ধর্মের যৌনজিহাদ।
লিখেছেন লিখেছেন শেষ বিকেলের ১৯ নভেম্বর, ২০১৩, ০৭:০৭:০৫ সকাল
ইসলামী আইন অনুযায়ী যে সব কাফের যুদ্ধ বন্দিনী ইসলামী সৈন্যদের হাতে বাধা পড়বে, তাদের সাথে ইসলামী সৈন্যরা অবাধ যৌন সঙ্গম করতে পারবে। নবীজির সময় থেকেই এই ব্যবস্থা চলে আসছে। নবীজি নিজেও এই কর্ম করেছেন এবং তাঁর সেনাবাহিনীর সদস্যদেরকেও এই কর্ম করতে আদেশ দিয়েছেন। উদাহরণ দেওয়া যাক এক সুন্দরী ইহুদী তরুণী রিহানার। সে অন্য এক ইহুদী ছেলের সাথে বিবাহিতা ছিল। রসুলুল্লাহ বনি কুরায়যা ইহুদীদের আবাসস্থল আক্রমণ করে তাদের উপর লুটতরাজ চালান এবং তাদেরকে আত্ম সমর্পণে বাধ্য করেন। এই আত্ম সমর্পিত ইহুদীদের প্রতি তিনি তাঁর সুহৃদ সা’দ বিন মুয়াযের বিচারের রায় অনুযায়ী আদেশ দেন যে সমস্ত প্রাপ্ত বয়স্ক ইহুদী পুরুষদের গলা কেটে হত্যা করার আর ইহুদী মহিলা ও শিশুদের ক্রীতদাসের বাজারে বিক্রি করার। নবীজির আদেশ যথাযথ পালন করা হল কিন্তু এই বন্দিনীদের মাঝে তিনি অপূর্ব সুন্দরী যৌনাবেদনময়ী তরুণী রিহানাকে দেখে তার সাথে সহবাস করার জন্যে ব্যাকুল হয়ে উঠেন। তাই রিহানাকে ক্রীতদাসের বাজারে না পাঠিয়ে নবীজি তাকে তুলে নেন আপন বিছানায়। পরে নবীজি রিহানাকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হয়ে তাকে বিবাহের পরামর্শ দিলে রিহানা তা করতে অস্বীকার করে। তাই রিহানা তার জীবন কাটায় রসুলুল্লাহর বিছানায় তাঁর যৌন দাসী হিসেবে। এছাড়াও ইসলামের ইতিহাস থেকে আমরা জানতে পারি যে নবীজি নিজে তাঁর দুই জামাতা, আলী ও উসমানকে উপহার দিয়েছেন সুন্দরী যুদ্ধবন্দিনীদের যেন তারা ঐ বন্দিনীদেরকে অতিরিক্ত যৌন দাসী হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এই হল নবীজির যৌনজিহাদ—যার উদাহরণ ইসলামী চিন্তাবিদরা আমাদেরকে বলেন অনুসরণ করতে।
বিষয়: বিবিধ
১৫৩২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন