ছাগুলাপে জিন্দের বাদশার বৈজ্ঞানিক ফর্মুলা!!!!
লিখেছেন লিখেছেন যমুনার চরে ১১ জানুয়ারি, ২০১৪, ১১:১০:০৬ সকাল
ছাগুলাপে জিন্দের বাদশার বৈজ্ঞানিক ফর্মুলা!!!! এখানে দেখুন : Click this link
হয়রান মোল্লা বিজ্ঞান ছাড়া কিছু বুঝেন্না, আবার মাইনকা চিপায় পরলে বিজ্ঞানের চোদ্দগুষ্ঠি উদ্ধার করেন। যার আরেক নাম সাইন্স অভ কনভিনিয়েন্স। তিনি বলেছেন- ("একটি [কাল্পনিক] ব্যাকটেরিয়া থেকে পুরো জীবজগতের বিবর্তনে বিশ্বাস করে যারা স্বচক্ষে না দেখে কোনো কিছুতে বিশ্বাস নিয়ে হাসিঠাট্টা করে তারা হয় উন্মাদ না-হয় ধূরন্ধর") বটেই!! বিজ্ঞানের আগেপিছে কোন অনুসন্ধান, গবেষণা, চলমান প্রক্রিয়া, ট্রায়েল এবং এরর................... বলতে কিছু নেই? এটি হটাৎ করেই বিজ্ঞানীদের মাথায় ওহির মত নাজিল হয়। অতপর নিরুপায় বিজ্ঞানীরা কোন এক সিন্দাবাদ রাক্ষসের অগ্নিকুন্ডের ভয়ে উহাকে রোজ হাসর কেয়ামত তক সত্য বলে মেনে নেয়। সুতরাং- ৭ শতকে খচ্চর আকৃতির এ্যাপেলো রোভারে মহাশুন্য ভ্রমনের ওহি-কাহিনী বৈজ্ঞানিক ভাবে হাস্যকর হলেও দুদিন পর তা যে অতি বেগুনী রশ্মির মত জ্বলজ্বলে প্রমান হবে না তার গ্যারান্টি কই? সুতরাং জিন-ভুত নিয়ে কথা বাড়িয়ে লাভ কি?
এবার দেখাযাক জ্ঞানের নবী, দয়াল নবী জিন-ভুত নিয়ে কি বলেন :
কয়েকদিন আগের খবরটি নিশ্চয়ই কেউ ভুলে যান নি- এক ভন্ড পীর কিভাবে বাচ্চাদের দুপা ধরে বন বন করে ঘুরিয়ে চিকিৎসা দিতো। আর এরকম অনেক কাহিনী কেচ্ছা কিংবা সচক্ষেই দেখেছেন- ওঝা, কবিরাজ তুকতাক করে, মরিচ পুড়িয়ে, চাল খাইয়ে কিভাবে রোগী সারায়।
প্লেগ কেন হয়? অদ্যাবধি ভিন্ন কোন ধারনাতে আস্থা রাখতাম। তবে এখন আমি জানি কি কারনে প্লেগ রোগ ছড়ায়। এর কারন জ্বীন- এ ব্যাপারে নবীজির হাদিস আছে, যা দিয়ে এর সত্যতা প্রমাণ করা যায়।
বিঃ দ্র : উপরের এই তিন হাদিসের প্রমাণসূত্র হলো- ১.মুসনাদে আহমাদ। মুসান্নিফে ইবনে আবী শায়বাহ্। কিতাবুত্ব তাওয়াঈন, ইবনে আবিদ দুনইয়া। বাযযার। আবূ ইয়াঅলা। ইবনে কুযাইমাহ্। তবারানী। হাকিম ও সিহহাহ্। দালায়িলুন নুবুয়ত, বায়হাকী প্রভৃতি। ২. আবু ইয়াঅলা। তবারানী, বাযযার। ৩. বুখারী, কিতাবুত ত্বিব্ব বাব ৩৫। সহীহ্ মুসলিম কিতাবুস সালাম, হাদীস ৮৫। মুসতাদরকে হাকিম ৪:২১২। মাসাবীহস সুন্নাহ ১৩:১৬৩। মুসান্নিফে আবদুর রাযযাক ১৯৭৬৯। মিশকাতুল মাসাবীহ, হাদীস ৪৫২৮।
বিষয়: বিবিধ
৪১৭০ বার পঠিত, ১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন