ধর্ম নিয়ে এই সময়ে কিছু হাইপোথোটিকাল(কাল্পনিক) চিন্তা ভাবনা।

লিখেছেন লিখেছেন সত্য বচন ২৪ অক্টোবর, ২০১৩, ১২:০৬:৫৭ দুপুর



"হে নবী! আপনার জন্য আপনার স্ত্রীগণকে হালাল করেছি, যাদেরকে আপনি মোহরানা প্রদান করেন। আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন এবং বিবাহের জন্য বৈধ করেছি আপনার চাচাতো ভগ্নি, ফুফাতো ভগ্নি, মামাতো ভগ্নি, খালাতো ভগ্নিকে যারা আপনার সাথে হিজরত করেছে। কোন মুমিন নারী যদি নিজেকে নবীর কাছে সমর্পন করে, নবী তাকে বিবাহ করতে চাইলে সেও হালাল। এটা বিশেষ করে আপনারই জন্য-অন্য মুমিনদের জন্য নয়। আপনার অসুবিধা দূরীকরণের উদ্দেশে। মুমিনগণের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার জানা আছে। আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু। কোরান, ৩৩: ৫০" কোন ব্যাক্তি এ ধরনের কাজকারবার এখন করলে রেব-পুলিশ নিশ্চিত ভাবে তাকে গ্রেপ্তার করে বেসরকারি টিভি মিডিয়ার সামনে হাজির করতেন।

"আপনি তাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা দূরে রাখতে পারেন এবং যাকে ইচ্ছা কাছে রাখতে পারেন। আপনি যাকে দূরে রেখেছেন, তাকে কামনা করলে তাতে আপনার কোন দোষ নেই। এতে অধিক সম্ভাবনা আছে যে, তাদের চক্ষু শীতল থাকবে; তারা দুঃখ পাবে না এবং আপনি যা দেন, তাতে তারা সকলেই সন্তুষ্ট থাকবে। তোমাদের অন্তরে যা আছে, আল্লাহ জানেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সহনশীল। কোরান, ৩৩: ৫১", এ ধরনের বিধান বর্তমানে বাংলাদেশের নারী ও শিশু নির্যাতন পেনাল কোডের দ্রুত বিচারিক আদালতে দন্ডনিয় অপরাধ।

"এরপর আপনার জন্যে কোন নারী হালাল নয় এবং তাদের পরিবর্তে অন্য স্ত্রী গ্রহণ করাও হালাল নয় যদিও তাদের রূপলাবণ্য আপনাকে মুগ্ধ করে, তবে দাসীর ব্যাপার ভিন্ন। আল্লাহ সর্ব বিষয়ের উপর সজাগ নজর রাখেন। কোরান, ৩৩: ৫২" এই আয়াতটি যদি এই মুক্ত মিডিয়ার যুগে এখন নাজিল হত তা হলে সারা দেশে হাসির রোল পরে যেত।

বিষয়: বিবিধ

১৪৭০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File