শবে বরাত ও প্রাসংগিক কিছু কথা জেনে নিন।
লিখেছেন লিখেছেন ইমরান ভাই ৩০ মে, ২০১৪, ১০:০০:১৭ সকাল
শবে বরাত আভিধানিক অর্থ অনুসন্ধান
=====================
‘শব’ ফারসি শব্দ। অর্থ রাত বা রজনী। বরাত শব্দটিও মূলে ফারসি। অর্থ ভাগ্য। দু’শব্দের একত্রে অর্থ হবে, ভাগ্য-রজনী। বরাত শব্দটি আরবি ভেবে অনেকেই ভুল করে থাকেন। কারণ ‘বরাত’ বলতে আরবি ভাষায় কোন শব্দ নেই।
যদি বরাত শব্দটি আরবি বারা’আত শব্দের অপভ্রংশ ধরা হয় তবে তার অর্থ হবে— সম্পর্কচ্ছেদ বা বিমুক্তিকরণ। কিন্তু কয়েকটি কারণে এ অর্থটি এখানে অগ্রাহ্য, মেনে নেয়া যায় না-
১. আগের শব্দটি ফারসি হওয়ায় ‘বরাত’ শব্দটিও ফারসি হবে, এটাই স্বাভাবিক
২. শা’বানের মধ্যরজনীকে আরবি ভাষার দীর্ঘ পরম্পরায় কেউই বারা’আতের রাত্রি হিসাবে আখ্যা দেননি।
৩. রমযান মাসের লাইলাতুল ক্বাদরকে কেউ-কেউ লাইলাতুল বারা’আত হিসাবে নামকরণ করেছেন, শা‘বানের মধ্য রাত্রিকে নয়।
আরবি ভাষায় এ রাতটিকে কি বলা হয়?
=======================
আরবি ভাষায় এ রাতটিকে ‘লাইলাতুন নিছফি মিন শা‘বান’ — শাবান মাসের মধ্য রজনী — হিসাবে অভিহিত করা হয়।
==========================
শাবানের মধ্যরাত্রির কি কোন ফযীলত বর্ণিত হয়েছে?
==========================
আরোও বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আসুন....
শায়খ মতিউর রহমান মাদানী শবে বরাত পর্ব ১
শায়খ মতিউর রহমান মাদানী শবে বরাত পর্ব ২
অডিও ডাউনলোড:
পর্ব ১ :Click this link
পর্ব ২: Click this link
শবে বরাত ও প্রাসংগিক কিছু কথা
শাবানের পনেরতম রজনী উদযাপন, শরীয়তের দৃষ্টিভংগি
শবে বরাত, সঠিক দৃষ্টিকোণ
শবে বরাত উপলক্ষে প্রচলিত কতিপয় বিদআতের উদাহরণ: আসুন, বিদআত থেকে নিজে বাঁচি সমাজকে বাঁচানোর চেষ্টা করি।
●●●● শবে বরাত ও প্রাসঙ্গিক কিছু কথা ●●●●
যন্ত্রনার অবসান
শায়খ আকরামুজ্জামান বিন আবদ্দুস সালামের
শবে বরাতের সামাধান
লিখলে এক ব্লগে সব শেষ করা যাবে না। তাই লেকচার/বই/আর্টিকেল দিলাম। আশাকরি এতে জানাও যাবে আবার যারা বিদআত করে তাদের বিদআত থেকেও সাবধান থাকা যাবে ইনশাআল্লাহ।
বিষয়: বিবিধ
২১০৪ বার পঠিত, ৩২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
১) শবে বরাতের পক্ষে ১/২
২) শবে বরাতের পক্ষে -পর্ব ২/২
আর ঐ খানে যে সকল কোরআনের আয়াত ও হাদীস দেয়া আছে তার সকল ব্যাখা আমার দেয়া উপরের লিংকগুলোতে বিস্তারিত আছে। পোস্ট আকারে দিলে অনেক বড় হবে তাই লিংক দিয়ে সংক্ষিপ্ত করেছি। যে কেউ লিংক গুলো শুনলে ও দেখলেই বুঝবে ইনশাআল্লাহ।
শায়েখ নাসিরুদ্দিন আলবানীর মতে, "সাহাবাদের একটি দল (মা’আজ বিন জাবাল, আবু সালবাহ, আবদুল্লাহ ইবনে উমার, আবু মুসা আশআরী, আবু হুরাইরাহ, আবু বকর সিদ্দীক, আউফ বিন মালিক ও আয়িশা রাযি.) থেকে ভিন্ন ভিন্ন "তুরুক"-এ একই হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে । মা’আজ ইবনে জাবাল (রাযি.) বর্ণিত এই হাদীসটি মালিক বিন ইয়াখামির কৃত আস-সুন্নাহ নামক গ্রন্থে (হাদিস নং-৫১২) ইবনে আবি আ’সিমের সূত্রে বর্ণিত হয়েছে। মালিক বিন ইয়াখামির হাদীসটিকে মারফু হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
হাদীসটি হিসাম ইবনে খালিদ এবং আবু খুলাইদ উৎবা ইবনে হাম্মাদ, আউযাঈ ও ইবনে সাওবান থেকে বর্ণনা করেছেন। (ইবনে হিব্বান, পৃ:১৯৮০)
আবুল হাসান আল কাযওয়ানী আল আমালী (২/৪) আবু মুহাম্মাদ আল যাওহারী (আল মাজলিস সাবে’, ২/৩) মুহাম্মাদ ইবনে সুলাইমান আর রাবিঈ (যুয ই মিন হাদীসিহি, ১/২১৭-২১৮) আবুল কাসেম হুসাইনি (আল আমালীর, ১/১২) বায়িহাক্বি (শুআ’বুল ঈমান ২/২৮৮/২) ইবনে আসাকীর (আত তারিখ ২/৩০২/১৫) হাফেজ আব্দুল গণি আল মুকাদ্দেসী (আসসালিসু ওয়া তিসইন, ২/৪৪), ইবনুল মুহিব (সিফাতে রব্বিল আ’লামিন ২/০৭ ও ২/১২৯),-এই সকল মুহাদ্দেসীন হতেও হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে।
(শায়েখ আলবানী বলেন) আমার মতে, এই ইসনাদটি হাসান এবং তার রিজাল ”মাওসুখ”।
(সিলসিলাতুল আহাদিস আস সাহিহা, খন্ড: ০৩, পৃষ্ঠা-১৩৫)।
সম্ভবত হাদীসটি তাহক্বীকের ক্ষেত্রে শায়েখ আলবানী মারাত্মক ভূল করেছেন......
শরীয়তে ইসলামিয়ায় সাবান মাসের বিশেষ ফজিলত রয়েছে এতে কারো দ্বীমত নেই।
সমস্যাটা হলো সাবান মাসকে কেন্দ্রকরে প্রচলিত বিদআত গুলো।
উপরিউক্ত হাদীসটিকে হাসান ধরলেও কিন্তু তা দারা কোন বিশেষ ইবাদত প্রমান হয় না। কেননা সেখানে আল্লাহ সুবহানাহুতাআলার বিশেষ রহমতের কথাই আছে। তিনি বান্দার দিকে তাকান ও ক্ষমা করেন।
মুলত সহীহ হাদীসে সুস্পষ্ট এসেছে যে, “আল্লাহ তা‘আলা প্রতি রাতের শেষাংশে – শেষ তৃতীয়াংশে- নিকটবর্তী আসমানে অবতীর্ণ হয়ে আহবান জানাতে থাকেন ‘এমন কেউ কি আছে যে আমাকে ডাকবে আর আমি তার ডাকে সাড়া দেব? এমন কেউ কি আছে যে আমার কাছে কিছু চাইবে আর আমি তাকে দেব? আমার কাছে ক্ষমা চাইবে আর আমি তাকে ক্ষমা করে দেব?” [বুখারী, হাদীস নং ১১৪৫, মুসলিম হাদীস নং ৭৫৮]
সুতরাং আমরা এ হাদীসদ্বয়ে অতিরিক্ত কোন কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। সুতরাং এ রাত্রির বিশেষ কোন বিশেষত্ব আমাদের নজরে পড়ছে না। এজন্যই শাইখ আব্দুল আজীজ ইবনে বায (রাহমাতুল্লাহি আলাইহি) সহ আরো অনেকে এ রাত্রির অতিরিক্ত ফযীলত অস্বীকার করেছেন।
বিস্তারিত এখানে
===========
আপনার সাথে খারাপ ব্যাবহার করারজন্য দুঃখিত। মন খারাপ করবেন না। মতের অমিল হতেই পারে কিন্তু আমরা মুসলিম ভাই ভাই।
যাই হোক, মূল কথায় আসি- হ্যাঁ, লাইলাাতুল নিফসি মিন শাবান-উপলক্ষ্যে প্রচলিত কিছু বিদআত যেমন-অতিরিক্ত আলোকসজ্জা, বিশেষ প্রকারের খানা প্রস্তুত, অথবা এ উপলক্ষ্যে বিশেষ উদযাপনের আয়োজন, আমরাও এগুলোর ঘোর বিরোধী।
কিন্তু একটা বিষয় একটু চিন্তার দাবী রাখে, যে রাত্রে আল্লাহ বিশেষ দৃষ্টি দিবেন এবং নির্দিষ্ট দৃই প্রকার বাদে সকলকে ক্ষমা করে দিবেন, সে রাত্রে ক্ষমাপ্রার্থী হয়ে মহান রবের কাছে দুআ করা এবং বিশেষ ইবাদতের মাধ্যমে খালিক-মালিক আল্লাহকে রাজি করানো, এটা কি একেবারেই অযৌক্তিক?
হযরত আ’লা ইবনুল হারিছ রাহ. থেকে বর্ণিত, উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়েশা রা. বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতে নামাযে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সেজদা করলেন যে, আমার আশঙ্কা হল, তাঁর হয়তো ইনতেকাল হয়ে গেছে। আমি তখন উঠে তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম। তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল। যখন তিনি সেজদা থেকে উঠলেন এবং নামায শেষ করলেন তখন আমাকে লক্ষ করে বললেন, হে আয়েশা! অথবা বলেছেন, ও হুমায়রা! তোমার কি এই আশঙ্কা হয়েছে যে, আল্লাহর রাসূল তোমার হক নষ্ট করবেন? আমি উত্তরে বললাম, না, ইয়া রাসূলুল্লাহ। আপনার দীর্ঘ সেজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল, আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না। নবীজী জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি কি জান এটা কোন্ রাত? আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই ভালো জানেন। তিনি তখন বললেন, এটা হল অর্ধ শা’বানের রাত। (শা’বানের চৌদ্দ তারিখের দিবাগত রাত)। আল্লাহ তাআলা অর্ধ শা’বানের রাতে তাঁর বান্দাদের প্রতি রহমতের দৃষ্টি প্রদান করেন, ক্ষমা প্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করেন এবং অনুগ্রহপ্রার্থীদের প্রতি অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের ছেড়ে দেন তাদের অবস'াতেই।-শুআবুল ঈমান, বায়হাকী ৩/৩৮২,৩৮৩ (হাদীসটিকে মুহাদ্দেসীনে কিরাম "উত্তম" আখ্যা দিয়েছেন। উপরোক্ত হাদীস থেকে এ রাতের ফযীলত যেমন জানা যায় তদ্রূপ এ রাতের আমল কেমন হওয়া উচিত তাও বোঝা যায়। অর্থাৎ দীর্ঘ নামায পড়া, সেজদা দীর্ঘ হওয়া, দুআ ও ইসে-গফার করা ইত্যাদি।
তবে কেউ বিশেষ কোন বিদআত উদ্ভাবন ও উদযাপন করলে,সেটার জঞ্জাল শবে বরাতের উপর তো বর্তাবে না।
শবে বরাত রাতে বিশেষ মর্যাদা কোন কোন হাদীসের আলোকে প্রমাণিত হলেও এ উপলক্ষ্যে বিশেষ কোন ইবাদত সহীহ হাদীসের আলোকে প্রমাণিত নয়। ফযীলত থাকা এক জিনিস আর তাকে উপলক্ষ্য করে বিশেষ কিছু এবাদত করা আরেক জিনিস। সহীহ হাদীস ছাড়া কোন এবাদত করতে যাওয়া বিদআত হিসেবে গণ্য হবে।
আরো বিস্তারিত দেখতে পারেন এখানে...
শবে বরাতের রাত্রি কি ভাগ্য রজনী?
কুরআন ও সহীহ হাদীছের আলোকে মাহে শাবান ও শবে বরাতঃ করণীয় ও বর্জণীয়
আপনার হাদীসের উত্তর দেখুন শায়খ আকরামুজজামান বিন আব্দুসসালাম এর বই শবে বরাত সামাধান এর ২৮-২৯ পৃ:
আবার আমরা যে ৭ ক্বারীর এক ক্বারীর কিরআত অনুসরণ করি, এটাই বা কোথায় প্রমাণিত? কোন সাহাবার ক্বওলও কী আছে এ বিষয়ে? তাহলে আসিম কুফী (রাহি.) এর অনুসরণে কিরআত পড়া জায়েজ কিভাবে?
সবচেয়ে আশ্চর্য লাগলো-নবীজী জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি কি জান এটা কোন্ রাত? আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই ভালো জানেন। তিনি তখন বললেন, এটা হল অর্ধ শা’বানের রাত। (শা’বানের চৌদ্দ তারিখের দিবাগত রাত)। আল্লাহ তাআলা অর্ধ শা’বানের রাতে তাঁর বান্দাদের প্রতি রহমতের দৃষ্টি প্রদান করেন, ক্ষমা প্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করেন এবং অনুগ্রহপ্রার্থীদের প্রতি অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের ছেড়ে দেন তাদের অবস'াতেই। এই কথাটির মাধ্যমে যখন স্পষ্টতই বুঝা যায় যে রাসূল (সাঃ) ঐ নামাজ ঐ রাতের জন্যই বিশেষ ভাবে আদায় করেছিলেন, এবং ইতিহাসের নামকরা মুহাদ্দিসগন- ইমাম আহমাদ (রাহ.)[ইবনে তাইমিয়া তার ইকতিদায়ে ছিরাতে মুস্তাকীমে (২/৬২৬) তা উল্লেখ করেছেন]
• ইমাম আওযায়ী (রাহ)[ইমাম ইবনে রাজাব তার ‘লাতায়েফুল মা‘আরিফ’ গ্রন্থে (পৃঃ১৪৪) তার থেকে তা বর্ণনা করেছেন]
• শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া (রাহ.)। [ইকতিদায়ে ছিরাতে মুস্তাকীম ২/৬২৬,৬২৭, মাজমু‘ ফাতাওয়া ২৩/১২৩, ১৩১,১৩৩,১৩৪]।
• ইমাম ইবনে রাজাব আল হাম্বলী (রাহ.)[তার লাতায়েফুল মা‘আরিফ পৃঃ১৪৪ দ্রষ্টব্য] ছাড়াও আরো অনেকে এই রাত্রে বিশেষ ইবাদত করাকে স্বীকার করে নিয়েছেন, তারপরও আমাদের এগুলো নিয়ে প্রশ্নের মূখে পড়াতে হয়।
বিস্তারিত জানতে মুফতী ত্বকী উসমানী লিখিত "লাইলাতুল বারাত আওর উনকে ফাযিলাত",মুফতী দিলওয়ার হুসাইন রচিত "শবে বরাতের হাকিক্বাত", এবং উস্তাদ মুফতী আব্দুল হালিম রচিত "শবে বরাত পালন করা কি বিদআত?" (যেখানে তিনি শবে বরাতে বিশেষ ইবাদত সম্পর্কে ১০০'র বেশি উলামার মতামত লিপিবদ্ধ করেছেন) পড়ে দেখা যেতে পারে। (উল্লেখ্য কোনটাই নেট-এ পাওয়া যায় না)
"সেই ভিত্তিতে তো বলতে পারি, আল্লাহর রাসূল (সাঃ) পুরো রমাদান মাসে মাত্র ৪ দিন মসজিদে এসে জামাআতে তারাবীহ আদায় করেছেন (বুখারী ৩/৩২/২২৯),আবার উম্মাহাতুল মু'মিনিন আয়িশা রাযি. হতে বর্ণিত হাদীস অনুযায়ী (বুখারী ৩/২/২৩০) রাসূল (সাঃ) রমাদানে ও রমাদানের বাইরে রাত্রে সর্বমোট ১১ রাকাআত পড়তেন এর বেশি না। তাহলে তারাবীর জামাআত করে পড়া, তারাবীহতে কুরআন খতম করা কুরআনের কোন আয়াত অথবা নবী করীম (সাঃ)-এর কোন হাদীস দ্বারা প্রমাণিত? আবার আমরা যে ৭ ক্বারীর এক ক্বারীর কিরআত অনুসরণ করি, এটাই বা কোথায় প্রমাণিত? কোন সাহাবার ক্বওলও কী আছে এ বিষয়ে? তাহলে আসিম কুফী (রাহি.) এর অনুসরণে কিরআত পড়া জায়েজ কিভাবে?"
ধন্যবাদ চিরবিদ্রোহী । উপরোক্ত এবং আরো ইবাদতসমূহ যা আমরা করে থাকি বা যুগের প্রয়োজনে রদবদল করেছি তা নিয়ে ভালভাবে চিন্তা করলে-ই আমরা বুঝতে সক্ষম হবো বিদ'আত ব্যাপারটি আসলে তা না যা আমরা সচরাচর মনে করে থাকি । বিষয়টি নিয়ে আমি ভবিষ্যতে আলোকপাত করার আশা রাখি ।
খুব খুব ভালো লাগ্লো...
এগিয়ে চলুন, লিখে যান!
http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/9146/Tarek_ctg/47241
মন্তব্য করতে লগইন করুন