ইসলাম নারীকে সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েছে!!!!!!!!!!!!!!!
লিখেছেন লিখেছেন শেষ বিকেলের ২৬ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৩:৫০:০৬ রাত
সুরা নিসা, আয়াত ৩৪ : পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে। সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ।
নারীর মর্যাদা পুরুষের অর্ধেক (Quran 2:282, 4:11 Sahih Bukhari 3:48:826, 1:142)
নারী নিকৃষ্ট (Sahih Bukhari 9:88:219) বুদ্ধিহীন (Sahih Bukhari 2:24:541) অকৃতজ্ঞ (Sahih Bukhari 1:2:28)
নারী নেত্রিত্ব দেওয়ার অযোগ্য (Sahih Bukhari 9:88:219)
মৃত্যুর পর অধিকাংশ নারীর জন্যে রয়েছে দোজখের আগুন (Sahih Muslim 36:6596, 36:6597 Sahih Bukhari 7:62:124, 1:2:29, 7:62:124, 2:18:161)
পুরুষকে নারী ধর্ষনের অনুমোদন (Quran 70:29-30 Abu Dawud 11:2153, 31:4006 Sahih Bukhari 5:59:459 Sahih Bukhari 8:77:600, 8:3432, 8:3371)
একজন ৫৪ বছর বয়স্ক ব্যাক্তির (মুহম্মদ) সাথে ৯ বছরের বালিকার (আয়েশা) যৌন সম্পর্ককে আপনার কি মনে হয় – নৈতিক নাকি অনৈতিক (Sahih Bukhari 7:62:64, 8:73:151, 5:58:234, 5:58:236, Abu-Dawud 2:2116)
বিষয়: বিবিধ
৮৭৫০ বার পঠিত, ১১৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
অথচ মালাউনটায়(অভীশ্বপ্ত) কইতাছে এটা নাকি ইসলামের ছবি।
ছাগীরা কিনা খায়???
হায় হুসেন, হায় হুসেন
তার নিজস্ব কি কোন স্বত্তাই নেই ?
মনুসংহিতা বলছে, "নারীর কর্তব্য গৃহকর্ম ও সন্তান
উতপাদন-৯:২৬" "সন্তান উতপাদনের জন্যেই নারি আর
সন্তান জন্ম দেয়ার জন্যেই পুরুষের
সৃষ্টি করা হয়েছে-৯:৯৬"
মানে হল নারিকে শুধু সন্তান দিয়েই যেতে হবে !! কিন্তু
তার ইচ্ছা-অনিচ্ছার ব্যাপারে হিন্দু ধর্ম বলছে দেখুন,
"স্বামীর সম্ভোগার্থ চরিতার্থ করতে নারী অসম্মত
হলে প্রথমে উপহার দিয়ে তাকে কেনবার চেষ্টা করবে,
তাতেও অসমর্থ হলে হাত
দিয়ে বা লাঠি দিয়ে মেরে তাকে নিজের বশে আনবে-
বৃহদারণ্যক উপনিষধ ৬:৪:৭" তাবেশ ভালো,
নারিকে মেরেই তো পৌরুষত্যের জয় হয়।। তাইতো নারির
অধিকার ছিনিয়ে নিতে বলা হল, "বজ্র
বা লাঠি দিয়ে মেরে নারীকে বশে আনা উচিত যাতে নিজ
দেহ বা সম্পত্তির উপর নারির অধিকার না থাকে- শতপথ
ব্রাহ্মন ৪:৪:২:১৩"
অথচ হিন্দু ধর্মে নারীকেই বেশি কষ্ট করে পালন
করতে হয়। ব্রত করা উপবাস
করা বা স্বামী মারা গেলে সারাজীবন বিধবার
শাস্তি ভোগ করে যেতে হবে স্ত্রীকে, যার সন্তান যাদের
ভাই তাদের কিছু নাই কিন্তু শাস্তি পাবে পরের মেয়েরা।
১ নারীর অবস্থান পুরুষের নিচে (Quran 4:34, 2:228)
২ তাদের মর্যাদা পুরুষের অর্ধেক (Quran 2:282, 4:11 Sahih Bukhari 3:48:826, 1:142)
৩ নারী পুরুষের যৌন দাসী (Ibn Hisham-al-Sira al-nabawiyya, Cairo, 1963)
৪ তারা পুরুষের অধিকৃত সম্পত্তি (Sahih Bukhari 5:59:524)
৫ তারা কুকুরের সমতুল্য (Sahih Bukhari 1:9:490, 1:9:493, 1:9:486 Sahih Muslim 4:1032, 4:1034, 4:1038-39 Abu Dawud 2:704)
৬ ভালোবাসার অযোগ্য (Sahih Bukhari 7:62:17 Abu Dawud 41:5119)
৭ তাদের বন্ধক রাখা যায় (Sahih Bukhari 5:59:369)
৮ রজ্বচক্র চলাকালীন তারা অপবিত্র (Quran 2:222 Al-Tabari Vol.1 p.280) হজ্ব করার অযোগ্য (Sahih Bukhari 1:6:302)
৯ তারা নিকৃষ্ট (Sahih Bukhari 9:88:219) বুদ্ধিহীন (Sahih Bukhari 2:24:541) অকৃতজ্ঞ (Sahih Bukhari 1:2:28) খেলার পুতুল (Al-Musanaf Vol.1 Part 2 p.263) হাড়ের মত বক্রতা যুক্ত (Sahih Muslim 8:3466-68 Sahih Bukhari 7:62:113, 7:62:114, 4:55:548)
১০ তারা পুরুষের চাষযোগ্য ক্ষেত্র (Quran 2:223 Abu Dawud 11:2138)
১১ তারা শয়তানের রূপ (Sahih Muslim 8:3240)
১২ তাদের মাঝে নিহিত আছে যাবতীয় খারাপ (Sahih Bukhari 4:52:110, 4:52:111)
১৩ তারা বিশ্বাস ঘাতক (Sahih Bukhari 4:55:547)
১৪ পুরুষের জন্যে ক্ষতিকারক (Sahih Bukhari 7:62:33)
১৫ নেত্রিত্ব দেওয়ার অযোগ্য (Sahih Bukhari 9:88:219)
১৬ প্রার্থনা ভঙ্গ হওয়ার কারন (Sahih Bukhari 1:9:490, 1:9:493)
১৭ স্বামীর যৌন আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে তারা বাধ্য (Sahih Muslim 8:3368)
১৮ পুরুষ কত্রিক ধর্ষনের অনুমোদন (Quran 70:29-30 Abu Dawud 11:2153, 31:4006 Sahih Bukhari 5:59:459 Sahih Bukhari 8:77:600, 8:3432, 8:3371)
১৯ স্বামীর বাধ্য না হলে তাদের প্রার্থনা গৃহিত হবে না (Muslim Scholar Al-Suyuti while commenting on Quran 4:34 Mishkat al-Masabih Book I, Section ‘Duties of husband and wife’, Hadith No. ii, 60)
২০ পুরুষ পারবে চারজন নারীকে বিয়ে করতে (Quran 4:3)
২১ তালাকের অধিকার রয়েছে শুধু পুরুষেরই (Sahih Bukhari 8:4871-82 Mishkat al-Masabih, Book 1, duties of parents, Hadith No. 15)
২২ স্ত্রীর গায়ে হাত তোলার অধিকার রয়েছে পুরুষের (Quran 4:34 Sahih Muslim 4:2127) যার কারনে কোন জবাব চাওয়া হবে না (Abu Dawud 11:2142)
২৩ বেহেস্তে পুরুষের জন্যে রয়েছে বহু (Virgin) রমনী সম্ভগের ব্যাবস্থা (Quran 33:48, 44:51-54, 55:56-58, 78:31-35 Ibn Kathir Tafsir of 55:72 Sahih Muslim 40:6795, 40:6796 Sahih Bukhari 4:54:476 Al-Tirmidhi, Sunan. Vol. IV Chap. 21 Hadith: 2687 Sunan Ibn Maja, Zuhd-Book of Abstinence 39)
২৪ শুধুমাত্র নীরবতাই তাদের বিয়ের সম্মতি (Sahih Bukhari 9:86:100, 9:86:101, 9:85:79)
২৫ স্বামীর অনুমতি ব্যাতিত অন্য পুরুষের কাছাকাছি হওয়া নিষিদ্ধ (Sahih Bukhari 4:52:250)
২৬ তাদের একমাত্র কাজ পুরুষের সেবা করা (Mishkat al-Masabih, Book 1, Duties of Husband and Wife, Hadith Number 62 Mishkat al-Masabih, Book 1, duty towards children Hadith Number 43)
২৭ সর্বদা নিজেদের আবদ্ধ রাখতে হবে পর্দায় (Sahih Bukhari 5:59:462, 6:60:282)
২৮ মৃত্যুর পর তাদের অধিকাংশের জন্যে রয়েছে দোজখের আগুন (Sahih Muslim 36:6596, 36:6597 Sahih Bukhari 7:62:124, 1:2:29, 7:62:124, 2:18:161)
এর পরেও কি মনে হয় ইসলাম আপনাকে (for women) দেয় সামান্যতম সন্মান ?
প্রশ্ন – ২৫
ইসলাম কেন দাসপ্রথার মত একটা অমানবিক বিষয় কে অনুমোদন দেয় ??
ইসলামের দাসপ্রথা অনুমোদন – Sahih Bukhari 1:2:29, 3:44:671, 2:24:542, 2:24:543, 2:25:580, 3:36:483 Abu Dawud 11:2126
ইসলাম কতৃক যুদ্ধবন্দিনি ও দাসি ধর্ষনের অনুমোদন – Sahih Muslim 8:3432, 8:3383
দাসপ্রথার প্রতি মুহম্মদের সমর্থন – Sahih Bukhari 1:8:439, 1:8:440, 3:34:307, 3:34:412, 3:36:481
মুহম্মদ এর নিজস্ব দাস-দাসি – Ibn Qayyim al-Jawziyya, Zad al-Ma’ad, Part 1, pp. 114-116, 160
মুহম্মদ এর দাস-দাসি বিষয়ক হাদিস – Sahih Bukhari 3:43:648, 3:47:765, 4:53:344, 5:59:541, 6:60:274, 6:60:281, 6:60:435, 7:62:119, 7:64:274, 7:65:346, 7:65:344, 8:73:182, 8:73:221, 9:91:368
মুহম্মদ কতৃক দাস কেনা-বেচার শুরু – Sahih Bukhari 3:49:860, 3:50:885, 9:83:41 Ishaq:693
মুহম্মদ কতৃক দাস বানিজ্য – Sahih Muslim 10:3901, 3:41:598, 3:34:351, 8:79:707, 9:85:80, 3:41:588, 3:46:711, 9:89:296
মুহম্মদ কতৃক দাস-মুক্তি নিরুৎসাহিত করা – Sahih Bukhari 3:47:765
মুহম্মদ কতৃক দাসদের সাজা প্রদানের নির্দেশ – Abu Dawud 38:4458
আল্লাহ কতৃক দাস প্রথার অনুমোদন – Quran 2:178, 16:71, 16:75, 33:50
প্রশ্ন – ২৬
মুসলিমদের পুর্ণাঙ্গ জীবন বিধান কুরান দাসপ্রথাকে মেনে নেয় (Quran 2:178, 16:71, 16:75, 33:50) আবার দাসমুক্তির কথাও বলে (Quran 90:13) ! কিন্তু এমন একটা অমানবিক বিষয়কে কেন সম্পূর্ণরূপে নিষেধ করে দেয়নি ?
প্রশ্ন – ২৭
কুরান এবং হাদিস আমাদের অনেক কিছুই শেখায় যা বর্তমান সময়ের প্রেক্ষিতে অনৈতিক বলে বিবেচিত ! যেমন, সমকামিদের প্রতি ঘৃনা 1 মিথ্যা বলা ও প্রতারণা 2 শিশুকামিতা ও বাল্যবিবাহ 3 বহু বিবাহ 4 ধর্মীয় বৈষম্য 5 সন্ত্রাসবাদ 6 নারী নির্যাতন 7 দাসপ্রথা 8 ধর্ষন 9 ! কোন ঈশ্বর প্রেরিত ধর্মে কি এসব বিষয় থাকবে বলে আপনার মনে হয় ?
এই গোপন খবর ফাস হয়ে তাদের এখন ঘোড়া আমদানি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে
Click this link
বেশি তা আমরা খুব ভাল করেই জানি । কেননা আমাদের
পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে আজও মহিলাদের
গর্ভে যদি মেয়ে ভ্রুনের অস্তিত্ব পাওয়া যায়
তবে সেটাকে নষ্ট করে দেওয়া হয় । বর্তমান সভ্য
পৃথিবীর বুকে ভারতীয় হিন্দু দাদা দিদিদের এ এক অপার
দৃষ্টান্ত । কিন্তু কেন মেয়েদের প্রতি এই অবিচার?
সনাতন ধর্ম না শান্তির ধর্ম? মেয়েরা কি দোষ
করলগো দাদা? আসলে দাদা দিদিদের কোন দোষ নেই,
কারণ স্বয়ং হিন্দু শাস্ত্রেই পুত্রের
মর্যাদাকে বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে । আর পুত্র হল পিতার
স্বর্গে যাবার টিকিট । সে পুত্র যেনতেন ভাবে বা জারজ
হলেও কোন সমস্যা নেই । পুত্র একটা হলেই হল ।
যেনতেন পুত্রের কথায় পরে আসছি, আগে জেনে নিই
কেন দাদাদের এত পুত্রের দরকার হলঃ
পুত্র শব্দটি এসেছে ‘পুৎ’ শব্দ থেকে । পুন্নাম অর্থাৎ
‘পুৎ’ নামক নরক থেকে পিতাকে পর্বণ শ্রাদ্ধের
মাধ্যমে উদ্ধার করার জন্য পুত্রের দরকার হয় । এই
হিসেবে হিন্দু পিতার পারলৌকিক মঙ্গলের জন্য ‘পুত্র’
জন্মদান অপরিহার্য । পার্থিব কারণে যেমন পুত্রের
প্রয়োজন তেমনি পারলৌকিক কারনেও হিন্দু
ধর্মে পুত্রের অপরিহার্যতা রয়েছে । মুনি বশিষ্ঠের
মতে পুত্রহীন ব্যাক্তি স্বর্গে আরোহণ করতে পারেন
না । কারণ পুত্র, পৌত্র বা প্রপৌত্রের পিণ্ড
ছাড়া আত্মার পরিত্রান হবেনা । এ ছাড়া আরও
একটি কারণ ছিল, আর্যগণ এ উপমহাদেশে আসার পর
তাদের সাথে আদিবাসী অনার্য জাতির প্রায়ই সংঘর্ষ
হতো, নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য
স্বাভাবিকভাবেই প্রয়োজন দেখা দেয় লোকবলের । তাই
আর্যদের বংশবৃদ্ধির তাগিদে পুত্র সন্তানের দরকার
হয়ে পড়ে । এসব কারণে আর্যগণ যেনতেন প্রকারে পুত্র
জন্মদান বৈধ বলে স্বীকার করে নেয় । আর এ কারণেই
প্রাচীন হিন্দু গ্রন্থ সমূহে ১৪ রকমের কোন
একভাবে জন্ম হলেই তাকে বৈধ সন্তান বলা হত, যার
ভেতর দত্তক, কুড়িয়ে পাওয়া সহ বিভিন্ন ধরণের পুত্রের
কথা আমরা জানতে পারি এবং ৭ ধরণের পুত্র ছিল
সম্পূর্ণ জারজ । নিচে এই ৭ শ্রেনীর জারজ পুত্রদের
নিয়োগ পদ্ধতি তুলে ধরলাম ।
১। ক্ষেত্রজ পুত্রঃ যে নারীর স্বামী নপুংশকত্ব প্রাপ্ত
অথবা যে নারী বিধবা, তার সাথে নিয়োগ
প্রথানুযায়ী মিলনের ফলে যে পুত্রের জন্ম হয়,
তাকে ক্ষেত্রজ পুত্র বলে ।
২। পুত্রিকা পুত্রঃ কোন পুত্রহীন ব্যাক্তি যদি এ
শর্তে কোন ব্যাক্তিকে তার কন্যার সাথে সহবাসের
অনুমতি দেন যে, ঐ কন্যার গর্ভে কোন পুত্র সন্তান
জন্মগ্রহন করলে কন্যার পিতা সে পুত্রের
অধিকারী হবেন, আর এভাবে কোন পুত্রের জন্ম
হলে তাকে পুত্রিকা পুত্র বলে ।
৩। গুরাজা পুত্রঃ যদি কোন পরিবারের কোন বধুর
সাথে কোন অজ্ঞাতনামা ব্যাক্তির সহবাসের ফলে কোন
পুত্রের জন্ম হতো, তবে তাকে গুরাজা পুত্র বলা হত ।
৪। কানীন পুত্রঃ বিয়ের আগে কোন কুমারীর পুত্রসন্তান
জন্ম গ্রহণ করলে, সে পুত্রকে কানীন পুত্র বলা হতো ।
পরবর্তীতে যে ব্যাক্তির সাথে উক্ত কুমারীর বিয়ে হতো,
উক্ত কানীন পুত্রের অধিকারী হত ঐ ব্যাক্তি ।
৫। শাহোরা পুত্রঃ জ্ঞাত বা অজ্ঞাতসারে কোন হিন্দু
পুরুষ যদি কোন গর্ভবতী নারীকে বিয়ে করত,
তাহলে সে নারীর গর্ভজাত পুত্র উক্ত ব্যাক্তির
শাহোরা পুত্র হিসেবে গণ্য হত ।
৬। পরস্ব পুত্রঃ শূদ্রাণীর গর্ভে ব্রাহ্মণের ঔরসজাত
অবৈধ সন্তানকে বলা হত পরস্ব পুত্র ।
৭। নিষাদ পুত্রঃ ব্যাভিচারজনিত জাত সন্তানকে নিষাদ
পুত্র বলে । তাকে দাসী পুত্রও বলা হয়ে থাকে ।
এছাড়া আরও সাত প্রকার পুত্রের কথা বলা আছে ।
কিন্তু সাত প্রকারের পুত্র মানে অর্ধেক পুত্রই হল
জারজ । আর পিতাকে স্বর্গ থেকে এই জারজ
পুত্ররা কিভাবে উদ্ধার করবে একটু বুঝিয়ে বলবেন
দাদারা? আর মেয়ে সন্তানরাই বা কি দোষ করল দাদা?
তারা কি পিতাকে স্বর্গে নিতে অক্ষম । জারজ পুত্র
যদি পিতাকে স্বর্গে নিতে পারে,
তবে কন্যারা কি আপনাদের ধর্মে জারজের থেকেও অধম,
মানে সকল কন্যাই জারজ থেকে নিকৃষ্ট? এই নিকৃষ্ট
সকল কন্যা আর অর্ধেক জারজ সন্তান
মিলেইতো আপনার ধর্ম । তার ভেতর আবার ইংরেজদের
ঔরসজাত কিছু অবৈধ জারজের জন্মের কথাও
আমরা ইতিহাস থেকে জানতে পারি ।
তাহলে একথা কি বলতে পারি না যে আপনাদের
অধিকাংশেরই জন্ম পরিচয়ের ঠিক নেই
এবং আপনারা অধিকাংশই জারজ? আর হিন্দু হল সেই
সকল জারজদের পালিত ধর্ম?
আজকের পাঠ্য বিষয়ঃ শ্রীকৃষ্ণ কীর্ত্তন সবাই ভক্তিভরে ঢুলিয়া ঢুলিয়া পাঠ করা শুরু করেন
গোপীর বসন হার লযি়আ দামোদর।
উঠিলা গিআ কদম্ব তরুর উপর ॥
তথাঁ থাকী ডাক দিআ বুইল বনমালী।
কি চাহি বিকল হঅ সকল গোআলী ॥১॥
নিকট আইস মোর মরণ সব গোপীগণে।
...................................................
তোমার কাপড় আমার হাতে।
যতক্ষণ না উঠিয়া আসিবে জল থেকে।
ততক্ষণ কাপড় নাহি দিবে কষ্ণৃ ।
- এখানে রাধা-কৃষ্ণের প্রেমের বর্ণনা করা হযে়ছে। রাধা তার অষ্টসখিদের নিযে় পুকুরে স্নান করতে যায়। সখিরা তাদের নিজ নিজ বসন খুলে বিবিস্ত্র হযে় জলেতে নামিল। সখিসব স্নান শেষে কূলেতে তাকিযে় দেখে তাদের পরিধানের বসন নেই। এদিক সেদিক তাকিযে় দেখে শ্রীকৃষ্ণ তাদের বসনগুলো নিযে় কদম গাছের ডালে বসে বাঁশি বাজাচ্ছে। বসন চাইলে কৃষ্ণ তাদেরকে জলের ভিতর থেকে উঠে আসতে বলে। সখিসব বিবস্ত্র অবস্থায় কূলে উঠতে ইতস্ততঃ বোধ করল। কিন্তু না উঠে উপায় কি? যতক্ষণ পর্যন্ত তারা জল থেকে না উঠে আসবে ততক্ষণ পর্যন্ত কৃষ্ণ তাদেরকে বসন ফিরিযে় দিবে না বলে জানিযে় দেয়। ॥
[[ শ্রীকষ্ণৃ কীত্তর্ন : যমুনা খণ্ড ॥ পাহাড়ীআরাগ ॥ পৃষ্ঠা ১০২॥ ]]
— feeling আমিতো ফ্রিতেই নাজেহাল... মামী রাধিকা করেছে ইন্দ্রোজাল
ইন্ডিয়া হচ্ছে এমন এক দেশের নাম যে দেশে দু'বছরের বাচ্চা মেয়ে থেকে শুরু করে ৯০ বছরের বুড়ি দাদীরাও ধর্ষিত হয়!!
কিন্তু কেন??
কিছু দিন আগে লিখিত আমার এক প্রবন্ধে বলিউড ও ইন্ডিয়ান চেনেলগুলাকে পুরাপুরি দায়ী করেছিলাম!
কিন্তু গত কয়েকদিন হিন্দু ধর্ম নিয়ে পড়তে গিয়ে একটা নতুন বিষয় আবিষ্কার করি! বিষয়টি হলো ধর্ষণের পিছনে সবচেয়ে বড় দায়ী হচ্ছে
'হিন্দু ধর্ম ' (!)
কারণ ইন্ডিয়ার সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ হিন্দু ধর্মের অনুসারী, যে ধর্মে অনেক দেবতা ধর্ষণের নায়ক ও অনেক দেবী ধর্ষিত নায়িকা!!!
হিন্দু ধর্ম অধ্যয়্ন করতে গেলে মনে হয়না কোন ধর্ম নিয়ে পরছি, বরং মনে হয় অশ্লিল কোন চটি বই পড়ছি!!
পিতার হাতে মেয়ে ধর্ষণ!!
চাচার হাতে ভাতিজি ধর্ষণ!!
পাঠা ছাগলের কাছে দেবিনী ধর্ষণ ইত্যাদী চটি গল্পে ভরপুর এই ধরমের রিতিনীতি!!
আমার মনে হয় বলিউড নামক ধর্ষণ ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠার পিছনেও এই হিন্দু ধর্মই দায়ী!
আর বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তানের ধর্ষণের ধর্ষকদের ৯০% রেন্ডিয়ার বলিউড নামক ধর্ষন ইউনিভার্সিটির ছাত্র! (অর্থাৎ বলিউড বা ইন্ডান চেনেল দেখে ধর্ষণে উৎসাহিত হয়েছে)
সুতরাং ধর্ষণের পিছনে হিন্দু ধরমই দায়ী।
তাই হিন্দু ধর্মের নাম হিন্দু ধর্ম না রেখে চটির ধর্ম রাখা যুক্তি-যুক্ত হবে বলে মনে করি।
একজন সৃষ্টিকর্তার পক্ষে কি শোভা পায় কোন যুবসমাজকে লুটের (গনিমতের) মাল (Quran 48:20, 8:41) আর বিধর্মী স্ত্রী-কন্যাদের সম্ভ্রম ভোগের (Quran 4:24, 33:50) সুবিধা দিয়ে উজ্জিবিত করা ?
কুরানের আয়াত (Quran 2:230) অনুসারে, একজন স্বামী তার স্ত্রীকে তালাক দেয়ার পর সেই স্ত্রী অন্য কোন পুরুষের সাথে সংসার করা অবস্থায় সেই পুরুষ মারা গেলে বা তালাক দিলে সেই স্ত্রী প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হয়ে যায় ! তবে দ্বিতীয় স্বামী তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রীর সাথে যৌনসম্পর্ক না করে তালাক দিলে বা মারা গেলে সেই স্ত্রী প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হবে না (Sahih Bukhari 8:4878, 8:4882 Malik’s Muwatta 28:19) ! এমন একটা অশোভনীয়/ দৃষ্টিকটূ বিষয় কি কোনভাবেই ধর্মের অন্তর্গত হতে পারে ?
বেহেস্ত এ পুরুষের যাবতিয় সেবার জন্যে নিয়োজিত থাকবে চির কিশোরগন (Quran 52:24, 56:17, 76:19) ! কেন কিশোরেরা ? এর মাধ্যমে কি সেখানে পুরুষ-কিশোর যৌনতা যে বৈধ, তারই ইঙ্গিত দেওয়া হচ্ছে না ?
মানুষের জীবন বিধান কুরানে ব্যাভিচারের সাজা থাকলেও ‘ধর্ষন’ -এর জন্যে কোন ধরনের সাজার নির্দেশ নেই (বরং আরো উৎসাহিত করে), কেন ?
আল্লাহর প্রার্থনায় শরিক না হলে তাকে পুড়িয়ে মারা (Sahih Bukhari 1:11:626
সোডোমির (গুহ্যদ্বার সেক্স) সাজা পাথর মেরে হত্যা (Abu Dawud 38:4447, 38:4448)
এবার চলেন এই ভাগ্নের কিছু লুইচ্চামি দেখে আসি:
কৃষ্ণ তার মামীকে বলছে,রাধে তোমার নব যৌবনের সুষমা অহরহ আমার মনে জাগিতেছে।তাহাতে আবার তোমার সহিত রমণেচ্ছা প্রবল হইয়া আমার হৃদয়কে অতিমাত্রায় কর্ষণ করিতেছে।
রাধা মামী কৃষ্ণকে বলে,কৃষ্ণ লজ্জা হরালো দেখিয়া মোর স্তন।
এই যদি হয় নর নারির প্রেমের দেবতা তাহলে সাধারন মানুষ কিসের দেবতা।আর এমন চটি কাহিনি গুলো কি করে ধর্মীয় গ্রন্থে স্থান পায়।একটা বুলাগে দেখলাম কৃষ্ণ নাকি অন্যায় ব্যভিচার দুর করার জন্য মর্তলোকে এসেছে।সে তো নিজেই মারাত্মকভাবে ব্যভিচারে জড়িত সে কিভাবে পৃথিবী থেকে ব্যভিচার দুর করবে।
bb4
http://en.wikipedia.org/wiki/Krishna#Family
পাকিস্তানি আর্মি কর্তৃক বাঙালি নারী ধর্ষন আপনার চোখে কেন খারাপ প্রতিপন্ন হয় যখন কুরান এবং হাদিসে তারই নির্দেশনা রয়েছে (Quran 4:24, 33:50 Sahih Bukhari 5:59:637, 5:59:459, 7:62:137 Abu-Dawud 11:2150 Sahih Muslim 8:3432) ?
একজন মুসলিম পুরুষের জন্যে চার পত্নি (Quran 4:3), উপপত্নি, দাসী (Quran 23:5-7, 70:29-30, Malik’s Muwatta hadis 2:23:90, 28:14:33, 28:14:38), যুদ্ধ বন্দিনি (Sahih Muslim 8:3373, 8:3383, 8:3432, Sahih Bukhari 7:62:137, 9:93:506, 5:59:459, Abu Dawud 11:2166) -দের সাথে যৌন সম্পর্ক করা বৈধ । মানুষ হিসেবে আপনার কেমন লাগবে যখন আপনার ধর্ম আপনাকে শেখাচ্ছে বিবাহ বহির্ভুত যৌনসম্পর্ক, পরকীয়া, ধর্ষন, বহুবিবাহ ?
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের VHP এর সিনিয়র নেতা প্রবীণ তোগাড়িয়া যেখানে বক্তব্য দেয় সেখানেই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বেঁধে যায়। বর্তমানে ভারতের সবচেয়ে কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী নেতা হল এই Praveen Togadia।
ভবিষ্যতে হায়দারবাদ হয় আরেক গুজরাট অথবা অযোধ্যা হবে এই কথা খোলাখুলী প্রবীন তোগদিয়া তার বিভিন্ন জনসভায় বলে। YouTube এর এই লিংক http://www.youtube.com/watch?v=_bNFN5j0dAU এ যেয়ে Praveen Togadia
এর এই ভিডিও টা দেখলে আপনারা বুঝতে পারবেন যে মুসলমানদের হত্যা করার বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা কিভাবে সাধারন হিন্দুদের কে উৎসাহ দিচ্ছে। আচ্ছা এখন আপনারাই বলেন বিজেপির একজন কেন্দ্রীয় সাধারন সম্পাদক যদি প্রকাশ্যে খোলাখুলী ভাবে এই ভাবে ভারতের হিন্দুদের কে আমাদের মুসলমান ভাইদের কে হত্যা করতে উৎসাহ দেয় তাইলে মাঠ পর্যায়ের বিজেপীর নেতাদের মন মানসিকতা কি ভয়ংকর। আমি গত ২ দিন আগে আমার Status এ বলেছিলাম যে হিন্দুদের কীর্তন রথ যাত্রা টাইপ যেইসব ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয় সেইসব অনুষ্ঠানে ব্রাক্ষণ পুরাহিতরা একটা জ্বালাময়ী ভাষন দেয় যে তোমরা মুসলিম হত্যা করবে তাইলে খুব সহজেই স্বর্গে যেতে পারবে। তখন ভারতীয় হিন্দুরা একযোগে আমার সেই কথার প্রতিবাদ করেছে যে বিজেপি, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা নাকী কখনই সাম্প্রদায়িক উস্কানী মূলক কোন বক্তব্য দেয় না। আচ্ছা এখন তো আমি আপনাদের কে Youtube থেকেই বিজেপির সাধারন সম্পাদক বরুন গান্ধীর বক্তব্যের লিংক দিলাম। তো এখন আপনারা কি বলবেন ? শুধু তাই নয় আপনারা কি জানেন বাবরি মসজিদ ভাঙা শুরু হয়েছিল লালকৃষ্ণ আদভানির আয়োজিত রথযাত্রার সেই সমাবেশ থেকে। রথযাত্রায় লালকৃষ্ণ আদভানির সেই ঐতিহাসিক ইসলাম বিদ্বেষী বক্তব্য দেয়ার পরপরই মালাউন হিন্দুরা এক যোগে বাবরী মসজিদ ভাঙ্গা শুরু করে।
আচ্ছা আমি এখন হিন্দুদের কে বলছি বাংলাদেশে যেই ইসলামীক রাজনৈতিক দল গুলি আছে যেমন জামায়াতে ইসলামী, চরমোনাইর পীরের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, খেলাফত আন্দোলন, হিযবুত তাহরীর আপনারা কি পারবেন এই সব ইসলামিক রাজনৈতিক দলের কোন নেতার এমন কোন ভিডিও দেখাতে যেইখানে উনারা বাংলাদেশের মুসলমানদের কে বলছে যে তোমরা হিন্দুদের কে হত্যা কর, হিন্দু মেয়েদের কে ধর্ষন কর ? না আপনারা কখনই পারবেন না। কারন ইসলাম কখনই অনুমতি দেয় না নিজ দেশের অমুসলিম নাগরিকদের কে হত্যা করতে। আজ পর্যন্ত কখনই ধর্মীয় কারনে বাংলাদেশের কোন মুসলমান কখনই কোন হিন্দু কে হত্যা করে নাই আর কোন হিন্দু মেয়েকে ধর্ষন করা তো দূরের কথা। বাংলাদেশের সকল ইসলামিক রাজনৈতিক দলের কথা হল হিন্দুরা এই দেশের নাগরিক। হিন্দুরা বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে এই বাংলাদেশেই থাকবে। ভারতের হিন্দুরা ১০ টা রাম মন্দির করুক এতে আমাদের কোন আপত্তি নাই। কিন্তু উনারা আমাদের বাবরী মসজিদ ভেঙ্গে কেন তাদের রাম মন্দির বানাবে ? এই বিশাল ভারতে কি জমির এতই অভাব পরল যে আমাদের মুসলমানদের মসজিদ ভেঙ্গে ভারতের হিন্দুরা তাদের রাম মন্দির বানাবে ? হিন্দুরা যদি সত্যিই মানুষের বাচ্চা হত তাইলে তারা ঠিকই বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার পর মুসলিম বিশ্বের কাছে ক্ষমা চেয়ে আমাদের বাবরি মসজিদ আমাদের কাছে ফিরিয়ে দিত। কিন্তু আজ পর্যন্ত এখনো আমরা আমাদের বাবরী মসজিদ ফিরে পাই নি। বাবরী মসজিদের মেহরাবে হিন্দুরা তাদের রামের মূর্তি স্থাপন করে সেই খানে রাম লক্ষনের পূজা করে। ১৯৭১ সালে বর্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যতগুলি হিন্দুদের মন্দির ভেঙ্গে ছিল দেশ স্বাধীন হবার হিন্দুরা তাদের প্রত্যেকটা মন্দির কেই ফেরত পেয়েছিল। আমরা মুসলমানরা হিন্দুদের একটা মন্দিরের জমিও দখল করি নাই।
আপনারা সব সময় লক্ষ্য করবেন যে হিন্দুরা খালি মুক্তিযুদ্ধার কথা বলে। কিন্তু আপনারা কি জানেন যে খেতাব প্রাপ্ত হিন্দু মুক্তিযুদ্ধার সংখ্যা মাত্র ৬ জন। খেতাব প্রাপ্ত বলতে আমি বুঝিয়েছি বীর বীক্রম, বীর প্রতীক উপাধি পাওয়া মুক্তিযুদ্ধাদের কথা। আর খেতাবপ্রাপ্ত মোট মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা হল ৬৭৬ জন, এখন আপনারা দেখেন ৬৭৬ জন খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযুদ্ধার মাঝে হিন্দু মুক্তিযুদ্ধার সংখ্যা মাত্র ৬ জন। ১৯৭১ সালে হিন্দু মুক্তিযুদ্ধার সংখ্যা ১০০ জনেরও বেশী ছিল না। হিন্দুরা সেই সময় গনহারে তখন কলকাতায় পালিয়ে ছিল। কলকতার শরনার্থী শিবিরে তাগড়া তাগড়া হিন্দু যুবক অলস সময় কাটাত। কিন্তু এর বিপরীতে আমরা মুসলমানরাই এই বর্বর পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীকে ঠেকিয়েছি। আমার কথা বিশ্বাস না হলে আপনারা একটা কাজ করতে পারেন। বর্তমানে তো সকল জায়গাতেই মুক্তিযুদ্ধার কোটা আছে। আপনারা কি কখনই দেখেছেন কোন হিন্দু ছেলে মুক্তিযুদ্ধার কোটার মাধ্যমে কোন সরকারী চাকুরি বা কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পেরেছে ? না আপনারা কখনই পাবেন যে আপনার পরিচিত কোন হিন্দু সতীর্থ মুক্তিযুদ্ধার কোটাতে কোথাও ভর্তি হয়েছে বা কোন সরকারী চাকুরি পেয়েছে। আপনি আপনার জেলায় চিরুনী অভিযান চালিয়েও কোন হিন্দু মুক্তিযুদ্ধার খোজ পাবেন না। আর আসলে হিন্দু ছেলেরা মুক্তিযুদ্ধ করব কিভাবে ? হিন্দু ছেলেদের জীবনের মূল লক্ষ্য উদ্দেশ্যই তো হল ভাইয়ের wife অর্থাৎ বউদীর সাথে বিছানায় যাওয়া। হিন্দু ছেলেদের ধ্যান জ্ঞানই হল আপন বউদীর সাথে Sex করা। প্রত্যেকটা চটি ওয়েবসাইট এই মালাউন হিন্দুরা চালায়। আর চটি ওয়েবসাইট গুলিতে হিন্দুরা তাদের আপন বউদীর সাথে করা তাদের Sex এর রগরগে কাহিনী গুলি নির্লজ্জের মত আমাদের কে লিখে জানায়।
বেশ কিছুদিন আগে আমি হিন্দুদের ভাই ফোঁটা নিয়ে পড়াশুনা করেছিলাম। হিন্দুদের ভাই ফোঁটা নিয়ে আমি Status ও ব্লগও লিখেছিলাম। সেই সময় আমি Google এ ভাই ফোঁটা লিখে Search দিয়ে দেখতে পাই হিন্দু ছেলেরা ভাই ফোঁটার উৎসব কে কেন্দ্র করেও অনেক গুলি চটি লিখেছে। ভাই ফোঁটার উৎসব যাদের মাধ্যমে চালু হয়েছিল হিন্দুদের দেবতা যম ও যমী আপন ভাই বোন হওয়া সত্ত্বেও তারা বিয়ে করে ফেলে। যমী তার আপন ভাই যমকে বলে- “ তুমি পুত্র জন্ম দাতা পতীর ন্যায় প্রবেশ কর আমার শরীরে।" যম ও যমীর সেই সংস্কৃতিকে টিকিয়ে রাখতে হিন্দু ছেলেরা ভাই ফোঁটার দিন তাদের আপন বোনের সাথে Sex করে ও এরপর এই সব চটি লিখে আমাদের কে জানায়। ছি। এতটা নিচু ও অশ্লীল মন মানসিকতা হচ্ছে এই হিন্দু ছেলেদের যে তাদের জন্য আজকে আমরা Google এ মা বোন দিদি বউদী লিখে Search দিতে পারি না। আর এই হিন্দুরা নাকি আমাদের সামনে বড় বড় কথা বলে।
আপনারা হয়ত লক্ষ্য করেছেন যে বাংলা ভাষায় যতগুলা হিন্দু পেইজ আছে সব গুলা হিন্দু পেইজে জোর তত্পরতা চালানো হচ্ছে যে নরেন্দ্র মোদী যেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়। আপনারা একটু চিন্তা করে দেখুন একটা সুস্থ মস্তিস্কের ব্যক্তি কি কখনো নরেন্দ্র মোদীকে Support করতে পারে ? এই নরেন্দ্র মোদী যদি ভারতের প্রধান মন্ত্রী হয় তাইলে ভারতের প্রত্যেকটা প্রদেশই হবে সেই ২০০২ সালের গুজরাট। আসলে ভারতের হিন্দুরা ধর্ষন ও ধর্ষক এই ২ টা জিনিসকেই খুব Like করে। তাই ২০০২ সালে যার নেতৃত্ত্বে আমাদের গুজরাটের বোনদের কে ধর্ষন করার পর আগুণে পুড়ানো হয়েছিল সেই নরেন্দ্র মোদীকেই ভারতের হিন্দুরা তাদের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে উঠে পড়ে লেগেছে। আপনারা দেখবেন যেই দিন নরেন্দ্র মোদী ভারতের প্রধান মন্ত্রী হিসাবে নির্বাচিত হবে ঠিক সেই দিন থেকেই পুরা ভারত জুড়ে মালাউন হিন্দুরা একযোগে আমাদের মুসলমান ভাই বোনদের উপর ঝাপিয়ে পরবে। এই নরেন্দ্র মোদীই হবে আধুনিক নব্য ভারতীয় হিটলার।
কয়েকদিন আগে দিল্লীতে এক মেডিক্যাল পড়ুয়া ছাত্রীকে বাসের ভিতর কতিপয় পশু গন ধর্ষন করেছে। আপনি যদি ঐ পশুদের কে জিজ্ঞাস করেন যে কার কাছ থেকে তোমরা একটি মেডিক্যাল পড়ুয়া ছাত্রীকে বাসের ভিতর গন ধর্ষন করার সাহস পেল ? তাইলে ঐ পশুরা অবশ্যই বলত- “ আমরা গন ধর্ষন করা শিখেছি গুজরাটে ৩য় বারের মত নির্বাচিত মূখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছ থেকে। যেখানে একজন মূখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্ত্বে গন ধর্ষন করা হয়, তারপর গন ধর্ষন করার পর ঐ মেয়ে গুলিকে আগুনে পুড়িয়ে কয়লা করে দেয়া হয়, সেইখানে আমরা তো শুধুমাত্র ঐ মেডিক্যাল পড়ুয়া ছাত্রীকে গন ধর্ষনই করেছি, তাকে তো আর আমরা হত্যা করেনি। “
]সহিহ্ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:[/b]
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন:
এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে”।
Narrated Qatada:
Anas bin Malik said, “The Prophet used to visit all his wives in a round, during the day and night and they were eleven in number.” I asked Anas, “Had the Prophet the strength for it?” Anas replied, “We used to say that the Prophet was given the strength of thirty (men).” And Sa’id said on the authority of Qatada that Anas had told him about nine wives only (not eleven).
মাগার ধজভংগ মোহাম্মদ বাচ্চা জনম দিতে পারে নাই............
Muhammad himself owned numerous slaves after he proclaimed himself to be a prophet. I would like here to quote Ibn Qayyim al-Jawziyya who is one of the greatest scholars and chroniclers of Islam. In his book, "Zad al-Ma'ad" (Part I, p. 160), he says,
"Muhammad had many male and female slaves. He used to buy and sell them, but he purchased (more slaves) than he sold, especially after God empowered him by His message, as well as after his immigration from Mecca. He (once) sold one black slave for two. His name was Jacob al-Mudbir. His purchases of slaves were more (than he sold). He was used to renting out and hiring many slaves, but he hired more slaves than he rented out.
This trading used to take place in the slave market in the Arab Peninsula and in Mecca. Muhammad was accustomed to sell, purchase, hire, rent, and to exchange one slave for two. Thus, he had an increasing number of slaves, especially after he claimed to be a prophet, and after his immigration from Mecca to escape death at the hand of his tribe Quraysh. Also, the slaves of Muhammad and his followers were constantly increasing as the result of those who were captured in wars and not only by purchase. This should alert those who have accepted Islam - the Muslims of New York, Chicago, Georgia, Detroit, Los Angeles as well as all the Africans and all Muslims of the world. Even among the Arabs are Muslims who are not aware of these facts concerning Muhammad. Sadly, this is only a small part of the facts of which they are unaware concerning Muhammad.
The Names of Muhammad's Slaves
A) Male Slaves:
Ibn Qayyim al-Jawziyya relies always on the prophet's biographies written by great ancient scholars. Therefore, he is regarded by Muslims as an authority, a primary source and a leader among the students of the Islamic religion. This scholar tells us in his book, "Zad al-Ma'ad" (part 1, pp. 114, 115, and 116), the following,
"These are the names of Muhammad's male slaves: Yakan Abu Sharh, Aflah, 'Ubayd, Dhakwan, Tahman, Mirwan, Hunayn, Sanad, Fadala Yamamin, Anjasha al-Hadi, Mad'am, Karkara, Abu Rafi', Thawban, Ab Kabsha, Salih, Rabah, Yara Nubyan, Fadila, Waqid, Mabur, Abu Waqid, Kasam, Abu 'Ayb, Abu Muwayhiba, Zayd Ibn Haritha, and also a black slave called Mahran, who was re-named (by Muhammad) Safina (`ship').
He himself relates his own story; he says:
"The apostle of God and his companions went on a trip. (When) their belongings became too heavy for them to carry, Muhammad told me, `Spread your garment.' They filled it with their belongings, then they put it on me. The apostle of God told me, `Carry (it), for you are a ship.' Even if I was carrying the load of six or seven donkeys while we were on a journey, anyone who felt weak would throw his clothes or his shield or his sword on me so I would carry that, a heavy load. The prophet told me, `You are a ship"' (refer to Ibn Qayyim, pp. 115-116; al-Hulya, Vol. 1, p. 369, quoted from Ahmad 5:222).
The story shows their ruthlessness and does not need explanation or clarification. The ill treatment Muhammad and his companions made of Mahran is very repulsive. Ibn Qayyim al-Jawziyya is not the only one who recorded this episode and the list of names of Muhammad's slaves. The Tabari also (in his Chronicles, Volume 2 p. 216, 217, 218) presents us with these accounts. No one among the contemporary Muslim leaders denies these matters, especially if he is faced with the Tabari's and Ibn Qayyim al-Jawziyya's records.
Still, in regard to Muhammad's slave Zayd Ibn Haritha, Muhammad set him free and adopted him, then he married him to his (Muhammad's) cousin Zaynab. Later Zayd divorced her after he realized that Muhammad was captivated by her. The scandalous story is documented by verses in the Qur'an, and Muslim scholars admit it.
B) Maid Slaves:
In this same Section (One, p. 116), Ibn Qayyim al-Jawziyya as well as other Muslim authors of chronicles recorded the list of names of Muhammad's maid-slaves. They are Salma Um Rafi', Maymuna daughter of Abu Asib, Maymuna daughter of Sa'd, Khadra, Radwa, Razina, Um Damira, Rayhana, Mary the Coptic, in addition to two other maid-slaves, one of them given to him as a present by his cousin, Zaynab, and the other one captured in a war.
প্রশ্ন – ১
কুরানের একটা সিঙ্গেল আয়াতও খুঁজে পাওয়া যায় না যা ইঙ্গিত দেয় যে পৃথিবী গোলাকার (স্ফেরিক্যাল) বরং এটা নির্দেশ করে যে পৃথিবী সমতল (like Carpet) (Quran 15:19, 20:53, 43:10, 50:7, 51:48, 71:19, 78:6, 79:30, 88:20, 91:6, 2:22, 18:86, 18:47) ! তাহলে আপনি কিভাবে দাবি করেন কুরান সকল বিজ্ঞানের উৎস ?
প্রশ্ন – ২
একজন মুসলিমের জন্যে রোজা ফরজ করা হয়েছে (fourth Pillar of Islam) (Quran 2:183, 2:184, 2:187 Sahih Bukhari 1:2:7, 6:60:40 Sahih Muslim 1:9) যা সূর্যের উদয়-অস্তের সাথে সম্পর্কিত (24 hour cycle) ! কিন্তু আল্লাহ উত্তর এবং দক্ষিন মেরুর বাসিন্দাদের ব্যাপারে কিছু ভেবে দেখেননি ! আপনার কি মনে হয় না যে এটা তখনই সম্ভব যখন তিনি মনে করবেন পৃথিবীর সর্বত্র একই সময়ে দিন-রাত্রি ঘটে (অর্থাৎ পৃথিবি সমতল) ?
লিংক
প্রশ্ন – ৩
কুরান নির্দেশ দেয়, প্রার্থনার সময় একজন মুসলিম যেখানেই থাকুক না কেন তাকে কিবলার (কাবা) দিকে মুখ ফেরাতে হবে (Quran 2:144) । কিন্তু এটা একমাত্র সমতল পৃথিবির মডেলেই সম্ভব, কেননা পৃথিবী গোলাকার হওয়ায় প্রার্থনার সময় তার মুখ থাকবে আকাশের দিকে । যদি তিনি মক্কার বিপরীত পৃষ্ঠে অবস্থান করেন তাহলে কিবলা থাকবে পৃথিবীর কেন্দ্র দিয়ে সোজা নিজের দিকে (Click the link) । এর থেকে কি এটাই প্রতীয়মান হয় না যে কুরান মনে করে পৃথিবী সমতল ?
লিংক
hhhh
প্রশ্ন – ৪
কুরান বলে পৃথিবীর গঠন বিছানা বা কার্পেট এর মত (Quran 15:19, 20:53, 43:10, 50:7, 51:48, 71:1978:6, 79:30, 88:20 and 91:6) ! কিন্তু কেউ কখনো স্ফেরিক্যাল কার্পেট দেখেনি ! এখন কথা হল কেন আল্লাহ পৃথিবীর গঠনের জন্যে “Kurah” (Arabic for spherical) শব্দ খানা ব্যবহার করলেন না ?
প্রশ্ন – ৫
কুরান (Quran 36:38-40, 13:2, 18:86, 18:90) এবং হাদিস (Sahih Bukhari 4:54:421) এর বিবৃতি অনুযায়ী এটাই প্রতিয়মান হয় যে, সূর্য একটি সমতল পৃথিবীর চারিদিকে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আবর্তন করে এবং রাতের বেলা আল্লার আরশের নিচে অবস্থান করে ! এটাকে কি আপনার বিজ্ঞানের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ বলে মনে হয় ?
প্রশ্ন – ৬
কুরান হাদিসের বিবৃতি অনুযায়ী আমাদের মহাবিশ্ব নিচের ছবির (click the link) অনুরূপ (Quran 43:10, 50:7, 16:15, 70:6-7, 16:15, 31:10, 65:12, 2:29, 41:12, 67:3, 71:15, 21:32, 34:9, 13:2, 11:7, 37:6-7, 21:33, 36:38-40, 18:86, 18:90, 39:5, 67:5, 57:4, 71:16, 2:255, 40:15 Sahih Bukhari 4:54:421, 6:60:326-327, 4:54:414 Abu Dawud 2:475) ! এটাকে কি আপনার কোনভাবেই বিজ্ঞান সম্মত বলে মনে হয় ?
cv gjik
প্রশ্ন – ৭
‘আকাশ’ কি কঠিন পদার্থের তৈরি কোন কিছু (Quran 21:32, 34:9, 13:2, 6:35) ?
প্রশ্ন – ৮
কুরানে বর্নিত আকাশ : আল্লাহ আকাশকে করেছেন ছাদ (Quran 2:22) দৃশ্যমান স্তম্ভ ব্যাতিত (Quran 13:2) যাতে কোন ছিদ্র নেই (Quran 50:6) নেই কোন ফাটল (Quran 67:3), যা স্থির রাখা হয়েছে যেন টলে না যায় (Quran 35:41) বা ভূপৃষ্টে পতিত না হয় (Quran 22:65), যা একসময় গুটিয়ে নেওয়া হবে (Quran 21:104 ) ! তিনি চাইলেই আকাশ কে করবেন খন্ড বিখন্ড (Quran 17:92), যা মানুষের ওপর পতিত করবেন (Quran 34:9) ! কেয়ামতের দিন আকাশ হবে ছিদ্র যুক্ত (Quran 77:9) সৃষ্টি হবে বহু দরজা (Quran 78:19) ! এর পরেও কি আপনার মনে হয় কুরানের আয়াতের সাথে বিজ্ঞানের কোন সম্পৃক্ততা রয়েছে ?
প্রশ্ন – ৯
আল্লাহ কি আসলেই পৃথিবিকে এমন ভাবে স্থির রেখেছেন যাতে তা টলে না যায় (Quran 35:41, 40:64) ?
প্রশ্ন – ১০
কুরানের কোন আয়াতই নির্দেশ করে না পৃথিবি ঘুর্নায়মান ! বরং সর্বত্র রয়েছে সূর্য আর চন্দ্রের নিয়ম করে আবর্তনের কথা (Quran 13:2, 31:29, 36:38-40, 21:33, 16:12, 14:33, 39:5, 35:13, 55:5, 2:258, 18:86-90) ! এটা কি এই প্রমান করে না যে কুরান মনে করে পৃথিবি স্থির (যাকে কেন্দ্র করে সূর্য-চন্দ্র ঘুরছে) ?
প্রশ্ন – ১১
সূর্য আবর্তিত হয় তার জন্যে নির্ধারিত সময় পর্যন্ত (অর্থাৎ সন্ধ্যা পর্যন্ত), অতঃপর সে থামে বিশ্রামের জন্যে এবং পরের দিন পুনরায় উদিত হয় পূর্বের জায়গা থেকে (Quran 13:2, 21:33, 31:29, 36:38-40, 18:86-90 Sahih Muslim 1:297 Sahih Bukhari 4:54:421, 9:93:520) ! এর থেকে কি এটাই বোঝা যায়না যে পৃথিবি নয় বরং সূর্যই ঘুরছে তার চারিদিকে ?
প্রশ্ন – ১২
মহাকাশে যত তারা (Stars) দেখা যায় তা রয়েছে শুধুমাত্র সৌন্দর্য বর্ধনের জন্যে আর কখনো কখনো তাদের (উল্কা পিন্ড) ব্যবহার করা হয় শয়তান তাড়ানোর উদ্দেশ্যে (Quran 67:5, 37:10, 72:9) ! এধরনের কুসংস্কার কি কোনভাবেই বিজ্ঞানের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ বলে বোধ হয় ?
প্রশ্ন – ১৩
ডাইনোসরেরা এই পৃথিবীতে রাজত্ব করে গেছে ১৩৫ মিলিওন বছর, যাদের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া গেছে মাটির তলদেশে ফসিল আকারে ! এতো বড়ো একটা প্রাণীর ব্যাপারে কুরান বা হাদিসের কোথাও বলা নেই কেন ? এটা কি আল্লাহ বা মুহম্মদের অজ্ঞতা নয় ?
লিংক
প্রশ্ন – ১৪
কুরআন মতে (Quran 13:3, 36:36, 43:12, 51:49) আল্লাহ পৃথিবীতে সৃষ্ট সকল কিছু তৈরি করেছেন জোড়ায় জোড়ায় (male and female), তিনি কি নিচে উল্লেখিত জীবদের ব্যাপার কিছুই জানতে না ?
1. Asexual organisms (e.g. bacteria, protozoans, and unicellular algae and fungi).
2. Hermaphrodites (e.g. sponges, snails, slug-like sea hare, and some kinds of deep-sea arrow worms).
প্রশ্ন – ১৫
সৃষ্টিতত্ব মতে ‘আদম ও হাওয়া’ থেকে সমগ্র মানব জাতির উদ্ভব ! কিন্তু বিজ্ঞান বলে মানুষ সহ সকল প্রাণি এসেছে বিবর্তনের মাধ্যমে । বিবর্তনের বাস্তব প্রমাণ থাকা সত্বেও কেন মুসলিমরা আদম-হাওয়ার কল্প কাহিনীকে বিশ্বাস করে যাচ্ছে ?
লিংক
প্রশ্ন – ১৬
মানুষের শুক্রানু উৎপন্ন হয় শূক্রাশয় (Testes) থেকে যা অন্ডথলির (Scrotum) ভেতর অবস্থিত । কিন্তু কুরান দাবী করে তা উৎপন্ন হয় মেরুদন্ড (backbone) এবং পাজরের হাড়ের (ribs) মধ্যস্থল থেকে (Quran 86:5-7) ! এধরনের তথ্য কি আপনার কাছে বিজ্ঞানের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ বলে মনে হয় ?
প্রশ্ন – ১৭
কুরান কেন দাবী করে আল্লাহ পৃথিবীর ভুমিকে ক্রমশ চতুর্দিক থেকে সংকুচিত বা হ্রাস করে আনছেন যা বিজ্ঞানের তথ্যের সাথে সাংঘর্ষিক (Quran 13:41, 21:44) ?
In the geological record, there are indications that the relative proportion of land and ocean, and the average depth of the world’s oceans, has remained relatively constant for at least the last one billion years of the Earth’s history. This is inferred from the fact that the maximum thickness of undisturbed marine sedimentary deposits has remained essentially the same, around 50,000′ [~15 km], for that span of time.
Changing Paleoclimates and Mass Extinctions, The Climatic Models Donald L. Blanchard.
প্রশ্ন – ১৮
মুসলিমরা কোন ভিত্তিতে দাবি করে Quran 65:12 দ্বারা সৌর মন্ডলে বিদ্যমান সাত টা গ্রহের নির্দেশ পাওয়া যায় যেখানে অ্যাস্ট্রোনমারদের মতে গ্রহের সংখ্যা তের (eight ordinary planets and five dwarf planets) ?
প্রশ্ন – ১৯
আল্লাহ সাত আসমান তৈরি করেছেন যার মধ্যবর্তি আসমানে রেখেছেন চাঁদ কে (আলোক রূপে) (Quran 71:15-16) আর নক্ষত্রসমুহকে (Stars) নিকটবর্তি বা নিন্ম আকাশে (Quran 37:6) ! এটা কি বিজ্ঞানের সাথে কোন ভাবেই সঙ্গতিপূর্ণ ?
প্রশ্ন – ২০
কুরানের (Quran 76:13) ভাষ্য অনুযায়ী রাত্রিকালীন (মরু অঞ্চলের) শীতের তীব্রতা চাঁদের প্রভাবের কারনে ঘটে থাকে ! কিন্তু আমরা জানি সূর্য থেকে পৃথিবিতে আগত তাপ রাতের বেলা সহজেই মরুর বায়ু ভেদ করে বের হয়ে যায় বলে তীব্র শীত অনূভুত হয় ! কুরান যদি আল্লাহর বানীই হয়ে থাকে তবে এতে এধরনের ভুল তথ্য থাকবে কেন ?
প্রশ্ন – ২১
কুরান জানায়, আমাদের মহাবিশ্ব সাত স্তর বিশিষ্ট (Quran 71:15) ! কিন্তু প্রকৃত পক্ষে এই মহাবিশ্ব ট্রিলিয়ন সংখ্যক ছায়াপথ আর সাথে বিলিয়ন বিলিয়ন নক্ষত্র নিয়ে গঠিত, যেখানে সপ্তস্তর বলে কিছু নেই ! তবে কেন এ ধরনের অসত্য তথ্য ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Galaxy
অনেকেই দাবি করেন আয়াতে উল্লেখিত সপ্তস্তর বলতে আকাশের বায়ু মন্ডলিয় স্তর বোঝানো হয়েছে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে পৃথিবীর উপরিভাগে বায়ুস্তর রয়েছে পাঁচটা Click This Link
প্রশ্ন – ২২
কুরান অনুসারে, সূর্য এবং নক্ষত্র (Stars) সম্পূর্ণ দুটো ভিন্ন জিনিস (Quran 7:54) ! প্রকৃত সত্যটা কি তাই ?
প্রশ্ন – ২৩
কুরানের আয়াত 21:30, 41:9-11 এবং 2:29 থেকে বোঝা যায় যে পুরো ইউনিভার্স সৃষ্টির আগেই পৃথিবী তৈরি করা হয়েছে বা বর্তমান ছিল ! কিন্তু প্রকৃত পক্ষে বিগব্যাং সংগঠিত হওয়ার মুহুর্তে কোন ম্যাটারেরই অস্তিত্ব ছিলো না, আর পৃথিবী ও তৈরি হয়েছে বহু পড়ে ! আল্লাহ কেন এমন ভুল তথ্য সরবরাহ করলেন ?
http://en.wikipedia.org/wiki/BigBang
প্রশ্ন – ২৪
কুরান অনুসারে, আল্লাহ এই মহাবিশ্ব তৈরি করেছেন কোন ধরনের অসঙ্গতি (বা ফাটল) ব্যতীত (Quran 67:3) ! তিনি কি ব্লাক হোলের (Black Hole) ব্যাপারে কিছুই জানতেন না ?
The evidence of Black Hole indicates certain degree of instability in the galaxy. Black holes absorb stars and even galaxies in regions of space where from which no entity, including light, can escape.
http://en.wikipedia.org/wiki/Black_hole
প্রশ্ন – ২৫
বজ্রপাত (একজন ফেরেস্তা যে আল্লাহর প্রশংসা করে সভয়ে) ঘটার উদ্দেশ্য কি মানুষকে ভয় দেখানো বা কাউকে আঘাত করা (Quran 13:12-13 see Tafsir Ibn Abbas) ?
প্রশ্ন – ২৬
একমাত্র আল্লাহ জানেন গর্ভের সন্তান ছেলে হবে না মেয়ে হবে (Quran 31:34), যা অন্য কারো পক্ষে জানা সম্ভব নয় (Sahih Bukhari 2:17:149) ! তিনি কি জানতেন না ভবিষ্যতে আল্ট্রাসনোগ্রাফি আবিষ্কৃত হবে ?
প্রশ্ন – ২৭
কুরান দাবি করে, ছায়া পড়ে সূর্যের আবর্তনের কারনে (পৃথিবীর নয়) (Quran 25:45) ! আসলেই কি তাই ?
প্রশ্ন – ২৮
আসমান কি শক্ত কিছুর তৈরি যে তা স্তম্ভ বা পিলার (যা মানুষের কাছে অদৃশ্য) দিয়ে খাড়া রাখতে হবে (Quran 13:2) ? (This originated from the ancient Greek myth)
প্রশ্ন – ২৯
আল্লাহ যদি পৃথিবী এবং আকাশমণ্ডলী ছয় দিনে সৃষ্টি করে থাকেন (Quran 50:38) [ যা মানুষের হিসেবে ১০০০ বছর (Quran 22:47, 32:5) অথবা ৫০০০০ বছর (Quran 70:4) ], তবে বিজ্ঞান কেন বলে বিগব্যাং সংগঠিত হওয়ার পর পৃথিবী তৈরি হতে প্রায় কয়েক বিলিয়ন বছর লেগেছে ?
প্রশ্ন – ৩০
আপনার কি মনে হয় পাশাপাশি অবস্থিত সমুদ্রের মাঝে আসলেই কোন অন্তরাল রয়েছে যা তারা অতিক্রম করতে পারে না (Quran 55:19-20) ?
প্রশ্ন – ৩১
পর্বতরাজি কি আসলেই ভুমিকম্প প্রতিরোধ করে বা পৃথিবিকে কম্পন থেকে রক্ষা করে (Quran 16:15 21:31 31:10 79:32-33) ? তবে বিজ্ঞান কেন ভিন্ন কথা বলে (They could form a barrier to a giant earthquake — and they could also easily trigger a giant earthquake) ?
Click This Link
Click This Link
প্রশ্ন – ৩২
কুরান অনুসারে, আল্লাহ পৃথিবীর ওপর পর্বতরাজি কে স্থাপন করেছেন বা পেরেকের মত গুজে দিয়েছেন (Quran 16:15, 15:19, 41:10, 50:7, 78:6-7) ! কিন্তু বিজ্ঞান কেন বলে পর্বত তৈরি হয় lithospheric plate এর গতির ফলে (either orogenic movement or epeirogenic movement) ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Mountain_building
প্রশ্ন – ৩৩
ভুমিকম্প আর প্রবল ঘূর্ণিঝড় হওয়ার মূল কারন কি কাফের বা অবিশ্বাসিদের ভয়ভীতি প্রদর্শন বা তাদের নিধন করা (Quran 16:45, 29:37, 17:68) ? তবে মুসলিমদেশ গুলোতে এতো ভুমিকম্প সংগঠিত হয় কেন ?
http://www.ageofislam.com/content/view/5/5/
প্রশ্ন – ৩৪
পুর্বে ধারনা করা হত পৃথিবীর সব কিছু চারটি উপাদান থেকে তৈরি – মাটি, পানি, বায়ু ও আগুন ! কিন্তু এখন আমরা জানি আগুন কোন উপাদান/পদার্থ নয় বরং একধরনের রিঅ্যাকশনারি কেমিক্যাল প্রসেস ! তাহলে জ্বিন (Jinn) কিভাবে আগুনের তৈরি হতে পারে (Quran 55:15) ?
প্রশ্ন – ৩৫
গাভির দুধ কি দেহাভ্যন্তরে অবস্থিত রক্ত এবং গোবর থেকে নিঃসৃত হয় (Quran 16:66) ?
প্রশ্ন – ৩৬
কুরানে বার বার উল্লেখ করা হয়েছে পুরুষের থেকে নির্গত বীর্য থেকে সন্তানের জন্ম হয় (Quran 86:5-6, 76:2, 23:13-14, 53:45-46, 80:19, 2:223) ! কিন্তু স্ত্রীর ডিম্বানুর যে ভুমিকা সে ব্যাপারে কিছুই বলা হয়নি ! এটা কি মুহম্মদের অজ্ঞতা ছাড়া অন্য কিছু হতে পারে ?
The term ‘nutfatun amshaajin’ could just as easily refer to the sperm-menstrual blood union of Aristotle and the ancient Indian embryologists, or the two sperm hypothesis of Hippocrates and Galen, or even the readily observed mingling of semen and vaginal discharge during sexual intercourse. In other words, the fact the Quran does not explicitly state that ‘nutfatun amshaajin’ contains the ovum, together with the existence of other possible explanations, means that it is illogical to assume the former and not the latter.
প্রশ্ন – ৩৭
মাতৃগর্ভে ভ্রূণ অবস্থা থেকে পূর্নাঙ্গ মানবদেহ গঠনে কোন ‘রক্ত পিন্ড বা জমাট রক্ত’ (Blood clot) জাতিয় পর্যায় বা অবস্থা নেই (Quran 96:2) ! তাহলে কুরান কেন এমন দাবি করে ?
প্রশ্ন – ৩৮
কুরানের আয়াত 40:67 অনুসারে, মানব ভ্রুণ মাতৃগর্ভে ‘রক্ত পিন্ড’ (alaqah stage) অবস্থা থেকে সরাসরি শিশু তে রুপান্তরিত করা হয় (এবং গর্ভাশয়ের বাইরে বেরিয়ে আসে) ! যা বিজ্ঞান এবং কুরানের অন্য আয়াত 23:12-14 ‘র সাথে সাংঘর্ষিক ! কেন এ ধরনের ভুলের ছড়াছড়ি ?
প্রশ্ন – ৩৯
মুসলিমরা দাবি করে কুরানের আয়াত 23:12-14 দ্বারা মানুষের এম্ব্রাইয়োলজি (অর্থাৎ ভ্রুণ তত্ব) ব্যাখ্যা করা যায়, যদিও ভ্রুণতত্বের প্রথম ধাপ (১. ধুলা বা কাদা মাটি থেকে তৈরি) এর কোন ব্যাখ্যা তাদের কাছে নেই । এটা কি জো্রপূর্বক কুরান কে বিজ্ঞানময় করার অপচেষ্টা নয় ?
প্রশ্ন – ৪০
কুরানের আয়াত 23:12-14 অনুসারে, মানব ভ্রুণে প্রথমে হাড় তৈরি হয়, পরে তাকে মাংস দ্বারা ঢেকে দেওয়া হয় ! কিন্তু প্রকৃত পক্ষে আগে মাংস (Muscles) তৈরি শুরু হয় (during week 5), এরপর তার মাঝে তরুনাস্থির (cartilage) গঠন হতে থাকে (during week 6) যা পরবর্তিতে হাড়ে (Bones) রুপান্তরিত হয় (অর্থাৎ হাড়কে মাংস দিয়ে ঢেকে দেওয়া বলতে কিছু নেই) ! এর মানে কি এই নয় যে কুরান নিরক্ষর মুহম্মদের নিজস্ব অনুমান ?
প্রশ্ন – ৪১
শিলা (Hail) কি আকাশে অবস্থিত কোন শিলাস্তুপ (sky mountains/ heaven mountains) থেকে নিক্ষিপ্ত হয় (Quran 24:43) ?
Hail forms in cumulonimbus clouds when supercooled water droplets freeze on contact with condensation nuclei. http://en.wikipedia.org/wiki/Hail#Formation
প্রশ্ন – ৪২
যুলকারনাইন সূর্যের অস্তগমন (অর্থাৎ সর্বপশ্চিম) স্থলে পৌছান যেখানে সুর্য এক পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যায় (Quran 18:86), এরপর তিনি অন্য এক পথ ধরেন এবং সূর্যের উদয় (অর্থাৎ সর্বপূর্ব) স্থলে পৌছান যা এমন এক সম্প্রদায়ের ওপর উদিত হয় যারা সূর্যের কাছাকাছি হওয়ায় তাপ থেকে কোন আড়াল পায়না (Quran 18:89-90) ! এর থেকেই কি বোঝা যায় না যে পৃথিবী সমতল, যার দুই সর্বশেষ প্রান্ত রয়েছে ?
প্রশ্ন – ৪৩
মানুষ কি চিন্তা করে হৃদয় দিয়ে নাকি মস্তিষ্ক দিয়ে (Quran 11:5) ?
প্রশ্ন – ৪৪
কুরানের প্রতিটা আয়াত (Quran 7:57, 13:17, 15:22, 23:18, 24:43, 25:48-49, 30:24, 30:48, 35:9, 39:21, 45:5, 50:9-11, 56:68, 78:14-15) নির্দেশ করে, বৃষ্টিপাত হয় সরাসরি আকাশ থেকে নয়তো আল্লাহ থেকে ! সূর্যতাপে পানি বাষ্প হয়ে উর্ধ্বাকাশে ঘনিভুত হয়ে যে মেঘ ও পরবর্তিতে বৃষ্টি তৈরি হয় তা কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে ! এর থেকে কি কুরান রচয়িতার অজ্ঞতা প্রকাশিত হয় না ?
প্রশ্ন – ৪৫
আল্লাহ মানুষকে তৈরি করেছেন মাটি থেকে (Quran 15:26) যা ঘটেছে মুহুর্তের মধ্যে (Quran 2:117) এবং পরবর্তীতে স্বর্গ থেকে হয়েছে বিতারিত (Quran 2:36) ! আপনার কাছে এধরনের কল্পকাহিনি কি বিবর্তনের প্রমাণিত তথ্য থেকে বেশী গ্রহণযোগ্য ?
প্রশ্ন – ৪৬
বিগব্যাং তত্বকে কোন প্রমাণ না দেখতে চেয়েই মেনে নিতে আপনাদের সমস্যা হয় না, বরং তা কুরানের আয়াত দিয়ে মিলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন ! অপর দিকে বিবর্তনের এতো এতো প্রমান থাকা সত্বেও আপনি তা মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেন, কারন সেটা ধর্মের চিরায়ত আদম-হাওয়া কাহিনিকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে ! জন্ম থেকে পালন করে আসা মিথ্যাকে টিকিয়ে রাখতে কেন আপনি সত্যকে অস্বীকার করে চলছেন ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Evolution
http://en.wikipedia.org/wiki/Human_evolution
http://en.wikipedia.org/wiki/Evolutionary_history_of_life
Click This Link
Click This Link
প্রশ্ন – ৪৭
কুরানের আয়াত 6:125 অনুসারে, উচ্চতায় উঠতে থাকলে বক্ষ গহ্বর (Chest cavity) সংকুচিত হতে থাকে ! কিন্তু বাস্তবে বিপরীত ঘটনা ঘটতে দেখা যায়, কেন ?
Air is compressible, so the weight of all the air above us compresses the air around us, making it denser. As you go up a mountain, the air becomes less compressed and is therefore thinner (less oxygen to breathe). Several areas of the body also normally contain gas (sinuses of the face, stomach and bowel, middle ear cavity, lungs and air-passages). The laws of gas behavior dictate that as the pressure falls, a given amount of gas will expand (mass and temperature remaining constant). So as a person is subjected to progressively higher altitude (and therefore progressively less air pressure) the collections of gas within the body will expand. If anything, the lower pressure found at higher altitudes would allow your lungs to expand more than at lower altitudes. There is no tightening of the chest. The constrictive sensation experienced at high altitudes is simply a result of having less air to breathe into your lungs, in addition to the gas already there actually expanding.
Click This Link
প্রশ্ন – ৪৮
মুহম্মদ কতৃক চাঁদ আসলেই দ্বিখণ্ডিত হয়েছিল কিনা সে ব্যাপারে কুরান (Quran 54:1) এবং কিছু হাদিস (Sahih Bukhari 4:56:830-32, 5:58:208-211) ব্যতিত অন্য কোন দেশ ও জাতির ইতিহাসে এতো বড় একটা ঘটনার কোন ধরনের তথ্যপ্রমাণ নেই ! এটা কি তবে এক ধরনের ভাওতা বাজি বা মিথ্যার প্রচারণা ছিল না ?
প্রশ্ন – ৪৯
কুরান অনুসারে, চাঁদকে মধ্য আকাশে রাখা হয়েছে আলোক প্রদানকারী বস্তু হিসেবে [Quran 71:16 Arabic word for reflected (in`ikaas) does not appear in the ayah. In 24:35, the word "Noor" also means an entity that emits light.] ! এর মানে কি এই নয় যে তৎকালীন মানুষের ধারনা গুলোই উঠে এসেছে কুরানে ?
প্রশ্ন – ৫০
বিজ্ঞান দিয়ে কি কোন ভাবেই কারো ৩০০ বছর ঘুমিয়ে থাকা (Quran 18:11) বা ১০০০ বছর বেঁচে থাকা (Quran 29:14) ব্যাখ্যা করা যায় ?
প্রশ্ন – ৫১
আপনি কি কখনো হাদিসের বর্ননার সাথে বিজ্ঞান কে মেলানোর চেষ্টা করে দেখেছেন ?
১ মানুষের আদিপিতা আদম ছিলো ৯০ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট – Sahih Bukhari 4:55:543 Sahih Muslim 40:6809, 32:6325
২ সূর্য প্রতি রাতে আল্লাহর আরশের নিচে সেজদা দিতে থাকে – Sahih Bukhari 4:54:421 Sahih Muslim 1:297
৩ চাঁদের নিজস্ব আলো আছে – Sahih Bukhari 4:54:422
৪ চন্দ্র-সূর্যের গ্রহন ঘটে মানুষকে ভয় পাওয়ানোর উদ্দেশ্যে – Sahih Bukhari 2:18:158
৫ সাগর দাড়া পরিবেষ্ঠিত মহা বিশ্ব – Abu Dawud 2:475
৬ মহাবিশ্বের বাইরে বৃহদাকার ছাগল – Abu Dawud 40:4705
৭ যৌনকর্মের সময় ‘আল্লাহর ইচ্ছা’ বললেই জন্ম নেবে পুত্র সন্তান – Sahih Bukhari 4:52:74i
৮ মানব ভ্রুণ ৪০ দিন অতিবাহিত করে শুক্রবিন্দু রূপে ৪০ দিন বক্তপিন্ড রূপে ৪০ দিন মাংসপিন্ড রূপে – Sahih Bukhari 4:54:430, 4:55:549, 8:77:593, 9:93:546 Sahih Muslim 33:6390
৯ মানব ভ্রুণ ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে তা নির্ধারিত হয় ১২০ দিন পর – Sahih Bukhari 8:77:594, 4:55:550 Sahih Muslim 33:6397
১০ জন্মের পূর্বে কেউ জানতে পারবে না সন্তান ছেলে না মেয়ে – Sahih Bukhari 2:17:149
১১ জন্মের সময় সন্তান কাঁদে শয়তানের স্পর্শে – Sahih Bukhari 4:54:506
১২ শরীরের জন্ম-দাগ খারাপ দৃষ্টির ফল – Sahih Bukhari 7:71:635
১৩ হাই আসে শয়তান থেকে – Sahih Bukhari 4:54:509
১৪ রাতের বেলা নাকে শয়তান ঘুমায় – Sahih Muslim 2:462
১৫ অধিক ঘুমানোর কারন কানে শয়তানের মূত্র ত্যাগ – Sahih Bukhari 2:21:245
১৬ অমুসলিমের রয়েছে সাতটা অন্ত্র (Intestine) আর মুসলিমের একটা – Sahih Muslim 23:5113 Al-Muwatta 49.49.69, 49.49.610
১৭ পুরুষের থেকে নারীর বুদ্ধি কম হয় – Sahih Bukhari 3:48:826, 2:24:541, 1:6:301
১৮ কেউ জানতে পারবে না কখন বৃষ্টি হবে – Sahih Bukhari 2:17:149
১৯ সন্তানের চেহারা নির্ভর করে বীর্যপাতের ওপর – Sahih Bukhari 55:546
২০ চোখের দৃষ্টি নষ্ট করে ও গর্ভপাত ঘটায় সাপ – Sahih Bukhari 54:527-528
২১ প্রার্থনার সময় ওপর দিকে তাকালে দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হওয়া – Sahih Muslim 4:862-863
২২ শীত গ্রীষ্ম হচ্ছে দোজখের নিশ্বাসের ফল – Sahih Bukhari 54:482
২৩ জ্বরের তাপ আসে দোজখের তেজ থেকে – Sahih Bukhari 54:483-86
২৪ কোন বস্তুর প্রতি ভালোবাসা অন্ধত্ব এবং বধিরতার কারন – Abu Dawud 41:5111
২৫ মৃত কুকুর বা রজ্বচক্রের রক্ত পানি দুষন ঘটায় না – Abu Dawud 1:63, 1:68 Sahih Muslim 1:66, 1:67
২৬ পানির অভাবে শৌচ কর্মের জন্যে মাটি বা ধুলার ব্যবহার – Sahih Bukhari 1:7:334
২৭ উঠের মূত্র ওষুধ – Sahih Bukhari 7:71:590, 8:82:796 Sahih Muslim 16:4130
২৮ মাছির পাখায় রয়েছে রোগের প্রতিকার – Sahih Bukhari 4:54:537
২৯ মোরগ এবং গাধা ডাকে ফেরেস্তা/শয়তান দেখে – Sahih Bukhari 4:54:522, Sahih Muslim 35:6581
৩০ বক্ষ বিদির্ন করে জ্ঞান ও বিশ্বাসের পাত্র দান – Sahih Bukhari 8:345
৩১ পাথরও পারে শুন্যে ভেসে বেড়াতে – Sahih Bukhari 1:5:277
৩২ খাদ্যদ্রব্যও জানায় আল্লাহর প্রশংসা – Sahih Bukhari 56:779
৩৩ নবীর আঙ্গুলের ভেতর থেকে নির্গত হয় জলধারা – Sahih Bukhari 56:779, 4:170, 56:772-776
৩৪ ছোয়াচে রোগ বলে কিছু নেই – Sahih Bukhari 8:5302, 8:5353-55
৩৫ নজর লাগলে বা সাপে কামড়ালে ঝার-ফুক করা – Sahih Bukhari 8:5321-5332
প্রশ্ন – ৫২
মুহম্মদ বলেছেন, যদি কেউ প্রতিদিন সকালে সাতটা করে খেজুর খায় তবে কোন ধরণের বিষ ক্রিয়ার প্রভাব
শরীরে পড়বে না (Sahih Bukhari 7:65:356, 7:65:663) ! কথাটা কি Anthrax, Arsenic অথবা Cyanide এর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য ?
প্রশ্ন – ৫৩
মুহম্মদ বলেছেন, কালো জিরা মৃত্যু ব্যতিত সকল রোগের আরোগ্য ঘটাতে পারে (Sahih Bukhari 7:71:591, 7:71:592) ! এটা কি তবে AIDS, Polio, Diabetes, Bird Flu, Leukemia ইত্যাদি সারাতেও সক্ষম ?
প্রশ্ন – ৫৪
মুহম্মদের ভাষ্যমতে, যদি কোন পুরুষের প্রথমে বীর্য স্থলন ঘটে তবে সন্তানের চেহারা হবে তার (বাবার) মত, যদি স্ত্রীর আগে ঘটে তবে হবে মায়ের মত (Sahih Bukhari 4:55:546) ! নবীর এধরনের মিথ্যাচারে আপনি বিশ্বাস স্থাপন করে যাচ্ছেন কেন ?
Click This Link
http://www.dnaftb.org/1/
প্রশ্ন – ৫৫
বিগব্যাং তত্বানুসারে, এই মহাবিশ্বের সৃষ্টি মুহূর্তে শক্তি ব্যাতিত কোন ধরনের ম্যাটারেরই অস্তিত্ব ছিলো না । ফলে, আকাশ আর পৃথিবী মিশে ছিল যা পরবর্তিতে আলাদা করে দেওয়া হল (Quran 21:30) – এটা দিয়ে কোনভাবেই বিগব্যাং কে ব্যাখ্যা করা যায় না ! তবে মুসলিমরা কেন এমন হাস্যকর দাবি করে থাকে ?
প্রকৃতপক্ষে, প্যাগানসহ মধ্যপ্রাচ্যের অনেক গোত্রের উপকথা এবং লোককথাতেই আকাশ আর পৃথিবী মিশে থাকার আর হরেক রকেমর দেব-দেবী দিয়ে পৃথক করার কথা বলা ছিল যা প্রবেশ করেছে কুরানের বানীতে !
প্রশ্ন – ৫৬
Sahih Bukhari 4:2961 অনুসারে এমন একটা সময় আসবে (কেয়ামত) যখন আল্লাহ সূর্যকে বলবেন পশ্চিম দিক থেকে উদিত হতে ! এর মানে কি এই নয় যে, পৃথিবীতে দিন রাত্রি সংগঠিত হওয়ার মূলে রয়েছে সূর্যের পরিভ্রমণ ?
প্রশ্ন – ৫৭
আপনি যদি কোন অদৃশ্য দানব (জ্বিন Quran 55:15, 15:27) অথবা উড়ন্ত ঘোড়ায় (বোরাক) বিশ্বাস করতে পারেন, তবে ইউনিকর্ন, ড্রাগন, ইয়েতি, ভ্যাম্পায়ার, ড্রাকুলা ইত্যাদিতে বিশ্বাস করতে সমস্যা কোথায় ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Buraq
কুরান : কিছু অসামঞ্জস্যতা
প্রশ্ন – ১
যদি আল্লাহকে কেউ নাই দেখে থাকে (Quran 42:51, 6:102-103), তার লিঙ্গ নির্ধারন সম্ভব নয় ! তাহলে তাকে কেন পুরুষ বাচকে আহবান করা হয় (Quran 42:51, 6:102-103) ?
প্রশ্ন – ২
কোন কথা আস্থাযোগ্য না হলেই মানুষ শপথ করে / কছম কাটে ! তবে কেন আল্লাহকে কুরানে এতোবার কছম কাটতে হলো (Quran 57:1-4, 52:1-6, 53:1, 56:75, 70:40, 74:31-34, 84:16-18, 89:1-4, 92:1-3, 95:1-3 … ইত্যাদি) ?
প্রশ্ন – ৩
কুরানের আয়াত (2:1) ‘আলিফ লাম মিম’ এর অর্থ কি সেটা কোন মুসলিমই জানে না ! তাহলে এটাকে কুরানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার মানে কি যেখানে কুরানেই বার বার বলা হয়েছে যে তা সহজ ভাবে নাজিল হয়েছে যেন সবাই বুঝতে পারে (Quran 2:99, 2:118, 2:187, 2:219, 2:221, 2:242, 2:266, 3:103, 3:138, 12:2, 43:3, 54:32, 54:40, 54:22, 54:17, 24:18) ?
প্রশ্ন – ৪
কুরানের আয়াত (Quran 6:101) অনুযায়ী আল্লাহর কোন সন্তান থাকতে পারেন না যেহেতু তাঁর কোন সঙ্গি নেই ! আবার এও বলে যে মেরির গর্ভে সন্তান আসে কোন পিতা ছাড়াই (Quran 19:20-21) কিভাবে মেরির ক্ষেত্রে এমন একটা ব্যাপার ঘটলো যেটা আল্লাহ পারে না ? এটা কি আল্লাহর ক্ষমতার (Omnipotence means unlimited power, capable of doing absolutely anything) দিকে প্রশ্ন তোলে না ?
প্রশ্ন – ৫
কুরান ‘বৈদিক’ বা ‘বৌদ্ধ’ ধর্মের মত গুরুত্বপুর্ণ ধর্ম গুলো বাদ দিয়ে কেন এমন একটা ধর্মের উল্লেখ করে যার অস্তিত্ব বিলুপ্ত (যেমন Sabians : Quran 2:62) এর মানে কি এই দাড়ায় না যে নবী মুহম্মদের সেসকল ধর্ম সম্পর্কে কোন ধারনাই ছিলো না ?
প্রশ্ন – ৬
মুসলিম দের দাবী অনুসারে কুরান যদি মানুষের জন্যে সৃষ্টকর্তার পাঠানো জীবন বিধানই হবে, তবে কেন এতে পুরো একটা সুরা জুড়ে স্থান পাবে Abu Lahab নামক তৎকালিন এক ব্যক্তির প্রতি আল্লাহর আক্রোশ এবং অভিশাপ পূর্ণ বানী (Quran 111:1-5) এটা কি একজন সৃষ্টিকর্তার জন্যে হাস্যকর নয় ?
প্রশ্ন – ৭
কুরানের ভাষ্যমতে, এটা যদি আল্লাহ ব্যাতিত অন্য কারো রচিত হত তবে তাতে বৈপরিত্য দেখা যেত (Quran 4:82) ! কিন্তু কুরানে প্রচুর আয়াত খুঁজে পাওয়া যায় যেগুলো একটার সাথে অন্যটা সাঙ্ঘর্ষিক (যেমন Quran 29:46 and 9:29) ! এর মানে কি এই নয় যে কুরান আসলে মুহম্মদেরই রচনা ?
প্রশ্ন – ৮
সুরা ফাতিহা’র (Quran 1:1-7) আয়াতগুলো দ্বারা মুহম্মদ কত্রিক আল্লাহর প্রশংসা করাটাকেই বোঝায় ! তাহলে কুরান কি করে আল্লাহর থেকে পাঠানো বানী হতে পারে ?
প্রশ্ন – ৯
কুরানে রয়েছে আল্লাহর প্রতি প্রচুর প্রশংসা / গুন বাচক শব্দ (Quran 2:37,54,105,115,127-129,137,143,148, 173,182,199,209,126-128 …. ইত্যাদি) ! কোন সৃষ্টি কর্তার দ্বারা কি এমন (মানুষের মত) হাস্যকর কাজ করা সম্ভব (নিজের ঢোল নিজে পেটানো) ?
প্রশ্ন – ১০
কুরান আল্লাহর পাঠানো বানী হলে তাতে সর্বদা থাকবে প্রথম পুরুষ বাচক শব্দ (যেমন Quran 2:38) কিন্তু কুরান জুড়েই রয়েছে তিনি/যিনি/তাঁর/আমরা/আল্লাহ (নিজের নাম) ইত্যাদি সহস্র ব্যাকরণগত ভুল (Quran 1:1-7, 2:7-10,26-29,31,33, …. 3:2-9,18-21,32-34,40-41,50-55,62-63,70,73-74, …. 4:1,5,11-15,17,19,26-29,32,34,36, …. 5:7-8,11-12,47,51,54-56, …. ইত্যাদি) ! এ থেকে কি এটাই প্রতিয়মান হয় না যে কুরান নিরক্ষর মুহম্মদের নিজের মুখের কথা ?
প্রশ্ন – ১১
Quran 2:117 অনুযায়ী আল্লাহ যখন কোন কার্য সম্পাদনের সিন্ধান্ত নেন তখন তিনি বলেন, ‘হয়ে যাও’ আর তৎক্ষণাৎ তা হয়ে যায় । তাহলে আকাশ এবং পৃথিবী সৃষ্টিতে তাঁর ৬ দিন (period) লাগলো কেন (Quran 7:54; 10:3; 11:7; 25:59; 32:4; 50:38; 57:4) ? এখানে কি আল্লাহর কাজে এবং কথায় কন্ট্রাডিকশন দেখা যাচ্ছে না ?
প্রশ্ন – ১২
কল্পকাহিনী পড়ে ছোট বাচ্ছাদের মনে বিশ্বাস তৈরি হয় যে ”সিন্ডেরেলা” আসলেই পাখি বা ইদুরের সাথে কথা বলতে পারে ! একজন বয়স্ক মানুষ যখন বিশ্বাস করে সোলেমান আসলেই কোন পিপড়ার সাথে কথা বলেছে (Quran 27:18-19), তখন কি তাকে কোন বাচ্চা থেকে পৃথক মনে হয় ?
প্রশ্ন – ১৩
মুসলিমরা দাবি করে কুরান সকল প্রকার অসামঞ্জস্যতা মুক্ত ! তাই যদি হয় তবে এতে কেন একই কথার
এতোবার পুনরাবৃতি ঘটেছে (যেমন Quran 54:17, 22, 32, 40 … 55:13, 16, 18, 21, 23, 25, 28, 30, 32, 34, 36, 38, 40, 42, 45, 47, 49, 51, 53, 55, 57, 59, 61, 63, 65, 67, 69, 71, 73, 75, 77 … ইত্যাদি) ?
প্রশ্ন – ১৪
আল্লাহর কি প্রয়োজন পড়লো তার অনুসারিদের লুটের মাল ঘুষ দেওয়ার (Quran 48:20, 8:41) ?
প্রশ্ন – ১৫
কুরানের বহু আয়াত রয়েছে শূধু মাত্র নবী মুহম্মদের ব্যাক্তিগত সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যে (Quran 33:28-30, 33:32-33, 33:37-38, 33:50-53, 33:55-59, 66:1-5) ? সমগ্র মানব জাতির জন্যে রচিত জীবন বিধানে নবীর জন্যে আল্লাহর এধরনের ‘বিশেষ’ মাথা ব্যাথা থাকবে কেন ?
প্রশ্ন – ১৬
আল্লাহ কেন Cousin দের মধ্যে বিয়ের অনুমোদন দিয়েছেন (Quran 4:23), এমনকি উৎসাহিত পর্যন্ত করেছেন (মুহম্মদের ক্ষেত্রে, Quran 33:37) ? তিনি কি জানতেন না যে এর ফলে পরবর্তি প্রজন্মে genetic disorder ঘটে থাকে ?
Click This Link
প্রশ্ন – ১৭
একজন মানুষের ভবিষ্যৎ তার মাতৃগর্ভেই লিখে দেওয়া হয় (Sahih Bukhari 55:550) এবং তাদেরকে ভুল পথে চালিত করার মূলে রয়েছেন স্বয়ং আল্লাহ (Quran 2:6-7, 6:125, 35:8) ! তাহলে কেন তাদের কে কৃত কর্মের জন্যে কিংবা কাফের/অবিশ্বাসী হওয়ার জন্যে পরকালে সাজা পেতে হবে (Quran 2:24, 2:39, 2:90, 2:104, 2:114, 2:126, 2:162, 2:167, 2:174, 2:257, 3:10, 3:12, 3:77, 3:85, 3:106, 3:197, 4:18, 4:55, 4:115, 4:140, 5:34, 6:128, 7:38, 9:73, 9:61, 9:113, 14:17, 22:19, 48:13, 69:30-33) ?
প্রশ্ন – ১৮
কুরান ভুলবশত (?) হত্যার বেলায় একটা সহজ সাজা নির্ধারন করে দিয়েছে – একজন দাস মুক্তি / রক্ত পণ অর্পন (ক্ষতি পূরণ) / দুই মাস সিয়াম (রোজা পালন), যদিও ইচ্ছেকৃত হত্যার বেলায় বেঁচে থাকতে তাঁর কোন সাজা নেই (Quran 4:92-93) ! আপনার কি মনে হয় এটা কোন আল্লাহর তৈরি আইন হতে পারে ?
প্রশ্ন – ১৯
ইসলামি বেহেস্তে রয়েছে পুরুষের জন্যে স্বর্গীয় সুখের আশ্বাস (Quran 52:17-20, 37:40-49, 44:51-54, 55:54-56, 55:72-74, 78:31-34, 56:16-22), কিন্তু নারীর জন্যে কিছুই নয়, বরং তাদের অধিকাংশের জন্যে রয়েছে দোজখের আগুন (Sahih Bukhari 2:24:541) ! আপনার (for women) কি মনে হয় না মুহম্মদের আল্লাহ একজন নারী বিদ্বেষী ?
প্রশ্ন – ২০
কোন বিষয়ে প্রশ্ন করা আল্লাহ ও তার নবীর পছন্দ নয় (Quran 5:101, 5:102, Sahih Bukhari 2:24:55) ! কেন এই চিন্তার পরাধীনতা ? এর কারন কি এই যে তাতে করে ধর্মের মিথ্যা দিক গুলো প্রকাশ পেয়ে যেতে পারে ?
প্রশ্ন – ২১
আল্লাহর ভাষ্যমতে, মৃত্যুর পরে সকল প্রানী (পশুপাখি থেকে শুরু করে কীটপতঙ্গ) মানুষের সাথে যোগ দেবে, যাদের একইসাথে পাপকাজের বিচার অনুষ্ঠিত হবে (Quran 6:38) ! প্রশ্ন হলো, অন্যান্য জীবের বেলায় পাপ কাজের মাপকাটি ধরা যায় কিভাবে ? মানুষের মত তাদের মাঝেও কি কোন নবী নির্বাচিত হয় বা কোন আসমানি কিতাব দেওয়া হয় ? তাদের কি আল্লাহ/সৃষ্টিকর্তা ব্যাপারটা বোঝার মত কোন ধরনের বোধবুদ্ধি আছে ? কিংবা আছে তাঁকে অস্বীকার করার মত কোন বিষয় (অর্থাৎ কাফেরের উপস্থিতি) ?
প্রশ্ন – ২২
মৌমাছি বেঁচে থাকে মধু খেয়ে ! কিন্তু কুরানে উল্লেখ আছে তাদের খাদ্য ফল (Quran 16:68-69) ! এটা কি মুহম্মদের ভুল অনুমানের ফসল নয় ?
প্রশ্ন – ২৩
আল্লাহ ঘোড়া, গাধা এবং খচ্চর কে তৈরি করে দিয়েছেন মানুষের আরোহনের জন্যে (Quran 16:8) ! কিন্তু তিনি কি এটা জানতে না যে এগুলোকে পোষ মানাতে মানুষের বহু বছর লেগেছে (Horses were domesticated approximately 4,000 years ago in East Europe or Central Asia) যার পূর্বে তা ছিল বন্য ? আর ভবিষ্যতে মানুষ আরোহনের জন্যে যে অন্য কিছু ব্যবহার করবে তাও কি তার অজানা ছিলো ?
প্রশ্ন – ২৪
আরব অঞ্চলে সচরাচর যে সকল জীব দেখা যায় অর্থাৎ – যেগুলো বুকে হেটে চলে (সাপ), দুই পায়ে (মানুষ) এবং চার পায়ে (অন্যান্য জন্তু, গিরগিটি) চলে সেগুলোর কথাই উঠে এসেছে কুরানে (Quran 24:45) ! অথচ হাজার পা যুক্ত প্রানীও পৃথিবিতে বিদ্যমান (Millipedes) ! এসব কি মুহম্মদের অজ্ঞতার ফসল নয় ?
প্রশ্ন – ২৫
ইহুদিরা (Jews) সম্পূর্ণ রূপে একেশ্বরবাদী থাকা সত্বেও কুরান কিসের ভিত্তিতে দাবি করে তারা বহুঈশ্বরে বিশ্বাসি (Quran 9:30) ?
Click This Link
প্রশ্ন – ২৬
কুরানে উল্লেখ আছে আল্লাহ মুহম্মদ কে Masjid al-Haram (Sacred Mosque) থেকে Masjid al-Aqsa (farthest Mosque) পর্যন্ত ভ্রমন করান (Quran 17:1) ! কিন্তু মুহম্মদের জীবনকালে Masjid al-Aqsa ‘র কোন অস্তিত্বই ছিল না ! তাহলে এধরনের মিথ্যাচারের কারন কি ?
http://en.wikipedia.org/wiki/Al-Aqsa_Mosque
প্রশ্ন – ২৭
কুরান বলে একজন মুসলিম কে সুর্যোদয় থেকে সুর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা পালন করতে হবে (Quran 2:187) ! আবার প্রার্থনার ব্যাপারটাও সুর্যোদয় এবং সুর্যাস্তের সাথে সম্পর্কিত (Quran 17:78) ! কিন্তু সমগ্র মানুষের এই জীবন বিধানে Eskimo দের ব্যাপারে কোন নির্দেশনা নেই ! এটা কি কুরান রচয়িতার অজ্ঞতা নয় ?
In polar regions, there are six months without sunlight and six months perpetual night during winter and summer.
প্রশ্ন – ২৮
কুরান অনুসারে, পবিত্র মক্কা মুসলিম দের জন্যে একটা সুরক্ষিত বা নিরাপদ জায়গা (Quran 2:125, 5:97) (যেটা আল্লাহর একটা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি) ! অথচ তিনি কি ভবিষ্যতে এই মক্কাতেই মুসলিম নিধনের ব্যাপারে অজ্ঞেয় ছিলেন না ?
Juhayman al-Otaybi and Abd-Allah ibn al-Zubayr, and Abu Tahir al-Janabi killed thousands of Muslim pilgrims in Mecca. Moreover, Yazid Bin Muawiya sent a battalion of army to attack Mecca and desecrated the Kaaba.
http://www.webcitation.org/mainframe.php
Click This Link
Click This Link
Click This Link
প্রশ্ন – ২৯
আল্লাহর ভাষ্য অনুযায়ী, অমুসলিম/কাফের সম্প্রদায় মূখ, বধির এবং অন্ধ (Quran 2:18) ! অথচ সমগ্র মুসলিম বিশ্বের যাবতিয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মূলে রয়েছে ওই সব অমুসলিমদের অবদান/আবিষ্কার ! তাহলে আল্লাহর এ ধরনের হাস্যকর দাবির ভিত্তি টা কোথায় ?
Computers, TV’s, space shuttles, helicopters, ipods, nuclear bombs, cameras, satellites, birth control pills, vaccination for smallpox, telephones, radios, light bulbs, microchips, CDs, playstations, refrigerators, microwaves, stainless steel, plastic, aluminium, x-rays, polio-vaccine, anti-biotics, heart-transplants etc. were all invented by non-Muslims. Moreover, statistics show correlation studies indicating that religious conviction diminishes with education level.
প্রশ্ন – ৩০
পৃথিবীর সকল প্রানীই কি মানুষের মত একটা সমাজ বা কমুনিটিতে বাস করে (Quran 6:38) ? কুরান রচয়িতার কি জাগুয়ার (jaguar), লেপার্ড (leopard) বা মাকর্সা (spiders) এদের ব্যাপারে অজানা ছিল ?
প্রশ্ন – ৩১
পৃথিবীতে প্রায় ৫০০০-১০০০০ এর মাঝামাঝি ভাষা রয়েছে ! এর মাঝে শুধু মাত্র আরবীতে কুরান নাজিল (Quran 43:3) হওয়ার মানেই হল অন্য ভাষাভাষিদের জন্যে তা বোঝার (অনুবাদ হওয়া সত্বেও) এবং পড়ার সমস্যার সৃষ্টি হওয়া ! আল্লাহ কেন এই ব্যাপার টার কোন সমাধান তার পূর্নাঙ্গ জীবন বিধানে উল্লেখ করলেন না ? তবে কি ধরে নেওয়া যায় তিনি শুধু আরবীয়দের ঈশ্বর ?
প্রশ্ন – ৩২
কুরানে উত্তরাধিকার সম্পত্তি বন্টনে কেন এমন ভুল থাকবে (Quran 4:11-12) ? একজন সৃষ্টিকর্তার পক্ষে কি মানুষের মত কোন রূপ ভুল হওয়া আদৌ সম্ভব ?
Wife: 1/8 = 3/24
Daughters: 2/3 = 16/24
Father: 1/6 = 4/24
Mother: 1/6 = 4/24
Total = 27/24 = 1.125 (Not equal to 1)
প্রশ্ন – ৩৩
মহাশূন্য ভ্রমনের পথপ্রদর্শক হল অমুসলিমরা প্রায় ৫০ বছর আগে ! বর্তমান প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ ইতিমধ্যে সৌরজগতের শেষ সীমা উৎঘাটন করে ফেলেছে ! অথচ কুরান দাবি করে আল্লাহর অনুমতি ব্যতিত কারো পক্ষে আকাশ ভ্রমন বা পৃথিবীর সীমা অতিক্রম সম্ভভপর নয় (Quran 55:33) ! তাহলে কি বলা যায় যে আল্লাহর ইচ্ছে অমুসলিমদের বেলায় কাজ করে না ?
প্রশ্ন – ৩৪
আল্লাহ যদি সর্বজ্ঞ হন (Quran 49:16) তবে তার বান্দাদের পরিক্ষা করে দেখার কোন মানে আছে কি (Quran 2:155) ?
প্রশ্ন – ৩৫
Quran 43:11 অনুসারে আল্লাহ পৃথিবিতে পরিমিত পরিমান বৃষ্টিপাত ঘটান ! তাহলে আপনি কিভাবে বন্যা হওয়ার বিষয়টাকে ব্যাখ্যা করবেন ? এটা কি এই নয় যে, বৃষ্টিপাত বিহিন মরু অঞ্চলে থাকার ফলে কুরান রচয়িতার প্রবল ধরনের ধ্বংসাত্মক বৃষ্টিপাত সম্বন্ধে কোন ধারনাই ছিলো না ?
প্রশ্ন – ৩৬
আল্লহ জানান যে, মুহম্মদ শুধুমাত্র একজন সাধারন মানুষ ব্যতিত আর কিছু নয় যে (Quran 17:90-96) কাফের দের কোন অবিশ্বাস্য ঘটনা দেখাবেন ! আবার এও বলে, মুহম্মদ কাফের দের চাঁদ দ্বিখণ্ডিত করে দেখিয়েছেন (Quran 54:1-2 Sahih Bukhari 4:56:830, 4:56:831) ! এখানে কি আল্লাহ কে মিথ্যাবাদি বলে মনে হচ্ছে না ?
প্রশ্ন – ৩৭
কুরান অনুসারে, একজন পালিত পুত্র কখনোই পরিবারের অন্তর্গত হতে পারে না (Quran 33:4) ফলে তাদের তালাক প্রাপ্ত স্ত্রিকে বিয়ে করায় কোন দোষ নেই ! অন্যদিকে একজন দুধ মাতা বা সেই দিক থেকে বোনেরা পরিবারের অন্তর্গত (Quran 4:23) যাদের বিয়ে করায় রয়েছে নিষেধাজ্ঞা ! এমন একটা ব্যাপার কি আপনার কাছে একটুও দৃষ্টিকটূ লাগে না ?
প্রশ্ন – ৩৮
আল্লাহ দাবি করেন, পৃথিবীতে বিচরণকারী এমন কোন প্রাণী নেই, যার রিযিকের দায়িত্ব তিনি নিজে গ্রহন করেননি (Quran 11:6) ! তাহলে আফ্রিকার লাখ লাখ মানুষকে অনাহারে রাখার পেছনে তাঁর ভুমিকা কি ?
Click This Link
Click This Link
প্রশ্ন – ৩৯
আল্লাহ কি আসলেই দয়ালু এবং ক্ষমাশীল (Quran 1:3) যিনি কিনা একটা উঠ হত্যার জন্যে পুরো গোষ্টির লোকেদের মেরে ফেলতে
ইহা বাণোয়াট তোমার,তুমি একটা চূদির ভাই-
Click this link
মন্তব্য করতে লগইন করুন