রক্তপিপাসু ইহুদী সম্প্রদায়ের নৃশংস জিঘাংসা ও "একছো ত্যারীক" "ইসো ত্যারীক" এবং ঐতিহাসিকগণ কি বলে। (পার্ট-১)
লিখেছেন লিখেছেন হৃদয় আমার তলোয়ার ২৮ আগস্ট, ২০১৪, ১১:৫৪:১৫ রাত
বিশ্বের সবচেয়ে নিকৃষ্ট জাতি ইহুদীরা গাজার উপর বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে ফিলিস্তিনি মুসলমানদের নির্বিচারে হত্যা করেছে। তারা ৫১ দিনের যুদ্ধে ২১৪৫ মুসলিমদের শহীদ করেছে যার মধ্যে ৫৭৮ জন শিশু, ২৬১ জন নারী, ১০২ জন প্রবীণ রয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে ইয়াহুদীদের রক্তপিয়াসী জিঘাংসাবৃত্তি বিশ্বের সামনে নতুন করে আবারো উম্নোচিত হয়েছে।
তাদের অতীত ইতিহাস পর্যালোচনা করলেই দেখা যায় এই ইহুদীরা রক্তহরণকারী জাতি। তাদের ইতিহাসও ভিন্নধর্মের মানুষদেরকে খুন করে তাদের রক্তহরণের লোমহর্ষক ঘটানায় ভরা। বস্তুত তারা রক্তপিপাসু জাতি। ভিন্নধর্মের মানুষের রক্ত হরণ করে তারা তাদের ধর্মীয় উৎসব পালন করে।
ইহুদীরা প্রতি বছর তাদের ধর্মীয় উৎসবে এমন এক লোমহর্ষক রুসম পালন করে থাকে যার নাম "একছো ত্যারীক"। বাৎসরিক এই উৎসবে তারা ভিন্ন ধর্মাবলম্বী কোন ব্যাক্তিকে জবাই করে পাত্রে তার রক্ত সংরক্ষণ করে এবং উৎসব উপলক্ষে প্রস্তুতকৃত রুটিতে সেই রক্ত ব্যাবহার করে। রক্তমাখা রুটি ছাড়া তাদের উৎসবে নাকি পূর্ণতা আসেনা। ঘৃণ্য এই রক্তপিয়াসী রুসম পালনের কারণে ইহুদীরা এশিয়া, ইউরোপ সহ পৃথিবীর বিভিন্ন স্থান থেকে লাঞ্চিত -অপদস্থ হয়ে বিতাড়িত হয়েছেন।
এছাড়াও যাদু সম্পর্কিত এমন কিছু রীতিনীতিও তারা পালন করে থাকে যার নাম "ইসো ত্যারীক"।
ইয়াহুদী ঐতিহাসিক বানার্ড ল্যাজার 'এন্টিসেমিঢীম' গ্রন্থে লিখেছেন- "ইয়াহুদী যাদুকরগণ যাদুতে রক্ত ব্যাবহারের উদ্দেশ্যে সর্বপ্রথম ভিন্ন ধর্মের মানুষ জবাইয়ের প্রথা চালু করে।
এভাবে মানব রক্ত হরণের সাথে ইয়াহুদী জাতির পরিচিতি অনেক আগে থেকেই। এটা কোন কল্পকাহিনী নয়, এটা ঐতিহাসিক সত্য ও প্রামাণ্য বাস্তব ইতিহাস।
(চলবে)
বিষয়: বিবিধ
১২৪৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন