আপনার জীবনসঙ্গীকে আপনি ভালোবাসেন, এই কথাটা শেষ কবে বলেছেন?

লিখেছেন লিখেছেন জিসান গাজি ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৮:০৩:৩৬ রাত

আপনার জীবনসঙ্গীকে আপনি ভালোবাসেন, এই কথাটা শেষ কবে বলেছেন?



আপনার জীবনসঙ্গীকে আপনি ভালোবাসেন, এই কথাটা শেষ কবে বলেছেন? ছোট্ট অভিমান,

কিছু বিরক্তি কিংবা অপূর্ণতাকে পুঁজি করে তাকে আপনার ভালোবাসার কথা বলা থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না।

কে জানে, এমনো তো হতে পারে হয়ত আপনি তাকে

"আমি তোমাকে ভালোবাসি" কথাটা বলার আরেকটা সুযোগ পাবেন না। ভালোবাসার মানুষটিকে ভালোবাসার কথা বলুন,

শুধু তার কাছ থেকে কিছু পেতে চেয়ে নয়, বরং বলুন আপনার নিজের জন্যই।

আপনি যখন ভালোবাসবেন,

তখন নিজেকে অভিমান, রাগ, ক্ষোভের কারাগার থেকে নিজেকে মুক্তি দিতে পারবেন। আপনার ভালোবাসার কথা ও আবেগ আপনার কাছে ভালোবাসা ফিরিয়ে দেবে।

আপনার জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীকে দিনে অন্তত একবার বলুন যে তাকে আপনি ভালোবাসেন। ভালোবাসা এবং ভালোবাসার কথা আমাদের আত্মবিশ্বাসী করে তোলে,

প্রিয়জনদের প্রতি ভালোবাসা আমাদেরকে মুক্তির প্রশান্তিময় অনুভূতি দেয়।

@ দাম্পত্য জীবনে সুখী হবার একটা উপায়

অমিলগুলোর দিকে তাকিয়ে অশান্তি করে নয়,

পারস্পরিক মিলগুলো থেকে আনন্দ খুঁজে পাওয়া দাম্পত্য জীবনে সুখী হবার একটা উপায়...

@ সম্পর্ক টিকে থাকে জটিল সময়ে ধৈর্য ও ভালোবাসায়

একবার এক দম্পতিকে জিজ্ঞাসা করা হলো তারা কীভাবে একসাথে ৬০ বছর কাটিয়েছিলেন।

তারা উত্তর দিয়েছিলেন,

আমরা যে সময়টাতে জন্মেছিলাম তখন কোন কিছুতে সমস্যা দেখা দিলে তার মেরামত করে সারিয়ে নিতাম, ছুঁড়ে ফেলে দিতাম না।

আপনাদের সম্পর্কটি খেয়াল করুন। দেখবেন প্রতিদিনই হয়ত নিত্যনতুন কিছু সমস্যা আসবে।

কিন্তু আল্লাহকে স্মরণ রেখে,

তার কাছে সাহায্য চেয়ে বিষয়গুলো দু'জনে মিলে আলাপ করুন। ভালোবাসার এই সম্পর্কটিতে অপরজনের কাছে ছোট হবার মতন কিছু নেই কেননা সংসার আপনাদের দু'জনের মিলেই। আপনিই বরং আগে ক্ষমা চেয়ে নিন,

তার প্রতি আপনার ব্যাকুলতার কথাটি বোঝান। আপনি ভালো থাকা মানে তিনি ভালো থাকা,

তার ভালো থাকাও আপনার ভালো থাকা।

সমস্যা হলে সমাধান করার কথা ভাবুন। দেখবেন ভালোবাসা আর আন্তরিকতা দিয়ে যেকোন পরিস্থিতিই সামাল দিতে পারবেন দু'জনের মাঝে। শয়তান খুবই খুশি হয় দাম্পত্য সম্পর্কে অশান্তি তৈরি করতে পারলে। খেপে যাবেন না।

আল্লাহর কাছে সাহায্য চান,

মাথা ঠান্ডা রাখুন। ভালোবাসা দিয়ে, ধৈর্য দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবেলা করুন।

দেখবেন ছোট ছোট সমস্যাগুলো কাটিয়ে উঠে আপনার স্বামী/স্ত্রীকে আপনি আরো বেশি ভালোবাসবেন।

আল্লাহ আমাদের পরিবারগুলোতে শান্তি দান করুন।

@ সমস্যা কিন্তু কখনই তোমার এবং আমার মাঝে নয়

এক ভাই বলেছিলেন,

আমার বিয়ের পরে একটা ব্ল্যাকবোর্ডে একদিকে আমার এবং আমার স্ত্রীর নাম এবং অন্যদিকে শয়তানের নাম লিখলাম। এরপর আমার স্ত্রীকে বললাম,

"সবসময় মনে রাখবে, আমাদের মধ্যে যখনই কোন সমস্যা তৈরি হবে,

সেটা কিন্তু আমাদের দু'জনের সাথে এইটার যুদ্ধ;

কখনই তোমার এবং আমার মাঝে নয়।"

[সংগৃহীত ও অনূদিত]

@ সংসারে ভালোবাসার বন্ধন

আপনি যখন আল্লাহকে খুশি রাখতে আপনার স্বামী বা স্ত্রীকে ভালোবাসবেন,

তখন আপনি কিন্তু সে কেমন করে রেস্পন্স করছে আপনার কেয়ারগুলোর, আপনার ভালোবাসাটুকুর,

আপনার আবেগ আর সচেনতনতাটুকুর -- সেটা হিসেব করবেন না।

ভালোবাসা জিনিসটাই এমন যে তা কোন ফিডব্যাক দাবী করে না। রিপ্লাই আশা করলে সেটা তখন "বিনিময়" হয়ে যায়।

আপনার প্রিয় মানুষটিকে ভালোবাসুন আপনার নিজের জন্যই।

তবে এটা ঠিক,

আল্লাহর জন্য যখন কাউকে ভালোবাসবেন, তখন আল্লাহ আপনার অন্তরে প্রশান্তি দিবেন। হয়ত তিনি আপনাদের হৃদয়ে এমন ভালোবাসার বন্ধন তৈরি করে দেবেন যা শতবর্ষ চেষ্টাতেও কারো তৈরি করা সম্ভব হয় না।

মনে রাখবেন,

ভালোবাসা সৃষ্টির মালিক আল্লাহ। তিনিই হৃদয়গুলোতে ভালোবাসার বীজ বপন করে দেন,

অতঃপর তাকে বেড়ে ওঠান।

ভালোবাসার বন্ধনগুলোর মাঝে আল্লাহ থাকুক কেন্দ্রবিন্দুতে।

তাহলে খুব ভালো সময়টাতেও আপনি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন,

আবার টানাপোড়েন চলে আসলেও আপনি আঘাতে ও কষ্টে দিগ্বিদিক জ্ঞানশূণ্য হয়ে যাবেন না,

আল্লাহর উপরেই নির্ভর করবেন। যিনি কঠিন সময়ে মাথা ঠান্ডা রাখেন,

তিনি কম ক্ষতিগ্রস্ত হন। ধৈর্যশীল মানুষরা জানেন এই সময়টা কেটে গেলেই তিনি আবার সব গুছিয়ে এগিয়ে যেতে পারবেন।

আল্লাহ গাফুরুল ওয়াদুদ, তিনি প্রেমময় ও ক্ষমাশীল।

আল্লাহ যেন আমাদের সংসারগুলোতে শান্তি ও নিরাপত্তা দান করেন।

আপনার জীবনসঙ্গীকে আপনি ভালোবাসেন, এই কথাটা শেষ কবে বলেছেন?

আপনার জীবনসঙ্গীকে আপনি ভালোবাসেন, এই কথাটা শেষ কবে বলেছেন? ছোট্ট অভিমান,

কিছু বিরক্তি কিংবা অপূর্ণতাকে পুঁজি করে তাকে আপনার ভালোবাসার কথা বলা থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না।

কে জানে, এমনো তো হতে পারে হয়ত আপনি তাকে

"আমি তোমাকে ভালোবাসি" কথাটা বলার আরেকটা সুযোগ পাবেন না। ভালোবাসার মানুষটিকে ভালোবাসার কথা বলুন,

শুধু তার কাছ থেকে কিছু পেতে চেয়ে নয়, বরং বলুন আপনার নিজের জন্যই।

আপনি যখন ভালোবাসবেন,

তখন নিজেকে অভিমান, রাগ, ক্ষোভের কারাগার থেকে নিজেকে মুক্তি দিতে পারবেন। আপনার ভালোবাসার কথা ও আবেগ আপনার কাছে ভালোবাসা ফিরিয়ে দেবে।

আপনার জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীকে দিনে অন্তত একবার বলুন যে তাকে আপনি ভালোবাসেন। ভালোবাসা এবং ভালোবাসার কথা আমাদের আত্মবিশ্বাসী করে তোলে,

প্রিয়জনদের প্রতি ভালোবাসা আমাদেরকে মুক্তির প্রশান্তিময় অনুভূতি দেয়।

@ দাম্পত্য জীবনে সুখী হবার একটা উপায়

অমিলগুলোর দিকে তাকিয়ে অশান্তি করে নয়,

পারস্পরিক মিলগুলো থেকে আনন্দ খুঁজে পাওয়া দাম্পত্য জীবনে সুখী হবার একটা উপায়...

@ সম্পর্ক টিকে থাকে জটিল সময়ে ধৈর্য ও ভালোবাসায়

একবার এক দম্পতিকে জিজ্ঞাসা করা হলো তারা কীভাবে একসাথে ৬০ বছর কাটিয়েছিলেন।

তারা উত্তর দিয়েছিলেন,

আমরা যে সময়টাতে জন্মেছিলাম তখন কোন কিছুতে সমস্যা দেখা দিলে তার মেরামত করে সারিয়ে নিতাম, ছুঁড়ে ফেলে দিতাম না।

আপনাদের সম্পর্কটি খেয়াল করুন। দেখবেন প্রতিদিনই হয়ত নিত্যনতুন কিছু সমস্যা আসবে।

কিন্তু আল্লাহকে স্মরণ রেখে,

তার কাছে সাহায্য চেয়ে বিষয়গুলো দু'জনে মিলে আলাপ করুন। ভালোবাসার এই সম্পর্কটিতে অপরজনের কাছে ছোট হবার মতন কিছু নেই কেননা সংসার আপনাদের দু'জনের মিলেই। আপনিই বরং আগে ক্ষমা চেয়ে নিন,

তার প্রতি আপনার ব্যাকুলতার কথাটি বোঝান। আপনি ভালো থাকা মানে তিনি ভালো থাকা,

তার ভালো থাকাও আপনার ভালো থাকা।

সমস্যা হলে সমাধান করার কথা ভাবুন। দেখবেন ভালোবাসা আর আন্তরিকতা দিয়ে যেকোন পরিস্থিতিই সামাল দিতে পারবেন দু'জনের মাঝে। শয়তান খুবই খুশি হয় দাম্পত্য সম্পর্কে অশান্তি তৈরি করতে পারলে। খেপে যাবেন না।

আল্লাহর কাছে সাহায্য চান,

মাথা ঠান্ডা রাখুন। ভালোবাসা দিয়ে, ধৈর্য দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবেলা করুন।

দেখবেন ছোট ছোট সমস্যাগুলো কাটিয়ে উঠে আপনার স্বামী/স্ত্রীকে আপনি আরো বেশি ভালোবাসবেন।

আল্লাহ আমাদের পরিবারগুলোতে শান্তি দান করুন।

@ সমস্যা কিন্তু কখনই তোমার এবং আমার মাঝে নয়

এক ভাই বলেছিলেন,

আমার বিয়ের পরে একটা ব্ল্যাকবোর্ডে একদিকে আমার এবং আমার স্ত্রীর নাম এবং অন্যদিকে শয়তানের নাম লিখলাম। এরপর আমার স্ত্রীকে বললাম,

"সবসময় মনে রাখবে, আমাদের মধ্যে যখনই কোন সমস্যা তৈরি হবে,

সেটা কিন্তু আমাদের দু'জনের সাথে এইটার যুদ্ধ;

কখনই তোমার এবং আমার মাঝে নয়।"

[সংগৃহীত ও অনূদিত]

@ সংসারে ভালোবাসার বন্ধন

আপনি যখন আল্লাহকে খুশি রাখতে আপনার স্বামী বা স্ত্রীকে ভালোবাসবেন,

তখন আপনি কিন্তু সে কেমন করে রেস্পন্স করছে আপনার কেয়ারগুলোর, আপনার ভালোবাসাটুকুর,

আপনার আবেগ আর সচেনতনতাটুকুর -- সেটা হিসেব করবেন না।

ভালোবাসা জিনিসটাই এমন যে তা কোন ফিডব্যাক দাবী করে না। রিপ্লাই আশা করলে সেটা তখন "বিনিময়" হয়ে যায়।

আপনার প্রিয় মানুষটিকে ভালোবাসুন আপনার নিজের জন্যই।

তবে এটা ঠিক,

আল্লাহর জন্য যখন কাউকে ভালোবাসবেন, তখন আল্লাহ আপনার অন্তরে প্রশান্তি দিবেন। হয়ত তিনি আপনাদের হৃদয়ে এমন ভালোবাসার বন্ধন তৈরি করে দেবেন যা শতবর্ষ চেষ্টাতেও কারো তৈরি করা সম্ভব হয় না।

মনে রাখবেন,

ভালোবাসা সৃষ্টির মালিক আল্লাহ। তিনিই হৃদয়গুলোতে ভালোবাসার বীজ বপন করে দেন,

অতঃপর তাকে বেড়ে ওঠান।

ভালোবাসার বন্ধনগুলোর মাঝে আল্লাহ থাকুক কেন্দ্রবিন্দুতে।

তাহলে খুব ভালো সময়টাতেও আপনি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন,

আবার টানাপোড়েন চলে আসলেও আপনি আঘাতে ও কষ্টে দিগ্বিদিক জ্ঞানশূণ্য হয়ে যাবেন না,

আল্লাহর উপরেই নির্ভর করবেন। যিনি কঠিন সময়ে মাথা ঠান্ডা রাখেন,

তিনি কম ক্ষতিগ্রস্ত হন। ধৈর্যশীল মানুষরা জানেন এই সময়টা কেটে গেলেই তিনি আবার সব গুছিয়ে এগিয়ে যেতে পারবেন।

আল্লাহ গাফুরুল ওয়াদুদ, তিনি প্রেমময় ও ক্ষমাশীল।

আল্লাহ যেন আমাদের সংসারগুলোতে শান্তি ও নিরাপত্তা দান করেন।

আপনার জীবনসঙ্গীকে আপনি ভালোবাসেন, এই কথাটা শেষ কবে বলেছেন?

আপনার জীবনসঙ্গীকে আপনি ভালোবাসেন, এই কথাটা শেষ কবে বলেছেন? ছোট্ট অভিমান,

কিছু বিরক্তি কিংবা অপূর্ণতাকে পুঁজি করে তাকে আপনার ভালোবাসার কথা বলা থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না।

কে জানে, এমনো তো হতে পারে হয়ত আপনি তাকে

"আমি তোমাকে ভালোবাসি" কথাটা বলার আরেকটা সুযোগ পাবেন না। ভালোবাসার মানুষটিকে ভালোবাসার কথা বলুন,

শুধু তার কাছ থেকে কিছু পেতে চেয়ে নয়, বরং বলুন আপনার নিজের জন্যই।

আপনি যখন ভালোবাসবেন,

তখন নিজেকে অভিমান, রাগ, ক্ষোভের কারাগার থেকে নিজেকে মুক্তি দিতে পারবেন। আপনার ভালোবাসার কথা ও আবেগ আপনার কাছে ভালোবাসা ফিরিয়ে দেবে।

আপনার জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীকে দিনে অন্তত একবার বলুন যে তাকে আপনি ভালোবাসেন। ভালোবাসা এবং ভালোবাসার কথা আমাদের আত্মবিশ্বাসী করে তোলে,

প্রিয়জনদের প্রতি ভালোবাসা আমাদেরকে মুক্তির প্রশান্তিময় অনুভূতি দেয়।

@ দাম্পত্য জীবনে সুখী হবার একটা উপায়

অমিলগুলোর দিকে তাকিয়ে অশান্তি করে নয়,

পারস্পরিক মিলগুলো থেকে আনন্দ খুঁজে পাওয়া দাম্পত্য জীবনে সুখী হবার একটা উপায়...

@ সম্পর্ক টিকে থাকে জটিল সময়ে ধৈর্য ও ভালোবাসায়

একবার এক দম্পতিকে জিজ্ঞাসা করা হলো তারা কীভাবে একসাথে ৬০ বছর কাটিয়েছিলেন।

তারা উত্তর দিয়েছিলেন,

আমরা যে সময়টাতে জন্মেছিলাম তখন কোন কিছুতে সমস্যা দেখা দিলে তার মেরামত করে সারিয়ে নিতাম, ছুঁড়ে ফেলে দিতাম না।

আপনাদের সম্পর্কটি খেয়াল করুন। দেখবেন প্রতিদিনই হয়ত নিত্যনতুন কিছু সমস্যা আসবে।

কিন্তু আল্লাহকে স্মরণ রেখে,

তার কাছে সাহায্য চেয়ে বিষয়গুলো দু'জনে মিলে আলাপ করুন। ভালোবাসার এই সম্পর্কটিতে অপরজনের কাছে ছোট হবার মতন কিছু নেই কেননা সংসার আপনাদের দু'জনের মিলেই। আপনিই বরং আগে ক্ষমা চেয়ে নিন,

তার প্রতি আপনার ব্যাকুলতার কথাটি বোঝান। আপনি ভালো থাকা মানে তিনি ভালো থাকা,

তার ভালো থাকাও আপনার ভালো থাকা।

সমস্যা হলে সমাধান করার কথা ভাবুন। দেখবেন ভালোবাসা আর আন্তরিকতা দিয়ে যেকোন পরিস্থিতিই সামাল দিতে পারবেন দু'জনের মাঝে। শয়তান খুবই খুশি হয় দাম্পত্য সম্পর্কে অশান্তি তৈরি করতে পারলে। খেপে যাবেন না।

আল্লাহর কাছে সাহায্য চান,

মাথা ঠান্ডা রাখুন। ভালোবাসা দিয়ে, ধৈর্য দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবেলা করুন।

দেখবেন ছোট ছোট সমস্যাগুলো কাটিয়ে উঠে আপনার স্বামী/স্ত্রীকে আপনি আরো বেশি ভালোবাসবেন।

আল্লাহ আমাদের পরিবারগুলোতে শান্তি দান করুন।

@ সমস্যা কিন্তু কখনই তোমার এবং আমার মাঝে নয়

এক ভাই বলেছিলেন,

আমার বিয়ের পরে একটা ব্ল্যাকবোর্ডে একদিকে আমার এবং আমার স্ত্রীর নাম এবং অন্যদিকে শয়তানের নাম লিখলাম। এরপর আমার স্ত্রীকে বললাম,

"সবসময় মনে রাখবে, আমাদের মধ্যে যখনই কোন সমস্যা তৈরি হবে,

সেটা কিন্তু আমাদের দু'জনের সাথে এইটার যুদ্ধ;

কখনই তোমার এবং আমার মাঝে নয়।"

[সংগৃহীত ও অনূদিত]

@ সংসারে ভালোবাসার বন্ধন

আপনি যখন আল্লাহকে খুশি রাখতে আপনার স্বামী বা স্ত্রীকে ভালোবাসবেন,

তখন আপনি কিন্তু সে কেমন করে রেস্পন্স করছে আপনার কেয়ারগুলোর, আপনার ভালোবাসাটুকুর,

আপনার আবেগ আর সচেনতনতাটুকুর -- সেটা হিসেব করবেন না।

ভালোবাসা জিনিসটাই এমন যে তা কোন ফিডব্যাক দাবী করে না। রিপ্লাই আশা করলে সেটা তখন "বিনিময়" হয়ে যায়।

আপনার প্রিয় মানুষটিকে ভালোবাসুন আপনার নিজের জন্যই।

তবে এটা ঠিক,

আল্লাহর জন্য যখন কাউকে ভালোবাসবেন, তখন আল্লাহ আপনার অন্তরে প্রশান্তি দিবেন। হয়ত তিনি আপনাদের হৃদয়ে এমন ভালোবাসার বন্ধন তৈরি করে দেবেন যা শতবর্ষ চেষ্টাতেও কারো তৈরি করা সম্ভব হয় না।

মনে রাখবেন,

ভালোবাসা সৃষ্টির মালিক আল্লাহ। তিনিই হৃদয়গুলোতে ভালোবাসার বীজ বপন করে দেন,

অতঃপর তাকে বেড়ে ওঠান।

ভালোবাসার বন্ধনগুলোর মাঝে আল্লাহ থাকুক কেন্দ্রবিন্দুতে।

তাহলে খুব ভালো সময়টাতেও আপনি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন,

আবার টানাপোড়েন চলে আসলেও আপনি আঘাতে ও কষ্টে দিগ্বিদিক জ্ঞানশূণ্য হয়ে যাবেন না,

আল্লাহর উপরেই নির্ভর করবেন। যিনি কঠিন সময়ে মাথা ঠান্ডা রাখেন,

তিনি কম ক্ষতিগ্রস্ত হন। ধৈর্যশীল মানুষরা জানেন এই সময়টা কেটে গেলেই তিনি আবার সব গুছিয়ে এগিয়ে যেতে পারবেন।

আল্লাহ গাফুরুল ওয়াদুদ, তিনি প্রেমময় ও ক্ষমাশীল।

আল্লাহ যেন আমাদের সংসারগুলোতে শান্তি ও নিরাপত্তা দান করেন।

আপনার জীবনসঙ্গীকে আপনি ভালোবাসেন, এই কথাটা শেষ কবে বলেছেন?

আপনার জীবনসঙ্গীকে আপনি ভালোবাসেন, এই কথাটা শেষ কবে বলেছেন? ছোট্ট অভিমান,

কিছু বিরক্তি কিংবা অপূর্ণতাকে পুঁজি করে তাকে আপনার ভালোবাসার কথা বলা থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন না।

কে জানে, এমনো তো হতে পারে হয়ত আপনি তাকে

"আমি তোমাকে ভালোবাসি" কথাটা বলার আরেকটা সুযোগ পাবেন না। ভালোবাসার মানুষটিকে ভালোবাসার কথা বলুন,

শুধু তার কাছ থেকে কিছু পেতে চেয়ে নয়, বরং বলুন আপনার নিজের জন্যই।

আপনি যখন ভালোবাসবেন,

তখন নিজেকে অভিমান, রাগ, ক্ষোভের কারাগার থেকে নিজেকে মুক্তি দিতে পারবেন। আপনার ভালোবাসার কথা ও আবেগ আপনার কাছে ভালোবাসা ফিরিয়ে দেবে।

আপনার জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীকে দিনে অন্তত একবার বলুন যে তাকে আপনি ভালোবাসেন। ভালোবাসা এবং ভালোবাসার কথা আমাদের আত্মবিশ্বাসী করে তোলে,

প্রিয়জনদের প্রতি ভালোবাসা আমাদেরকে মুক্তির প্রশান্তিময় অনুভূতি দেয়।

@ দাম্পত্য জীবনে সুখী হবার একটা উপায়

অমিলগুলোর দিকে তাকিয়ে অশান্তি করে নয়,

পারস্পরিক মিলগুলো থেকে আনন্দ খুঁজে পাওয়া দাম্পত্য জীবনে সুখী হবার একটা উপায়...

@ সম্পর্ক টিকে থাকে জটিল সময়ে ধৈর্য ও ভালোবাসায়

একবার এক দম্পতিকে জিজ্ঞাসা করা হলো তারা কীভাবে একসাথে ৬০ বছর কাটিয়েছিলেন।

তারা উত্তর দিয়েছিলেন,

আমরা যে সময়টাতে জন্মেছিলাম তখন কোন কিছুতে সমস্যা দেখা দিলে তার মেরামত করে সারিয়ে নিতাম, ছুঁড়ে ফেলে দিতাম না।

আপনাদের সম্পর্কটি খেয়াল করুন। দেখবেন প্রতিদিনই হয়ত নিত্যনতুন কিছু সমস্যা আসবে।

কিন্তু আল্লাহকে স্মরণ রেখে,

তার কাছে সাহায্য চেয়ে বিষয়গুলো দু'জনে মিলে আলাপ করুন। ভালোবাসার এই সম্পর্কটিতে অপরজনের কাছে ছোট হবার মতন কিছু নেই কেননা সংসার আপনাদের দু'জনের মিলেই। আপনিই বরং আগে ক্ষমা চেয়ে নিন,

তার প্রতি আপনার ব্যাকুলতার কথাটি বোঝান। আপনি ভালো থাকা মানে তিনি ভালো থাকা,

তার ভালো থাকাও আপনার ভালো থাকা।

সমস্যা হলে সমাধান করার কথা ভাবুন। দেখবেন ভালোবাসা আর আন্তরিকতা দিয়ে যেকোন পরিস্থিতিই সামাল দিতে পারবেন দু'জনের মাঝে। শয়তান খুবই খুশি হয় দাম্পত্য সম্পর্কে অশান্তি তৈরি করতে পারলে। খেপে যাবেন না।

আল্লাহর কাছে সাহায্য চান,

মাথা ঠান্ডা রাখুন। ভালোবাসা দিয়ে, ধৈর্য দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবেলা করুন।

দেখবেন ছোট ছোট সমস্যাগুলো কাটিয়ে উঠে আপনার স্বামী/স্ত্রীকে আপনি আরো বেশি ভালোবাসবেন।

আল্লাহ আমাদের পরিবারগুলোতে শান্তি দান করুন।

@ সমস্যা কিন্তু কখনই তোমার এবং আমার মাঝে নয়

এক ভাই বলেছিলেন,

আমার বিয়ের পরে একটা ব্ল্যাকবোর্ডে একদিকে আমার এবং আমার স্ত্রীর নাম এবং অন্যদিকে শয়তানের নাম লিখলাম। এরপর আমার স্ত্রীকে বললাম,

"সবসময় মনে রাখবে, আমাদের মধ্যে যখনই কোন সমস্যা তৈরি হবে,

সেটা কিন্তু আমাদের দু'জনের সাথে এইটার যুদ্ধ;

কখনই তোমার এবং আমার মাঝে নয়।"

[সংগৃহীত ও অনূদিত]

@ সংসারে ভালোবাসার বন্ধন

আপনি যখন আল্লাহকে খুশি রাখতে আপনার স্বামী বা স্ত্রীকে ভালোবাসবেন,

তখন আপনি কিন্তু সে কেমন করে রেস্পন্স করছে আপনার কেয়ারগুলোর, আপনার ভালোবাসাটুকুর,

আপনার আবেগ আর সচেনতনতাটুকুর -- সেটা হিসেব করবেন না।

ভালোবাসা জিনিসটাই এমন যে তা কোন ফিডব্যাক দাবী করে না। রিপ্লাই আশা করলে সেটা তখন "বিনিময়" হয়ে যায়।

আপনার প্রিয় মানুষটিকে ভালোবাসুন আপনার নিজের জন্যই।

তবে এটা ঠিক,

আল্লাহর জন্য যখন কাউকে ভালোবাসবেন, তখন আল্লাহ আপনার অন্তরে প্রশান্তি দিবেন। হয়ত তিনি আপনাদের হৃদয়ে এমন ভালোবাসার বন্ধন তৈরি করে দেবেন যা শতবর্ষ চেষ্টাতেও কারো তৈরি করা সম্ভব হয় না।

মনে রাখবেন,

ভালোবাসা সৃষ্টির মালিক আল্লাহ। তিনিই হৃদয়গুলোতে ভালোবাসার বীজ বপন করে দেন,

অতঃপর তাকে বেড়ে ওঠান।

ভালোবাসার বন্ধনগুলোর মাঝে আল্লাহ থাকুক কেন্দ্রবিন্দুতে।

তাহলে খুব ভালো সময়টাতেও আপনি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন,

আবার টানাপোড়েন চলে আসলেও আপনি আঘাতে ও কষ্টে দিগ্বিদিক জ্ঞানশূণ্য হয়ে যাবেন না,

আল্লাহর উপরেই নির্ভর করবেন। যিনি কঠিন সময়ে মাথা ঠান্ডা রাখেন,

তিনি কম ক্ষতিগ্রস্ত হন। ধৈর্যশীল মানুষরা জানেন এই সময়টা কেটে গেলেই তিনি আবার সব গুছিয়ে এগিয়ে যেতে পারবেন।

আল্লাহ গাফুরুল ওয়াদুদ, তিনি প্রেমময় ও ক্ষমাশীল।

আল্লাহ যেন আমাদের সংসারগুলোতে শান্তি ও নিরাপত্তা দান করেন।

বিষয়: সাহিত্য

১৬১৫ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

353237
০৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ০৮:২৪
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : একবার ও বলি নাই! কারন....... মাথায় উঠবে!
০৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১১:২৫
293241
জিসান গাজি লিখেছেন : হাহাহা
353242
০৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ০৮:৪২
শেখের পোলা লিখেছেন : এখনও বলিনাই শরম করে৷
০৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১১:২৫
293242
জিসান গাজি লিখেছেন : আজি বোলে দিন
353244
০৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ০৮:৫৯
আবু জান্নাত লিখেছেন : অনেক বার বলাবলি হয়েছে। এখনো মাঝে মাঝে হয়। মা-শা আল্লাহ সুন্দর পোষ্টটির জন্য শুকরিয়া। জাযাকাল্লাহ খাইর

লিখাটি দুবার পোষ্ট হয়েগেছে। এডিট করে দিন।

০৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ০৯:১৬
293225
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

ভালবাসার আবেগে বোধ হয় গুণতেও ভুলে গেছেন!!Tongue Tongue

মাত্র চারবার পোস্ট হয়েছে!! <:-P <:-P

০৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৩৫
293233
আবু জান্নাত লিখেছেন : একবার পড়তে পড়তে যখন দেখলাম লিখাটি আবারো পড়ছি, তখন ক্ষ্যান্ত হলাম। Good Luck Good Luck
353246
০৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ০৯:৫২
হতভাগা লিখেছেন : যদি বলি ভালবাসি তাহলে কি সব Okay থাকবে ?

যদি বলি - যে আমি তোমাকে প্রচুর ভালবাসি তবে তোমার জন্য কোন টাকা খরচ করতে পারবো না । তাহলে ঠিক আছে ?

যদি বলি প্রচুর ভালবাসি , তবে তোমাকে নিয়ে যে বেড়াতে যাবার কথা আছে তাতে যা খরচ হবে সেটার পুরোটা তুমি দেবে - ঠিক আছে ?

যদি বলি প্রচুর ভালবাসি - তবে ঈদে আমার বাবা মা , ভাইবোনদের জন্য গিফট কিনবো । তোমার জন্য শুধু একটা চুলের ব্যান্ড কিনবো - ঠিক আছে ?


****************************************************************

মেয়েরা কখনও ছেলেদেরকে মুখে বলে না যে ভালবাসি । ভালবাসি এটা বলে ছেলেরাই , কারণ ছেলেরা এসব ব্যাপারে চরম বোকা ।

যদি আপনি আপনার স্ত্রীকে বা প্রেমিকাকে বলেন যে ভালবাসি বা কোনভাবে সে যদি বুঝতে পারে যে আপনি '' তুম পে মরতে হবে '' তার জন্য , তাহলে সে প্রতি নিয়ত আপনার ভালবাসার পরীক্ষা নিয়ে একটা পেরেশানীর মধ্যে রাখবে এবং এটা নিয়ে মজা চাখবে ।
০৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৩৮
293234
আবু জান্নাত লিখেছেন : ভাইয়া আপনি দেখি সবসময় নারী সম্পর্কে নেতিবাচক ধারনা রাখেন। দু'এক জনের উপর আস্থা হারিয়ে কি সব মেয়েকে/মহিলাকে একই পাল্লায় মাপেন?

০৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১১:২৬
293243
জিসান গাজি লিখেছেন : Tongue
০৯ ডিসেম্বর ২০১৫ সকাল ০৮:৫১
293274
হতভাগা লিখেছেন : সবাই এক , কেউ আগে কেউ পরে । বাস্তব জীবনে প্রবেশ করেন বুঝতে পারবেন ।
353317
০৯ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ১২:০৭
জিসান গাজি লিখেছেন : ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File