সতর্কবার্তা : সৌদি মুফতিরা আসলে কি #ফতোয়া দিয়েছেন?

লিখেছেন লিখেছেন ইমরান ভাই ০৭ আগস্ট, ২০১৪, ০৮:২৯:০৩ সকাল





يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِن جَاءكُمْ فَاسِقٌ بِنَبَأٍ فَتَبَيَّنُوا أَن تُصِيبُوا قَوْمًا بِجَهَالَةٍ فَتُصْبِحُوا عَلَى مَا فَعَلْتُمْ نَادِمِينَ

মুমিনগণ! যদি কোন পাপাচারী ব্যক্তি তোমাদের কাছে কোন সংবাদ আনয়ন করে, তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে, যাতে অজ্ঞতাবশতঃ তোমরা কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত না হও। [সুরা হুজুরাত: ৬]


১. “ইসরাইল বিরোধী মিছিল করা হারাম”

২. “ইসরাইলকে অভিশাপ দেওয়া যাবেনা”


=> কোন মুসলমান যদি উপরের কথাগুলো শুনে মাথায় আগুন ধরে যাওয়ার কথা, ইসরাইল এর #বিরোধীতা করা যাবেনা, ইসরাইলকে #অভিশাপ দেওয়া যাবেনা!!?

=> কোন #আলেম কি এই ধরণের কথা বলতে পারেন??

=> সমস্যা হচ্ছে বর্তমান যুগের মুসলমানেরা তাদের দ্বীন কি জানেনা, কোনটা ইসলাম এবং কোনটা ইসলাম নয় – এটা অনেকেই জানেনা। তাই ইসলাম বিরোধী বিভিন্ন শক্তি (কাফের, মুশরেক, মুনাফেক, শিয়া...) ওলামাদের কথাকে কাট-পেস্ট করে, আউট অফ কনটেক্সটে বলে সাধারণ মানুষকে ওলামাদের ব্যপারে ভুল বোঝায়।

নিচে কথিত যেই বিতর্কিত ফতোয়ার কথা বলা হয়েছে, চলুন দেখি ওলামারা আসলে কি বলেছিলেন, আর তারা যা বলেছেন তা কতটুকু সঠিক?

+++> ১. “ইসরাইল বিরোধী মিছিল করা হারাম”!!

বর্তমানে কেউ কেউ সৌদি #গ্র্যান্ড_মুফতির একটা কথাকে ভুলভাবে প্রচার করছে। তারা বলছে, সৌদি মুফতি নাকি বলেছেন, “ইসরাইল বিরোধী মিছিল করা হারাম”।

প্রকৃতপক্ষে ইসলামের দুশমন মুনাফেক মিডিয়া ও বিভ্রান্ত দল শিয়ারা (প্রেস টিভি, রেডিও তেহরান ইত্যাদি) গ্র্যান্ড মুফতি, আল-আল্লামাহ শায়খ আব্দুল আজীজ ইবনে আব্দুল্লাহ আহলে-শায়খ (হাফিঃ) এর একটা কথাকে ভুলভাবে প্রচার করছে।

প্রকৃতপক্ষে সৌদি প্রধান মুফতি বলেছেনঃ

“এই ধরণের মিছিল-সমাবেশ কোন উপকারে আসে না। এই ধরণের গণতান্ত্রিক কার্যক্রম কোন সাহায্য করতে পারবে না। এসব করার চেয়ে তাদের সাহায্যের জন্য ফান্ড গঠন করা, তাদেরকে সাহায্য ও অনুদান দেওয়া, এসবই বেশি কাজে আসবে।” - শায়খ আব্দুল আজীজ ইবনে আব্দুল্লাহ আহলে-শায়খ (হাফিঃ)।

এই পুরো ফতোয়াটা পড়লে যে কেউ বুঝতে পারবে যে, গ্র্যান্ড মুফতি আসলে ইসরায়েলের বিরোধীতা করতে নিষেধ করেন নি। তিনি ইসরায়েলের বিরোধীতা হিসেবে #মিছিল করার কোন উপকার নেই বলেছেন, যা আসলে তিনি ঠিকই বলেছেন।

কিন্তু বিরোধীরা গ্র্যান্ড মুফতির বিরুদ্ধে তাদের মিথ্যা প্রচারণা চালিয়েই যাচ্ছে। একজনকে কমেন্ট করে জানালাম, সে আমার কমেন্ট ডিলিট করে দিয়েছে। যাইহোক, আল্লাহই তাদের সঠিক প্রতিদান দিবেন।

আরেকটা কথা, হরতাল ও মিছিল করার মাঝে কোন উপকার নেই, এই ধরণের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় অংশগ্রহণ করা জায়েজ নয় - এই ফতোয়া আধুনিক যুগের সমস্ত ওলামারাই দিয়েছেন, এমনকি তাদের মাঝে #ইজমা আছে এই কথাটির উপরে যে, মিছিল করা বলতে কোন কিছু ইসলামে নেই।

কিছু বড় আলেমদের নাম দেওয়া হলো যারা মিছিল করা জায়েজ নয় বলে ফতোয়া দিয়েছেনঃ শায়খ বিন বাজ, শায়খ আলবানী, শায়খ উসায়মিন সহ বিগত ও বর্তমান শতাব্দীর সমস্ত ওলামারা।

শায়খ সালিহ আস-শুহাইমি বলেছেনঃ

“এই সমস্ত কর্মকান্ড হচ্ছে ‘আমালু সুফাহাহ’ বা বোকা লোকদের কাজ”।

হরতাল, মিছিল এইসব কখনো ইসলামের পথ হতে পারে না। বরং এই ধরণের ফেতনা-ফাসাদের কাজগুলো কাফের-মুশরেকদের কাছ থেকে মুসলিম সমাজের আমদানী করা হয়েছে, যাতে করে মুসলমান সমাজে বিশৃংখলা ও ফেতনা-ফাসাদ সৃষ্টি করে তাদের উপর তাদের উপর নিয়ন্ত্রন নিতে পারে। উদাহরণ হিসেবে দেখুন – মিশরের প্রেসিডেন্ট হোসনি মুবারকের বিরুদ্ধে মিছিল-সমাবেশ করে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসে #মুসলিম ব্রাদারহুড। কিছুদিন পরে একই পদ্ধতিতে প্রেসিডেন্ট মুরসিকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসে সেনাবাহিনী প্রধান সিসি।

ইতিহাসে এইকথা বারবার প্রমানিত হয়েছে যে, ইয়াহুদী খ্রীস্টানদের শিরকি পদ্ধতি গণতন্ত্র, ভোট ও এর বিভিন্ন শরীয়তবিরোধী কার্যক্রম বিক্ষোভ মিছিল ও সরকারবিরোধী সমাবেশ মুসলমানদের কোন উপকারে আসেনা, বরং অনেক রক্তপাত ও ক্ষতি করেছে।

মুসলিমদের ইতিহাসে প্রথম বিক্ষোভ সমাবেশ করে একদল বিপথগামী লোক উসমান রাঃ এর যামানায়, যার ফলে তাঁকে শহীদ হতে হয়েছিল। তাই সুন্নী ভাই ও বোনদের উচিত আবেগকে বর্জন করে ক্বুরান ও সুন্নাহর দলীল ভিত্তিক জীবন পরিচালনা করা।

+++> ২. “ইসরাইলকে অভিশাপ দেওয়া যাবেনা”

ইমাম শাওকানী (রহঃ) বলেছেন, “সমস্ত ওলামারা একমত হয়েছেন যে, ইসরাইল হচ্ছে ইয়াকুব আঃ (ইসহাক আঃ এর পুত্র, ইব্রাহীম আঃ এর নাতি)।”

হিব্রু ভাষায় #ইসরাইল অর্থ হচ্ছে – আল্লাহর বান্দা, সে হিসেবে ইয়াকুব আঃ এর অন্য আরেক নাম ছিলো ইসরাইল। আর জায়োনিস্ট ইয়াহুদীরা নিজেদেরকে ইয়াকুব আঃ এর অনুসারী হিসেবে দাবী করার কারণে ফিলিস্থিন দখল করে তাদের সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের নাম রাখ #ইসরায়েল।

এজন্য আল-আল্লামাহ, শায়খ সালেহ আল-ফাওজান (হাফিঃ) ফতোয়া দিয়েছেন যে, ইসরায়েলকে অভিশাপ দেওয়া যাবেনা কারণ ইসরায়েলকে অভিশাপ দেওয়া মানে একজন নবীকে অভিশাপ দেওয়া, নাউযুবিল্লাহ। ইসরায়েলকে অভিশাপ না করে, বলতে হবে ইয়াহুদী বা ইয়াহুদী রাষ্ট্রের উপর আল্লাহর অভিশাপ।

এখন কারো যদি মাথায় সামান্য ব্রেইন থাকে ও নবী রাসুলদের গালি দেওয়া কুফুরী, এই কথা জানা থাকে তাহলে একটু চিন্তা করে দেখুন, শায়খ ফাওজান এর ফতোয়া কি ঠিক, নাকি তাঁর নামে ইসলামের মিথ্যাবাদী দুশমনেরা যে প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে সেটা ঠিক?

আল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করুন।

বিস্তারিত এখানে: Click this link

বিষয়: বিবিধ

৬৮০৫ বার পঠিত, ৭৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

251813
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৫১
আল সাঈদ লিখেছেন : আপনি যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন মুফতি কি এসব চিন্তার করে ফতোয়া দিয়েছে? চিন্তা করতে হবে আগে পরে এরা কার জন্য কাজ করেছে।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:০১
195970
ইমরান ভাই লিখেছেন : সাইদ@ বিষয়টি ভালো করে পরেন আর সুরা হুজুরাতের ৬ নং আয়াতটা ভুলবেন না। নদী না দেখতেই কাপড় খুলে গোসলের জন্য রেডি কি বুদ্ধিমানের কাজ?

ইহুদি খৃষ্টানরা চায়ই মুসলিমদের মাঝে বিভেদ ছড়াতে আর তাদের দেশীয় দোষরতো আছেই। ইসলামের প্রানকেন্দ্র মক্কা ও মদিনাকে নষ্ট করার চাল এগুলো।

তবে সাউদি সরকার জালেম তাতে আমিও একমত কেননা বর্তমানে ভালো মানুষ শাসক হিসেবে পাওয়া দুস্কর।

তবে মক্কা ও মদিনার ইসলাম থাকবেই চিরোদিন।
251814
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৫১
মোহাম্মদ রিগান লিখেছেন : আপনার কথা শুনে ভাল লাগলো
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:০২
195971
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ।
251819
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:১৪
আল সাঈদ লিখেছেন : মক্কা মদিনার ধারক বাহকরা যদি ভুল করে তাহলে আমরা তো হিসাবের মধ্যে পড়ি না।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:৫২
195997
ইমরান ভাই লিখেছেন : মুসলিম ফাসিক হবে এটা স্বাভাবিক। তবে উত্তম সে যে তওবা করে ভুলসুধরে নেয়।
251820
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:১৮
শেখের পোলা লিখেছেন : বড় একটা ভুল ভেঙ্গেদিয়ে মিথ্যেবাদী হওয়া থেকে রক্ষা করার জন্য ধন্যবাদ৷
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:৫২
195998
ইমরান ভাই লিখেছেন : আমিও সংশয়ে ছিলাম.... ধন্যবাদ দাদা
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
196037
নেহায়েৎ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম। শেখের পোলা কেমন আছেন?
251823
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:২৯
মোহাম্মদ নূর উদ্দীন লিখেছেন : কোন পাপাচারি ব্যক্তি সংবাদ আনয়ন করলে তা পরীক্ষা করে দেখা বা কোন কিছু শুনে তা যাচাই না করে প্রচার করলে তীব্রভাবে ভৎসনা করা হয়েছে । এখন আপনার মত খাটি ঈমানদার যখন আসল সংবাদ আনয়ন করল তাও আমাদের প্রচার করতে হবে ।
মিছিল-সমাবেশ করার সহীহ কোন দলীল নেই তাই তা হারাম হতেই পারে অধিকন্ত সৌদি আরবের মাটিতেতো এমনিতেই সমাবেশ নিষিদ্ধ । মিশরেও যখন ইখওয়ানের সমর্থকদের প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে সৌদ বাদশারা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার দিয়ে জালেমদের সাহায্য করেছে। মুফতিরাতো সৌদ বাদশাহ নাখোস হবে এজন্য একটি নিন্দাও করতে পারেনি । পদ্ধতিগত ভুল থাকতে পারে । এটা সবার মনে রাখা উচিত, সবাই আল্লাহর সন্ত্তষ্টির জন্যই কাজ করছে ।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:৫৫
196000
ইমরান ভাই লিখেছেন : সাউদি বাদশা সম্পর্কে আমি কিছুই বলবো না। কেননা রসুল (সা) এর ভবিষ্যৎ বানি আছে যে শাসক জালেম হবেই। তাই ভালো শাসক পাওয়া আশা করা যায় না।

তবে মক্কা ও মদিনাকে ফাদে ফেলার চেষ্ট ইহুদি নাসারাদের সব সময়ের একটা ব্যাপার।
যেমন কেমানিক,ফখরুল এদের উদাহরন।

আর আমিও যে খাটি ঈমানদার সেটাও ঠিক নয়। আমিও ফাসিক মুসলিম।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
196039
নেহায়েৎ লিখেছেন : আল্লাহ ক্ষমা করুন। ইমরান ভাই আপনি ফাসিক মুসলিম হতে যাবেন কেন?
251825
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:৩১
হতভাগা লিখেছেন : উনাকে নিয়োগ দান কারীরা কি করছে ইসরায়েলের সাথে ?

আসন্ন হজেই ক্লিয়ার হয়ে যাবে উনার এবং উনার নিয়োগ দাতার অবস্থান - ইনশা আল্লাহ ।

আর এখানে ইসরায়েল বলতে ইয়াকুব (আঃ)কে বোঝানো হয় নি । ইহুদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে বলা হয়েছে । মুফতি সাহবে কিন্তু ইসরায়েল (আঃ) উচ্চারন করেন নি । আমরা সাধারনত কোন নবী বা রাসূলের নামের শেষে (আঃ) বলি ।

এই বনী ইসরায়েলের লোকেরা বার বার আল্লাহর নাফরমানী করাতে অভিশপ্ত হয়ে গেছে । আল্লাহ তাদের কিছু অংশকে বানরে পরিনত করেছিলেন শনিবারের ব্যাপারে নাফরমানি করার জন্য । আল্লাহর এই শাস্তি কি ইয়াকুব (আঃ) এর উপরও পড়েছিল বা পড়বে ? ঈসা (আঃ)কে নিয়ে খৃষ্টানরা যে শিরকীয় কথা বলে তার দায় কি ঈসা (আঃ) এর উপর বর্তাবে ?

একজনের পাপ কি অন্যজন বহন করবে ?
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:৫৯
196002
ইমরান ভাই লিখেছেন : সাউদি বাদশা সম্পর্কে আমি কিছুই বলবো না। কেননা রসুল (সা) এর ভবিষ্যৎ বানি আছে যে শাসক জালেম হবেই। তাই ভালো শাসক পাওয়া আশা করা যায় না।

তবে মক্কা ও মদিনাকে ফাদে ফেলার চেষ্ট ইহুদি নাসারাদের সব সময়ের একটা ব্যাপার।
যেমন কেমানিক,ফখরুল এদের উদাহরন।

"ইমাম শাওকানী (রহঃ) বলেছেন, “সমস্ত ওলামারা একমত হয়েছেন যে, ইসরাইল হচ্ছে ইয়াকুব আঃ"

নবী ও রসুলদের উপর আল্লাহ খুশি আছেন তা কোরআনে স্পষ্ট আছে তাদের উপর স্বাস্তি আসবে ভাবা ঠিক নয়।
কারো দোষ কারো উপর বর্তাবে না। যে যা করবে সে তাই পাবে। আল্লাহ হিসাব গ্রহনে খুব কঠর আর তিনি বেইনসাফ করবেন না।
251829
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:৪১
মোঃমাছুম বিল্লাহ লিখেছেন : আর যাই হোক কিছু বলার আগে ভাবা উচিত্‍
ফতয়া তারা কোন উদ্যেশে দিয়েছে সেটা আগে জানা উচিত্‍ । আমি আগে থেকেই সংশয়ে ছিলাম । যে কর্ম ইহুদীরা করছে সেটা কেউ কোন ভাবেই সমর্থন করতে পারেনা । কিন্তু দেশের রাজাদের কথা আলাদা ।কেন আলাদা তা আমরা সবাই জানি
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:০১
196003
ইমরান ভাই লিখেছেন : হ্যা ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ।
251831
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:৫৪
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : সারা দুনিয়ায় মোহাম্মদের মুমিনরা এখন ছাগলের বাচ্চার মত ভ্যা ভ্যা করে। ঘটনা কি?
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৪২
196012
ইমরান ভাই লিখেছেন : গুরুজির টয়লেট খাওয়া কম হইছে বুঝি Frustrated
251833
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:০১
কাহাফ লিখেছেন : সহমত......।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৪২
196013
ইমরান ভাই লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাই
১০
251836
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:০৩
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের সকল প্রকার বিভ্রান্তি ও ভুল বোঝাবুঝি হতে হেফাজত করুন।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
196014
ইমরান ভাই লিখেছেন : আমীন।
১১
251837
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:০৪
কাজি সাকিব লিখেছেন :


সৌদী গ্র্যান্ড মুফতি যার অধীনে সমগ্র মুসলিম বিশ্ব হজ্জের মত একটি পবিত্র ইবাদাত সম্পন্ন করে তিনি যখন একটি বিবৃতি দেন যেখানে ইয়াহুদীদের পৈশাচিকতা সম্পর্কে একটি টু-শব্দও থাকেনা অথচ সমগ্র বিশ্বের লক্ষ-কোটি বনি আদম ক্ষোভে ফুঁসতে থেকে কিছু না করতে পারার গ্লানিতে নিজ আংগিনাতেই একটি বিক্ষোভ মিছিল করে তাকে অতিরঞ্জিত(একেই বিদা'ত বলে,আর বিদা'ত ইসলামে নিশ্চয় হালাল নয়) বলে তখন মুসলিম উম্মাহর আর লজ্জায় মুখ দেখাবার জায়গা থাকে না!

মিছিল-মিটিং বিদা'ত এই ধরনের ধারনা দেয়ার উদ্দেশ্য একটাই আর তা হচ্ছে মুসলমানদের মসজিদের কোণায় বন্দী করে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা থেকে দূরে সরানো যাতে করে বিধর্মীরা আরামে আয়েশে লুটপাটতন্ত্র চালাতে পারে নিজেরাই অথবা তাদের দোসরদের মাধ্যমে!কি কারণে মিছিল-মিটিং বিদা'ত হবে?মিছিল-মিটিং মানে কি?বেশ কিছু সংখ্যক লোকের একসাথে হওয়া নির্দিষ্ট কোন উপলক্ষ্যে,তো এইটা বুঝি রাসুল সাঃ করেননি?মক্কী যুগে যেদিন নির্দেশ আসলো আজ থেকে প্রকাশ্যে ইসলামের ঘোষণা দিতে হবে তখন কি হয়েছিল?যেই গুটি সংখ্যক মর্দে মুজাহিদ ইমান এনেছিলেন তাঁরা দলে দলে কালেমায়ে শাহাদাত আর আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করতে করতে হেরেম শরীফের দিকে রওনা করেননি?
মুসলমানদের জন্য সবচাইতে বড় মিটিং তো হলো হজ্জ,সবচাইতে বড় মিছিল হলো সাফা-মারওয়া দলে দলে প্রদক্ষিণ করা,তাহলে সেই আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই যদি কেউ অন্য আরেকটি কারণে কিছু লোক একসাথে একটি এলাকা প্রদক্ষিণ করতে চায় তবে তা বিদা'ত কেন হবে?যে সকল আলেমরা এই সকল ফতোয়া জারি করেন আমরা তাদের অত্যন্ত সম্মান করি,তবে ভুলে গেলে চলবে না মোঘল সম্রাটদের সেজদা করা যেতে পারে এ ধরনের ফতোয়াও সে সময়কার অনেক আলেম জারি করেছিলেন!দুর্ভাগ্য আমাদের যারা মুসলিমদের মসজিদে আবদ্ধ করে রাখার পরিবর্তে মসজিদ থেকেই সকল কার্যক্রম পরিচালনা করতে মুসলমানদের অনুপ্রাণিত করবার কথা তাঁরাই উলটো মুসলমানদের রাষ্ট্র-সমাজ-অর্থনীতি-রাজনীতি সকল কিছু থেকে মুসলিমদের বঞ্চিত রেখে খালি তজবি জপায় দীক্ষিত করতে চাইছেন!

অবাক লাগে যখন তিনারা ইখওয়ানের বিরুদ্ধে পরিচালিত গণহত্যা নিয়ে কিছু বলতে পারেন না কিন্তু ঠিকই ইখওয়ানকে উলটো সন্ত্রাসি বলে অ্যাখ্যা দিতে পারেন,সিসির মত ইয়াহুদীদের প্রমাণিত দালালদের জন্য হাজার কোটি ডলার বরাদ্দ দিতে পারেন তখন তিনাদের ফতোয়া জারি হয় না যে এই ধরনের পিশাচদের আর্থিক সহায়তা রাসূল সাঃ কোনদিন করেননি,ইহা বিদা'ত!বুঝি আমরা সবই বুঝি,দুর্ভাগ্য আমাদের আজ আমাদের আলেমরা শুধু আলেম থাকেননি তারা একইসাথে দরবারী আলেমও হয়ে গিয়েছেন যার কারণেই তিনাদের সুর মিলে যায় কাফেরদের সাথে,মুশরিকদের সাথে,ইয়াহুদীদের সাথে,মজলুমদের সাথে নয়!
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:২৬
196007
মোহাম্মদ নূর উদ্দীন লিখেছেন : একজন হাজী ভাইয়ের কাছে জানতে চেয়েছিলাম ' হজ্জে প্রায় ৩০-৪০ লাখ মুসলমানের জমায়েত হবে, অথচ পাশের দেশেই অকাতরে মুসলিম নিধন হচ্ছে !তাহলে এ জমায়েত হওয়া মুসলমানদের দায়িত্ব কি হবে ? উত্তর - 'ফিলিস্তিন নিয়ে কথা বলা রাজনীতি'। হজ্জে গিয়েতো রাজনীতি করা যাবেনা ! এর কোন সহীহ দলীল নেই ।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:২৮
196008
কাজি সাকিব লিখেছেন : তিনারা ফতোয়া জারি করেন সমাবেশ করা হারাম অথচ রাসুল সাঃ এর হাদিস হচ্ছে ''যখন কোন অন্যায় হতে দেখবে তা হাত দিয়ে প্রতিহত কর,না পারলে মুখ দিয়ে,আর তাও না পারলে অন্তরে ঘৃণা করো আর সেটাই হচ্ছে দুর্বলতম ঈমানের পরিচয়! তো এখন জিজ্ঞাসা আমাদের সমাজের কোন অন্যায় আমরা হাত দিয়ে প্রতিহত করার অবস্থায় নেই তাই মুখ দিয়ে প্রতিহত করতে চাই তবে তা কিভাবে সম্পাদন করবো,ফিলিস্তিনে বোমা মারছে জায়নবাদীরা এখন আমি যদি আমার রুমে বসে চিৎকার করে মুখ দিয়ে তার প্রতিবাদ করতে থাকি সে তা শুনবে?কিন্তু আজ যদি মক্কার হেরেম শরীফ থেকে ১০ কোটি লোকের সমাবেশ থেকে বলা হত যে খবরদার মুসলিমদের উপর আর একটি বোমাও যদি ফেলা হয় তবে আমরা তোমাদের ছাড় দেবো না সেটা শুনতো?তাহলে ঐ অনর্থক কথা বলার অর্থ কি?এমনকি সৌদী মুফতি নিজেই যখন হাজ্জের সময় ভাষণ দেন তা কি সমাবেশ নয়?সমাবেশের মানেটা কি আসলে?তাই আমাদের সতর্ক হতে হবে একই সাথে তিনাদের সম্পর্কে এবং অনেকে আবার একে কাজে লাগিয়ে বিদ্বেষ তৈরী করে যুদ্ধ লাগিয়ে দিতে চায় তাদের সম্পর্কেও!
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:২৯
196009
হতভাগা লিখেছেন : ভাল বলেছেন ।

আচার আচরন দেখেই বোঝা যায় যে সৌদি শাসকরা ইহুদী ও খৃষ্টানদের বন্ধু রুপে গ্রহন করেছে । ফলে তাদের ব্যাপারে কোন নেগেটিভ কিছু বলে না ।

তার সেই সরকারেই নিয়োগ করা গ্র‍্যান্ড মুফতি কিভাবে তার নিয়োগ দাতাদের বিপক্ষে বলতে পারেন ?

দেখা যাবে হজের সময় খুতবাতে মুফতি সাহেব কি বলেন এ ব্যাপারে ।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৩৪
196010
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ভালো বলেছেন ....

ভুলেই গিয়েছিলাম; আপনি মনে করিয়ে দিলেন হামযা(রাঃ) এবং উমর(রাঃ) এর নেতৃত্বের দুই প্যাট্রোল এর মিছিলের কথা!
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৪০
196011
ইমরান ভাই লিখেছেন : কাজি সাহেব@ অন্ধকারে না দৈড়ায়ে আলোর পথে দৈড়ান কাজে লাগবে ভাই।
প্রকৃতপক্ষে ইসলামের দুশমন মুনাফেক মিডিয়া ও বিভ্রান্ত দল শিয়ারা (প্রেস টিভি, রেডিও তেহরান ইত্যাদি) এরাই এই সংবাদকে আউট অফ কনটেক্স হিসেবে ব্যাবহার করছে।

শাসক সম্মন্ধ্যে আমি উপরেরই বলেছি। এখানে আমি মক্কা ও মদিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্তর কে মুখ্য হিসেবে দেখছি।

আর আপনার দেয়া হাদীসে তো জামায়েতের মাধ্যমে করতে বলে না এটা তো ব্যাক্তিকেন্দিওক।
আপনার মতো করে হাদীস বুঝলে তো হবে না ভাই।

আপনার প্রশ্নগুলো এখানে করুন দেখেন কি উত্তর আসে। আমি ওগুলোর উত্তর দিতে চাই না। http://islamqa.info/en/sendq
০৭ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:০৬
196121
কাজি সাকিব লিখেছেন : মানলাম শিয়ারা মিথ্যা তথ্য ছড়িয়েছে সোউদী মুফতির ব্যাপারে,তা সত্য খবরটা কি তা সোর্সসহ আমাদের জানান,তাহলেইতো আমরাও লজ্জার গ্লানি থেকে মুক্তি পাই!হাদীস আমার মত করে নয় সাহাবাদের মত করেই বুঝুন তাহলে আরো ভালো,প্রতিবাদ যদি ব্যক্তিকেন্দ্রিকই হালাল হয় আর সমষ্টিগতভাবে করলে হারাম হয় তবে রাসুল সাঃ দলবল নিয়ে মক্কা বিজয়ে যেতেন না,যার যখন মনে চাইতো একজন একজন করে মক্কা বিজয়ের লক্ষ্যে দৌড় দিত,অদ্ভুত কথা আমি ব্যক্তিগতভাবে প্রতিবাদ করতে পারবো কিন্তু সমসষ্টিগত নয়,কেন ভাই মুসলমানদের সমষ্টিকে আপনাদের এত ভয় কেন?এ ভয় তো কাফের-মুশরিকদের পাবার কথা!আর তর্কের জন্য বলছি মিছিলে সকলে ব্যক্তিগতভাবেই প্রতিবাদ করে,এখন একসাথে ১ হাজার মানুষ ব্যক্তিগতভাবে প্রতিবাদ করা শুরু করলে কি আর করার আছে,অন্যরা অপেক্ষায় থাকবে নাকি যে পাশের জনেরটা কখন শেষ হবে তারপর আমি শুরু করবো!সেক্ষেত্রে তো মাশাল্লাহ আপনার মতামত অনুযায়ী কোন একটি ব্যাপারে বিশ্বের বহু মানুষ প্রতিবাদ জানাতে গেলে মাশাল্লাহ ১০-১৫ বছর লেগে যাবে!কি যে বলেন আপনারা আল্লাহ মাবুদই জানে!
০৭ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:২০
196125
কাজি সাকিব লিখেছেন : فَلاَ تَظْلِمُواْ فِيهِنَّ أَنفُسَكُمْ وَقَاتِلُواْ الْمُشْرِكِينَ كَآفَّةً كَمَا يُقَاتِلُونَكُمْ كَآفَّةً وَاعْلَمُواْ أَنَّ اللّهَ مَعَ الْمُتَّقِينَ

আর মুশরিকদের বিরুদ্ধে তোমরা সংগ্রাম করো সমবেতভাবে, যেমন তারাও তোমাদের বিরুদ্ধে করে যাচ্ছে সমবেতভাবে। আর মনে রেখো, আল্লাহ মুত্তাকীনদের সাথে রয়েছেন। sura at tawba:ayat 36

দেখুন প্রতিবাদের জন্য কি দরকার এবং কিভাবে হবে সে সম্পর্কে কোরআন কি বলছে? ব্যক্তিগতভাবে নফল ইবাদতসমহু করার নির্দেশ রয়েছে প্রতিবাদ নয়,কারণ প্রতিবাদ-প্রতিরোধ হচ্ছে এমন একটি জিনিষ যা সম্মিলিতভাবে করলেই তা ফল দেয় আর একাকী আজীবণ করলেও কোন ফল দেয় না!সব কিছুকে একত্রে মিশিয়ে ফেলা উচিত নয়!
০৭ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৫
196143
ইমরান ভাই লিখেছেন : জিহাদকে আর মিছিলকে একসাথে মিশিয়ে ফেলছেন আপনি। রসুল(সা) মক্কা বিজয় করেছেন জিহাদ করে মিছিল করে নয়। সাবাই মিলে যুদ্ধ করে। বিষয়টি বুঝুন।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৯
196157
কাজি সাকিব লিখেছেন : সমবেতভাবে তরবারী হাতে নিয়া দৌড়ানো যাবে তবে তরবারী ছাড়া খালি হাতে দৌড়ালেই বিদা'ত,বিদা'তের এই হাস্যকর সংজ্ঞা অহরহ দেয়ার কারণেই আজ ধর্মদ্রোহীরা ইসলামকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা করার সুযোগ পায়!

তা রাসুল সাঃ তো ফেসবুকও ব্যবহার করেননি তাকি বিদা'ত নয়?আরবের বর্তমান খাদকদের ন্যায় আস্ত দুম্বা রোষ্ট করে খাননি,এখন যে তারা খায় তাকি বিদা'ত নয়?রাসুল সাঃ এরোপ্লেনে চলেননি,এখন যে মুফতিরা উড়োজাহাজ ছাড়া নড়েন না তাকি বিদা'ত নয়???

যুগের প্রয়োজন অনুযায়ী অনেক কিছুই ভিন্ন আংগিকে হতে পারে,দেখতে হবে যে তাতে ইসলামের লাভ বেশি না ক্ষতি বেশি? শুধুমাত্র নিজেদের অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে সব কিছুকে বিদা'ত ঘোষণা করার জন্য নিম্নের কোরআনের আয়াত!

اشْتَرَوْاْ بِآيَاتِ اللّهِ ثَمَنًا قَلِيلاً فَصَدُّواْ عَن سَبِيلِهِ إِنَّهُمْ سَاء مَا كَانُواْ يَعْمَلُونَ
09

তারা আল্লাহর আয়াত সমূহ নগন্য মুল্যে বিক্রয় করে, অতঃপর লোকদের নিবৃত রাখে তাঁর পথ থেকে, তারা যা করে চলছে, তা অতি নিকৃষ্ট।

তা মক্কী যুগে প্রকাশ্যে ইসলামের ঘোষণা দেবার নির্দেশ আসলে পরে যে গুটি কয়েক মর্দে মুজাহিদ কালেমায়ে শাহাদাত আর আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করতে করতে হেরেম শরীফের দিকে দলবদ্ধ হয়ে পদব্রজে গিয়েছিলেন যেখানে তাঁরা কাফেরদের নির্মম পাথর বৃষ্টির মুখোমুখি হন আর শেষ পর্যন্ত বীর হামযা রাঃ এর চ্যালেঞ্জ যে সাহস থাকে তো আমার সাথে কেউ লড়ো সেই আহবানে ভয় পেয়ে সটকে পড়ে সে ব্যাপারে কি বলবেন?তখন তো কোন জিহাদ হয়নি,কেবল মাত্র কালেমায়ে শাহাদাতের উচ্চারণ হয়েছিল মাত্র!
০৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:১৩
196296
ইমরান ভাই লিখেছেন : @সকিব ভাই,
দৈড়ানো আর মিছিল করা এক জিনিস নয়। আর্মিরা যুদ্ধকরে যুদ্ধের সময় তারা আক্রমনাত্বক কিছু ভঙ্গি করে সেগুলো মিছিল নয়।

আর বিদআত সম্মন্ধ্যে আপনার আরোও জ্ঞান অর্জন করা উচিত কেননা আপনি বিদআত কে গুলিয়ে ফেলেছেন।

আভিধানিক অর্থে বিদআতি মানে নতুন আবিস্কার সে ক্ষেত্রে ফেসবুক,মোবাইল,ইত্যাদি সবকিছু বিদআত।

তবে শরীয়তের পরীভাষায় বিদআত হলো "ইবাদতের উদ্দেশ্যে দ্বীনের মাঝে নতুন কিছু সৃস্টি করা যা রসুল (সা) অথবা তার সাহাবা (রা) করেন নাই"

আশাকরি বুঝছেন।
০৮ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:০১
196540
কাজি সাকিব লিখেছেন : ইমরান ভাই আর্মিরা একত্রে একসাথে আক্রমনাত্মক কিছু ভঙ্গি করতে পারবে কিন্তু সাধারণ মানুষ একত্রে হাটলেই সেটা বিদা'ত হয়ে যাবে এইটা কেমন কথা? আর মুসলিমতো জীবণে যা কিছু করে সবই ইবাদত হওয়ার কথা,দিনের কিছু অংশ আল্লাহর ইবাদত আর কিছু অংশ শয়তানের ইবাদততো মুনাফিকেরা করে!আমরাতো বিশ্বাস করি সুরা আনআমের ১৬২ নাম্বারে আয়াত যেখানে রয়েছে

قُلْ إِنَّ صَلاَتِي وَنُسُكِي وَمَحْيَايَ وَمَمَاتِي لِلّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
162

আপনি বলুনঃ আমার নামায, আমার কোরবাণী এবং আমার জীবন ও মরন বিশ্ব-প্রতিপালক আল্লাহরই জন্যে।

যার অর্থ এটাই দাড়ায়ে যে একজন মুমিনের জীবনের সকল কাজই হবে আল্লাহর জন্য,আর যা কিছু আল্লাহর জন্য তাইতো ইবাদত!তাহলে ফেসবুকিং,ব্লগিং এগুলোও যদি কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করে তবে তা ইবাদত হবে না কেন?আর যদি ইবাদত হয়েই থাকে তবে ইহাতো ইবাদতের নতুন পদ্ধতি আর তার মানেই তা বিদা'ত এবং কিছুদিন আগে একজন মুফতি এই ধরনের হাস্যকর ফতোয়া দিয়েছেনও!
১০ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:০৬
196925
ইমরান ভাই লিখেছেন : কোনটি ইবাদাত আর কোনটি বিদআতি সেটার উপর জ্ঞান অর্জন করেন প্লিজ। নাহলে এরখম ভুল ব্যাখ্যাই সারাজিবন মাথায় খেলবে। ফলে সঠিকটা খুজে পাবেন বলে মনে হয় না।

বাকিটা আল্লাহু আ'লাম।
১১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:০২
197389
কাজি সাকিব লিখেছেন : তা ইমরান ভাই সম্মিলিতভাবে মিছিল করা বিদা'ত আর ইসলামের সকল নিয়ম নীতিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে রাখা সৌদী বাদশাহদের দরবারী আলেম সেজে রাজবংশের বিপরীতে যে কাউকেই দাবিয়ে দেয়ার অভিপ্রায়ে যে কোন ফতোয়া দেয়া খুব জায়েজ কাজ তাই না!আর ইসলামের প্রকাশ্যে ঘোষণা দেয়ার নির্দেশ আসার পরে যে গুটি কয়েক মর্দে মুজাহিদ যে যেখানে ছিলেন সেখান থেকেই একত্রিত হয়ে আল্লাহু আকবর এবং কালেমায়ে শাহাদাতের স্লোগান দিতে দিতে বেদা'তি মিছিল করেছিলেন(নাউজুবিল্লাহ) সে ব্যাপারে কি আমাদের গ্র্যান্ড মুফতি সাহেব কিছু বলবেন?
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৭:৪৯
197483
ইমরান ভাই লিখেছেন : জ্ঞান অর্জন করেন। কেননা অল্পজ্ঞান মানুষকে বিপথে নিয়ে যায়। আর আল্লাহর কাছে দুআ করেন হে আল্লাহ আমাকে সেই জ্ঞান দাও যা আমার জন্য উপকারী সেই জ্ঞান দিওনা যা আমারজন্য অপকারী। কেননা জ্ঞান অর্জনকরতে গিয়াও অনেকে জাহান্নামী হয়।

@সাকিব
১২
251842
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৩২
আমি মুসাফির লিখেছেন : বর্তমান ইসরাইল রাষ্ট্র বলতে কোন অর্থে ইয়াকুব আঃ বুঝায় না যদিও ইয়াকুব আঃ এর আর এক নাম ইসরাইল।
আর মুফতি সাহেব বলেন নাই যে ইসরাইল আঃ কে অভিশাপ বা গালি দেয়া যাবে না যদি বলতেন তাহলে সেটা সঠিক ছিল।

আমরা জানি ইসরাইল ইহুদী রাষ্ট্র আর ইহুদীরা অভিশপ্ত তাই তাদের বিরুদ্ধে কিছু বলা কিভাবে পাপ হয় যখন তারা অন্যায়ভাবে মানুষ খুন করেই যাচ্ছে ??

সাফাই গাওয়ার কিছুই নাই।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
196015
ইমরান ভাই লিখেছেন : উপরে দেখেন, মুফতি সাহেব সেই ইসরাইলকে অভিশাপ দিতে না করছেন যে ইসরাইল নাম ইয়াকুব (আ) এর। আর ইহুদিরা নবীর নাম ব্যাবহার করে তাদের রাষ্ট্রর নাম রাখছে।
তার কথার মাঝে ভুল কোথায়। তিনি বর্তমানের ইহুদি রাষ্ট্র ইসরাইলের কথা বলেন নাই।

সাফাইটা নবী ইয়াকুব (আ) এর জন্য। বর্তমানের ইহুদি ও তাদের গড়া ইসরাইল নামের রাষ্ট্রর জন্য নয়।
১৩
251844
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৪০
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ফতোয়াগুলো আসলে ব্যাখ্যাসহ প্রচার করলে মনে হয়, এ ধরনের ভুল বোঝাবুঝির নিরসন হবে। আর এটাও ঠিক, তারা এ ব্যাপারে শুরু থেকেই একেবারে নিশ্চুপ ছিলেন!
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
196017
ইমরান ভাই লিখেছেন : ভাই শাসক জালেম হবে এটা সত্যি কেননা রসুল(সা) নিজেই ভবিষ্যৎ বানি করে গেছেন। তবে মক্কা ও মদিনা ইসলামরে শুরু আর সেখানে বিশৃঙ্খলা লাগাতে পারলেই শত্রুদে ইচ্ছা পুরন হবে ভেবে তারা এই সমস্য গুলোকে দারা করাচ্ছে।

কিন্তু মুসলিমরা বুঝতে পারছেনা ।
রসুল(সা) এর সহীহ হাদীসে এসেছে "দ্বীন ফিরে যাবে মক্কা মদিনায় যেভাবে সাপ তার গর্তে ফিরে যায়" (বুখারী)

আল্লাহ চক্রান্তকারীদের চক্রান্ত থেকে আমাদের হিফাজত কারী।
১৪
251846
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৫১
ইয়াফি লিখেছেন : কারো বিরুদ্ধে যাওয়ার আগে তার স্বভাব, চরিত্র, চিন্তা-চেতনা, অবস্হান যাচাই করে দেখুন।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:০০
196018
ইমরান ভাই লিখেছেন : ধন্যাবদ উপদেশের জন্য।
১৫
251848
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
ডাহুকী লিখেছেন : @ইমরান ভাই,” হে ঈমানদারগন! তোমরা ইহুদী ও খৃষ্টানদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করোনা। তারা পরস্পর পরস্পরের বন্ধু। আর যদি তোমাদের মধ্য থেকে কেউ তাদেরকে বন্ধু হিসেবে হ্রহণ করে তাহলে সেও তাদের মধ্যে গন্য হবে। আল্লাহ অবশ্যই জালেমদের পথ দেখাননা।” আল মায়েদাহ:৫১
এ আয়াতের কি ব্যাখ্যা দিবেন? বিশেষ করে হামাস এবং ব্রাদরহুডের সাথে সোৗদি সরকারে আচরণ বিশ্বের মুসলিমরা মেনে নিতে পারছেনা। শিক্ষনীয় পোস্টটির জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:০১
196019
ইমরান ভাই লিখেছেন : তাফসির ইবনে কাসির দেখুন সেখানে যা আছে সেটা আমার মতামত।

আর রাজনিতি গোটা বিশ্বে এমন ভাবে ছড়িয়েছে যে কোনটা সঠিক কোনটা বেঠিক বুঝা বড়ো কষ্ট।
এগুলা নিশ্চিত ফিতনা । তাই এগুলা থেকে দুদুরেই থাকা ভালো । কোন মন্তব্য করবো না।
১৬
251849
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:১১
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : এই সংবাদ টি দেখেই আমি চিন্তা করেছিলাম কোথাও জট লেগেছে। কোথাও কোন মন্তব্য করিনি তবে খবরটির সত্যা সত্য এবং আসলেই তিনি কি বলেছিলেন তা জোগাড়ের চেষ্টা করি। পরে দেখলাম তার বক্তব্যকে ভুল ব্যাখা করা হয়েছে। সমস্যাটি যেহেতু হট কেকের মত, তার উপর সৌদির ভুমিকার উপর সবাই নাখোশ আর তখনই মুফতির এই ফাতোয়া এসেছে, তাই মুহূর্তেই সবাই যাচাই বাছাই না করে সবাই মন্তব্য করা শুরু করেছে।

অথচ যাচাই বাছাই না করে কোন মন্তব্য করতে আল্লাহ মুমীনদের কে কঠোর ভাষায় নিষেধ করেছেন। যাক, আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ বিষয়টি পরিষ্কার করার জন্য।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:১৪
196024
ইমরান ভাই লিখেছেন : জাজাকাল্লাহু খায়রান টিপু ভাই। আল্লাহ আমাদের বোঝার তাওফিক দিন আমীন।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:১৯
196026
মোহাম্মদ নূর উদ্দীন লিখেছেন : সত্য জানার পরেও যথাস্হানে ও সময়মত না বলা সত্য গোপন করারই নামান্তর । গ্রান্ড মুফতির বক্তব্য ভুলভাবে প্রচার করা হয়ে থাকতে পারে । কিন্তু মুসলমানদের এ দূর্দশায় কোন দিক নির্দেশনা না দেয়াটা কি সত্য গোপন করা নয় ? যেটি ইয়াহুদি গোষ্টির মজ্জাগত স্বভাব ছিল ।
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
196033
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনি জদি যানেন মুফতি সাহেব মুসলিম তাহলে তার বিরুদ্ধ্যে কথা বলতে একটু সতর্ক থাকা কি অপর মুসলিমের কতর্ব্য নয়?

অন্য দেশের শাসকরাওতো লুকিয়ে আছে কৈ তাদের তো কেউ কিছু বলেনা!! শুধু আরব কেন?

কেমানিক বলছিলো "মক্কার কাবা ঘড়ে হজ্জ করার দরকার নাই কেননা শাসক জালেম" এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা। শাসক জালেম সেইজন্য হজ্জ বন্ধ।
১৭
251850
০৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:১১
ইমরান ভাই লিখেছেন : যারা ইসরাঈলকে বিশ্বের মানচিত্র থেকে মুছে ফেলতে চায়, তাদের অনুসারীদের চেহারা দেখুন বাংলাদেশী মাজলুম এই দু‘মুসলিমের আয়নায়ঃ
ইরাক ফেরত ইমামের লোমহর্ষক বর্ণনা
দাড়ি টেনে তুলে আগুন ধরিয়ে দেয়
১৮
251865
০৭ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:০২
নেহায়েৎ লিখেছেন : যাচাই বাছাই না করে কোন মন্তব্য করতে আল্লাহ মুমীনদের কে কঠোর ভাষায় নিষেধ করেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ বিষয়টি পরিষ্কার করার জন্য। সুন্দর একটা বিষয় তুলে ধরেছেন। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।
০৭ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:২৯
196060
ইমরান ভাই লিখেছেন : বারাকাল্লাহ ফিকুম। ধন্যবাদ ভাই Love Struck
১৯
251988
০৭ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৫
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা লিখেছেন : আত্মপক্ষ সমরথন করছেন নাকি আত্মীয় পক্ষ সমরথন?

প্রথম ব্যাখ্যা নিয়ে অনেকজন অনেক কিছুই বলেছেন।

২য় ব্যাখ্যাটা আমি মানতেই পারছি না। কেউ যদি বলে ফেরআওন কে গালি দেয়া যাবেনা, কারন তার নাম কোরআনে আছে,,,,,, ব্যাপারটা সেরকম হলোনা?
০৭ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৮
196163
ইমরান ভাই লিখেছেন : হাহাহা... আপনি তো দেখি আরো একটু বেশি বুঝছেন।
ফেরাউন কি নবী ছিলো?
বেকার প্যাচান কেন ভাই! আমি আত্বপক্ষ বা আত্বিয় পক্ষ কোনটাই করি নাই। আমি শুধু সুরা হুজুরাতের ৬ নং আয়াত ফলো করছি।
কোরআনে গিয়ে আয়াতটা পড়ুন অথবা পোস্টের শুরুতে দেখুন।

জাজাকাল্লাহ।
২০
252025
০৭ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৮
ভিশু লিখেছেন : আধুনিক যুগের সমস্ত ওলামাদের মাঝে ইজমা আছে যে, মিছিল করা বলতে কোন কিছু ইসলামে নেই! - তাই নাকি?!
আর ইসরাইল(ইহুদীদের)কে অভিশাপ দেয়া যাবে না - তাহলে তো শয়তানকেও শত্রু ভাবা ঠিক হবে না - কারণ সে তো জিন হওয়ার পরও অনেক ইবাদত বন্দেগীর কারণে ফেরেশতাদের নেতা ছিলো!
আর এখন যারা ইসরাইলের বিরোধিতা করছেন - তাঁরা কি ইসরাইল অর্থাৎ 'আল্লাহর বান্দা'র সাথে বিরোধিতা করছেন? নাকি আল্লাহর শত্রুদের সাথে?
সুবিধাবাদীদের দিয়ে দ্বিধা-বহুধাবিভক্ত মুসলিম উম্মাহকে আরো কনফিউজড করে দেয়া হচ্ছে এসবের মাধ্যমে!
০৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:২৩
196297
ইমরান ভাই লিখেছেন : ভিশু ভাই, আপনি বললেন "আর ইসরাইল(ইহুদীদের)কে অভিশাপ দেয়া যাবে না - তাহলে তো শয়তানকেও শত্রু ভাবা ঠিক হবে না"

আপনি ভালো করে পোস্টটা দেখেন। সেখানে ইসরাইল বলতে নবী ইয়াকুব (আ)কে বুঝানো হয়েছে বর্তমানের ইসরাইল রাষ্ট্র নয়।

কোরআনে লক্ষ্য করেন দেখবেন আল্লাহ বার বার বলছেন "ইয়া বানি ইসরাইল" হে ইসরাইলের বংশধর, এখানে ইসরাইল হচ্ছেন ইয়াকুব নবী তার কথাই বলা আছে।

আর ইহুদি সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন "তোমরা ইহুদি খৃষ্টানদেরকে বন্ধু রুপে গ্রহন করো না" এখানে সরাসরি ইহুদি কথাটা আল্লাহই বলেছেন।

কোরআনে আল্লাহ নবী ইসরাইল কেই বন্ধু রুপে গ্রহন করতে না বলেন নাই।

তবে বর্তমান ইহুদিরা এই নামটি নিয়ে নিয়েছে তাদের রাষ্ট্রর নামে।

মুফতি সাহেব ইহুদি রাষ্ট্র ইসরাইল এর কথা বলেন নাই তিনি ইসরাইল নবী ইয়াকুব (আ) এর কথা বলছি।

আপনার বলা ইসরাইল(ইহুদীদের)(রাষ্ট্রকে) অভিশাপ দেন কোন সমস্যা নাই। তবে শায়তান আর ইসরাইল নবী কিন্তু এক বিষয় নয়।
২১
252040
০৭ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫১
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : সব ধরণের পক্ষপাতিত্বের উদ্ধে উঠে সত্য ও ন্যায় যা তাই বলা উচিৎ।

আমরা আরব ভালোবাসি, তাই বলে বাদশাহ এবং বাদশাহ কতৃক নিয়োগ প্রাপ্ত ব্যক্তির অন্যায় আব্দার মানা জরুরী নয়।

ে‘ইসলামের নামে মিসিল মিটিং হারাম’ এসব বাদশাহী ঘোষণা রাষ্ট্রের অনুগত মুফতিদের নিকট থেকে ভয় ভিতি ও প্রলোভনের মাধ্যমে আদায় করা ফতোয়া মাত্র। ধন্যবাদ।
০৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৩৪
196299
ইমরান ভাই লিখেছেন : শাসক জালেম হবে এটা যানা কথা। তবে চক্রান্ত কারীরা বিশ্বের সকল মুসলিম দেশকে কব্জা করেছে মক্কা ও মদিনা ছাড়া কেননা সেটার উপর আল্লাহ ও তার রসুলের (সা) দুআ রয়েছে।

তাই চক্রান্তকারীরা এখন লেগেছে মক্কা ও মদিনার দিকে সামন্য সমস্যা পেলেই ফুসে উঠবেই।

তবে কোরআন ও সহীহ হাদীসের বিপরিতে কথা যেই বলুক তা গ্রহনীয় নয়।
০৮ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:১৪
196360
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : ইমরান ভাই, আপনি জানেন ‘মক্কায় হজ্জ করতে না যাওয়া’র আব্দার করায় কেমানিক নামের ব্লগারের চৌদ্দ গোষ্ঠি উদ্ধার করে ছেড়েছি আমি।
সূতরাং আমরা মুসলমানেরা সবসময় পবিত্র দুই মসজিদ এবং সংশ্লিষ্ট শহর দুটোর নিরাপত্তা কামনা করি এবং আশাও করি আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নিজ কুদরতে উক্ত পূণ্য ভূমিদ্বয়ের হেফাজত করবেন।

মুসলমানদের উপর ইয়াহুদী নাছারা এবং তাদের দোষরদের জুলুম নিপিড়নের প্রেক্ষিতে সৌদি বাদশাহ এবং তাঁর চামচারা অন্তত নিরব থাকলেই বেঁচে যেতেন। কিন্তু তাঁরা আগ বাড়িয়ে মিসরের ইসলামী সংগঠনকে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে এবং হামাসের বিপরীতে ইয়াহুদীদেরকে সহযোগীতা করে বিশ্ব মুসলিমের মনে যে আঘাত দিয়েছেন সে আঘাতের ঘা শুকাতে কত সময় লাগে, আদৌ শুকাবে কি না। তা আল্লাহ্ ভালো জানেন। সৌদি রাজ পরিবার অন্তত নিরপেক্ষ থাকতে পারতেন।

িআপনিও হয়ত আমার সাথে একমত হবেন যে, নিজেদের দেশে আন্দোলনের ধাক্কা আসার ভয়ে আরব বাদশাহ এবং শেখেরা মিলে ‘ব্রাদারহুড’কে সন্ত্রাসী আখ্যা দেয়া হলো।
সৌদি আরবে শারিরীক-মানসিক ভাবে প্রায় পর্যুদস্ত এবন ব্যুক্তিকে গ্রান্ড মুফতি করা হয়, সাহসী এবং প্রতিবাদী সত্যিকার আলেমদেরকে হয়ত দেশ ছাড়া না হয় জেল অথবা উপরে পাঠিয়ে দেয় হয়।
আল্লাহ এসব শাসকদের অন্তর পবিত্র করে দিন। তারা ভুল করে বন্ধুকে দুষমন মনে করে বসে আছেন। ধন্যবাদ।
০৮ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:২১
196377
ইমরান ভাই লিখেছেন : ভাই, সাউদি বাদশার তো জালেম হবে এটা তো জানা কথা। কেননা শাসক জালেম হবে তার হাদীস আছে। শুধু সাউদি কেন সব মুসলিম দেশের শাসকেই জালেম।

আসলে ফিতনা চতুর দিকে ছেয়ে গেছে বেচে চলা মুসকিল।
২২
252054
০৭ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:১৮
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : বর্তমান দুনিয়ায় হুজুর ৩ ধরনের
১)সরকারী
২)তরকারী
৩)দরকারী
উনারা সরকারী হুজুর। আর যে সরকার কুফরের বন্ধু হতে পারে সে সরকারের ফতোয়া আমাদের গ্রহন করা উচিৎ নয়।
০৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৩৮
196300
ইমরান ভাই লিখেছেন : ফাতাওয়া গ্রহন করেন বা নাই করেন তাতে কোন কিছু সমস্যা নাই।
সমস্যা হলো মক্কা ও মদিনা কে হেয় করার জন্য চক্রান্তকারীরা উঠে পরে লাগছে। তারা চায় মক্কা ও মদিনাকে সবার কাছে খারাপ বানাতে। মেইন থিমটাতো বুঝতে পারছেন আশাকরি।

আল্লাহ সকল হিসাব গ্রহন কারী ইনশাআল্লাহ যে যা করবে তিনি তার সুক্ষ হিসাব নিবেনেই যেমনটি তিনি প্রতিস্রুতি দিয়েছেন।

আপনি কি স্পষ্ট ভাবে বলতে পারেন যে মক্কার শাসক কাফের?
০৮ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:০০
196392
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : সে কাফের নয়, তবে কুফরের বন্ধু এটা স্পষ্ট করে বলা যায়। শুধু বন্ধু নয়,মোনাফেক। আর মোনাফেকরা আল্লাহর রসুলের পিছনে পর্যন্ত নামাজ পড়তো।
০৮ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:১৪
196415
ইমরান ভাই লিখেছেন : ভালো, যেহুতুু কাফের না তাহলে জালেম। তো শাসক জালেম হবেই কেননা তা রসুল (সা) ভবিষ্যৎ বানী করে গেছেন।

জাজাকাল্লাহ।
২৩
252444
০৯ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৫:৫৩
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : আপনার লেখা অনুযায়ী ইসলামে মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ, গণতন্ত্র, ভোট শিরকী পদ্ধতি তাহলে ইসলামে কি ধরনের শাসন ব্যবস্থার কথা বলা আছে এবং সেটা কিভাবে করা উচিত!
১০ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:২৮
196927
ইমরান ভাই লিখেছেন : গনতন্ত্র,ভোট ইত্যাদি অমুসলিমদের তৈরিকারা পদ্ধতি এটা আমার কথা নয়। সয়ং আবুল আলা মওদুদি সাহেব তার নিজের মুখেই বলেছেন "গনতন্ত্র কুফর হ্যায় শির্ক হ্যায়" অথচ আমরা সেই গনতন্ত্রকে হালাল করি!!

মাওদুদি সাহেব যাকে কুফর শির্ক বললেন আজ সেই গনতন্ত্রকে নতুন পোষাক লাগালে কি হবে?

ইসলামে কিভাবে রাষ্ট্র চলবে সেটা সম্পর্কে জানতে ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহ) এর বই শরীয়তি রাষ্ট্রব্যাবস্থা পড়লে আপনার সম্মুখ ধারনা হবে বইটি এখানে পাবেন..Click this link
এছাড়াও ইকামতে দ্বীন পথ ও পদ্ধতি বইটিও আপনাকে সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ । বইটি এখানে পাবেন..Click this link

জাজাকাল্লাহু খায়রান ।
২৪
252812
১০ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
আনোয়ার আলী লিখেছেন : মিছিল মিটিং সমাবেশ করা যদি বিদআত হয়, তাহলে হ্জও তো বিদআত। অন্যায়ের প্রতিবাদ করা বিদআত।
সৌদির জালিম শাসকের গ্রান্ড মুফতিও জালিম এবং পথভ্রষ্ট। এই দজ্জালের উপর আল্লাহর লানত।
১০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৩০
196979
ইমরান ভাই লিখেছেন : জ্ঞান অর্জন করেন। মূর্খের মতো কাজ করা থেকে বিরত থাকেন। কেননা আপনারদের মূর্খামিতে মুসলিম জাতির অনেক ক্ষতি সাধিত হয়।
বিদআত কি জিনিস সেটার জ্ঞান অর্জন করেন।

ধরেন, কোন একটা রাষ্ট্রের নাম হলো "মুহাম্মাদ" এখন আপনিকি বলবেন "মুহাম্মাদের উপর আল্লাহর লানত"???? (নাউজুবিল্লাহ)

আশাকরি সামান্য জ্ঞান থাকলে এই কথা বলার ধিষ্টতা দেখাবেন না। আর জদি খাওয়ারেজ টাইপ হন তাহলে বলতেই পারেন।

খুব সহজেই বললেন "এই দজ্জালের উপর আল্লাহর লানত" খেয়াল রাখবেন সে জদি দাজ্জাল না হয়? সে জদি লানতের উপযুক্ত না হয়?
তাহলে আপনার অভিশাপ আকাশে ঘোড়ার পরে আপনার উপরেই ফিরে আসবে।

তাই কথা বার্তা সাবধানে বলুন। এটাই বুদ্ধিমানের লক্ষ্যন।
রসুল (সা) বলেছেন "উত্তম কথা বলো, না হলে চুপ থাকো"

আপানার পোস্টে যেভাবে গালাগালি করছেন তাতে স্পষ্ট বোঝা যায় আপনার ভিতরে মুনাফেকের স্পষ্ট লক্ষ্যন আছে।

কেননা রসুল (সা) বলেছেন,
আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা) হতে বণির্ত :নবী (সা) বলেন, চারটি স্বভাব যার মধ্যে বিদ্যমান সে হচ্ছে খাটি মুনাফেক। যার মধ্যে এর কোন একটি স্বভাব থাকবে, তা পরিত্যগ না করা পর্যন্ত তার মধ্যে মুনাফিকের একটি লক্ষন থেকেই যায়। ১. আমানত রাখা হলে খেয়ানত করে ২. কথা বললে মিথ্যা বলে ৩. অঙ্গীকার করলে ভঙ্গ করে ৪. বিবাদে লিপ্তহলে অশ্লিল ভাবে গালাগালি করে।
(সহিহ আল বুখারী, অধ্যায় মুনাফিকের লক্ষন, হাদিস নং-৩৪)

আল্লাহ আমাদেরকে মুনাফেকি থেকে রক্ষাকরুন। আমীন।
১৫ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৭
198385
আনোয়ার আলী লিখেছেন : পেট্রোডলারের পয়সা পকেটে পড়লে বা পেট্রোডলারে চালিত কোন মাদ্রসায় পড়লে এমনই হয়। আপনার কাছে এরচেয়ে বেশী আশা করা যায় না। মানুষ ইসরাইলকে অভিশাপ দেয়নি। দিয়েছে যারা হত্যাকান্ড চালাচ্ছে তাদেরকে। মুফতি ব্যাটার গা জ্বললো কেন? তাছাড়া হামাসের পক্ষে মিছিল করাও বিপক্ষেও কথা বলেছেন তিনি। তার সরকার তো ফিলিস্তিনে হামলা চালাবার খরচ জোগাচ্ছে বলে নিউইয়র্ক টাইমস খবর ফাঁস করে দিয়েছে। ঐটাকে এখনো মুফতি বলবে কারা? দজ্জাল ছাড়া ঐ ব্যাটা আর কিছুই নয়। এরাই ইসলামকে ধ্বংস করছে। এরাই মার্কিণীদের গোলামীতে লিপ্ত হয়েছে কেবল রাজতন্ত্র বাঁচাবার জন্যে।
১৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৩১
198811
ইমরান ভাই লিখেছেন : কাম না থাকলে আকামে যা হয় আপনার ও সেই অবস্থা। কাম করে ভাই আকাম বাদ দেন।
২৫
252861
১০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৫৪
তায়িফ লিখেছেন : তিউনিসিয়ার বেন আলী, ইয়েমেনের সালেহ সহ সকল ইসলাম বিরোধী অত্যাচারী আশ্রয় দাতা সৌদী। খেলাফতের বিরোদ্ধে বিদ্রোহ করে প্রতিষ্ঠিত অবৈধ রাষ্ট্র সৌদি উত্খাত করেছে ইসলামী শাসক মুসরীকে। তারা নিরপরাধ বাংলাদেশীদের ফাসি দেয় আবার পশ্চিমাদের ছেড়ে দেয়। তাই সৌদি রাজপরিবারের অর্থে পালিত কুকুর কিভাবে সঠিক ফতোয়া দিবে?
১০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৩৮
197011
ইমরান ভাই লিখেছেন : তায়িফ, সাউদি বাদশা জালেম হতেই পারে এতে কোন সন্দেহ নাই। তবে আপনি একজন সম্মানিত লোককে না জেনেই না বুঝেই গালি দিতে পারেন না।
এখানে আমি সাউদি নিয়ে কোন কথা বলিনাই আমি শুধু একজন স্মানিত ব্যাক্তির কথাকে আপনাদের মতো স্বল্পজ্ঞানীদের বোঝানোর চেষ্টা করেছি। গালাগালি করে মুনাফেকের পরিচয় দেয়া থেকে বিরতো থাকুন।

ফেতনা সবদিকেই ঘিরে রেখেছে। ফেতনা থেকে বাচুন সুরা হুজুরাতের ৬ নং আয়াত ফলো করুন।

এমন আচরন দেখাবেননা যা খাওয়ারিজদের লক্ষ্যন।
১৫ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪২
198386
আনোয়ার আলী লিখেছেন : ভাই তায়িফ, এরা মস্ত জ্ঞানী। দু লাইন আরবী পড়ে এরা জ্ঞানী হয়ে গেছে। আপনি স্বল্প জ্ঞানী। কোনটা গালাগাল আর কোনটা সমালোচনা ওদেরকে সেটা বোঝাতে পারবেন না। সৌদির জালিম শাসকের অধীনে নিয়োজিত মুফতি নাতি সম্মাণিত!!! সম্মানিত কাকে বলে সেই সাধারণ জ্ঞানটুকুও এদের আছে বলে মনে হয় না।
১৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৩২
198813
ইমরান ভাই লিখেছেন : মূর্খদের কাথায় আল্লাহ বলতে বলছে সালাম তাই আপনাকে সালাম। #আনোয়ার আলী।
২৬
253946
১৩ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৯
আহমদ মুসা লিখেছেন : [b]সাউদি বাদশা সম্পর্কে আমি কিছুই বলবো না। কেননা রসুল (সা) এর ভবিষ্যৎ বানি আছে যে শাসক জালেম হবেই। তাই ভালো শাসক পাওয়া আশা করা যায় না। [/b
ইমরান ভাই, আপনার এ ব্লগটিতে আমি বেশ কয়েকবার ভিজিট করেছি এবং বিভিন্ন মন্তব্যকারীদের মন্তব্যগুলোর পড়ে যাচ্ছি। আমি আপনার একটি কথার কোড করেছি। এখানে আপনি একটি হাদিসের রেফারেন্স টেনে প্রায় প্রত্যেকের মন্তব্যের উত্তরে বিভিন্নভাবে কোড করে যাচ্ছেন। আপনার সাথে বিতর্কে লিপ্ত হওয়া আমার উদ্দেশ্য নয়। সাধারণত আমি মন্তব্য করার সময় কোরআন এবং সুন্নাহর সরাসরি কোড বা সূত্র উল্লেখ করে মন্তব্য করি না। মূল ভাবকেই ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করি ব্লগের সব শ্রেণীর পাঠকদের কথা বিবেচনা করেই। আপনার ব্লগটি এবং তার সাথে মন্তব্যগুলোর উত্তরে যে হাদিসের রেফারেন্সটি বার বার দেয়ার ক্ষেত্রে কারো সন্দেহ হতে পারে যে সমস্ত আবেগ ও অন্ধ অনুসরণের উর্ধ্বে না উঠে সৌদি শাসক এবং তাদের রক্ষকবচ হিসেবে ফরমায়েশ তামিলকারী দরবারী আলেমদের বেফাস ফতওয়াকে সমর্থন দিতে গিয়ে কিছুটা জটিলতার সৃষ্টি করা হচ্ছে মনে হয়।
সৌদি আরবের বেশ কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় আলেমকে বর্তমানে গায়েব অথবা গুম করে ফেলা হয়েছে শাসকদের ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর স্বার্থ বিরোধী ভূমিকার সমালোচনা করার কারণে। তম্মধ্যে ড. আল গরনী অন্যতম।
আপনার এ কথার জবাব যদি পবিত্র কোরআনের জিহাদ সংক্রান্ত বিভিন্ন আয়াত এবং জালিমের বিরুদ্ধে সার্বিক জিহাদ বা প্রতিরোধ সংক্রান্ত হাদিসের আলোকে কেউ দিতে চাইলে তাকে খামোখা বিরোধীতার খাতিরেই বিরোধিতা করা উচিন নয় বলে মনে করি।
আপনাকে ধন্যবাদ।
২৪ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৫৪
201297
ইমরান ভাই লিখেছেন : মুসা ভাই,
আল্লাহ আপনার জ্ঞানকে বৃদ্ধি করুন আমীন।

মুসাদ্দাদ (র).............. আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (সা) আমাদের বলেছেন : আমার পরে তোমরা অবশ্যই ব্যক্তিস্বার্থকে প্রাধান্য দেয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করবে। এবং এমন কিছু বিষয় দেখতে পাবে, যা তোমরা পছন্দ করবে না। তাঁরা জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ (সা) ! তাহলে আমাদের জন্য কি হুকুম করছেন ? উত্তরে তিনি বললেন : তাদের হক পরিপূর্ণরূপে আদায় করবে, আর তোমাদের প্রাপ্য আল্লাহর কাছে চাইবে।
(বুখারী হা-৭০৫২)

শাসক জালেম হবে এটা আমি এজন্য বলেছি। আরো হাদীস আছে আমি হয়তা এখন দেখাচ্ছি না।

আমি কারো বিরোধিতা করছি না। অবশ্যই শাসকের কাছথেকে কুফরি স্পষ্ট হলে তার বিরুদ্ধাচারন করা যাবে।

বর্তমান ফেতনার সময় সব খবর বিশ্বাস করলেও ফেতনায় পতিত হতে হয়। আমি সেটা বলেছি। আর ইসলামের একমাত্র জোর খুটি এখন দারিয়ে আছে মক্কা আর মদিনা।

অমুসলিমরা জানে যে এই দুই খুটি কে কোন কারন ছাড়া নারলে গোটা বিশ্বের মুসলিম হোক সে হানাফি,শাফেয়ী,মালেকী,হাম্বলী,দেওবান্দি,ব্রেলভি, যেই হোক তাদের (কাফেরদের) খবর আছে।

তাই তারা কুটচাল অবলম্বন করে মুসলিমদেরকে বিভক্ত করার তালেই রয়েছে
এখন আপনি দেখুন ফাতাওয়ার জন্য একজন মুসলিম আর একজন মুসলিমকে কিভাবে গালি দিচ্ছে। এমনকি দাজ্জাল,শয়তান, কাফের পর্যন্ত বলছে এটা কি ঠিক?

সর্বপরী ফেতনার সময় চুপকরে থাকাই উত্তম। তাই আর বলবো না চুপ হয়ে গেলাম।

আমি সাউদি শাসকের জন্য কিছুই বলছিনা আমি বলছি শায়খের ফাতাওয়ার বাক্য ছিলো কি সে ব্যাপারে।

জাজাকাল্লাহ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File