এই মাইলস্টনটি বাংলাদেশ ও করতে পরতো?
লিখেছেন লিখেছেন ইমরান ভাই ০২ মার্চ, ২০১৪, ১২:১৮:১৪ দুপুর
বাংলাদেশ ও আফগানিস্থানের এশিয়া কাপ-২০১৪ খেলার ফাকে তারা জামাত করে সালাত আদায় করে নেয়। তারা আল্লাহকে স্বরণ করে নেয় তাদের কাজের মাঝেও যা সত্যিকারের মুসলিমের চরিত্র হওয়া উচিত।
আমি বলবোনা যে আমাদের বাংলাদেশি টিম প্লেয়ার রা সালাত আদায় করে না (যেহুতু আমি জানি না)। তবে তারা কোন একদিন যদি এভাবে সালাত আদায় করতো তাহলে তারা আজ মাইলস্টন হয়ে থাকতো। আর তারা পেত আল্লহর পক্ষথেকে সাহার্য্য।
সাথে গোটা বিশ্বের সবার কাছে ইসলামকে পৈছে দিত শান্তির পন্থায়। মানুষের ভুল ভাংতো তারা ইসলামেকে আরো বেশি আকড়ে ধরতো। আল্লাহ আফগান টিমকে আরো সুদৃঢ় করুন আর আমাদের টিমকেও বুঝার তাওফিক দিন আমিন।
বিষয়: বিবিধ
১৫৩৮ বার পঠিত, ২৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
কালকের হলে এটা 20 - 20 নয়।
পোষ্ট লিখার সময় একটু সময় নিবেন ।
না হলে পাঠক ভুল জানবে।
বাপ দাদার ট্রেডিশন, সত্য যানার পরেও ছাড়া বহত কঠিন।
নাভির নিচে হাত বাধার হাদিস যইফ তাই তার উপর আমল করা যাবে না।
যেটা যইফ সেটা বাদদিয়ে সহিহটাকে অনুসরন করার জন্য নিয়ো।
তবে আপনার কাছে একটা প্রশ্ন:
এমন কিছু পোস্ট আছে একটু আগে যে পোস্ট পড়লেন তার বীপরিত কিন্তু আপনি তাকেও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। এর অর্থ কি আপনি ভুল শুদ্ধ সব কিছুকেই মেনে নেন?
(ধন্যবাদ জ্ঞাপনের বীপরিত বলছি না ভুল আর শুদ্ধর কথা বলছি)
মুসলিমদেরকে আমরা মুসলমানরাই জঙ্গী লেবেল লাগানোর জন্য কিছুটা দায়ী।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি কমেন্টস এর জন্য।
আর প্রথম ছবিটায় তারা কোথায় হাত বেধেছে?
যাক ইমরান ভাইয়ের অজান্তেই দাওয়াত হলো
কালকে খেলার মধ্যে সর্বপ্রথম এ দৃশ্যটিই আমি দেখেছি?
প্রথম ছবিটার ইমামকে দেখো ভালোকরে। হাত নাভি থেকে উপরেই আছে।
আর নিচের এই ছবিটার সাথে মিলিয়ে নায় কনফিউজড হবার কিছু নাই।
সঠিকটা সামনে আসলে তা মানাই সব থেকে বুদ্ধিমানের কাজ।
নাভির নিচে হাত বাধার হাদিস যইফ তাই মানা যাবে না।
নিচে দেখ....
এভাবে বলি হাদীসটির রাবী দুর্বল।
আর একটা কথা আমি স্বল্প জ্ঞানের মধ্যে দেখেছি কিছু আহলে হাদীস ভাইরা হাদীসকে অসম্মান করেন যেটা অনুচিৎ ।
যেমনঃ
এক আহলে হাদীস ভাইকে আমি বললাম আমি সালাতুত তাসবিহ নামাজ পড়ি আপনি কি বলেন?
সে বললো এটি পিকুলিয়ার টাইপ আমাল। আর এটা জাল হাদীস।
[আর আমি যেটা জানি আলেমদের মধ্যেও এটা নিয়ে বিভেদ আছে কেউ বলেন যয়ীফ আবার কেউ বলেন জাল। যেমন কওমি ওলামায়ে কেরাম এই আমাল সমর্থন করেন।]
তাকে আমি বললাম ভাই আমি এ আমালটা করে ফায়দা পেয়েছি। সরাসরি ফায়দা পেয়েছি।
তিনি বলে উঠলেন মানুষ কুফরি কালাম করেও ফায়দা পায়।
আমার কথা।
ভাই একটা হলো যয়ীফ হাদীস আরেকটা কুফরি কালাম আপনি এটার সাথে ওটার তুলনা কেনো করবেন?
যয়ীফ হাদীসকেও সম্মান করুন। এভাবে অসম্মান করবেননা। ধন্যবাদ।
আর আমি ওলামায়ে দেওবন্দ কে মুহাব্বাত করি। কিন্তু কাউকে ঘৃনা করিনা বা কারো প্রতি বিদ্ধেষ নাই।
আমরা একসাথে কাজ করি আমার পাশের এক ভাই আহলে হাদীস।
তো তার সাথে আমার একটু কথা কাটাকাটি হয়নি কখনও।
আল্লাহ আমাদেরকে বুঝার এবং আমাল করার কাওফিক দান করুন।
তাই যে লাউ সেই কদু।
আর সেই ভাই তোমােকে যে যুক্তি দিয়েছে তাতে তোমার সন্ধেহ থাকলে তার কাছে দলিল নাও আর যাচাই করো। তাহলেই ব্যাস হয়ে যায়।
এটাও দেখার বিষয় অনেকের মুখের থেকে যখন কোন কথা বের হয় তা শুনতেই অনেক কস্ট লাগে কারন তার কথা বলার অভ্যাসেই রাগের ভাবে কথা বলা। এটা সবার জন্য প্রযোয্য নয়।
আর যইফ হাদিসকে কি রখম সম্মান করতে হবে তা তুমি সহিহ মুসলিমের ইমাম মুসলিমের (র) মুকাদ্দামা অধ্যায় পড়লেই পাবে ইনশাআল্লাহ।
তবে সম্মানে নাও আর অসম্মানে নাও হাদিস যইফ হিসেবে সাব্বস্ত হলে তার আমল করা যাবে না।
আমার সাথেও তো তোমার কথা কাটাকাটি হচ্ছে কই আমিকি তোমাকে কোন কটু কথা বলেছি? তুমি না মানতেই পারো কেননা তোমাকে আল্লাহ জ্ঞান দিয়েছেন। তবে আমার পক্ষ থেকে আল্লাহ ও তার রসুল (সা) এর কথা প্রচার করতে হবে তাই বলি। কারো কস্ট লাগলে আল্লাহ মাফ করবেন ইনশাআল্লাহ।
তার পরেও আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আস্তাগফিরুল্লাহ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন