বলুন দেখি !

লিখেছেন লিখেছেন মধ্যমপন্থী ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৩:০৬:৪৩ দুপুর

==এমন একটি দেশের নাম বলুন দেখি=>

১- যেই দেশ পবিত্র কুরআন এবং রাসুলের (সাঃ) সুন্নাহকে তাদের একমাত্র সংবিধান হিসাবে গ্রহন করেছে ।

২- যেই দেশ থেকে সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স আসে বাংলাদেশে এবং যেই দেশ সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশীকে কাজ করার সুযোগ দিয়েছে।



৩- যেই দেশে এই যুগেও একটি মন্দির নেই কোন গির্জা ঘর নেই, কোন অমুসলিমের নাগরীকতা নেই।

৪- যেই দেশে কোন একটি দরগাহ নেই, যেখানে লাইলাহা..পাঠকারীরা জঘন্য শির্ক করে। পীর মুরিদীর ব্যাবসা নাই.....।

৫. যেই দেশের মসজিদের ইমাম/খতিবগন সচিব/মন্ত্রী/বিচারপতির মর্যাদা পান।

৬- নামাযের সময় হলে যেখানে দোকান-পাট বন্ধ করা হয়, আলেম বাহিনী আত্তয়াজ দেয়, চল সবাই মসজিদে চল।

৭- যেই দেশে একসাথে আযান হয় একই সময়ে সেখানকার সকল মসজিদে নামায হয়।

৮- কোন মদের দোকান নেই আর না আছে মদের ফেক্টরী।

৯- কোন একটি সিনেমা হল নেই।

১০- যেখানে বাধ্যতামূলক মাধ্যমিক পর্যন্ত স্কুলে কুরআন এবং ইসলোমী শিক্ষা নেোয়া সকলকে জরূরী।

১১- যেখানে প্রাইমারী থেকে মেয়েদের পড়ার স্কুল আলাদা আর ছেলেদের আলাদা।

১২- যেখানে পর্দার কাপড় পরিধান করা ছাড়া কোন মহিলার বাড়ির বাইরে আসা নিষেধ।

১৩- যেই দেশের আর্থিক সহযোগীতায় একমাত্র মুসলিম দেশ হিসাবে পাকিস্তান পারমানবিক সহ্মমতা লাভ করে বলে বিশ্ব মিডিয়ায় জোর প্রচার রয়েছে।

১৪- জাতিসংঘের সংবিধান প্রনয়নের সময় যখন সদস্য দেশগুলোর সংবিধান চাওয়া হয়, তখন যেদেশের বাদশাহ কুরআন নিয়ে গিয়ে বলেছিলেন-এই নিন আমাদের সংবিধান।

১৫- নিজ মুসলিম ভাইয়েরা আপসে রাজনৈতিক দলের নামে বিভক্ত হয়ে যেখানে মারামারি খুনাখুনি হয় না।

১৬- যেই দেশের পরিচালক বিশ্বে সব চেয়ে বেশি কুরআন ফ্রি বিতরণ করেন এবং অনুবাদ করে বিতরণ করেন।

১৭-পাশ্চাত্য দেশগুলির একাধিক চাপের পরেত্ত যেই দেশে এখনো হদূদ ইসলামী আইন কেসাস রাস্তা-ঘাটে বাস্তবায়ন হয়।

১৮- যেই দেশে অমুসলিমদের দ্বীনের দাত্তয়াত দেযার জন্য জীবিত আছে কয়েক শত ইসলামিক সেন্টার। বছরে ২০ হাজারেরত্ত বেশী সংখ্যায় যেখানে অমুসলিম ইসলাম গ্রহণ করে।

১৯- যেই দেশ বিশ্বের ১৬০ টিরত্ত অধিক দেশের ছাত্রকে স্কোলারশিপ দিয়ে তাদের ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সুযোগ দেয়।

২০- প্রায় পৃথিবীর সকল দেশে সেই দেশের অর্থায়নে দাঈরা দ্বীনের কাজ কের।

২১- বতৃমান সময়ে যেই দেশের সরকার এবং জনগণের মাধ্যমে পৃথিবীতে সব চেয়ে বেশী মসজিদ নির্মাণ হয়েছে।

---.আরো এইরকম অনেক বৈশিষ্ট আছে..তবে কিছু মন্দ যে নেই তা নয়..তবে এই সব ভালোর তুলনায় তার সংখ্যা তেমন নয়।

* তবে আর একটি বড় বৈশিষ্ঠ্য হচ্ছে-- এই দেশটিকে আমাদের দেশ থেকে সবচেয়ে বেশি সমালোচনা করা হয়....।

বলুনতো দেশটির নাম কি ??

বিষয়: বিবিধ

১৭৫৮ বার পঠিত, ২১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

342823
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ দুপুর ০৩:২০
আনোয়ার আলী লিখেছেন : সেই রকম দেশ পৃথিবীতে নেই। আপনি যদি সৌদি আরবকে মীন করে থাকেন, তাহলেেআপনার ১নং দফা সেখানে কার্যকর নেই। ইসলামী খেলাফত সেখানে নেই। আছে ইয়াযীদী রাজতন্ত্র। আর অন্য ধর্মকে শ্রদ্ধা না করা বা গীর্জা মন্দির না থাকা ইসলামের নীতি নয়। নামাজের সময় জুলুম করে পুলিশী কায়দায় মসজিদে নেওয়া নবীর শিক্ষা নয়। অথচ এটা কেবল সৌদিরাই করে। তাদেরকে ইসলামী গন্য করার কোন জো নেই। তারা আগাগোড়াই মার্কিণ পূঁজারী। তাদের অর্থ ব্যয় হয় মার্কিনী সেবায়। তারা ইসলামী সরকার বা ইসলামী আন্দোলনকে একেবারেই সহ্য করতে পারে না। উদাহরন হিসাবে মিশরের মুরসী সরকারের কথাই ধরে নিতে পারেন। তবে হ্যা, তারা লক্ষ-কোটি রিয়াল খরচ করছে শীয়া-সুন্নি বিরোধ সৃষ্টিতে, জঙ্গী সৃষ্টিতে, ইয়াযিদকে ইসলামী এবং বৈধ হিসাবে ভাবমুর্তি গড়ে তুলতে। এই দান-খয়রাত আমাদের দেশের যেসব মার্দ্রাসা পায়, তাদের ছাত্ররা আগাগোড়াই সেভাবেই গড়ে উঠে।
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:২১
284168
শেখের পোলা লিখেছেন : আপনার সাথে এক মত৷ তাদের সংবিধান যদি কোরআনই হবে তবে সর্বক্ষেত্র তা বাস্তবায়িত নয় কেন?
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১২:১৩
284183
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : পৃথিবির আর সব মুসলিম দেশ থেকে যে তারা অনেক বেশি ইসলামি সেটাতে কিন্তু সন্দেহের কারন নাই।
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ০৩:২০
284190
সাদাচোখে লিখেছেন : পরিবারের প্রধান ডাকাতি করে সংসার চালানোর সাথে সাথে সমাজ সেবা করেই সে সমাজে বসবাস করে ও অনেক প্রশংসা পায়।

বিশ্বের প্রতারকের দোষর সৌদ পরিবারের পরিচালকরা পৃথিবীর মুসলমানের খেলাফতটি ছিনিয়ে নিয়ে তথাকথিত ডিসিপটিভ ইসলাম দরদী সেজে গনমুসলমানকে বোকা বানিয়েছে।

২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ দুপুর ০৩:০৭
284379
আনোয়ার আলী লিখেছেন : সবুজ ভাই, পৃথিবীর কোন দেশে ইসলাম না থাকলেও সৌদিতে ইসলামী খেলাফত থাকতে হবে। কারন এটাই মুসলিম বিশ্বের মাথা। এখানে ইসলামী খেলাফত চালু থাকলে, পৃথিবীর সব মুসলমান তার নির্দেশ মানতে বাধ্য। মাথা থেকেই তো সব হয়।
কিন্তু দুঃখজনক হলো, মাথাতেই পঁচন ধরেছে।
২৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১০:১৫
288300
মধ্যমপন্থী লিখেছেন : শেখের পোলা বলেছেন-> "তাদের সংবিধান যদি কোরআনই হবে তবে সর্বক্ষেত্র তা বাস্তবায়িত নয় কেন?"
পৃথিবীতে কালেমা পড়া মানুষ তো অনেক আছে, কিন্তু জীবনের সর্বহ্মেত্রে ১০০% কালেমা বাস্তবায়ন করেছে এই জামানার এমন একজন ব্যক্তির নাম বলুন তো?
আর রাষ্ট্রের হ্মেত্রে পৃথিবীতে ঈমানের সাহ্ম্য দেয়া একটি দেশই আছে। তবে বাস্তবায়নে অবশ্যই কিছু ত্রুটি বিচ্যুতি আছে।
"একটা ক্লাসে ১৯৬ জন ছাত্র আছে। মাত্র একজন ছাত্র পাশ করেছে অথবা ৫০% নম্বর পেয়েছে (অর্থাৎ ৫০% উত্তর সে ভুল দিয়েছে) বাকি সবাই ফেল অথবা ১০% এর নিচে নম্বর পেয়েছে। এখন আমাদের কর্তব্য কি সেই একজন পাশ করা ছাত্রকে গালি গালাজ করা নাকি ফেল করা ছাত্রদের ব্যাপারে মনযোগী হওয়া?
মানব রচিত কোন বিধানকে আল্লাহর বিধানের সমকহ্ম মনে করা যদি কুফরী হয় তাহলে সেই গালি খাওয়া রাজাবাদশাহরা ছাড়া এই দুনিয়াতে আর কে আছে যারা পাশ করবে ঈমানের সাহ্ম্য দিতে পারা না পারার পরীহ্মায়?
২৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১০:১৯
288303
মধ্যমপন্থী লিখেছেন : শেখের পোলা বলেছেন-> "তাদের সংবিধান যদি কোরআনই হবে তবে সর্বক্ষেত্র তা বাস্তবায়িত নয় কেন?"
পৃথিবীতে কালেমা পড়া মানুষ তো অনেক আছে, কিন্তু জীবনের সর্বহ্মেত্রে ১০০% কালেমা বাস্তবায়ন করেছে এই জামানার এমন একজন ব্যক্তির নাম বলুন তো?
আর রাষ্ট্রের হ্মেত্রে পৃথিবীতে ঈমানের সাহ্ম্য দেয়া একটি দেশই আছে। তবে বাস্তবায়নে অবশ্যই কিছু ত্রুটি বিচ্যুতি আছে।
"একটা ক্লাসে ১৯৬ জন ছাত্র আছে। মাত্র একজন ছাত্র পাশ করেছে অথবা ৫০% নম্বর পেয়েছে (অর্থাৎ ৫০% উত্তর সে ভুল দিয়েছে) বাকি সবাই ফেল অথবা ১০% এর নিচে নম্বর পেয়েছে। এখন আমাদের কর্তব্য কি সেই একজন পাশ করা ছাত্রকে গালি গালাজ করা নাকি ফেল করা ছাত্রদের ব্যাপারে মনযোগী হওয়া?
মানব রচিত কোন বিধানকে আল্লাহর বিধানের সমকহ্ম মনে করা যদি কুফরী হয় তাহলে সেই গালি খাওয়া রাজাবাদশাহরা ছাড়া এই দুনিয়াতে আর কে আছে যারা পাশ করবে ঈমানের সাহ্ম্য দিতে পারা না পারার পরীহ্মায়?

ইসলামে আল ওয়ালা আর বারা বলে একটা নিয়ম আছে। মুসলিমদের মধ্যে যার যতটুকু ভাল ততটুকুর জন্য ভালবাসব এবং যতটুকু খারাপ ততটুকুর জন্য ঘৃনা করব। ভালবাসা বা ঘৃনা দুটিই হবে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য।
২৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১০:৪৯
288311
মধ্যমপন্থী লিখেছেন : @আনোয়ার আলী, আপনার ঞ্জাতার্থে্
"And he said (which means): I have been ordered to fight against the people until they testify that there is no one worthy of worship but Allaah and that Muhammad is the Messenger of Allaah and until they perform the Prayers and pay the Zakaah, and if they do so they will have gained protection from me for their lives and property, unless [they do acts that are punishable] in accordance with Islaam, and their reckoning will be with Allaah Most High. [Bukhaari, Muslim] "
আপনি হয়ত জানা আছে কিনা জানিনা, শুধু যাকাত দিতে অস্বীকৃতি জানানোর জন্য একটা মুসলিম গ্রুপের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছিলেন।
তবুও না বুঝলে নিচের সালাত পরিত্যাগ নিয়ে নিচের লিংকটি ভিজিট করুন - যেখানে এব্যাপারে ৪ ইমামের বক্তব্যই তুলে ধরা হয়েছে। তবুও না বুঝলে ধরে নিবেন আপনার ধর্ম আলাদা কিছু যা এখানে কপ্চানোর প্রয়োজন নেই।

আর আপনার নিচের বক্তব্যের রেফারেন্স দিবেন দয়া করে- যদি আপনি রাসুলের সাঃ অনুসারী মুসলিম হন-
"তারা আগাগোড়াই মার্কিণ পূঁজারী"
আমি একটা রেফারেন্স দিচ্ছি যেটা আপনার বক্তব্যের বিরোধী-https://youtu.be/wdBLboebeY0

*************
রাসূলুল্লাহ (সঃ)বলেছেনঃ

সাবধান! মন্দ ধারণা হতে দূরে থাক।কেননা মন্দ ধারণা অনুমান সবচেয়ে বড় মিথ্যা। (বুখারী ও মুসলিম, রিয়াদুস সালেহীন-১৫৭৪)

আবু হুরাইরাহ (রাযি) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সা বলেছেন, কোন লোকের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেস্ট যে, সে যা শুনে (খোঁজখবর নেয়া ছাড়াই) তাই বলে বেড়ায়। (মুসলিম ৫) -মিশকাত তাহক্কীক আলবানী হা/১৫৬

"মুমিনগণ! যদি কোন পাপাচারী ব্যক্তি তোমাদের কাছে কোন সংবাদ আনয়ন করে, তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে, যাতে অজ্ঞতাবশতঃ তোমরা কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত না হও।(Sura Hujurat:7)
২৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১০:৫০
288312
মধ্যমপন্থী লিখেছেন : যাকাত দিতে অস্বীকৃতি জানানোর জন্য একটা মুসলিম গ্রুপের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছিলেন ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর রাঃ
342836
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৫:১১
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : সৌদি আরব
342883
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১২:০৮
342896
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ০১:৪০
আফরা লিখেছেন : যে দেশের কথা বলেছেন সেটা মন্দের ভাল আর কি !!
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ দুপুর ০৩:০৯
284381
আনোয়ার আলী লিখেছেন : এখানে মন্দের ভাল হওয়ার সুযোগ নেই। এটা মুসলিম বিশ্বের মাথা। মাথা ঠিক না থাকলে কিছুই ঠিক থাকবে না। অন্ততঃ মক্কা-মদীনার দেশে ইসলামী খেলাফত থাকতে হবে।
343252
২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সকাল ১০:২৫
মুহাম্মদ_২ লিখেছেন : গোত্র ও ভাষার নামে দু’টি দেশ। সৌদী আরব ও বাংলাদেশ। এমন দেশ পৃথিবীতে কোথাও নেই। দুটি দেশই আল্লাহর গযবের দ্বারপ্রান্তে। সৌদী আরব পূর্ণ ইসলামের অবতীর্ণস্থল। ক্বোরআনের ভাষা সহ দ্বীন তাদের মধ্যে বিদ্যমান, কা’বা ও মাদীনা সেখানে। ধর্মীয় ও আর্থিক সম্পদ ষোলআনা আল্লাহ দিয়েছেন। যাতে তারা ষোলআনা দ্বীন ক্বায়েম করতে পারে। কিন্তু করেছে তার উল্টোটা। ষোল আনা মুর্তাদ সৌদী শাসকরা।
২৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১০:৫৩
288313
মধ্যমপন্থী লিখেছেন : মুর্তাদ এর ফতওয়া কই পেলেন ভাই। রেফারেন্স দিবেন প্লিজ। এটা কিন্তু খারেজীদের একটা লহ্মন জানেন তো?
343253
২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সকাল ১০:২৭
মুহাম্মদ_২ লিখেছেন : সারা বিশ্ব মুস্তাকবির দানবদের স্বেচ্ছাচারের নরকপুরী। আপনার পৃথিবীতে কোথাও আপনার ঈমানদার মুস্তাদআফ্দের অভয়ারণ্য নেই। আপনার ‘বালাদুল আমীন’ ও ‘বাইতুল মাকদিস’ তথা মাস্জিদুল হারাম ও মাস্জিদুল আকসাসহ গোটা আরব্য উপদ্বীপ বনী আদমের শত্রু ইবলিস ও তার মানব সন্তান আপনার নবী মূসা, ঈসা ও মুহাম্মাদ সঃ দের ঐক্যবদ্ধ দ্বীনকে ত্রিধা বিভক্তকারী ইয়াহুদী, খৃষ্টান ও মোহামেডান আরব সন্ত্রাসীদের পূর্ণ কব্জায়!
343254
২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সকাল ১০:২৮
মুহাম্মদ_২ লিখেছেন : হে রাহমানুর রাহীম! অনুর্বর মরুকাঠিন্যের সৌদী আরবে আপনার দানের প্রাচুর্য্য পেয়ে আরবরা ইয়াহুদী-খৃষ্টানদের মিত্র হয়ে ইসলাম ত্যাগকারী মুর্তাদ। বিরাট ভূ-খন্ডে তারা প্রায় জনমানুষ শূন্য। আপনার খলীল বাবা ইব্রাহীমকে দিয়ে যেখানে বিশ্বের সকল দিক থেকে সমান অধিকারে বিশ্ব ঐক্যের কেন্দ্রে মানুষকে আসার আযান দিয়ে ছিলেন, সেখানে যেতে আজ ঈমানদারদের সবচেয়ে দুরূহ বাধা।
২৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১১:০৩
288314
মধ্যমপন্থী লিখেছেন : রাসুল সাঃ বলেছেন যে, তোমাদের কেউ যদি কাউকে ফাসেক বলে, কিংবা কাফের বলে অথচ লোকটি এমন নয়,তাহলে তা যিনি বলেছেন তার দিকে ফিরে আসবে। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৫৬৯৮}
“রাসূল স. আরও বলেছেন, যখন কোন মুসলমান তার মুসলিম ভাইকে বললো হে কাফের, তবে তাদের মধ্যে যে কোন একজন কাফের হয়ে যাবে।” {সহীহ বোখারী, হাদীস নং ৬১০৩}
347191
২৫ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১০:০৮
মধ্যমপন্থী লিখেছেন : একটা ক্লাসে ১৯৬ জন ছাত্র আছে। মাত্র একজন ছাত্র পাশ করেছে অথবা ৫০% নম্বর পেয়েছে (অর্থাৎ ৫০% উত্তর সে ভুল দিয়েছে) বাকি সবাই ফেল অথবা ১০% এর নিচে নম্বর পেয়েছে। এখন আমাদের কর্তব্য কি সেই একজন পাশ করা ছাত্রকে গালি গালাজ করা নাকি ফেল করা ছাত্রদের ব্যাপারে মনযোগী হওয়া?
মানব রচিত কোন বিধানকে আল্লাহর বিধানের সমকহ্ম মনে করা যদি কুফরী হয় তাহলে সেই গালি খাওয়া রাজাবাদশাহরা ছাড়া এই দুনিয়াতে আর কে আছে যারা পাশ করবে ঈমানের সাহ্ম্য দিতে পারা না পারার পরীহ্মায়?
২৬ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১০:২৭
288380
আনোয়ার আলী লিখেছেন : সৌদির ভন্ডদের ব্যাপারে আপনার আইডিয়ার শুন্যের কোটায়। তারা মার্কিন এবং ইসরাইলের স্বার্থেই সব সিদ্ধান্ত গ্রহন করে। রাজতন্ত্র বাঁচাবার জন্যে মুরশী সরকারকে উৎখাত করেছে এবং জালেম সিসিকে সহযোগিতা করে চলেছে। বায়তুল মুকাদ্দাস উদ্ধারে যুদ্ধ না করে ওরা ইয়ামেনে কেন বোমা ফেলে?
347295
২৬ অক্টোবর ২০১৫ রাত ১০:৩০
আনোয়ার আলী লিখেছেন : সৌদি প্রবাসীদের কাছে শুনেছি, ঐদেশের মানুষ আল্লাহর ভয়ে নামাজ পড়ে না, পড়ে পুলিশের ভয়ে। সেখানে কোন ব্যক্তি স্বাধীনতা নেই। পুরোটাই একটা বড় জেলখানা। একটা পরিবারই গোটা দেশের মালিক। ধন সম্পদের পাহাড় গড়েছে তারা আর সেসব ব্যবহার করছে মার্কিনী-ইসরাইলের স্বার্থে।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File