International Maids day:‘বিশ্ব কাজের ছুঁড়ি দিবস
লিখেছেন লিখেছেন তিমির মুস্তাফা ১৫ মে, ২০১৭, ০৯:৫৩:৪২ রাত
'
"গতকাল ছিল ‘বিশ্ব কাজের ছুঁড়ি দিবস! এ বিষয়ে ‘আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে গৃহকর্মীর অধিকার ও মানবতাবাদ বিষয়ক এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। দেশ ও বিদেশের বিখ্যাত মানবতাবাদী ব্যাক্তিবর্গ, কাজের মানুষ বিশেষ করে অল্প বয়সী বালিকাদের প্রতি মানবিক আচরণ করার জন্য গৃহকর্ত্রীদের প্রতি উদাত্ত আহবান জানিয়েছেন। সরকারী ভাবে এ দিবস পালন উপলক্ষ্যে অফিস আদালত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একদিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে! এ ‘দিবস উদযাপনের জন্য শহরের ‘নির্যাতিত গৃহকর্মী কল্যাণ সমিতি’ এক আনন্দ মিছিল বের করে; কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরাও, তাদের সামনে পেছনে ছেঁড়া, হাঁটু বের করা – নয়া ফ্যাশনের পোশাক পড়ে, বাদ্য বাজনা সহকারে কাজের ছুঁড়ীদের এই মিছিলে শরিক হয়! তাদের বন্ধুরাও পিছিয়ে ছিল না; দলমত নির্বিশেষে সবাই এই দলে যোগ দেয়ায় মিছিলটি আরও ‘প্রানবন্ত হয়ে উঠে! বিশ্ব মানবতাবাদী যে কোন উদ্যোগে তরুণ তরুণীরা সর্বদা এগিয়ে এসেছে –তাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এ ‘সত্যই প্রকাশ করে!
মিছিলটি কল্যাণপুর কাঁচা বাজার এলাকা অতিক্রম করার সময় বাজার থেকে তাদের উপর পচা টমেটো নিক্ষেপ করা হলে এর প্রতিবাদে বাজার ভাংচুর করা শুরু হয়। এ অবস্থায় শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ বাহিনী মিছিলের উপর কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ এবং মৃদু লাঠিচার্জ করে। এ ঘটনায় ‘নির্যাতিত গৃহকর্মী কল্যাণ সমিতির সভাপতি ‘ফেলানী বেগম এবং আরও কয়েকজন আহত হয়েছে’। এক ‘অসমর্থিত খবরে বলা হয়েছে- কাজের ছুঁড়িদের বাড়ির কাজ ছেড়ে মিছিলে যোগ দেয়ায় গৃহকর্ত্রীরা অগ্নিশর্মা হয়েছেন; শহরের অধিকাংশ বাড়ীতে চূলা জ্বলে নাই, রেস্তরাঁ আর ফাস্ট ফুড গুলোতে ছিল উপচে পড়া ভিড়। একই কারনে কাঁচা বাজার গুলো ছিল জণশুন্য, প্রসঙ্গত উল্লেখ্য কাজের ছুঁড়িরাই মুলতঃ কাঁচা বাজারের মত ‘জনগুরুত্বপূর্ণ এলাকার নিয়মিত খরিদ্দার, গৃহকর্তা বা কর্ত্রীরা এ বাজারের ছায়া মাড়াতে কুন্ঠাবোধ করেন। একারনেই কাঁচাবাজারের সব্জি ও ফল বিক্রেতারা গৃহকর্মীদের মিছিলের উপর বিদ্বেষবশতঃ পচা টমেটো নিক্ষেপ করে বলে সে খবরে বলা হয়েছে! ‘খাইছি তোরে’ টিভির ভিডিও ফুটেজে এই খবরের সত্যতা মিলেছে । অবশ্য সরকার সমর্থিত ‘শেখের বাণী’ টি ভি এ সবই বিরোধী দলীয় নাশকতামূলক ‘অপকর্মের অংশ বলে দাবী করেছে। সে এলাকায় জীবন যাত্রা ছিল স্বাভাবিক – এমন ভিডিও ফুটেজ দেখানো হয়েছে! অবশ্য নিন্দুকেরা সে ফুটেজ তিন বছর আগের বলে সরকারি দাবী নাকচ করে দেয়; খবরের সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি! ভাংচুরের বিষয়ে জঙ্গিবাদী গ্রুপ ‘বরকত উল ক্যান্সার’ এর হাত রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখার জন্য শহরের ‘১১৪৯ জন আমজাম বুদ্ধিজীবী পরিষদ এক বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন এবং সরকারের কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়েছেন। এদেশের আর্মি ও পুলিশে ‘বরকত উল ক্যান্সারের সদস্যরা অনুপ্রবেশ করে থাকতে পারে বিধায়, ভারতের ফারাক্কা বাঁধের প্রতিরক্ষায় নিয়োজিত দেশপ্রেমিক ‘ব্ল্যাক শিয়াল কম্যান্ডো’দের একাজে নিয়োগ করা হোক বলে নগর আমজাম লীগের এক পাতিনেতা জোর দাবী জানিয়েছেন! কাকতালীয় ভাবে ফেসবুক, টুইটার, মাই স্পেস এর মত ‘জনগুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট গুলোতে ট্রাফিক ছিল অত্যন্ত কম; এর প্রতিক্রিয়ায় দেশে ফেসবুকের শেয়ার মূল্য এক ধাক্কায় ২৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে বলে জানা গেছে। খবর প্রেস বিজ্ঞপ্তির।
‘বিশ্ব কাজের ছুঁড়ি দিবস’! খারাপ নয়! সবার জন্যই একটা করে আন্তর্জাতিক দিবস থাকলে মন্দ হয় না! বছরে ৩৬৫ দিন। লিপইয়ারে আরও একদিন বেশী! কাজেই এখনো অনেক দিন খালি পড়ে আছে! কোন ব্যবসায়ী মনস্ক কিম্বা একটু ‘চুলকানী প্রবণ মানুষ একবার এই সূর তুলে দিলেই হল। বাঙ্গালি হুজুগে জাতি- তা আরও অনেক বিষয়ের মত আবার প্রমান হবে, সন্দেহ নেই।
অনেক জাতির মধ্যে অনুকরণীয় অনেক ভাল জিনিষ রয়েছে! - আল্লাহ পাক মানুষকে ‘নারী ও পুরুষ থেকে সৃষ্টি করেছেন’, এবং ‘বিভিন্ন জাতিতে ও গোত্রে বিভক্ত করেছেন’ যেন তারা পরস্পরের সম্বন্ধে অবহিত হতে পারে ( সূরা হুজরাত) । অনেক জাতিই প্রচন্ড পরিশ্রমী, সৎ, সত্যবাদী, জাতীয় স্বার্থে কারো সাথে আপোষ করে না, সময়ানুবর্তী! এই বিষয় গুলো আমাদের জন্যও আদর্শ তুল্য, যদিও আমাদের জাতীয় চরিত্রে এর ঘাটতি আছে! এগুলো অনুকরণ করা গেলে খুব ভাল হত। পারলে গোটা দেশ বেচে – জাতীয় স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে নিজের পকেট ভর্তি করতে চাইত না দেশের নেতৃস্থানীয় মানুষ গুলো! যতবার ফারাক্কা ড্যাম এর ছবি দেখি – মনে হয় চিৎকার করে বলি – ড্যাম ইট! এক বিন্দু দেশ প্রেম অবশিষ্ট থাকলে, কোন বাঙ্গালির ভারত তোষণ মানসিকতা থাকার কথা নয় !কিন্তু তা তো হবার নয়! একটা দল ‘কৃতজ্ঞতার বন্ধনে আবদ্ধ! দেশের চাইতে দল বড়, কোন সন্দেহ নেই!
যাহোক, যা বলছিলাম । দিবস নিয়ে আদিখ্যেতা ! কোন দিবস কোন ঐতিহাসিক প্রক্ষাপটে চালু হয়েছে, কোন কোটারী গোষ্ঠীর স্বার্থে বা ব্যবসায়িক প্রচারণার কারনে তা প্রমোট করা হচ্ছে বা হয়েছে, এসব তলিয়ে দেখার চেষ্টা কেউ করছে বলে মনে হয় না। অন্যদের অনুকরণে সেই ‘দিবস নিয়ে অহেতুক নাচানাচি আর মাতামাতি শুরু হয়ে যায়! আমাদের এক বুদ্ধিহীন জীব এর কারন বিষয়ে গবেষণা করেছেন; আসুন দেখা যাক সে প্রতিপাদ্য (মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নহেন!)।
১। নেই কাজ তো খৈ ভাজ! দেশে পর্যাপ্ত কাজের অভাব। মানুষের হাতে কাজ থাকলে অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে মানুষ মাথা ঘামানোর সময় পেত না!
২। আনন্দ ফুর্তির ইস্যুর অভাব। হাতে অঢেল সময়! অনেক জাতির বার মাসে তের পার্বণ – আমাদের তা নেই! কাজেই অনেকেই এই সব ইস্যুতে ‘উত্তেজনার খোরাক খুঁজে পায় ।
৩। মৌলিক চিন্তা চেতনার ঘাটতিঃ কোন সমস্যা সমাধান করার জন্য মানুষ উদ্ভাবনী পন্থা নিয়ে চিন্তা করে। যুগান্তকারী উদ্ভাবনা বা মৌলিক চিন্তা গুলো অনেক মানুষের সাড়া জীবনের চিন্তা ও শ্রমের ফসল। সেসব মানুষ দেশে এখন প্রায় শুন্যের কোঠায়। এত চিন্তা আর শ্রমের সময় নেই, অন্যের আইডিয়া কপি করে মজা লুটতে তো অসুবিধা হচ্ছেনা! স্বল্প সময়ে ফল লাভ! জাস্ট ফান! জিঞ্জিরা মার্কা কপি আর অনুকরণ আমাদের জাতিসত্তায় আত্মীকৃত হয়েছে যেন!
৪। ফেসবুকে স্ট্যাটাসঃ নিত্য নূতন আইডিয়া নাহলে ফেসবুকিং জমে না! প্রতিদিন থোড় বড়ি খাড়া, খাড়া বড়ি থোর দিয়ে ফেসবুকিং আর কয়দিন চলে ? নিত্য নূতন দিবস গুলো ফেসবুকিং এ নূতন মাত্রা যোগ করেছে! আরও ফান! আরও মজা!
৫। ফ্রয়েডিয় ‘অতৃপ্তিঃ আমা জানি দেশে অনেক মানুষের জীবন যাপনের ক্ষেত্রে নানা অতৃপ্তি ‘থেকে যায়। এই সব অতৃপ্তি থেকে এক ধরনের মনোবৈকল্য জন্ম নিতেই পারে। সে ‘অতৃপ্তি –সংশ্লিষ্ট’ জটিলতা থেকে, নিত্য নূতন ভাবে ‘তৃপ্তির রাস্তা খুঁজে বের করতে এমন সব ‘আন্তর্জাতিক ইস্যু মানুষকে নূতন রাস্তা দেখাচ্ছে, আর সে মানুষ গুলো ঝাঁপিয়ে পড়ছে তা পালন করতে !
৬। সংবাদ বা গণ মাধ্যমের সক্রিয় উস্কানিঃ এই সব সংগঠনের ব্যবসার মূল কাঠামো অনেকটাই ‘দৃষ্টি আকর্ষণ আর চটকদার ইস্যুর উপরে নির্ভর করে! রাস্তা পার হতে গিয়ে কাটা পড়ল কুকুরের পা, ডিম পাড়া মুরগীর কর্কশ চিৎকারে গৃহস্বামীর হার্ট এটাক কিম্বা একজিমার ঔষধ আবিষ্কার করে একুশে পদক পেলেন নারায়ন গঞ্জের ওসমান হাজারি- এমন সংবাদ শিরোনাম দিয়ে আর কয়দিন চলে? কাজেই তাদের ‘শিরোনাম সঙ্কটের মন্দা কাটাতেও এমন ‘দিবস গুলোর প্রচারণা আর প্রমোশান হচ্ছে ।
৭। হুজুগে বাঙ্গালি ! যেই বলে থাকুক কথাটা খুব একটা বেঠিক নয়।আমাদের জাতির মধ্যে ‘ছাগল স্বভাব প্রবল । একটা ছাগল কোন কারনে একদিকে চলে গেলে পুরো ছাগলের দলই আস্তে আস্তে সেদিকে ‘গমন করে! এভাবে সংবাদ বা গণ মাধ্যমের সূচনার সাথে সাথে আমাদের ‘ছাগল স্বভাবের ‘ম্যাচিং হয়ে ‘কোরাস তৈরি হয়েছে! আর একবার এক জেনারেশনকে এতে অভ্যস্ত করানো গেলে পরের জেনারেশন- আমার’বাবা মাকে ‘পালন করতে দেখছি – আমরা তো করবই – এই ফর্মুলায় সেটা ‘গণ- জাগরণ হিসেবে চালু হয়ে যায়!
৮০র দশকেও ভালবাসা দিবস বলে বাঙ্গালা মুলুকে কিছু ছিল না! ইউরোপ আমেরিকায় রেস্তরাঁ, চকোলেট আর ফুলের ব্যবসাগুলো এই দিবসকে মূলতঃ পেট্রোনাইজ করে! নেহায়েত ব্যবসায়িক স্বার্থ! আমাদের সংস্কৃতি আর সমাজ ব্যাবস্থার সাথে সে কনসেপ্ট মেলে না! প্রাক- বৈবাহিক ‘সম্পর্ক বিশ্বের অনেক দেশ – ইউরোপ আমেরিকায় স্বাভাবিক হলেও আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় তা এখনো ‘নিষিদ্ধ সম্পর্কের আওতায় পড়ে! ইউরোপ আমেরিকায় ১৬ বছরের একটা ছেলে বা মেয়ে তার বন্ধু বা বান্ধবীকে নিজের ঘরে নিয়ে আসে, একত্রে নিজের ঘরে ‘নিভৃতে সময় কাটায়, একত্রে বাইরে যায়- এটা কোন গোপন ব্যাপার নয় । আমাদের দেশে এর ধাক্কা বেশ ভাল মতই লেগেছে! হোটেলে যাচ্ছে যুবক যুবতীরা – আমরা তাদের একত্রে বাইরে যাওয়ায় ‘সহনশীল হয়ে উঠছি, কিন্তু ‘ধর্ষণ ঘটলেই আমরা আবার উচ্চ বাচ্য করছি! ধর্ষণ অতি ন্যাকারজনক এক ঘৃণ্য অপরাধ! একত্রে সময় কাটালে এমনটা ঘটাই কি স্বাভাবিক নয়। ঘি আর আগুন পাশাপাশি রেখে যদি সাবধান বাণীর মন্ত্র উচ্চারন করা হয়, খবরদার – ঘি তুই গলবি না, গলবি না –তাহলেই কি কি ঘি এর গলন বন্ধ হবে! যাদের অনুকরণে এটা চালু হয়েছে- সেসব দেশে ‘স্বেচ্ছায় একত্রে শয়ন’ কোন অপরাধ নয়, সমাজ তা নিয়ে উচ্চবাচ্য করে না! দেশে ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘উদযাপন হবে আর তরুণ তরুণীরা ‘নিভৃতে সময় কাটানো আপনারা মেনে নেবেন না – এটা হিপোক্রেটিক! যদি ২য়টা পছন্দ না হয়, প্রথমটা তো বহু আগেই নিষিদ্ধ করা দরকার ছিল; সেটা উৎসাহিত করা হল কেন!!
৯০ এর দশকের এক ‘অতি- আধুনিক মিডিয়া এই দিবস চালু করতে ‘বিশেষ উদ্যোগ নেয়! বাঁকিটা এখন ইতিহাস! এখন তো গত একুশে ফেব্রুয়ারীতে লিখলঃ সকালে একুশে ফেব্রুয়ারি মনে হলেও বিকেলে একই দিবসকে মনে হয়েছে ১৪ ফেব্রুয়ারি!
মা দিবস পালিত হচ্ছে! বেশ ঘটা করেই! মা এর প্রতি ভালবাসা আমাদের চিরন্তন! ঘটা করে লোক দেখানো ‘সেলফিতে মায়ের ‘কুণ্ঠা ভরা মুখ’ অন্যদের দেখালেই যদি মা দিবস পালন করা হয়, মায়ের প্রতি ভালবাসা দেখানোর দায়িত্ব শেষ হয় – তাহলে তো হতই। বছরে একদিনে দায়িত্ব শেষ! আমাদের পূর্ব পুরুষরাতো তাহলে বিশাল অন্যায় করে গেছে- মায়ের প্রতি ভালবাসার ‘সেলফি দেখায় নি! তারা কি তাদের মাকে ভালবাসেন নাই! আমার তো মনে হয় তারা যতখানি মায়ের প্রতি দায়িত্ব বিষয়ে সচেতন চিলেন – আমাদের প্রজন্ম হয়তো ১৪ ফেব্রুয়ারির ‘বারোইয়ারী দায়িত্বে সেটা গুলে খেয়ে বসে আছি! আমাদের বৌরা আমাদের মায়ের প্রতি হেলায় ‘অশ্রদ্ধা প্রকাশ করে, আমার শুনেও শুনিনা, দেখেও দেখিনা, সংসারের শান্তি বজায় রাখতে! এই দুঃসাহস পঞ্চাশ বছর আগে কি ছিল! তখনতো আবার ‘মা দিবস পালন হত না! হয়তো সে জন্যই! আধুনিকতার অর্থ কি ‘তোরাপ ভাই!
কাজেই ‘দিবস পালন কোন বিশাল কিছু নয়! এটা কেন করা হচ্ছে, কি উদ্দেশ্য, এর প্রতিক্রিয়া এসব চিন্তা করা উচিত! অন্ততঃ সমাজের সে সব মানুষ- যারা দেশ নিয়ে ভাবেন – জাতি নিয়ে ভাবেন, দলের কাছে ‘আত্মা বিক্রয় করে ‘দেউলে হয়ে যান নাই, তাদের কিছু দায়িত্ব রয়েছে! হাল ছেড়ে দিলে আমরা, আমাদের সংস্কৃতি সব হারিয়ে যাবে! হাল ছেড়ো না – বন্ধু !
বিষয়: বিবিধ
১৪০০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন