দুটি ছবি, একটি সংবাদ : অতঃপর আপনাদের বহুমুল্য মন্তব্যের প্রত্যাশা
লিখেছেন লিখেছেন চিরবিদ্রোহী ১৪ আগস্ট, ২০১৪, ০৫:৩৯:৩৩ বিকাল
ফটু ১:
ফটু ২:
আওয়ামী লীগের আমলে বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুর আমলেই ইসলামের চর্চা সবচেয়ে বেশী হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে ‘গণতান্ত্রিক ইসলামী ঐক্যজোট’ আয়োজিত শোক দিবস উপলক্ষে হাজার বার কুরআন খতম ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ দাবি করেন।
এইচ টি ইমাম বলেন, “বঙ্গবন্ধু বায়তুল মোকাররামে ইসলামিক ফাউন্ডেশন তৈরি করেছেন। এছাড়া ইসলামিক বোর্ড গঠন করেছিলেন।তার আমলে বাংলাদেশে ইসলামের ব্যাপক প্রচার হয়েছে।”
তিনি বলেন, “বঙ্গবন্ধুই বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রোষ্টা। তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন এবং তার নেতৃত্বেই স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ গঠিত হয়েছিল।”
অন্যান্য ইসলামী দলগুলোর মতো না হয়ে ‘গণতান্ত্রিক ইসলামী ঐক্যজোটের’ নৈরাজ্য পরিহার করা। আর ইসলাম প্রচারে এ রকম একটি শান্তিকামী সংগঠন গড়ে তোলার জন্য তাদের ধন্যবাদ জানান এইচ টি ইমাম।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি মাওলানা মাসউদুর রহমান বিক্রমপুরী।
আমি :
? ? ?
অতঃপর আপনাদের মূল্যবান মতামতের অপেক্ষায়.........
বিষয়: বিবিধ
১৯১৭ বার পঠিত, ২০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে আওয়ামী লীগ নামকরণের পেছনেও শেখ মুজিবের অবদান ছিল অবশ্যই....!
যে মানুষটি নিজ দলের নামের ভিতরে মুসলিম শব্দটি হজম করতে পারেনি সেই মানুষটি..... ইসলামের জন্য কি অবদান রাখবে?
কিছু মাজার পুজারী ভন্ডরা অবদান খূঁজতে গিয়ে নিজেদেরকে ভন্ড হিসেবে পরিছয় করিয়ে দিচ্ছে।
তবে আমার বিশ্বাস, শেখ মুজিব না থাকলেও আমরা স্বাধীনতা পেতাম ।
হ্যাঁ ভাই, এর নামই গাঁজা।
ইনু এক প্রকার স্বগোসিত নাস্তিক, এবং ইসলামীক টিভি বন্দ করে দেয়ার পেচনে তার অবদান সবার জানা.....
আর বেশী কিছু বলতে গেলে হয়তো নীতিমালার আক্রমণ আসবে। সবাই একটু ভেবে দেখুন।
এরা আসলে স্বার্থপরতার অন্যতম উদাহরন।
১০০% ঠিক কথা। কারন যখন মানুষ দেখে তার শেষ সম্বল ইসলাম আর ঈমান টা নিয়াও কাড়াকাড়ি শুরু হয়েছে তখন মানুষ ধর্মকেই আরো বেশি আঁকড়ে ধরে।
জননেত্রী এখন পীর আউলিয়ার লেভেলে চলে গেছেন । আর তার বাবা হিসেবে বঙ্গবন্ধু বড় পীরদের কাতারেরই ।
রাজনীতি থেকে ধর্মকে দূরে রাখা আর ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করা তো এক জিনিস নয়, বুঝেন না ক্যান
যারা রাজনীতি ও ধর্মকে পৃথক করে রাখতে চায়, তাদের হয়তো নাস্তিক হতে হবে, অথবা ধর্ম ব্যবসায়ী হতে হবে। আমাদের দেশে যেহেতু ৮৫% মুসলমান তাই নাস্তিক্য ঠিকমতো চালাতে না পারলেও ওনারা ধর্ম ব্যবসা ঠিকই চালিয়ে যাচ্ছেন।
যারা রাজনীতি ও ধর্মকে পৃথক করে রাখতে চায়, তাদের হয়তো নাস্তিক হতে হবে, অথবা ধর্ম ব্যবসায়ী হতে হবে। আমাদের দেশে যেহেতু ৮৫% মুসলমান তাই নাস্তিক্য ঠিকমতো চালাতে না পারলেও ওনারা ধর্ম ব্যবসা ঠিকই চালিয়ে যাচ্ছেন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন