সালাতের রুকন ও ওয়াজিব সমুহ।
লিখেছেন লিখেছেন ইমরান ভাই ০৩ আগস্ট, ২০১৪, ০৩:১১:৩৫ দুপুর
ছালাতের রুকন সমূহ:---------------
‘রুকন’ অর্থ স্তম্ভ। এগুলি অপরিহার্য বিষয়। যা ইচ্ছাকৃত বা ভুলক্রমে পরিত্যাগ করলে ছালাত বাতিল হয়ে যায়। যা ৭টি। যেমন-
(১) ক্বিয়াম বা দাঁড়ানো : আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমরা আল্লাহর জন্য একনিষ্ঠচিত্তে দাঁড়িয়ে যাও’ (বাক্বারাহ ২/২৩৮)
(২) তাকবীরে তাহরীমা : ‘আল্লাহু আকবর’ বলে দুই হাত কাঁধ অথবা কান পর্যন্ত উঠানো। আল্লাহ বলেন, ‘তোমার প্রভুর জন্য তাকবীর দাও’ (মুদ্দাছছির ৭৪/৩)- অর্থাৎ তাঁর বড়ত্ব ঘোষণা কর। রাসূলূল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, ‘ছালাতের জন্য সবকিছু হারাম হয় তাকবীরের মাধ্যমে এবং সবকিছু হালাল হয় সালাম ফিরানোর মাধ্যমে’।[আলবানী, ছিফাতু ছালা-তিন্নবী ১২১ পৃঃ]
(৩) সূরায়ে ফাতিহা পাঠ করা : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, (লা ছালা-তা লেমান লাম ইয়াক্বরা’ বেফা-তিহাতিল কিতা-বে) ‘ঐ ব্যক্তির ছালাত সিদ্ধ নয়, যে ব্যক্তি সূরায়ে ফাতিহা পাঠ করে না’।[ইবনুল ক্বাইয়িম, বাদায়ে‘উল ফাওয়ায়েদ ৩/৮৯-৯০; মাসায়েলে ইমাম আহমাদ, মাসআলা-৩২০, ১/২৩৬ পৃঃ]
( ৪ ও ৫) রুকূ ও সিজদা করা : আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা রুকূ কর ও সিজদা কর...’(হজ্জ ২২/৭৭)।
(৬) তা‘দীলে আরকান বা ধীর-স্থির ভাবে ছালাত আদায় করা :
‘আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, জনৈক ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করে ছালাত আদায় শেষে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে সালাম দিলে তিনি তাকে সালামের জওয়াব দিয়ে বলেন, তুমি ফিরে যাও এবং ছালাত আদায় কর। কেননা তুমি ছালাত আদায় করনি। এইভাবে লোকটি তিনবার ছালাত আদায় করল ও রাসূল (ছাঃ) তাকে তিনবার ফিরিয়ে দিলেন।(অতঃপর তিনি তাকে ধীরে-সুস্থে ছালাত আদায় করা শিক্ষা দিলেন)’।[মুত্তাফাক আলাইহ,মিশকাত হা /৭৯০,সালাতের বিবরণ’ অনু১০]
(৭) ক্বা‘দায়ে আখীরাহ বা শেষ বৈঠক:
শেষ বৈঠকে বসা এবং সালাম ফিরানোটাই ছিল রাসূল (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরামের নিয়মিত সুন্নাত।[বুখারি , মিশকাত হা/৯৪৮’তাশাহহুদে দুয়া অনুচ্ছেদ-১৭]
কঠিন অসুখ বা অন্য কোন বাস্তব কারণে অপারগ অবস্থায় উপরোক্ত শর্তাবলী ও রুকন সমূহ ঠিকমত আদায় করা সম্ভব না হ’লে বসে বা শুয়ে ইশারায় ছালাত আদায় করবে।[মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৮৮৭, ‘সিজদা ও তার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-১৪।] কিন্তু জ্ঞান থাকা পর্যন্ত কোন অবস্থায় ছালাত মাফ নেই।
ছালাতের ওয়াজিব সমূহ:------------------
রুকন-এর পরেই ওয়াজিব-এর স্থান, যা আবশ্যিক। যা ইচ্ছাকৃতভাবে তরক করলে ছালাত বাতিল হয়ে যায় এবং ভুলক্রমে তরক করলে ‘সিজদায়ে সহো’ দিতে হয়। যা ৮টি।
[আবুদাঊদ হা/৮৪০; ঐ, মিশকাত হা/৮৯৯ অনুচ্ছেদ-১৪।] যেমন-
১. ‘তাকবীরে তাহরীমা’ ব্যতীত অন্য সকল তাকবীর।[আবুদাঊদ হা/৮৩৮; ঐ, মিশকাত হা/৮৯৮ অনুচ্ছেদ-১৪, টীকা, পৃঃ ১/২৮২; মির‘আত ৩/২১৭-১৮; ইরওয়া হা/৩৫৭।]
২. রুকূতে তাসবীহ পড়া: কমপক্ষে ‘সুবহা-না রবিবয়াল ‘আযীম’ বলা।[‘কেননা দুই হাতও সিজদা করে যেমন মুখমন্ডল সিজদা করে থাকে’। -মুওয়াত্ত্বা, মিশকাত হা/৯০৫ ‘সিজদা ও তার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-১৪।]
৩. ক্বাওমার সময় ‘সামি‘আল্লা-হু লেমান হামেদাহ’ বলা।[ফিক্বহুস্ সুন্নাহ ১/১২৩; আবুদাঊদ, তিরমিযী, নায়লুল আওত্বার ৩/১২১।
৪. ক্বওমার দো‘আ:কমপক্ষে ‘রববানা লাকাল হাম্দ’ অথবা ‘আল্লা-হুম্মা রববানা লাকাল হাম্দ’ বলা। [মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, বুখারী, মিশকাত হা/৭৯২ অনুচ্ছেদ-১০, হা/৮৮৮ অনুচ্ছেদ-১৪।]
৫. সিজদায় গিয়ে তাসবীহ পড়া: কমপক্ষে ‘সুবহা-না রবিবয়াল আ‘লা’ বলা।[মুত্তাফাক্ব ‘আলআইহি, মিশকাত হা/৮৯১ অনুচ্ছেদ-১৪।]
৬. দুই সিজদার: মাঝখানে স্থির হয়ে বসা ও দো‘আ পাঠ করা। যেমন কমপক্ষে ‘রবিবগফিরলী’ ২ বার বলা।[আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৮০১।]
৭. প্রথম বৈঠকে বসা ও ‘তাশাহহুদ’ পাঠ করা।[মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৮৮৮ ‘সিজদা ও তার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-১৪।]
৮. সালামের মাধ্যমে ছালাত শেষ করা।[আবুদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/৩১২ ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-৩, ‘যা ওযূ ওয়াজিব করে’ অনুচ্ছেদ-১; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১০৬ পৃঃ।]
[[{{সংগ্রিহীত: অনেকের উপকার হবে, সেজন্য দিলাম}}]]
বিষয়: বিবিধ
১৮৬৬ বার পঠিত, ৩৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
হ্যারি একটা কমেন্টস করে সেই যে গেল আর তো এলোনা হ্যারিরখালামনি
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 9368
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
আপনি মেঘ হবেন আমরা কি হবো...
[তিরমিযি-৪৮৮)
খালামনি দাওয়াত রইলো আসবেন কিন্তু
সম্মানটা একটু বেশি দেবো তাই ডাকছি খালামনি দ্বীতিয় মা
আবার যিনি এই শব্দটা মুখে উচ্চারন করেন তিনি লাভ করেন অনেক শান্তি ও শান্তনার অমিয় ধারা, চৈত্রের কাঠ ফাটা রোদের শিরিন শীতল হাওয়া,দুঃখের অমারাতে স্বস্তির বাতিঘর,ছাতি ফাটা তৃষ্ণায় আলৌকিক আবে হায়াত।
তাই দায়িত্ব কর্তব্য কারো থেকে কারো কম না।আমার জীর্ন সিন্ন কাথার মত দেহে কি আর এখন সেই উষ্ণ ভালবাসা দিয়ে সন্তান কে আচলে ডাকা বাহু বন্ধনে আগলে রাখতে পাবর ?তাই আবার ভেবে দেখ ।সময় আছে হাতে তোমার অনেক । পরে দুঃখের সাগরে ফেলে চলে যাবার চেয়ে আগেই সুখের সোনার তরীতে না উঠানোই ভাল।
আপনাকে কি বলে ডাকবো আপনিই সিলেক্ট করে দেন প্লিজ
আপনি মুসলিমা আমি মুসলিম। কখনো ভুল করলে তো শুধরে দিবেন এটাই আমি চাই।
আপনার সাথে বিভিন্ন বিষয়ে ইখতিলাফ থাকলেও আপনাকে অনেক পছন্দ করি
কিবলে ডাকবো ? প্লিজ বলেদিন......
সাহু সিজদার কারণগুলো এবং এছাড়াও একসাথে ৮ রাক’আত এনং ৭ রাক’আত ফরয নামাজ কিভাবে পড়তে হয় সেটা নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েন।
মাগরিব+এশা এর ৭ রাকাত
ওজর থাকলে উত্তর খুজবো ইনশাআল্লাহ না থাকলে আর খুজবো না।
হজ্বে গেলে কি হাজীরা এভাবে ৮ রাকাত ৭ রাকাত নামাজ পড়ে?
১) عن ابن عباس قال: جمع رسول الله –صلى الله عليه وسلم- بين الظهر والعصر والمغرب والعشاء بالمدينة في غير خوف ولا مطر আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসূল (সাঃ) মদীনাতে বৃষ্টি ও ভয় ছাড়াও যোহর ও আসর এবং মাগরিব ও ইশার নামায একত্রিত করে আদায় করেছেন। (মুসলিম) টিকাঃহাদীছে বর্ণিত বৃষ্টি ছাড়াও কথাটি প্রমাণ করে যে বৃষ্টির সময় তখন দুই নামায একত্রে আদায় করার বিষয়টি সর্বসাধারণের কাছে পরিচিত ছিল। আমার পক্ষ থেকে লাগানো টিকা এ পর্যন্তই। ইমাম আলবানী (রঃ) বলেনঃ হাদীছে ভয় ও বৃষ্টির কথাটি এসেছে। এথেকে বুঝা যাচ্ছে যে, বৃষ্টির সময় দুই নামায একত্রে করে পড়ার বিষয়টি তাদের কাছে খুবই প্রসিদ্ধ ছিল।
তিনি আরও বলেনঃ বৃষ্টির সময় দুই নামায একত্র করে পড়া জায়েয না হলে এখানে বৃষ্টির কথা উল্লেখ করা অর্থহীন। (দেখুন ইরওয়াউল গালীল, ৩/৪০) ২) মুস্তাহাযার রোগে আক্রান্ত মহিলাদেরকে রাসূল (সাঃ) একবার গোসল করে দুই নামায একত্র করে পড়ার আদেশ দিয়েছেন। ৩) তাবুক যুদ্ধে রাসূল যোহর-আসর এবং মাগরিব-ইশা একত্র করে আদায় করেছেন।
(মুসলিম)সফরের সময় দুই নামায একত্র করে পড়ার হাদীছগুলো খুবই প্রসিদ্ধ। আলেমগণ বলেনঃ কষ্টের কারণে সফর অবস্থায় দুই নামাযকে একত্র করে পড়ার অনুমতি দেয়া হয়েছে। আর বৃষ্টি, অসুস্থতা, ভয়, প্রচন্ড ঠান্ডা ও বন্যার কারণেও প্রতি ওয়াক্তে যথা সময়ে মসজিদে গিয়ে নামায পড়া কষ্টকর। এই কষ্ট লাঘব করার জন্যও উপরোক্ত অবস্থায় দুই নামায একত্র করে পড়া জায়েয। সুতরাং এই অনুমতি গ্রহণ করাই আল্লাহর নিকট পছন্দনীয়। ৫) ইবনে উমার (রাঃ) বলেনঃ আল্লাহ যেমন তার নাফরমানী করাকে অপছন্দ করেন তেমনি তার রুখসতগুলো তথা যে সমস্ত ক্ষেত্রে তিনি অনুমতি দিয়েছেন, তা গ্রহণ করাও ভালবাসে। (মুসনাদে আহমাদ ও ইবনে খুজায়মা। ইমাম আলবানী সহীহ বলেছেন। দেখুন ইরওয়াউল গালীল হাদীছ নং- ৫৬৪) ৬) ইমাম মালেক (রঃ) হতে বর্ণিত আছে যে, নাফে (রঃ) বলেনঃ খলীফা ও আমীরগণ যখন বৃষ্টির সময় মাগরিব ও ইশার নামায একত্রে আদায় করতেন, তখন ইবনে উমারও তাদের সাথে উভয় নামায একত্র করে আদায় করতেন। দেখুন ইরওয়াউল গালীল হাদীছ নং- ৫৮৩) ৭) মুসা ইবনে উকবা (রঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেনঃ উমার বিন আব্দুল আযীয বৃষ্টি হলে মাগরিব ও ইশার নামায একত্রে আদায় করতেন। সাঈদ বিন মুসায়্যেব, উরওয়া ইবনুয যুবায়ের, আবু বকর বিন আব্দু রাহমানসহ সেই সময়ের বিজ্ঞ আলেমগণ আমীরদের সাথে তাই করতেন। তারা এর কোন প্রতিবাদ করতেন না।
(দেখুনঃ ইরওয়া, ৩/৪০)
সুতরাং কোন ইমাম যদি দুই নামায একত্রিত করে আদায়ের ক্ষেত্রে রুখসত (জায়েয হওয়ার বিধান) গ্রহণ করে এবং বৃষ্টির সময় উপস্থিত মুসল্লীদেরকে নিয়ে দুই নামাযকে একত্রিত করে আদায় করতে চায়, তখন ইমামের বিরোধীতা করা মুসল্লীদের জন্য বৈধ নয়। আরও স্মরণ রাখা দরকার যে এটি সুন্নাত ও মুস্তাহাব; ওয়াজিব বা ফরজ নয়। ইমাম মুনাভী (রঃ) বলেনঃ যে ব্যক্তি শরীয়তের হালাল, মুস্তাহাব ও সুন্নাত বিষয়গুলো পালন করতে অহংকার করবে তার দ্বীনদারী নষ্ট হয়ে যাবে। আল্লাহ্ তাআলা সুন্নাত ও মুস্তাহাব বিষয়গুলো পালন করাকেই পছন্দ করেন। আমাদের দেশে হাদীছের ব্যাপক চর্চা ও গবেষণা না থাকার কারণে দ্বীনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা মুসলিমদের অজানা রয়ে গেছে। সুতরাং আমাদের উচিত নিরপেক্ষভাবে হাদীছের ব্যাপক চর্চা ও আলোচনা করা। আল্লাহ্ আমাদের সেই তাওফীক দান করুন। আমীন।
৩/৪ রাকাত এর ক্ষেত্রে তো প্রথম দুই রাকাতে ফাতিহা ও অন্য সূরা পড়ি আর পরে ১/২ রাকাত এ শুধু ফাতিহা পড়ি। ৭/৮ রাকাত এর ক্ষেত্রেও কি প্রথম ২ রাকাত এ ফাতিহা ও অন্য সূরা পড়ে বাকী ৫/৬ রাকাত শুধু ফাতিহা পড়বো? আর বসবো কি প্রতি দুই রাকাত পর পর এবং সেখানে শুধু আত্তাহিয়্যাতু পড়বো?
"৩/৪ রাকাত এর ক্ষেত্রে তো প্রথম দুই রাকাতে ফাতিহা ও অন্য সূরা পড়ি আর পরে ১/২ রাকাত এ শুধু ফাতিহা পড়ি। ৭/৮ রাকাত এর ক্ষেত্রেও কি প্রথম ২ রাকাত এ ফাতিহা ও অন্য সূরা পড়ে বাকী ৫/৬ রাকাত শুধু ফাতিহা পড়বো?"
আমার মানেহয় আপনি একটু ভুল বুঝছেন। (বুঝার জন্য বললাম ভুল মাইন্ড করবেন না)
দুইটি সালাত একত্রে করার অর্থ এই নয় যে ৪+৪=৮ রাকাত পড়তে হবে একসাথে। এর অর্থ ৪ রাকাত ফরজ পরে সালাম ফিরিয়ে পুনরায় ৪ রাকাত সালাত পড়া।
অর্থাৎ ধরেন আপনি যোহর+আসর একসাথে পড়বেন তাহলে আপনাকে প্রথমে ইকামাত দিয়ে ৪ রাকাত যোহর পড়তে হবে (যেভাবে আপনি বলেছেন)এবং শেষে সালাম ফিরিয়ে আর ইকামত না দিয়ে পুনরায় আসরের ৪ রাকাত সালাত পড়তে হবে(যেভাবে আপনি প্রথমে পড়েছেন)
অর্থাৎ সালাত হবে আলাদা আলাদা কিন্তু একসাথেই একটার পরে একটা।
আশাকরি বুঝতে পারছেন।
আরো বলেছেন "আর বসবো কি প্রতি দুই রাকাত পর পর এবং সেখানে শুধু আত্তাহিয়্যাতু পড়বো?"
এক্ষেত্রেও আগের পদ্ধতি ফলো করলে দুই রাকাত পরে বসবেন ও আত্তাহিয়্যাতু পড়বেন এবং ৪ রাকাত শেষে বসে সালাম ফিরাবেন। অর্থৎ স্বাভাবীক ভাবে ৪ রাকাত সালাত পড়েন যেভাবে।
জ্ঞাতব্য: একমাত্র বেতেরে সালাত ৩ রাকাত পড়ার সময় দ্বীতিয় রাকাতে না বসে দাড়িয়ে জেতে হয় এবং তৃতীয় রাকাতে বসে একবাড়েই সালাম ফিরাতে হয়।
নাহ আমাদের জেনারেল লাইনের লোকজনের এসব বিষয়ে মাইন্ড করলে লস, এসব বিষয়ে পুরাই মূর্খ থেকে যাবো, এসবে কোন মাইন্ড নাই; আমাকে এসব বিষয়ে জিজ্ঞেস করতে কোন সঙ্কোচবোধ করবেন না।
মন্তব্য করতে লগইন করুন