পচাঁ তেতুলঁ নারীদের চেতনা......।
লিখেছেন লিখেছেন চেতনাধারী ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০৯:০৭:০৫ সকাল
আমাদের দেশের প্রগতীশীল নারীব্যক্তিদের তথা সুলতানা কামাল,তানিয়া আমীর,প্রাচীদের
মতে নারী শিক্ষার চরম লক্ষ্য বা উদ্দেশ্য হবে—
পরিবারের মধ্যে নারীও পুরুষের ন্যায় একজন উপার্জনক্ষম ব্যক্তি হবে এবং প্রয়োজনে
হাজব্যান্ডের গায়ে হাতও তুলতে পারবে। উদাহরণ প্রায় নিউজে আসে স্ত্রীর হাতে স্বামী খুন বা
নির্যাতিত যদিও আমাদের দেশে মেয়েদের দ্বারা ছেলেরা নির্যাতিত হলে সেটাকে নির্যাতন বলেনা। এইসব প্রগতীশীল নারীদের মতে—
নারীরা তাদের সৌন্দর্য,সাজ-সজ্জা দ্বারা সমাজে এক রসের উপাদান যোগাবে।নিজেদের মাইন্ড
ফ্রেশ করতে প্রয়োজনে নাইট ক্লাব,বিভিন্ন রঙছটা ক্লাবে যেতে পারবে যার দরুন পুরুষেরাও চিত্রবিনোদনের এক মৌহষদ বোনাস হিসেবে পেয়ে যাবে।রেডিও,টেলিভিশন,পণ্যের বিজ্ঞাপন
সেটা যদি হারপিক ও হয় এক কথায় নারী সর্বক্ষেত্রে বিচরণ করতে পারবে,হু উইদআউট
পর্দা হলে তো আরও ভালো কারণ তাতে নারীপুরুষের অবাদ বিচরণটা জমবে ভালো।এতে পরকীয়া,ডিভোর্স,সংসারে অশান্তি ইত্যাদি হলেও সমস্যা নাই।নারী স্বাধীনতা এবং উন্নয়নের
জন্য এর প্রয়োজন আছে। এদের মতে ---
মেয়ে বড় হলে তার মানসিক উন্নতির জন্যে ছেলেদের সাথে মিশতে দেয়া উচিত এতে সে
সমাজে মুক্তমনে বিচরণ করতে পারবে,নিজের অধিকার সম্পর্কে অধিক সচেতন হবে।
সংসার নামক বদ্ধপূরীতে আধুনিক নারীদের মানায়না। মোটকথায় যাই ঘরের বাইরে তাই তারা করবে,ঘরের ভিতরের ত্রীসীমানায়ও নারীদের যাওয়ার দরকার নাই।কাজের মেয়ে/ছেলেদের হাতে নিজের ছেলে মেয়ে মানুষ হলে সমস্যা কোথায়!!
এদের মতে পার্থিব/বৈষয়িক উন্নতির এটাই একমাত্র পথ। এইসব মহিলারা নৈতিক মূল্যবোধ,লজ্জা,সতীত্ব ও পবিত্রতা,নৈতিক চরিত্র,দাম্পত্য জীবনের দায়িত্ব-কর্তব্য, বিশ্বাস
ইত্যাদিকে কুসংস্কারজনিত/মধ্যযুগীয় মনে করে। মূলত এরাই হচ্ছে পাশ্চাত্য নিয়মকানুনের/অনুকরণের খাটি মুমিন যারা ধীরে ধীরে আমাদেরকে সেদিকে নিয়ে যাচ্ছে আর আমরা পাচ্ছি ঐশীদের মত সুসভ্য কন্যাদের,রুমানা মঞ্জুরের মত স্বামী খাদকদের।
থু মারি এদের নীতি/বিশ্বাসের ঘৃণ্য মুখপানে----!!
বাহ কি চমৎকার চেতনা......!!!
বিষয়: বিবিধ
১৫২২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন