হাঁসতে নাকি জানেনা কেউ কে বলেছে ভাই , এই দেখনা কত হাসির খবর বলে যাই।

লিখেছেন লিখেছেন মরহুম সাদেক ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০২:১৪:৫৯ রাত

১।

বাবা : তোর রেজাল্ট কি...???

ছেলে : ওই পাশের বাড়ির ডাক্তার সাহেবের ছেলে ফেল করেছে...

বাবা : তোর রেজাল্ট কি...???

ছেলে : ওই আরো দুইটা বাড়ির পরে উকিল সাহেবের ছেলে ফেল করেছে...

বাবা : তোর রেজাল্ট কি...

ছেলে : ওওম তুমি কি লাট সাবেব নি যে তোমার ছেলে পাশ করব।

২।

বাস কন্টাকটরঃ এই যে ভাই ভারা টা দিন ।

যাত্রীঃ এই নিন

বাস কন্টাকটরঃ ৫ টাকা কেন ১০ টাকা দিন ।

যাত্রীঃ আমি ছাত্র জানিস না আমার ভারা হাফ ।

বাস কন্টাকটরঃ (পাশের জনকে) আপনার ভাড় দিন ।

যাত্রীঃ এই বেটা ছাত্রের ভাড়া হাফ, আমি ওর মাস্টার আমার ভারা মাফ ..

আরেক জন চেচিয়ে বলছে ঐ কন্টাকটর আমাকে কিছু টাকা দে আমি মাস্টারের বাপ ??

৩।

এক লোক রাস্তায় দাঁড়িয়ে গলা উঁচিয়ে চিত্‍কার করে বলছে

""প্রাইম মিনিস্টার একটা কুত্তা ""

কিছুক্ষনের মধ্যেই পুলিশ এসে লোকটাকে ধরে নিয়ে গেলো । পুলিশ কষে একটা চড় মেরে বললো,

" থানায় চল শালা, প্রাইম মিনিস্টারকে গালাগালি করছ কতবড় সাহস !! "

...

লোকটা উত্তর দিলো, " আমি তো জাপানের প্রাইম মিনিস্টারকে গালাগালি করতে ছিলাম "!

পুলিশ তাকে আরো ২টা থাপ্পড় দিয়ে বললো ,

" আমারে বেকুব পাইছোস ? আমি ভালোমতোই জানি কোন প্রাইম মিনিস্টার কুত্তা "

৪।

এক বাচ্চা রাস্তা দিয়ে কুকুর নিয়ে যাচ্ছিল

এক পুলিশ হাসতে হাসতে বলেঃ

"কিরে তোর ভাইরে নিয়া কই যাস??"

বাচ্চাঃপুলিশে ভর্তি করাইতে নিয়া যাইতেছি!!

৫।

এক ভিক্ষুক গেছে ভিক্ষা করতে।

ভিক্ষুকঃ আপা , ৫০ টা টাকা দেন।

গৃহকর্তীঃ টাকা কি গাছে ধরে? আমার স্বামী এখন

... বাড়িতে নেই।

ভিক্ষুকঃ আপা কালকে ফেসবুকে আমাদের ভিক্ষুক

সমিতির পেজ থেকে স্ট্যাটাস দিয়ে জানিয়ে ছিলাম

আজ আমরা মিরপুর এ ভিক্ষা করবো। তো আপনার

স্বামী টাকা রেখে যেতে পারে নাই? মোবাইল

নাম্বার রাইখা যাইতেছি, ফ্লেক্সি কইরা টাকা দিয়া দিয়েন।

৬।

এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছেঃ- "তুমি কি আমেরিকান??"

চাইনিজঃ- "না! আমি চাইনিজ."

পাগলঃ- "তুমি আমেরিকান না???"

... ... ...

চাইনিজঃ- "না, আমি চাইনিজ."

পাগলঃ- "মিথ্যা বলছ,তুমি অবশ্যই আমেরিকান"

লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বললঃ- " হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি??"

পাগল এর পর বললঃ-

.

.

.

.

.

.

.

"তাই?? চেহারা দেখে তো মনেহয় তুমি চাইনিজ।

৭।

মিজান : আম্মু.এক গ্লাস পানি দাওতো ।

মা : এখানে এসে নিয়ে যা ।

মিজান : না না,আম্মু দাওনা ।

...

মা : একটা থাপ্পড় দিবো ।

মিজান :আম্মু , থাপ্পড় দিতে আসার সময় এক গ্লাস পানি নিয়ে এসো ।

৮।

মফিজ আর নাছের দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে।

মফিজ: বুঝলি নাছের, সুলেখাকে আমি ভালোবাসতাম, কিন্তু এখন আর বাসি না।

নাছের: কেন?

মফিজ: মেয়েটা কানে কম শোনে।

নাছের: কী করে বুঝলি?

... .

.

.

.

.

মফিজ: আমি ওকে বললাম, আমি তোমাকে ভালোবাসি। আর ও বলল, আমার পায়ের স্যান্ডেলটা নতুন !

৯।

শিক্ষক: ওয়াদা করো সিগারেট পান করবে না

ছাত্ররা: ওকে স্যার পান করবো না।

শিক্ষক: মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা

ছাত্ররা: ঘুরবো না।

শিক্ষক: ওদের ডিস্টার্ব করবে না।

... ছাত্ররা: ওকে, ডিস্টার্ব করবো না

শিক্ষক: দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে।

ছাত্ররা: অবশ্যই স্যার, এই রকম জীবন দিয়া করবইবা কি?

১০।

রতনের ছিল চারটা ছেলে। ছেলেগুলোর নামও ছিল আজব। পঁচা, বাসি, গন্ধ আর মুইতা।

একবার রতনের বন্ধু বেড়াতে এলো বাড়িতে। গ্রামে আসতে তার বন্ধুকে অনেক পরিশ্রমকরতে হয়েছে।

বন্ধুর অনেক ক্ষুধা লাগলো এবং তাড়াতাড়ি খাবার চাইল।

রতন : একটু সময় দে, পোলাও কোরমা রান্না করি। বন্ধু বলল, আরে ওসব লাগবে না, যা আছে তাই দেন।

রতন তখন তার ছেলেদের ডাকল,

পঁচা, ভাত আন।

বাসি, তরকারী আন।

ভাব ভাল না দেখে বন্ধু বললো, থাক দোস্ত আমি খাবন...া।

রতন : এতো কষ্ট করে এসেছো তোমাকে কি নাখাইয়ে ছাড়বো?

গন্ধ, ডাল আন।

মুইতা, পানি আন।

.

.

.

বন্ধু পা ধরে মাফ চেয়ে দিল এক দৌড়।

১১।

মেয়ে - আম্মু ছোট খালা মনে হয় মানুষ না!

মা - মানুষ না মানে !

মেয়ে - না আম্মু আমি নিজ কানে শুনেছি-----------?

মা - কি শুনেছিস?

মেয়ে - আব্বু না খালার নাকে হাত দিয়ে বলছে তুমি একটা পরি।

১২।

শিক্ষক - বলতো বাচ্চু, ছেলেটি গাছ থেকে পড়ে গিয়ে পা ভেঙেছে এখানে গাছ কোন পদ?

বাচ্চু - বিপদ স্যার।

শিক্ষক - দুর বোকা তোর মাথায় শুধু গোবর আর গোবর । আচ্ছা আবছার তুই বলতো ধান কোথায় ভালো জন্মে?

আবছার - বাচ্চুর মাথায় স্যার।

১৩।

শিক্ষক :- আচ্ছা বলতো, তাজমহল কোথায় অবস্থিত?

ছাত্র :- জানি না স্যার।

শিক্ষক :- তাহলে বেঞ্চের উপর দাড়া।

ছাত্র :- বেঞ্চের উপর দাড়ালে কি তাজমহল দেখতে পাবো স্যার।

১৪।

ডাক্তার - যে প্রেসক্রিপশনটা লিখে দিয়েছিলাম তা ঠিকমতো ফলো করছেন তো ?

রোগী - ওই প্রেসক্রিপশনটা ফলো করলে নির্ঘাত মারা যেতাম ।

ডাক্তার - মানে ?

রোগী - ঔ প্রেসক্রিপশনটা ছাদ থেকে পড়ে গিয়েছিল যে..............

১৫।

এক মাতাল ব্রিজের উপর দিয়ে যাবার সময় নিচে পানিতে চাঁদের প্রতিবিম্ব দেখে থমকে দঁড়ায়-

মাতাল - এই যে ভাই, নিচে ওটা কি?

পথচারী - ক্যান চাঁদ।

মাতাল - কি ?----- আমি এতো উপড়ে কি করে উঠলাম ????

১৬।

বিচারক - তুমি নিরীহ লোকটার গায়ে হাত তুলেছ কেন?

আসামি - আল্লাহর কসম, হাত তুলিনি স্যার , আমি কেবল কয়েকটা লাথি মেরেছি।

১৭।

তিন বন্ধু মজা করে নিজেদের নাম বদলিয়ে রেখেছে যথাক্রমে Sombody, Nobody ও Mad এদের মধ্যে ছিল অধিক ঘনিষ্টতা। একদিন Sombody ক্ষুদ্ধ হয়ে Nobody কে খুন করলো। Mad তখন থানায় গেলো।

Mad - স্যার Sombody Kills Nobody.

দারোগা - হোয়াইট?

Mad - Sombody Kills Nobody.

দারোগা :- হু আর ইউ?

Mad - আই এ্যাম Mad স্যার।

দারোগা - গেট আউট।

১৮।

খদ্দের - এই সব রান্না কি খাওয়া যায়? ওয়ক থু: !! যাও তোমার ম্যানেজারকে ডেকে নিয়ে আস।

ওয়েটার - ইয়ে স্যার মানে-------উনি তো পাশের হোটেলে খেতে গেছেন।

১৯।

অশিক্ষিত মা ও বিলেত ফেরত ছেলে :

মা - অনেকদিন পর দেশে এলি। মুরগির কলিজাটা খা।

ছেলে - Thank you.

মা - ঠ্যাং (পা) খাবি বাবা দিচ্ছি, এই নে।

ছেলে- Thank you.

মা - বাকিটাও খাবি বাবা, নে খা।

ছেলে - Thank you gv.

মা - আরে বাপ, এক মুরগির কয়াট ঠ্যাং থাকে?

২০।

সন্ধায় দুই মাতাল নেশা করে ঢাকা রোড দিয়ে বাড়ী ফিরছে (একজন একটু বেশি আর একজন একটু কম নেশা করেছে)

কম নেশাখোর - দোস্ত রাস্তার এক ধারে আয় পিছন থেকে একটা ট্রাক আসছে।

বেশি নেশাখোর - আরে দোস্ত ট্রাক এলে কি হবে?

কম নেশাখোর - কি হবে মানে! ট্রাকটি আমাদের উপর দিয়ে যাবে।

বেশি নেশাখোর - আরে রাখ দোস্ত কত এ্যরোপ্লেন (বিমান) আমার মাথার উপর দিয়ে গেল আর এ সামান্য ট্রাক আমাদের উপর দিয়ে গেলে কি হবে?

২১।

এক বুড়ি ময়মনসিংহের বাসে উঠেছে!

বাসে উঠেই সে হেল্পারকে বলল, ‘ভালুকা আইলে আমারে কইয়েন যে!’

হেল্পার তাকে আশ্বস্ত করে বলল, ‘ঠিক আছে, ঠিক আছে।’

বাস চলতে শুরু করল..

বুড়ি দুই মিনিট পরেই হেল্পারকে বলল, ‘ভালুকা আইছে?’

...হেল্পার উত্তরে ‘না’ বলল!

কিন্তু বুড়ি দুই মিনিট পর পর হেল্পারকে এই প্রশ্ন করতে লাগল!

হেল্পার ও বাসের যাত্রীরা বিরক্ত হয়ে বুড়িকে ধমক দিল!

বুড়ি তখন ভয়ে চুপ।

এদিকে বাস চলতে চলতে ভালুকা ছাড়িয়ে সামনের স্টপেজের মাঝামাঝি চলে এল...

তখন হেল্পারের মনে পড়ল যে বুড়িমা তো ভালুকার কথা বলে রেখেছিল!

বাসের সব যাত্রী তখন হেল্পারকে বকাঝকা করে বাস ঘোরাতে বলল।

তো বাস আবার ঘুরিয়ে ভালুকায় এল।

হেল্পার বুড়িকে বলল, ‘বুড়িমা, ভালুকা আসছে! আপনে নামেন!’

বুড়ি চোখ কুঁচকে জবাব দিলঃ ‘নামমু কে? ডাক্তার আমারে ডাহাত্তন (ঢাকা থেকে) একটা টেবলেট খাওয়াইয়া কইছে ভালুকায় গিয়া আরেকটা খাইতে! আমি এখন টেবলেট খাইবাম! পানি দেন!’

২২।

রোগীঃ ডাক্তার সাব! বেশীদিন বাচোনের কোন উপায় আছে কি?

ডাক্তারঃ যান বিয়া করেন গিয়া, মিয়া..!!

রোগীঃ ক্যান? বিয়া করলে কি বেশিদিন বাঁচন যায়?

ডাক্তারঃ তা কইবার পারুম না। তয় এইডা কইতে পারি যে আপনে বিয়ার পর আর বেশিদিন বাঁচতে চাইবেন না...!!

২৩।

এক মাসে বাসার ফোনবিল অস্বাভাবিকভাবে বেশি এল। বাসায় জরুরি মিটিং বসল।

বাবা বলল, ‘আমি গত মাসে বাসার ফোনটা একবারও ধরিনি। আমি সব ফোন করেছি অফিসের ফোন থেকে।’

তখন মা এসে বলল, ‘আমিও গত মাসে কোনো ফোন বাসা থেকে করেছি বলে মনে হয় না। আমার সমিতির অফিসের ফোনটাই আমি ব্যবহার করি।’

একমাত্র ছেলে এসে বলল, ‘আমার তো বাসা থেকে ফোন করার প্রশ্নই আসে না। কোম্পানি আমাকে মোবাইল বিল দেয়। আমি অফিসের সেই মোবাইল ব্যবহার করি।’

এরপর বাসার কাজের মেয়ে এসে বলল, ‘তাহলে তো কোনো সমস্যাই দেখি না। আমরা সবাই যার যার অফিসের ফোন ব্যবহার করি!

২৪।

এক ছোট্ট কিউট বাচ্চা এক বাড়িতে বেল বাজাতে চাচ্ছিল কিন্তু সে খাটো হওয়াতে বেলের নাগাল পাচ্ছিলনা।

সেটা দেখে এক ভদ্রলোক তাকে সাহায্য করার জন্য বেলটা বাজিয়ে দিলেন! এর পর পিচ্চিকে বললেন " এখন তোমার জন্য কি আর কিছু করতে পারি?? "

পিচ্চির উত্তরঃ এখন জোরে দৌড় দেন ......আমিও দিতাছি!!

২৫।

মাছ বিক্রেতা ও ক্রেতার কথোপকথন...

ক্রেতাঃ ভাই, মাছটার পেটে ডিম নাইতো ?

মাছ বিক্রেতাঃ না ভাই নাই।

ক্রেতাঃ একটু কেটে দেখান ।

মাছ কাটার পর দেখা গেল পেটে ডিম আছে...

ক্রেতাঃ কি ভাই , ডিমতো আছে?!

মাছ বিক্রেতা তখন মাছের দিকে তাকিয়ে বলছেঃ হারামজাদি...!! তলে তলে এই কাম কইরা রাখছোস...!?

২৬।

মোটর সাইকেলে চড়ে দুই বন্ধু যাচ্ছে...

পেছনে বসে থাকা বন্ধু বললোঃ "দোস্ত একটু আস্তে চালা , ভয় লাগছেতো..!!"

যে বন্ধু মোটরসাইকেল চালাইতেসে, সে উত্তর দিলোঃ : আরে ব্যাটা , বেশী ভয় লাগলে আমার মত চোখ বন্ধ কইরা রাখ...!!

২৭।

স্বামী টিভি দেখছিল।

স্ত্রী রান্না করছিল

হঠাত চিৎকার করে উঠল টিভি থেকে: কবুল বলিস না! কবুল বলিস না!! কবুল বলিস না!!!

রান্নাঘর থেকে স্ত্রী দৌড়ে এসে জিজ্ঞেস করলো: টিভিতে কি দেখছ?

স্বামী: আমাদের বিয়ের ভিডিও।

২৮।

এক লোক নতুন কম্পিউটার কিনে বাসায় এনে উনার মা কে চেনা্চ্ছেঃ "এইটা মনিটর, এইটা সিপিইউ,এইটা কী-বোর্ড আর এইটা মাউস!"

মা জবাবে কইলোঃ "তাইলে কম্পিউটার কোনডা?"

২৯।

মফিজঃ কখনো কি “না” আর “আমিও না” নিয়ে কোন জোকস শুনছিস?

শামছুঃ না

মফিজঃ আমিও না।

৩০।

দুই পিচ্চির কথোপকথনঃ

১ম পিচ্চিঃ জানিস, আমাদের না শুধু আত্মীয়স্বজনদের মধ্যেই বিয়ে হয়...!!

২য় পিচ্চিঃ কেমনে কী??

১ম পিচ্চিঃ এই যে, আমার আব্বু আম্মুকে বিয়ে করেছে, মামা মামীকে, চাচা চাচীকে...................!!

বিষয়: বিবিধ

২৬৭৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File