মুমিন পুরুষের নারী ধর্ষন প্রবনতা।

লিখেছেন লিখেছেন রায়হান রহমান ০৫ ডিসেম্বর, ২০১৪, ১০:২৯:০৯ সকাল



মুমিন পুরুষ খুবই ধর্ষন প্রবন। মেয়ে মানুষ দেখলে তারা স্থির থাকতে পারে না। মুহুত্বেই তাদের মাথায় ধর্ষনের নেশা চেপে বসে। যে কারনে মুমিন সমাজে নারীর চলাফেররা জেল খানার কয়েদির মত কঠর ভাবে নিয়ন্ত্রিত। মূলত আল কোরাণের নির্দেশ থেকেই নারীকে সদা সর্বদা মুমিন পুরুষের ললুপ দৃষ্টি থেকে লুকিয়ে থাকতে হয়।

সহিহ হাদীসের বর্ণনায় জানা যায় : খোদ ইসলামের নবী মোহাম্মদ পথে চলতে যেয়ে এইজন নারীকে দেখলেন। নবী সাথে সাথে দৌড়ে তার অন্যতম স্ত্রী জয়নবের কাছে গেলেন( জয়নব তখন আঙ্গিনায় বসে একটি চামড়া রং করছিলেন) এবং তাৎক্ষনিক তার সাথে যৌনক্রীড়ায় লিপ্ত হয়ে নিজের যৌন চাঞ্চল্য শিতল করলেন( সহী মুসলিম, বই-৮, হাদিস- ৩২৪০ এর সারমর্ম) নারীর প্রতি খোদ নবীজীর এই বেসামাল দশা দেখেই অন্যান্ন সাধারন মুমিনদের অবস্থা কতটা ভয়াবহ এবং বিপদজ্জনক তা সহজে অনুমেয়।

সূরা আন নূরঃ৩১- ".......... তারা যেন তাদের স্বামী, তাদের পিতা, তাদের শ্বশুর, তাদের ছেলে, তাদের স্বামীর (আগের ঘরের) ছেলে, তাদের ভাই, তাদের ভাইর ছেলে, তাদের বোনের ছেলে, তাদের (সচরাচর মেলা মেশার) মহিলা, নিজেদের অধিকারভুক্ত সেবিকা দাসি,নিজেদের অধীনস্থ (এমন) পুরুষ যাদের (মহিলাদের কাছ থেকে) কোন কিছুই কামনা করার নেই, কিংবা এমন শিশু যারা এখনো মহিলাদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে কিছুই জানেনা- (এমন মানুষ ছাড়া তারা যেন) অন্য কারো সামনে নিজেদের প্রদর্শন না করে, .........।"

নারীকে একান্ত যদি তাদের ঘরের বাইরে যাবার প্রয়োজন হয়, তা হলে একজন পুরুষ মাহরাম সার্বক্ষনিক সঙ্গে রাখতে হবে। তবে তার আগে মোটা চাদর (কালো কাপড়) দ্বারা তারা নিজেদের দেহকে আবৃত করে নিবে এবং ঝংকারদায়ক অলংকারাদি পরিধান করবে না। একন কি, নারীকে যদি বিশেষ প্রয়োজনে কোন পুরুষের সাথে কথা বলতে হয় তাহলে নিকট মাহরাম পুরুষ আত্মীয়কে সাথে নিয়ে তা বলতে হবে নির্জনতা অবলম্বন না করে।

সুপ্রিয় পাঠক, মুমিনের নারী ধর্ষন প্রবনতা কতটা ভয়ংকর ভেবে দেখেছেন কি???

বিষয়: বিবিধ

২৫৩০ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

291458
০৫ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৭
এ কিউ এম ইব্রাহীম লিখেছেন : জারজের কাজ জারজ করে
পথিকের কি আসে যায়?
জন্ম যার পরনিন্দার তরে
তাহারেই তা শোভা পায়।

তোর লেখা পড়ে একটা কথা মনে পড়লো, সেটাকেই কবিতা আকারে লিখলাম।
কাকের জন্ম হয়েছে আবর্জনা খাওয়ার জন্য। কুকুরের জন্ম হয়তো কুত্তামী করার জন্য। কিন্তু তোর জন্ম কেন হলো সেটাই চিন্তার বিষয়।
291461
০৫ ডিসেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:২৬
এ কিউ এম ইব্রাহীম লিখেছেন : জানি তোরা কোন যুক্তির ধার ধারে না। যুক্তি মানলে এতোদিনে ডিবেটে হেরে ইসলাম গ্রহন করতি। তোদের মতো যারা কুকুরের মতো পথেঘাটে গার্ল ফেন্ডের সাথে মেলামেশায় অভ্যস্ত তাদের আর পর্দা দিয়ে কি হবে? তোরা তো সবই খুইয়েছিস। ভায়াগ্রা ছাড়া তোদের চেতনা কথা কয়না।
যেহেতু মুমিনদের সবকিছু তোদের মতো নয় তাই আল্লাহ তাদেরকে একটু বেশীই সতর্ক থাকতে বলেছেন। আর সত্যিকার মুমিনরা কখনো ধর্ষক হয়না। ধর্ষক হয় তোদের মতো ভায়গ্রা সেবকরা।
০৬ ডিসেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৩০
235205

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7238

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> রায়হান রহমান লিখেছেন : ভায়াগ্রা কে খায় প্রমান হয়ে গেছে জনাব। আপনার ৩০ হর্স পাওয়ার নবী ১ ডজন বিয়ে করে বহু কষ্টে একটা মরা পোলা পয়দা করসে। মাশাাল্লা!

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File