম নিয়ে আমাদের এসব ছেলেখেলা দেখে ইসলামবিমুখ প্রজন্ম আরও দূরে সরে যাবে, তারা ভাববে, মুসলমানরা কি এতই নিষ্ঠুর, আপন ধর্মের লোককে কি অবলীলায় পাঠিয়ে দিচ্ছে জাহান্নামে। রাসূল সা. বলেছেন, তোমরা সহজ করো, কঠিন করো না, মানুষকে সুসংবাদ শোনাও, ঘৃণা ছড়িয়ে দিওনা। আদৌ কি আমরা কোনদিন এ হাদীস নিয়ে ভেবেছি? কাদের মধ্যে দয়া ও ভালোবাসার কথা ছড়িয়ে দিতে বলেছেন আল্লাহর রাসূল।
সরল সৌন্দর্য এবং অপরিসীম উদারতার ধর্ম আমাদের ইসলাম। একজন মানুষ যতই পাপাচারি হোকনা কেন, যতক্ষন সে এক আল্লাহতে বিশ্বাসী এবং মুহাম্মাদ কে রাসূল মেনে নিতে নিতে তৈরী- ততক্ষণ সে ঈমানদার। এ দুটি মূল স্তম্ভ ছাড়া ঈমানের আরও যেসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে, সেসবে কোন ত্র“টিবিচ্যুতি প্রকাশ পেলে তাকে শোধরানোর প্রস্তাব দেওয়া হবে, তাকে বোঝাতে হবে- এ বিষয়টিও ঈমানের অংশ।
তারপরও যদি কেউ তা না মানে, তখনই তাকে ফাসেক থেকে কাফের বলা যেতে পারে।
আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে বারংবার বলেছেন, একমাত্র শিরক ছাড়া আর সব গোনাহ তিনি মাফ করে দিবেন। আমাদের হুমায়ুন আহমেদ কি কখনো এমন শিরকে লিপ্ত হয়েছিলেন? আছে কি কোন প্রমাণ? বরং তার আস্তিকতার সপক্ষে রয়েছে অজস্র প্রমাণ। সেসব নিয়ে আমি তাকে আর এ ফতোয়ার মোয়া বানাতে চাচ্ছিনা।
যে মানুষটি অজস্র লোকের আনন্দবোধকে জাগিয়ে রেখেছেন, এত অগণন মানুষ যাকে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসতো, অসহ্য যন্ত্রণা সয়ে সয়ে মৃত্যুকে তিনি আলিঙ্গণ করলেন পবিত্র রমযানের সূচনালগ্নের শুভক্ষণে- দয়াময় পরম করুণাময় তাকে যেন আগলে রাখেন আপন মায়া ও ভালোবাসার ছায়াতলে।
জীবন ও কর্ম সম্পর্কে সহজ সরল স্বীকারোক্তি দিয়ে হয়তো স্রষ্টার মন জয় করে নিবেন হুমায়ুন, আমাদের লাঠিয়াল ঝাড়–দাররা ততদিনে নতুন নাস্তিকের খোঁজে হয়রান হতে হতে কাহিল হয়ে পড়বে।
( কপি পেষ্ট )
আমি এই ব্লগের এই নিকে নতুন ব্লগার। আজ সামুতে এক ব্লগারের এই লেখাটা পেলাম । খুব ভাল লেখা তাই টুডেতে শেয়ার করলাম । সেই ব্লগারের ব্লগিং নেম
মানব ও মানবতা
রঙের দুনিয়ায় আমি এখনও ছাত্র,তবে শখের বশে লেখক, সাংবাদিক, অনুবাদক আবার কখনো আরও অনেক কিছু।
বিষয়: বিবিধ
৩৭৭৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন