রক্তে রঞ্জিত ধর্ম ইসলমের প্রকাশ্য জবাই।
লিখেছেন লিখেছেন ফুয়াদ পাশা ৩০ আগস্ট, ২০১৪, ০৩:৩০:৪৩ রাত
বিচিত্র সেলুকাস। গরুর গলায় কশাইরে ছুড়ি চালনায় ফিনকি দেয়া রক্ত দেখে ধর্মের আল্লাহ খুশিতে বিমুগ্ধ হোন। এ যেন সেই পাতালপুড়ির দৈত্যের কথা স্মরন করিয়ে দেয়। তারই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ হাইকোর্ট মাজার জামে মসজিদের খতিব ও বেসরকারি টেলিভিশনের উপস্থাপক মাওলানা নূরুল ইসলাম ফারুকী সাহেব কে জবাই করে হত্যা করা হয়। ইসলাম ধর্মে জবাই করে হত্যা নতুন কিছু না। সৌদি আরবে দরিদ্র নিরীহ বাংলাদেশি শ্রমিকদের প্রকাশ্যা জবাই করা হয়।
সম্প্রতি ইরাকের আইসিস আমেরিকান সাংবাদিক James Foley কে জবাই করে ভিডিও চিত্র ধারন করে। অবস্থা এমন হয়েছে যে বর্তমান সময়ে ইরাক, সিরিয়া, লেবানন, আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানে মুসলিমরা তাদেরই প্রতিপক্ষ মুসলিমদের জবাই করে হত্যার প্রতিযোগিতায় নেমেছে। গত চার বছরে মধ্যপ্রাচ্য, আফগানিস্তান, পাকিস্তানে পরস্পর প্রতিপক্ষ মুসলিমদের বোমাবাজী, গুলি, জবাই যজ্ঞে এ পর্যন্ত ৫,০০,০০০ মুসলমান নিহত হয়েছে
যুক্তি সংগত কারনেই কথা উঠেছে ; "কোরবানি ঈদের সময় গরু জবাই দেখতে দেখতে অথবা গরু জবাই করতে করতেই মুসলমানদের গলা কাটার অভ্যেসটা হয়েছে। আর এ কারনেই মানুষের গলা কাটাটা মুসলমানরা যত ভালো পারে, অন্যরা তত ভালো পারে না।'' এই সার কথাটি সামাজিক প্রচার মাধ্যম ব্লগ, ফেইসবুক, টুইটারে ছেয়ে গেছে।
বিষয়: বিবিধ
১৮০১ বার পঠিত, ২৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ফারুকীকে যারা জবাই করেছে তারা ইসলামের পক্ষের নয়, বরং ইসলামের শত্রু! কাজেই এ লেখায় ‘উপমাটা খাপ খায় নাই!
তরবারির যুদ্ধ ইসলাম প্রথম শুরু করে নাই, এবং শেষ ও করে নাই। ইসলাম যতদিন অমুসলিমদের বিরুদ্ধে তরবারি ব্যবহার করেছে, তা জুলুম করার জন্য নয়, জুলুম থেকে আত্মরক্ষা কিম্বা জালিমদের উৎখাত করতে তা ব্যবহার করেছে। হয়তো তরবারির ‘উন্নত সংস্করণ বের করার ক্ষেত্রে মুসলিমদের অবদান রয়েছে ( উল্লেখ্য, দামাস্কাস স্টিল’ আজও গবেষনার বিষয় ) ! কিন্তু এ লেখায় তরবারি ও ইসলামের উল্লেখে এক ধরণের ‘নেগেটিভ স্টেরিওটাইপ’ এর গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে! ইসলামের তরবারি- জুলুম থেকে আত্মরক্ষা কিম্বা জালিমদের উৎখাত করার জন্য; ইসলাম ন্যায় প্রতিষ্ঠার পক্ষে। এর অন্যথায়, কোন ব্যক্তি বা দল যদি এর অপব্যবহার করে – তার জন্য, ইসলামের শত্রুদের মত, ‘ইসলাম’কে দায়ী করা কি ঠিক হবে?
মনে হচ্ছে জেমস ফলি’র জীবন এর মূল্য- দুই হাজার দুইশত গাজ্জা বাসীর জীবনের চেয়ে অনেক বেশী ? কারণ প্রথম টা তরবারির আঘাতে, পরের গুলো – মার্কিনীদের তৈরী – ইসরাইলী যুদ্ধ বিমান থেকে ছুঁড়া ‘ হেল ফায়ার মিশাইল দিয়ে মারা হয়েছে! গাজ্জাবাসীদের আত্ম রক্ষার জন্য মাথা গোঁজার জায়গাও তো ছিল না; তাদের প্রতি কি ‘কুকুর বিড়ালের মমতাও দেখিয়েছে কেউ!
যদি কেউ খারাপ কাজ করে- সে মুসলিম হলেও, খারাপ হবে ঐ লোকটা; ইসলামের দোষ হয় কেন? ইসরাইলের অপরাধে বা মার্কিনী বা ব্রিটিশদের অপরাধে কেউ তো ইহুদী বা খৃষ্টান ধর্মকে খারাপ বলছে না! বিশ্বব্যাপী ‘ ইসলামী বিরোধী প্রোপ্যাগান্ডা’ র থেকে দূরে থাকার মত সাধারন জ্ঞান ‘মুসলিম বালক’দের থাকা উচিত!
যাদের সামর্থ রয়েছে, তাঁদের জন্য ‘ইসলামী বিরোধী এই প্রোপ্যাগান্ডা’ মেশিনের দাঁত ভাঙ্গা জবাব ও দেয়া উচিত। কেউ যখন কোন নামধারি মুসলিমের বা ধরা যাক সউদী রাজ পরিবারের ন্যক্কারজনক অধ্যায়ের জন্য ‘ইসলামকে দায়ী করে, তখন অনেক মুসলিমই মিন মিন করে – ও হ্যাঁ, মানে না – যেন ঠূক ঠূক করে ‘ডিফেন্সিভ খেলতে থাকে ! বিষয়টা যে এক নয়- এটা ‘জোর দিয়ে বলার মত সামর্থ হয় না। এই বিষয় গুলোতে ‘ ছক্কা মারার সময় হয়েছে!
এই লোকটি হিন্দু ধর্মের হয়তো। তবে হিন্দুর প্রতি আমাদের কোন বিদ্বেষ নাই। তবে ইসলাম, আল্লাহ ও কোরবানী নিয়ে এমন বিদ্বেষ ও অসত্য কোন মানুষ ও সুস্থ্য বিবেক মানতে পারে না। মেনে নেবে না।
কোন প্রকৃত মুসলিম এমন কথা লিখতে পারে বলে আমরা মনে করি না।
এ লোকটিও ঐ খুনীদের মতই।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : আপনার সুচিন্তিত মতামত দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। তারপরও আপনার সাথে দ্বিমত করার যথেষ্ট কারন রয়েছে।প্রথমেই বলে রাখি, আমি ইসলামের শত্রু নই। নিঃসন্দেহে তরবারির যুদ্ধ মুসলিমরা শুরু করেনি, শতভাগ সহমত আপনার সাথে। তবে আপনি ইসলামকে যতটা ভোলাভালা ভাবছেন, প্রকৃত পক্ষে ইসলাম মোটেও তা নয়। হজরত আলী এবং হজরত আয়শার তরবারি যুদ্ধে ১২,০০০ মুসলমানের জীবন বলি হয়েছে কোন জালিমদের উৎখাতের জন্য? বলবেন কি? ইজরত আলী, হজরত মুয়াবিয়া, ইয়াজিদ, ইমাম হোসেন এরা তো সবাই নবীজীর ঘনিষ্ঠ আত্মিয় অথবা প্রিয় সাহাবী ছিলেন। ইসলামের পরিক্ষীত এই ব্যাক্তিরা যদি নিজেরাই নিজেদের মাঝে নিষ্ঠুর রক্তপাত ঘটাতে পারে, তা হলে বুঝতে অসুবিধা হয় না ইসলামের ইতিহাস, রক্তাক্ত ইতিহাস স্বাক্ষদেয়। মুসলিমরা বানু কুরাইজা যুদ্ধে তরবারি দিয়ে শতশত নারী শিশুকে জবাই করে হত্যা করেছে।
Abu Dawud 38:4390 "Narrated Atiyyah al-Qurazi: I was among the captives of Banu Qurayzah. They (the Companions) examined us, and those who had begun to grow hair (pubes) were killed, and those who had not were not killed. I was among those who had not grown hair."
আপনি কখনো বলিনি জেমস ফলির জীবনের একতফা মুল্য আছে। আরব মুসলিমদের জীবনের মুল্য অবশ্যই আছে। আমি মুসলিমদের মারদাঙ্গা চরিত্রের কথা বিশেষ ভাবে বলছি। আমেরিকানরা কখনো সিভিলিয়নদের টার্গেট কিল করে না, যুদ্ধক্ষেত্রে তারা ধর্মের নাম ব্যবহার করে না। কিন্তু শুধু মুসলিমরা তাদের সব খুঁন, হত্যা, জবাই ইসলামের নামেই করে। মুসলমানরা কেন তাদের হত্যা, জবাই, ধর্ষনে ধর্মের দ্বারা উদ্বুদ্ধ, কি আছে ইসলাম ধর্মে সেটা খোলাসা হওয়া জরুরী। ধন্যবাদ।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : ভাই রঙ্গিন স্বপ্ন : খারপ যে কোন অর্থেই খারাপ। হোক সে হিন্দু, হোক সে মুসলিম অথবা অন্য যে কোন ধর্ম আদর্শের। এখন আপনি মুসলিম হয়ে একচোখ বন্ধ করে অন্যের দোষ খুঁজলে হবে না। নিজের দিকটাও দেখতে হবে। ইতিহাস এবং বর্তমান কি বলে? ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি মুসলিমরা ৩০ লক্ষ মানুষ হত্যা করেছে, যাদের অধিকাংশই মুসলমান। ৩ লক্ষ মুসলিম(অধিকাংশ) মা-বোনকে ধর্ষন করেছে এই মুসলিমরাই। গত চার বছরে সিরিয়া, ইরাক, আফগানিস্তান এবং পাকিস্তানে মুসলমানদের হাতে ৫,০০,০০০ লক্ষ মুসলমান খুঁন হয়েছে। হত্যাযজ্ঞ এখনো চলছে সিসটেমেটিক ওয়েতে। কিন্তু গত ৫০০ বছরের ইতিহাসে হিন্দুর হাতে সিসটিমেটিক ভাবে কোন হিন্দু নিহত হয়েছে বলে শোনা যায় না। বিছ্ছিন্ন ভাবে হতে পারে, তবে তার ব্যপকতা মুসলিমদের তুলনায় একেবারেই নগন্য হয়তো। তাহলে আপনিই বলেন বিদ্বেষ কোন ধর্মের মানুষের প্রতি হওয়া উচিত? হিন্দু নাকি মুসলিম??কিন্তু আপনার অবস্থান ঐ খুনীদের কাতারেই, সেটা আপনার লেখা ও শব্দচয়ন ও উদ্দেশ্যেই বিদ্যমান। না আপনি মানুষ খুন করেন নি ঠিকই কিন্তু ঐ খুনীরা যেমন বাড়াবাড়ি করে খুন পর্যন্ত করে ফেলছে, আপনি কলম ধরে চরম বাড়াবাড়িই করলেন- এটা লেখার জগতে খুনের মতই।
আপনি কিসের মধ্যে কী টানলেন?
কোথায় আল্লাহর নির্দেশে পশু কোরবানী আর কোথায় আল্লাহর বিধান অমান্য করে মানুষ খুন- হত্যা। আর কেন আপনি এই সব খুনের ক্ষেত্রে ইসলামকে জড়ালেন? ইসলাম কোন কালে খুনকে সমর্থন করেছে? একমাত্র ইসলাম ই বলেছে- নির্দোষ একজন মানুষ কে হত্যা করা যেন সমগ্র মানুষদেরই হত্যা করা। যদি কোন মুসলিম হত্যাকারী হয় সেটা ঐ ব্যক্তি, ইসলাম নয়। আল্লাহ কোথাও হত্যাকে বৈধ বলেন নি। যদিও অন্য প্রসঙ্গ- তবুও একটু বলি- আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে অমুসলিমরাই সংখ্যায় খুনী হিসেবে বেশী। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধই সে পরিসংখ্যান দেয়।
তাই সুস্থ্য বিবেক " ইসলাম ধর্মে জবাই করে হত্যা নতুন কিছু না" বলাকেও আরেকটি খুন হিসেবেই চিত্রিত করে। আপনার লেখাতেই যেমন অসত্য এবং ইসলাম বিদ্বেষীতা বিদ্যমান, ঠিক একই ভাবে অসত্যতা বিদ্যমান তাদের ক্ষেত্রও যারা খুনী। আপনি ও খুনীতো একই কাতারের- ক্ষেত্র শুধু ভিন্ন। আপনারতো আশ্চর্য হবার কিছু নাই।
আপনি হিন্দু ধর্মের "গরু জবাইয়ের" বিপক্ষে থাকতে পারেন তথা আপনি হিন্দুও হন তাতেও আমাদের আপত্তি নাই, কিন্তু আপনি আল্লাহ, ইসলাম ও কোরবানী নিয়ে কটাক্ষ ও মিথ্যা অপবাদ দিতে পারেন না।
তাই ব্লগার হিসেবে আপনিও ঐ খুনিদেরই কাতারে।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : রক্ত মাংসে গড়া নিরীহ পশুর ফিনকি দেয়া রক্ত, গোংগানির মাঝে একজন সৃস্টিকর্তার কি সন্তুষ্টি থাকতে পারে তা সুস্থ বিবেক সম্পন্য কোন মানুষই মেনে নিবে না। তবে আপনার মত কান্ডজ্ঞানহীন বিকলাঙ্গ মাথার মানুষের কথা আলাদা।ইসলাম ধর্মের কোরান হাদীসের নিউমারাস সূরা, আয়াত, উদ্বৃতি, বর্ণনায় অমুসলিমদের হত্যার কথা বিশেষ ভাবে বলা আছে। কোরাণের ভায়লেন্ট আয়াত লিখে গুগলে রান করেন। এগুলো আপনি নিজেও জানেন। অন্তত কয়েকশ পেয়ে যাবেন।
শিয়াল-কুমিরছনা গল্পের মত তামাম কোরানে ঘুড়েফিরে দুইটি মাত্র সভ্য আয়াত। যা রচিত হয়েছে মোহাম্মদের ভবঘুড়ে মক্কা জীবনে, তিনি যখন ছিলেন বেকার ঘরজামাই, বিবি খাদিজার উটের রাখাল। "আমার ধর্ম আমার, তোমার ধর্ম তোমার।" "একজন মানুষ কে হত্যা করা যেন সমগ্র মানুষদেরই হত্যা করা।"
কিন্তু এর বিপরিতে কম করে হলে এক হাজারেরও বেশি মাদানী আয়াতে সরাসরি ইসলাম অবিশ্বাসীদের কল্লাফতে করার কঠর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তাছাড়া মুরর্তাদ কতল, যুদ্ধ, জেহাদের জঙ্গি আয়াত কোরাণ-হাদীসের ৮০% পাতা জুড়ে।
কোরাণ ৯:২৯- "তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে।"
আবু হুরায়রা বর্ণিত- আল্লাহর নবী বলেন , যতক্ষন পর্যন্ত না মানুষ ইসলাম কবুল করে ততক্ষন পর্যন্ত আমি তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আদিষ্ট হয়েছি। সহি বুখারি, ভলুম-৪, বই -৫২, হাদিস-১৯৬
৯:৫
অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামায কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
বিঃদ্রঃ- মাত্র ৩টি পেশ করা হইল। এখন আবার আয়াত নাজিলের প্রেক্ষাপট নিয়ে ধানাইপানাই কইরেন্না। আপনি কিন্তু আপনার উদ্বৃত সুবিধাজন আয়াতটির প্রেক্ষাপট বয়ান করেন্নি।
দেখুন, সত্য মানার মত মন থাকতে হয়।
ওরে শুনে রাখেন,
কোরআনের আয়াত মানেন না একটিও কিন্তু হজরত আলী ও আয়েশার মাঝে কথিত যুদ্ধ যা কথিত হাদিস থেকে এসেছে তা ঠিকই মানেন!!! মানে পক্ষে যেটা যাবে সেটা মানবেন। চরম সুবিধাবাদ!
শুনে রাখুন! হজরত আলী এবং হজরত আয়শার তরবারি যুদ্ধে ১২,০০০ মুসলমানের জীবন বলি হয়েছে- এরকম কোন জুদ্ধতো দূরে থাক ঘটনাই ঘটেনি।
এটি ইসলাম যখন পারস্য বিজয় করে তখন রাজ্য হারা পারস্যের চেলারা শত শত বছর ধরে ইসলামের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ভাবে তারা ৩০০ হিজরির দিকে এসে মুসলিম সেজে ইসলামের ইতিহাস লেখা শুরু করে যাদের প্রধান সোর্স হল ইবনে তাবারী, তার উপর থেকে ঘটনা পর্যন্ত আর কোন সোর্স নেই। এগুলো ইসলামের শুক্রুদের বানানো ইতিহাস।
দেখুন আপনি যদি আল্লাহ, ইসলাম ও মুহাম্মদের সাঃ কেই না মানেন তাহলে আমার আর কোন যুক্তি নেই।
আর যদি মুহাম্মদকে সাঃ মানেন তাহলে সহজেই আপনি বুঝতে পারবেন যে - তিনি এমন কোন সাহাবী রেখে যান নি যে তাঁর মৃত্যুর পর পরই এমন রক্তপাত ঘটবে যেখানে ১২,০০০ সাহাবী প্রাণ হারাবে। আপনারতো মুহাম্মদের সাঃ উপরই বিদ্বেষ, তো আপনাকে আর কোন যুক্তি দেবো। আপনি শুরুই মানেন না , মাঝ পথে আপনাকে কিভাবে নিয়ে যাবো।
পশু কোরবানী আল্লাহর হুকুম সেটা আপনি মানেন না, কিন্তু ঐ বানানো হাদিস ঠিকই মানেন যা হজরত আলী ও আয়েশার মাঝে অলীক যুদ্ধের বর্ণনা আছে, তো আপনি তো জাফর ইকবালই তাই না।
শুনুন, আপনি আর কী করেছেন, মানুষ খোদা পর্যন্ত দাবী করেছে, তাতে আল্লাহ, ইসলাম ও মুসলমানদের কিছুই হয়নি। আপনার অসত্য ও বিদ্বেষ আপনার জন্যই কাল হবে, দেখা হবে হাশরের মাঠে; যুক্তি দিয়ে লাভ নাই- যারা আল্লাহ কেই মানেনা।
"মোহাম্মদের ভবঘুড়ে মক্কা জীবনে, তিনি যখন ছিলেন বেকার ঘরজামাই, বিবি খাদিজার উটের রাখাল।" এটাই যদি আপনার বিশ্বাস হয়,
তাহলে তাঁদের হাদীস আপনি কেন মানেন- যেখানে আলী ও আয়েশার রাঃ যুদ্ধের কথা বলা হয়েছে। এটা মানেন কেন? ওরে সুবিধাবাদ!
এই উভইকেই আমরা একই কাতারে দেখতে পাচ্ছি।
অসত্য ও বিদ্বেষ দিয়ে হয়তো জাফর ইকবাল হওয়া যাবে, কিন্তু মানুষ হওয়া যাবে না।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : তাহলে মানুষ কে? গোলাম আজম সাহেব?শিয়াল-কুমিরছনা গল্পের মত তামাম কোরানে ঘুড়েফিরে দুইটি মাত্র সভ্য আয়াত। যা রচিত হয়েছে মোহাম্মদের ভবঘুড়ে মক্কা জীবনে, তিনি যখন ছিলেন বেকার ঘরজামাই, বিবি খাদিজার উটের রাখাল। "আমার ধর্ম আমার, তোমার ধর্ম তোমার।" "একজন মানুষ কে হত্যা করা যেন সমগ্র মানুষদেরই হত্যা করা।"
কিন্তু এর বিপরিতে কম করে হলে এক হাজারেরও বেশি মাদানী আয়াতে সরাসরি ইসলাম অবিশ্বাসীদের কল্লাফতে করার কঠর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তাছাড়া মুরর্তাদ কতল, যুদ্ধ, জেহাদের জঙ্গি আয়াত কোরাণ-হাদীসের ৮০% পাতা জুড়ে।
কোরাণ ৯:২৯- "তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে।"
আবু হুরায়রা বর্ণিত- আল্লাহর নবী বলেন , যতক্ষন পর্যন্ত না মানুষ ইসলাম কবুল করে ততক্ষন পর্যন্ত আমি তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আদিষ্ট হয়েছি। সহি বুখারি, ভলুম-৪, বই -৫২, হাদিস-১৯৬
৯:৫
অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামায কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
বিঃদ্রঃ- মাত্র ৩টি পেশ করা হইল। এখন আবার আয়াত নাজিলের প্রেক্ষাপট নিয়ে ধানাইপানাই কইরেন্না। আপনি কিন্তু আপনার উদ্বৃত সুবিধাজন আয়াতটির প্রেক্ষাপট বয়ান করেন্নি।
দেখুন, সত্য মানার মত মন থাকতে হয়।
ওরে শুনে রাখেন,
কোরআনের আয়াত মানেন না একটিও কিন্তু হজরত আলী ও আয়েশার মাঝে কথিত যুদ্ধ যা কথিত হাদিস থেকে এসেছে তা ঠিকই মানেন!!! মানে পক্ষে যেটা যাবে সেটা মানবেন। চরম সুবিধাবাদ!
শুনে রাখুন! হজরত আলী এবং হজরত আয়শার তরবারি যুদ্ধে ১২,০০০ মুসলমানের জীবন বলি হয়েছে- এরকম কোন জুদ্ধতো দূরে থাক ঘটনাই ঘটেনি।
এটি ইসলাম যখন পারস্য বিজয় করে তখন রাজ্য হারা পারস্যের চেলারা শত শত বছর ধরে ইসলামের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ভাবে তারা ৩০০ হিজরির দিকে এসে মুসলিম সেজে ইসলামের ইতিহাস লেখা শুরু করে যাদের প্রধান সোর্স হল ইবনে তাবারী, তার উপর থেকে ঘটনা পর্যন্ত আর কোন সোর্স নেই। এগুলো ইসলামের শুক্রুদের বানানো ইতিহাস।
দেখুন আপনি যদি আল্লাহ, ইসলাম ও মুহাম্মদের সাঃ কেই না মানেন তাহলে আমার আর কোন যুক্তি নেই।
আর যদি মুহাম্মদকে সাঃ মানেন তাহলে সহজেই আপনি বুঝতে পারবেন যে - তিনি এমন কোন সাহাবী রেখে যান নি যে তাঁর মৃত্যুর পর পরই এমন রক্তপাত ঘটবে যেখানে ১২,০০০ সাহাবী প্রাণ হারাবে। আপনারতো মুহাম্মদের সাঃ উপরই বিদ্বেষ, তো আপনাকে আর কোন যুক্তি দেবো। আপনি শুরুই মানেন না , মাঝ পথে আপনাকে কিভাবে নিয়ে যাবো।
পশু কোরবানী আল্লাহর হুকুম সেটা আপনি মানেন না, কিন্তু ঐ বানানো হাদিস ঠিকই মানেন যা হজরত আলী ও আয়েশার মাঝে অলীক যুদ্ধের বর্ণনা আছে, তো আপনি তো জাফর ইকবালই তাই না।
শুনুন, আপনি আর কী করেছেন, মানুষ খোদা পর্যন্ত দাবী করেছে, তাতে আল্লাহ, ইসলাম ও মুসলমানদের কিছুই হয়নি। আপনার অসত্য ও বিদ্বেষ আপনার জন্যই কাল হবে, দেখা হবে হাশরের মাঠে; যুক্তি দিয়ে লাভ নাই- যারা আল্লাহ কেই মানেনা।
"মোহাম্মদের ভবঘুড়ে মক্কা জীবনে, তিনি যখন ছিলেন বেকার ঘরজামাই, বিবি খাদিজার উটের রাখাল।" এটাই যদি আপনার বিশ্বাস হয়,
তাহলে তাঁদের হাদীস আপনি কেন মানেন- যেখানে আলী ও আয়েশার রাঃ যুদ্ধের কথা বলা হয়েছে। এটা মানেন কেন? ওরে সুবিধাবাদ!
দেখুন, সত্য মানার মত মন থাকতে হয়।
ওরে শুনে রাখেন,
কোরআনের আয়াত মানেন না একটিও কিন্তু হজরত আলী ও আয়েশার মাঝে কথিত যুদ্ধ যা কথিত হাদিস থেকে এসেছে তা ঠিকই মানেন!!! মানে পক্ষে যেটা যাবে সেটা মানবেন। চরম সুবিধাবাদ!
শুনে রাখুন! হজরত আলী এবং হজরত আয়শার তরবারি যুদ্ধে ১২,০০০ মুসলমানের জীবন বলি হয়েছে- এরকম কোন জুদ্ধতো দূরে থাক ঘটনাই ঘটেনি।
এটি ইসলাম যখন পারস্য বিজয় করে তখন রাজ্য হারা পারস্যের চেলারা শত শত বছর ধরে ইসলামের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ভাবে তারা ৩০০ হিজরির দিকে এসে মুসলিম সেজে ইসলামের ইতিহাস লেখা শুরু করে যাদের প্রধান সোর্স হল ইবনে তাবারী, তার উপর থেকে ঘটনা পর্যন্ত আর কোন সোর্স নেই। এগুলো ইসলামের শুক্রুদের বানানো ইতিহাস।
দেখুন আপনি যদি আল্লাহ, ইসলাম ও মুহাম্মদের সাঃ কেই না মানেন তাহলে আমার আর কোন যুক্তি নেই।
আর যদি মুহাম্মদকে সাঃ মানেন তাহলে সহজেই আপনি বুঝতে পারবেন যে - তিনি এমন কোন সাহাবী রেখে যান নি যে তাঁর মৃত্যুর পর পরই এমন রক্তপাত ঘটবে যেখানে ১২,০০০ সাহাবী প্রাণ হারাবে। আপনারতো মুহাম্মদের সাঃ উপরই বিদ্বেষ, তো আপনাকে আর কোন যুক্তি দেবো। আপনি শুরুই মানেন না , মাঝ পথে আপনাকে কিভাবে নিয়ে যাবো।
পশু কোরবানী আল্লাহর হুকুম সেটা আপনি মানেন না, কিন্তু ঐ বানানো হাদিস ঠিকই মানেন যা হজরত আলী ও আয়েশার মাঝে অলীক যুদ্ধের বর্ণনা আছে, তো আপনি তো জাফর ইকবালই তাই না।
শুনুন, আপনি আর কী করেছেন, মানুষ খোদা পর্যন্ত দাবী করেছে, তাতে আল্লাহ, ইসলাম ও মুসলমানদের কিছুই হয়নি। আপনার অসত্য ও বিদ্বেষ আপনার জন্যই কাল হবে, দেখা হবে হাশরের মাঠে; যুক্তি দিয়ে লাভ নাই- যারা আল্লাহ কেই মানেনা।
"মোহাম্মদের ভবঘুড়ে মক্কা জীবনে, তিনি যখন ছিলেন বেকার ঘরজামাই, বিবি খাদিজার উটের রাখাল।" এটাই যদি আপনার বিশ্বাস হয়,
তাহলে তাঁদের হাদীস আপনি কেন মানেন- যেখানে আলী ও আয়েশার রাঃ যুদ্ধের কথা বলা হয়েছে। এটা মানেন কেন? ওরে সুবিধাবাদ!
- ভারতে ৫০ হাজার বার সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হইয়াছে, স্বাধীন হইবার পর থেইকা, হেই কথা আমনের নজরে পড়ে নাই।
- ইহুদীরা সারা দুনিয়া রক্তারক্তি কইরত, হেই কারণে ইউরোপ থেইকা তাদের বিতাড়ন করিছে হেই কতা নজরে হড়ে নাই্
- প্ররথম বিশ্বযুদ্ধ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, ফরাসী যুদ্ধ, আমেরিকায় গৃহ যুদ্ধ, বলকান যুদ্ধ, আফগান যুদ্ধ, ইরাক যুদ্ধ কি মুসলমানেরা করেছিল।
-কুত্তার মুত্র দিয়া চোখ ধুইয়া, বাকি মুত্র স্বরসতির দেবীর চোখে মারেন, হেতি আমনেরে ইতিহাসের সঠিক দন্ড ঢুকাইয়া দেয় নাই।
আরেক বার, সেলিম জাহাঙ্গির
এইবার, ফুয়াদ পাশা
এক ব্যক্তির এত নাম লইয়া একই গান গাইতে বিরক্ত লাগেনা। সাহস থাকেতো, নিজের পিতৃপদত্ত ধর্মের আকাডা লিঙ্গের নামটা লইয়া ব্লগে লেখেন! পারিবেন না, কারন আমনেদের ভগবানও এই কামে ব্যর্থ হইবেন।
দেখুন, সত্য মানার মত মন থাকতে হয়।
ওরে শুনে রাখেন,
কোরআনের আয়াত মানেন না একটিও কিন্তু হজরত আলী ও আয়েশার মাঝে কথিত যুদ্ধ যা কথিত হাদিস থেকে এসেছে তা ঠিকই মানেন!!! মানে পক্ষে যেটা যাবে সেটা মানবেন। চরম সুবিধাবাদ!
শুনে রাখুন! হজরত আলী এবং হজরত আয়শার তরবারি যুদ্ধে ১২,০০০ মুসলমানের জীবন বলি হয়েছে- এরকম কোন জুদ্ধতো দূরে থাক ঘটনাই ঘটেনি।
এটি ইসলাম যখন পারস্য বিজয় করে তখন রাজ্য হারা পারস্যের চেলারা শত শত বছর ধরে ইসলামের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ভাবে তারা ৩০০ হিজরির দিকে এসে মুসলিম সেজে ইসলামের ইতিহাস লেখা শুরু করে যাদের প্রধান সোর্স হল ইবনে তাবারী, তার উপর থেকে ঘটনা পর্যন্ত আর কোন সোর্স নেই। এগুলো ইসলামের শুক্রুদের বানানো ইতিহাস।
দেখুন আপনি যদি আল্লাহ, ইসলাম ও মুহাম্মদের সাঃ কেই না মানেন তাহলে আমার আর কোন যুক্তি নেই।
আর যদি মুহাম্মদকে সাঃ মানেন তাহলে সহজেই আপনি বুঝতে পারবেন যে - তিনি এমন কোন সাহাবী রেখে যান নি যে তাঁর মৃত্যুর পর পরই এমন রক্তপাত ঘটবে যেখানে ১২,০০০ সাহাবী প্রাণ হারাবে। আপনারতো মুহাম্মদের সাঃ উপরই বিদ্বেষ, তো আপনাকে আর কোন যুক্তি দেবো। আপনি শুরুই মানেন না , মাঝ পথে আপনাকে কিভাবে নিয়ে যাবো।
পশু কোরবানী আল্লাহর হুকুম সেটা আপনি মানেন না, কিন্তু ঐ বানানো হাদিস ঠিকই মানেন যা হজরত আলী ও আয়েশার মাঝে অলীক যুদ্ধের বর্ণনা আছে, তো আপনি তো জাফর ইকবালই তাই না।
শুনুন, আপনি আর কী করেছেন, মানুষ খোদা পর্যন্ত দাবী করেছে, তাতে আল্লাহ, ইসলাম ও মুসলমানদের কিছুই হয়নি। আপনার অসত্য ও বিদ্বেষ আপনার জন্যই কাল হবে, দেখা হবে হাশরের মাঠে; যুক্তি দিয়ে লাভ নাই- যারা আল্লাহ কেই মানেনা।
"মোহাম্মদের ভবঘুড়ে মক্কা জীবনে, তিনি যখন ছিলেন বেকার ঘরজামাই, বিবি খাদিজার উটের রাখাল।" এটাই যদি আপনার বিশ্বাস হয়,
তাহলে তাঁদের হাদীস আপনি কেন মানেন- যেখানে আলী ও আয়েশার রাঃ যুদ্ধের কথা বলা হয়েছে। এটা মানেন কেন? ওরে সুবিধাবাদ!
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : তার আগে আপনারটি জানা জরুরী। আপনি কি শিয়া? সুন্নি? আহম্মদি? ওহাবী? সালাফী? আহলে সুন্নতি? কোরাণ ওনলি? মৌদুদী? যৌনজেহাদী? নাকি তালেবান, বোকোহারাম, আইসিস, হুজি, হিজবুত জাতিয় কিছু??আপনার?
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7228
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : দুঃখিত, অপনার এই পরিচয়ে ক্লিয়ার হওয়া গেল না আপনি আসলে কি?বোকোহারাম, আইসিস, আলকায়দা, ইয়াজীদী শিয়া, সুন্নি, আহম্মদী, রাজাকার, আলবদর সবাই নিজেকে মুসলিম দাবি করে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন