তালেবান ; নূরাণী নবীর শাহাদত বাহিনী।

লিখেছেন লিখেছেন যমুনার চরে ২৮ অক্টোবর, ২০১৩, ১২:২৫:১০ রাত



তালেবান ; এরাই নূরাণী নবীর শাহাদত বাহিনী, নারীকে সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছেন। পৃথিবীর জ্ঞান, বিজ্ঞান, উন্নতি, অগ্রগতি এবং নারী স্বাধীনতার সাধক। (আল হাদীস ; সহিহ্‌ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭

আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন: এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে যৌন সঙ্গম করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে।)


আসল বাস্তবতা হল শত শত এবং হাজারো হাজার অন্যান্য মালালা পড়ে আছে যারা কাঁদছে ইরাক, আফগানিস্তান, পাকিস্তান সহ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে। অথচ ইসলামের জাতশত্রু পশ্চিমা ইহুদী-নাসারা-নাস্তিক প্রপাগেন্ডা মেশিন মালালাকে পুজি করে আল্লাহ সৈনিক তালেবানদের চরিত্র হননের কাজে উঠেপরে লেগেছে। আল্লাহর অভিশপ্ত ইহুদী-নাসারা-নাস্তিক'রা কখনো চাইবে না আল্লাহর জমিনে আল্লাহ আইন কায়েম হোক, আমাদের পেয়ারা নবীর সহি সুন্নত সবাই মেনে চলুক। এই সময়ে একমাত্র তালেবানরাই শান্তির ধর্ম ইসলামের ঝন্ডা বহনকারী জেহাদী সৈনিক। তালেবানরা তাদের ব্যাক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রিয় জীবনের প্রতি ক্ষেত্রে প্রকৃত ইসলাম কায়েম করতে সমর্থ হয়েছেন। তালেবানদের কারনেই আফগানিস্তানের পাহাড়ী উপত্যাকা এবং পাকিস্তানের সোয়াত প্রদেশের প্রতি ইঞ্চি জমিতে সত্যিকার ইসলাম কায়েম হয়েছে, আল কুরআনের শাসন জারি আছে। সত্যিকার অর্থে একজন মুসলমানের সমান একজন কাফের (ইহুদী-খ্রিস্টান-নাস্তিক-হিন্দু) কিছুতে হতে পারে না, আর এটাই আমাদের পবিত্র আল কুরআনের শিক্ষা। ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হলো সমস্ত দুনিয়ায় ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা, যেখানে আল্লা ও তার রাসূল যে আইন বানিয়েছেন সেই আইন মেনেই সবাইকে চলতে হবে। আজকের তালেবানরা ইসলামের সেই কঠিন কাজটি বাস্তবায়ন করেছে। আল কোরানের শাহাদাত বাহিনী তালেবানদের জ্ঞান, বিজ্ঞান, উন্নতি, আবিস্কার, নারীশিক্ষা, অগ্রগতি.................... দেখে পশ্চিমা কাফের গোষ্ঠি এখন হিংসার আগুনে জ্বলেপুড়ে মরছে।

আল্লাহ পাক আমাদের কুরআনে ঘোষণা করেছেন "আমি সর্বউত্তম কৌশলকারী", সুতরাং পশ্চিমা কাফের শক্তি মালালাকে নিয়ে যত কৌশলই করুক না কেন তালেবানদের খোদায়ী কৌশলের কাছে সব পরাভুত হতে বাধ্য। অথচ আমারা মুসলমানরা মনে যাই থাক না কেন, তালেবান প্রসঙ্গ এলেই লজ্জায় মুখ ঘুড়িয়ে নেই। ইসলাম কি এতই লজ্জার?

তাকবির........... আল্লাহু আকবর।

আমারা সবাই তালেবান বাংলা হবে আফগান। ধন্যবাদ।

বিষয়: বিবিধ

১৩৮৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File