কৌতুক সমগ্রঃ ১

লিখেছেন লিখেছেন মরহুম সাদেক ২৫ আগস্ট, ২০১৩, ০২:৪৬:১৪ রাত

সংগ্রহ করে কিছু কৌতুক দিলাম, কেহ বিনোদিত হইলেও হইপার পারেন । Tongue Rolling on the Floor At Wits' End Rose

১।

দিপু : চলতো টিপু চোখের ডাক্তারের কাছে যাই।

টিপু : কেন?

দিপু : আমি দূরের জিনিস দেখতে পাচ্ছি না।

টিপু : তোর চোখ তো একদম ঠিক আছে।

দিপু : (রাগান্বিত হয়ে) তুই কী করে বুঝলি?

টিপু : ওই যে সূর্যটা দেখতে পাচ্ছিস?

দিপু : হ্যাঁ পাচ্ছি!

টিপু : তাহলে আর কতো দূরের জিনিস দেখবি? Happyimg src="http://www.newsbybd.net/blog/smileys/14.gif" width="18" height="18" alt="Cool" style="border:0;" />Winking

২।

যায়েদ এক বালতি পানি নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছে।

মা : আরে যায়েদ, পানি নিয়ে কোথায় যাচ্ছিস?

যায়েদ : আর বলো না মা, আমাদের ওই পুকুরের পানি খুব অপরিষ্কার। তাই সাবান আর পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে দেব।

৩।

মামা ও ভাগনের মধ্যে কথা হচ্ছে -

ভাগনে : আচ্ছা মামা, আম ও কাঁঠালের সময় ঝড় হয় কেন?

মামা : তুই কি তাও জানিস না?

ভাগনে : না, মামা।

মামা : আরে ঝড় না হলে মানুষ গাছের নিচ থেকে কিভাবে আম কুড়াবে? Happyimg src="http://www.newsbybd.net/blog/smileys/14.gif" width="18" height="18" alt="Cool" style="border:0;" />Winking

৪।

পুলিশ : আপনি বলছেন, গতরাত্রে চোর আপনার বাসা থেকে ফ্রিজ, গাড়ি, টাকা, অলঙ্কার চুরি করেছে?

বাড়ির মালিক : হ্যাঁ।

পুলিশ : কিন্তু টিভিটা নেয়নি কেন?

বাড়ির মালিক : ওটা নেবে কিভাবে! তখন তো আমি টিভি দেখছিলাম। Happyimg src="http://www.newsbybd.net/blog/smileys/14.gif" width="18" height="18" alt="Cool" style="border:0;" />Winking

৫।

সেদিন রাজীব দেখে কী, রবিন অনেকক্ষণ ধরে একখণ্ড বরফে কী যেন খুঁজছে। রাজীবের খুব কৌতূহল হলো। জিজ্ঞেস করল, কি রে, বরফে কী খুঁজছিস?

রবিন বলল, আর বলিস না। বরফের কোথায় যেন ফুঁটো হয়ে গেছে। সেই কখন থেকে পানি ঝরছে তো ঝরছেই। এতো খুঁজছি, ফুঁটো আর খুঁজে পাচ্ছিনে! একটু দেখবি তুই? Happyimg src="http://www.newsbybd.net/blog/smileys/14.gif" width="18" height="18" alt="Cool" style="border:0;" />Winking

৬।

শিক্ষক : কী ব্যাপার! আজ এতো দেরি করে এলে?

ছাত্র : স্যার, আমি তো তাড়াতাড়ি-ই আসছিলাম। কিন্তু ওই সাইনবোর্ডের কারণে দেরি হয়ে গেল।

শিক্ষক : (চোখ পাকিয়ে) কোন্ সাইনবোর্ড?

ছাত্র : স্যার, ওই যে, আমাদের স্কুলের কাছেই একটা সাইনবোর্ড আছে নাÑ ‘সামনে স্কুল, ধীরে চলুন’। ওটা দেখে ধীরে চলতে গিয়েই তো দেরি হয়ে গেল! Happyimg src="http://www.newsbybd.net/blog/smileys/14.gif" width="18" height="18" alt="Cool" style="border:0;" />Winking

৭।

ম্যানেজার : তুমি নাকি আলমিরার চাবি আবারও হারিয়েছ?

কেরানি : জ্বী স্যার।

ম্যানেজার : আগে একটা হারিয়েছিলে তাই এবার তালার সঙ্গে দু’টো চাবিই তোমাকে দিয়েছিলাম।

কেরানি : দু’টোই হারাইনি স্যার! একটা মাত্র হারিয়েছি।

ম্যানেজার : তাহলে অন্যটা কোথায়?

কেরানি : হারিয়ে যাবার ভয়ে আগে থেকেই সাবধান ছিলাম। তাই ওটা আলমিররার মধ্যেই সংরক্ষণ করে রেখেছিলাম।HappyHappy:D:D

৮।

এক লোক খোড়াতে খোড়াতে এসে ডাক্তারের চেম্বারে প্রবেশ করে।

রোগী : (কাতর স্বরে) ডাক্তার সাহেব আমাকে বাঁচান। পায়ের অবস্থা খুবই খারাপ।

ডাক্তার : আপনার পা কী করে ভাঙলো?

রোগী : (অস্থির হয়ে) খেলার মাঠে।

ডাক্তার : আচ্ছা আপনি ফুটবলার। তা কোন্ প্লেসে খেলেন আপনি?

রোগী : জি না, খেলি নাই, গ্যালারি থেকে পড়ে গিয়েছিলাম।HappyHappy:D:D

৯।

দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে

প্রথম বন্ধু : জানিস, এই মাত্র আমি বিশ্ব রেকর্ডের চেয়ে কম সময়ে ৪০০ মিটার দৌড় শেষ করেছি। ব্যাপারটা আগে কাকে জানাব বল্ দেখি?

দ্বিতীয় বন্ধু : মনে হয় ঘড়ি নষ্ট ছিল। এজন্য ঘড়ির মেকানিককে বলবি আগে। HappyHappy:D:D

১০।

হাসিব : বাবলু, পৃথিবী গোল হওয়ার তিনটি প্রমাণ দিতে পারবি?

বাবলু : প্রথম প্রমাণ, স্যার বলেছেন পৃথিবী গোলাকার। দ্বিতীয় আব্বু ওই একই কথা বলেছেন। আর তৃতীয় প্রমাণ, বইয়ে এ কথাই লেখা আছে। Happyimg src="http://www.newsbybd.net/blog/smileys/14.gif" width="18" height="18" alt="Cool" style="border:0;" />Winking

১১।

যায়েদ এক বালতি পানি নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছে।

মা : আরে যায়েদ, পানি নিয়ে কোথায় যাচ্ছিস?

যায়েদ : আর বলো না মা, আমাদের ওই পুকুরের পানি খুব অপরিষ্কার। তাই সাবান আর পানি দিয়ে ধুয়ে

পরিষ্কার করে দেব।HappyHappyHappy

১২।

মামা ও ভাগনের মধ্যে কথা হচ্ছে -

ভাগনে : আচ্ছা মামা, আম ও কাঁঠালের সময় ঝড় হয় কেন?

মামা : তুই কি তাও জানিস না?

ভাগনে : না, মামা।

মামা : আরে ঝড় না হলে মানুষ গাছের নিচ থেকে কিভাবে আম কুড়াবে?:D:D:D

১৩।

পুলিশ : আপনি বলছেন, গতরাত্রে চোর আপনার বাসা থেকে ফ্রিজ, গাড়ি, টাকা, অলঙ্কার চুরি করেছে?

বাড়ির মালিক : হ্যাঁ।

পুলিশ : কিন্তু টিভিটা নেয়নি কেন?

বাড়ির মালিক : ওটা নেবে কিভাবে! তখন তো আমি টিভি দেখছিলাম।CoolCoolCool

১৪।

মামা ও ভাগ্নের মধ্যে কথা হচ্ছে

ভাগ্নে : আচ্ছা মামা, আম ও কাঁঠালের সময় ঝড় হয় কেন?

মামা : তুই কি তাও জানিস না?

ভাগ্নে : না, মামা।

মামা : আরে ঝড় না হলে মানুষ গাছের নিচ থেকে কিভাবে আম টুকাবে?WinkingWinkingWinking

১৫।

সমস্ত শরীরে ফোলা দাগ নিয়ে এক রোগী ডাক্তারের কাছে গেল। ডাক্তার রোগীকে দেখে কোনো রোগই ধরতে পারলেন না। অবশেষে নিজের অক্ষমতা ঢাকতে

ডাক্তার : এই রোগটা কি আপনার আগেও হয়েছিল?

রোগী : জি আগে একবার হয়েছিল। কিন্তু ডাক্তার সাহেব এটা আমার কী রোগ?

ডাক্তার : এটা আপনার আগের সেই রোগই।HappyHappyHappy

১৬।

হামিদ ও রাকিবের মধ্যে কথা হচ্ছে

হামিদ : রাকিব, তুই আমাকে রাত ১০টায় ফোন দিস।

রাকিব : তাহলে তুই রাত ৯টা ঊনষাট মিনিটে ফোন করে মনে করিয়ে দিস।CoolCoolCool

১৭।

দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে

১ম বন্ধু : দেখেছিস, শামুক কত অলস প্রাণী। তিন ঘণ্টা ধরে দেখছি মাত্র দুই ইঞ্চি এগিয়েছে।

২য় বন্ধু : আর তুইই বা কম কিসে। তিন ঘণ্টা ধরে একই জায়গায় একইভাবে বসে শামুকটাকে দেখছিস।WinkingWinkingWinking

১৮।

বিখ্যাত উকিলের কাছে এক নতুন মক্কেল এসেছেন। ভয়ে ভয়ে মক্কেল জিজ্ঞেস করলেন, যদি কিছু মনে না করেন আপনার ফি কত?

প্রতি তিনটি প্রশ্নের উত্তরে আমি ১০ হাজার টাকা চার্জ করি?

ওরে বাবা! সেটা কি একটু বেশি নয়?

তা একটু বেশি। এবার বলুন আপনার তৃতীয় প্রশ্নটা কী?HappyHappyHappy

১৯।

দোকানদার : এই যে, ভাই এদিকে আসেন, কী চাই?

ক্রেতা : চায়ের সঙ্গে দুধ মেশালে যে রঙ হয় সে রঙের টাই আছে?

দোকানদার : চিনিসহ না চিনি ছাড়া?:D:D:D

২০।

ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে

শিক্ষক : তুমি গতকাল আসনি কেন?

ছাত্র : স্যার, আমার আম্মু বলেছেন আমার নাকি জ্বর, এ জন্য আসিনি।HappyHappyHappy

২১।

১ম বন্ধুঃ জানিস, আমার মামার ১০ তলা বাড়ির ছাঁদ এত বড়, মটর সাইকেলে ঘুরে আস্তেও প্রায় ঘন্টা পাঁচেক লাগে ।

২য় বন্ধুঃ আরে শুন, আমার কাকার এত বড় একটা মই আছে, যা দিয়ে মাঝে মাঝে কাকা চাঁদ টা পেড়ে আনে ।

১ম বন্ধুঃ তাই নাকি কিন্তু মইটা রাখিস কোথায় ?

২য় বন্ধুঃ বাহরে ! তোর মামার বাড়ির ছাঁদে ।:D:D:D

২২।

ডাক্তারঃ ট্রাকে ধাক্কা খেয়ে আপনি সামান্য ব্যথা পেয়েছেন আর এখন তো আপনি সুস্থ। তার পরও আপনি কাদছেন কেন ?

রোগীঃ আমি কি শুধু শুধুই কাঁদছি কাঁদছি দাক্তার সাহেব, আমি যে ট্রাকে ধাক্কা খাই ঐ ট্রাকে লেখা ছিল- আবার দেখা হবে ।HappyHappyHappy

২৩।

১ম বন্ধুঃ দুস্ত আমাদের টিউবওয়েলে পানি উঠছেনা।

২য় বন্ধুঃ যদি পানি না উঠে তাহলে তো তোদের টিউবওয়েল পানি শূন্যতায় ভুগছে।

১ম বন্ধুঃ দুস্ত এখন আমি কি করবো বলতো ?

২য় বন্ধুঃ আরে বুঝলি না, বাজার থেকে টেস্টি স্যালাইন এনে খাইয়ে দে । দেখবি পানিশূন্যতা একেবারেই কেটেযাবে ।CoolCoolCool

২৪।

১ম বন্ধুঃ আচ্ছা দুস্ত বলতো, সমুদ্রের মাঝখানে একটা গাছ আছে, সেই গাছে একটা ফল ও ধরেছে । এখন তুই কিভাবে ফল্টা আনবি ?

২য় বন্ধুঃ এ আবার এমন কি কঠিন! আমি পাখী হয়ে উড়ে যাব, তারপর ফলটা পেড়ে নিয়ে আসব ।

১ম বন্ধুঃ (রেগে গিয়ে) তা তুই পাখী হবি কি করে শুনি ?

২য় বন্ধুঃ (হেসে) সমুদ্রের মাঝখানে গাছ হতে পারলে আমি কেন পাখী হতে পারবনা ? HappyHappyHappy

২৫।

রেলওয়েতে চাকরির ইন্টারভিউ চলছে, একটি চটপটে ছেলেকে সবার পছন্দ হলো ।

তবে চেয়ারম্যান তাকে একটু বাজিয়ে নিতে চাইলেন ।

চেয়ারম্যানঃ ধরো একটা ধ্রুতগামী ট্রেন আসছে । হঠাত দেখলে লাইন ভাঙ্গা । ট্রেন থামানো দরকার । তখন কি করবা তুমি ?

ছেলেঃ লাল নিশান উড়াবো ।

চেয়ারমানঃ যদি রাত হয় ?

ছেলেঃ লাল আলো দেখাবো ।

চেয়ারমানঃ লাল আলো যদি না থাকে ?

ছেলেঃ তাইলে আমার ছোট ভাইকে ডাকবো ...

চেয়ারমানঃ ছোট ভাইকে !!! তোমার ছোট ভাই এসে কি করবে ?

ছেলেঃ কিছু করবেনা, ওর অনেকদিনের শখ একটা ট্রেন এক্সিডেন্ট দেখার । :D:D:

২৬।

আকিল : জানো মা, গত রাতে স্বপ্নে আমি আমার হোমওয়ার্ক সব শেষ করে ফেলেছি।

মা : স্বপ্নে হোমওয়ার্ক করলে হবে? টিচারকে দেখাবি কী?

আকিল : কেন মা, আমার স্বপ্নে তো টিচারও ছিলেন।HappyHappyHappy

২৭।

মেয়ের হাতে একটি মশা বসে থাকতে দেখে বাবা মেয়েকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘মামণি তুমি মশাটা মারছো না কেন?

উত্তরে মেয়ে বলল, কেন মারবো বাবা? আমিতো মশাটাকে রক্ত দিচ্ছি। কারণ আমাদের স্যার বলেছেন রক্ত দেয়া একটি মহৎ কাজ।:D:D:D

২৮।

বাবা : যদি তোর মাথার ওপর উড়োজাহাজ উড়তে শুরু করে তাহলে কী করবি?

ছেলে : পাইলটকে চিৎকার করে বলব, আমার মাথা এয়ারপোর্ট নয়।CoolCoolCool

২৯।

দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে :

তমন : কী করছ?

তনী : এই তিন মাসের বাচ্চাটার কথা রেকর্ড করছি।

তমন : কেন?

তনী : ও বড় হলে জিজ্ঞেস করব, ও আসলে কী বোঝাতে চাইছিল।HappyHappyHappy

৩০।

প্রথম বন্ধু : আচ্ছা বন্ধু, বিদ্যুতের বাতি জ্বললে অন্ধকার কোথায় পালায় রে?

দ্বিতীয় বন্ধু : বিদ্যুৎকে সবাই ভয় পায় তাই পালায়। :D:D:D

৩১।

গৃহকর্তাঃ এই আব্দুল কাদছিস কেন ?

আব্দুলঃ মেমসাব আমারে মারসে হের লাইগা ।

গৃহকর্তাঃ দূর পাগল এর জন্য কাদতে হয় নাকি ? আমাকে তো কত মারে, কই কখনো কাঁদতে দেখেছিস ?Happy

৩২।

শিক্ষকঃ বলো তো হাসপাতালে যখন কোন অপারেশন হয়,তখন ডাক্তার রা তাদের মুখ মাথা ঢেকে নেন কেন ?

ছাত্রঃ অপারেশনের সময় কোন ভুল টুল করে ফেললে রোগী যাতে বুজতে না পারে কোন ডাক্তার এটা করেছে ।Happy

৩৩।

গৃহকর্তাঃ কেমন আছেন ? অনেক দিন পর এলেন, তা আজকে তো আর থাকবেন না, আবার কবে আসবেন তা বলেন ?

অতিথীঃ অনেকদিন পরে এলাম । আমি যেতে চাইলেইত আর যেতে দেবেন না । লুঙ্গি দিন, গোসলটা সেরেই আসি Happy

৩৪।

ডাক্তারঃ (রোগীকে ঔষধ দেয়ার পর) প্রতিদিন খাওয়ার

পরে চার চামচ করে খাবেন ।

রোগীঃ ডাক্তার সাহেব আমাদের বাড়িতে মাত্র তিনটে

চামচ । তাহলে কি আরেক্তা চামচ ফেরার পথে কিনে নেব ?Happy

৩৫।

বাবা ছোট্ট ছেলেকে টেবিলের উপর বসিয়ে বললেন,

এক লাফে আমার কোলে চলে এসো ।ঠিক যে মুহুরতে

ছেলেটি লাফ দিল, বাবা হাত সরিয়ে ফেললেন ।

ছেলে মাটিতে পরে কাঁদতে লাগলো । ছেলেকে আদর করে

বাবা বললেন, এ থেকেই তোমার শিক্ষা নেয়া উচিৎ -

কাউকে বিশ্বাস করতে নেই;এমঙ্কি তোমার বাবাকেও না।Happy

৩৬।

ছেলেঃ বাবা আজ একটা ভালো কাজ করেছি ।

বাবাঃ কি কাজ ?

ছেলেঃ পাশের বাড়ির মোটকা ভদ্রলোক আছেন না,

রোজ অফিসে যেতে ট্রেন ফেল করেন, আজ

তাকে ট্রেন ধরিয়ে দিয়েছি ।

বাবাঃ তাই নাকি ! কি করে ?

ছেলেঃ রোজকার মতো তিনি হেলে দুলে হেটে চলছিলেন,

লালুকে (বাঘা কুকুর) লেলিয়ে দিলাম তার পিছনে ।

ব্যাস এমন ছুট ছুটলেন......।Happy

৩৭।

১ম বন্ধুঃ শুনলাম তোর ভাইয়ের নাকি এক্সিডেন্ট হয়েছে ?

২য় বন্ধুঃ হ্যাঁ, একখানা হাত ।

১ম বন্ধুঃ (সান্তনার সুরে) ভাগ্যিস এক্সিডেন্ট হয়েছে,

যদি দুই্সিডেন্ট হতো তাইলে হাত দু'খানাই যেতো ।:

৩৮।

রোগীঃ রাতে ভালো ঘুম হচ্ছেনা ডাক্তার সাহেব,কি করবো ?

ডাক্তারঃ শোবার আগে এক গ্লাস গরম দুধ এবং

একটা আপেল খাবেন ।

রোগীঃ কিন্তু ডাক্তার সাহেব, গতকাল আপনি

বলেছিলেন কিছু না খেয়ে ঘুমাতে ।

ডাক্তারঃ আমার মনে আছে ম্যাডাম, কিন্তু এই একদিনের

মধ্যে চিকিৎসা শাস্রের অনেক উন্নতি হয়েছে ।

৩৯।

ট্রেনে দুই যাত্রীর কথোপকথন

১ম যাত্রীঃ আপনার চুল তো দেখছি সব পেকে গেছে ।

কিন্তু দাড়ি একটাও পাকেনি ।

২য় যাত্রীঃ বুঝলেন না ভাই, চুলের থেকে দাড়ি যে ১৮ বছরের ছোট ।

৪০।

শিক্ষকঃ বলতো অণু কি ?

ছাত্রঃ একটি ছেলের নাম, সে আজকে স্কুলে আসেনি ।

শিক্ষকঃ আরে আহাম্মক । অণু হচ্ছে ক্ষুদ্র বস্তু যা

খালি চোখে দেখা যায় না ।

ছাত্রঃ কবে যে ছেলেটা ক্ষুদ্র হয়ে গেল টা জানতেও পারলাম না । Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor

কৌতুক গুলা আগে পড়ে থাকলে দুঃখিত । Tongue

বিষয়: বিবিধ

১৫০৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File