আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে হিন্দুস্থানে পরিনত করার কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন।- পর্ব৩
লিখেছেন লিখেছেন বুসিফেলাস ১২ ডিসেম্বর, ২০১৩, ০৪:০৭:৪৬ বিকাল
পর্ব১
পর্ব২
১২। স্বায়ত্বশাসনের বিরোধীতা-
বিভাগপূর্ব ভারতে স্বায়ত্ব-শাসন প্রতিষ্ঠার দাবী উঠলে রবীন্দ্রনাথ এর প্রতিবাদ করে বলেন, “ভারতে স্বায়ত্ব শাসন প্রতিষ্ঠিত হলে মুসলিম শাসন কায়েম হবে। সেজন্য হিন্দুদের মারাত্মক ভুল হবে খেলাফত আন্দোলনে যোগ দেয়া। মহাত্মা গান্ধীকে মুসলমানেরা পুতুলে পরিণত করেছে। তুরষ্ক ও খেলাফতের সাথে হিন্দু শাস্ত্রের কোন সংস্রব নেই। (সূত্র: সাপ্তাহিক সুলতান, ১৯২৩ সালে জৈষ্ঠ সংখ্যা)। উল্লেখ্য, রবীন্দ্রনাথের এ প্রতিবাদের পর গান্ধী ও হিন্দু নেতৃবৃন্দ আন্দোলন থেকে দূরে সরে যায়।
হিন্দু মানসের ঐিিতহাসিকতা সম্পর্কে এরূপ হাজারো উদাহরণ দেয়া যাবে। উপরোক্ত উদাহরনের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি, হিন্দুরা মুসলমানদের অস্তিত্বের বিরুদ্ধে, স্বাতন্ত্রের বিরুদ্ধে, ন্যায্য অধিকার পাওয়ার বিরুদ্ধে, উন্নতি অগ্রগতির বিরুদ্ধ, মুসলিম শাসন টিকে থাকার বিরুদ্ধে এবং মুসলিম শাসন কায়েম হওয়ার সম্ভাবনার বিরুদ্ধে। এহেন অবস্থায় দীর্ঘ ১৯০ বছরের রক্তাক্ত সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত ১৯৪৭ সালের ভূখন্ড কেন্দ্রিক গঠিত মুসলমানদের জন্য নির্দিষ্ট স্বতন্ত্র আবাসভুমির দেশের সকল গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহে অন্যায়ভাবে ও অন্যায্যভাবে হিন্দুদের পদায়ন করা কি দেশের জন্য আত্মঘাতি নয়? তদুপরি যে সংস্কৃতি মুসলমানদের স্বতন্ত্র অস্তিত্ব মুছে দিয়ে হিন্দুস্থানের সংস্কৃতির সাথে মিশে যাওয়ার অনুভূতি সৃষ্টি করবে সেরূপ সংস্কৃতি কি পরিত্যাজ্য নয়? অথচ ভারতসৃষ্ট দল আওয়ামী লীগ ও ভারত লালিত বাম দল সমূহ ১৯৪৮ সাল থেকেই গোপনে ও প্রকাশ্যে উক্ত দুটি অপকর্ম সম্পাদন করেছে ও করছে যা বর্তমানে বীভৎস আকারে সচেতন মহলের দৃষ্টি আকর্ষন করছে। মুসলমানদের অস্তিত্ব¡ বিরোধী সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার দেশ ভারত ও তার সহযোগী মুসলিম বিরোধী পাশ্চাত্যের সহযোগীতায় সৃষ্ট ২০০৭ সালের ১/১১ এর সরকার এবং বর্তমান আওয়ামী লীগ জোট যোগ্য ও দক্ষ মুসলিম আমলাদেরকে অপসারন করে ও,এস,ডি করে, পদোন্নতি না দিয়ে বে-আইনীভাবে হিন্দুদের দেশের সকল গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহে পদায়ন করে বাংলাদেশের ভবিষ্যত সম্ভাবনাকে পলাশী পূর্ব প্রশাসনের আদলে সাজিয়েছে। এর পেছনে কি কোন সাম্রাজ্যবাদী নীল নকশা নেই? পাঠকদের জ্ঞাতার্থে আমি বাংলাদেশের বর্তমান প্রশাসনের বিন্যাস সম্পর্কে প্রাপ্ত তথ্য উল্লেখ করছি। তথ্য পেতে কত রকম ভোগান্তির স্বীকার হতে হয়েছে তা ভুক্ত ভোগী ব্যতীত অন্য কেউ বুঝতে সক্ষম হবে না। তথ্য অধিকার আইন থাকলেও বর্তমান সরকারী প্রশাসন এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে, বর্তমানে এসব তথ্য পাওয়া যায়না-উদ্ধার করতে হয়। উদাহরন স্বরূপ বলা যায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে কোন তথ্য পাওয়ার উপায় নেই, এর ওয়েবসাইটে ঢুকলে দেখা যাবে সেখানে শুধুমাত্র “হাঙ্গামা” লিখা রয়েছে। পুলিশ হেডকোয়ার্টারে খোজ নিয়ে দেখা গেল বাংলাদেশের সকল থানার ওসিদের ঠিকানা ও ফোন নম্বরের উল্লেখ সহ বই ছাপানো হয়েছে কিন্তু ও,সিদের নাম নেই। যেসব মন্ত্রনালয় হিন্দু অধ্যুষ্যিত সেসব মন্ত্রনালয়ের কোন লিখিত দলিল পাওয়ার জো নেই। এতদ্ সত্ত্বেও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যা উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে তার বর্ণনা নিম্নরুপ-
(১) পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ঃ- একটি দেশের সার্বভৌমত্বের প্রকাশ ঘটায় এর পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়। বাংলাদেশের বর্তমান পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের কার্যক্রম দেখলে বোঝার উপায় নেই এদেশের কোন স্বতন্ত্র পররাষ্ট্র নীতি আছে কিনা? ধর্ম নিরপেক্ষ নামধারী বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী গরীব দেশের কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ করে কেবল দেশ ভ্রমনে ব্যস্ত। কোন আউটপুট নেই। আমার দেশ পত্রিকা বন্ধ হওয়ার পূর্বে একটি শিরোনামে লিখেছিল- পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় পরিচালনা করে ভিন্ন ক্যাডারের কয়েকজন হিন্দু কর্মকর্তা। পররাষ্ট্র নীতিতে অভিজ্ঞ পররাষ্ট্র ক্যাডারের মুসলিম কর্মকর্তাদেরকে সরিয়ে দিয়ে সেখানে পদায়ন করা হয়েছে ভিন্ন ক্যাডারের হিন্দু কর্মকর্তাদের।
অর্থ মন্ত্রনালয়ঃ- দেশের ২য় গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রনালয় হল অর্থ মন্ত্রনালয়। ঘরে বাইরে বহুল বিতর্কিত “রাবিশ” খ্যাত এক মন্ত্রী এটি পরিচালনা করেন। মোগল শাসনের পতনের যুগে এবং পলাশী ষড়যন্ত্র নাটক বাস্তাবায়নকালে যেরূপ বাংলার অর্থ মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রন করতঃ হিন্দুরা ঠিক তদ্রুপ আমাদের বর্তমান অর্থ মন্ত্রনায়লও নিয়ন্ত্রন করে হিন্দু কর্মকর্তাগণ, যোগ্য, দক্ষ, দেশপ্রেমিক মুসলিম কর্মকর্তাদেরকে বাদ দিয়ে এখানকার গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহ দখল করে রয়েছে হিন্দু কর্মকর্তাগণ। এদের তালিকা সংক্ষেপে নিম্নরুপঃ
(ক) বাজেট ও টি,ডি,এস এর দায়িত্বে আছেন অতিরিক্ত সচিব পদ মর্যাদার রনজিৎ কুমার চক্রবর্তী।
(খ) বাজেটের সাথে জড়িত আর একজন অতিরিক্ত সচিব হলেন সুধাংশু শেখর বিশ্বাস।
(গ) অর্থ মন্তনালয়ের প্রবিধি প্রনয়নের দায়িত্বে রয়েছেন অন্য এক অতিরিক্ত সচিব তপন কুমার কর্মকার।
(ঘ) এ বিভাগের প্রশাসন পরিচালনার দায়িত্বে আছেন যুগ্মসচিব নারায়ন চন্দ্র দাস।
(ঙ) বাজেট ৬ হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন অপর যুগ্ম সচিব ড. কৃষ্ণা গায়েন।
(চ) বাজেট পরিবীক্ষন, মুল্যায়ন ও রিপোর্টিং এর দায়িত্বে আছেন উপসচিব রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস।
(ছ) ব্যয় নিয়ন্ত্রন ও অভ্যন্তরীন নিরীক্ষার দায়িত্ব পালন করছেন সহকারী সচিব উত্তম কুমার পাল।
(জ) প্রবিধি-২ অধিশাখার দায়িত্ব পালন করছেন উপসচিব শুভাশীষ সাহা।
(ঞ) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সমূহের দায়িত্বে আছেন অতিরিক্ত সচিব অমলেন্দু মুখার্জী।
(ট) তার সহযোগী হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন যুগ্ম সচিব গকুল চন্দ্র দাস।
(ঠ) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নীতি-২ হিসাবে কর্মরত আছেন যুগ্ম সচিব অরিজিৎ চৌধুরী।
এছাড়া সোনারী ব্যাংকের প্রধান সহ সকল সরকারী ব্যাংকের এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের স্পর্শকাতর পদগুলিতে পদায়ন করা হয়েছে হিন্দু কর্মকর্তাদেরকে। আমাদের দেশের বর্তমান সামষ্ঠিক অর্থনৈতিক অবস্থার দুর্দশা ও ব্যাংক লুটতরাজের পিছনে এসকল কর্মকার, গায়েন ও দাসদের ভুমিকা কি তা অবশ্যই অনুসন্ধানের বিষয়।
শিল্প মন্ত্রনালয়ঃ- একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সবচেয়ে বেশী ভুমিকা পালন করে দেশের শিল্প মন্ত্রনালয় এমন গুরুত্বপূর্ন মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে সম্পূর্ন আনাড়ী-অনভিজ্ঞ রাজনৈতিক চামচাকে। এজন্যই বর্তমান আমলে আমাদের শিল্প সেক্টর মূখ থুবড়ে পড়েছে। তার সহযোগী হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলি দখল করে আছে হিন্দু কর্মকর্তাগণ। এখানকার তথ্য হল-
(ক) মন্ত্রীর এ,পি,এস - পুলক কান্তি বড়–য়া,
(খ) যুগ্মসচিব - ড. জনানেন্দ্র এন বিশ্বাস,
(গ) উপসচিব - দিলীপ কুমার সাহা,
(ঘ) উপসচিব - তপন কুমার নাথ,
(ঙ) উপসচিব - নিমাই চন্দ্র পাল
(চ) উপসচিব - মহাদেব বিশ্বাস
(ছ) মহাপরিচালক - আশীষ কুমার পাল
(জ) পরিচালক - দিপক রঞ্জন দত্ত
(ঞ) পরিচালক - পতিত পবন বৈদ্য
(ট) পরিচালক - ভুবন চন্দ্র বিশ্বাস
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ঃ- দেশের স্থিতিশীলতা রক্ষা, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধান, সীমান্ত রক্ষা, চোরা চালান দমন এবং দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালনে অগ্রনী ভুমিকা পালন করে থাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়। কিন্তু এ সরকারের আমলে দেখা যাচ্ছে অহরহ মানবাধিকার লঙ্ঘন, দুষ্টের পালন ও সিষ্টের দমন। এ আমলে বিশ্বজিৎ হত্যার প্রতিকার হলেও ত্বকী হত্যার প্রতিকার হয় না। মসজিদে পুলিশ আক্রমন করে কিন্তু মন্দির, গীর্জা ও প্যাগোডাকে নিরাপদে রাখে বর্তমান পুলিশ। মিথ্যা মামলা প্রদান, মিথ্যা অজুহাতে অনর্থক নির্যাতন ও থানায় ধরে এনে গুলি করা এ মন্ত্রনালয়ের হিন্দু সদস্যদের প্রধান কাজে পরিণত হয়েছে। যাদের কর্তৃত্বে এ মন্ত্রনালয় পরিচালিত হচ্ছে তারা হল হিন্দু, গোপালগঞ্জী, কিশোরগঞ্জী ও বরিশালীয়া কর্মকর্তা। গুম, খুন, গান পাউডার দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়া, ট্রাইবুনাল থেকে স্বাক্ষী অপহরণ এদের নিকট ডাল ভাত তুল্য। এখানাকার তথ্য হল-
(১) আই,জি,পি- ফনী ভুষন চৌধুরী, তার পদের নাম হল পুলিশ সমন্বয়ক। পুলিশ কর্মকর্তাদের বদলী, পদোন্নতি, শাস্তি ও পুরষ্কার প্রদান তার কর্তৃত্বাধীন। হাসান মাহমুদ খন্দকার তার উর্ধ্বতন (প্রেসিডেন্ট ইয়েস উদ্দীন) সভাপতি মাত্র তার বর্তমান পদপ্রাপ্তির নেপথ্য কাহিনী হল- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে আই,জি,পি করার অভিলাষে মিসর থেকে দেশে ডেকে পাঠান। পুলিশ হেডকোয়ার্টারে কর্মরত উর্ধ্বতন মুসলমান পুলিশ কর্মকর্তারা নিজেদের প্রদান হিসাবে ফনী ভূষনকে মেনে নিতে অস্বীকার করায় শেখ হাসিনা একটি উর্ধ্বতন পদ সৃষ্টি করে একজন মুসলমানকে উক্ত পদে পদায়ন করেন কিন্তু ফনী ভুষনকে ঠিকই আই,জি,পি পদে সকলের দন্ডমুন্ডের কর্তার পদে বহাল করেন।
(২) যুগ্ম সচিব (প্রশাসন-অনু) - জ্যোতিময় দত্ত।
(৩) যুগ্ম সচিব (আইন) - স্মৃতি রানী ঘরামী।
(৪) অতিরিক্ত সচিব (আনসার ও সীমান্ত) - কমল কান্তি বৈদ্য।
(৫) যুগ্ম সচিব (সীমান্ত) - দীপক কান্তি পাল।
(৬) সিনিয়র সহ-প্রধান - সুব্রত সিকদার (পরিকল্পনা-১)।
(৭) সহ প্রধান (পরিকল্পনা-২) - দেবাশীষ কুমার দাস।
(উপরোক্ত পদবিন্যাস দেখা যাচ্ছে আমাদের পুলিশ বিভাগের পদোন্নতি, বদলী, প্রমোশন, পুরষ্কার ও শাস্তি, পরিচালনা, আইন রচনা, আনসার বাহিনীর দায়িত্ব, সীমান্ত রক্ষার দায়িত্ব ও পরিকল্পনা প্রনয়নের দায়িত্ব হিন্দু কর্মকর্তাদের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। ফলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় কেন্দ্রীক সরকারের ভাবমূর্তি ক্রমান্বয়ে নিম্নগামী হচ্ছে।)
# পুলিশ সুপার ও তদুর্ধ হিন্দু কর্মকর্তাগন।
আই,জি (চড়ষরপব পড়-ড়ৎফরহধঃড়ৎ) - ফনীভুষণ চৌধুরী।
ডি,আই,জি (টেলিকম) - অমুল্য ভুষণ বড়–য়া।
ডি,আই,জি (প্রশাসন ও ডিসপ্লিন) - বিনয় কৃষ্ণ বালা।
পুলিশ হেডকোয়ার্টার
ডি,আই,জি (অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ডি,এম,পি/ঢাকা)- মিলি বিশ্বাস।
ডি,আই,জি (সি,আই,ডি, ঢাকা) - ভানু লাল দাস।
ডি,আই,জি (পুলিশ কমিশনার, বরিশাল) - শৈবাল কান্তি চৌধুরী।
ডি,আই,জি (চলতি দায়িত্ব) পুলিশ কমিশনার - নিবাস চন্দ্র মাঝি, সিলেট।
# এস,পি ও তদুর্ধ হিন্দু কর্মকর্তা।
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সি,এম,পি, চট্রগ্রাম) - বনজ কুমার মজুমদার।
পুলিশ সুপার, মানিকগঞ্জ - বিধান ত্রিপুরা।
পুলিশ সুপার, কুমিল্লা - টুটুল চক্রবর্তী।
পুলিশ সুপার, ফেনী - পরিতোষ ঘোষ।
পুলিশ সুপার, যশোর - জয়দেব কুমার ভদ্র।
পুলিশ সুপার, বরগুনা - শ্যামল কুমার নাথ।
পুলিশ সুপার, কুড়িগ্রাম - সঞ্জয় কুমার কুন্ড।
উপ-পুলিশ কমিশনার, ডি,এম,পি - বিপ্লব কুমার সরকার।
উপ-পুলিশ কমিশনার, ডি,এম,পি - কৃষ্ণ পদ রায়।
উপ-পুলিশ কমিশনার, সি,এম,পি - নিহার রঞ্জন হাওলাদার।
উপ-পুলিশ কমিশনার, আর,এম,পি - প্রলয় চিসিম
বিশেষ পুলিশ সুপার, এস,বি, ঢাকা - পংকজ ভট্টাচার্য।
পুলিশ সুপার, রংপুর রেঞ্জ অফিস - দেবদাস ভট্টাচার্য।
# মিশনে/ বিদেশে/ লিয়েনে কর্মরতগন।
নেপালে কর্মরত - কৃষ্ণ বন্ধু দাস।
মিশনে কর্মরত - বাসুদেব বনিক।
দারফুর-সুদানে কর্মরত - বিপ্লব বিজয় তালুকদার।
বিঃ দ্রঃ ও,এস,ডি তালিকায় কোন হিন্দু কর্মকর্তার নাম নাই, তারা সবাই ধোয়া তুলশী পাতা।
উপরোক্ত তালিকা অনুযায়ী আমরা দেখছি বাংলাদেশ পুলিশের টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা, প্রশাসন, ডিসিপ্লিন, বিশেষ পুলিশ বাহিনী সি,আই,ডি/এস,বি বর্তমানে হিন্দুদের কর্তৃত্বাধীন। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ মহানগর ও জেলাগুলি তাদের কর্তৃত্বাধীন। পাঠকবৃন্দ একটু লক্ষ্য করলে দেখবেন তাদের কর্তৃত্বাধীন এলাকা গুলিতেই বেশী পরিমান মানবাধিকার লংঘন হচ্ছে এবং মুসলমানরা নিজদেশে পরবাসীর ন্যায় উপনিবেশিক আমলের ন্যায় নির্যাতন সহ্য করছে। চট্রগ্রামের কথাই ধরুন। চট্রগ্রাম মহানগরী দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বাঁশখালীর প্রদীপ কুমারেরা তিন ভাই। একজন সি,এম,পি তে ও অন্য দুজন ২ থানার ও,সি হিসাবে ছিল। তারা মসজিদে নামাজরত মুসল্লিদের উপর গুলি করেছে, রাস্তা থেকে ধরে এনে থানায় রেখে সরাসরি গুলি করে অনেক ছাত্রকে হত্যা করেছে, অনেককে পঙ্গু করেছে। জনরোষের ভয়ে প্রদীপ কুমারকে পাঁচলাইশ থানা থেকে সরিয়ে বর্তমানে ডি,বি তে পূর্নবাসন করা হয়েছে। সে বর্তমানে বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের উপর রিমান্ডে নির্যাতন চালানোর দায়িত্ব লাভ করেছে।
বৃটিশ আমলের সমগ্র ১৯০ বছর হিন্দু পুলিশ কর্তৃক মুসলমান নির্যাতিত হয়েছে, বর্তমানে ভারতে ও হাসিনার বাংলাদেশেও হিন্দু পুলিশ কর্তৃক মুসলমানরা অমানবিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। ২০১০ সালে সিরাজগঞ্জে জনতার উপর ট্রেন তুলে দেয়া এবং পরবর্তীতে রামুর বৌদ্ধ মন্দির পোড়ানোর ঘটনায়ও দেখা গেছে উক্ত দুই অঞ্চলকে বেছে নেয়া হয়েছিল উক্ত দুই এলাকার প্রশাসনিক বিন্যাসের উপর ভরসা করে। যাতে করে ভুক্ত ভোগীরা কোন সুবিচারের আশা করতে না পারে এবং অপরাধীরা পার পেয়ে যায়। উদাহরণ স্বরূপ ট্রেন হত্যাকান্ডের সময় সিরাজগঞ্জের সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক বিন্যাস লক্ষ্য করুন-
১। ট্রেনের ড্রাইভার- রাজগোবিন্দ দাস। মুল চালক আমিরুদ্দীন ট্রেনে থেকেও অজ্ঞাত কারনে রেলগাড়ী চালানোর দায়িত্ব পালন করেছিল তার সহকারী রাজগোবিন্দ দাস।
২। গেটম্যান- হীরামন দাস। সে ট্রেন থামার সিগন্যাল দেয়নি।
৩। জি,আর,পি থানার ও,সি- বিমল কুমার চাকী।
৪। ট্রেনের গার্ড- জে,এন, মুখার্জী। তিনি সংশ্লিষ্ট দুর্ঘটনা বা হত্যাকান্ডের মামলার বাদী।
৫। প্রধান তদন্ত কর্মকর্তা- দীপক রঞ্জন অধিকারী, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট, সিরাজগঞ্জ। সম্ভবত: বর্তমান সরকার ঘটনা তদন্তে কোন মুসলমান কর্মকর্তা খুজে পাননি।
৬। ঘটনাস্থল পরিদর্শনের দায়িত্ব পালন করেছেন- স্বপন কুমার রায়, রাজশাহীর অতিরিক্ত কমিশনার এখানেও একই কাহিনী।
৭। পশ্চিমাঞ্চল রেল প্রকৌশলী- দুলাল কুমার রায়।
উপরোক্ত সাবোটেজ যাতে বি,এন,পির জনসভায় আগত অসংখ্য জনতা আহত নিহত পঙ্গু হয়েছিল তার কোন প্রতিকারের খবর দেশবাসী আজো জানতে পারেনি। শেখ হাসিনা সরকার তার সতীর্থ ও সুহৃদ হিন্দু কর্মকর্তাদের উপর ভরসা করেই বিরোধী দলের জনসভার উপর ট্রেন তুলে দেয়ার ব্যবস্থা করেছিল। আগামীতেও তার সকল অপকর্মের প্রধান সহযোগী হবে এসব হিন্দু কর্মকর্তা-কর্মচারী। ইহাই প্রতিষ্ঠিত সত্য। (তথ্যসূত্র- দৈনিক নয়া দিগন্ত, ১৪/১০/২০১০ ইং)।
# জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়।
যুগ্মসচিব (স: ওক: অধিশাখা) - তপন চন্দ্র বনিক
# সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগ।
যুগ্মসচিব (সওব্য-১অধিঃ) - বিশ্বনাথ বনিক।
উপসচিব (শাখা-৬) - শিবানী ভট্টাচার্য।
সিনিয়র সহকারী প্রধান - শ্রীনিবাস দেবনাথ।
উপসচিব (পরিসংখ্যান ও গবেষনা) - গীতাঞ্জলী চৌধুরী।
প্রধান হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা - মৃত্যুঞ্জয় সাহা।
# ভূমি মন্ত্রনালয়
যুগ্মসচিব (মন্ত্রীর একান্ত সচিব) - সত্যব্রত সাহা।
প্রতিমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা - দেবরাজ পাহলান মিঠু।
যুগ্মসচিব (অধিগ্রহন) - তপন কুমার সরকার।
উপসচিব (কাউন্সিল ও সমন্বয়) - তুলসী রঞ্জন সাহা।
উপসচিব (মাঠ প্রশাসন-২) - তুলসী রঞ্জন চন্দ্র ঘোষ।
যুগ্ম সচিব (উন্নয়ন) - পূন্যব্রত চৌধুরী।
# জেলা প্রশাসকগন।
মনোজ কান্তি বড়াল - নারায়নগঞ্জ।
রামচন্দ্র দাস - শরীয়তপুর।
অনল চন্দ্র দাস - পিরোজপুর।
অমিতাভ সরকার - পটুয়াখালী।
মনিন্দ্র কিশোর মজুমদার - হবিগঞ্জ।
মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস - ঠাকুরগাঁও।
# উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাগন।
নাম জেলা উপজেলা।
দেবপ্রসাদ পাল বাগের হাট ফকির হাট।
অভিজিৎ রায় বগুড়া নন্দীগ্রাম।
সুব্রত কুমার দে চাঁদপুর হাইমচর।
কুলা প্রদীপ চাকমা চট্টগ্রাম রাউজান।
দেবাশীস নাগ জামালপুর বখশীগঞ্জ।
সুব্রত কুমার সিকদার ঝিনাইদহ কোটচাঁদপুর।
শান্তিমনি চাকমা খুলনা কটিয়া ঘাটা।
সুব্রত পাল কিশোরগঞ্জ সদর।
অরুন কুমার মন্ডল কুষ্টিয়া দৌলতপুর।
দুলাল চন্দ্র সুত্রধর লক্ষীপুর রায়পুর।
বনানী বিশ্বাস ময়মনসিংহ ফুলবাড়ীয়া।
হেমন্ত হেনরী কুবি নওগাঁ আত্রাই।
ভানেছা রডরিগুয়েজ নরসিংদী সদর।
ব্রেনজন চাম্বুগং নাটোর বাগাতিপাডা।
হিল্লোল বিশ্বাস নোয়াখালী কবিরহাট।
দেবীচন্দ্র নোয়াখালী বেগমগঞ্জ।
সিদ্ধাদ্দ শংকর কুন্ড পিরোজপুর জিয়ানগর।
মৃনাল কান্তি দে পিরোজপুর নাজিরপুর।
সুমন চৌধুরী রাঙ্গামাটি বাঘাইছডি।
তিতান খীসা সিলেট জকিগঞ্জ।
সোনামনি চাকমা সিলেট বিশ্বনাথ।
# বিদ্যুত জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়।
অতিরিক্ত সচিব - তাপস কুমার রায়।
সিনিয়র সহকারী প্রধান - দিপান্বিতা সাহা।
উপসচিব (উন্নয়ন-১ অধিশাখা) - জনেন্দ্র নাথ সরকার।
# কৃষি মন্ত্রনালয়
অতিরিক্ত সচিব (প্রঃ ও উপঃ) - স্বপন কুমার সাহা।
উপ-সচিব (আইন) - নলিনী রঞ্জন বসাক।
উপ-সচিব (উপপ্রধান) - পূলক রঞ্জন সাহা।
# বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয়।
উপ-সচিব (সিএ) - নন্দিজ সরকার।
# খাদ্য মন্ত্রনালয়।
উপসচিব (অভ্যঃ সং) - বেনজামিন হেমব্রোম।
প্রধান কারিগরি উপদেষ্টা - চিরো ফিউরিল্লো।
অতিঃ পরিচালক (নিরীক্ষা) - ননী গোপাল মন্ডল।
# সিসিডিআর/ আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক।
সিসিডিআর-ঢাকা - সুকুমার চন্দ্র রায়।
আখানি, রংপুর - পরিমল চন্দ্র সরকার।
# মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রনালয়।
সচিবের একান্ত সচিব - রনি চাকমা।
যুগ্ম সচিব (উন্নয়ন ও পরিকল্পনা) - বিকাশ কিশোর দাস।
সিনিয়র সহকারী সচিব - সুয়ে মেন জো।
হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা (মসিবিস) - পরিমল চন্দ্র দাস।
# পানিসম্পদ মন্ত্রনালয়।
মন্ত্রী - রমেশ চন্দ্র সেন।
মন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব - পার্থ সারথি সেন।
মন্ত্রীর পার্সোনাল অফিসার - অজিত কুমার চৌধুরী।
সচিবের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা - প্রদীপ কুমার সরকার।
যুগ্ম-সচিব - পরিমল চন্দ্র সাহা।
উপ-প্রধান-১ - প্রদীপ কুমার মহোত্তম।
পরিকল্পনা-১ (সহ-প্রধান) - রবীন্দ্রনাথ রায়।
# গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়।
সচিবের একান্ত সচিব - রতন চন্দ্র পন্ডিত।
যুগ্ম-সচিব (অধিশাখা-৫) - তন্দ্রা সিকদার।
উপসচিব, প্রশাসন-২ - রতন চন্দ্র পন্ডিত।
উপসচিব (প্রশাসন অধিশাখা-৩) - ভূবন চন্দ্র বিশ্বাস।
উপসচিব (বাজেট অধিশাখা) - লিপিকা ভদ্র।
# গৃহায়ন ও গণপূর্ত।
সিনিঃ সহ প্রধান-১ - অনিমেষ ঘোষ।
# স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রনালয়।
তথ্য কর্মকর্তা - পরিক্ষিত চৌধুরী।
যুগ্ম-সচিব আইন অধিশাখা - গৌতম আইচ সরকার।
সিনিঃ সহ-সচিব (প্রশাসন) - মধুমালা বর্মন।
যুগ্ম সচিব (পার) - বাসুদেব গাঙ্গুলী।
যুগ্ম-সচিব (জনস্বাস্থ্য) - সুভাষ চন্দ্র সরকার।
সহকারী সচিব (প্রবা-২) অধিশাখা - সুনিল কুমার পাল।
সিনিঃ সহ সচিব (পঃ কঃ-২) প্রশাসন - সুবল চন্দ্র সাহা।
উপ-প্রধান (স্বাস্থ্য) এর পি,ও - স্বপন কুমার পাল।
উপ-প্রধান (পরিবার কল্যান এর পি,ও) - ব্রজেন্দ্র চন্দ্র দাস।
সিভিল সার্জন (সচিবালয় বিপ্লনিক) - ডাঃ মিলন কান্তি পন্ডিত।
# বানিজ্য মন্ত্রনালয়।
উপ-সচিব (প্রশাসন-১) - নিতাই পদ দাস।
অতিরিক্ত সচিব (আমদানী) - মনোজ কুমার রায়।
ভাইস চেয়ারম্যান (ঊীঢ়ড়ৎঃ চৎড়পবংংরহম তড়হব) - সুভাশীষ বসু।
রেজিষ্ট্রার (জয়েন্ট ষ্টক) - বিজন কুমার বৈদ্য।
# শিক্ষা মন্ত্রনালয়।
মন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব - মম্মথ রঞ্জন বাড়ৈ।
সিনিয়র সহকারী তথ্য কর্মকর্তা - সুবোধ চন্দ্র ঢালী।
উপসচিব (উন্নয়ন-১) - বিমান বিহারী বড়–য়া।
যুগ্ম- সচিব (অডিট ও আইন অধিশাখা) - রঞ্জিত কুমার সেন।
# শিক্ষা মন্ত্রনালয়।
আইন কর্মকর্তা (উপসচিব) - গৌতম কুমার।
অতিরিক্ত সচিব (কলেজ) - স্বপন কুমার সরকার।
সহকারী সচিব (মাধ্যমিক-৩) - অসীম কুমার কর্মকার।
# প্রবাসী কল্যান মন্ত্রনালয়।
মন্ত্রীর এ,পি,এস - সত্যজিত মূখার্জী।
উপসচিব - সুধাকর দত্ত।
# সমাজকল্যান মন্ত্রনালয়।
মন্ত্রীর পি,এস - মনিন্দ্র কিশোর মজুমদার।
সচিব - রনজিৎ কুমার বিশ্বাস।
# মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়।
উপসচিব - লক্ষণ চন্দ্র দেবনাথ।
যুগ্মসচিব - মানিক লাল বনিক।
# পরিকল্পনা মন্ত্রনালয়।
মন্ত্রীর পি,এস - সুশান্ত কুমার সরকার।
মহাপরিচালক - অমূল্য কুমার দেবনাথ।
যুগ্ম সচিব - দিলিপ কুমার শর্মা।
# ধর্ম মন্ত্রনালয়।
মন্ত্রীর এ,পি,এস - শৈলেন্দ্র চন্দ্র রায়।
উপসচিব - বিপুল চন্দ্র রায়।
উপসচিব - জয়দত্ত বড়–য়া।
# দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রনালয়।
অতিঃ সচিব - ডঃ জ্ঞানেন্দ্র নাথ বিশ্বাস।
যুগ্ম সচিব - মনোজ মোহন মিত্র।
যুগ্ম সচিব - পার্থ প্রতিম দেব।
# তথ্য মন্ত্রনালয়।
যুগ্ম সচিব - রেবা রানী সাহা।
উপসচিব - পরিমল চন্দ্র পাল।
উপসচিব - প্রতিভা রানী কুন্ডু।
যুগ্ম সচিব - তন্দ্রা সিকদার।
# ডাক ও টেলিযোগাযোগ।
অতিঃ সচিব - দিলীপ কুমার দাস।
অতিঃ সচিব - সুনীল কুমার বোস (বর্তমান বি,টি,আর,সি চেয়ারম্যান)
উপসচিব - রেখারানী বালো।
# যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়।
যুগ্ম সচিব - শিবনাথ রায়।
পি,এ - লক্ষনচন্দ্র মন্ডল।
# স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়।
অতিঃ সচিব - অশোক মাধব রায়।
যুগ্ম সচিব - ডেভিড পল স্বপন।
উপ-সচিব - রবীন্দ্রনাথ দত্ত।
উপ-সচিব - পরিমল কুমার দেব।
# যোগাযোগ মন্ত্রনালয়।
উপ-সচিব - চন্দন কুমার দে।
মহাপরিচালক বি,আর,টি,সি - নিহার রঞ্জন রায়।
পরিচালক বি,আর,টি,এ - তপন কুমার সরকার।
# পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রনালয়।
যুগ্ম সচিব - বাসুদেব আচার্য।
উপ-সচিব - সুদত্ত চাকমা।
সচিব - নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা।
# আইন মন্ত্রনালয়।
এ,পি,এস টু আইন প্রতিমন্ত্রী - শংকর দত্ত।
যুগ্ম সচিব - আশীষ রঞ্জন দাস।
উপসচিব - অরুপ কুমার গোস্বামী।
উপসচিব - প্রনব কুমার ঘোষ।
প্রশাসনিক আপিলেট ট্রাইবুনালের চেয়ারম্যান - গৌর গোপাল সাহা।
# শ্রম ও কর্মসংস্থান।
যুগ্মসচিব সদস্য মজুরী বোর্ড - এ,কে,রায়।
উপসচিব - বিজয় রঞ্জন সাহা।
# বস্ত্র ও পাট মন্ত্রনালয়।
অতিঃ সচিব - ডঃ অর্ধেন্দু শেখর রায়।
যুগ্ম সচিব - গোপা চৌধুরী।
উপসচিব - উপেল কুমার দাস।
# বন ও পরিবেশ মন্ত্রনালয়।
অতিঃ সচিব - অপরূপ চৌধুরী।
অতিঃ সচিব - তপন কুমার কর্মকার।
সচিবের পি,এস - শুভাশিষ সাহা।
# বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রনালয়।
অতিঃ সচিব - দিলিপ কুমার বসাক।
যুগ্ম সচিব - রবীন্দ্রনাথ রায় চৌধুরী।
যুগ্ম সচিব - ইতিরানী পোদ্দার।
উপসচিব - বিজয় কৃষ্ণ দেবনাথ।
# নৌ-পরিবহন মন্ত্রনালয়।
মন্ত্রীর এ,পি,এস - রনজিত কুমার কংশ বনিক।
যুগ্ম সচিব - সীমা সাহা।
উপসচিব - পংকজ কুমার পাল।
# সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রনালয়।
সচিব - ড. রনজিৎ কুমার বিশ্বাস এন,ডি,সি।
উপ সচিব - শিখা সরকার।
উপ সচিব - রামচন্দ্র দাস।
# প্রাথমিক ও গনশিক্ষা মন্ত্রনালয়।
যুগ্ম সচিব - রুপন কান্তি শীল।
যুগ্ম সচিব - সন্তোষ কুমার অধিকারী।
যুগ্ম সচিব - জ্যোর্তিময় বর্মন।
উপ সচিব - রবীন্দ্রনাথ রায়।
# মৎস্য ও পশুপালন মন্ত্রনালয়।
অতিরিক্ত সচিব - জগদীশ চন্দ্র বিশ্বাস।
মন্ত্রীর পি,এস উপ সচিব - প্রনব কুমার ঘোষ।
এ,পি,এস মন্ত্রী - হিলটন কুমার সাহা।
সময়, সুযোগ,পরিবেশ, পরিস্থিতির কারণে আরও অনেক সরকারী/আধাসরকারী/ স্বায়ত্বশাসিত সংস্থায় হিন্দু কর্মকর্তাদের নাম পরিচয় তুলে ধরা সম্ভব হয়নি। যথা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, উপদেষ্টাদের দপ্তর, সংসদর সচিবালয়, শুল্ক, বন্দর, এ,এস,পি ও ও,সি পদমর্যাদার বিভিন্ন হিন্দু কর্মকর্তার নাম পরিচয় বিশেষ বাহিনী সমূহে কর্মরতদের নাম, সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নাম সহ অসংখ্য ক্ষেত্রের তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। বর্তমান সরকার কর্তৃক পদচ্যুত, চাকুরীচ্যুত, বাধ্যতামুলক অবসরপ্রাপ্ত, ও,এস,ডি করা কর্মকর্তারা এ বিষয়ে এগিয়ে এলে পূর্ণাঙ্গ রুপ দেয়া সম্ভব হত।
মুসলমান ও দেশপ্রেমিক হওয়ার কারণে বারবার পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তারাও চাইলে একটি পূর্নাঙ্গ রিপোর্ট তৈরী করা যেত। কিন্তু বর্তমান সরকার ত্রাস সৃষ্টি করে এসব বঞ্চিতদেরকে ভেড়া বানিয়ে রেখেছে বিধায় তাদের কারও সহযোগীতা পাওয়া যায়নি।
চলবে...
বিষয়: রাজনীতি
৩৫৯৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন