আমি বলছি, “রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন অথচ তোমরা বলছো, “আবু বকর এবং উমার (রাঃ) বলেছেন”

লিখেছেন লিখেছেন ইমরান ভাই ২০ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৮:৩১:২১ সকাল



আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي اللّه عنه) বলেনঃ



يُوشِكُ أَنْ تَنْزِلَ عَلَيْكُمْ حِجَارَةٌ مِنْ السَّمَاءِ أَقُولُ لَكُمْ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَتَقُولُونَ قَالَ أَبُو بَكْرٍ وَعُمَرُ


“তোমাদের উপর আকাশ থেকে পাথর বর্ষিত হওয়ার সময় প্রায় ঘনিয়ে এসেছে। কারণ আমি বলছি, “রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন অথচ তোমরা বলছো, “আবু বকর এবং উমার (رضي اللّه عنه) বলেছেন”।

………………………………………………..

ব্যাখ্যাঃ আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي اللّه عنه) আরও বলেনঃ আমার ধারণা এরা অচিরেই ধ্বংস হবে। আমি বলছি, “রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন আর তোমরা বলছ, “আবু বকর এবং উমার (رضي اللّه عنه) বলেছেন”।

সহীহ মুসলিমে ইবনে আবী মুলায়কা হতে বর্ণিত হয়েছে, একদা উরওয়া ইবনে যুবাইর (رضي اللّه عنه) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর একজন সাহাবীকে দেখলেন যে, তিনি যুল হাজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনে মানুষকে উমরাহ করার আদেশ দিচ্ছেন। অথচ ঐ দশ দিনে উমরা করা বৈধ নয়। উরওয়া তখন বললেনঃ আবু বকর ও উমার (رضي اللّه عنه) তো এই দশ দিনে উমরা করেন নি। তখন সেই সাহাবী বললেনঃ এ জন্যই তোমরা ধ্বংস হবে। আমার ধারণা আল্লাহ তোমাদেরকে অচিরেই শাস্তি দিবেন। আমি তোমাদের কাছে হাদীছ বর্ণনা করছি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে। আর তোমরা আমাকে আবু বকর ও উমার (رضي اللّه عنه)এর সংবাদ শুনাচ্ছ।

ইমাম শাফেঈ (رحمة اللّه عليه) বলেনঃ আলেমগণ এ ব্যাপারে একমত হয়েছেন যে, যার কাছে রাসূলের সুন্নাত সুস্পষ্ট হবে, কারও কথায় সেই সুন্নাত বর্জন করা জায়েয নেই।

ইমাম মালেক (رحمة اللّه عليه) বলেনঃ আমাদের প্রত্যেকের কথাই প্রত্যাখ্যাণযোগ্য। আমাদের প্রত্যেকেই আবার অন্যের কথার প্রতিবাদও করতে পারে। তবে এই কবরের অধিবাসীর কোন কথাই প্রত্যাখ্যান করা যাবেনা। এই বলে তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর কবরের দিকে ইঙ্গিত করে দেখালেন।

আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي اللّه عنه) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কথা ব্যতীত অন্যদের কথা গ্রহণও করা যেতে পারে আবার বর্জনও করা যেতে পারে।

ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (رحمة اللّه عليه) বলেন, “ঐ সব লোকদের ব্যাপারটি আমার কাছে খুবই অবাক লাগে, যারা হাদিছের সনদ ও বিশুদ্ধতা অর্থাৎ সহীহ হওয়ার বিষয়টি জানার পরও সুফইয়ান সওরীর মতামতকে গ্রহণ করে।

অথচ আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেছেন,

﴿فَلْيَحْذَرِ الَّذِينَ يُخَالِفُونَ عَنْ أَمْرِهِ أَنْ تُصِيبَهُمْ فِتْنَةٌ أَوْ يُصِيبَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ﴾


“যারা তাঁর (রাসূলের) নির্দেশের বিরোধিতা করে, তাদের এ ভয় করা উচিৎ যে, তাদের উপর কোন কঠিন পরীক্ষা কিংবা কোন যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি এসে পড়তে পারে”। (সূরা নূরঃ ৮৩)

তুমি কি জানো ফিতনা কী? ফিতনা হচ্ছে শির্ককেউ রাসূলের কোন কথা প্রত্যাখান করলে সম্ভবত তার অন্তরে বক্রতার সৃষ্টি হতে পারে। এর ফলে সে ধ্বংসও হতে পারে”।

………………………………………………

ব্যাখ্যাঃ ইমাম আহমাদ বিন হাম্বাল (رحمة اللّه عليه) বলেনঃ আমি মুসহাফ (কুরআন) নিয়ে চিন্তা-গবেষণা করেছি। দেখেছি যে, আল্লাহ তাআলা ৩৩ স্থানে রাসূলের আনুগত্য করার হুকুম করেছেন।

অতঃপর তিনি আল্লাহর এই বাণী তিলাওয়াত করলেনঃ


﴿فَلْيَحْذَرِ الَّذِينَ يُخَالِفُونَ عَنْ أَمْرِهِ أَنْ تُصِيبَهُمْ فِتْنَةٌ أَوْ يُصِيبَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ﴾


“যারা তাঁর (রাসূলের) নির্দেশের বিরোধিতা করে, তাদের এ ভয় করা উচিৎ যে, তাদের উপর কোন কঠিন পরীক্ষা কিংবা কোন যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি এসে পড়তে পারে”।

আজ আমরা কতোই সুন্নাহ থেকে দুরে অথচ তা দেখলেও না দেখার ভান করি আর বিভিন্ন মাযহাবের/ইমামের দোহাই দিয়ে থাকি।

আল্লাহ আমাদেরকে বোঝার তাওফিক দিন আমিন।


বিস্তারিত এখানে

বিষয়: বিবিধ

৩১০২ বার পঠিত, ৪৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

164767
২০ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:১৫
শেষ বিকেলের লিখেছেন : **লের পোষ্ট। ড্রেনের আবর্জনা।
২০ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
118976
ইমরান ভাই লিখেছেন : বিশ্বাসি দের কাছে মুক্তো.....আপনাদের মতো ছাগীদের কাছে তো সমস্যা হবেই। Clown Clown =Happy =Happy Frustrated Frustrated Clown Clown
164770
২০ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:১৯
আলোকিত ভোর লিখেছেন : আল্লাহ আমাদেরকে বোঝার তাওফিক দিন আমিন। Praying Praying Praying
২০ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:০১
118983
ইমরান ভাই লিখেছেন : আমিন Praying Praying
164810
২০ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
প্রিন্সিপাল লিখেছেন : ভাই ইমরান!
আপনার লেখাটি পড়ে আমার হৃদয়ে রাসূল (সাঃ) এর সুন্নতের প্রতি ভালবাসার ১০০% স্থান পেল।
সত্যিই একজন মুসলিমের উচিৎ তিনি যেন রাসূল (সাঃ) এর সুন্নাতের উপর কারো মতকে প্রাধান্য না দেন।
পূর্বের নবীর উম্মতরা সে কারণেই ধ্বংসের মুখে পতিত হয়েছিল। এমনকি সে কারনেই তাদের মাঝে শিরক বিস্তার লাভ করেছিল।
আজও অনেক লোককে দেখা যায়, যারা তাদের মাজহাবকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য বিভিন্ন জনের মতকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। আবার অনেকেই এমনও বলে যে, এ হাদীস আমাদের মাজহাবের বিপরিত বিধায় মানা যাবে না।
আবার অনেকে নিজেকে শায়খুল হাদীস বলে পরিচয় দিয়েও নিজেকে রাসূল (সাঃ) এর সহীহ সুন্নাতের উপর আমল করা থেকে বিরত থাকেন এবং যারা তার সহীহ সুন্নাতের উপর আমল করে তাদেরকে বিভিন্ন নাম দিয়ে হেয় করার অপচেষ্টা চালায়।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে কুরআন ও সহীহ হাদীসের অনুসারী হওয়ার তাওফীক দান করুন। আমীন
২০ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৪১
119051
ইমরান ভাই লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ।
আপনার কথা শুনে নিজের কাজকে শ্বার্থক মনে হচ্ছে।
সুন্নাকে জাগ্রত করাই আমাদের কাজ। নিশ্চই বিরুদ্ধবাদীরা সুন্নার অনুসারীদের বীপরিতে কোন কিছু করেও তাদের কোন ক্ষতি করতে বা তাদেরকে এক চুল সরাতে পারবে না। (বুখারী হা/৭১)

রসুল (সা) বলেছেন,
আমার সব উম্মত জান্নাতে জাবে কিন্তু "আবা" ব্যাতিত। "আবা" মানে অস্বিকার কারী। রসুল (সা) এর সুন্নার অস্বীকার কারী

ঠিক যেমন ইবলিসকে যখন আল্লাহ বলেছেন যে আদমকে সিজদা করো তখন সে "ওয়া আবা ওয়াসতাকবারা" অস্বীকার ও অহংকার করলো। ফলে গোমরা হয়ে অবিশ্বপ্ত হল।

আল্লাহ আমাদের সকল মুসলিমকে "আবা" অস্বিকার কারী হওয়া থেকে হেফাজত করুন। আমিন।

জাজাকাল্লাহু খাইরান...Love Struck Love Struck
164817
২০ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:০৯
বিদ্যালো১ লিখেছেন : valo laglo. JazakAllah khair.
২০ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৪
119049
ইমরান ভাই লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফিকুম...
164830
২০ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:০৯
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : ভাই, গিট্টু লাগায়া দিলেন তো.....
যতটুকু যানি, ইমাম তিরমিযী (রহ.) তার কিতাবে উলে।লখ করেছেন- হযরত হুযায়ফা (রাযি) বর্ণনা করেন "রাসূল (সাHappy বলেছেন 'জানিনা আমি আর কতদিন তোমাদের মাঝে থাকতে পারবো, তাই আমার পরে তোমরা এদের অনুসরণ করবে (তিনি হযরত আবু বকর ও উমর (রাযি), এবং আম্মারের (রাযি.) নির্দেশ অনুসরন করবে এবং ইবনে মাসউদ (রাযি.) যা বলে বিশ্বাস করবে" (সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং-৩৬৬২) একই হাদীস আরো উল্লেখ আছে- ইবনে সা'আদ (২/৩৩৪)ইবনে আবি শাইবা (১২/১১), মুসনাদে আহমান (৫/৩৮৫, ৪০২, ইবনে মাযাহ (৯৭), আস সুননাহ- ইবনে আবি আসিম (১০৪৮, ত্বহাবি-শরহে মুসকিল (১২২৪), ইবনে মাআল হাকিম (৩/৭৫, তারিখ ই খাতিব (৪/৩৪৭)। ইমাম তিরমিযীর বর্ণনায় হাদীসটি সহীহ। আলবানী, ড. বাশার আওয়াদের মতেও হাদীসটি সহীহ।

এখন, রাসূল (সাHappy যেহেতু বলেছেন, সুতরাং এটা তো পরোক্ষভাবে আল্লাহর নির্দেশ। আর আল্লাহ কী জানতেন না, আবু বকর বা উমর (রাযি.) তার রাসূলের (সাHappy সুন্নাহকে বাদ দিয়ে নতুন বিদআত(!) কায়েম করবে? যদি তাই হয়, তাহলে কেন তাদের অনুসরণের নির্দেশ দেয়া হলো? আর যদি তা না হয়, তাহলে কেন এই হাদীসটি আসলো?
আশা করি, এই দ্বন্দটা অবসানে আমােক সাহায্য করবেন।
২০ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৩২
119048
ইমরান ভাই লিখেছেন : ভাই, সুন্দর প্রশ্ন করেছেন আশাকরি আপনাকে দ্বন্দ অবশানে সাহায্য করবো ইনশাআল্লাহ।

প্রথমত:
হাদিস দুইটি সাংঘশিক নয়। আপনি ভালো করে দেখুন এখানে রসুল (সা) এর কথা জানার পরে আবু বক্কর (রা) ও উমর (রা) কথাকে ছাড়ার কথা বলা হয়েছে। কেননা তা প্রমানিত রসুল (সা) থেকে

দ্বীতিয়ত:
আপনি ভালো করেই জাননে যে, সাহাবা (রা)দের সময়ের অনেক হাদিস পাওয়া যায়, যাতে দেখা যায় সাহাবারা (রা) হাদিস কোন ভাবে না জানার কারনে কোন ফয়সালা দিলে পরে যদি জানতো যে, রসুল (সা) থেকে প্রমানিত ফয়সালা আছে তাহলে তারা নিজের ফয়সালা তুলে নিয়ে রসুল (সা) এর ফয়সালাকেই মেনে নিত।

উদাহরন দেই:
আপনি হয়ত জানেন, খুলাফায়ে রাশেদিনের যুগে (আবু বক্কর বা উমর (রা)আমার সঠিক স্বরন হচ্ছেনা হলে পরে বলবো) জেনার দায়ে এক পাগল মহিলাকে পাথর মেরে হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। পরে তা আলী (রা) জানতে পারলে বললেন, কে এই শাযা ঠিক করেছে, সবাই বলল আমিরুল মুমিনিন, তখন আলী (রা) তাদের বললেন তাকে হদ করা যাবে না। তিনি আমিরুল মুমিনিন (রা)এর কাছে গিয়ে বললেন, হে আমিরুল মুমিনিন, আপনার কি জানা নাই, রসুল (সা) বলেছেন তিন ব্যাক্তির থেকে কলম তুলে নেয়া হয়? ১. নাবালগ বাচ্চা ২. পাগলের জ্ঞান ফিরে পাবার আগ পর্যন্ত ৩.ঘুমন্ত ব্যাক্তি জাগ্রত হবার আগ পর্যন্ত। তখন আমিরুল মুমিনিন তার রায়কে ফিরিয়ে নিলেন এবং আল্লাহু আকবার বললেন।

রসুল (সা) এর বানিই আগ্রবর্তী আর আমার জানা নাই কোন সাহাবা (রা) সুন্নার বাইরে ছিলেন। বিশেষ করে খোলাফায়ে রাশেদিন (রা)
কেননা রসুল (সা) তাদের মাহদিইনা মিম বাআ'দি বলেছেন। কিন্তু এখানে রসুল (সা) এর কথাই অগ্রে প্রানিধান যোগ্য।

তৃতিয়ত:
হাদিসটি লক্ষ্য করুন,
সহীহ মুসলিমে ইবনে আবী মুলায়কা হতে বর্ণিত হয়েছে, একদা উরওয়া ইবনে যুবাইর (رضي اللّه عنه) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামএর একজন সাহাবীকে দেখলেন যে, তিনি যুল হাজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনে মানুষকে উমরাহ করার আদেশ দিচ্ছেন। অথচ ঐ দশ দিনে উমরা করা বৈধ নয়। উরওয়া তখন বললেনঃ আবু বকর ও উমার (رضي اللّه عنه) তো এই দশ দিনে উমরা করেন নি। তখন সেই সাহাবী বললেনঃ এ জন্যই তোমরা ধ্বংস হবে। আমার ধারণা আল্লাহ তোমাদেরকে অচিরেই শাস্তি দিবেন। আমি তোমাদের কাছে হাদীছ বর্ণনা করছি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে(কারন তিনি জানতেন)। আরতোমরা আমাকে আবু বকর ও উমার (رضي اللّه عنه)এর সংবাদ শুনাচ্ছ।

কারন তিনি জানতেন রসুল (সা) এটা করতেন আবু বক্কর উমর (রা) এর দলিল তার কাছে রসুল (সা) থেকে বড় নয়। তবে তিনি যে তাদের অমান্য করেছেন সেটাও নয়।
তিনি রসুল (সা) এর দলিলের সামনে তাদের দলিলকে বাদ দিয়েছেন


বাকিটা আল্লাহই ভলো জাননে।
164847
২০ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:০১
ইক্লিপ্স লিখেছেন : Praying phbbbbt phbbbbt phbbbbt phbbbbt phbbbbt phbbbbt phbbbbt phbbbbt Good Luck Good Luck Good Luck Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
২০ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৩
119055
ইমরান ভাই লিখেছেন : বনু,
সাদি মুবারকের কথা স্বরন হছেবুঝি?? তাই তো এতো হাসি Rolling Eyes Rolling Eyes Silly Silly
অনেক দিন পর এসে ডু মেরে গেলেন তাই খুব ভালো লাগলো। MOney Eyes MOney Eyes
ইদানিং দেখা যায়না আপনাকে কেনুকেনুকেনু???
Day Dreaming Day DreamingDay Dreaming Day DreamingDay Dreaming Day Dreaming
২০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৫৮
119209
ইক্লিপ্স লিখেছেন : আমি এই ইমো দেই নি। আমার ইমো চেঞ্জ হইল ক্যান????Crying Crying Crying Crying
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:৫৭
119324
ইমরান ভাই লিখেছেন : মডুমামাদের কারসাজি নয় তো ThinkingThinkingThinking
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৪১
119350
ইমরান ভাই লিখেছেন : তাহলে মনেহয় মাউচের ভুল হয়েছে Tongue Tongue
164858
২০ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:১৭
লুকোচুরি লিখেছেন : জাযাকাল্লাহু খাইরান Happy
২০ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৬
119057
ইমরান ভাই লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফিকুম...
আপনার পিকচারের বেবিটা ফুল খাচ্ছে কেনুকেনুকেনু??? Day Dreaming Day Dreaming Day Dreaming

ওর কি খাবারের অভাব??? Cook Cook
২০ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৮
119082
লুকোচুরি লিখেছেন : ফুল খেতে পছন্দ করেতো তাই। খাবারও খায় আবার ফুলও খায় Winking)
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৩৯
119346
ইমরান ভাই লিখেছেন :



বেবিটাকে এই গ্লাসটি সাবার করেত বলবেন আমার পক্ষ থেকে।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
119476
লুকোচুরি লিখেছেন : বেবি বলেছেনঃ এতা তি তক্কেত মিল্ক সেক? আমি তক্কেত তাই। থাঙ্কু। ইমলান তাত্তু। (এটা কি চকলেট মিল্ক শেক? আমি চকলেট খাই। থ্যাংক ইউ, ইমরান চাচ্চু)
২১ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:০৬
119507
ইমরান ভাই লিখেছেন : থ্যাংক ইউ ওলে আমাল কুটুকুটু বেবিটালে Tongue Tongue
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:৪৭
120636
ভিশু লিখেছেন : হায় হায়, কি করেছি?! সচেতনতা লিখতে গিয়ে লিখেছি সচেতনা...Tongue আমি খেয়ালই করিনি ব্যাপারটি...Whew! ঐ যে...নতুন রাঁধুনি হওয়ার অবস্থা আর কি! শ্রদ্ধেয়া লুকোচুরি, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে...Happy Good Luck
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:১৮
120928
লুকোচুরি লিখেছেন : ভিশু ভাই আমিও একই কাজ করেছিলাম কয়দিন আগে, সচেতনা লিখেছিলাম Tongue
164882
২০ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:১৭
বুড়া মিয়া লিখেছেন : বিদ্রোহীর প্রশ্নের ব্যাখ্যা এবং পোষ্ট উভয়ই ভালো লাগলো
২০ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৭
119064
ইমরান ভাই লিখেছেন : জাজাকাল্লাহু খাইরান মনোযোগ দিয়ে পড়ার পড় সুন্দর উৎসাহ মুলক কমেন্টস করার জন্য।
Love Struck Love Struck
164933
২০ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৫
প্রিন্সিপাল লিখেছেন : ভাই ইমরান!
আপনার মত আর কয়েকজন সমাজে থাকলে, সমাজ থেকে বিদয়াত ও শিরক উৎখাত করা সম্ভব হবে বলে মনে করি।
যেমন আমি অন্ধকার থেকে আলোর পথে এসেছি, আল্লাহ তায়ালার অশেষ দয়ার পর আপনার মত কয়েকজনের লেখা পড়ে এবং কিছু পুস্তিকা অধ্যয়ণ করে।
কোন এক মাজহাবকে মানতাম এবং মনে করতাম, তা মাতা আমাদের জন্য ফরজ। পরে যখন জানতে পারলাম যে, তা ঠিক না, তখন সত্য খুজতে শুরু করলাম, একদিন পেয়ে গেলাম।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৩৪
119337
ইমরান ভাই লিখেছেন : ভাই, আমার মতো কেউ থাক বা না থাক আল্লাহর দিন আল্লাহই রাখবেন। তবে আপার শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি।

রসুল (সা) বলেছেন,
”আল্লাহ যার কল্যাণ চান, তাকে দীনের জ্জান দান করে “ (সহীহ আল বুখারী হা/৭১)

নিশ্চই আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা আপনার কল্যান চান তাই তিনি আপনাকে দ্বিনের জ্ঞান দান করেছেন।

আল্লাহ আমাদেরকে রসুল (সা)ও তার সাহাবা (রা) দের সাথে রোজ কেয়ামতে উঠার তাওফিক দিন আমিন।

আল্লাহ আমাদেরকেও দ্বিনের জ্ঞান দান করুন। আমিন।
১০
165055
২০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৩০
ভিশু লিখেছেন : চমৎকার জনসচেতনামূলক পোস্ট!
Praying Praying Praying
Happy Happy Happy
Good Luck Good Luck Good Luck
Rose Rose Rose
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:২৫
119332
ইমরান ভাই লিখেছেন : ধন্যবাদ ভিশু ভাই..Love Struck
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
119477
লুকোচুরি লিখেছেন : ভিশু ভাই, আপনাকেও চেতনা রোগে পেয়েছে? আমি তো চেতনা ফোবিয়ায় ভুগছি। আমিও কাল কমেন্টে সচেতনতা কে সচেতনা লিখে ফেলেছিলাম Tongue Tongue
১১
165072
২১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:০৪
হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : রাসুল সঃ এর সাথে আবু বকর ওমর এর বিরোধ ছিল নাকি? আবু বকর ওমর রদঃ যদি হুজুরের হাদিস বয়ান করেন তাহলে তা মানা যাবে না এই তো? শিয়াদের অবস্থা আমি আগেই শুনেছিলাম। এখন বুঝতে পারলাম। এরা আসলে রাসুলও মানে না সাহাবিও মানে না। আবু বকর ওমর যদি হুজুর সঃ এর হাদিস বলেন আমি ১০০ বার তা মানব। শিয়ারা না মানুক সমস্যা নাই। শিয়ারা যেদিন মুসলমান হবে সেদিন তারাও আমার মত বলবে।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:২৮
119333
ইমরান ভাই লিখেছেন : নিজের মতো প্রশ্ন করলেন আবার নিজের মতোই উত্তর নিলেন!!!
যাই হোক আপনার প্রশ্ন আর উত্তর নিয়ে আপনিই থাকেন। আর বেশি সমস্যা হলে ডাক্তার দেখান।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৩৩
119449
প্রিন্সিপাল লিখেছেন : ভাই হাবিবুল্লাহ! সেখানে প্রসঙ্গটি কিন্তু সে রকম ছিল না।
তা ছিল:
রাসূল (সাঃ) এর হাদীস থাকতে, অন্যের কথাকে প্রাধান্য দেয়াটা নিয়ে।
অর্থাৎ রাসূল (সাঃ) এর আদর্শ যেখানে বিদ্যমান সেখানে তার সাহাবীদের আদর্শ গ্রহণ করার কোন প্রশ্নই আসে না।
৩১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:২০
124554
হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : রাসুল সঃ এর হাদিস থাকতে অন্যের কথাকে প্রাধান্য কেও দেয় না। তবে আহলে হাদিসের শয়তানেরা অপবাদ দেয় শুধু। তারা মনে করে আবুহানিফা এমনকি ওমর আবু বকর পর্যন্ত নিজে থেকে বলেছেন। অথচ তারা বলেছেন যে রাসুল সঃ বলেছেন। তারপরেও আহলে হাদিসের সেই একই কথা ওমরের কথা মানবেন নাকি রাসুলের। এইসব গাধাদের জন্য আমি ১০০০০ বার বলব যে আমি ওমরের কথাই মানব কারন তিনি হুজুর সঃ এর হাদিস বয়ান করেছেন। এবার আহলে হাদিসের চুলকানী বাড়লেও আমার সমস্যা নাই।
৩১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৫৮
124587
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপনি বলেলেন "আহলে হাদিসের শয়তানেরা" এভাবে গালি দেয়া কি ঠিক???
তাই আসেন দেখি গালিগালাজ করা ইসলাম কিবলে।
আর চিনে নেই মুনাফিক লক্ষন???

আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা) হতে বণির্ত :নবী (সা) বলেন, চারটি স্বভাব যার মধ্যে বিদ্যমান সে হচ্ছে খাটি মুনাফেক। যার মধ্যে এর কোন একটি স্বভাব থাকবে, তা পরিত্যগ না করা পর্যন্ত তার মধ্যে মুনাফিকের একটি লক্ষন থেকেই যায়। ১. আমানত রাখা হলে খেয়ানত করে ২. কথা বললে মিথ্যা বলে ৩. অঙ্গীকার করলে ভঙ্গ করে ৪. বিবাদে লিপ্তহলে অশ্লিল ভাবে গালাগালি করে।
(সহিহ আল বুখারী, অধ্যায় মুনাফিকের লক্ষন, হাদিস নং-৩৪)

সহিহ হাদিস দিয়ে আপনার উত্তর দিলাম এর মাঝে সবারি শিক্ষা আছে। তাই সাবধান হউন। আর কোরআন ও সহিহ হাদিসের দিকে ফিরে আসুন। এটাই সরল পথ। যাদিও আপনি আমার কথা শুনবেননা আমি যানি তার পরেও আপনাকে আহবান জানাচ্ছি।

আপনার কমেন্টস দেখেই যে কেউ বলতে পারবে আপনি কত বড় জ্ঞানী।
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৪১
144892
হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : আহলে হাদিস কিনা তা জানা গেল। ধন্যবাদ।

আহলে হাদিসে কথা মানবেন নাকি রাসুলের কথা মানবেন? আলবানীর কথা মানবেন নাকি কোরানের কথা মানবেন? আহলে হাদিস হবেন নাকি মুসলমান হবেন? এইসব প্রশ্ন করলাম আমার পক্ষ থেকে। আপনার যা উত্তর ঠিক তাই আমার উত্তর হবে যখন আপনি আবু বকর ওমর আর আবু হানিফা রদ. কে নিয়ে প্রশ্ন করবেন। এবার হয়েছে তো?
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৮:১০
144973
ইমরান ভাই লিখেছেন : জামিয়াতুল আসাদ বাহীনির ফ্যাসাদে কাম নাই।
২৩ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:০৮
146830
হাবিবুল্লাহ লিখেছেন : সত্য কথা সহ্য না করা এটাও আহলে হাদিসের একটি খাসলত। ধন্যবাদ।
২৪ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৭:৫৪
146979
ইমরান ভাই লিখেছেন : জামিয়াতুল ফ্যাসাদে কাজ হবে না। ধন্যবাদ।
১২
165130
২১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:০৬
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : ভাই রাসুলের প্রতিটা সুন্না্তকে মনে প্রাণে সম্মান করি,কিন্তু ঠিকমত আমল করতে পারিনা।
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:২৯
119334
ইমরান ভাই লিখেছেন : চেস্টা করেন ইনশাআল্লাহ আমল করার পথ আল্লাহ সহজ করে দিবেন। আমিন।
১৩
168573
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:২৬
৩১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০১
124589
ইমরান ভাই লিখেছেন : Love Struck Love Struck

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File