সুর্য ঘুড়ে না পৃথিবী ???? পড়তে মিস করবেন না।

লিখেছেন লিখেছেন ইমরান ভাই ২০ জুলাই, ২০১৪, ০৮:৩৮:৩৪ সকাল

অনেক শুনেছেন পৃথিবী ঘুরে সূর্যের চারপাশে।আসলে কি তাই??







প্রশ্ন: সুর্য কি পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে?



উত্তর: শরীয়তের প্রকাশ্য দলীল গুলো প্রমান করে যে, সুর্যই পৃথিবীর চতুর্দিকে ঘুরে। এই ঘুরার কারনেই পৃথিবীর দিবা-রাত্রি আগমণ ঘটে। আমাদের হাতে এই দলীলগুলোর চেয়ে বেশী শক্তিশালী এমন কোন দলীল নাই, যার মাধ্যমে আমরা সূর্য ঘুরার দলীল গুলোকে ব্যাখ্যা করতে পারি। সূর্য ঘুরার দলীলগুলো হল:

১) আল্লাহ তাআলা বলেন:

”আল্লাহ তাআলা সূর্যকে পূর্ব দিক থেকে উদিত করেন। তুমি পারলে পশ্চিম দিক থেকে উদিত কর।” [সুরা বাকারাহ:২৫৮] সূর্য পূব দিক থেকে উঠার মাধ্যমে প্রকাশ্য দলীল পাওয়া যায় যে, সূর্য পৃথিবীর উপর পরিভ্রমনণ করে।

২) আল্লাহ তাআলা বলেন:

অত:পর যখন সূর্যকে চকচকে অস্থায় উঠতে দেখলেন তখন বললেন: এটি আমার পালন কর্তা, এটি বৃহত্তম। অত:পর যখন তা ডুবে গেল, তখন বলল হে আমার সম্প্রদায়! তোমরা যেসব বিষয়ে শরীক কর আমি ওসব থেকে মুক্ত” [সুরা আনআম:৭৮] এখানে নির্ধারন হয়ে গেল যে, সূর্য অদৃশ্য হয়ে যায়। একথা বলা হয়নি যে, সূর্য থেকে পৃথিবী ডুবে গেল। পৃথিবী যদি ঘুরত তাহলে অবশ্যই তা বলা হত।

৩) আল্লাহ তাআলা বলেন:

”তুমি সূর্যকে দেখবে, যখন উদিত হয় তাদের গুহার থেকে পাশ কেটে ডান দিকে চলেযায় এবং যখন অস্ত যায় তাদের থেকে পাশ কেটে বাম দিকে চলে যায়” [সুরা কাহাফ: ১৭] পাশ কেটে ডান দিকে বা বাম দিকে চলে যাওয়া প্রমাণ করে যে, নড়াচড়া সূর্য থেকেই হয়ে থাকে। পৃথিবী যদি নড়াচড়া করত তাহলে অবশ্যই বলতেন সূর্য থেকে গুহা পাশ কেটে যায়। উদয় হওয়া এবং অস্ত যাওয়াকে সূর্যের দিকে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। এটা থেকে বুঝা যায় যে, সূর্যই ঘুরে। পৃথিবী নয়।

৪) আল্লাহ তাআলা বলেন:

”এবং তিনিই দিবা-নিশি এবং চন্দ্র-সূর্য সৃষ্টি করেছেন। সবাই আপন আপন কক্ষপথে বিচরণ করে” [সুরা আম্বীয়া: ৩৩] ইবনে আব্বাস বলেন, লাটিম যেমন তার কেন্দ্র বিন্দুর চারদিকে ঘুরেতে থাকে, সূর্যও তেমনিভাবে ঘুরে।

৫) আল্লাহ বলেন:

”তিনি রাতকে আচ্ছাদতি করেন দিনের মাধ্যমে, দিন দৌড়ে দৌড়ে রাতের পিছনে আসে” [সুরা আরাফ: ৫৪] আয়াতে রাতকে দিনের অনুসন্ধানকারী বলে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। অনুসন্ধানকারী পিছনে পিছনে দ্রুত অনুসন্ধান করে থাকে। এটা জানা কথা যে, দিবা-রাত্রি সূর্যের অনুসারী।

৬) আল্লাহ তাআলা বলেন:

”তিনি আল্লাহ আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন যথাযথ ভাবে। তিনি রাত্রিকে দিবস দ্বারা আচ্ছাদিত করেন এবং দিবসকে রাত্রি দ্বারা আচ্ছাদিত করেন এবং তিনি সূর্য ও চন্দ্রকে কাজে নিযুক্ত করেছেন। প্রত্যেকেই বিচরণ করে নির্দিষ্ট সময়কাল পযন্ত। জেনে রাখুন তিনি পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল। [সুরা জুমার: ৫] আয়াতের মাধ্যমে আমরা জানতে পারলাম যে, পৃথিবীর উপরে দিবা-রাত্রি চলমান রয়েছে। পৃথিবী যদি ঘুরতো তাহলে তিনি বলতেন দিবা-রাত্রির উপর পৃথিবীকে ঘুরান। আল্লাহ তাআলা বলেন “সূর্য ও চন্দ্র এক স্থান থেকে অন্য স্থানে চলাচল করে। একথা সুস্পষ্ট যে, চলমান বস্তুকে বশীভুত করা এবং কাজে লাগানো একস্থানে অবস্থানকারী বস্তুকে কাজে লাগানোর চেয়ে অধিক যুক্তিসঙ্গত।

৭) আল্লাহ তাআলা বলেন:

”শপথ সূর্যের ও তার কিরনের, শপথ চন্দ্রের যখন তা সূর্যের পশ্চাতে আসে” [সুরা আশ-শামস: ১-২] এখানে বরা হয়েছে যে চন্দ্র সূর্যের পরে আসে। এতে প্রমাণ পাওয়া যায় যে, সূর্য এবং চন্দ্র চলাচল করে এবং পৃথিবীর উপর ঘুরে। পৃথিবী যদি চন্দ্র বা সূর্যের চারদিকে ঘুরত তাহলে চন্দ্র সূর্যকে অনুসরণ করতো না। বরং চন্দ্র একবার সূর্যকে আর একবার সূর্য চন্দ্রকে অনুসরণ করতো। কেননা সূর্য চন্দ্রের অনেক উপরে। এই আয়াত দিয়ে পৃথিবী স্থীর থাকার ব্যাপারে দলীল গ্রহণ করার ভিতরে চিন্তা-ভাবনার বিষয় রয়েছে।

৮) আল্লাহ তাআলা বলেন:

”সূর্য তার নির্দিষ্ট অবস্থানে আবর্তন করে। এটা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর নির্ধারণ। চন্দ্রের জন্য আমি বিভিন্ন মনযিল নির্ধারিত করেছি। অবশেষে সে পুরাতন খর্জুর শাখার অনুরুপ হয়ে যায়। সূর্যের পক্ষে চন্দ্রকে নাগাল পাওয়া সম্ভব নয়। রাতের পক্ষেও দিনের অগ্রবতী হওয়া সম্ভব নয়। প্রত্যেকেই আপন কক্ষপথে পরিভ্রমন করে” [সুরা ইয়াসিন: ৩৮-৪০] সূর্যের চলা এবং এই চলাকে মহা পরাক্রমশালী আল্লাহর নির্ধারণ বলে ব্যাখ্যা করা এটাই প্রমাণ করে যে, সূর্য প্রকৃতভাবেই চলমান। আর এই চলাচলের কারণেই দিবা-রাত্রি এবং হৃতুর পরিবর্তন হয়। চন্দ্রের জন্য মনযিল নির্ধারণ করার অর্থ এই যে, সে তার মনযিল সমুহে স্থানান্তরিত হয়। যদি পৃথিবী ঘুরত, তাহলে পৃথিবীর জন্য মনযিল নির্ধারণ করা হত। চন্দ্রের জন্য নয়। সূর্য কর্তৃক চন্দ্রকে ধরতে না পারা এবং দিনের অগ্রে রাত থাকা সূর্য,চন্দ্র,দিন এবং রাতের চলাচলের প্রমাণ বহন করে।

৯) নবী [সা] সূর্য অস্থ যাওয়ার সময় আবু যারকে বলেছেন:

”হে আবু যর! তুমি কি জান সূর্য যখন অস্ত যায় তখন কোথায় যায়? আবু যার বললেন, আল্লাহ এবং তার রসুলই ভালো জানেন। রসুল [সা] বললেন, সূর্য অস্ত যাওয়ার সময় আরশের নীচে গিয়ে সেজদায় লুটিয়ে পড়ে এবং পুনরায় উদিত হওয়ার অনুমতি চায়। অত:পর তাকে অনুমতি দেয়া হয়। সে দিন বেশি দুরে নয়, যে দিন অনুমতি চাবে কিন্তু তাকে অনুমতি দেয়া হবে না। তাকে বলা হবে যেখান থেকে এসেছ, সেখানে ফেরত যাও। অত:পর সূর্য পশ্চিম দিক থেকেই উদিত হবে।[বুখারী,অধ্যায়: বাদউল খালক, মুসলিম,অধ্যায়: ইমান] এটি হবে কিয়ামতের পূর্ব মুহুর্তে। আল্লাহ সূর্যকে বলবেন, যেখান থেকে এসেছ সেখানে ফেরত যাও, অত:পর সূর্য পশ্চিম দিক থেকে উদিত হওয়ার বিষয়টি সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান করে যে, সূর্য পৃথিবীর উপরে ঘুরছে এবং তার এই ঘুরার মাধ্যমেই উদয়-অস্ত সংঘটিত হচ্ছে।

অসংখ্য হাদীছের মাধ্যমে জানা যায় যে, উদয় হওয়া, অস্ত যাওয়া, এবং ঢলে যাওয়া এই কাজগুলো সূর্যের সাথে সম্পৃক্ত। এগুলো সূর্য থেকে প্রকাশিত হওয়া খুবই সুস্পষ্ট। পৃথিবী হতে নয়।

হয়তো এ ব্যাপারে আরো দলীল প্রমাণ রয়েছে। সেগুলো আমার এই মুহুর্তে মনে আসছেনা। তবে আমি যা উল্লেখ করলাম, এই বিষয়টির দ্বার উন্মুক্ত করবে এবং আমি যা উদ্দেশ্য করেছি, তা পূরনে যথেষ্ট হবে।

আল্লাহর তাওফিক চাচ্ছি!

ফতাওয়া লিখনে: সম্মানিত শায়খ মুহাম্মদ বিন সলেহ আল উসাইমীন (রহ)

সংগ্রহ: ফতাওয়া আরকানুল ইসলাম

প্রশ্ন নং: ১৬ পৃষ্টা: ৩৭ (বাংলা সংস্করণ)




বিষয়: বিবিধ

৯৯৭৫ বার পঠিত, ৪০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

246209
২০ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৯:০৯
আহ জীবন লিখেছেন : ভাল লাগলো। আল্লাহর সৃষ্ট কোন বস্তুই স্থির নয়। এমনকি মানুষের মন ও। একমাত্র আল্লাহই স্থির। এটিও আল্লাহর বৈশিষ্ট্য বা গুন।
২০ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৯:১৯
191108
ইমরান ভাই লিখেছেন : কিন্তু এতদিনের যানা বিষয়টা “পৃথিবী ঘোড়ে সূর্যের চারপাশে” সেটা তো গেল Rolling Eyes

কোন একজন জ্ঞানী মানুষ বলেছিলেন (সম্ভবত জাকির নায়েক) বিজ্ঞান প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশিল কিন্তু কোরআন ও সহীহ হাদীস অপরিবর্তনীয়।
Happy Happy
২০ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:০৩
191115
আহ জীবন লিখেছেন : ইমরান ভাই আলোচনার নিয়তে আলোচনা করি বিতর্ক নয়। আল্লাহর সৃষ্ট প্রতিটা জিনিসেই ভাল এবং মন্দ আছে। কোরআন আল্লাহর বানী। এটা ষ্ট্যাণ্ডার্ড। নবীজিও আল্লাহর সৃষ্ট। উনি আমাদের জন্য ষ্ট্যাণ্ডার্ড মডেল। হাদিস নবীজীর বাণী ও জীবনাচরণ। তাই হাদিসও আমাদের জন্য স্ট্যান্ডার্ড।

সাথে ফেরেশতা। এই কয়েকটা বিষয়ে কোন মন্দ নেই। আমার সল্প জ্ঞানে জানা মতে বাকি সবই ভাল মন্দের মিশ্রণ।

কথাটা এজন্যই বললাম যে বিজ্ঞানের বিষয়টা অবতারন করব বলে। বিজ্ঞান কি সেটা সবাই জানি। আমি শুধু বলব কেন বিজ্ঞান দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ কে অনু সন্ধানের জন্য দুইটা পদ্ধতি আছে ১> আমল করার মাধ্যমে নিজের রূহানী শক্তি দিয়ে। আর ২> আল্লাহর সৃষ্ট সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য খুঁজে। ২য় টাই সব ভেজালের মুলে চলে এসেছে। যেটা আমাদের একটা বড় অস্ত্র হতে পারত(এখন আছে সময় শেষ হয়ে যায়নি)আল্লাহর গুণগান প্রকাশ করার। প্রাথমিক ভাবে আমরা গুনগান প্রকাশ করি যখন দেখি কোন প্রানির রিজিকের বেবস্থা, চলাফেরা ইত্যাদি। কিন্তু কেন করে তা জানতে দরকার অনুসন্দিতস মন। বিজ্ঞান সে পদ্ধতি। সমস্যা হচ্ছে এটি আমরা হারিয়ে ফেলেছি। আমাদের বিমুখতার কারনে আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। জত দিন এটা আমাদের হাতে আনবনা ততদিন ওদের বলা থিওরি আওড়ে যেতে হবে। ওরা শিরক থিওরি প্রকাশ করলে ওটাই মেনে নিতে হবে। এত দিন ধরে চলা থিওরি ভাংতে কষ্ট হবে। কিন্তু ভাংতে হবে। সেটাও একমাত্র বিজ্ঞান দিয়ে।

কোরআন বিরোধী হচ্ছি না।

আর বলার ছিল কিন্তু সময় নেই।
হয়ত ঘুছিয়ে বলতে পারিনি। বুজে নিবেন, ক্ষমা করবেন।
২০ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:১০
191116
ইমরান ভাই লিখেছেন : বুজে নিয়েছি জাজাকাল্লাহু খায়রান। Love Struck Love Struck
246217
২০ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:৫০
হতভাগা লিখেছেন : সূর্য যদি পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে তাহলে সে কি অন্যান্য গ্রহেরও চারপাশে ঘুরে ?

সূর্য উদিত হয় আর আস্ত যায় - তার মানে কি এটা বোঝায় যে পৃথিবীই স্থির থাকে আর সূর্য তার চারপাশে ঘুরে ?

আপনি অফিসে যান, নাকি অফিস আপনার কাছে আসে ? আমি যদি বলি অফিসই আপনার কাছে আসে সপ্তাহে ৫/৬ দিন তাহলে কি মানবেন ? আর আপনার কাছেই যদি অফিস আসে তাহলে বাকীদের কাছে যায় কখন?

প্রত্যেকেরই নিজ নিজ কক্ষ পথ আছে ।

পৃথিবী যেমন নিজ অক্ষের চারপাশে ২৪ ঘন্টায় একবার ঘুরে আসে (আন্হিক গতি) , তেমনি সূর্যের চারপাশে ৩৬৫/৩৬৬ দিনে একবার ঘুরে আসে (বার্ষিক গতি)।

চাঁদও তেমন পৃথিবীর চারপাশে ঘুরে । চাঁদের পৃথিবীর চারপাশে ঘুরার সময় এবং নিজ অক্ষের চারপাশে ঘুরার সময় এক বলে আমরা সবসময়ই চাঁদের এক পাশ দেখি (চাঁদের বুড়িকে চরকা কাটতে দেখি) ।

তেমনি সূর্যও ঘোরে , তবে তা পৃথিবীর চারপাশে নয় , এটা ঘোরে তার ছায়াপথ মিল্কিওয়ের সাথে । হয়ত সে এখনও তার কক্ষ পথ একবারও পরিভ্রমন করতে পারে নি আল্লাহর এই বিশাল সৃষ্টিতে ।

সুর্য যদি পৃথিবীর চারপাশেই ঘুরতো তাহলে সূর্যকে বেষ্টন করে আর যে গ্রহ গুলো আছে বৃহষ্পতি , শনি এদের সাথে কোন না কোন ভাবে তার সংঘর্ষ লেগে যেত। ফলে এক পৃথিবী ছাড়া এই সৌরজগতে আর কোন গ্রহ থাকতো না এবং পৃথিবীর উপর প্রতিনিয়ত সেই গ্রহের ধ্বংসাবশেষ ( গ্রহানু) গুলো এসে এসে পড়তো।

(আল্লাহই ভাল জানেন , আল্লাহ সর্বজ্ঞানী)
২০ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:৪৮
191140
ইমরান ভাই লিখেছেন : ব্যাপারটা নিয়ে আমিও একটু ঘাটাঘাটি করছি। তবে ৯ নং হাদীসটি ভালো করে লক্ষ্য করুন,,,,

”সূর্য পশ্চিম দিক থেকে উদিত হওয়ার বিষয়টি সুস্পষ্ট ভাবে প্রমান করে যে, সূর্য পৃথিবীর উপরে ঘুরছে এবং তার এই ঘুরার মাধ্যমেই উদয়-অস্ত সংঘটিত হচ্ছে।


অসংখ্য হাদীছের মাধ্যমে জানা যায় যে, উদয় হওয়া, অস্ত যাওয়া, এবং ঢলে যাওয়া এই কাজগুলো সূর্যের সাথে সম্পৃক্ত। এগুলো সূর্য থেকে প্রকাশিত হওয়া খুবই সুস্পষ্ট। পৃথিবী হতে নয়।”

আমিও আপনার মতোই বলবো....
”(আল্লাহই ভাল জানেন , আল্লাহ সর্বজ্ঞানী)”
246224
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : আপনি একটা রাম ছাগল।
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
191149
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : আর আপনি একটা মালাউন বেয়াদব।
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
191152
বেআক্কেল লিখেছেন : হেতে এই ব্যাটার মুরীদ, মুত্র পান কারী জ্ঞানী।

২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
191153
ইমরান ভাই লিখেছেন : হে হে হে ....বেশি চিল্লা পাল্লা করলে কিন্তু পাঠা দেখামু....Rolling Eyes Rolling on the Floor Rolling on the Floor
246227
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
সন্ধাতারা লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ ভালো লাগলো লিখাটি ভাইয়া।
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
191154
ইমরান ভাই লিখেছেন : জাজাকাল্লাহু খায়রান, বোনজি। Love Struck
246231
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন :
তবে সূর্যের সাথে পৃথিবী ঘুরলেও সমস্যার কিছু নেই। প্রতিটি গ্রহ নক্ষত্র সম্ভবত নির্দিষ্ট নিয়মে পরিভ্রমণরত। আল্লাহই ভাল জানেন, তিনি সর্বজ্ঞ।
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:৫১
191162
ইমরান ভাই লিখেছেন : বুড়া দাদার যুক্তিগুলা দেখেন। আসলে বিজ্ঞান আজ এককথা বলে কালকে বলে উল্টা তাই বিজ্ঞানের উপরো ভরসা কখনই করা যায় না।

তাই কোরআন ও সহীহ হাদীসের উপর ভরসা করাই ঈমানের দাবী।
Love Struck Love Struck Love Struck
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:০৩
191165
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : অবশ্যই কুরআন ও সহীহ হাদীস। কিন্তু কুরআনে ও সহীহ হাদীসে এ বিষয়গুলি সম্পূর্ণ ক্লিয়ার করা হয় নি এজন্য যে, এর চেয়ে বেশি জানার মানুষের আদৌ প্রয়োজন নেই। মূল রহস্য আল্লাহই ভাল জানেন।
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:২২
191173
ইমরান ভাই লিখেছেন : তা অবশ্য ঠিক। তবে আমাদের কোরআন নিয়ে গবেষনা করা দরকার আরো বেশি বেশি আর ইহুদি খৃষ্টানদের মুখে ছুড়ে দেয়া দরকার।
আল্লাহ আমাদের তাওফিক দিন আমীন।

শায়খ উসাইমিন (রহ) দারুন গবেষনা করেছেন এখন আমাদের পালা। Love Struck Love Struck
246232
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
বুড়া মিয়া লিখেছেন : পৃথিবী ঘুরলে তো আমাদের অনেক খরচ বেচে যাবে বলে আমি মনে করি। ঘুরাই দরকার পৃথিবীর – তবে ঘুরে কিনা সেটা নিয়ে সন্দেহ আছে।

পৃথিবী ঘুরলে বাংলাদেশ বা অন্যখান থেকে বিভিন্ন দেশে যেতে বিমান এর চলার কি দরকার? বিমানটা উপরে উঠে বসে থাকবে – গন্তব্যস্থল যখন ঘুরে চলে আসবে সেটা তো দৃষ্টিগোচর হবে বিমান থেকে তখন খালি আস্তে করে নেমে যাবে।

কিন্তু ঘটনা হচ্ছে বিমান নিয়া উপরে বসে থাকলে মনে হয় গন্তব্যস্থল ঘুরে আসে না – তাই মনে হয় চালাইতে হয়।

এছাড়াও যে ডাইরেকশন-এ পৃথিবী ঘুরে; তার বিপরীত পথে গেলেও আমাদের সময় বেচে যাবে। এসব ক্ষেত্রে কি অনুকূলে এবং প্রতিকূলে চলার কারনে কোন সময়ের পার্থক্য হয়? আমার অবশ্য জানা নাই।

এ বিষয়ে বিজ্ঞদের মতামতও জানা দরকার আমাদের।

তথ্য-উপাত্ত দিয়ে বিজ্ঞরা জানালে বিষয়টা পরিস্কার হতো – না কি বলেন ইমরান ভাই?
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:৪৫
191159
ইমরান ভাই লিখেছেন : Surprised Rolling Eyes Thinking এমন জটিল জটিল তথ্য দিছেন যে মাথা ঘুরতাছে.।Rolling Eyes Yawn এত ছোট মাথায় ধরতাছে না দাদাজান।

বিজ্ঞজনদের সাহায্যই দরকার মনেহচ্ছে..। তবে আপনার যুক্তি কিন্তু খুবই দারুন। আমার পছন্দ হইছে।

ঠিক যেমন: চদে মানুষ গেছে সেই কবে অথচ তার পরে আজ পর্যন্ত কেউ চাদে যায় না??? অথচ বিজ্ঞান আজ আরো বেশি উন্নত হইছে???
Rolling Eyes Thinking Love Struck Love Struck
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০১:৫৯
191164
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আরে কিয়ের বিজ্ঞান-অজ্ঞান লইয়া চিন্তা করেন?

আল্লাহ না কইছে নৌকাডাও বানানো হিগাইছে মাইনষেরে ...

আমার মনে হয় আল্লাহ তার ফেরেশতাগো লইয়া যহন দেহে অজ্ঞান-ভোদাইগুলা একটা জিনিস লইয়া গুতাইতাছে আর গুতাইতাছে মাগার কিছুই করবার পারতাছে না (দেহেন না যুগের পর যুগ গবেষনা করে?); তহন মনে হয় আস্তে কইরা মাথার ঘিলুর মইধ্যে ইট্টুস ঢাইল্যা দেয় – আর ওমনেই ইউরেকা ... ইউরেকা ... কইয়া বৈজ্ঞানিকরা হাযির হইয়া কয় –

মুই কি হনু রে ... দেখছত কি কইরা হালাইলাম (ঠাওর পাইছেন নি?);

আর এই দৃশ্য দেইখ্যা দেইখ্যা হুইন্যা আমরা যেমন একটু হাসাহাসি করতে পারি ... ফেরেশতা-হজ্ঞলও মনে হয় মজা নেয় এগুলা থিকা।
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:০৫
191166
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : জটিল .......।
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:২২
191174
ইমরান ভাই লিখেছেন : ঠাওর পাইছি .... Love Struck Love Struck
২০ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:২৭
191190
খন্দকার মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : এর সমাধান আছে। তাহলো পৃথিবী ঘুরার সময় তার বায়ুমণ্ডলসহ ঘুরে। একারণে এক জায়গায় উপরে উঠে বসে থাকলেও অন্য জায়গায় যাওয়া যায় না।
২০ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৮
191194
বুড়া মিয়া লিখেছেন : হাবীবুল্লাহ ভাইয়া খোড়া যুক্তি এটা। যুক্তিসঙ্গত কথা হলে আমার মেনে নেয়ায় কোন আপত্তি নাই।

আপনার যুক্তি মোতাবেক আমি আশা করি আপনি পৃথিবীর ঘোরার অনুকূলে এবং প্রতিকূলে বিমান এর চলাচলে যে সময়ের হেরফের হওয়ার কথা – তার তথ্য উপাত্ত দিয়ে আমাকে বুঝাতে সাহায্য করবেন।

আমি জানিনা এতে কোন সময়ের হেরফের হয় কি না। যদি হয়ে থাকে আশা করি জানাবেন।
২০ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৯
191196
বুড়া মিয়া লিখেছেন : বায়ুমন্ডল সহ যদি ঘুরে তবে বায়ুমন্ডলের রিলেটেড ফোর্সের কারনে একটা নরমাল রেট অফ ডিসেন্ট তৈরী হবে যাতে করে – এক্সট্রা এক্সিলারেশন না দিলে স্বাভাবিকভাবে বিমানটা ঘূর্ণনের প্রতিকূলে গন্তব্যে দেরীতে পৌছবে। আর যদি ডিউ-টাইমে যেতে চায় তাহলে এক্সট্রা এক্সিলারেশন লাগবে এতে করে ফুয়েল কঞ্জাম্পশন হিসেবে বেশী হবে – এটা আমার দৃষ্টিভঙ্গী। এবং এ ব্যাপারে তথ্য আশা করি আমার ভুল-ভাংতে, যেহেতু তথ্যগুলো আমি জানি না!

আপনার ভিন্নমত থাকলে জানাবেন আশা করি।
২১ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:১৩
191375
গ্যাঞ্জাম খান লিখেছেন : সুর্য ঘোরে নাকি দুনিয়াডা ঘোরে বুইঝবার হারি ন। মাগার এক্কান ব্যাপার আন্দাজ কইরবার হারছি যারা সুর্য এবং দুনিয়ার ঘোরাফেরা নিয়ে নানান থেউরী বিতরণ কইরা বেড়ায় হেতারগো মাথা ঘোরে। এ ব্যাপারে মুই একশত ভাগ নিশ্চত হইবার হারছি।
246250
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:০১
আল সাঈদ লিখেছেন : মুসলমানরা যদি এই একটির বৈজ্ঞানিক প্রমান দিতে পারতো তাহলেই ইহুদী-নাসারাদের ভন্ডামীর মুখোশ খুলে যেত। আমাদের এমন অনেক অপশন আছে যা ওদের পিছনে ফেলতে পারি। কিন্তু আফসোস গবেষনায় আমরা অনেক পিছনে তাই জাতি হিসাবেও পিছনে।
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:১৩
191167
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আল-সাইদ ভাই আমি যে কথাগুলো বললাম এসব বিষয় আমি নেটে-ই পড়েছি বেশ আগেই; এগুলো নিয়ে অনেকদিন যাবত মানুষ হাসাহাসি করে ...

আমিও যখন প্রথম পড়েছি তখন হেসেছিলাম।

সেখানে আরও একটা তথ্য ছিল – আমার হুবহু মনে নাই; পৃথিবী প্রতি সেকেন্ডে যেন কতটুক দূরত্ব অতিক্রম করে; তো এটার জন্য – বাচ্চারা লাফালাফি করে দেখেছে – তারা যেখানে লাফ দিয়ে শূণ্যে উঠে গেছে আবার ফিরে সেখানেই পড়েছে (মানে পৃথিবী নড়ে নাই) – এ নিয়ে সেই বাচ্চাগুলোও হেসে লুটোপুটি খায়।

আর গবেষনায় আমরা পিছনে থাকার কারণ – আমাদের শাসকগোষ্ঠী – তারা এমন কোন পরিবেশ দিতে পারে নাই যাতে করে আমাদের সন্তানদের সম্ভাবনা – বাস্তবায়ন হয়!
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:২৭
191176
ইমরান ভাই লিখেছেন : আমাদের এমন অনেক অপশন আছে যা ওদের পিছনে ফেলতে পারি। কিন্তু আফসোস গবেষনায় আমরা অনেক পিছনে তাই জাতি হিসাবেও পিছনে।

--------সহমত Love Struck Love Struck #আল সাঈদ

দাদাজান আপনার সাথেও সহমত পোষন করছি। Love Struck Love Struck
246254
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:২০
আল সাঈদ লিখেছেন : আর গবেষনায় আমরা পিছনে থাকার কারণ – আমাদের শাসকগোষ্ঠী – তারা এমন কোন পরিবেশ দিতে পারে নাই যাতে করে আমাদের সন্তানদের সম্ভাবনা – বাস্তবায়ন হয়!
এটাই সত্য। ভালো লাগলো

246276
২০ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৬
খন্দকার মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : যে আয়াতগুলো আপনি উল্লেখ করেছেন তার একটিও এ কথা প্রমাণ করে না যে সুর্য স্থির। কোরানে কি বলা হয়েছে যে সুর্য স্থির?
সুর্য আর পৃথিবী সবকিছুই ঘুরছে।
বিস্তারিত পরে লিখব ইনশা আল্লাহ।
১০
246280
২০ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:০৩
খন্দকার মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : সরি উপরে আমার মন্তব্যটি হবে এরকম
যে আয়াতগুলো আপনি উল্লেখ করেছেন তার একটিও এ কথা প্রমাণ করে না যে পৃথিবী স্থির। কোরানে কি বলা হয়েছে যে পৃথিবী স্থির?
সুর্য আর পৃথিবী সবকিছুই ঘুরছে।
বিস্তারিত পরে লিখব ইনশা আল্লাহ।
২১ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:১৭
191470
ইমরান ভাই লিখেছেন : উপরিউক্ত আয়াতগুলো কিন্তু এটাও বলেনা যে পৃথিবী ঘুড়ছে। বরং সহীহ হাদীস অনুযায়ী দেখা যায় সূর্যকে বলা হবে তুমি যেদিক থেকে এসেছো সেদিকে ফিরে যাও, ফেলে সূর্য পূর্ব দিক থেকে উদিত হবে। ব্যাপারটি বুঝুন। আরএকবার ভাল করে লেখাটি পড়ুন।

আল্লাহু আ'লাম।
২৫ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৫:৫৫
192534
খন্দকার মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : পৃথিবী ঘুরেও সুর্য পশ্চিম দিক থেকে উদয় হতে পারে এক সময়। এ বিষয়েও পরে আলোচনা করব ইনশা আল্লাহ।
২৫ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:৩৭
192539
ইমরান ভাই লিখেছেন : হাদীসটা দেখেন সূর্যকে বলা হবে তুমি ”যেদিক থেকে এসেছো সেদিকে ফিরে যাও”

সূর্যকে ফিরতে বলা হবে পৃথিবীকে নয়।

ইনশাআল্লাহ আলোচনায় কথা হবে।
১১
246285
২০ জুলাই ২০১৪ বিকাল ০৪:২৫
পললব লিখেছেন : একজন পোয়াতির গর্ভের শিশু যদি কথা বলতে পারত এবং তাকের প্রশ্ন করা হল-বলত তোমার মায়ের রূপ কেমন? তোমার মা কিভাবে চলেন? দেখতে কেমন? তাহলে শিশুটি কি উত্তর দিতে পারবে???? আমাদের জ্ঞানের পরিধি আসলে ঐ মায়ের গর্ভের শিশুটির মত। একজন বিজ্ঞানী কিংবা সাধারণ মানুষ গর্ভাশয়ে থেকে যে উত্তর দিবে তা হতে পারে আবার না হতে পারে কিংবা যত শিশু এ পৃথিবীতে জন্মিছে তাদের উত্তর স্রষ্টার গতি সম্পর্কে ভিন্ন রকমের।
২১ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:১৭
191471
ইমরান ভাই লিখেছেন : অনেক জ্ঞানগর্ভ কথা ভাই। তবে কথাটি খুবই দারুন লগছে। Love Struck Love Struck
১২
246490
২০ জুলাই ২০১৪ রাত ১০:৫৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : যে আয়াতগুলির কথা উল্লেখ্য করেছেন সেখানে এই কথা তো বলা হয়নি যে পৃথিবী স্থির কিংবা সূর্য স্থির। সূরা আম্বিয়ার ৩৩ নং আয়াতে বলা হয়েছে "আল্লাহতায়লাই রাত,দিন,সূর্য ও চাঁদকে সৃষ্টি করেছেন।(এদের) প্রত্যেকেই (মহাকাশের)কক্ষপথে সাঁতার কেটে যাচ্ছে। সূর্যকেন্দ্রিক সেীরজগত এবং পৃথিবীর পশ্চিম থেকে পুর্ব দিকের আহ্নিক গতির তত্ব প্রথম উত্থাপন করেন আল বেরুনি।
পৃথিবী স্থির বা সূর্য স্থির এই ধরনের কোন তথ্যই কুরআন ও সহিই হাদিসে নাই। বা এর কোন প্রয়োজন ও নাই। তথাপি এই ভাবে কুরআনের আয়াতের ভুল ব্যখ্যা কেন কেউ দিচ্ছেন সেটা বুঝতে পারছিনা।
২১ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:২৩
191472
ইমরান ভাই লিখেছেন : ভাই সূর্য ঘুরছে এটাতো কোরআন ও সহীহ হাদীস দারাই প্রমানিত। তবে পৃথিবী ঘুরছে এটা কিন্তু বলা নাই কোথাও।
নিশ্চই আল্লাহ মহাবিজ্ঞানী।

আর লেখাটি কিন্তু আমার নয়। ভালোকরে দেখুন শেষে শায়খ উসায়মিন (রহ) নাম দেয়া আছে।

পোস্টের শেষক্ত হাদীসটির দিকে লক্ষ্য করুন। বলা আছে "তাকে বলা হবে যেখান থেকে এসেছ, সেখানে ফেরত যাও। অত:পর সূর্য পশ্চিম দিক থেকেই উদিত হবে।"
বলা হয়নাই পৃথিবী উল্টা দিকে ঘুরবে। বলা হয়েছে "সূর্য পশ্চিম দিক থেকেই উদিত হবে।" মানে সূর্য উল্টা ঘুরবে। ফলে পৃথিবীর পূর্ব দিক থেকে উদিত হবে।

ভালভাবে পোস্টা পড়ুন। আমিও প্রথম থমকে গিয়েছিলাম। পড়ে ভালোকরে পড়ার পরে মাথায় কিছুটা ঢুকছে।

বাকিটা আল্লাহু আ'লাম।
Happy
১৩
246517
২১ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:২১
গ্যাঞ্জাম খান লিখেছেন : সুর্য আর পৃথিবীর ঘুরাঘুনি যারা মহা ব্যস্ত হয়ে নানান ধরনের থেউরী বিতরণ কইরা বেড়ায় হেতারগো মাথা কি পরিমাণ ঘোরে তা নিয়ে গবেষণা করণ দরকার।
২১ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:২৪
191473
ইমরান ভাই লিখেছেন : হুম গ্যাঞ্জাম ভাইয়ের মাথা কিন্তু ঘুরতাছে Rolling Eyes এতে কোন সন্দেহ নাই...Tongue

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File