কক্সবাজার সৈকতে ব্লগারদের মিলনমেলা
লিখেছেন লিখেছেন সিবিএফ- চট্টগ্রাম ১০ মে, ২০১৪, ০৫:৪৬:৪৭ বিকাল
কয়েকবার তারিখ পরিবর্তন করে অবশেষে সফলভাবে অনুষ্ঠিত হল ব্লগারদের মিট-টুগেদার, অপারেশান কক্সবাজার, সাগরপাড়ের মিলনমেলা। এই মিলনমেলায় স্বপরিবারে হাজির প্রবাসীব্লগার মেরাজ ভাই। ব্লগার ওহিদুল ইসলাম ভাইও স্বপরিবারে ছিলেন। মোহাম্মদ ইসহাক খান ভাই জুনিয়রকে নিয়ে এসেছিলেন।
প্রচন্ডগরম, তাপদাহ, মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, বৃষ্টির লুকোচুরি খেলা, দমকা হাওয়া কোনকিছুই দমাতে পারেনি তাদের এই মিশন।
শুরুথেকে ঢাকাসহ আরো কয়েকটি জেলার ব্লগাররা এতে যোগ দেয়ার বিষয়ে আগ্রহে দেখালেও শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যস্ততার কারনে অনেকেই কক্সবাজার যেতে পারেননি । তবে তাদের অনেকেই খোজখবর নিয়েছেন, শুভ কামনা করেছেন।
৯ই মের সৈকত ভ্রমনে ৪ জেলার ব্লগাররা একই সাথে মিলিত হয়েছিলেন। কেউ ২দিন আগে থেকে কেউ ৩দিন আগে থেকে কক্সবাজার গিয়ে ইনানী, হিমছড়িসহ আশপাশের এলাকাসমূহ ভ্রমন করে নিয়েছেন।
আগে যারা কক্সবাজার গিয়েছিলেন তারা পরবর্তীতে যারা গেছেন তাদের মেহমানদারী করেছেন সুন্দরভাবে। খুবই আন্তরিক ও মধুর এই পরিবেশ যেন থাকে চিরদিন, থাাকে অমলিন।
আসুন দেখি কিছু ছবি ।
২.
নায়িকা মনে হয় সাগরে ঝাপ মারছে, নায়করাজ দৌড়ে যাচ্ছে রশি আনতে....
৩.
৪.
৫.
৬.
৭.
হোটেলের রুমে বের হবার প্রস্তুতি চলছে ।
৮.
৯.
১০.
১১.
১২.
ঝাউবাগানে উড়ছে সিবিএফ এর নিশানা ।
১৩.
তিনিতো খুব একা, কিসের যেন অভাব !
১৪.
হোটেলের করিডোর থেকে ঐ দেখা যায় সাগর ।
১৫.
তিনি কি ব্লগিং ছেড়ে সুটিং এর ক্যামরা ম্যানের দায়িত্ব নিয়েছেন ।
১৬.
১৭.
কক্সবাজারে টমটমের মজাই আলাদা ।
১৮.
১৯.
ওরা দূর্বার,সময় এসেছে আজ সামনে এগুবার ।
২০.
শাহজাদা বলে কথা, ভাব একটু নিতেই পারে ।
২১.
২২.
ঝাউবন রেস্তোরায় সাগরের কোড়ালমাছ না খেলে নাকি প্রেসিডেন্ট সাহেব এবং মোহাম্মদ ইসহাক খান ভাইয়ের কক্সবাজার আসা সার্থক হবেনা ।
২৩.
কলাতলী পয়েন্টের ডলফিন চত্তর ।
২৪.
২৫.
উনি বিদেশে যেমন দেশেও তেমন
২৬.
২৭.
২৮.
২৯.
৩০.
লিফটের ভিতর ।
৩১.
বিষয়: বিবিধ
২১৫২ বার পঠিত, ৭৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
তবে আমার নামটা কি দিলেন বুঝলাম না!
হয়তো মাই নেম ইজ খান দিন অথবা মুহাম্মাদ ইসহাক খান দিন।
একটু ভুল আছে সংশোধন করে দিবেন আশা করি।
মোহাম্মদ ইসখান খান
ইনি কে ভাই?
আমার নাম: মুহাম্মাদ ইসহাক খান
অনেক ধন্যবাদ
আমাদের জন্য দোয়া করবেন স্যার। মহান আল্লাহ আপনাকে পূর্ণ সুস্থ্যতা দিয়ে আমাদের মাঝে টিকিয়ে রাখুক যুগ যুগ ধরে।
আমার যাওয়ার অনেক ইচ্ছে ছিল, তারিখটা যদি মাসের প্রথম দিকে হতো যেতে পারতাম, যাহোক সবার জন্য শুভ কামনা রইল, কারো কাছে যদি মেরাজ ভাইর নাম্বারটা থাকে একটু দিবেন কি?
আপনে আমার সাথে পরে যোগাযোগ কইরেন। তহন ব্লগার মেরাজীর নাম্বার পাইবেন।
আপনারা একজয় করুন, আমরা দেখে শান্তি পাই।
শুধু একটা কথা, সবাই একসাথে থাকবেন। না আমি বলছি না, ওটা শমীম ওসমানের নসিহত। অবশ্যই মানতে হবে।
সবাই এক সাথে থাকনের মজাই আলাদা! গত পরশু জামাতীগো কিল্লা নামে পরিচিত চাটিঁগা থেকে হগলকে এক সাথেই পাকড়াও করণের মহা সুযোগ হাসিল করছিল। আসলেই সবাই এক সাথে থাকনের স্বাদ যে কি মঝা তা অধীনতা বিরোধী জামাত-শিবির থেকে আমাগো শিক্ষা হাসিল করণ লাগবো।
কোরাল কি খায় নাকি গায়ে দেয়? এটা দিয়ে করাত বানানো যায়?
আপনার অপেক্ষায় থাকল চট্টগ্রাম ।
সব্বাইকে আমার সশ্রদ্ধ বিপ্লবী সালাম ও সংগ্রামী শুভেচ্ছা!
মনে হয় আপনাদের এই ছবিগুলো হোটেল সি-গাল এবং ততসংলগ্ন লাবনী বিচের ছবি ।
আমার কাছে কলাতলী বিচ ভাল লাগে নিরিবিলি বলে ।
২১ ও ২২ নং ছবিগুলো কেমন কার্টুন কার্টুন লাগছে ।
ঝাউবন কি হলিডের মোড়েরটা ? সেখানকার রুপচাঁদা ফ্রাই খেয়েছিলাম , পাঁপড়ের মত ।
ইনানী ও হিমছড়ি যেতে সমস্যায় পড়তে হয় ।
সকালে গেলে ধীরে ধীরে বেড়ে যাওয়া গরমে খুব বেশীক্ষন থাকা যায় না বিশেষ করে ইনানীতে , আর বিকেল বেলায় গেলে ফেরার একটা তাড়া থাকে ।
আল'হামদুলিল্লাহ লাস্ট যখন গিয়েছি তখন সকালেই গিয়েছি (হিমছড়িতেই কেবল) এবং সেইদিন আকাশ মেঘলা ছিল এবং সাথে ছিল প্রচন্ড বাতাস ।
এরকম ওয়েদারে ভ্রমন বেশী কমফোর্টেবল হয় ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন