বিয়ের পরীক্ষা ভয়পেয়ে পালাবেন না কিন্তু
লিখেছেন লিখেছেন ইমরান ভাই ১৮ জুন, ২০১৪, ০৩:৫৩:০৩ দুপুর
ব্লগে ইদানিং অবিবাহীতরা বিয়ের জন্য উঠে পরে লেগেছে তাই তাদের বিয়ের জন্য পরীক্ষা করা দরকার পরীক্ষার জন্য রেডি
======
রাজা তার মেয়ের জন্মদিনে রাজ্যের সকল প্রজাদের দাওয়াত দিলেন বিশাল আয়োজন হল ।
আয়োজনের শেষ পর্যায়ে রাজা বললেন , আমি আমার মেয়ের জন্মদিন উপলক্ষে একটা ঘোষনা দিতে চাই ।
আমি আমার এই পুকুরে অনেক দিন ধরে কিছু কুমির রাখি ।
এখানে এমন কোন বীরপুরুষ কি আছে যে এই পুকুরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে সাঁতার কেটে যেতে পারবে?...
যদি কেউ পার তাহলে তাকে ১ কোটি টাকা অথবা আমার মেয়ের সাথে বিয়ে দিব ।
কথা শেষ না হতেই দেখা গেল একজন পুকুরের মধ্যে লাফ দিয়ে সাঁতার কাটা শুরু করে দিছেন ।
লোকটি অনেক কষ্টে সাঁতার কেটে পুকুরের অন্য প্রান্তে উঠলেন।
রাজ্যের সবাই দেখে তো হাত তালি দিতে লাগল ।
তখন রাজা লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন,
রাজাঃ তোমার সাহস দেখে আমি মুগ্ধ। বল তুমি কি চাও? আমার মেয়ে নাকি ১ কোটি টাকা?
লোকঃ রাজা মশাই আমি আপনার মেয়েকেও চাই না আর আপনার ১ কোটি টাকাও চাই না।
আমি ওই লোকটারে চাই যে আমারে ঠ্যালা মাইরা পুকুরে ফালাই দিছে।
[আগে শুনলে আমার দোষ নাই]
বিষয়: বিবিধ
১২৯৮ বার পঠিত, ২৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
বলেছিলুম।
আমারো খুব ভালো লাগলো
মুসা ভাইয়ের কাছে কইছি এসব আর কইতাম না। নাইলে যেইটা কইতাম সেইটা সত্যই একখান জটিল পরীক্ষা।
অবিবাহিত ভাইয়েরা বিয়া করা মানে কুমীর ভর্তি পানিতে ঝাঁপ দেওয়া, মাথা ঠান্ডা রাখুন ইনশা-আল্লাহ সফলতা আসবেই।
এটাকে কৈতুক না বলে শিক্ষনীয় একটি গল্প বল্লেও মনেহয় ভুল হবে না। লোকটি যদি ওই বিশেষ মুহুর্তে “রাগ” নিয়ন্ত্রন করে “ধৈর্য্য” ধরতে পারতো, সে অবশ্যই সফল হতো। বিরাট পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হতো।
কিন্তু রাগ নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হওয়ায় - (এরকম ভয়ঙ্কর কাজটা করার পরও) তার টুট্যাল ওয়ার্ক ডান্ জিরো।
“রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন” কথাটি আবার মনে পড়লো।
তবে সারাংশ কিন্তু খুব সুন্দর হইচছে...
মন্তব্য করতে লগইন করুন