এ ভাংগাভাংগি কবে শেষ হবে?
লিখেছেন লিখেছেন শেষ বিকেলের ২৬ নভেম্বর, ২০১৩, ০৯:৪০:৪৭ রাত
ইতিহাস থেকে জানা যায়- নবী মোহাম্মদ নিজহাতে কাবা ঘরে রক্ষিত অমুসলিমদের ৩৬০টি মুর্ত্তি ভেংগেছেন। সেই ধারাবাহিকতায় মুসলিমরা অমুসলিমদের বহু গির্জা, মন্দির, প্যাগোডা, সেনেগগ সিসটেমেটিক ভাবে ধ্বংস করেছে। তালেবানরা তাদের দেশে একটি বৌদ্ধ মুর্ত্তিকেও সহ্য করতে পারেনি, ডিনামাইট দিয়ে তা উড়িয়ে দেয়া হয়। মিসর, ইরাক, নাইজেরিয়া, মালি, সোমালিয়া, বাংলাদেশ, পাপীস্তানে এখন সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে হামলা প্রতিদিনের মামুলি ঘটনা। মুসলিমদের জঙ্গি উন্মাদনায় সংখ্যালঘু শিয়া মুসলিমদের মসজিদও এখন আর রক্ষা পায় না। এই হছ্ছে নবী মুহাম্মদ ও মুসলিমদের ভাংগাভাংগির ইতিহাস।
প্রকৃত অর্থে, ইসলাম ধর্মের মূলমন্ত্র- কাফের, অমুসলিম হত্যা করে মুমিনের রাজত্ব কায়েম করা, এটাই হছ্ছে মুসলিমদের জেহাদ। এই জেহাদে সফল হতে পারলে মমিনের জন্য পরকালের মদ, পতিতা, গেলমান সব ফ্রী।
সম্প্রতি, দক্ষিণ আফ্রিকার দেশ অ্যাঙ্গোলায় ইসলামকে ধর্ম হিসেবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দেশটিতে বর্তমানে ইসলামকে ধর্ম নয়, বরং একটি আচার অনুষ্ঠান হিসেবে দেখা হচ্ছে। সেকারণে সেখানকার সবগুলো মসজিদ ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরের অক্টোবরের ৩ তারিখ, অ্যাঙ্গোলার সরকার অ্যাঙ্গোলার লোন্ডা শহরে একটি মসজিদের মিনার ভেঙে গুড়িয়ে দেয়। এর আগে ধারাবাহিক ভাবে মুহাম্মদভক্ত মুসলিমদেশ সৌদি আরবও সে দেশের সব অমুসলিম উপাশনালয় ভেংগে ঘুড়িয়ে দেয়। সৌদি আরবে ইসলাম ছাড়া অন্য সব ধর্ম নিষিদ্ধ।
আমি জানতে চাই, এই ভাংগাভাংগি কবে শেষ হবে?
বিষয়: বিবিধ
১৫৬৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন