সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী দেখে নিন।

লিখেছেন লিখেছেন ইমরান ভাই ১৪ মে, ২০১৪, ০৮:৫৭:১৫ সকাল

আমাদের সমাজে অনেক নাম ধারী মুসলিম লোক আছে তার মাঝে এক ধরনে হল যারা সহীহ হাদীস অস্বিকার কারী

তারা সুকৌশলে আমাদের ভিতরে ঢুকে আমাদের সাথে জ্ঞানীর ভাব ধরে মিশে থাকে কিন্তু আসলে তারা জ্ঞানী কাজজাব যেহুত তারা সহীহ হাদীস অস্বিকার করে।

এরখম জ্ঞানী কাজজাব থেকে সবাইকে দুরে থাকার অনুরোধ করছি। কেননা যে সহীহ হাদীস অস্বীকার করে সে ইসলামে থাকে কিভাবে এটা আমার জানা নাই।

এরখমি একজন হল আমাদের বিডি ব্লগের ফখরুল সাহেব। তিনি সরাসরি সহীহ আল বুখারীর সহীহ হাদীসকে অস্বিকার করেন। তার প্রমান আমি নিচে দিচ্ছি।

তিনি কওমী মাদ্রাসা ও দেওবন্দ হলো পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদ তোষণের সুতিকাগার নামের একটা পোস্টের কমেন্টেসে সহীহ হাদীসকে অস্বীকার করে লেখেন...



একই কমেন্টেসের শেষে তিনি লেখেন...



অপর এক কমেন্টেসে তিনি লেখেন....



আমাকে দেয়া এক কমেন্টেসে তিনি লেখেন...



পোস্ট

============

কোন বিষয়ে কারো দ্বীমত থাকতেই পারে যেমন: ড: আবুল কালাম আজাদ সাহেবের পোস্টের সাথে অনেকেই দ্বীমত পোষন করেন সেটা আলাদা ব্যাপার।

কিন্তু সরাসরী সহীহ হাদীস অস্বীকার করা এটা ইসলাম থেকে বের করে দেবার মতো একটা ব্যাপার।

সহীহ হাদীস অস্বিকার কারী ইসলামরে মধ্যে থাকতেই পারে না।

ফখরুল সাহেবের জন্য করা আমাদের কিছু ব্লগারে কমেন্টস তুলে ধরলাম...

গ্যাঞ্জাম ভাই লিখেছেনন...



গ্যঞ্জাম ভাইয়ের উত্তরে টাংসু ফকির লিখেছেন...



বিশিষ্ট ব্লগার মাই নেম ইজ খান ভাই লিখেছেন....



বিশিষ্ট ব্লগার তহুরা লিখেছেন..



ব্লগার রক্তলাল লিখেছেন...



ব্লগার অজানা পথীক লিখেছেন...



তাই সবাইকে এই ভাইয়ের ইসলাম বিষয়ে/মুসলিম বিষয়ে যে কোন পোস্টের ব্যাপারে সাবধান করছি। তিনি যতই জ্ঞানের কথা বলেন তা অগ্রহণযোগ্য, কারণ তিনি সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী।


আবু হুরাইরা(রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ শেষ যুগে আমার উম্মাতের কিছু মানুষ তোমাদেরকে এমন সব হাদীস বলবে যা তোমরা বা তোমাদের পিতা-পিতামহগণ কখনো শুননি। খবরদার! তোমরা তাদের থেকে সাবধান থাকবে, তাদের থেকে দূরে থাকবে। (মুসলিম, আস-সহীহ ১/১২)।

===========

আল্লাহ আমাদের এহেন সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী হতে ও তার ফিতনা হতে রক্ষা করুন। আমীন।

বিষয়: বিবিধ

৬০১৫ বার পঠিত, ৪৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

221316
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৯:৫৬
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আপনাকে আমার পাবলিসিটি করার জন্য ধন্যবাদ ।

আপনি আমার দাওয়াত কবুল করছেন না কেন ? এটা কি ইসলামের রীতি । কেহ দাওয়াত দিলে দাওয়াত ফিরিয়ে দেওয়া ।

আপনি বলছেন, আমি হাদিস অস্বীকারকারী , তাহলে আমি যদি হাদিস অস্বীকারকারী হই, তাহলে হাদিস ব্যবহার করে লেখা লিখি কি করে, নামাজ পড়ি কি করে । নামাজে কীভাবে পড়তে হবে - তা হাদিসেই বলা আছে ।

আমি বাংলাদেশের প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী নামাজ পড়ি । ঈদের নামাজ পড়ি । বুখারী শরীফের হাদিস মতে ১২ তাকবীর ব্যবহার করে ঈদের নামাজ পড়তে হবে । অথচ বাংলাদেশের প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী ৬ তাকবীরের সাথে ঈদের নামাজ পড়া হয় । আপনার যদি সাহস থাকে তাহলে বলুন , বাংলাদেশের অধিকাংশ লোক হাদিস অস্বীকারকারী ।

হাদিস সবগুলোই যদি দ্বিধাহীন চিত্তে সবাই গ্রহণ করতো, তাহলে মুসলিমদের মধ্যে মাযহাব সৃষ্টি হতো না ।


আপনি এই দুই হাদিস সম্পর্কে কিছু বলুন :

১। কোন রোগই শোয়াচে নয় ।
২। পানি সবসময়ে বিশুদ্ধ এবং কোনোকিছুই তাকে দূষিত করে না ।

১৪ মে ২০১৪ সকাল ১০:৩০
168815
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনার কোন উত্তর দিতে আমি রাজি নই। কেননা আমি স্পস্ট দেখিয়েছি আপনি সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী। তাই আপনি যতই জ্ঞানের কথা বলেন না কেন আমি তা গ্রহণ করবো না আপনার থেকে কেননা আপনি সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী।

আরো সাবধানতার জন্য গ্যাঞ্জাম খানের কমেন্টটি যথেস্ট...

221317
১৪ মে ২০১৪ সকাল ১০:০৫
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : একজন লিখেছেন আমি কাদিয়ানী । এর আগে আমাকে মুনাফিক, মুরতাদ, কাফির পর্যন্ত ফতোয়া দিয়েছিল ।

এসব লোকদের অবস্হা হচ্ছে তারা আল্লাহর চেয়ে বেশী জানেন ( নাউজুবিল্লাহ ) । এসব লোক কখনোই আমাকে দেখেননি আর কখনোই কথা বলেননি । অথচ না দেখেই কাদিয়ানি । হায় রে ইসলামপন্হীদের দৈন দশা ।


আমি বলছি, দয়া করে কুরআনের এসব আয়াত পড়ুন :

[6] يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا إِن جاءَكُم فاسِقٌ بِنَبَإٍ فَتَبَيَّنوا أَن تُصيبوا قَومًا بِجَهٰلَةٍ فَتُصبِحوا عَلىٰ ما فَعَلتُم نٰدِمينَ
[6] মুমিনগণ! যদি কোন পাপাচারী ব্যক্তি তোমাদের কাছে কোন সংবাদ আনয়ন করে, তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে, যাতে অজ্ঞতাবশতঃ তোমরা কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত না হও।
[7] وَاعلَموا أَنَّ فيكُم رَسولَ اللَّهِ ۚ لَو يُطيعُكُم فى كَثيرٍ مِنَ الأَمرِ لَعَنِتُّم وَلٰكِنَّ اللَّهَ حَبَّبَ إِلَيكُمُ الإيمٰنَ وَزَيَّنَهُ فى قُلوبِكُم وَكَرَّهَ إِلَيكُمُ الكُفرَ وَالفُسوقَ وَالعِصيانَ ۚ أُولٰئِكَ هُمُ الرّٰشِدونَ
[7] তোমরা জেনে রাখ তোমাদের মধ্যে আল্লাহর রসূল রয়েছেন। তিনি যদি অনেক বিষয়ে তোমাদের আবদার মেনে নেন, তবে তোমরাই কষ্ট পাবে। কিন্তু আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ঈমানের মহব্বত সৃষ্টি করে দিয়েছেন এবং তা হৃদয়গ্রাহী করে দিয়েছেন। পক্ষান্তরে কুফর, পাপাচার ও নাফরমানীর প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি করে দিয়েছেন। তারাই সৎপথ অবলম্বনকারী।
[8] فَضلًا مِنَ اللَّهِ وَنِعمَةً ۚ وَاللَّهُ عَليمٌ حَكيمٌ
[8] এটা আল্লাহর কৃপা ও নিয়ামতঃ আল্লাহ সর্বজ্ঞ প্রজ্ঞাময়।
[9] وَإِن طائِفَتانِ مِنَ المُؤمِنينَ اقتَتَلوا فَأَصلِحوا بَينَهُما ۖ فَإِن بَغَت إِحدىٰهُما عَلَى الأُخرىٰ فَقٰتِلُوا الَّتى تَبغى حَتّىٰ تَفيءَ إِلىٰ أَمرِ اللَّهِ ۚ فَإِن فاءَت فَأَصلِحوا بَينَهُما بِالعَدلِ وَأَقسِطوا ۖ إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ المُقسِطينَ
[9] যদি মুমিনদের দুই দল যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়ে, তবে তোমরা তাদের মধ্যে মীমাংসা করে দিবে। অতঃপর যদি তাদের একদল অপর দলের উপর চড়াও হয়, তবে তোমরা আক্রমণকারী দলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে; যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহর নির্দেশের দিকে ফিরে আসে। যদি ফিরে আসে, তবে তোমরা তাদের মধ্যে ন্যায়ানুগ পন্থায় মীমাংসা করে দিবে এবং ইনছাফ করবে। নিশ্চয় আল্লাহ ইনছাফকারীদেরকে পছন্দ করেন।
[10] إِنَّمَا المُؤمِنونَ إِخوَةٌ فَأَصلِحوا بَينَ أَخَوَيكُم ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ لَعَلَّكُم تُرحَمونَ
[10] মুমিনরা তো পরস্পর ভাই-ভাই। অতএব, তোমরা তোমাদের দুই ভাইয়ের মধ্যে মীমাংসা করবে এবং আল্লাহকে ভয় করবে-যাতে তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হও।
[11] يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا لا يَسخَر قَومٌ مِن قَومٍ عَسىٰ أَن يَكونوا خَيرًا مِنهُم وَلا نِساءٌ مِن نِساءٍ عَسىٰ أَن يَكُنَّ خَيرًا مِنهُنَّ ۖ وَلا تَلمِزوا أَنفُسَكُم وَلا تَنابَزوا بِالأَلقٰبِ ۖ بِئسَ الِاسمُ الفُسوقُ بَعدَ الإيمٰنِ ۚ وَمَن لَم يَتُب فَأُولٰئِكَ هُمُ الظّٰلِمونَ
[11] মুমিনগণ, কেউ যেন অপর কাউকে উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারী অপেক্ষা উত্তম হতে পারে এবং কোন নারী অপর নারীকেও যেন উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারিণী অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ হতে পারে। তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। কেউ বিশ্বাস স্থাপন করলে তাদের মন্দ নামে ডাকা গোনাহ। যারা এহেন কাজ থেকে তওবা না করে তারাই যালেম।
[12] يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنُوا اجتَنِبوا كَثيرًا مِنَ الظَّنِّ إِنَّ بَعضَ الظَّنِّ إِثمٌ ۖ وَلا تَجَسَّسوا وَلا يَغتَب بَعضُكُم بَعضًا ۚ أَيُحِبُّ أَحَدُكُم أَن يَأكُلَ لَحمَ أَخيهِ مَيتًا فَكَرِهتُموهُ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۚ إِنَّ اللَّهَ تَوّابٌ رَحيمٌ
[12] মুমিনগণ, তোমরা অনেক ধারণা থেকে বেঁচে থাক। নিশ্চয় কতক ধারণা গোনাহ। এবং গোপনীয় বিষয় সন্ধান করো না। তোমাদের কেউ যেন কারও পশ্চাতে নিন্দা না করে। তোমাদের কেউ কি তারা মৃত ভ্রাতার মাংস ভক্ষণ করা পছন্দ করবে? বস্তুতঃ তোমরা তো একে ঘৃণাই কর। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুলকারী, পরম দয়ালু।
[13] يٰأَيُّهَا النّاسُ إِنّا خَلَقنٰكُم مِن ذَكَرٍ وَأُنثىٰ وَجَعَلنٰكُم شُعوبًا وَقَبائِلَ لِتَعارَفوا ۚ إِنَّ أَكرَمَكُم عِندَ اللَّهِ أَتقىٰكُم ۚ إِنَّ اللَّهَ عَليمٌ خَبيرٌ
[13] হে মানব, আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যাতে তোমরা পরস্পরে পরিচিতি হও। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সে-ই সর্বাধিক সম্ভ্রান্ত যে সর্বাধিক পরহেযগার। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সবকিছুর খবর রাখেন। সুরা হুজরাত : ৬ - ১ ৩ ।



ভাইসব । আল্লাহকে ভয় করুন । মানুষ মাত্রই ভুল হয় । তাই বলে এত বড় অপরাধ ।

আমি যা লিখেছি বা লিখে থাকি তা করআনের এই আয়াতকে অবলম্বন করেই লিখি :
ادعُ إِلىٰ سَبيلِ رَبِّكَ بِالحِكمَةِ وَالمَوعِظَةِ الحَسَنَةِ ۖ وَجٰدِلهُم بِالَّتى هِىَ أَحسَنُ ۚ إِنَّ رَبَّكَ هُوَ أَعلَمُ بِمَن ضَلَّ عَن سَبيلِهِ ۖ وَهُوَ أَعلَمُ بِالمُهتَدينَ
[125] আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহবান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে ও উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে এবং তাদের সাথে বিতর্ক করুন পছন্দ যুক্ত পন্থায়। নিশ্চয় আপনার পালনকর্তাই ঐ ব্যক্তি সম্পর্কে বিশেষ ভাবে জ্ঞাত রয়েছেন, যে তাঁর পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়েছে এবং তিনিই ভাল জানেন তাদেরকে, যারা সঠিক পথে আছে। ( সুরা আন নহল : ১২৫ )

আপনাদেরও উচিত কুরআনের এই আয়াতের নীতি অবলম্বন করা । কারণ কুরআন মুসলিমদের জন্য গাইড বুক স্বরুপ ।
১৪ মে ২০১৪ সকাল ১০:৩০
168817
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনার কোন উত্তর দিতে আমি রাজি নই। কেননা আমি স্পস্ট দেখিয়েছি আপনি সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী। তাই আপনি যতই জ্ঞানের কথা বলেন না কেন আমি তা গ্রহণ করবো না আপনার থেকে কেননা আপনি সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী।

আরো সাবধানতার জন্য গ্যাঞ্জাম খানের কমেন্টটি যথেস্ট...

221319
১৪ মে ২০১৪ সকাল ১০:১৩
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আমি নয় তো গরু, আবাল , মুর্খ, কম জ্ঞানী , মুনাফিক, কাদিয়ানী । তাহলে তো আপনাদের উচিত কুরআনের নিয়ম অনুযায়ী আমার সাথে ব্যবহার করা । তা না করে আপনারা দেখছি আমাকে এতটাই গুরুত্ব দিচ্ছেন যে আমি বাংলাদেশের ১৪ তম শীর্ষ ইসলামবিদ্বেষী লেখক । যেমন : ফেসবুকে নজরুল ইসলাম টিপু ভাই । এই মন্তব্য করেছেন । তা আমি আমার এই পোস্টে উল্লেখ করেছি : http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/34569 ( জামায়াতের নেতা-কর্মীরা আসলে কি চান ? কেউ বলবেন কি ? )


দয়া করে আমার মতো নাদান, মুর্খ, কম জ্ঞানী , মুনাফিক, কাদিয়ানী ..... ইত্যাদি লোকের সাথে সুরা ফুরকানের এই আয়াত অনুযায়ী ব্যবহার করুন :

وَعِبادُ الرَّحمٰنِ الَّذينَ يَمشونَ عَلَى الأَرضِ هَونًا وَإِذا خاطَبَهُمُ الجٰهِلونَ قالوا سَلٰمًا
[63] রহমান-এর বান্দা তারাই, যারা পৃথিবীতে নম্রভাবে চলাফেরা করে এবং তাদের সাথে যখন মুর্খরা কথা বলতে থাকে, তখন তারা বলে, সালাম।
[64] وَالَّذينَ يَبيتونَ لِرَبِّهِم سُجَّدًا وَقِيٰمًا
[64] এবং যারা রাত্রি যাপন করে পালনকর্তার উদ্দেশ্যে সেজদাবনত হয়ে ও দন্ডায়মান হয়ে;
[65] وَالَّذينَ يَقولونَ رَبَّنَا اصرِف عَنّا عَذابَ جَهَنَّمَ ۖ إِنَّ عَذابَها كانَ غَرامًا
[65] এবং যারা বলে, হে আমার পালনকর্তা, আমাদের কাছথেকে জাহান্নামের শাস্তি হটিয়ে দাও। নিশ্চয় এর শাস্তি নিশ্চিত বিনাশ;
[66] إِنَّها ساءَت مُستَقَرًّا وَمُقامًا
[66] বসবাস ও অবস্থানস্থল হিসেবে তা কত নিকৃষ্ট জায়গা। সুরা ফুরকান : ৬৩ - ৬৬ ।
১৪ মে ২০১৪ সকাল ১০:৩১
168818
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনি কি ইবনে মুলজিমকে চেনেন?? তার সম্পর্কে জানেন?? না জানলে তার সম্মন্ধ্যে জানুন। তার অনেক আচরণ আপনার মধ্যো আছে বলে আমার মনে হয়।

আপনার কোন উত্তর দিতে আমি রাজি নই। কেননা আমি স্পস্ট দেখিয়েছি আপনি সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী। তাই আপনি যতই জ্ঞানের কথা বলেন না কেন আমি তা গ্রহণ করবো না আপনার থেকে কেননা আপনি সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী।

আরো সাবধানতার জন্য গ্যাঞ্জাম খানের কমেন্টটি যথেস্ট...

221323
১৪ মে ২০১৪ সকাল ১০:২৫
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : কোন বিষয়ে কারো দ্বীমত থাকতেই পারে যেমন: ড: আবুল কালাম আজাদ সাহেবের পোস্টের সাথে অনেকেই দ্বীমত পোষন করেন সেটা আলাদা ব্যাপার।

কিন্তু সরাসরী সহীহ হাদীস অস্বীকার করা এটা ইসলাম থেকে বের করে দেবার মতো একটা ব্যাপার।

সহীহ হাদীস অস্বিকার কারী ইসলামরে মধ্যে থাকতেই পারে না।



আপনার অবস্হা হলো : বিচার মানি তাল গাছটা আমার ।


আমি আপনার আলোচিত ব্যক্তির লেখায় কুরআন হাদিস ব্যবহার করে মন্তব্য করেছি । তিনি সেগুলোর ব্যাপারে কোন মন্তব্য না করে বলেছেন :

আমি খুবই দুঃখিত যে আমাদের আলোচনাগুলো খুব স্বাস্থ্যকর হচ্ছে না।

আমাদেরকে আরো সহনশীল হওয়া দরকার। একে অপরের মতকেও শ্রদ্ধার সাথে খন্ডন করা দরকার।


তার উত্তরে আমি বলেছি :

আমি রাসুল সা. - এর সহীহ হাদিস উল্লেখ করেছি । অথচ আপনার এক সমর্থক বলছেন, আমি হাদিস অস্বীকারকারী ।

হায় আল্লাহ । হাদিস উল্লেখ করলাম । আর আপনি বলছেন : " আমি খুবই দুঃখিত যে আমাদের আলোচনাগুলো খুব স্বাস্থ্যকর হচ্ছে না।

আমাদেরকে আরো সহনশীল হওয়া দরকার। একে অপরের মতকেও শ্রদ্ধার সাথে খন্ডন করা দরকার।"


আলোচনা কীভাবে স্বাস্হ্যকর হবে দয়া করে একটু বলুন ।

আলোচনা স্বার্থক হবে কুরআন হাদিস বিশুদ্ধভাবে চর্চা করার মাধ্যমে । আমাদের এখন কুরআনের এসব আয়াতের ব্যাখ্যা পড়ার খুব প্রয়োজন হয়ে পড়ছে । আল্লাহ বলেছেন :

مْ تَحْسَبُ أَنَّ أَكْثَرَهُمْ يَسْمَعُونَ أَوْ يَعْقِلُونَ إِنْ هُمْ إِلَّا كَالْأَنْعَامِ بَلْ هُمْ أَضَلُّ سَبِيلًا 44
আপনি কি মনে করেন যে, তাদের অধিকাংশ শোনে অথবা বোঝে ? তারা তো চতুস্পদ জন্তুর মত; বরং আরও পথভ্রান্ত । সুরা ফুরকান : ৪৪ ।


يُضَاعَفْ لَهُ الْعَذَابُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَيَخْلُدْ فِيهِ مُهَانًا 69
কেয়ামতের দিন তাদের শাস্তি দ্বিগুন হবে এবং তথায় লাঞ্ছিত অবস্থায় চিরকাল বসবাস করবে।
إِلَّا مَن تَابَ وَآمَنَ وَعَمِلَ عَمَلًا صَالِحًا فَأُوْلَئِكَ يُبَدِّلُ اللَّهُ سَيِّئَاتِهِمْ حَسَنَاتٍ وَكَانَ اللَّهُ غَفُورًا رَّحِيمًا 70
কিন্তু যারা তওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের গোনাহকে পুন্য দ্বারা পরিবর্তত করে এবং দেবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
وَمَن تَابَ وَعَمِلَ صَالِحًا فَإِنَّهُ يَتُوبُ إِلَى اللَّهِ مَتَابًا 71
যে তওবা করে ও সৎকর্ম করে, সে ফিরে আসার স্থান আল্লাহর দিকে ফিরে আসে।
وَالَّذِينَ لَا يَشْهَدُونَ الزُّورَ وَإِذَا مَرُّوا بِاللَّغْوِ مَرُّوا كِرَامًا 72
এবং যারা মিথ্যা কাজে যোগদান করে না এবং যখন অসার ক্রিয়াকর্মের সম্মুখীন হয়, তখন মান রক্ষার্থে ভদ্রভাবে চলে যায়।
وَالَّذِينَ إِذَا ذُكِّرُوا بِآيَاتِ رَبِّهِمْ لَمْ يَخِرُّوا عَلَيْهَا صُمًّا وَعُمْيَانًا 73
এবং যাদেরকে তাদের পালনকর্তার আয়াতসমূহ বোঝানো হলে তাতে অন্ধ ও বধির সদৃশ আচরণ করে না। (সুরা ফূরকান : ৬৯ - ৭৩)
"


হায় রে । প্রবৃত্তি পুজা আর নিজের মত ও দল পুজা মানুষকে আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে । আমাদের সবার উচিত কুরআনের এই আয়াতটা বেশি বেশি চর্চা করা :
وَاعتَصِموا بِحَبلِ اللَّهِ جَميعًا وَلا تَفَرَّقوا ۚ وَاذكُروا نِعمَتَ اللَّهِ عَلَيكُم إِذ كُنتُم أَعداءً فَأَلَّفَ بَينَ قُلوبِكُم فَأَصبَحتُم بِنِعمَتِهِ إِخوٰنًا وَكُنتُم عَلىٰ شَفا حُفرَةٍ مِنَ النّارِ فَأَنقَذَكُم مِنها ۗ كَذٰلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُم ءايٰتِهِ لَعَلَّكُم تَهتَدونَ
[103] আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে সুদৃঢ় হস্তে ধারণ কর; পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। আর তোমরা সে নেয়ামতের কথা স্মরণ কর, যা আল্লাহ তোমাদিগকে দান করেছেন। তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে। অতঃপর আল্লাহ তোমাদের মনে সম্প্রীতি দান করেছেন। ফলে, এখন তোমরা তাঁর অনুগ্রহের কারণে পরস্পর ভাই ভাই হয়েছ। তোমরা এক অগ্নিকুন্ডের পাড়ে অবস্থান করছিলে। অতঃপর তা থেকে তিনি তোমাদেরকে মুক্তি দিয়েছেন। এভাবেই আল্লাহ নিজের নিদর্শনসমুহ প্রকাশ করেন, যাতে তোমরা হেদায়েত প্রাপ্ত হতে পার। সুরা ইমরান : ১০৩ ।


ড: আবুল কালাম আজাদ সাহেবের পোস্টের সাথে অনেকেই দ্বীমত পোষন করেন সেটা আলাদা ব্যাপার। আর আমার ব্যাপারে ইমরান ভাই আলাদা নিয়ম হবে কেন ?

আমি বাংলাদেশের প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী নামাজ পড়ি । সেই নামাজের অনেক কিছুই বোখারী শরীফের হাদিসের সাথে মিলে না । আপনার যদি সাহস থাকে এই বিষয়ে কথা বলুন । ড. আবুল কালাম আজাদ ভাইয়ের পিস টিভির নিয়ম অনুযায়ী আমাদের নামাজ নাকি সঠিক নয় ।

এভাবে আর কত কেচাল বাধাবেন ।

হাদিসে লাঠির ছায়া মেপে নামাজ পড়ার কথা আছে । আমি আর আপনি ঘড়ি দেখে নামাজ পড়ি । সুতরাং আপনি আপনার বিবেককে প্রশ্ন করুন । আমি কিছু হাদিস সম্পর্কে আমি কি বলতে চাচ্ছি ।
১৪ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫২
168824
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনি সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী এটা স্পষ্ট দিবালোকের মতো। আমার পোস্টে আপনার দেয়া বিভিন্ন পোস্টের কমেন্টসের স্কৃণ শর্ট দেয়া আছে। সেখানে আপনি স্পস্ঠ সহীহ হাদীস অস্বিকার করেছেন।
আপনি জদি সত্যি ভাল হতে চান তাহলে আপনার সেই হাদীস অস্বীকার কারাকে আগে পরিবর্তন করুন।

আপনার সাথে কোন তর্ক করবো না। আপনাকে বোঝানোর জন্য এই পোস্টেই যথেস্ট।
221326
১৪ মে ২০১৪ সকাল ১০:৪১
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : ادعُ إِلىٰ سَبيلِ رَبِّكَ بِالحِكمَةِ وَالمَوعِظَةِ الحَسَنَةِ ۖ وَجٰدِلهُم بِالَّتى هِىَ أَحسَنُ ۚ إِنَّ رَبَّكَ هُوَ أَعلَمُ بِمَن ضَلَّ عَن سَبيلِهِ ۖ وَهُوَ أَعلَمُ بِالمُهتَدينَ
[125] আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহবান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে ও উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে এবং তাদের সাথে বিতর্ক করুন পছন্দ যুক্ত পন্থায়। নিশ্চয় আপনার পালনকর্তাই ঐ ব্যক্তি সম্পর্কে বিশেষ ভাবে জ্ঞাত রয়েছেন, যে তাঁর পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়েছে এবং তিনিই ভাল জানেন তাদেরকে, যারা সঠিক পথে আছে। ( সুরা আন নহল : ১২৫ )
আপনার কি একজন মুসলিম হিসেবে আমার সাথে এই আয়াত অনুযায়ী অগ্রসর হওয়া উচিত নয় কি ? অথচ আপনি গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি নামক লোকের কথা মেনে নিচ্ছেন !!!

দয়া করে বলবেন কি - কুরআন হাদিসের কোথায় আছে "গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি" নাম রাখা জায়েজ । এটা কি কুরআন - হাদিসের অবমাননা নয় কি ?


আপনার উচিত আমি হাদিস অস্বীকার করি বলে আমাকে হাদিস স্বীকার বা বিশ্বাস করার জন্য চেষ্টা ও সাধনা করা । তা না হলে তো আপনি ইসলামের কাজ করলেন না এবং আল্লাহর দেওয়া তাওহীদ-রিসালাত-আখিরাতের দাওয়াতি কাজ করলেন না ?? !!!!

আমি কি ভুল বল্লাম ?
১৪ মে ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
168826
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনাকে বুঝানোর জন্যই এই পোস্ট। এখন আপনি জদি না বোঝেন তাহলে কিছু করার নাই। আপনার জন্য খান ভাইয়ের উক্তি খুবই যুক্তিপূর্ণ...

221339
১৪ মে ২০১৪ সকাল ১১:১৬
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : ইসলাম সম্পর্কে সামান্য জ্ঞান থাকলেই বুঝতে পারবে, এই (ফখরুল সাহেব) লোকটা যে কত বড় ফিতনা সৃষ্টি করতে চাচ্ছে ইসলামের নামে।

ফখরুল সাহেবের পোস্টগুলো উপরথেকে দেখতে মনে হয় যেন প্রো-ইসলামীক, কিন্তু একটু মনোযোগ দিয়ে পড়লেই বুঝা যায় ....... সরাসরি সহীহ হাদীস অস্বিকার! পুরোটাই সুগার কোটেড্ টেবলেট এর মতো! এসব পোস্ট এভয়েড করাই উত্তম।

ইমারানদাদা কে ধন্যবাদ।

১৪ মে ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
168832
ইমরান ভাই লিখেছেন : "সুগার কোটেড্ টেবলেট"
টার্ম টা খুব সুন্দর লাগলো।
শুধু ফেতনা বাজ না, মুখশধারী বড় ফেতনা বাজ।
Love Struck Love Struck
221590
১৪ মে ২০১৪ রাত ১০:১৩
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : সহিহ হাদিসে স্পষ্ট আছে ( আমি আশা করি যারা নিজেদের সহিহ হাদিসের বিশ্বাসী বলে মনে করেন অন্তত এই হাদিসটা ভালভাবে বিশ্বাস করবেন ) :
কাউকে গালি দিলে সে এই গালির উপযুক্ত হলে গালিটি তার উপর পতিত হয় । যদি সে এই গালির উপযুক্ত না হয় তাহলে এই গালি খালি যায়গায় উড়াউড়ি করে প্রথম আকাশে যায়, আকাশ বলে আমি এই গালির উপযুক্ত না, এভাবে সাতটি আকাশ ভ্রমন করে, সকল আকাশ একই জবাব দেয়, পরে আল্লাহর আরশে গিয়ে ধাক্কা খেয়ে সোজা গালি দাতার উপর এই বলে পতিত হয় যে, জমিনের উপরে আরশের নিচে আপনি ছাড়া কাউকে উপযুক্ত পাইনি ।




ইমরান সাহেব , আপনি কি আমার দাওয়াত কবুল করবেন কি ?

আমি আপনাকে চায়ের মধ্যে মাছি পড়বে এমন স্হানে চা খাওয়াবো । কারণ আমি বস্তি এলাকার মানুষদের এক বেলা ভাত খাওয়া মাঝে মধ্যে । সেখানে মাছি ভন ভন করে । আপনি চা খাবেন তাতে মাছি পড়বে । আমি কিন্তু মাছি ফেলে দিয়ে চা খাই । আপনি কি সেখানে চায়ের মধ্যে মাছি চুবিয়ে চা খাবেন । কারণ আপনার মতে মাছি চুবিয়ে খেলে রোগের উপশম হয় । কারণ এটা সহিহ হাদিসে আছে ।


আমি আপনাকে দুষিত পানি খাওয়াবো । কারণ আপনি দুষিত পানি খাওয়াকে খারাপ মনে করেন না । কারণ সহিহ হাদিসে আছে :

পানি সবসময়ে বিশুদ্ধ এবং কোনোকিছুই তাকে দূষিত করে না" - (আবু দাউদ ১:৬৬,৬৭)


এখন আমার প্রশ্ন মুসলিমরা পানি ফুটিয়ে ও ফিল্টার করে পান করে কেন? আপনি কি তাদের এই ব্যাপারে হিদায়াতী বক্তব্য দিতে পারবেন কি ?


আমি আপনাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবো যেখানে ছোয়াচে রোগের প্রদুর্ভাব হওয়ার সম্ভাবনা আছে । আপনি কি যাবেন আমার সাথে ?

আপনি বিশ্বাস করেন : কোন রোগই ছোয়াচে নয় । কারণ এটা সহিহ হাদিসে আছে ।

আশা করি আপনি ও আপনার অনুসারীরা আমার দাওয়াত কবুল করবেন ।

১৫ মে ২০১৪ সকাল ০৮:৫৫
169124
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : ১, আপনাকে কি বলা হয়েছে ইচ্ছা করে যেখানে মাছি আছে সেখানে চা খেতে?
আপনি মনগড়া ব্যাখ্যা দাড় করাবেন না প্লীজ।
ইমরান ভাইয়ের মাছিযুক্ত স্থানে চা খাওয়ার দরকার নাই।
কুরআন- হাদীসে যে বিষয় এসেছে তা আমি বিশ্বাষ করি এবং মানি সেটা আমার মাথায় ধরুক আর না ধরুক।
১৫ মে ২০১৪ সকাল ০৯:২৯
169126
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : ২, আচ্ছা আপনি যে হাদীস গুলো এখানে উপস্থাপন করলেন এ-স্বম্বন্ধে কি মুহাদ্দেসিনে কেরামের ব্যাখ্যা কি আছে ?
না কি নাই??
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০১:৪২
169216
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনি বলেছেন, "আপনি কি সেখানে চায়ের মধ্যে মাছি চুবিয়ে চা খাবেন । কারণ আপনার মতে মাছি চুবিয়ে খেলে রোগের উপশম হয় । কারণ এটা সহিহ হাদিসে আছে ।"

এর উত্তর অনেক আগেই দিয়েছিলাম মনেহয় ভুলে গেছেন আবার কপি পেস্টক করলাম দখুন...
====
@ফকরুল
আপনি লিখেছেন>
"আপনাকে আমার বাসায় দাওয়াত । আপনাকে বোখারী শরীফের সহিহ হাদিস অনুযায়ী মাছি দিয়ে বানানো চা দিয়ে আপনাকে আপ্যায়ন করবো । আশা করি আমার দাওয়াত আপনি কবুল করবেন"

আপনি যে একজন জ্ঞানী কাজজাব তার প্রমান এখানেই। আপনাকে সেই পোস্টে সঠিক ইসলাম যে নামটি দিয়েছিলেন তার যথার্থতা এখানে দিলেন "ব্লগীয় আবাল"

রসুল (সা) বলেছেন ""যদি তোমাদের কারো পানীয়ের মধ্যে ঘরের কোন মাছি পড়ে,"
এটা সাডেনলী হতে পারে এর মানে এই নয় আপনি মাছি দিয়ে চা রাধবেন।

তিনি বলেছেন "সে যেন পুরো মাছিটাকেই পানীয়ের মধ্যে চুবিয়ে নেয়"
যদি হঠাত পরে তাহলে কি করতে হবে তা তিনি শিখিয়েছেন। এর মানে এই নয় আপনি মাছি দিয়ে চা রাধবেন।

তিনি কারণ হিসেবে বলেছেন "কারণ মাছির এক পাখায় আছে রোগ, আর অন্য পাখায় আছে সে রোগের ঔষধ"
রসুল (সা) করণ ও বলেদিয়েছেন আর আমরা মুসলিম তা বিশ্বাস করি এবং সে মতে কাজ করি। হয়ত কিছুদিন পরে বিজ্ঞান এর সত্যতা খুজে পাবে।

বাকি গুলোর উত্তর দিব না। তবে আপনাকে বলবো নিজের মতো হাদীসের অর্থ না করে সাহবারা (রা) মুহাদ্দিসীনরা কি বলেছেন তা জানার ও বোঝার চেষ্টা করুন। নিজে নিজে অর্থ বুঝলে পথভ্রষ্ট তো হবেনই।

তবে এটা শিওর আপনি সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী আর সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী ইসলামে থাকে বলে আমার জানা নাই।

আপনি যতই জ্ঞানের কথা বলেন তা অগ্রহণযোগ্য কেননা আপনি সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী।

কোন দিন জদি আমার কোন পানিয়তে হঠাৎ মাছি পড়ে তাহলে আমি অবশ্যই তা চুবিয়ে তুলে ফেলে তার পরে তা পান করবো। কেননা আমি মুসলিম আমি "সামিয়'না ওয়া আত'য়না" এতেই বিশ্বাসী। আমি রসুল (সা) এর উম্মত আপনার মতো সহীহ হাদীস অস্বীকার কারী নই।

আপনি সহীহ হাদীস অস্বিকার করার কারণে ইসলামের ভিতরে থাকতেই পারেন না।
======
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০১:৪৪
169218
ইমরান ভাই লিখেছেন : @রাহবার, জাজাকাল্লাহু খায়রান। গ্যাঞ্জাম খানের কমেন্টসটা দেখ, দারুন একটা কমেন্টস এই সহীহ হাদীস অস্বিকার কারীর জন্য।
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০২:০৭
169223
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনি যে কি পরিমান মানুষকে ধোকা দিতে পারেন তার প্রমান দেখেন....(আর এ জন্যই আমি আপানকে বিশ্বাস করিনা আপনি যতই জ্ঞানী হন)>>>
====
আপনি বলেছেন: "আমি আপনাকে দুষিত পানি খাওয়াবো । কারণ আপনি দুষিত পানি খাওয়াকে খারাপ মনে করেন না । কারণ সহিহ হাদিসে আছে :

পানি সবসময়ে বিশুদ্ধ এবং কোনোকিছুই তাকে দূষিত করে না" - (আবু দাউদ ১:৬৬,৬৭)"
-------
আপনি হাদীসের সামান্য অংশ নিয়ে এসেছেন। পুরা হাদীসটা যে কেউ পড়লে বুঝবে এটা কি সম্পর্কে বলা হচ্ছে? এটা খাবার পানি নাকি ওযু করার পানি সম্পর্কে বলা হচ্ছে??
নিচের স্কৃণ শর্ট দেখেন...


হাদীসটা ছিল বুদ'আহ নামক কুপের পানি দিয়ে ওযু করা যাবে কি না? সে সম্পর্কে। অথচ আপনি আমাকে দুষিত পানি খাওয়াতে চাইলেন এই হাদীস দিয়ে????
আপনি এই হাদীস দিয়ে কোথায় দুষিত পানি পান করার কথা পেলেন????

আপনাকে সঠিক ইসলাম যে নাম দিয়েছিল "ব্লগীয় আবাল" তা যথার্থই মনে হচ্ছে।

এই হাদীস দিয়ে তো একজন বাচ্চা মানুষ অমুসলিম/কাফিরো বুঝবে এটা ওযুর পানি সম্পর্কে রসুল (সা) এর উক্তি।
আপনার মাথা কি ঠিকআছে????
নাকি পুরাই নষ্ট হয়ে গেছে???


ভাল কোন উস্তাদের কাছে গিয়া হাদীস শিখুন। তার পরে আসুন। আর সহীহ হাদীস অস্বীকার করা থেকে দুরে থাকুন।

কেননা সহীহ হাদীস অস্বকিার কারী মুসলিম হতেই পারে না।
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০২:১৭
169224
ইমরান ভাই লিখেছেন : "আপনি বিশ্বাস করেন : কোন রোগই ছোয়াচে নয় । কারণ এটা সহিহ হাদিসে আছে ।"

এর রেফারেন্স দেন দেখি এটা নিয়ে আবার কি জালিয়াতি করলেন??

কেননা আমার জানা আছে সহীহ হাদীসে আছে, কেউ জদি কোন সোয়াচে প্রাদুভাব এলাকায় ঢুকে পরে তাহলে সেখান থেকে বের হবে না। আর জদি সে দুরেই থাকে তাহলে সেখানে যাবে না। আর ভাগ্যে যা আছে তা তো ঘটবেই।

আপনার মাথা যে খারাপ হয়েছে তা সবাই বুঝতে পারছে শুধু আফসোস আপনি বুঝতে পারছেন না। আপনার মতো মানুষ জদি সহীহ হাদীস অস্বিকার কারীর খাতায় নাম লাগায় তাহলে সত্যিই এটা দুঃখজনক।

বুখারী ও মুসলিমের সকল হাদীস নিঃসন্দেহে সহীহ এই আকিদা নিয়ে আসুন।

উত্তর দিবোনা দিবোনা করে অনেক উত্তর দিলাম বলা যায়না আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথ দেখাতে পারে।

তাসলিমা নাসরিন জদি কোরআন ও হাদীস অস্বীকার করার কারনে মুরতাদ হয় তাহলে আপনি সহীহ হাদীস অস্বীকার কারার কারনে কি হবেন??

একটু ভাবুন, আল্লাহ আপনাকে বোঝার তাওফিক দিন সাথে আমাদেরকেও সঠিক পথে রাখুন। আমীন।
১৫ মে ২০১৪ রাত ১০:২৭
169479
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : “কোন রোগই সংক্রামক নয়।পেঁচার মধ্যে কুলক্ষণ এর কিছুই নেই এবং সফর মাসের মধ্যেও অশুভ কিছু নেই ।তখন এক ব্যাক্তি বল্লেন ইয়া রাসুলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম !!তাহলে উটের এ অবস্থা হলো কেন?যে উটগুলো ছিলো জংলী হরিণের মতো তর-তাজা,যে গুলো ময়দানে স্বাধীনভাবে বিচরণ করতো। এ মতাবস্থায় কোথা থেকে এক চর্মরোগাক্রান্ত উট এসে সে উটের পালে মিলিত হয়ে উটগুলোকে চর্মরোগী বানিয়ে দিলো।ফলে এ উটগুলোও খুজলিযুক্ত হয়ে গেল। তখন আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ ফরমালেন ,আচ্ছা তা হলে প্রথম উটটির চর্মরোগ কোথা থেকে আসলো? অর্থাৎ প্রথম উটটি যেভাবে খুজলি যুক্ত হয়েছিলো ঠিক পরবর্তী উটগুলোও সে ভাবে খুজলী যুক্ত হয়েছে।"

মিশকাত শরীফের ৩৯১ পৃষ্ঠায়,শরহুস সুন্নাহ শরীফের ৬ষ্ঠ খন্ড ২৬৫ পৃষ্ঠায়

একই হাদীছ শরীফ পবিত্র বুখারী শরীফেও উদ্ধৃত হয়েছে।


বুখারী শরীফ, ৭ম খন্ড, হাদীছ ৬০৮
বুখারী শরীফ, ৭ম খন্ড হাদীছ - ৬১৫
বুখারী শরীফ, ৭ম খন্ড, শরীফ ৬৫৩
বুখারী শরীফ, ৭ম খন্ড, হাদীছ ৬৬৫
মুসলিম শরীফ, হাদীছ ৫৫০৭
মুসলিম শরীফ, হাদীছ ৫৫০৮
মুসলিম শরীফ, হাদীছ ৫৫১১
মুসলিম শরীফ, হাদীছ ৫৫১০
এই হাদীছ শরীফ গুলোতে বলা আছে ছোঁয়াছে রোগ বলে কিছু নেই।


হ্যা । ভাই । দেখতে থাকেন ।

আগে মাযহাবের ইমামগণ গবেষণা করেছেন । তার প্রায় ১০০ হতে ১৫০ বছর পর হাদিস গ্রন্হগুলো সংকলীত হয়েছে । বুখারী শরীফ বাংলা অনুবাদ হয়েছে এই তো সে দিন মাত্র । অনুবাদ হওয়ার পর লোকদের নজরে এসব এসেছে ।

এসব বিশ্বাস করা বা আমল করা যাবে কি না - তা নিয়েও মাযহাবের ঈমামদের মধ্যে বিভিন্ন মত আছে ।
১৫ মে ২০১৪ রাত ১০:৩৪
169484
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : তাসলিমা নাসরিন জদি কোরআন ও হাদীস অস্বীকার করার কারনে মুরতাদ হয় তাহলে আপনি সহীহ হাদীস অস্বীকার কারর কারনে কি হবেন??

উত্তর :


মুসলিম থাকবো । কারণ হাদিস যদি আকিদার সাথে সম্পৃত্ত না হয় , তাহলে কেহ কাফির হবে না - তা মাযহাবের ঈমামদের মত ।

বুখারী শরিফের হাদিসকে সারা বাংলাদেশের মুসলিমরাই অগ্রাজ্য করছে । যেমন : ৬ তাকবিরের সাথে ঈদের নামাজ । রাফে ইয়াদান না করা । নামাজ শেষে মুনাজাত করা । ...। বলতে গেলে বাংলাদেশের বেশীর ভাগ লোকই বুখারী শরীফের হাদিস অনুযায়ী প্রায় সব ইবাদতই করে না । আর যদি করতো তাহলে বাংলাদেশের সব মুসলিম আহলে হাদিস সম্প্রদায়ের লোকদের মতো নামাজ পড়তো ।


আমি বুখারী শরীফ প্রায় প্রতি সপ্তাহেই পড়ি ।আর মনে মনে হাসি । কারণ পড়ছি কিন্তু তার উপর আমল কেহই করে না ।

আমি বেশ কিছু দিন আহলে হাদিসদের মতো নামাজ পড়েছিলাম । তারপর এলাকার আলেমদের যুক্তি ও প্রমানের কারণে বা বাহাসে হেরে আগের মতো নামাজ পড়া শুরু করি ।



পরিশেষে বলছি : মুরতাদ কারা এবং কি কাজ করলে মুরতাদ বা নাস্তিক হয় - সে বিষয়ে একটা লেখা লিখবো । আশা করি আমার সাথেই থাকবেন ।


ভাই । আমি শুধু আপনাকে হাদিসগুলো ধরিয়ে দিচ্ছি । সঠিক এবারত দিচ্ছি না । কারণ আমি তো হাদিসের দরশ দিচ্ছি না । শুধু মাত্র মন্তব্য করছি । মন্তব্য লেখার সময় আমি কিতাব নিয়ে বসে থাকি না ।
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৯:৩৯
169596
ইমরান ভাই লিখেছেন : "মুসলিম থাকবো । কারণ হাদিস যদি আকিদার সাথে সম্পৃত্ত না হয় , তাহলে কেহ কাফির হবে না - তা মাযহাবের ঈমামদের মত "

আপনার ব্যাখ্যা দেখে চোখে পানি আসতেছে কারণ একজন হাদীস অস্বিকরার কারী মানে একজন মুসলিম কমলো। আপনাকে কে বলছে, যে হাদীস সহীহ সাব্বস্ত কিন্তু আকিদার সাথে না হলে তা অস্বিকার করা যাবে?? পাগলামি করবেন না। হাদীস সহীহ সাব্বস্থ হলেই তা বিশ্বাস করতে হবে এবং তার উপর ইমান আনতে হবে যে এটা রসুল (সা) এর কথা।

হাদীসের উপর আমল না করা আর হাদীস অস্বিকার করা এক জিনিস নয়। সহীহ হাদীস অস্বিকার কারী কখনো মুসলিম হতে পারে বলে আমার জানা নাই।

আপনাকে আপাতত ব্লক মারলাম। কোন দিন জদি দেখি যে আপনি সঠিক পথে ফিরছেন তখন খুলবো ইনশাআল্লাহ। আপানর মাথা আল্লাহ ছাড়া কেউ খুলতে পারবে বলে মনে হয় না।

নিশ্চই আল্লাহ যার মঙ্গল চান তাকে দ্বীনের জ্ঞান দান করেন (বুখারী/৭১) আল্লাহ আমাদেরকে সেই জ্ঞান দাও যা উপকারী আর সেই জ্ঞান দিওনা যা অপকার কারী। আমীণ।
221804
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০২:০১
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : এইসব লোককে আর প্রায়রিটি দেয়াটা ঠিক হবেনা। কারন আমাদের এইসব ফালতু প্যাঁচালে ব্যস্ত রেখে মূল কাজ থেকে বিরত রাখাটাই এদের উদ্দেশ্য। আমরা এদের পাতা ফাঁদে পা দিলে এদের উদ্দেশ্য সফল হয়ে যাবে। যেমন আমাদের বর্তমানের মুসলিম সমাজের হয়েছে। মূল বিষয়ের খবর নাই অথচ নানান ফিরকার আবির্ভাব আর তুচ্ছ বিষয়গুলো নিয়ে বেহুদা তর্কবাজি! দেখছেন না সে আপনাকে বারংবার কেমন উস্কানী দিচ্ছে!
১৫ মে ২০১৪ বিকাল ০৪:৩০
169273
ডঃ আবুল কালাম আজাদ লিখেছেন : এটাই আমাদের সমস্যা।
বড় ইমামদের মধ্যেই বড় বড় মত পার্থক্য ছিলো। তারা একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে এমন উঠে পড়ে লাগেন নি!!
আমি তাই এ সবের সাধারণত উত্তর দেই না। আসলে সময়ও হয়ে ওঠে না।
১৫ মে ২০১৪ রাত ০৮:৩২
169397
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আমারও তাই মত।
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৯:৪২
169597
ইমরান ভাই লিখেছেন : ব্লক করে দিছি।
১৬ মে ২০১৪ দুপুর ১২:১২
169635
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আপনার সাথে ১০০% একমত। @সুমাপু।
221845
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:১৮
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:২০
169236
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : নাবীল লিখেছেন : আওণ রাহ'বার ভাই: আপনাকে ধন্যবাদ। আমাদের সবাই মিলে নাস্তিক দের চিহ্নিত করতে হবে।মনে রাখবেন নাস্তিক দের কার্যকলাপে প্রকাশ পায় তারা নাস্তিক।

তাদের ইসলাম নিয়ে গবেষণা ইসলাম কে কটাক্ষ করার জন্য ।
দেখুন তো এই ফখরুল ব্যাটা মুসলিম মহিলাদের পর্দা নিয়ে কটাক্ষ করে গবেষনা করে।
আমি তো তার গবেষণা কে বলি পাগলের গবেষণা।
ভালো থাকেন।
১৫ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:২১
169237
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/7010/nasir1234/32819#.U3SE5Xbn1UM
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৯:৪২
169598
ইমরান ভাই লিখেছেন : ব্লক করে দিছি রাহবার।
২২ মে ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
171748
ইমরান ভাই লিখেছেন : Click this link রহবার এখানে দেখ, ফখরুল কি বলে........
Big Grin Big Grin
১০
221919
১৫ মে ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৩
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের হেদায়েতের উপর ঠিকে থাকার তাওফিক দান করুন।
১৬ মে ২০১৪ সকাল ০৯:৪৫
169599
ইমরান ভাই লিখেছেন : আমীন Praying
১১
222968
১৮ মে ২০১৪ দুপুর ০১:৪৬
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : পাগলে কি না করে ছাগলে কি না খায়? এই অবস্থা আর কি! চোরের আবার লজ্জা? বাদ দিন তো এই পাগলের সাথে প্রলাপ! হে আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক পথে পরিচালিত করো! আর গোমরাহি থেকে বাঁচিয়ে রাখো! আমিন!
১৮ মে ২০১৪ দুপুর ০২:০৮
170314
ইমরান ভাই লিখেছেন : পাগলে কি না করে ছাগলে কি না খায়? এই অবস্থা আর কি! চোরের আবার লজ্জা?
Tongue Tongue
বাদ দিছি বোনজি। Love Struck Love Struck ব্লক করে দিছি। Applause Applause
১২
223003
১৮ মে ২০১৪ দুপুর ০২:৫৯
শাহ আলম বাদশা লিখেছেন : ২ 222309 ১৬ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৩
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : জামায়াত তার বিশাল ডেডিকেটেড কর্মী বাহিনী ব্যবহার করে নতুন নামে কাজ শুরু করলেও সফল হতে পারবেন না ।

কারণ জামায়াত মওদুদী মতবাদ ও ওহাবী দর্শন দ্বারা পরিচালিত হয় । জামায়াত যদি মওদুদী মতবাদ ও ওহাবী দর্শন পরিত্যাগ করে এবং ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধী-মানবতাবিরোধী-স্বাধীনতাবিরোধী নেতাদের ও তাদের সমথর্কদের পরিত্যাগ করে তাহলেই জামায়াত নতুন নামে মাথা তুলে দাড়াতে পারবে ।

মওদুদী মতবাদ ও ওহাবী মতবাদ নারী ও অমুসলিমদের স্বাধীন কর্মক্ষেত্র বেছে নেওয়া ও চলাফেরার স্বাধীনতা প্রচন্ডবিরোধী । মওদুদীর আর রিজালুনা কাওয়ামুনা আলা নিসা-র ব্যাখ্যায় নারী জন্য পুরুষরা সব করবে ও নারী রানীর মত বসে বসে আংগুল চুষবে ও স্বামীকে দেবতা জ্ঞানে সেবা করবে । ঠিক তেতুল হুজুরী মতবাদ বা দেওবন্দী মতবাদেও একই ব্যাখ্যা রয়েছে ।

তুরস্কের শাসক দলের গায়ে যুদ্ধাপরাধী-মানবতাবিরোধী-স্বাধীনতাবিরোধীতার দুর্গন্ধ নেই । উপরন্তু তুরস্কের শাসক দল নারী - পুরুষের সমতায় শুধু বিশ্বাসীই নয়, তারা বাস্তবেও তা প্রয়োগ করেছে । এই দলের ওয়েবসাইট দেখলেই তার প্রমাণ পাওয়া যায় ।


আপনি মওদুদী মতবাদ ও ওহাবী মতবাদ নিয়ে লিখুন ।

জামায়াত তার মতোই থাকবে । কথায় আছে না কুকুরের লেজ কখনো সোজা হয় না (আমি দু:ক্ষিত । আমি অন্য কোন উপমা খুজে পাইনি ।) ।


জামায়াত পরিচালিত হয় গোলাম আজম - নিজামী - সাইদী - র পরিবার সহ বেশ কিছু পরিবারের দৃষ্টিভঙ্গি দ্বারা । এটা এক ধরনের লিমিটেড কোম্পানী ছাড়া কিছু নয় । অন্য অর্থে এটা আন্তজার্তিক ব্যবসায়ী সংগঠণ ।

আমি এই সংগঠণকে ১৯৯৩ সালের ২১ মে হতে দেখছি । কারণ আমি নিজে এই তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে শিবিরের সমর্থক ফরম পূরণ করি । জামায়াত-শিবিরের ভিতরের খবর কম-বেশী ভাল করেই জানি । আর যেহেতু এখন এই সংগঠণে নেই । সেহেতু আমি এই দল সম্পর্কে নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করতে পারি ।

আপনাকে ধন্যবাদ

জুলকারনাইন সাবাহ লিখেছেন : ভাই আপনার কিছু পোস্ট আমি পড়েছি-ভালোই লাগে। জানিনা আপনি লর্ড ম্যাকলের শিক্ষাপদ্ধতি (যা ইসলামসম্মত নয় বা বিদাত কারণ নবী ও সাহারা কেউ মাদ্রাসায় পড়েননি) মাদ্রাসা বা মিস্টার শিক্ষায় শিক্ষিত,আর শিবির থেকে জীবনে লাভবান হয়েছেন কিনা? তবে আমি যে শিবিরেরই প্রডাক্ট, তা বলতে আমি গর্ব করি। আমার ইসলামের পথে আসার একমাত্র ও মূল ঠিকানাই হলো শিবির-জামায়াত সেই ১৯৭৭ সাল থেকেই। তখন আপনার বয়স কত ছিল জানিনে।

কিন্তু আপনার এই কথা ''কারণ জামায়াত মওদুদী মতবাদ ও ওহাবী দর্শন দ্বারা পরিচালিত হয়। জামায়াত যদি মওদুদী মতবাদ ও ওহাবী দর্শন পরিত্যাগ করে এবং ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধী-মানবতাবিরোধী-স্বাধীনতাবিরোধী নেতাদের ও তাদের সমথর্কদের পরিত্যাগ করে তাহলেই জামায়াত নতুন নামে মাথা তুলে দাড়াতে পারবে।'' শুনে মনে হলো আপনি ইসলামের মূল স্প্রিট ও আল্লাহর মানুষসৃষ্টির উদ্দেশ্য থেকেই দুরে সরে গেছেন এবং এমনকি নবী-রসুলদের প্রেরণ এবং জ্বীন-ইনসানকে বানানোর আসল উদ্দেশ্যই ভুলে গেছেন।

কারণ আমি ইসলাম শিখেছি যেখান থেকে আপনি সেখান থেকে শিখেছেন বিভ্রান্তি ও চরম অকৃতজ্ঞতা, জামায়াত বিরোধী কাফিরসহ অন্য নাস্তিক, কমুনিস্ট আওয়ামীলীগের সাথে আপনার ফারাক থাকলেও আপনার কথা মানলে বলতে হয়, অন্য নবী-রাসুলরাও ক্ষমতায় না যেতে পেরে ভুল করেছেন এবং তাদের জীবন বৃথা। আপনার ধারণা ইসলামী হুকুমত কায়েমই ছিল নবী ও আল্লাহর ইচ্ছা। এর ব্যতিক্রম হওয়া মানেই বিফলতা।

তাই জামায়াত যতই ইসলামের কাজ করুক এবং আমার মত লাখ লাখ মানুষকে ইসলামের দিকে আনুক--তার মূল্য নেই।

অনেক নবীর স্ত্রীরাও কাফির ছিলেন বা সন্তানরাও কাফির ছিলেন বলে বা নবীরা সাধারান মানুষ হওয়ায় কাফেররা যে তাদের নবুয়ত মানতে চাইতো না এ বলে যে, এ আবার কেমন নবী যে আমাদের মত খায় ইত্যাদি; এজন্যও কি নবীরাই অপরাধী যেহেতু তারা তাদের মনঃপূত নবী হলেন না, তাইকি?? য়াপনার আর বাতিলদের মাঝে কী ফারাক তা আমার বোধগম্যই হলোনা আজকের আপনার বক্তব্যে।

আপনার ও পোস্টদাতার কথামত, ইসলামবিরোধীরা নবীদের আন্দোলনের বিরোধী থাকায় নবীদের কর্মপন্থাও যেমন বদল করা উচিত ছিলো যাতে তারা সফল হন কী ইসলামী রাষ্ট্র কায়েমে কিংবা দলে দলে লোকদের তাদের দলে ভিড়াতে?? এটা হয়নি বলে মানে আপনারদের ভাষায় অনেক নবীর ২/৪ জনের বেশি সমর্থকও ছিলো না বলে তার সফল হননি এবং বিফল ছিলেন, তাইকি??

তাহলে জামাতের কারণে আমাদের মত লাখ লাখ মানুষের কী হবে--আমরা কি বিফল এবং দোজখে যাবো? আশা করি জবাব দেবেন--আমার কঠিন কথাগুলোর।
১৮ মে ২০১৪ বিকাল ০৪:০২
170346
ইমরান ভাই লিখেছেন : এই ফখরুল একটা ভন্ড এটা সবার কাছে স্পষ্ট। আমি তাকে এক পোস্টে বলেছিলাম “পাগলে কিনা বলে আর ছাগলে কি না খায়” এ সত্যি পাগল ছাগলের চেয়েও খারাপ।

তবে ইদানিং সবাই বুঝতে পারছে যে সে কতটা পথভ্রষ্ট।

আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।
১৩
242771
০৮ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৭:০৬
সত্য সবার উপর লিখেছেন : ফকরুল সাহেবকে যেখানে পাওয়া যাবে সেখানেই তাকে আগে ধোলাই দেয়া হবে এবং এর জন্য কোন কারন দর্শানোও হবে না। শয়তানদের সাথে কোন কথা নয়, এটা একটা বড় মাপের শয়তান।
০৮ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:১৮
188539
ইমরান ভাই লিখেছেন : ঠিক আছে........ চলবে Love Struck
১৪
279250
২৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:৫৬
মুক্ত কন্ঠ লিখেছেন : ইমামগন যেসব হাদিস তাদের বোধগম্য এবং হৃদয়ঙ্গম হয়েছে সেগুলো দিয়েই মাসআলা দিয়েছেন। এর কারনেই কিন্তু মাযহাবের সৃষ্টি। এবং হাদিস পরস্পর সাংঘর্ষিক বলেই মাযহাব মানা অত্যাবশ্যকিয়। তবে কোরআনের সাথে সাংঘর্ষিক 'সুন্নাহ' তথা হাদিসকে কিন্তু স্বয়ং রাসুলই সঃ প্রত্যাখ্যান করতে বলেছেন। উসুলে শরিয়তও তাই বলে। কোরআন, সুন্নাহ, ইজমায়ে উম্মাত, ক্বিয়াস, এই চারটি মূলনীতির মধ্যে ক্রমধারা অনুযায়ী প্রায়োরিটি দিতে হবে। উদাহরণতঃ কোরআনের সাথে সুন্নাহ সাংঘর্ষিক হলে সুন্নাহ পরিত্যাজ্য। সুন্নাহর সাথে ইজমা সাংঘর্ষিক হলে ইজমা পরিত্যাজ্য।
সুতরাং এ ধরনের হাদিস প্রত্যখ্যানকারিকে কাফির বা মুসলিম থেকে খারিজ ফতোয়া দেয়া কোনভাবেই সঠিক নয়। আমি কোনভাবেই হাদিসকে কোরআনের সমান্তরালে (কোরআনের কোন আয়াত অস্বীকার কারী অবশ্যই কাফের) নিতে পারি না।
আমি এটুকু মনে প্রানে বিশ্বাস করি যে, এটা (আলোচ্য মাছি বিষয়ক হাদিস) যদি বাস্তবে রাসুল সঃ এর কথাই হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই কোন দিন যদি বিজ্ঞান মাছির এ বিষয়টা নিয়ে গবেষনা করে তবে এর সত্যতাই প্রকাশ পাবে। উদ্ভাসিত হবে এর নিগুঢ় তাৎপর্য ও রহস্য।
তবে হাদিসটির বিষয়ে আমার একটি প্রশ্ন, মাছির বৈশিষ্ঠ্য অনুযায়ী তারা গু মুত ইত্যাদি পচা গান্ধা বস্তুতেই বসে এবং খাদ্য গ্রহন করে। এদিক থেকে মাছিকে পানিতে চোবানো পবিত্রতার বিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। এবং যে কারো জন্যই অরুচিকরও বটে। বাস্তবে এ কাজটা করতে আপনারও রুচিতে বাধবে।
একই ভাবে বুদাআহ নামক কুপের পানি সংশ্লিষ্ট হাদিসের অংশ-
'পানি পবিত্র, কোন কিছু একে অপবিত্র করতে পারেনা।'
এ কথায় কিন্তু পানির মৌলিক বিশেষত্ব প্রকাশ পায়, এখানে ঐ কুপের পানিকে নির্দিষ্ট করা হয়নি। সুতরাং এ কথাটা প্রশ্নবিদ্ধ এবং ত্বাহারাতের বিধানগুলোর সাথে সাংঘর্ষিক; যা আমরা মাদ্রাসা পড়ুয়ারা ফেক্বাহ গ্রন্থগুলোর কিতাবুত ত্বাহারাতে পড়েছি। পানি নাপাক হওয়ার মানদন্ডে পড়লে অবশ্যই সেটা নাপাক।
এমন ভাবাটা অযৌক্তিক নয় যে, সনদ সহিহ, কিন্তু কোন এক রাবি বা বর্ননাকারি অজান্তেই বর্ননায় ভুল করেছেন।

উপসংহারে বলতে চাই, হাদিস যদি সহীহ সনদে হয় তবে সে হাদিস বোধগম্য না হলে/কোরআনের সাথে সাংঘর্ষিক এবং অযৌক্তিক হলেও-
১। অস্বীকার করা যাবে না। এভয়েড করতে হবে। যে ভাবে ইমামগন করেছেন। অন্যথায় ফিতনার সৃষ্টি হবে। আর ফিতনা হত্যার চেয়েও কঠিন।
২। আমল করাও জরুরী নয়।
৩। অস্বীকার কারিকে অমুসলিমও বলা যাবে না। কারণ, এটার মানে রাসুলকে বা মৌলিক আক্বিদাকে অস্বীকার করা নয়।

আপন ভাবনাঃ আমাকেও অমুসলিম ট্যাগ করা হয় কিনা সেটাই ভাবছি। Praying
৩০ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
223331
ইমরান ভাই লিখেছেন : ”কোরআনের সাথে সুন্নাহ সাংঘর্ষিক হলে সুন্নাহ পরিত্যাজ্য।”
একটা উদাহরন দেন।

হাদীস সহীহ হিসেবে সাব্বস্থ্য হলেই তা মানতে হবে সেটা আপনার বোধের ভিত্রে থাকুক বা নাই থাকুক। সহীহ হাদীসকে আপনি কিভাবে এভয়েড করতে চান?? বুখারীর কোন হাদীসকে আপনি এভয়েড করেন উদাহরণ দিনে?? এবং কেন এভয়েড করেন?? সহীহ হাদীস এভয়েড করা যায় কি??

প্রমান সহ উপরে বলা হয়েছে। প্রমান ছাড়া বলা হয়নি। তবে উক্ত নিক আমি ব্লক করে রাখছি। নতুন নিক নিয়ে আসলে তাতে লাভ হবে না।
৩০ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০১:৩৭
223340
মুক্ত কন্ঠ লিখেছেন : আপনি মাদ্রাসা পড়ুয়া কি না জানিনা। আপনি কি উসুলে শরিয়ত পড়েছেন? আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ এর আক্বিদা অনুযায়ী শরিয়তের যে চারটি ভিত্তি ওগুলোর পরস্পর প্রায়োরিটি জানেন? কোরআনে যদি কোন বিষয়ের স্পষ্ট বক্তব্য থাকে, সে ক্ষেত্রে দিত্বীয় ভিত্তি সুন্নাহ খুজার কোনপ্রয়োজন আছে? উসুল কী বলে?
আর নতুন নিকের কথা আসছে কেন? এই ব্লগে আমার একটাই নিক, আর এটার বয়স প্রায় দেড় বছর। আপনারও আগে।

দয়া করে ব্লগ প্রোফাইল ঘেটে কারো ব্যাপারে মন্তব্য করুন।

প্রাসঙ্গিক বিষয়টি একটু বর্ধিত কলেবরে স্বতন্ত্র পোষ্ট করেছি এই লিংকে-

http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/6353/shelim_sameer/55980
৩১ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৮:৪০
223553
ইমরান ভাই লিখেছেন : ভাই, আমি তো আপনাকে এরখমি একটা উদাহরণ দেখাতে বলছি সেটা দেখালেইতো হয়...
”কোরআনের সাথে সুন্নাহ সাংঘর্ষিক হলে সুন্নাহ পরিত্যাজ্য।”
একটা উদাহরন দেন। কোথায় এমন সুন্নাহ আছে যা কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক ??

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File