দুই বই প্রকাশ করতে চাই- প্রকাশক খুঁজছি MOney Eyes MOney Eyes MOney Eyes এই ব্লগে কেউ থাকলে একটু দেখুন Praying Praying Praying Praying

লিখেছেন লিখেছেন চিরবিদ্রোহী ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ১১:৩৭:৩২ রাত

দুই বই প্রকাশ করতে চাই। একটি আমার মৌলিক রচনা, আরেকটি অনুবাদ।

১. ইসলামী অর্থনীতির বিন্যাস

মূল লেখক: সাইয়্যেদ আবুল হাসান আলী নদভী (রহ.)

সারসংক্ষেপ: ইসলামী অর্থনীতির বিন্যাস আলী মিয়ার (রহ.) একটি বিখ্যাত রিসালা, রচনা করা হয়েছিলো ইংরেজিতে, হযরতের একটি বক্তব্যের আলোকে। উক্ত রিসালায় তিনি সাবলীল ও সহজ বাক্যের মাধ্যকে ইসলামের আলোকে অর্থনৈতিক ব্যবস্থার স্বরূপ কি হতে পারে, অর্থনীতি সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি ইত্যাদি বিষয়াদি সুচারূরূপে উপস্থাপন করেছেন। ইসলামী অর্থনীতির মৌলিক বিধি-বিধানের সম্পর্কে জানার জন্য একটি চমৎকার উপকরণ হতে পারে বইটি। সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো, বইটির সরল ও সহজ বাচনভঙ্গির কারণে যে কোন শ্রেণীর মানুষ বইটি পড়ে উপকৃত হতে পারবেন এবং ইসলামে অর্থ-সম্পদ সম্পর্কে হুকুম আহকাম সম্পর্কে ধারনা লাভ করতে পারবেন।

বইটির সম্ভব্য কভার (আমার ডিজাইন করা)



বইটিতে যেসব আলোচনা থাকছে-



২. নাস্তিক্যবাদের যুক্তিখন্ডন

সারসংক্ষেপ: নাস্তিক্যবাদ পৃথিবীর ইতিহাসের প্রাচীনকাল থেকে বিদ্যমান থাকলেও, হাল আমলে মহামারী রূপে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আধুনিকতার সাথে তাল মিলাতে গিয়ে অনেক মানুষ, এমনকি মুসলমানও নাস্তিক্যবাদের দিকে আংশিক বা পুরোপুরি ঝুঁকে যাচ্ছে। এর মূল কারণ দুটি, (ক) ইসলাম সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞানের অভাব এবং (২) নাস্তিক্যবাদী দর্শনের বিভ্রান্তি মূলক যুক্তির উপযুক্ত উত্তর না জানা। দ্বিতীয়োক্ত বিষয়টি মাথায় রেখে এই বইটি লেখার চেষ্ঠা করা হয়েছে।

এই বইতে প্রথমে নাস্তিক্যবাদ ও নাস্তিক্যবাদী দর্শন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনার মাধ্যমে এই দর্শনটির আদর্শ, বিশ্বাস ও চেতনা পাঠকের সামনে উন্মুক্ত করা হয়েছে। অতঃপর বিশ্বের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ নাস্তিক্যবাদী দার্শনিক যেমন- পিটার সিনগার, কুইন্টেন স্মিথ, এডওয়ার্ড ও উইলসন, রিচার্ড ডকিন্স, স্যাম হ্যারিস প্রমূখদের সৃষ্টিকর্তা ও ধর্ম সম্পর্কে উত্থাপিত প্রশ্নসমূহের সারাংশ স্বরূপ ২০টি প্রশ্ন নির্বাচন করা হয়েছে। প্রশ্ন নির্বাচনের সময় যেসব প্রশ্ন সরাসরি সৃষ্টিকর্তা অথবা ইসলামের উপর আরোপিত হয় সেগুলোকেই নির্বাচন করা হয়েছে। অতঃপর দার্শনিক যুক্তিতে সেগুলোকে খন্ডন করা হয়েছে। লেখার ভাষা যাতে সহজ, সরল ও সকলের বোধগম্য হয় সেদিক শতভাগ লক্ষ্য রাখা হয়েছে। মোট কথা, বইটিতে পাঠককে নাস্তিক্যবাদের "হাঁড়ি হাটে ভেঙে দেয়া" বিষয়গুলোর সাথে সম্যক পরিচয় করিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।

বইটির সম্ভব্য কভার (আমার ডিজাইন করা)



বইটিতে যেসব আলোচনা থাকছে-





(বইটির কিছু কাজ এখনো বাকী আছে। চিন্তা করছি ঈশ্বর সম্পর্কে বার্ট্রান্ড রাসেল ও জনৈক পাদ্রির মধ্যেকার বিতর্কটি যোগ করবো কি না। তবে সব কাজই স্বল্প সময়ের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।)

====================================

এখন অপেক্ষা প্রকাশনার। ব্যক্তিগতভাবে দু'একটা প্রকাশনির কাছে ধর্ণা দিয়েও লাভ হয়নি, নতুন লেখকের লেখা প্রকাশ করতে চান না, যদিও তারা বই দুটিকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মতামত দিয়েছেন। আবার দু'একজন বলেছেন, প্রকাশ সংক্রান্ত খরচ আমি বহন করলে তারা বই দুটি প্রকাশ করে দিতে পারবেন Sad Sad Sad

গরীব ঘরের ছেলে ভাই, টাকা দিয়ে বই প্রকাশের সার্মথ্য নেই। তাই অপেক্ষায় পথ চেয়ে থাকা ছাড়া ভিন্ন কোন উপায় নেই। সাথে চেষ্টা করছি, যদি কোন প্রকাশক একটু মুখ তুলে তাকান। সেই চেষ্টার অংশ হিসেবে ব্লগেও পোস্ট করলাম।



যদি কেউ বা কোন প্রতিষ্টান বই দুটি বা যে কোনটি প্রকাশ করতে আগ্রহী হন, তাহলে অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন। যাচাইয়ের স্বার্থে বইয়ের কিছু অংশ ই-মেইলের মাধ্যমে পাঠিয়ে দিতে পারি, পড়ে যদি ভালো লাগে তাহলে প্রকাশ করবেন।

আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন-

বিষয়: বিবিধ

১৮৬১ বার পঠিত, ১৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

265981
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৪৩
সরল কথা লিখেছেন : http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/bloglist/3264/umayerkhan

ব্লগার ”মাই নেম ইজ খান””
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৪
209870
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাই। জাযাকাল্লাহু খইর।
266019
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৩৮
ইসলামী দুনিয়া লিখেছেন : খান ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করুন। বই অবশ্যই সহিহ হতে হবে।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫২
209868
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন :
বই অবশ্যই সহিহ হতে হবে।

একটু বুঝিয়ে বলবেন কি?
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:২৫
209947
ইসলামী দুনিয়া লিখেছেন : সহিহ বই বলতে ভেজাল কথা বার্তা যুক্ত বই। বর্তমানে পীর মুরিদী মাযার ইত্যাদি যা ভন্ডামিতে ভরপুর। এজন্য বই অবশ্যই কোরআন ও হাদীস সমর্থিত হতে হবে।এর বাইরে কোন বই/কথা/ব্যাখ্যা সহিহ নয়। ধন্যবাদ।
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৩৪
210003
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : বই দুটির একটির নাম দেয়া হয়েছে "ইসলামী অর্থনীতির বিন্যাস" ও "নাস্তিক্যবাদের যুক্তিখন্ডন"। এগুলোর সাথে মাযার ইত্যাদির সম্পর্ক খুঁজে পাওয়াই তো আশ্চর্যজনক হবে।
266121
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৮:৫৮
ফেরারী মন লিখেছেন : বাংলাবাজারে যান। অনেক প্রকাশক আছে।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:০১
209891
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : সেখানেও ঢু মেরেছি। লাভ হয় নাই। Crying Crying Crying নতুন লেখকের বইয়ে আগ্রহ নেই, এমনকি নদভী (রহ.) সাহেবের বইয়েও না। তবে লেখকের নিজস্ব অর্থায়নে বই প্রকাশে তারা রাজী। কিন্তু এত টাকা আবার আমার নাই। Broken Heart Broken Heart Broken Heart
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:২৩
209895
ফেরারী মন লিখেছেন : সচরাচর নতুনদের এরকম ঝামেলা পোহাতে হয়। তবে চিন্তার কিছু নেই এভাবেই একদিন বড় লেখক হয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৩৭
209898
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : অনুপ্রেরণার জন্য ধন্যবাদ। জাযাকাল্লাহু খইর।
266137
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:২৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সাইয়েদ আবুল হাসান নদভি সাহেবের বইটি বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ ইসলামিক থট এ দিয়ে দেখতে পারেন। এছাড়া খান ভাই এর সাথে যোগাযোগ করে দেখতে পারেন। তবে তিনিও ধনি প্রকাশক নন। নিজের কিছু বিনিয়োগ করার সামর্থ থাকলে ভাল হয়। নয়তো কোন সহৃদয় ব্যাক্তি কে পেলেও যিনি ৫০০০০ টাকার মত বিনিয়োগ করতে পারেন ভাল হয়। বই ভালো হলে অন্তত পক্ষে মুল টাকাটি ফেরত পাবেন।
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৩৭
210005
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : নদভী (রহ.)এর বইটা বেশি বড় না, টেনেটুনে সব মিলিয়ে ৮/৯ ফর্মা বা ১০০/১১৫ পাতার মতো হবে। তবে বিআইআইটির কথাটা আমার মনে ছিলো না। মনে করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। আর খান ভাইকে একটা ম্যাসেজ দিয়েছি, দেখি উনি কি উত্তর দেন।
জাযাকাল্লাহু খইর।
266252
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:২৭
সুজন মাহমুদ লিখেছেন : সালাম,@ চীর বিদ্রোহী ভাই,আপনার বিতর্ক তা এখানে দেওয়ার জন্য আমি দুঃখিত। তার পরেও আপনার উত্তর দিচ্ছি।
ইরান আমেরিকাকে সমর্থন না করলেই আইএস কে সমর্থন করতে হবে তা আপনাকে কে বলছে, আমেরিকানরা কারা? এই আইএস কারা? আমেরিকাকি আল কায়েদা সৃষ্টি করে নি? আই এস কাদের দ্বারা সৃষ্টি? মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তা স্নডেনের মতে, আমেরিকা ব্রিটেন ইসরায়েল এই তিন শয়তান মিলে “হরনেট নেস্ট” প্রকল্পের অধীনে এই আইএস কে তৈরি করা হয়েছে। (আইএস রহস্যঃ আলমগীর মহিউদ্দিন ১৬.০৯.১৪ নয়া দিগান্ত) । এই আল কায়েদা ও আইএস, ইজরায়েলের মত আমেরিকা ব্রিটেনের জারজ সন্তান। আর তাকেই আপনি ইরান কে সমর্থন করতে বলেছেন(!!!!!!!) । দেখুন ভাই, ইরান বিশ্বের আর দশটা ইসলাম পন্থী দেশ বা দলের মত নাকে তেল দিয়ে ঘুমায় না। ইরানের ইসলামী বিপ্লব ছিল জ্ঞানগত বিপ্লব ইতিহাসের খারাজিদের মত অস্ত্র দিয়ে বিপ্লব হয় নি।
আপনি বলেছেন, ইরান যদি এতোই ইসলামপ্রিয় হতো তাহলে অন্তত ফিলিস্তিনে ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এগিয়ে আসলো না? সেখানে তুরস্কের অবস্থান নিশ্চয়ই আমরা ভূলে যাইনি, অর্থাৎ এটা সম্ভব ছিলো।
ইরানের ইসলামী বিপ্লবের সময় ৯৮.৮ শতাংশ জনগনের সমর্থন নিয়ে ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এবার আপনি বুঝে নিন, ইরানের জনগন ইসলাম প্রিয় কি না। রাসুল(স) পর ১৪০০ শত বছরে এই রকম ইসলামী বিপ্লব কি আপনি একটা দেখাতে পারবেন? অথচ ঐ সময়ে সারা বিশ্বে সমাজতন্ত্রের জয়জয়কার।
আর ফিলিস্তিন ইস্যুতে ইরানের অবদান সম্পর্কে আপনি এতটা অজানা আমি অবাক হয়ে যায়, শুনুন, বিশ্বের একটি মাত্র দেশ যে হামাসকে গঠন করেছে।ফিলিস্তিনের জনগন যখন পিএলও( প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন)এর আপোষকামী নীতির কারনে পিএলও উপর আস্থা রাখতে পারছিল না তখন ১৯৮৭ সালে ইরান ফিলিস্তিনের নেতা শেখ আহমদ ইয়াসিনকে ডেকে তার নেতৃত্বে হামাসকে গঠন করে। জায়নবাদী ইজরায়েলের আগ্রাসন থেকে ফিলিস্তিন ও আলআকসা মুক্ত করতে প্রতি রমজান মাসের শেষ শুক্রবারে বিশ্ব আলকুদস মুক্তি দিবস ঘোষণা করে ইরান।এবং ইরান আলআকসা ও ফিলিস্তিনের মুক্তির স্বার্থে একটি শক্তিশালী বাহিনী গঠন করে। যা মুসলিম বিশ্বের অন্য কোন দেশ আজ পর্যন্ত গঠন করেনি। ইরান হামাসকে অস্ত্র ও অস্ত্রের প্রযুক্তি দিয়ে অনেকটায় স্বাবলম্বী করেছে যাতে এখন হামাস নিজেই রকেট,মিসাইল,গ্রেনেড তৈরি করে ব্যবহার করতে পারে। ফিলিস্তিনের জন্য প্রতিবছর পার্লামেন্টে বিল পাস করে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সাহায্য করছে। এবার যুদ্ধেও আমেরিকা যখন ইজরায়েলকে আইরন ডোম উন্নয়নে আর্থিক সাহায্য করতে সিনেটে বিলিয়ন ডলারের বিল পাস করে। তখন পাল্টা ফিলিস্তিনের আর্থিক সাহায্যার্থে ইরান পার্লামেন্টে বিল পাস করে। প্রতিটি যুদ্ধে ইরান হামাসকে আর্থিক, বুদ্ধিবৃত্তিক, সামরিক সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে যার কারনে হামাস বিশ্বের ষষ্ঠতম সামরিক শক্তি ইজরায়েলকে সম্মুখ যুদ্ধে পরাজিত করতে সক্ষম। ইজরায়েল গাজা সীমান্ত থেকে চার-পাঁচশ মিটার গাজার ভিতরে ঢোকার পর মরন ফাদ হিসেবে দেখতে পায় শত শত টানেল। এই মরন ফাঁদে পরে একদিনেই ইজরায়েলের আটটি ট্যাঙ্ক বিধ্বস্ত হয়ে যায়। ফলে তাদের গাজা দখলের স্বপ্ন ভেঙ্গে যায় এবং তারা পিছিয়ে আসতে বাধ্য হয়। এই ধরনের যুদ্ধ কৌশল ছিল ইরানের। ভূমধ্যসাগরে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যদ্রবের মাঝে অস্ত্রের চালানসহ একটা জাহাজ পাঠালে ইজরায়েল জাহাজ টিকে আটক করে। মিসরের রাফা ক্রসিং দিয়ে চিকিৎসা সামগ্রী, খাদ্যদ্রব্য, ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যদ্রব্য পাঠালে ইজরায়েলপন্থী মিসরের সিসি সরকার ঢুকতে না দিয়ে রাফাতে আটকে রেখে দেয়। ইরান সরকার সবসময়ের জন্য ফিলিস্তিনের সাহায্য-সহযোগিতা ও সমর্থন রেখেছে এবং রাখবে বলে অঙ্গীকার করেছে। ইরান ইজরায়েলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি তো দেয়নাই বরং মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইজরায়েলের উচ্ছেদ কামনা করে। কোন সময়ের জন্যেও ইরান হামাসকে পরিত্যাগ করেনি। তবে হামাসের একাংশ সিরিয়া ও মিসর ইস্যুতে ভুল করেছিল। এই অংশটি এখন ভুল বুঝতে পেরেছে এবং ইরান ও হিজবুল্লাহ তাদের ক্ষমা করেছে। সেই দিকে আর যাচ্ছি না।
অন্যদিকে তুরস্ক ইজরায়েলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে সম্পর্ক স্থাপন করেছে। কাতার ও তুরস্ক দেশ দুটি ফিলিস্তিনের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে আমেরিকা ইজরায়েল সৌদির সাথে জোট করে আসাদ বিরোধী সন্ত্রাসীদের সর্বাত্মক সমর্থন দিয়ে সাহায্য সহযোগিতা করেছে। সর্বশেষ গাজা হামলায় তুরস্কের বিমান ইজারেয়েলের জঙ্গি বিমানের ফুয়েল বহনের কাজে ব্যবহৃত হয়েছে। গাজায় ধ্বংস যজ্ঞের পরেও তুরস্কের এরদগান সরকার ইজরায়েলের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে ইজরায়েল বিরোধী ফাকা বাক্য ছুড়ছে। এরদগান সরকারের সামনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। তাই এই নির্বাচনে জনসমর্থন পেতে এরদগান ইজরায়েল বিরোধী ভূমিকা নিয়েছে। তাতেই বাংলাদেশের একশ্রেণীর বুদ্ধিজীবি ঘোষণা করেছে একমাত্র তুরস্ক ছাড়া আর কোন দেশ ফিলিস্তিনকে সহায়তা করছে না। এরদগানের ফাঁকা বুলেট বিশ্ব মিডিয়ায় প্রচার হচ্ছে কিন্তু ইরানের ভূমিকা প্রচার হচ্ছে না।
ভাই দয়া করে নিচের সংবাদ মাধ্যম গুলো দেখবেন। তাহলে আপনার ঘোর বিভ্রান্তি কেটে যাবে।
, http://www.presstv.com
http://www.radio Tehran bangla.com
আর এবার দেখুন, আপনার সৌদি, তুরস্ক ও কাতার একতা বদ্ধ হয়ে তাদের প্রভু আমেরিকানদের সাথে নিয়ে আইএসের বিরুদ্ধে লড়ছে। এই হচ্ছে এরদগানের পার্ট। অথচ শয়তানের ঐ জোটে ইরান নাই। ইরান যেমন আমেরিকা বিরোধী তেমনি আমেরিকা দ্বারা উৎপাদিত সন্ত্রাসীদেরও বিরোধী।
তাই ভাই, আসুন সঙ্কীর্ণ সাম্প্রদায়িক চেতনা থেকে উঠে এসে নিরপেক্ষ ভাবে ইসলাম ও ইরানের ইসলামী বিপ্লবকে জানার চেষ্টা করি। তাতে হয়ত আমরা সঠিক পথ পাব । আপনাকে সালাম।


১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৩৮
210006
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : এখানে আমি এ বিষযে কোন মন্তব্য করতে চাচ্ছি না। এই পোস্টের উদ্দেশ্য ভিন্ন। সময়মতো এর উত্তর আপনার পোস্টে দিয়ে আসবো ইনশাআল্লাহ।
266390
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:০০
সুজন মাহমুদ লিখেছেন : নাস্তিকদের প্রতিরোধ করতে বইটি নিশ্চয় অতি প্রয়োজনীয়। প্রকাশের পর বইটি আমার সংগ্রহ করতে হবে। দয়া করে জানাবেন। ভালো লাগলো।
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:২৭
210122
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : ইনশাআল্লাহ। অবশ্যই জানাবো।
জাযাকাল্লাহ খইর।
308206
১০ মার্চ ২০১৫ দুপুর ০৩:৫৩
সালসাবীল_২৫০০ লিখেছেন : আপনার জন্য রইল শুভকামনা । ইনশাআল্লাহ আপনার বই প্রকাশ হবে।
বইয়ের প্রচ্ছদ যেনো ভালো হয় সেদিকে লক্ষ রাখবেন আশা করি !
১০ মার্চ ২০১৫ বিকাল ০৫:১৪
249270
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : দুআ করবেন ভাই। প্রকাশক খুঁজছি...এবং খুঁজছি ................ এবং খুঁজছি.........
যদি কখনও পাই ইনশাআল্লাহ সুন্দর প্রচ্ছদ সহই প্রকাশ করব।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File