দয়া করে সহীহ হাদীস দ্বারা ব্যাখ্যা দিন

লিখেছেন লিখেছেন চিরবিদ্রোহী ২৭ জুন, ২০১৪, ১২:৩৪:৪৭ দুপুর



আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ-

নিম্নের কিছু বিষয়ে শুধু মাত্র সহীহ হাদীস দ্বারা সমাধান চাই,

আবারো মনে করিয়ে দেই, শুধুমাত্র, কেবল মাত্র সহীহ হাদীস।

১. রমাদ্বানের মাসে প্রতি রাতেই সলাতুত তারাবীহ আদায় করা----?

২. রমাদ্বান মাসের পুরোটা জুড়ে সলাতুত তারাবীহ-এ কুরআন খতম করা---?

৩. জামাত বদ্ধ হয়ে এবং মসজিদে সলাতুত তারাবীহ আদায় করা-----?

৪. কুরআন ৭টি কিরআতের মধ্যে যে কোন কিরআতে (যেমন: ক্বারী নাফি রহ. এর রেওয়ায়েত অনুসারে তিলাওয়াত অথবা ক্বারী আসীম কুফি রহ.-এর রেওয়ায়েত অনুসারে তিলাওয়াত ইত্যাদি) তিলাওয়াত করা.....?

৫. বিমানে সলাত আদায়ের বিধান/ পদ্ধতি.............?

৬. মসজিদ পাকা করা, কার্পেট বিছানো, মাইক ব্যবহার.............?

আরে একবার অনুরোধ করি, শুধুমাত্র সহীহ হাদীস দ্বারা ব্যাখ্যা ও সমাধান দিবেন।

বিষয়: বিবিধ

১৭৭৪ বার পঠিত, ৩৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

239357
২৭ জুন ২০১৪ দুপুর ০২:৪৭
ইসলামিক বই লিখেছেন : "৬. মসজিদ পাকা করা, কার্পেট বিছানো, মাইক ব্যবহার.............?"

হাসতে হাসতে পেট ফাটা অবস্থা আপনার এই প্রশ্ন দেখে। তো জনাব,
আপনি কি একটু বলবেন :
"৭: আপনি যে ব্লগে এই প্রশ্ন করছেন তা কোন সহীহ হাদীসে আছে.....?"

""""""""""""""
এগুলোকে বলে ফেতনা ছড়ানো।

২৭ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:০৪
185790
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : উদ্দেশ্যমূলক পোস্ট। সহীহ হাদীসকে কটাক্ষ করার মত বেয়াদবী করা হয়েছে এ পোস্ট এ। তবুও জবাব দিয়েছি আমি।
২৭ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০১
185809
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : ভাই, আমার দেখা কিছু ভাইদের মতো আমার কথায় কথায় সহীহ হাদিস বলার চুলকানি নেই। কিছু ভাইদের দেখি, নিতান্ত সামান্য বিষয়, যা মেনে চলা না চলা দ্বীনের ক্ষেত্রে তেমন কোন লক্ষ্যনীয় পরিবর্তন আনে না। তো সেই হিসেবে আমি বেশ বড়ো কয়েকটি আমল নিয়ে প্রশ্ন তুলেছি, ৬নং টা বাদ দিলেও, বাকীগুলো চিন্তা করে দেখুন গুরুত্বপূর্ণ কিনা। এখন তারা সহীহ হাদিস দিয়ে সমাধান দিক। তাদের মতে আমরা তো এমনিতেই হাদীসের খিলাফ আমল করি, তাই আমাদের কথা বাদই দিলাম। যারা সহীহ হাদীস ছাড়া আমল করে না, তারাও এ আমলগুলো করছে, সেক্ষেত্রে তাদের কাছে নিশ্চয়ই কোন সহীহ হাদীস আছে, তাই না? তো তারা বলুক, আর আমরা শিখি।

বি:দ্র: পেট ফাটার আগে ভালো ডাক্তারের যোগাযোগ করলে ভালো হয়। যারা প্রয়োজনের বেশি হাসে মানুষ কিন্তু তাদের বিশেষ একটা উপাধী দিয়ে থাকে।
২৮ জুন ২০১৪ সকাল ০৮:৫৭
185884
ইসলামিক বই লিখেছেন : ৬ নং যদি বাদ দেন তাহলে সেটা প্রশ্নতে আনার অর্থ কি? এতেই বোঝা যায় আপনার জ্ঞান।
জাজাকাল্লাহ।
২৮ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:২১
185908
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : ভাই, আমার জ্ঞান না হলে আমার কাছেই থাক, আপনার জ্ঞান যখন যাহির করেছেন তাহলে প্রথম ৫টার উত্তর আগে দেন। এক লাফে ৫টা ডিঙিয়ে ৬ নম্বরটাকে ধরে এত টানাটানি করছেন কেন?
২৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:১২
185935
ইসলামিক বই লিখেছেন : হা হা হা....
যে আজগুবি প্রশ্ন করেন তাতে উত্তর ও সেরখমি হবে তাই আপনাকে উত্তর না দেয়াই ভাল।
২৮ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৪
185981
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : ১. রমাদ্বানের মাসে প্রতি রাতেই সলাতুত তারাবীহ আদায় করা----?

২. রমাদ্বান মাসের পুরোটা জুড়ে সলাতুত তারাবীহ-এ কুরআন খতম করা---?

৩. জামাত বদ্ধ হয়ে এবং মসজিদে সলাতুত তারাবীহ আদায় করা-----?

৪. কুরআন ৭টি কিরআতের মধ্যে যে কোন কিরআতে (যেমন: ক্বারী নাফি রহ. এর রেওয়ায়েত অনুসারে তিলাওয়াত অথবা ক্বারী আসীম কুফি রহ.-এর রেওয়ায়েত অনুসারে তিলাওয়াত ইত্যাদি) তিলাওয়াত করা.....?

৫. বিমানে সলাত আদায়ের বিধান/ পদ্ধতি.............?

এগুলো আজাইরা প্রশ্ন!!!! ভাই কিছু মনে করবেন না, বাধ্য হয়ে বলতে হচ্ছে, অন্যকে ইসলাম নিয়ে জ্ঞান দেয়ার আগে নিজের জ্ঞানটাকে একটু ঝালাই করেন। ৬টার মধ্যে চোখে পড়লো ১টা, বাকী ৫টা যে কেন চোখে পড়লো না তা মানুষরে বুঝতে আর বাকী নেই।
২৯ জুন ২০১৪ সকাল ০৮:১৩
186135
ইসলামিক বই লিখেছেন : হাড়ীর ভাত নাকি একটা টিপলে বোঝা যায় ভাত খাওয়ার উপযুক্ত কি না?
আপনার ঐ ৬ নং প্রশ্ন দেখেই বোঝা যায় আপনি উত্তর পাবার যোগ্য কি না?

এই রখম প্রশ্ন নিয়া ফিতনাবাজরাই ঘোড়ে।
৩০ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৩২
186375
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : তাহলে যখন হানাফিরা একটা সহীহ হাদীস দিয়ে উত্তর দেয় তখন আপনাদের পোষায় না কেন? নাকি তখন আপনাদের হাড়ির ভাতের কেরামতির পাওয়ার ডাউন হয়ে যায়?

আর ফেতনা বাজ যে কারা তা মানুষ বুঝতে পারছে। আজ থেকে ২০০ বছর আগে যে মতাদর্শের অস্তিত্ব ছিলো না তারা আজ মানুষকে ১৪০০ বছর আগের বিধান সঠিক ভাবে বুঝাতে আসে, তাও আবার মাঝখানের ১২০০ বছরে যারা ছিলো তার অস্বীকৃতি জানিয়ে।

আজাইরা প্যাচাল বাদ দেন, আমার পোস্টে আজাইরা পাচালের কোন জায়গা নেই। প্রশ্নের উত্তর থাকলে উত্তর দ্যান, প্রশ্ন থাকলে প্রশ্ন করেন। সবার আপনার মতো আজাইরা সময় নাই।
৩০ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
186377
ইসলামিক বই লিখেছেন : হাহাহ.... প্রশ্ন দেখলে যে কেউ বুঝবে আজাইরা সময় কার বেশি। Happy
০১ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:০২
186614
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : ঠিক আছে, আমার অনেক আজাইরা সময় আছে, আপনি কেন এখানে আপনার মহামূল্যবান সময় নষ্ট করছেন? এখানে কতগুলো প্রশ্ন করা হয়েছে, উত্তর জানা থাকলে উত্তর দিবেন, প্রশ্ন থাকলে প্রশ্ন করবেন। অযখা ম্যা ম্যা করে নিজের মহামূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না। আপনাদের দৌড় আর যোগ্যতা যে কতটুকু তা যা বোঝার বুঝে ফেলেছি। পারলে ১-৫নং প্রশ্নের উত্তর দেন, অথবা অহেতুক কথা বলতে আসবেন না।
০১ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:৪৯
186687
ইসলামিক বই লিখেছেন : Happy আপনি যে কি চিজ তা কথাতেই বোঝাযায় Happy
০১ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:৩০
186718
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : আমাকে নিয়ে আপনার এত মাথা ব্যাথা কেন বুঝতে পারছি না, প্রশ্ন সামনে আছে, যদি সামান্যতম জ্ঞান থাকে উত্তর দেন, আর না হলে চুপচাপ কেটে পড়েন। নিশ্চয়ই আমি আপনার কোন আত্মিয় নই যে আমাকে নিয়ে আপনার এত মাথা ব্যাথা থাকবে, পছন্দ না হলে পোস্ট পড়বেন না, ব্লক করবেন, মানা করেছে কে? তবে এরপর অযৌক্তিক কথা বললে আমি যে ব্লক করবো এতে কোন সন্দেহ নেই।
০২ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:৩৪
186886
ইসলামিক বই লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor করেন ব্লক কে বাধা করছে Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:০২
186930
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : আপনার কথাই আপনার মানসিকতার পরিচয় দিচ্ছে।
০২ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:০৪
186933
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : সমাজে আপনাদের মতো একটা শ্রেণি বিচরণ করে, যারা সহীহ সহীহ ধুয়া তুলে মানুষকে বিপথগামী করতে থাকে, কিন্তু যখন তাদেরকে বলা হয় তোমাদের কথার পক্ষের হাদীস আনো, তখনই শুরু হয় তাদের নানারকম তালবাহানা। এটাই প্রকৃত ফেতনা সৃষ্টি কারী।
239372
২৭ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৪
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : আপনার পোস্টটি উদ্দেশ্যমূলক ও সহীহ হাদীস এর প্রতি অবজ্ঞা সূচক।

সংক্ষেপে জবাব দিচ্ছিঃ

তারাবীহ এর নামায রাসূলুল্লাহ(সা) একাকী আদায় করতেন। উম্মতের উপর ফরয হয়ে যাবে এ আশংকায় জামায়াতে আদায় করেন নি। হযরত উমর(রা) এর আমলে এটি নতুন করে চালু হয়। তারাবীহ কে বিদয়াত বলার কোনো সুযোগ নেই যেহেতু এটা রাসূলুল্লাহ(সা) নিজে আদায় করেছেন।

বিদয়াত তখনই বলা হবে যখন বিদয়াতী কোনো কাজকে শরীয়ত মোতাবিক কাজ বলে মনে করবে অথচ তা মূলত শরীয়ত মোতাবিক নয়।

নতুন কিছু মানেই বিদয়াত নয়। যেসকল মুবাহ কাজে(যেগুলোতে সাওয়াব/গুনাহ কোনোটিই হয় না) নতুন কোনো উদ্ভাবন বা আবিষ্কার এর সহযোগিতা নেয়া হয় সেটা তো বিদয়াত নয়। মানে রাসূলুল্লাহ(সা) গাড়ি/বিমানে চড়েন নি কিন্তু তা বলে গাড়ি/বিমানে চড়া টা তো বিদয়াত নয়। কারণ গাড়ি/বিমানে চড়াটা কোনো আনুষ্ঠানিক ইবাদত নয়, এটি দুনিয়াবী প্রয়োজন। সুতরাং এখানে বিদয়াত হওয়ার প্রশ্ন আসে না।

মসজিদ পাকা করা, কার্পেট বিছানো, মাইকে আযান দেয়া এসব আনুষ্ঠানিক কোনো ইবাদত নয় বরং ইবাদত সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করার জন্য প্রয়োজন। সুতরাং এসব কিছুকেও বিদয়াত বলার আদৌ কোনো সুযোগ নেই।

ব্যবহারিক জীবনের কাজে কর্মে ও বৈষয়িক জীবন যাপনের নিত্য নতুন উপায় উদ্ভাবন এবং নবাবিষ্কৃত যন্ত্রপাতি নির্মাণের সঙ্গে শরীয়তী বিদয়াতের কোনো সম্পর্ক নেই। কেননা তার কোনোটিই ইবাদত হিসেবে ও আল্লাহর কাছে সওয়াব পাওয়ার আশায় করা হয়না। অবশ্য এ পর্যায়েও শর্ত এই যে, তার কোনোটিই শরীয়তের মূল আদর্শের বিপরীত হতে পারবেনা। অনুরূপভাবে যেসব ইবাদত নবী করীম(স) কিংবা সাহাবায়ে কিরাম(রা) হতে কথার কিংবা কাজের বিবরণ এর মাধ্যমে সুস্পষ্টভাবে ও ইশারা ইঙ্গিতে প্রমাণিত, তাও বিদয়াত নয়। নবী করীম(স) এর জমানায় যে কাজ করার প্রয়োজন হয়নি; কিন্তু পরবর্তীকালে কোনো দ্বীনি কাজের জন্য দ্বীনি লক্ষ্য অর্জনের উদ্দেশ্যেই তা করার প্রয়োজন দেখা দিবে, তা করাও বিদয়াত পর্যায়ে গণ্য হতে পারেনা। দৃষ্টান্তস্বরূপ বলা যায়, প্রচলিত নিয়মে মাদ্রাসা শিক্ষা ও প্রচারমূলক সংস্থা ও দ্বীনি প্রচার বিভাগ কায়েম করা, কুরআন হাদীস বুঝাবার জন্যে আরবী ব্যাকরণ রচনা বা ইসলাম বিরোধীদের জবাব দেবার জন্য যুক্তিবিজ্ঞান ও দর্শন রচনা, জিহাদের জন্য আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, যন্ত্রপাতি ও আধুনিক যুদ্ধবিদ্যা শিক্ষাদান, দ্রুতগামী ও সুবিধাজনক যানবাহন ব্যবহার এসব জিনিস এক হিসেবে ইবাদতও বটে যদিও এগুলো রাসূলে করীম(স) এবং সাহাবায়ে কিরামের যুগে বর্তমান রূপে প্রচলিত হয়নি। তা সত্ত্বেও এগুলোকে বিদয়াত বলা যাবেনা। কেননা এসবের এভাবে ব্যবস্থা করার কোনো প্রয়োজন সেকালে দেখা দেয়নি। কিন্তু পরবর্তীকালে এর প্রয়োজন দেখা দিয়েছে বলেই তা করা হয়েছে এবং তা দ্বীনের জন্যই জরুরী। আর সত্য কথা এই যে, এসবই সেকালে ছিল সেকালের উপযোগী ও প্রয়োজনীয় রূপে ও ধরনে। তাই আজ এর কোনোটিই ‘বিদয়াত’ নয়।
এসব সম্পর্কে এ কথাও বলা চলে যে, এগুলো মূলত কোনো ইবাদত নয়। এগুলো করলে সওয়াব হয়, সে নিয়তেও তা কউ করেনা। এগুলো হলো ইবাদতের উপায়, মাধ্যম বা ইবাদতের পূর্বশর্ত। তার মানে এগুলো এমন নয়, যাকে বলা যায় ‘দ্বীনের মধ্যে নতুন জিনিসের উদ্ভাবন।’


ইবাদতের নামে আনুষ্ঠানিকভাবে যদি এমন কিছু করা হয় যে সব বিষয় রাসূলুল্লাহ(সা) এর যুগে ও সাহাবাদের যুগে পালিত হয়নি, সেসবই বিদয়াত। যেমনঃ ঈদে মিলাদুন্নবী, মিলাদ, পীর-মুরিদী, কদমবুসি ইত্যাদি।
২৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:১৫
185936
ইসলামিক বই লিখেছেন : @বিদহী,
সহীহ মুসলিমের মুকাদ্দমা পড়েন তাহলে নাহলে উসুলে হাদীসের অনেক মুলনীতি আপনার অজানা থাকবে। সেখানে দেখেন কিভাবে ইমাম মুসলিম যইফ হাদীসকে দুরে রেখেছেন।
২৮ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫২
185993
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : সহীহ মুসলিমের বেশ কয়েকটা শরাহ আলহামদুলিল্লাহ পড়া হয়েছে। এবং এ বিষয়টিও নজর এড়ায়নি। লক্ষ্যনীয় যেটা হলো, ইবাদত-আক্বীদা সংক্রান্ত বিষয়ে যখন কোন সহীহ হাদীস পাওয়া যায় তখন যঈফ হাদীস গ্রহনযোগ্য নয়। কিন্তু যখন কোন কিছুর ফযিলত বর্ণনার বিষয় আসে, তখন মুহাদ্দিসগণ অনেকটা নমনীয়তা প্রদর্শন করেন। 'মুখতারাহ', 'খাসায়েসুল কুবরা', 'আর রাউযুল উনুফ', 'উমদাতুল ক্বারী' 'শরগুল আকীদাতিস সাফারীনীয়া" ইত্যাদি সহ আরো বহু কিতাবে এর উদাহরণ লক্ষণীয়। হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী(রহ.) তার অমর রচনা "ফাতহুল বারী" এবং আনওয়ার শাহ কাশ্মীরি(রহ.) তার "আনওয়ারুল বারী" কিতাবেও এ ব্যাপারে আলোচনা করেছেন।

আর আমার নাম "চিরবিদ্রোহী", "বিদহী" নয়। টুডে ব্লগের ব্লগার ভাইরা এতটুকু সর্তকতা ও সৌজন্যবোধ রাখেন।
239471
২৭ জুন ২০১৪ রাত ১০:৫২
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : আমার পোাস্টটি অবশ্যই উদ্দেশ্য মূলক, কোন উদ্দেশ্য সামনে রেখেই এই পোস্টটি দেয়া হয়েছে। তবে সহীহ হাদীসের প্রতি অবজ্ঞাসূচক হলো কীভাবে? আমি সহীহ হাদীস দ্বারা সমাধান চেয়েছি, যা প্রতিটি মুসলমানের অধিকার।

প্রথমত: বিদআতের সংজ্ঞা আমি জানি। এবং কোন কোন ক্ষেত্রে বিদআতে হাসানাহ আর কোন কোন ক্ষেত্রে বিদআতে সাইয়্যিয়াহ হয় তাও জানি।

দ্বিতীয়ত: ৬নং পয়েন্টটি আমি ইচ্ছাকৃত দিয়েছি। মাইকের ব্যবহারের গ্রহনযোগ্যতা নিয়ে অনেক আগে দেওবন্দী আকাবেরগণ কিতাব লিখেছেন এবং সেটি আলহামদুলিল্লাহ আমি পড়েছি। তাহলে কেন এই প্রশ্ন? এই প্রশ্ন এই কারণে যে, এমনি ভাবে ইবাদতের ক্ষেত্রে কিছু জিনিস এবং বক্তব্য কালক্রমে চলে আসে। কিন্তু আমাদের কিছু ভাই সেগুলোতে "এই সংক্রান্ত কোন সহীহ হাদীস নেই বা হাদীসটি যয়ীফ" লেবেল লাগিয়ে দেন। তাই আমি একটু দেখতে চেয়েছি তারা এই কাজটিকে কোন হাদীস দ্বারা ব্যাখ্যা করেন।
উদহারণ স্বরূপ: কেউ একজন বললো, "সলাত বেহেশতের চাবি। আর অযু সলাতের চাবি"। এ সংক্রান্ত একটি হাদীসও সে পেশ করলো। কিন্তু এক ভাই এটিকে "যয়ীফ হাদীস" সিল লাগিয়ে বেশ কথা বলে দিলেন। তাহলে মাইক ব্যবহার ইত্যাদিরও নিশ্চয়ই হাদীস আছে, নাহলে তারা করবেন কেন?
আরো লক্ষ্যনীয়, আমার পোস্টে কমেন্টকারীদের উভয়েই ৬নং পয়েন্ট নিয়ে তোলপাড় করে দিলেন। কিন্তু প্রথম ৫টি পয়েন্টের কোনটিতেই তারা তেমন ছোঁয়া দিলেন না। একটু হলেও অবাক হলাম।

তৃতীয়ত: আপনি বলেছেন
তারাবীহ এর নামায রাসূলুল্লাহ(সা) একাকী আদায় করতেন। উম্মতের উপর ফরয হয়ে যাবে এ আশংকায় জামায়াতে আদায় করেন নি। হযরত উমর(রা) এর আমলে এটি নতুন করে চালু হয়। তারাবীহ কে বিদয়াত বলার কোনো সুযোগ নেই যেহেতু এটা রাসূলুল্লাহ(সা) নিজে আদায় করেছেন।

একদম ঠিক কথা। কোনভাবেই তারাবীহকে বিদআত বলার কোন সূযোগ নেই। কিন্তু, আমার কথা ছিলো, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তারাবীহ নিয়মিত জামাআতে পড়েছেন কিনা, তারাবীহতে কুরআন খতম করেছেন কিনা।
রাসূলুল্লাহ (সাঃ)নিয়মিত তারাবীহ জামাআতে আদায় করেননি। অল্প কয়েকদিন মাত্র করেছেন। সলাতে তারাবীহ জামাআতে আদায় করা, তারাবীহতে কুরআন খতম করা- এগুলো হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রাযি. প্রচলন করেছেন। অর্থাৎ তিনি এমন একটি আমল চালু করলেন যা রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর সময় চালু ছিলো না। তথাপি এই আমলটি সাহাবদের (রাযি.) ইজমায় প্রমাণিত, অদ্যাবধী সকল মুসলমানগণের স্বীকৃত আমল। ক্বওল দ্বারা প্রমাণিত, হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রাযি. প্রচলিত তারাবীহ ২০ রাকাআত বিশিষ্ট,তথাপি অনেকেই এটাকে "বিদআতে উমারী" বলে পরিহাস করে। এটা কি ইনসাফের কথা হলো?

এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন আমার পোস্টটি হাদীসের প্রতি অবজ্ঞা সূচক নয়।
২৮ জুন ২০১৪ সকাল ১০:০৯
185893
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : যয়ীফ হাদীসকে যয়ীফ হাদীসই বলতে হবে। হাদীস সংকলনের ইতিহাস ভাল করে পড়ুন।
অধ্যাপক ড. আ ন ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর লিখিত “হাদীসের নামে জালিয়াতি এবং প্রচলিত জাল হাদীস” বইটি পড়ুন। অনেক কিছু জানতে পারবেন।
২৮ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
185909
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ, উসূলে হাদীসের উপর সবচেয়ে প্রসিদ্ধ ও গ্রহনযোগ্য কয়েকটি বই ইতোমধ্যে পড়ার সৌভাগ্য হয়েছে।

মূল কথাটা হলো,উদাহরণ স্বরূপ- যদি আমি বলি রাসূলুল্লাহ (সাঃ) প্রতি ওয়াক্তের নামাজের পর হাত তুলে দুআ করতেন, তাহলে কথাটা গ্রহনযোগ্য হবে না। কেননা, এমন বিবরণ সম্বলিত কোন যঈফ হাদীসও নেই। এবং যেহেতু এটি ইবাদত সংক্রান্ত বিষয়, এ নিয়ে সাবধাণতা অবলম্বনের কোন বিকল্প নেই। কিন্তু যদি আমি কোন কিছুর মর্তবা বর্ণনা করতে যাই, সেক্ষেত্রে যদি কোন যঈফ হাদীসের সাহায্য নেয়া হয়ে থাকে এবং বক্তব্যটি যদি কুরআনের কোন আয়াত অথবা তুলনামূলক শক্তিশালী কোন হাদীসের বিপরীত না হয়, সেক্ষেত্রে সমস্যাটা কোথায়? প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ইবনে হাজার আসকালানী রহ., ইবনে হাজম রহ., আল্লামা আনওয়ার শাহ কাশ্মীরি রহ., মুল্লা আলী ক্বারী রহ. এমন অনেক বিখ্যাত মুহাদ্দেসীন এব্যাপের সহমত পোষণ করেছেন যে, এরূপ ক্ষেত্রে তুলনামূলক দূর্বল হাদীস থেকে রেওয়ায়েত করা অবৈধ হবে না। বিপরীতে ইদানিংকার কিছু লেখক সমান তালে মন্তব্য করে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন উঠে আসে, যদি যঈফ ও মুরসাল হাদীস যদি একেবারেই গ্রহনযোগ্য না হয়, তাহলে এসব আমলের সপক্ষে সহীহ হাদিস কই? আর যদি সহীহ হাদীস না থাকে তাহলে আমল কেন?
২৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:১৬
185937
ইসলামিক বই লিখেছেন : @বিদহী,
সহীহ মুসলিমের মুকাদ্দমা পড়েন তাহলে নাহলে উসুলে হাদীসের অনেক মুলনীতি আপনার অজানা থাকবে। সেখানে দেখেন কিভাবে ইমাম মুসলিম যইফ হাদীসকে দুরে রেখেছেন।
239495
২৮ জুন ২০১৪ রাত ১২:৩০
মাটিরলাঠি লিখেছেন : আপনার পোষ্টটি দুপুরে দেখেছি। মনে করেছি যথেষ্ট কমেন্ট আসবে। আলোচনা হবে, এখনতো দেখছি ... মনে হচ্ছে, অনেকের মাথার উপর দিয়ে গেছে।

তারাতো একটি মাত্র প্রশ্নে আটকে যায়, কুরআন ও সহী হাদিসের আলোকে সহী হাদিসের সংজ্ঞা কি?

২৮ জুন ২০১৪ সকাল ১০:১২
185894
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : সহীহ, হাসান, যয়ীফ, মাউদূ হাদীস কি জানতে হলে অধ্যাপক ড. আ ন ম আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর লিখিত “হাদীসের নামে জালিয়াতি এবং প্রচলিত জাল হাদীস” বইটি পড়ুন। এখানে হাদীস সংকলনের ইতিহাস, রাবীগণের গ্রহণযোগ্যতা, মুহাদ্দিসগণের গবেষণা, বিভিন্ন হাদীস গ্রন্থের বিশুদ্ধতা কতটুকু ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
২৮ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
185914
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : ভাই, যেই বইটিকে এত নির্ভরযোগ্য হিসেবে বলছেন, সেই বইটি যেখান খেকে রেফারেন্স গুলো সংগ্রহ করেছে, সেই মূল কিতাবগুলোতেও কিন্তু বেশ পরিমানে ভূল ধরা পড়েছে। এটি নিশ্চয়ই আপনার জানা আছে।
২৮ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
185915
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : মাটির লাঠি ভাই, আমিও বেশ সরব ও যুক্তিপূর্ণ কিছু আলোচনার আশায় ছিলাম। কিন্তু আশা নিরাশায় পরিণত হলো। কিছু বিশেষ ব্যক্তিকে খুব চাইছিলাম কমেন্ট করতে, তারা এ পর্যন্ত কেউই কমেন্ট করেননি।
239580
২৮ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : ভাইয়া আমি মাওলানা আব্দুল মালেক (দা.বা)
লিখিত প্রচলিত ভুল বইটির হার্ড কপি সংগ্রহ করেছি।
এখন এটার রেফারেন্স দু একদিন এ হাদিসটা জাল এরকম নিয়ে কথা বলতে গিয়ে ভালো বিপদে পড়েছি এমনকি অনেকে এমন কথা বলে যে ইমানের জন্য ক্ষতিকর তার।
তাই এগুলো নিয়ে আর তর্ক বা বাহাস করিনা।
যয়িফ এবং সহীহ সকল হাদীস এর উপরও আমি শ্রদ্ধা করি।
সহীহ যয়িফ এটা আলেমরা বুঝুক কারন এটা দেখছি একজন আলেম একটা হাদিসকে একবার সহীহ একবার যয়িফ বলছেন। স্বয়ং আলবানি (রহ.) এর এমন হয়েছে অসংখ্য আবার একজন মুহাদ্দিস বলছেন সহীহ আরেকজন বলছেন যয়িফ আবার এমনও হয় একজন বলছেন যয়ীফ আরেকজন বলেন জাল।
স্বয়ং মুহাদ্দিসগনের এরকম মতভেদ আছে তাই আমি সহীহ আর যয়ীফ নিয়ে তর্ক না করে অন্যকাজ করি।
২৮ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
185912
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ ভাইজান, মাওলানা আব্দুল মালেক (দা.বা)
লিখিত প্রচলিত ভুল বইটি এককথায় অসাধারণ। যদিও হার্ড কপি এখনো সংগ্রহ করতে পারিনি, কিন্তু নেটে পড়েছি।

শায়েখ আলবানী শুধু কয়েক স্থানে নয়, বরং অসংখ্য স্থানে একই রাবী সম্পর্কে ভিন্ন ভিন্ন মন্তব্য করেছেন। সনদের পার্থক্যের কারণে হাদীস সহীহ/হাসান/যঈফ/মাওযু/মুরসাল হতে পারে। কেননা একই হাদীস বিভিন্ন মুহাদ্দীসের কাছে ভিন্ন ভিন্ন রেওয়াতে পৌছায়। কিন্তু একই রাবী একজন মুহাদ্দীসের কাছে একেক বার একেক রকম হওয়াটা অস্বাভাবীক। উদাহরণ স্বরূপ:
আবু উমামা (রাঃ) এর সূত্রে বর্ণিত রাসুল (সাঃ) এরশাদ করেন তোমরা মুমিন ব্যক্তির অন্তদৃষ্টি থেকে বেঁচে থাক, কেননা সে আল্লহ তা’লার নূরের দ্বারা দৃষ্টি করে থাকেন। (মুজামুল আওসাত-৩/৪৪৫)
উল্লেখিত হাদীসটির সূত্রের এক জন রাবী হলেন আবু সালেহ আব্দুল্লহ ইবনে- সালেহ । হাদীসটি আলবানী সাহেবের মতাদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক হওয়ার কারনে তিনি আবু সালেহ আব্দুল্লাহ ইবনে সালেহকে দুর্বল আখ্যায়িত করে হাদীসটি অগ্রহনযোগ্য হিসাবে স্বীয় কিতাব ‘‘সিলসিলাতুল আহাদীস আজ যইফাতু মওযুযা (খ: ৪, পৃ:২৯৯) তে উল্লেখ করেছেন।
অথচ আবু সালেহ আব্দুল্লাহ ইবনে সালেহ-এই একই রাবীর মাধ্যমে ইমাম তিরমিজি (রহঃ) স্বীয় কিতাব সুনানে তিরমিজিতে ইবনে মুররা (রাঃ) এর সূত্রে হাদীস উল্লেখ করেছেন রাসুল (সাঃ) বলেন ”হুসাইন আমার থেকে আর আমি হুসাইনের থেকে- যে ব্যক্তি হুসাইনকে ভালবাসে সে আল্লাহ তা’লাকে ভালবাসে। হুসাইন আমার পরবর্তী বংশধর। (সূনানে তিরমিজি, খ:৫, পৃ: ৬১৮)
হাদীসটিকে আলবানী সাহেব সহীহ হিসাবে স্বীয় কিতাব সিলসিলাতুল আহাদিস আস সহীহা (খ: ৩, পৃ: ২২৯) তে উল্লেখ করেন। এবং বলেন হাদীসটির সনদ উৎকৃষ্ট মানের আবু আব্দুল্লা ইবনে সালেহ এর ব্যপারে দূর্বলতার যেই কথা রয়েছে তাহা কোন ক্ষতিকারক নয়।
এমনই অনেক পরস্পর বিরোধী মতামত তার রচিত কিতাব সমূহে রয়েছে। যা অনেক উলামায় কিরামের মতে, একটি পক্ষপাত মূলক আচরণ ভিন্ন আর কিছুই নয়। (শায়েখ হাবীবুর রহমান আজমী রহ. "আল-আলকানী, শুদুদুহ ওয়া আখতা'উহ"
২৮ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
185913
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : শায়েখ আলবানীর উপর বেশ বড়ো একটা লেখা তৈরি করেছিলাম। কিন্তু ফেতনার ভয়ে দিতে চাচ্ছিলাম না। এখন মনে হচ্ছে দেওয়া উচিত। আপনার কি পরামর্শ?
239602
২৮ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : শায়েখ আলবানীর উপর বেশ বড়ো একটা লেখা তৈরি করেছিলাম। কিন্তু ফেতনার ভয়ে দিতে চাচ্ছিলাম না। এখন মনে হচ্ছে দেওয়া উচিত। আপনার কি পরামর্শ?
240109
২৯ জুন ২০১৪ রাত ০৯:১৪
ব১কলম লিখেছেন : وَالْفِتْنَةُ أَشَدُّ مِنَ الْقَتْلِ ۚ
০১ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:০০
186613
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : নিঃসন্দেহে। কিন্তু এই ফেতনাটা সৃষ্টি করছে কারা? দিনের পর দিন যেখানে সেখানে দাড়িয়ে যখন বলা হয়, মাযহাবীরা মুশরিক, ওদের নামায হয় না, ওদের ঈমানের ঠিক নেই, তখন ফেতনার সৃষ্টি হয় না? আর যখন আমরা দলীল তালাশ করি তখই ফেতনার সৃষ্টি হয়!!!

উত্তরটা আরবীতে দিতে চেয়েও দিলাম না, কারণ এখানকার সকলের মাতৃভাষা বাংলা, আরবী অনেকে তেমন বোঝেন না। তাই বাংলাতে দেওয়াই সমীচিন মনে করলাম।
241370
০৩ জুলাই ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৯
ব১কলম লিখেছেন : 'আহলে হাদীস ওয়াল জামায়াত' এর প্রতিষ্ঠাতা কে? তাদের উদ্দেশ্য, লক্ষ্য ও কর্মসূচী কি?
০৬ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৪৬
188065
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : ভাই, আমি খুবই আন্তরিকতার সাথে এই বিষয়টি এড়িয়ে চলতে চাই, কারণ অতীতের কাসুন্দি ঘেটে বর্তমানে দ্বিধা দ্বন্দ সৃষ্টি করা মোটেও ভালো কাজ হবে না। তথাপি, আপনি যদি "জানার" আগ্রহ নিয়ে প্রশ্ন করে থাকেন, তাহলে আপনার ই-মেইল বা ফেসবুক আইডি দিন, আমি সেখানে ম্যাসেজ করে দেবো।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File