মিঃ আবুল হেকম ফকরুল ভাই এই কমেন্ট মুছে আমারে ব্লক কচ্চেন
লিখেছেন লিখেছেন ঘাড় তেড়া ১৬ জুলাই, ২০১৫, ০৩:৫৮:৫০ দুপুর
জনাব আবুল হেকম ফকরুল ভাই
আমি ব্লক করতে কইছি,
কমেন্টের উত্তর না দিয়া মুছে দিতে কই নাই।
সম্মানিত ভাই ও বোনেরা,
আপনারা সবাই উনাকে আবুল হেকম ফকরুল ভাই নামে চিনবেন।
কারন উনি বলেছেন "এই ব্লগসাইটতে আমি আমার জ্ঞান-মেধা-প্রজ্ঞা দিয়ে লেখা চালিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ"।
সাবধান !!কেউ যেন ভুলে আবার আবু জেহেল বলবেন না!!
নিচে আমার কমেন্ট.
১। "আল্লাহ আমার সাথে আছেন এবং তার কিছু নেগাবান ফেরেশ্তা আমাকে সাহায্য করছেন"
বাপরে! শুধু নবী হওয়া বাকী আছে... নাকি হয়ে গেছেন শুধু ঘোষনা বাকী ?
২। "এই ব্লগসাইটতে আমি আমার জ্ঞান-মেধা-প্রজ্ঞা দিয়ে লেখা চালিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ"
নিজের ঢোল তো দেখি ভালই পিটান।
তা মিঃ আবুল হেকম, আপনার 'জ্ঞান-মেধা-প্রজ্ঞা' এর প্রমান হল বেশী বক বক করা...নাকি আর কোন প্রমান আছে ?
৩। আমি আমার লেখালেখির ক্ষেত্রে স্বাধীন ।
হা তাই তো দেখছি, আপনার আর কোন কাজ নাই...মুসলমান দের মধ্যে থেকে মুসলমান দেরকে বিভ্রান্ত করা।
৪। আমি চিন্তার ক্ষেত্রে স্বাধীন ।
আরে বাহ ! চিন্তার সময় কি আপনার থাকে এত টাইপ করার পর? নাকি অন্য কেউ চিন্তা করে আর আপনি টাইপ করেন?
৫। আমার হাত বাধা নেই ।
ঠাকুর ঘরে কে রে ? আমি কলা খাই না !
৬। আমার মস্তিস্ক কারো কাছে বন্ধক দেইনি ।
ঠাকুর ঘরে কে রে ? আমি কলা খাই না !
(অনেক কাজের মধ্য ও) আর পারলাম না, না লিখে।
ফক্রুল ভাই এর অনেক লেখাই পড়েছি
কম জানা মুসলমানদের কে খুব সহজেই বিভ্রান্ত করতে পারেন তিনি।
জ়নাব আবুল হেকম ফক্রুল ভাই, এইবার আমারে ব্লক মারেন।
বিষয়: বিবিধ
১৪৪৬ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
সর্ব শক্তিমান আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন এবং তার কিছু নেগাবান ফেরেশ্তা আমাদের সাহায্য করছেন । যত দিন আল্লাহ আর তার নেগাবান ফেরেশ্তারা আমাদের পৃথিবীতে রাখতে চাইবেন তত দিন আমরা পৃথিবীতে থাকবো । আর তত দিন কোন শক্তিই আমাদের বিলীন করতে পারবে না ।
আমার এই কথা কি কুরআন-হাদিস দ্বারা সমর্থিত ?
উত্তর : হাঁ ।
আজ আমি এই লেখায় কুরআন-হাদিস হতে দলীল প্রমাণ প্রদশন করবো ।
কিরামান কাতিবিন ( كاتبين كراماً) বা হিসাব লেখার ও রক্ষাকারী ফেরেস্তা :
আল্লাহতালার নির্দেশে ফেরেশতারা আল্লাহতালার সমস্ত সৃষ্টি ও মাখলুকাতের কার্য্য পরিচালনা করে চলেছেন। প্রত্যেক মানুষের সাথে সর্বক্ষণ ২জন হিসাব লেখার ফেরেস্তা থাকে এবং ডানে-বামে সামনে ও পেছনে ২জন রক্ষাকারী ফেরেস্তা থাকে ।
এই বিষয়ে কুরআনের কিছু আয়াত উল্লেখ করছি :
প্রমাণ - ১ :
لَهُ مُعَقِّبَاتٌ مِّن بَيْنِ يَدَيْهِ وَمِنْ خَلْفِهِ يَحْفَظُونَهُ مِنْ أَمْرِ اللّهِ إِنَّ اللّهَ لاَ يُغَيِّرُ مَا بِقَوْمٍ حَتَّى يُغَيِّرُواْ مَا بِأَنْفُسِهِمْ وَإِذَا أَرَادَ اللّهُ بِقَوْمٍ سُوءًا فَلاَ مَرَدَّ لَهُ وَمَا لَهُم مِّن دُونِهِ مِن وَالٍ
আল্লাহর পক্ষ থেকে অনুসরণকারী রয়েছে সকলের অগ্রে এবং পশ্চাতে, আল্লাহর নির্দেশে তারা ওদের হেফাযত করে। আল্লাহ কোন জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যে পর্যন্ত না তারা তাদের নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে। আল্লাহ যখন কোন জাতির উপর বিপদ চান, তখন তা রদ হওয়ার নয় এবং তিনি ব্যতীত তাদের কোন সাহায্যকারী নেই।
[সুরা ১৩ রা’দ: ১১]
প্রমাণ - ২ :
وَلَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنسَانَ وَنَعْلَمُ مَا تُوَسْوِسُ بِهِ نَفْسُهُ وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْ حَبْلِ الْوَرِيدِ
16
আমি মানুষ সৃষ্টি করেছি এবং তার মন নিভৃতে যে কুচিন্তা করে, সে সম্বন্ধেও আমি অবগত আছি। আমি তার গ্রীবাস্থিত ধমনী থেকেও অধিক নিকটবর্তী।
إِذْ يَتَلَقَّى الْمُتَلَقِّيَانِ عَنِ الْيَمِينِ وَعَنِ الشِّمَالِ قَعِيدٌ
17
যখন দুই ফেরেশতা ডানে ও বামে বসে তার আমল গ্রহণ করে।
مَا يَلْفِظُ مِن قَوْلٍ إِلَّا لَدَيْهِ رَقِيبٌ عَتِيدٌ
18
সে যে কথাই উচ্চারণ করে, তাই গ্রহণ করার জন্যে তার কাছে সদা প্রস্তুত প্রহরী রয়েছে।
[সুরা ৫০ ক্বাফ: ১৬-১৮]
প্রমাণ - ৩ :
وَإِنَّ عَلَيْكُمْ لَحَافِظِينَ
10
অবশ্যই তোমাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত আছে।
كِرَامًا كَاتِبِينَ
11
সম্মানিত আমল লেখকবৃন্দ।
يَعْلَمُونَ مَا تَفْعَلُونَ
12
তারা জানে যা তোমরা কর।
‘অবশ্যই তোমাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত আছে। সম্মানিত আমল লেখকবৃন্দ। তারা জানে যা তোমরা কর।
[সুরা ৮২ ইনফিতার: ১০-১২]
প্রমাণ - ৪ :
إِن كُلُّ نَفْسٍ لَّمَّا عَلَيْهَا حَافِظٌ
04
প্রত্যেকের উপর একজন তত্ত্বাবধায়ক রয়েছে।
অথবা
এমন একটি নফস নাই যাহার উপর একজন রক্ষক না আছে।
[সূরা তারেক :৪ ]
সুরা তারেকের ৪ নং আয়াতের ব্যাখ্যা :
প্রত্যেক নফসের উপর রক্ষক নিয়োজিত করা হইয়াছে উহাকে বিপদ আপদ হইতে রক্ষা করিবার জন্য এবং পরিপূর্ণতার দিকে অগ্রসর করাইয়া দেওয়ার জন্য। তিনি ছাড়াও তদুপরী এই রক্ষাকারী শক্তিগুলি শুধু ফেরেস্তা নয়, তাহাছাড়া আরও অনেক প্রকার অদৃশ্য শক্তি ও ব্যবস্থা দ্বারা মানবীয় নফস সুনিয়ন্ত্রিত করিয়া রাখিয়াছেন। এই জন্য ফেরেস্তা শব্দ ব্যবহার না করিয়া একজন হেফাজতকারী শব্দ ব্যবহার করিয়াছেন, কারণ নফস এত সুবিন্যস্ত ও সুক্ষভাবে পরিচালিত যে ইহার রক্ষণ-জ্ঞান ফেরেস্তা তো দূরের কথা মানুষের ধারণায় আসাও দুষ্কর।
কাদেরকে ডানে ও বামে সালাম দিয়ে আমরা প্রতিদিন আমাদের নামাজগুলো শেষ করি ? :
আমরা নামাজের শেষে বলি ‘আসসালামুআলাইকুম ওয়ারহমতুল্লাহ’ অর্থাৎ, তোমাদের উপর আল্লাহর শান্তি ও রহমত বর্ষিত হোক। এই ‘তোমাদের’ বলতে কাদেরকে বুঝানো হচ্ছে? অবশ্যই আল্লাহর রহমতের রূহসমূহ এবং রহমতের ফেরেস্তাসমূহকে।
মানুষ ও জ্বীন, হোক সে একা বা লোকালয়ে, সর্বদা ও সবসময় আল্লাহর আজ্ঞাবাহীদের দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে আছে।
তাঁরা আল্লাহর হুকুমে তাঁদের উপর অর্পিত দায়িত্বগুলো যথাযথভাবে পালন এবং পরিচালনার করে যাচ্ছেন। ‘কিরামান কাতিবিন’ বা হিসাব লেখার ও রক্ষাকারী ফেরেস্তারা তো আল্লাহর হুকুমে আমাদের প্রতিটি চিন্তা ও কাজের সরাসরি সাক্ষী, যা আখিরতে বিস্তারিতভাবে প্রকাশ করে দেওয়া হবে ।
মৃত্যুর পূর্বে ৪ জন ফেরেস্তা যেভাবে জানিয়ে দেয় মৃত্যুর আগাম সংবাদ
হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে, যখন মানুষের অন্তিমকাল উপস্থিত হয় এবং রূহ বের হবার সময় ঘনিয়ে আসে, তখন চারজন ফেরেশতা তার কাছে উপস্থিত হয়। সর্বপ্রথম এক ফেরেশতা উপস্থিত হয়ে বলবেন “আসসালামু আলাইকুম” হে অমুক! আমি তোমার খাদ্য সংস্থানের কাজে নিযুক্ত ছিলাম। কিন্তু এখন পৃথিবীর পূর্ব থেক পশ্চিম প্রান্ত পর্যন্ত অন্বেষণ করেও তোমার জন্য এক দানা খাদ্য সংগ্রহ করতে পারলাম না। সুতরাং বুঝলাম তোমার মৃত্যু ঘনিয়ে এসেছে হয়ত এখনই তোমাকে মরণ সুধা পান করতে হবে। পৃথিবীতে তুমি আর বেশীক্ষণ থাকবে না।
অত:পর দ্বিতীয় ফেরেশতা এসে সালাম করে বলবেন হে আল্লাহর বান্দা! আমি তোমার পানীয় সরবরাহের জন্য নিযুক্ত ছিলাম, কিন্তু এখন তোমার জন্য পৃথিবীর সবৃত্র অন্বেষণ করেও এক ফোঁটা পানি সংগ্রহ করতে পারলাম না। সুতরাং আমি বিদায় হলাম।
অত:পর তৃতীয় ফেরেশতা এসে সালাম করে বলবেন হে আল্লাহর বান্দা! আমি তোমার পদযুগলের তত্ত্বাবধানে নিযুক্ত ছিলাম, কিন্তু পৃথিবীর সর্বত্র ঘুরেও তোমার জন্য একটি মাত্র পদক্ষেপের স্থান পেলাম না। সুতরাং আমি বিদায় নিচ্ছি।
চতুর্থ ফেরেশতা এসে সালাম করে বলবেন হে আল্লাহ বান্দা! আমি তোমার শ্বাস-প্রস্বাস চালু রাখার কাজে নিযুক্ত ছিলাম। কিন্তু আজ পৃথিবীর এমন কোন জায়গা খুঁজে পেলাম না যেখানে গিয়ে তুমি মাত্র এক পলকের জন্য শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করতে পার। সুতরাং আমি বিদায় নিচ্ছি।
উপসংহার :
সর্ব শক্তিমান আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন এবং তার কিছু নেগাবান ফেরেশ্তা আমাদের সাহায্য করছেন । যত দিন আল্লাহ আর তার নেগাবান ফেরেশ্তারা আমাদের পৃথিবীতে রাখতে চাইবেন তত দিন আমরা পৃথিবীতে থাকবো । আর তত দিন কোন শক্তিই আমাদের বিলীন করতে পারবে না ।
আমার এই কথা কুরআন-হাদিস দ্বারা সমর্থিত । যেহেতু আমার কথা কুরআন হাদিস দ্বারা সমর্থিত, সেহেতু আমি ইসলাম অপব্যাখ্যাকারী নই এবং ইসলামবিরোধী নাস্তিকও নই । যারা আমার বিরোদ্ধে আজে বাজে কথা বলছে তারাই দুষ্কৃতিকারী ও উগ্রবাদী । তারা হীনস্বার্থে আমার এই কথাটা সর্বত্র তুলে ধরে হত্যার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে ।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার :
১.তাফসিরে বায়ানুল কুরআন
২.আয়ারহলিকুরআন ডট কম
যারা অভদ্রচজনিত ভাষা ও ব্যক্তি আক্রমনমুলক কথা এবং অপ্রাসঙ্গিক কথা ও গালি গালাজ মন্তব্যে লিখবে - তাদেরও মন্তব্য করার সুযোগ আমি দিবো না ।
আপনার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিচ্ছি :
১। "আল্লাহ আমার সাথে আছেন এবং তার কিছু নেগাবান ফেরেশ্তা আমাকে সাহায্য করছেন"
বাপরে! শুধু নবী হওয়া বাকী আছে... নাকি হয়ে গেছেন শুধু ঘোষনা বাকী ?
এর উত্তর : প্রথম মন্তব্যে দলীল ও প্রমাণসহ দিয়েছি । কুরআন ও হাদিসের হতে প্রমাণ দিয়েছি ।
২। "এই ব্লগসাইটতে আমি আমার জ্ঞান-মেধা-প্রজ্ঞা দিয়ে লেখা চালিয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ"
নিজের ঢোল তো দেখি ভালই পিটান।
তা মিঃ আবুল হেকম, আপনার 'জ্ঞান-মেধা-প্রজ্ঞা' এর প্রমান হল বেশী বক বক করা...নাকি আর কোন প্রমান আছে ?
উত্তর : হা । আমি লিখবো । আমি বক বক করি না ।
৩। আমি আমার লেখালেখির ক্ষেত্রে স্বাধীন ।
হা তাই তো দেখছি, আপনার আর কোন কাজ নাই...মুসলমান দের মধ্যে থেকে মুসলমান দেরকে বিভ্রান্ত করা।
উত্তর : আমি বিভ্রান্তকর লেখা লিখি না । মানুষকে সচেতন করি ।
৪। আমি চিন্তার ক্ষেত্রে স্বাধীন ।
আরে বাহ ! চিন্তার সময় কি আপনার থাকে এত টাইপ করার পর? নাকি অন্য কেউ চিন্তা করে আর আপনি টাইপ করেন?
উত্তর : আমরা সবাই স্বাধীন । আমরা গণতান্ত্রিক দেশে বাস করি । আমাদের দেশের সংবিধানের ৩৯ নং অনুচ্ছেদে প্রত্যেক নাগরিকের চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা প্রধান করা হয়েছে ।
৫। আমার হাত বাধা নেই ।
ঠাকুর ঘরে কে রে ? আমি কলা খাই না !
উত্তর : আমার হাত বাধা নেই । যদি থাকতো, তাহলে লিখতে পারতাম না ।
৬। আমার মস্তিস্ক কারো কাছে বন্ধক দেইনি ।
ঠাকুর ঘরে কে রে ? আমি কলা খাই না !
উত্তর : আমার মস্তিস্ক কারো কাছে বন্ধক দেইনি । যদি দিতাম, তাহলে স্বাধীনভাবে নিজের মতো লিখতে পারতাম না । তখন ফরমায়েশি ধরনের লেখা লিখতাম ।
(অনেক কাজের মধ্য ও) আর পারলাম না, না লিখে।
আপনি বলেছেন :
জ়নাব আবুল হেকম ফক্রুল ভাই, এইবার আমারে ব্লক মারেন।
উত্তর : আমার নাম বিকৃত করার জন্য এবং বাজে ধরনের নিক নেম থাকায় আপনাকে ব্লক করা হলো ।
আপনি যার নাম নিলেন আমার ইচ্ছা হয় সেই লোকের ইসলাম বিরুদ্ধাচারনের কারনে ব্লগ ত্যাগ করি। আমাকে নিয়ে রিতিমতন একটা ব্লগ দিয়েছে আমার খুব ঘৃনা হয় কি আর বলব আপনাকে
আমাকে নিয়ে আপনি এই লেখা কি লিখেননি ?
আমাকে কি আপনি হত্যার হুমকি দেননি ?
ইসলাম বিরুদ্ধাচারনমূলক লেখা আমি লিখি নাই । আমি জামায়াতে ইসলামীর অশুভ তৎপড়তা নিয়ে লিখছি ।
আপনার কর্মকান্ড যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হয়েছে ।
আমাকে নিয়ে আপনি এই লেখা কি লিখেননি ?
আমাকে কি আপনি হত্যার হুমকি দেননি ।
ইসলাম বিরুদ্ধাচারনমূলক লেখা আমি লিখি নাই । আমি জামায়াতে ইসলামীর অশুভ তৎপড়তা নিয়ে লিখছি ।
আপনার কর্মকান্ড যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হয়েছে ।
১. বাগদাদীর খেলাফতকে অবৈধ বলায় মুরতাদ ঘোষণা দিয়ে বাগদাদি হাজার হাজার আল কায়েদা সদষ্যকে হত্যা করেছে, জিহাদীদের নেতৃত্বে ফাটল ধরাতে সক্ষম হয়েছে।
২. আইএস দিয়ে পরিকল্পিতভাবে এইচডি ভিডিও বানিয়ে বিদেশী সাংবাদিকদের কল্লা ফেলা ভিডিও বানিয়ে, ইরাক-সিরিয়ায় হত্যাকান্ড পরিচালনা করে তা মিডিয়ার মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে ইসলামকে ইভিল, অভিশপ্ত, হুমকি হিসেবে প্রমাণ করার জন্য তাতে পশ্চিমারা সফল। আর এই ঘটনাটা তখনই ঘটল মুসলিমরা যখন রীতিমত ইউরোপ-আমেরিকার মাটিতেও গণতন্ত্র থেকে মুখ ফীরিয়ে ফেলাফতের দাবি তুলছিল।
অর্থাৎ এক ঢিলে ২ পাখি মারা যাকে বলে।
ফখরুল সাহেবও ব্যতিক্রম নন। আসলে পেইড নাস্তিক দিয়ে ইসলামের সর্বনাশ করাটা একটু দুরুহ কারণ মানুষ তাদের ঘৃণা করে তাই ফখরুলদের মত কিছু লোক সৃষ্টি করা গেলে এবার ইসলামের নাম দিয়েই ইসলামের বারোটা বাজানো গেলে তো ভালই হয়। তাই ফখরুল প্রোডাক্ট অনলাইনে ইমপুট দেয়া হচ্ছে, এই আরকি। যদি ফখরুল সাহেব আমার লেখায় মন্তব্য করেন তবে আগাম বার্তা বলে দেই: আপনার অর্থহীন কথা দিয়ে গরু খাওয়া মুসলিমকেই কেবল বিভ্রান্ত করতে পারবেন আমাদের না ইনশাআল্লাহ। আর আবু জেহেলের সাথে এই লোকের তুলনা সঠিক না। আবু জেহেল জ্ঞানী ছিল কিন্তু অহংকারের কারণে সে প্রত্যাক্ষান করেছিল সেখানে ফখরুল সাহেবের মুখ্যতা নিয়েই অহংকার।
মন্তব্য করতে লগইন করুন