হৃদপিন্ড ,ATHERESCLEROSIS কী? কী ভাবে হৃদপিন্ড

লিখেছেন লিখেছেন আঃ হাকিম চাকলাদার ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০১:৫৫:২২ রাত

ও শরীরকে সুস্থ রাখবেন? পর্ব-৩৮(৭)

বুকের মধ্যখানে অবস্থান করে অনবরত অক্লান্ত পরিশ্রম করে আপনাকে জীবনভর বাচিয়ে রাখতেছে, যে হৃদপিন্ড নামক বস্তুটি, তার সম্পর্কে কী আপনি কিছু জানতে আগ্রহী ?

তাহলে আমার সংগে থাকুন।

আপনারা পূর্বের পর্ব সমূহে হৃদপিন্ড কী ভাবে কাজ করে তার কিছুটা জানতে পেরেছেন।

ATHEROSCLEROSIS বা ARTERIOSCLEROSIS আমাদের হৃদপিন্ডের জন্য, তৎসহ অন্যান্য অর্গানের তথা আমাদের জীবনের জন্য একটা মারাত্মক হুমকী।

আপনারা আগেই জেনেছেন আমাদের রক্ত সঞ্চালন পদ্ধতি টা সব সময় একটা CLOSED CIRCUIT এর মধ্য দিয়ে একমুখী (ONE WAY) পদ্ধতিতে সম্পন্ন হচ্ছে। যেমন যদি বাম নিলয় হতে প্রারম্ভ ধরা হয়, তাহলে রক্ত চলাচলের আবর্তন টা কী ভাবে হয় দেখুন -

বাম নিলয় হতে (ফুসফুস হতে আগত অক্সিজেন মিশ্রিত রক্ত,হৃদপিন্ড সংকোচনের মাধ্যমে)>AORTA (সবচেয়ে মোটা ধমনী)>মাঝারী ধমনী> সরু ধমনী > আরো সরু ধমনী> তারচেয়েও আরো ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ধমনী> শরীরের প্রতিটা কোষে খাদ্য ও অক্সিজেন সরবরাহ করিল> (শরীরের সমগ্র কোষ হতে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহন করিয়া)অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র শিরা>কিছুটা মোটা ধমনী> আরো একটু মোটা ধমনী> তারচেয়ে আরো মোটা ধমনী> এভাবে সবচেয়ে মোটা ধমনী INFERIOR VENACAVE ও SUPERIOR VENACAVA এর মধ্য দিয়ে> ডান অলিন্দ(হৃদপিন্ড প্রসারিত হওয়ার মাধ্যমে) > ডান নিলয় > ফুসফুস (এখানে রক্ত কার্বন ডাই অক্সাইড ছেড়ে দিল ও অক্সিজেন গ্রহন করিল)>বাম অলিন্দ>বাম নিলয়>> পুনরায় সেখান থেকে AORTA>>>> এ ভাবে আবর্তনটা চলতে থাকে। নীচে চিত্র-২ লক্ষ করুন।

এখানে লক্ষ করুন-

১)হৃদপিন্ড যখন সংকোচন করে তখন রক্ত সম্মুখ দিকে ধাবিত হয় প্রথমে মোটা ধমনীর মধ্য দিয়ে ও ক্রমান্বয়ে সরুতম ধমনীর দিকে, ঠিক যেমনটা ধরতে পারেন, সমুদে্র যখন যোয়ারের সময় পানীর চাপ বাড়লে প্রথমে সবচেয় প্রশস্ত নদী ও পরে ক্রমান্বয়ে সরু নদী ও খালের মধ্য দিয়ে পানী প্রবাহিত হয়ে জমিতে সরবরাহ করে।

২) শরীরের রক্ত সষ্ণালন একমুখী আবর্তনের মধ্য দিয়ে হয়। কখনো সমুদ্রের ভাটার পানির ন্যায় একই পথে পিছনের দিকে ফিরেনা।

রক্ত হৃদপিন্ডের পাম্পের সময়, (বাম নিলয় হতে) কোষ পর্যন্ত ক্রমান্বয়ে সরু ধমনীর মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে থাকে। এরপর কোষ হতে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহন করার পর, অন্য আর একটি পথে (শিরার মধ্য দিয়ে) হৃদপিন্ডের ডান অলিন্দে ফিরে আসে।

আমি যেটা বুঝাতে চাচ্ছি তা হল, ধমনীতে রক্তের প্রবাহ একমুখী এবং তাও আবার প্রবাহটা প্রশস্ত শিরা হতে ক্রমান্বয়ে সরু শিরার দিকে হওয়ার কারনেই (এছাড়া প্রতিটা কোষে রক্ত সরবরাহের অন্য কোন ভাল উপায় ও নাই)আমাদের

HEART BLOCK অতি সহজে হয় ও অতি দ্রুত খারাপের দিকে যায়।

কেন ও কী ভাবে HEART BLOCK হয়?

সোজা উত্তর। পর্ব- ৩৭ এ দেখেছেন হৃদপিন্ডের ২ টা ধমনী কীভাবে হৃদপিন্ডকে রক্ত সরবরাহ করে বাচিয়ে রাখতেছে।

এখন কী কল্পনা করতে পারেন, যদি এই ধমনী নালীর রক্ত চলাচলের পথে ছোট্ট একটা প্লাস্টিকের বল গিয়ে আটকে যায়, তাহলে এই রক্তনালীটার পথ কী আর কোন ভাবে খোলাসা হওয়ার পথ থাকে?

রক্তের একমুখী প্রবাহ হওয়ার ফলে এই বলটাকে পিছনের রক্ত অনবরত তার সম্মুখের সরু ধমনীর দিকে চাপ দিতে থাকে ও ক্রমান্বয়ে ধমনীটা আরো শক্ত করে আটকাতে থাকে।

কারন বলটি সামনে এগুবে কী করে। তার সামনের পথ তো আরো বেশী সরু।

তবে, হ্যা, তার পিছনের পথ প্রশস্ত সেদিক দিয়ে বেরুতে পারত, যদি রক্তের প্রবাহ একমুখী না হয়ে , যদি রক্তের প্রবাহটা একই ধমনী নালী দিয়ে একবার সম্মুখ দিকে ও আর একবার পিছন দিকে হত।

তাহলে তখন আটকে যাওয়া বলটি পিছন দিকের প্রবাহ পরিস্কার করে দিতে পারতো।

এভাবে কোন একটি ধমনী নালী আটকে গেলে তার দ্বারা রক্ত সরবরাহের অঞ্চলের কোষগুলী রক্তের মাধ্যমে প্রেরিত খাদ্য ও অক্সিজেন হতে বঞ্চিত হয়ে যায়।

এরুপ ভাবে কোন স্থানে রক্ত চলাচল বন্ধ থাকলে সেই কোষ ২০ মিনিট এর উর্ধে আর বাচতে পারেনা।

এটাই HEART BLOCK বা HEART STROKE

এই একই সমস্যাটা, শরীরের অন্যত্রও হয়ে ধাকে যেমন, মস্তিস্ক.কিডনী ও পায়ের নীচের অংস(LOWER LEG)।

মস্তিস্কে হলে তাকে BRAIN STROKE বলে, ও হৃদপিন্ডে হলে তাকে HEART STROKE বলে। কিডনীতে হলে কিডনী নষ্ট হয়ে যায়। পায়ে হলে, পায়ে প্রচন্ড যন্ত্রনা ও খিচুনী হয়।

তবে এর ফলাফল টা নির্ভর করে কত কম বা বেশী অষ্ণলের কোষ আক্রান্ত হয়েছে।

একটি মোটা শিরা আটকিয়ে একটা প্রশস্ত অঞ্চল আক্রান্ত হলে যদি দ্রুত হসপিটালের চিকিৎসা না পায়, তাহলে মৃত্যু অবধারিত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।

প্রশ্ন- ধমনী নালীর মধ্যে প্লাস্টিকের বল আবার কোথা হতে আসে?

উত্তর- খুব ভাল প্রশ্ন। এই প্লাস্টিক বলটা হল বিজ্ঞানের ভাষায় PLAQUE, যা বিভিন্ন কারনে বয়স বৃদ্ধির সংগে সংগে ও চর্বি (CHOLESTEROL) খাওয়ার ফলে ধমনী নালীর আভ্যন্তরীন গাত্রে তৈরী হয় একটি জৈব রাসায়নিক ক্রিয়া-প্রক্রিয়ার মাধ্যমে।

এই প্রক্রিয়াটার নাম ATHEROSCLEROSIS. (২,৩,৪)। একে ত্বরান্বীত করায় উচ্চ রক্ত চাপ, ধুমপান ও ডায়াবেটিছ। আর এর রসদ যোগান আসে চর্বী (CHOLESTEROL) যাতীয় খাদ্য হতে।

এই PLAQUE কী ভাবে তৈরী হয় নীচের ইউ টিউব গুলী দেখুন। ওখানে খুব সুন্দর ভাবে বর্ণণা করা হয়েছে।

ধমনী গাত্রে আর এক ধরনের জৈব প্রতিক্রিয়া ঘটে, তার নাম ARTERIOSCLEROSIS. স্বাভাবিক অবস্থায় ধমনী নালী গুলী ELASTIC অর্থাৎ সম্প্রসারন শীল ও সংকোচন শীল থাকে, যার ফলে এটা সহজে ভঙ্গুর বা ফেটে গিয়ে রক্তক্ষরন হতে পারেনা। কিন্ত ARTERIOSCLEROSIS হলে ধমনী গুলীর ELASTICITY হারিয়ে ফেলে। হৃদপিন্ডের রক্ত পাম্প করার সময় এটা প্রয়োজন মত সম্প্রসারন ও কংকোচন করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এটা সরু ও শক্ত হয়ে যায়,সহজে ভেঙ্গে বা ফেটে যাওয়ার মত হয়ে যায়।(১)

এর ফলে এখানে ৩ টা খারাপ পরিস্থিতির অভ্যুদয় হয়-

১) এই সরু শক্ত ধমনী নালীটার অভ্যন্তর প্রাচীরে চর্বী আটকাতে আটকাতে এক সময় রক্ত চলাচল পথ একেবারে বন্ধ করে দেয়। তবে এই পদ্ধতিতে ধমনী আটকে যাওয়াটা PLAQUE আটকানোর মত হঠাৎ দ্রুত হয়না। এতে যথেষ্ঠ সময় লয়।

২) সমগ্র রক্ত নালী গুলী সরু ও শক্ত হওয়ার কারনে এর উপর রক্তের চাপ ও বৃদ্ধি পেয়ে যায়, যা এটার জন্য আরো ক্ষতি ডেকে নিয়ে আসে। কারণ এই ধমনী নালী গুলীর প্রাচীর ইতিধ্যেই, শক্ত ও ভঙ্গুর হয়ে যাওয়ার কারনে একটু অধিক রক্তচাপ সহ্য করার ক্ষমতা তো ইতিমধ্যে হারিয়েই ফেলেছে। এ যেন মড়ার উপর খাড়ার আঘাতের মত হয়।

৩)যেহেতু এই নালীটী এর ELASTICITY হারিয়ে সরু ও ভঙ্গুর প্রকৃতির হয়ে যায়, এবং হৃদপিন্ডের রক্ত পাম্প করার সময় অনবরত এর উপর একটা চাপের উঠা নামা হয় (স্বাভাবিক রক্ত চাপ মাত্রা ১২০-৮০ মিঃ মিঃ পারদ), কোন এক সময় নিজের অজান্তে রক্তচাপ কিছুটা বেড়ে গেলে তখন এটা আর সহ্য করতে পারেনা, এর ফলে ধমনী ফেটে গিয়ে, আভ্যন্তরীন রক্তক্ষরন হয়ে BRAIN STROKE বা HEART STROKE ঘটায়ে থাকে।

এ কারণে ৫০ উর্ধ যারা, তারা সব সময় চর্বি ও লবন খাওয়া পরিত্যাগ করে, ধুম পান পরিত্যাগ করে, ব্যায়াম করে বা দৈনিক অন্ততঃ দেড় ঘন্টা হেটে ও নিয়মিত চেক-আপ ও চিকিৎসার মাধ্যমে রক্তে চাপ ১২০/৮০ MM HG এর কাছা কাছি রাখিবেন।১৪০/৯০ এর পরে উঠিলেই চিকিৎসকের সংগে পরামর্শ করে নিয়মিত রক্ত চাপ নিরোধক ঔষধ সেবন করিবেন। অন্যথায় যে কোন সময় কোন পূর্ব সংকেৎ ছাড়াই আপনি দুর্ঘটনার শিকার হয়ে যেতে পারেন।

এরুপ অজস্র ঘটনা আমার দেখা আছে। আপনারাও দেখে থাকেন।

এই উভয় পদ্ধতি মূলতঃ খুব নিকটবর্তির এবং এদের কারণ ও প্রায় একই।(চিত্র-১)

প্রশ্ন- কত বয়স থেকে এটা আরম্ভ হয়?

ঊত্তর- তরুন বয়স থেকেই এই প্রক্রিয়া আরম্ভ হয়ে যায়। তবে এর লক্ষনাদি প্রকাশ হতে হতে ৪০>৫০>৬০>৭০-বছর বয়স পর্যন্ত লেগে যেতে পারে।

এটা আবার নির্ভর করে, তরুন বয়স হতে কে কতটা সতর্কতা অবলম্বন করে, কে কতটা চর্বী ও লবন কম বা বেশী খায়, কে কতটা শারিরীক পরিশ্রম, ব্যায়াম বা হাটা হাটি করে।

প্রশ্ন্- তাহলে আমরা এর থেকে কীভাবে রক্ষা পেতে পারি?

উত্তর- খুব ভাল প্রশ্ন। এর থেকে একেবারে সম্পূর্ণ ভাবে রেথাই পাওয়া সম্ভব নয়। বয়োবৃদ্ধির সাথে সাথে ধমনী নালীর এই পরিবর্তন (ARTERIOSCLEROSIS) জৈব ক্রিয়া-

প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে স্বাভাবিক ভাবে ঘটবেই।

এটা না ঘটলে মানুষের আয়ূ সম্ভবতঃ ২-শতাধিক বৎসর হয়ে যেত(কোন কোন বিজ্ঞানীগন ধারনা করেন)।

তবে আমরা যতটুকু করতে পারি তাহল সতর্ক থাকার মাধ্যমে এটাকে ধীরগতি সম্পন্ন করে দীর্ঘায়িত করতে পারি।

কত দীর্ঘায়িত করতে পারি?

তা ধরুন, আপনি অসতর্ক হলে আপনি ৩০-৪০ বা ৫০ বৎসর বয়সের কোঠায় আক্রান্ত হতে পারেন, আবার একটু সতর্কতা অবলম্বন করে এটাকে ৭০-৮০-৯০-১০০ বা তদুর্দ্ধ বয়স পর্যন্ত ঠেকিয়ে রেখে একটি সুস্থ জীবন যাপন ও করতে পারেন।

এটা আপনার নিজেরই সদিচ্ছার উপর নির্ভর করতেছে। এখানে অন্য কারো হস্তক্ষেপের ব্যাপার নাই।

এর নিরাময়ক চিকিৎসা হসপিটালে আছে।

তবে প্রতিরোধ মুলক চিকিৎসা আরো বেশী ভাল। যেমন আপনি যদি একটা গাড়ী দুর্ঘটনার পরে চিকিৎসা লয়ে ভাল হওয়ার চাইতে, গাড়ীটাকে পূর্ব হতেই সতর্ক থেকে দুর্ঘটনাটা এড়িয়ে থাকা আরো বেশী ভাল।

আমি এখানে শুধু প্রতিরোধ মুলক কিছু ব্যবস্থার কথা বলব।

পর্ব দীর্ঘ হয়ে যাচ্ছে। সংগে থাকুন এর প্রতিরোধ সম্পর্কে আগামী কোন এক পর্বে বলব ইনশা-আল্লাহ।



.

চিত্র-১, ধমনী নালিতে চর্বী জমতে জমতে প্রায় বন্ধ করে ফেলেছে।



চিত্র-২, লক্ষ্য করুন, রক্ত সমগ্র শরীরে একটি CLOSED CIRCUIT এর মধ্যে থেকে আবর্তন করতেছে। লাল রং ধমনীর অক্সিজেন মিশ্রিত রক্ত বুঝাচ্ছে। এবং নীল রং কার্বনডাই অক্সাইড মিশ্রিত রক্ত বুঝাচ্ছে। আরো লক্ষ্য করুন, হৃদপিন্ডের বাম অলিন্দ ফুসফুস হতে অক্সিজেন মিশ্রিত রক্ত গ্রহন করে, বাম নিলয়ে পাঠাচ্ছে। আর বাম নিলয় এই রক্ত সংকোচন ও পাম্পের মাধ্যমে শরীরের উপরের অংশের (মস্তিস্ক সহ)ও নীচের অংশের সমস্ত কোসে সরবরাহ করিতেছে।

এরপর সমস্ত কোষ এই রক্ত হতে অক্সিজেন গ্রহন করিয়া, এবং কোষে উৎপাদিত কার্বন ডাই অক্সাইড মিশ্রিত করিয়া ভিন্ন্ অন্য পথে শিরার (নীল রংএর)মধ্য দিয়া, হৃদপিন্ড প্রসারিত হওয়ার সময়ে, ডান অলিন্দে পৌছাইতেছে। তখন এই রক্ত ডান নিলয়ে পৌছাইতেছে।এর পর ডান নিলয় এই রক্ত সংকোচনের মাধ্যমে দু ফুসফুসে পাঠাইতেছে।

ফসফুসে তখন এই রক্তে কার্বন ডাই অক্সাইড ছেড়ে দিয়ে ও অক্সিজেন গ্রহন করিয়া, হৃদপিন্ডের বাম অলিন্দে ও সাথে সাথে বাম নিলয়ে চলে আসতেছে, যখন হৃদপিন্ড প্রসারিত হয়।

এভাবেই সর্বক্ষন রক্ত সঞ্চালনের এই আবর্তন হদপিন্ড, ফুসফুস, ও সর্ব শরীরের মধ্য দিয়ে চলাচল করে শরীর হতে বিষাক্ত বর্জ কার্বন ডাই অক্সাইড বের করে দেয় এবং শরীরকে অক্সিজেন ও খাদ্যও সরবরাহ করে, ও আমরা বেচে থাকি।

রক্ত তাহলে আমাদের বেচে থাকার জন্য কতবড় ভূমিকা পালন করতেছে তা নিশ্চয় বুঝতে পারতেছেন। এ ছাড়াও রক্ত আরো বহুবিধ গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। পরে সময় সুযোগ পেলে কখনো রক্ত সম্পর্কে আলোচনা করব।

U TUBE গুলী দেখুন-

1. Pathophysiology of Coronary Artery Disease (ANDREW WOULF)

https://www.youtube.com/watch?v=pXluagz53kc

2. Pathophysiology of Atherosclerosis

https://www.youtube.com/watch?v=rktoF7BHRiQ

3. Inflammation In Atherosclerotic Plaque Formation YouTube

https://www.youtube.com/watch?v=Na6-kP9VYCU

4. Atherosclerosis - Part 1

https://www.youtube.com/watch?v=1JudNLK1-Ck

5. Arteriolosclerosis - Part 2

https://www.youtube.com/watch?v=EOnlvbWjFOE

পূর্বের পর্ব সমূহ এখানে দেখুন-

http://www.chkdr02.wordpress.com/

৩8 তম পর্বের সূত্র সমুহ-

1. ARTERIOSCLEROSIS

http://en.wikipedia.org/wiki/Arteriosclerosis

2. MEDLINE PLUS

http://www.nlm.nih.gov/medlineplus/ency/article/000170.htm

3. PUBMED HEALTH

http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmedhealth/PMH0001224/

4. WEBMD

http://www.webmd.com/heart-disease/what-is-atherosclerosis

5. pic 2

http://www.michael-laass.de/Circulatory%20System.htm

বিষয়: বিবিধ

১৪৫৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File